× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
ওটিসি থেকে ফিরেই ধামাকা পরে হতাশা
google_news print-icon

ওটিসি থেকে ফিরেই ধামাকা, পরে হতাশা

ওটিসি-থেকে-ফিরেই-ধামাকা-পরে-হতাশা
ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফেরার পর চার কোম্পানির শেয়ার দর টানা ১০ দিন বেড়েছে যত বাড়া সম্ভব ততই।
ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফেরা ইউসিবি ব্যাংক, সোনালী পেপার, এর আগে ফেরা ওয়াটা ক্যামিকেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারও এভাবে লাফাতে লাফাতে বেড়েছে। পরে শেয়ার দর কমে হতাশায় ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের। এবার নতুন করে ফেরা চারটি কোম্পানির দামও একইভাবে লাফাচ্ছে। টানা ১০ দিন দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ বা আশেপাশে। তবে একটি কোম্পানি ছাড়া বাকিগুলোর

২০০৯ সালে ওভার দ্য কাউন্টার বা ওটিসি থেকে ফেরার পর ইউসিবিএল টানা ছিল ধরা ছোঁয়ার বাইরে। শেয়ার দর এক পর্যায়ে ছাড়ায় সাড়ে তিন হাজার টাকা।

সে সময় শেয়ারের ফেসভ্যালু ছিল ১০০ টাকা। এখন ১০ টাকা। এই হিসাবেও দাম ছাড়ায় ৩৫০ টাকা।

তখন ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ছিল কম, শেয়ার সংখ্যা ছিল সীমিত। পরে বোনাস শেয়ার নিয়ে শেয়ার সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

তবে সেই হিসাব ধরলেও এখন শেয়ার দর ৮ ভাগের এক ভাগ মাত্র।

বৃহস্পতিবার ব্যাংকটির শেয়ার দর ছিল ১৬ টাকা ৮০ পয়সা। ২০০৯ সালের পর থেকে বোনাস শেয়ার বিবেচনায় আনলে দাম হয় ৪৫ টাকা মাত্র।

এই এক দশকে ব্যাংকের শেয়ার দরে ধস নেমেছে-এটা ঠিক। তবে অন্য যেসব কোম্পানি ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে এসেছে, তার সবগুলোর দশাই কম বেশি একই রকম।

মূল মার্কেটে আসার পর ধাই ধাই করে বাড়তে থাকে দাম। পরে দাম কমে যায়। আর উচ্চমূল্যে যারা শেয়ার কেনেন তারা কেউ লোকসান না দিয়ে হতে পারেন না।

সম্প্রতি চারটি কোম্পানি ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে আসার পর একই ঘটনা ঘটছে।

গত ১৩ জুন মুন্নু ফেব্রিক্স, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, মনস্পুল পেপার ও পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের শেয়ার দর প্রতিদিনই লাফাচ্ছে। প্রতিদিনই দাম আগের দিনের তুলনায় ১০ শতাংশ বা কাছাকাছি বেড়েছে। কিন্তু একটি ছাড়া বাকি কোম্পানিগুলোর শেয়ারধারীরা পর পর ১০ কার্যদিবস এভাবে সর্বোচ্চ দাম বাড়ার পরও বিক্রি করতে রাজি হচ্ছেন না।

এরই মধ্যে শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য ও শেয়ার প্রতি আয়ের বিবেচনায় এসব কোম্পানির শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে গত বছর মূল মার্কেটে ফেরা সোনালী পেপার, এর আগে ফেরা ওয়াটা ক্যামিকেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারও এভাবে লাফাতে লাফাতে বেড়েছে। পরে শেয়ার দর কমে হতাশায় ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটা বিনিয়োগকারীদের পুরনো অভ্যাস। তারা মনে করে নতুন শেয়ার কিনলেই লাভ হবে। কিন্ত বাস্তবে তা ঠিক নয়।’

তিনি বলেন, ‘ওটিসি থেকে যে কোম্পানিগুলো এসেছে সেগুলোর আয় কত তা দেখা উচিত। এর আগেও আগেও যেসব দুর্বল কোম্পানি ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে এসেছে বিনিয়োগকারীরা সেখানেই ঝাঁপিয়ে পড়েছে।’

দেবব্রত বলেন, ‘কোম্পানিগুলো দুর্বল বলেই এতদিন ওটিসিতে ছিল। এখন মূল মার্কেটে আসলেই যে সেটি একদিনে ভালো হয়ে যাবে তা ভাবাও ঠিক না।’

আগের অভিজ্ঞতা

ওয়াটা কেমিক্যালস

২০১৪ সালে ওটিসি থেকে মূল বাজারে আসা ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড।

মূল মার্কেটে আসার আগে শেয়ার মূল্য ছিল ৫০ টাকার আশেপাশে। মার্কেটে আসার পর ১২ কর্মদিবসে লেনদেন হয় কেবল দুই দিন। পরে ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে ১৪ মে কোনো মূল্যসীমা না থাকার সুযোগে সেদিন দাম বেড়ে হয় ৪৮৫ টাকা। এক দিনেই বাড়ে ৭৩৫ শতাংশ। আগের দিন দাম ছিল ৫৯ টাকা।

সেখানেই থেমে থাকেনি। এক পর্যায়ে তা এক হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়।

এর পরের বছর ২৫ শতাংশ, পরের বছর ১০ শতাংশ, ২০১৭ সালে ৫ শতাংশ, পরের বছর ৩০ শতাংশ, ২০১৯ সালে ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়া কোম্পানিটির শেয়ার দর এখন ২৮২ টাকা। সব বোনাস শেয়ার হিসেবে নিলেও এখন দাম ৮২৫ টাকা দাঁড়ায়। অর্থাৎ সাত বছর রেখেও কোনো মুনাফা পাননি বিনিয়োগকারীরা।

ওটিসি থেকে ফিরেই ধামাকা, পরে হতাশা
ওটিসি থেকে ফেরা কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আকাশচুম্বী হয়ে পরে ধসের কারণে ব্যাপক লোকসান হয়েছে বিনিয়োগকারীদের

কোম্পানিটি গত ৩১ জানুয়ারি তাদের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ করেছে। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪ টাকা ১১ পয়সা।

গত দুই বছরের মধ্যে কোম্পানিটির সর্বোচ্চ দর ওঠে ২০১৯ সালে ১০ অক্টোবর ৬৯১ টাকা ৬০ পয়সা। এরপর এই সময়ে আর কখনও এই দরে লেনদেন হয়নি।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ

২০১৮ সালে ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে আসার পরই আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার দর ১৩০ টাকায় শুরু হয়ে ১৪৩ টাকায় লেনদেন হয়। এরপর আরও বেড়ে ১৮০ টাকাও ছাড়িয়ে যায়।

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার দর ৩৯ টাকা ৫০ পয়সা। তাও কিছুটা ভদ্রস্ত দেখাচ্ছে। এক মাসে সর্বনিম্ন দাম ছিল ২২ টাকা ৯০ পয়সা।

গত দুই বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ওঠেছে ৬৩ টাকা ২০ পয়সা।

মূল মার্কেটে ফেরার পর এক বার ১০ শতাংশ এবং একবার ৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছে আলিফ। অর্থাৎ বোনাস শেয়ার পেয়েও বিনিয়োগকারীরা তাদের লোকসান কাটাকে পারেননি।

সোনালী পেপার

সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিল ২০১৯ সালের ২ জুলাই থেকে মূল মার্কেটে লেনদেন হচ্ছে। মূল বাজারে ফিরিয়ে আনতে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ধরা হয় ২৭৩ টাকা। পরে বাড়তে বাড়তে দাম দাঁড়ায় ৩৫০ টাকায়।

এক বছরের মধ্যে দাম কমে হয়েছে ২০৬ টাকা ২০ পয়সা। আর মূল মার্কেটে আসার পর দুই বারে ১০ শতাংশ করে বোনাস শেয়ার দিয়েছে তারা।

অর্থাৎ বোনাস শেয়ার নিয়েও বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের লোকসানে আছেন।

গত ২৫ এপ্রিল কোম্পানিটি চলতি অর্থবছরে তৃতীয় প্রান্তিকের যে হিসাব প্রকাশ করেছে, তাতে শেয়ার দর যে অতিমূল্যায়িত, তা বোঝাই যায়।

বছরের প্রথম নয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা।

এই হারে আয় করলে কোম্পানিটির বর্তমান মূল্য তুলতে সময় লাগবে ৬৮ বছর।

অবশ্য এটাও ঠিক যে, এর শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য অনেক। সব শেষ নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী ১০ টাকার শেয়ারে সম্পদ মূল্য আছে ৩০৭ টাকা ৮৮ পয়সা।

কোম্পানিটি তাদের নতুন প্রোডাকশন লাইন চালুর ঘোষণা দিয়েছে। জানানো হয়েছে, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার বক্স তৈরির এই নতুন লাইনের উৎপাদন ক্ষমতা প্রতি দিন এক লাখ পিস। এবং তারা এও জানিয়েছে যে, নতুন উৎপাদন লাইনের যে উৎপাদন ক্ষমতা তার পুরোটাই ব্যবহার করা সম্ভব হবে।

তবে এই খবরেও শেয়ার দাম বাড়াতে পারেনি। সম্পদমূল্যের চেয়ে ১০০ টাকা কমে লেনদেন হচ্ছে বর্তমানে।

চার কোম্পানির শেয়ার দর থামার নাম নেই

গত ১৩ জুন ওটিসি থেকে ফেরা চার কোম্পানির প্রতিদিনই দাম ১০ শতাংশ বা শতকরা হিসেবে সামান্য কিছু কম বাড়বে, এটা যেন নিয়ম হয়ে গেছে।

চারটি কোম্পানিই জেড ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করেছে।

মুন্নু ফেব্রিক্সের লেনদেন শুরু হয়েছিল ১০ টাকায়, ক্রমাগত বেড়ে পৌঁছেছে ২৫ টাকা ৬০ পয়সায়। আর বৃহস্পতিবার এই দামে হাতবদল হয়েছে ১৭ লাখ ৬৭ হাজার ১১৭টি।

চারটি কোম্পানির মধ্যে এই একটি কোম্পানির শেয়ারই লেনদেন হয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।

কোম্পানিটির সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩ জুন ২৬ লাখ ১৪ হাজার ৫২১টি। সেদিন দাম ছিল ২৩ টাকা ৩০ পয়সা।

তার আগের দিন ২১ লাখ ৪৮ হাজার ২৩১টি শেয়ার হাতবদল হয় ২১ টাকা ২০ পয়সায়।

তারও আগের দিন ১৩ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৫টি শেয়ার লেনদেন হয় ১৯ টাকা ৩০ পয়সা।

এর আগে একটি থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার ২০৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

চলতি বছর ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে মাত্র ৪ পয়সা। এই হারে আয় করতে থাকলে বর্তমান শেয়ার মূল্য ফিরে পেতে সময় লাগবে ৪৮০ বছর।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য ২৭ টাকা ৩০ পয়সা।

ওটিসি মার্কেটে মনোস্পুলের শেয়ারের মূল্য ছিল ৫০ টাকা। প্রতিদিন এই কোম্পানির দামও বেড়েছে ১০ শতাংশ বা আশেপাশে। বিপুল সংখ্যক শেয়ারের ক্রয়াদেশ থাকলেও বিক্রেতা এখন পর্যন্ত নেই, যদিও দাম বেড়ে হয়েছে ১২৯ টাকা ২০ পয়সা।

এই ১০ দিনে কোম্পানিটির সর্বোচ্চ সংখ্যক শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৪ হাজার ৩৮টি। ২০ জুন এই লেনদেনের দিন দাম ছিল ৮৮ টাকা ৪০ পয়সা। অন্যদিকে বৃহস্পতিবার ১৩০ টাকার আশেপাশে শেয়ার বিক্রি হয়েছে মাত্র দুই হাজার ৮০৯টি।

চলতি বছর প্রথম ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় মাত্র ২৯ পয়সা। আয় বাড়াতে না পারলে বর্তমান শেয়ার মূল্য তুলতে সময় লাগবে ৩৪৬ বছর।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য অবশ্য ভালো, ১২৫ টাকা ৬১ পয়সা।

একই অবস্থা তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের। মার্কেটে ফেরার দিন শেয়ারের মূল্য ছিল ১২ টাকা। সেটি বাড়তে বাড়তে এখন দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৬০ পয়সায়।

এক সঙ্গে ফেরা চার কোম্পানির মধ্যে এটির আয়ই সবচেয়ে বেশি। চলতি বছর প্রথম ৯ মাসে তাদের ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা।

দাম বেড়ে প্রায় আড়াইগুণ হয়ে গেছেও কোম্পানিটির শেয়ারের বিক্রেতা নেই। বৃহস্পতিবার ৩০ টাকা ৬০ পয়সায় হাতবদল হয়েছে সর্বোচ্চ ৬০০টি শেয়ার। বাকি দিন কোনোদিন একটি, কোনোদিন দুইটি শেয়ার বিক্রি হয়েছে ১০ শতাংশ বেশি দামে।

এই কোম্পানিটিরও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য বেশ আকর্ষণীয়; ৮০ টাকা। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে শেয়ার সম্পদমূল্যের দিক দিয়ে এরা এগিয়ে।

আরেক কোম্পানি পেপার প্রসেসিংয়ের শেয়ার ১৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০ টাকা ৯০ পয়সা।

তবে ১০ দিনেও বলার মতো বিক্রেতা নেই। সর্বোচ্চ ৯২১টি শেয়ার বিক্রি হয়েছে বৃহস্পতিবার। অর্থাৎ শেয়ারধারীরা দাম আরও বাড়বে, এই আশায় অপেক্ষা করে আছেন। এর আগে কোনোদিন একটি কোনোদিন দুটি, একদিন ১০১টি এবং একদিন ৬৬টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

চলতি বছর প্রথম ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৪ পয়সা। এই হারে কায় করতে থাকলে বর্তমান শেয়ার মূল্য উঠতে সময় লাগবে ৬৯ বছর।

এই কোম্পানিরও শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য আকর্ষণীয়; ৮৩ টাকা ৯৫ পয়সা। বস্ত্র খাতে আর কোনো কোম্পানির শেয়ার প্রতি এত সম্পদ নেই।

আরও পড়ুন:
ওটিসি থেকে ফিরেই নাগালের বাইরে চার কোম্পানি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে