× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
মনের বাঘের ভয় কেটে ঝলমলে পুঁজিবাজার
google_news print-icon

‘মনের বাঘের ভয়’ কেটে ঝলমলে পুঁজিবাজার

মনের-বাঘের-ভয়-কেটে-ঝলমলে-পুঁজিবাজার
শাটডাউন আতঙ্কে রোববার পুঁজিবাজারে সূচক যত পড়েছিল, পরের তিন দিনে তা উদ্ধার করেও বাড়ল আরও ৫৮ পয়েন্ট। অর্থাৎ ১০০ পয়েন্ট পতনের পর তিন দিনে উত্থান হলো ১৫৮ পয়েন্ট।

এপ্রিল থেকে চলমান লকডাউনে পুঁজিবাজার চালু থাকার পরেও শাটডাউন আতঙ্কে রোববার পতন ১০০ পয়েন্ট। তবে ‘সীমিত লকডাউনে’ পুঁজিবাজার চালু থাকার নিশ্চয়তা পাওয়ার দুই দিনে উদ্ধার ১০০ পয়েন্ট। আর ‘শাটডাউন’ নামে পরিচিতি পাওয়া ‘কঠোর বিধিনিষেধেও’ বাজার চালু থাকা নিশ্চয়তা পাওয়ার পর সূচকে যোগ ১০৮ পয়েন্ট।

দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীরা বারবার যে অস্থিরতায় ভুগে পুঁজি হারান, তার নমুনা এপ্রিলের শুরুতে দেখা গিয়েছিল। লকডাউনে লেনদেন চালু থাকবে ইঙ্গিত থাকার পরেও বাজারে নামে ধস। আর লকডাউনের শুরুর দিন থেকে শুরু হয় উত্থান। তিন মাসেরও কম সময়ে পুঁজিবাজারে যোগ হয় এক হাজার পয়েন্টেরও বেশি। তারপরের বিনিয়োগকারীদের ‘মনের বাঘের ভয়’ যায়নি।

লকডাউন, শাটডাউন যাই হোক না কেন, পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে, এমন ইঙ্গিত ছিল আগেই। কিন্তু চলমান বিধিনিষেধেও পুঁজিবাজার চালু থাকার পরও ‘মনের বাঘে’র ভয়ে ভীত বিনিয়োগকারীরা ছিল অস্থিরতায়।

সোমবার থেকে সীমিত লকডাউনের আগে রোববার ১০০ পয়েন্ট সূচকের পতনেই বোঝা যায় আতঙ্ক ভর করেছিল বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। আর সেদিনই আসে প্রজ্ঞাপন। জানানো হয়, খোলা থাকবে ব্যাংক। আর পরে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসিও জানায়, লেনদেন চলবে পুঁজিবাজারেও।

তবে সেই প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ ছিল যে, বৃহস্পতিবার থেকে আসবে কঠোর বিধিনিষেধ, যেটি এবার পরিচিতি পেয়েছে শাটডাউন নামে।

শাটডাউনে সেনাবাহিনী নামবে, জরুরি ছাড়া কোনো প্রতিষ্ঠান খুলবে না, এ কথা জানানো হয়েছে বারবার। আর এ কারণে, বিনিয়োগে না গিয়ে বাজার পর্যবেক্ষণে ছিলেন বিনিয়োগকারীরা। যে কারণে সোম ও মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে সূচক উঠানামার মধ্যে বেড়েছে। তবে লেনদেনে ছিল না গতি।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে লেনদেন চলার সময় যখন এই শাটডাউনের প্রজ্ঞাপন আসে, তাতে উল্লেখ ছিল, খোলা থাকবে ব্যাংক। আর বিএসইসির আগেরই ঘোষণা ছিল, ব্যাংক খোলা থাকলে খুলবে পুঁজিবাজারও।

সকাল থেকেই বাজার ছিল ইতিবাচক। আর প্রজ্ঞাপন আসার আগ পর্যন্ত বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সূচক আগের দিনের চেয়ে বাড়ে ৪৭ পয়েন্ট। তবে প্রজ্ঞাপন আসার পর সেখান থেকে দেয় লাফ। এখান থেকে তিন ঘণ্টায় সূচক বাড়ে আরও ৬১ পয়েন্ট।

সব মিলিয়ে আগের দিনের তুলনায় সূচক বাড়ে ১০৮ পয়েন্ট। আর শাটডাউন আতঙ্কে রোববার পুঁজিবাজারে সূচক যত পড়েছিল, পরের তিন দিনে তা উদ্ধার করেও বাড়ল আরও ৫৮ পয়েন্ট। অর্থাৎ ১০০ পয়েন্ট পতনের পর তিন দিনে উত্থান হলো ১৫৮ পয়েন্ট।

এই চিত্র এর আগে দেখা যায় গত ৫ এপ্রিল লকডাউনের প্রজ্ঞাপন আসার আগে।

কী কী চালু থাকবে এ নিয়ে বিভ্রান্তির মধ্যে ৪ এপ্রিল সূচকের পতন হয় ১৮১ পয়েন্ট। আর লকডাউনের প্রথম দুই দিনেই যোগ হয় ১৯৬ পয়েন্ট।

প্রধান সব খাতেই দাম বৃদ্ধি

পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক প্রবণতায় দেখা গেছে, কোনো একটি বা দুটি খাতের শেয়ারের দাম বৃদ্ধি পেলেও অন্যান্য খাতের বিনিয়োগকারীরা হতাশ হন।

তবে শাটডাউনের প্রজ্ঞাপন আসার দিন ব্যাংক, আর্থিক, প্রকৌশল, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, জ্বালানি, বিমা, ওষুধ ও রসায়ন, বস্ত্র এবং বিবিধ খাতের বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে।

বিমা খাতে প্রায় সব কোম্পানির দর সর্বোচ্চ সীমায়

বিমা খাতের ৫১টি কোম্পানির মধ্যে বুধবার ২টি কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত ছিল। বাকি ৪৯টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।

সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া ১০টির ৬টি আর ২০টি কোম্পানির ১২টি ছিল এই খাতের।

শতকরা হিসেবে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে প্রথম লেনদেনে আসা সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের শেয়ার ১০ শতাংশ বেড়ে দাম হয়েছে ১১ টাকা। নতুন শেয়ার লেনদেনের প্রথম দিন এই প্রথম সার্কিট ব্রেকার প্রযোজ্য হলো।

‘মনের বাঘের ভয়’ কেটে ঝলমলে পুঁজিবাজার

একই হারে শেয়ার দর বেড়েছে নর্দান ইন্স্যুরেন্সের দর; ৫৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬১ টাকা ৬০ পয়সা।

তারপরেই ছিল ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৯.৯৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৫৮ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৬৪ টাকা।

সন্ধানী লাইফ ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯২ শতাংশ, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯১ শতাংশ, এক্সপ্রেস ইন্সুরেন্সের ৯.৮৮ শতাংশ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৮ শতাংশ, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৬ শতাংশ দাম বেড়েছে।

জনতা, রূপালী, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দরও বেড়েছে ৯ শতাংশ পর্যন্ত।

এছাড়া ছয়টির বেশি কোম্পানি আছে যেগুলোর শেয়ার দর বেড়েছে ৮ শতাংশ পর্যন্ত। এদিন বিমা খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ২৩৪ কোটি টাকা।

দুটি ছাড়া সব ব্যাংকের দাম বৃদ্ধি

শতকরা হারে কম থাকলেও ৩১টির মধ্যে ২৯টি শেয়ারের দাম বৃদ্ধি ব্যাংক খাতে সাম্প্রতিক আগ্রহ বৃদ্ধির আরও একটি নমুনা হিসেবে দেখা যায়।

অন্য যে দুটি কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়েনি, সেটিও দামও কমেনি, ছিল অপরিবর্তিত।

তবে এই খাতের কোম্পানির দাম বাড়ার হার শতকরা হিসেবে খুব একটি বেশি নয়। সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি কোম্পানির একটিও ছিল না এই খাতের।

ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের ৭.৬৯ শতাংশ। ব্যাংক খাতের সবচেয়ে দুর্বল এই ব্যাংকের শেয়ার প্রতি দর ৩ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪ টাকা ২০ পয়সা।

এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ৪.৫৭ শতাংশ, পূবালী ব্যাংকের ৪.৪৩ শতাংশ, ডাচ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৩১ শতাংশ আর এবি ব্যাংকের শেয়ারের দর বেড়েছে ৩.৪৯ শতাংশ।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫২ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

প্রকৌশলের চমক

অর্থবছরের শেষ দিন আর্থিক খাতের শেয়ারের চাহিদা ছিল তুঙ্গে। লেনদেন হওয়া ৪২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪০টির। কমেছে দুটির।

এই খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এস আলম কোল্ডরোল স্টিলের দর। দিনের দাম বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে শেষ করেছে লেনদেন। শতকরা হিসেবে বেড়েছে ৯.৯৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দাম বেড়েছে অলেম্পিক এক্সসেসোরিজের ৯.৫৬ শতাংশ।

এ ছাড়া কে অ্যান্ড হকের ৮.২৭ শতাংশ, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের ৮.২০ শতাংশ, অ্যাপোলো ইস্পাতের দর বেড়েছে ৬.৩২ শতাংশ।

প্রকৌশলী খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১০৮ কোটি টাকা।

বস্ত্রে দাম বাড়লেও পিছিয়ে লেনদেনে

দুই দিনের দর সংশোধন শেষে আবার এই খাতের শেয়ার দেখা দিয়েছে প্রবল আগ্রহ। দাম বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ারের। তবে কমে গেছে লেনদেন।

এই খাতে হাতবদল হয়েছে মোট ১৯৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। যা কিছু দিন আগেও ছিল চারশ কোটি টাকার বেশি।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে বন্ধ থাকা তাল্লু স্পিনিং মিলসের দর। বেড়েছে বেশি ৯.৩৮ শতাংশ। মিথুন নিটিংয়ের দর বেড়েছে ৯.৩২ শতাংশ।

‘মনের বাঘের ভয়’ কেটে ঝলমলে পুঁজিবাজার

এছাড়া অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের ৭.৮৯ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৭.৭৬ শতাংশ, প্রাইম টেক্সটাইলের ৬.১৩, ম্যাকসন্স স্পিনিং এর ৪.৮১, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইলের ৪.৭৬, মালেক স্পিনিং এর দাম বেড়েছে ৪.৩৪ শতাংশঅ।

সব মিলিয়ে এই খাতের ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে ৫টির দর কমেছে, পাল্টায়নি দুটির। বাকি ৫১টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।

অন্যান্য খাতের কী চিত্র

এ ছাড়া ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাতে ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯টির। কমেছে একটির, আর দুটি ছিল অপরিবর্তিত। একটির লেনদেন বিএসইসির সিদ্ধান্তে স্থগিত আছে।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪টির। অপরিবর্তিত ছিল একটির। আর ৫টির দর কমেছে।

জ্বালানি খাতের ২২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৮টিরই। কমেছে তিনটির। আর অপরিবর্তিত ছিল একটির।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪টির। কমেছে ৬টির। আর একটির লেনদেন বিএসইসির সিদ্ধান্তে স্থগিত।

৩৭টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯টির। কমেছে তিনটির। একটির লেনদেন দীর্ঘদিন ধরেই হচ্ছে না। আর বাকি ১৪টির দর ছিল অপরিবর্তিত।

সূচক লেনদেন

ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১০৭ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১৫০ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ১৬ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩১৪ পয়েন্টে।

‘মনের বাঘের ভয়’ কেটে ঝলমলে পুঁজিবাজার

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ২২ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৮ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৪৮ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের তুলনায় ৩২১ দশমিক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭৯৫ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে মোট ৭৮ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
শাটডাউনে পুঁজিবাজার খোলা
পিপলস লিজিং নিয়ে আদেশে লোকসানি কোম্পানির শেয়ারে জোয়ার
দুদকের মামলায় গ্রেপ্তার বানকো চেয়ারম্যান
বিমার পর এবার বস্ত্র নিয়ে উদ্বেগ
আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে