× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান
google_news print-icon

আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান

আতঙ্কে-পতনের-পর-লকডাউনের-দিন-এবারও-উত্থান
৫ এপ্রিল লকডাউনের আগের দিন সূচক পড়েছিল ১৮১ পয়েন্ট। আর এবার লকডাউন শুরুর আগের দিন সূচক পড়ে ১০০ পয়েন্ট। ৫ এপ্রিল লকডাউনের প্রথম দিন সূচক বাড়ে ৮৯ পয়েন্ট। এবার সোমবার লকডাউনের শুরুর দিন সূচক বাড়ল প্রায় ৩৪ পয়েন্ট।

এপ্রিলে যখন প্রথমবারের মতো লকডাউন দেয়া হয়, ঠিক তখনকার মতো অবস্থা। লডকাউনের আগের দিন বড় পতন, আর বিধিনিষেধ শুরুর দিন সূচক বৃদ্ধি।

তবে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহের তুলনায় পতন যেমন এবার কম হয়েছে, তেমনি কম হয়েছে উত্থানেও।

৪ এপ্রিলের তুলনায় লকডাউন শুরুর দিন ৫ এপ্রিল লেনদেন কমেছিল ২৮৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। আর এবার লডকাউন শুরুর আগের দিনের তুলনায় শুরুর দিন লেনদেন কমেছে ৪১১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

৫ এপ্রিল লকাউনের আগের দিন সূচক পড়েছিল ১৮১ পয়েন্ট। আর এবার লকডাউন শুরুর আগের দিন সূচক পড়ে ১০০ পয়েন্ট।

৫ এপ্রিল লকডাউনের প্রথম দিন সূচক বাড়ে ৮৯ পয়েন্ট। এবার সোমবার লকডাউনের শুরুর দিন সূচক বাড়ল প্রায় ৩৪ পয়েন্ট।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের অস্থিরতা, অকারণ আতঙ্ক আর বিনিয়োগ শিক্ষার অভাব নিয়ে বারবার কথা হচ্ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বারবার এই বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে আসছে। কিন্তু পরিস্থিতির উন্নতি নেই।

৫ এপ্রিল লকডাউনের আগেও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ হয়ে যাবে, এমন গুজব ছড়িয়েছিল। আর এই পরিস্থিতিতে আগেভাগে শেয়ার বিক্রি করে হাতে নগদ টাকা রাখার চেষ্টা করেছিলেন বিনিয়োগকারীরা।

আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান
বিধিনিষেধের কারণে ব্রোকারেজ হাউজগুলোতে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল কম

কিন্তু প্রথমে লকডাউন, আর পরে কঠোর লকডাউনেও লেনদেন স্থগিত হয়নি। আর এবার শাটডাউন নামে পরিচিতি পাওয়া লকডাউনের ঘোষণা আসার আগ পর্যন্ত সূচক বেড়েছে ১ হাজার ৪ পয়েন্ট।

এবারও শাটডাউনের আগে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি জানিয়েছে, ব্যাংক চালু থাকলে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলবে। আর ব্যাংক যে বন্ধ থাকবে না, সেই ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিয়ে রেখেছে। সরকারও জানিয়েছে জরুরি সেবা চালু থাকবে, আর ব্যাংককে জরুরি সেবা হিসেবেই ধরা হয়।

তবু সেই এপ্রিলর আতঙ্ক ভর করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। আর রোববার কম দামে শেয়ার বিক্রি করে দেন বহু জন।

৫ এপ্রিল লকডাউন শুরুর দিন পুঁজিবাজারে লেনদেনের দিন যে চিত্র দেখা গিয়েছিল, এবারও সীমিত লকডাউন শুরুর দিন দেখা গেল একই চিত্র।

তবে সে সময় লকডাউনের শুরুর দিন প্রধানত বেড়েছিল বিমার শেয়ারের দর। এবার অল্প করে বেড়েছে ব্যাংকের শেয়ারের দর। বিমাও বাড়েনি, এমন নয়। তবে সেখানে বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার দর কমেছেও।

রোববার পতনের দিন উজ্জ্বল বস্ত্র খাতে এদিন পতনের প্রবণতাই দেখা গেছে। আগের দিন পতন হওয়া মিউচ্যুয়াল ফান্ড দর ধরে রেখেছে অথবা কিছু বেড়েছে।

প্রধান অন্য খাতগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে প্রায় সব কোম্পানির দর বেড়েছে। উত্থান দেখা গেছে ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে। বিবিধ খাতে ছিল মিশ্র প্রবণতা।

খাতওয়ারি লেনদেন বিবেচনা করলে দেখা যায়, প্রধান খাতগুলোর মধ্যে বিমায় বিনিয়োগ বাড়িয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। অন্যদিকে কমেছে ব্যাংক, বস্ত্র এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতে।

ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় ব্যাংক খাত

আগের দিন ব্যাংক খাতে কমেছিল ২৫টি কোম্পানির শেয়ার দর। বিপরীতে বেড়েছিল ৩টি। আর বিপরীত চিত্র দেখা গেল লকডাউনের দিন। এদিন বেড়েছে ২২টি বেড়েছে আর কমেছে ৪টির দর।

এই খাতে কেবল শেয়ারের দাম বাড়ার দিন লেনদেন কমে গেছে। আগের দিনের হাতবদল হয়েছিল মোট ১৯১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার। আর সোমবার হাতবদল হয়েছে ১২৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান

তবে দাম বাড়া কমার হার খুবই সামান্য। আর সর্বাধিক দর বৃদ্ধির প্রথম ৫০ কোম্পানির একটিও ছিল না এই খাতের।

এই খাতে সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে ইউসিবির শেয়ার দর। আগের দিনের তুলনায় ৩.০৬ শতাংশ।

এ ছাড়া ট্রাস্ট ব্যাংকের ২.৪৭ শতাংশ আর তৃতীয় সর্বোচ্চ ১.৮১ শতাংশ বেড়েছে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর।

এর বাইরে যেসব ব্যাংকের দর বেড়েছে সেগুলোর বেশিরভাগেরই বেড়েছে ১০ থেকে ২০ পয়সা।

তবে পতনের শীর্ষ তালিকায় ছিল আগের দিন দাম বৃদ্ধি পাওয়া ডাচ বাংলা ব্যাংক। আগের দিনের তুলনায় ৬.৯২ শতাংশ দাম হারিয়েছে গত দুমাসে দেড় ‍গুণ হয়ে যাওয়া ব্যাংকটির শেয়ারদর।

এ ছাড়া রূপালী ব্যাংক ২০ পয়সা এবং স্ট্যান্ডার্ড ও সাউথইস্ট ব্যাংক ১০ পয়সা করে দর হারিয়েছে।

লেনদেন বেড়েছে বিমায়

লকডাউনের আগে পতনের দিন এই খাতে লেনদেন ছিল ১৪৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। মোট লেনদেন চারশ কোটিরও বেশি কমলেও এই খাতে লেনদেন বেড়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।

রোববার বিমা খাতের ১৪৯ কোটি ৮৫ রাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হলেও এদিন হয়েছে ২৭৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার।

আগের দিন এই খাতের ৪৪টি কোম্পানি দর হারালেও এর মধ্যে ২৮টি দাম ফিরে পেয়েছে কিছুটা। অন্যদিকে আগের দিন দাম বেড়েছিল ৫টি কোম্পানির শেয়ার দর। আর আজ কমেছে ২১টির দর।

সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির মধ্যে তিনটি ছিল এই খাতের। এর মধ্যে গ্লোবাল, ডেল্টা লাইফ ও রূপালী ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ সীমা পর্যন্ত।

এর বাইরে ফারইস্ট লাইফের ৭.২২ শতাংশ, পপুলার লাইফের ৬.০৮ শতাংশ, প্রগতি লাইফের ৫.৪৫ শতাংশ, প্রাইম লাইফের ৫.২৫ শতাংশ, সন্ধানী ইন্স্যুরেন্সের ৫.০১ শতাংশ দাম বেড়েছে।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি কমেছে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের দর। আগের দিনের তুলনায় ২ টাকা ১০ পয়সা বা ৪.৮৭ শতাংশ দর হারিয়েছে কোম্পানিটি।

এ ছাড়া বিজিআইসির ২.৮১ শতাংশ, ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ২.০১ শতাংশ, রিপাবলিকের ১.৬০ শতাংশ, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে ১.৫ শতাংশ।

খাদ্য, জ্বালানি, প্রকৌশল ওষুধ খাতে উত্থান

আগের দিন হতাশ করা এই চারটি খাতই এদিন বিনিয়োগকারীদের স্বস্তি দিয়েছে।

৩০ জুন অর্থবছর শেষ হতে চলা এই তিন খাতের মধ্যে প্রকৌশল খাতে বেড়েছে ৩০টির দাম, কমেছে ৯টির। আগের দিন এই খাতে কমেছিল ৩৮টির দাম। বেড়েছিল মাত্র ৩টির।

প্রকৌশল খাতে এদিন ১০৫ কোটি টাকা হাতবল হয়েছে যা আগের দিন ছিল ১২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে আগের দিন ২১টি কোম্পানির দাম কমলেও বেড়েছিল কেবল একটির দর। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে এদিন বেড়েছে ১৬টির দর। কমেছে ৪টির।

ওষুধ ও রসায়ন কাতে আগের দিন ২৯টি কোম্পানির দাম কমার বিপরীতে বেড়েছিল কেবল একটির। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে আজ বেড়েছে ২০টির দর। কমেছে ছয়টির।

দাম বাড়লেও লেনদেন কমেছে এই খাতে। আগের দিন এই খাতে হাতবদল হয়েছিল ১০৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। আজ তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭১ কোটি টাকা।

চমক দেখিয়েছে খাদ্য খাতও। এই খাতের ১৮টি কোম্পানির দাম বাড়ার বিপরীতে কমেছে কেবল দুটির। অথচ আগের দিন কমেছিল ১৪টির দাম। বেড়েছিল কেবল ৬টির।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ফিরেছে আগ্রহ

আগের দিন এই খাতে হাতবদল হওয়া সব কটি ফান্ডই দর হারিয়েছিল। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে এবার বেড়েছে ২০টির দর বেড়েছে। কমেছে ৫টির দর।

এই ফান্ডগুলোর ৩০টির অর্থবছর শেষ হতে চলেছে আগামী ৩০ জুন। আর এর মধ্যে সিংহভাগ ফান্ডই চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে ব্যাপক মুনাফা করার তথ্য প্রকাশ করেছে। আর ১ এপ্রিল থেকে শুরু চতুর্থ প্রান্তিকে এখন পর্যন্ত ৭৫০ পয়েন্টের মতো সূচক বৃদ্ধির সুফলও তারা পাবে।

এই অবস্থায় গত কয়েক দিনে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর ছিল ঊর্ধ্বমুখী। এক দিনে লেনদেন হওয়া সব কটি ফান্ডের দর বৃদ্ধির চিত্রও দেখা গেছে পুঁজিবাজারে।

তবে শতকরা হিসেবে দাম বৃদ্ধি বা কমার হার বেশি ছিল না।

আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান

এদিন সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১.৪৩ শতাংশ। ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড দর হারিয়েছে ১.২৫ শতাংশ করে।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে প্রাইম ফিনান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর। আগের দিনের দরের সঙ্গে যোগ হয়েছে ৩.৯২ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেড়েছে ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফিনান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২.২৯ শতাংশ। বাকি বেশিরভাগের দাম ১০ থেকে ২০ পয়সা বেড়েছে।

উচ্ছ্বাস হারাল বস্ত্র খাত

করোনা পরিস্থিতিতে সরকারের লকডাউন ঘোষণার আগের দিন রোববার উজ্জ্বল ছিল একমাত্র বস্ত্র খাতের কোম্পানির শেয়ার। সেদিন সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৬টি ছিল বস্ত্র খাতের।

সোমবার লেনদেন হওয়া বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২০টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে।

এদিন বস্ত্র খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৩০১ কোটি টাকা। রোববার লেনদেন হয়েছিল ৪৬১ কোটি টাকা।

সোমবার বস্ত্র খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে জেড ক্যাটাগরির দুর্বল কোম্পানি দুলা মিয়া কটনের ৯.৯৬ শতাংশ। এছাড়া ওটিসি থেকে ফেরা মুন্নু ফেব্রিক্স ও তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের দাম আবার প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে।

এদিন সবচেয়ে বেশি দর কমেছে সাফকো স্পিনিংয়ের ৮.৮৮ শতাংশ। এ ছাড়া কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ৮.৫৭ শতাংশ, মালেক স্পিনিংয়ের ৭.৮০ শতাংশ দাম কমেছে।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ৩৩ দশমিক ৯১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ২৬ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ৭ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৯৪ পয়েন্টে।

আতঙ্কে পতনের পর লকডাউনের দিন এবারও উত্থান
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৭৬ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ৩২৮ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৭৪০ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের তুলনায় ৭৯ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৪৩৯ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে মোট ৩৮ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
লকডাউন আতঙ্কে শেয়ার বেচে এখন কিনছে বিনিয়োগকারীরা
লকডাউনে পুঁজিবাজারে লেনদেনেও নেই পরিবর্তন
লকডাউনে লাভবান, তবু শাটডাউন নিয়ে আতঙ্ক
পুরোদমে চালু হচ্ছে রিং সাইন, শেয়ার কমছে ৫৪%
ব্যাংক খুললে শাটডাউনেও চলবে পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে