× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
ওটিসি থেকে ফিরেই ধামাকা পরে হতাশা
google_news print-icon

ওটিসি থেকে ফিরেই ধামাকা, পরে হতাশা

ওটিসি-থেকে-ফিরেই-ধামাকা-পরে-হতাশা
ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফেরার পর চার কোম্পানির শেয়ার দর টানা ১০ দিন বেড়েছে যত বাড়া সম্ভব ততই।
ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফেরা ইউসিবি ব্যাংক, সোনালী পেপার, এর আগে ফেরা ওয়াটা ক্যামিকেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারও এভাবে লাফাতে লাফাতে বেড়েছে। পরে শেয়ার দর কমে হতাশায় ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের। এবার নতুন করে ফেরা চারটি কোম্পানির দামও একইভাবে লাফাচ্ছে। টানা ১০ দিন দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ বা আশেপাশে। তবে একটি কোম্পানি ছাড়া বাকিগুলোর

২০০৯ সালে ওভার দ্য কাউন্টার বা ওটিসি থেকে ফেরার পর ইউসিবিএল টানা ছিল ধরা ছোঁয়ার বাইরে। শেয়ার দর এক পর্যায়ে ছাড়ায় সাড়ে তিন হাজার টাকা।

সে সময় শেয়ারের ফেসভ্যালু ছিল ১০০ টাকা। এখন ১০ টাকা। এই হিসাবেও দাম ছাড়ায় ৩৫০ টাকা।

তখন ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ছিল কম, শেয়ার সংখ্যা ছিল সীমিত। পরে বোনাস শেয়ার নিয়ে শেয়ার সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

তবে সেই হিসাব ধরলেও এখন শেয়ার দর ৮ ভাগের এক ভাগ মাত্র।

বৃহস্পতিবার ব্যাংকটির শেয়ার দর ছিল ১৬ টাকা ৮০ পয়সা। ২০০৯ সালের পর থেকে বোনাস শেয়ার বিবেচনায় আনলে দাম হয় ৪৫ টাকা মাত্র।

এই এক দশকে ব্যাংকের শেয়ার দরে ধস নেমেছে-এটা ঠিক। তবে অন্য যেসব কোম্পানি ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে এসেছে, তার সবগুলোর দশাই কম বেশি একই রকম।

মূল মার্কেটে আসার পর ধাই ধাই করে বাড়তে থাকে দাম। পরে দাম কমে যায়। আর উচ্চমূল্যে যারা শেয়ার কেনেন তারা কেউ লোকসান না দিয়ে হতে পারেন না।

সম্প্রতি চারটি কোম্পানি ওটিসি মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে আসার পর একই ঘটনা ঘটছে।

গত ১৩ জুন মুন্নু ফেব্রিক্স, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, মনস্পুল পেপার ও পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের শেয়ার দর প্রতিদিনই লাফাচ্ছে। প্রতিদিনই দাম আগের দিনের তুলনায় ১০ শতাংশ বা কাছাকাছি বেড়েছে। কিন্তু একটি ছাড়া বাকি কোম্পানিগুলোর শেয়ারধারীরা পর পর ১০ কার্যদিবস এভাবে সর্বোচ্চ দাম বাড়ার পরও বিক্রি করতে রাজি হচ্ছেন না।

এরই মধ্যে শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য ও শেয়ার প্রতি আয়ের বিবেচনায় এসব কোম্পানির শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়ে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে গত বছর মূল মার্কেটে ফেরা সোনালী পেপার, এর আগে ফেরা ওয়াটা ক্যামিকেল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারও এভাবে লাফাতে লাফাতে বেড়েছে। পরে শেয়ার দর কমে হতাশায় ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটা বিনিয়োগকারীদের পুরনো অভ্যাস। তারা মনে করে নতুন শেয়ার কিনলেই লাভ হবে। কিন্ত বাস্তবে তা ঠিক নয়।’

তিনি বলেন, ‘ওটিসি থেকে যে কোম্পানিগুলো এসেছে সেগুলোর আয় কত তা দেখা উচিত। এর আগেও আগেও যেসব দুর্বল কোম্পানি ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে এসেছে বিনিয়োগকারীরা সেখানেই ঝাঁপিয়ে পড়েছে।’

দেবব্রত বলেন, ‘কোম্পানিগুলো দুর্বল বলেই এতদিন ওটিসিতে ছিল। এখন মূল মার্কেটে আসলেই যে সেটি একদিনে ভালো হয়ে যাবে তা ভাবাও ঠিক না।’

আগের অভিজ্ঞতা

ওয়াটা কেমিক্যালস

২০১৪ সালে ওটিসি থেকে মূল বাজারে আসা ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড।

মূল মার্কেটে আসার আগে শেয়ার মূল্য ছিল ৫০ টাকার আশেপাশে। মার্কেটে আসার পর ১২ কর্মদিবসে লেনদেন হয় কেবল দুই দিন। পরে ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে ১৪ মে কোনো মূল্যসীমা না থাকার সুযোগে সেদিন দাম বেড়ে হয় ৪৮৫ টাকা। এক দিনেই বাড়ে ৭৩৫ শতাংশ। আগের দিন দাম ছিল ৫৯ টাকা।

সেখানেই থেমে থাকেনি। এক পর্যায়ে তা এক হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়।

এর পরের বছর ২৫ শতাংশ, পরের বছর ১০ শতাংশ, ২০১৭ সালে ৫ শতাংশ, পরের বছর ৩০ শতাংশ, ২০১৯ সালে ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়া কোম্পানিটির শেয়ার দর এখন ২৮২ টাকা। সব বোনাস শেয়ার হিসেবে নিলেও এখন দাম ৮২৫ টাকা দাঁড়ায়। অর্থাৎ সাত বছর রেখেও কোনো মুনাফা পাননি বিনিয়োগকারীরা।

ওটিসি থেকে ফিরেই ধামাকা, পরে হতাশা
ওটিসি থেকে ফেরা কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আকাশচুম্বী হয়ে পরে ধসের কারণে ব্যাপক লোকসান হয়েছে বিনিয়োগকারীদের

কোম্পানিটি গত ৩১ জানুয়ারি তাদের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ করেছে। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪ টাকা ১১ পয়সা।

গত দুই বছরের মধ্যে কোম্পানিটির সর্বোচ্চ দর ওঠে ২০১৯ সালে ১০ অক্টোবর ৬৯১ টাকা ৬০ পয়সা। এরপর এই সময়ে আর কখনও এই দরে লেনদেন হয়নি।

আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ

২০১৮ সালে ওটিসি থেকে মূল মার্কেটে আসার পরই আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার দর ১৩০ টাকায় শুরু হয়ে ১৪৩ টাকায় লেনদেন হয়। এরপর আরও বেড়ে ১৮০ টাকাও ছাড়িয়ে যায়।

কোম্পানিটির বর্তমান শেয়ার দর ৩৯ টাকা ৫০ পয়সা। তাও কিছুটা ভদ্রস্ত দেখাচ্ছে। এক মাসে সর্বনিম্ন দাম ছিল ২২ টাকা ৯০ পয়সা।

গত দুই বছরে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দর ওঠেছে ৬৩ টাকা ২০ পয়সা।

মূল মার্কেটে ফেরার পর এক বার ১০ শতাংশ এবং একবার ৭ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছে আলিফ। অর্থাৎ বোনাস শেয়ার পেয়েও বিনিয়োগকারীরা তাদের লোকসান কাটাকে পারেননি।

সোনালী পেপার

সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিল ২০১৯ সালের ২ জুলাই থেকে মূল মার্কেটে লেনদেন হচ্ছে। মূল বাজারে ফিরিয়ে আনতে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ধরা হয় ২৭৩ টাকা। পরে বাড়তে বাড়তে দাম দাঁড়ায় ৩৫০ টাকায়।

এক বছরের মধ্যে দাম কমে হয়েছে ২০৬ টাকা ২০ পয়সা। আর মূল মার্কেটে আসার পর দুই বারে ১০ শতাংশ করে বোনাস শেয়ার দিয়েছে তারা।

অর্থাৎ বোনাস শেয়ার নিয়েও বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের লোকসানে আছেন।

গত ২৫ এপ্রিল কোম্পানিটি চলতি অর্থবছরে তৃতীয় প্রান্তিকের যে হিসাব প্রকাশ করেছে, তাতে শেয়ার দর যে অতিমূল্যায়িত, তা বোঝাই যায়।

বছরের প্রথম নয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৯ পয়সা।

এই হারে আয় করলে কোম্পানিটির বর্তমান মূল্য তুলতে সময় লাগবে ৬৮ বছর।

অবশ্য এটাও ঠিক যে, এর শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য অনেক। সব শেষ নিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী ১০ টাকার শেয়ারে সম্পদ মূল্য আছে ৩০৭ টাকা ৮৮ পয়সা।

কোম্পানিটি তাদের নতুন প্রোডাকশন লাইন চালুর ঘোষণা দিয়েছে। জানানো হয়েছে, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার বক্স তৈরির এই নতুন লাইনের উৎপাদন ক্ষমতা প্রতি দিন এক লাখ পিস। এবং তারা এও জানিয়েছে যে, নতুন উৎপাদন লাইনের যে উৎপাদন ক্ষমতা তার পুরোটাই ব্যবহার করা সম্ভব হবে।

তবে এই খবরেও শেয়ার দাম বাড়াতে পারেনি। সম্পদমূল্যের চেয়ে ১০০ টাকা কমে লেনদেন হচ্ছে বর্তমানে।

চার কোম্পানির শেয়ার দর থামার নাম নেই

গত ১৩ জুন ওটিসি থেকে ফেরা চার কোম্পানির প্রতিদিনই দাম ১০ শতাংশ বা শতকরা হিসেবে সামান্য কিছু কম বাড়বে, এটা যেন নিয়ম হয়ে গেছে।

চারটি কোম্পানিই জেড ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করেছে।

মুন্নু ফেব্রিক্সের লেনদেন শুরু হয়েছিল ১০ টাকায়, ক্রমাগত বেড়ে পৌঁছেছে ২৫ টাকা ৬০ পয়সায়। আর বৃহস্পতিবার এই দামে হাতবদল হয়েছে ১৭ লাখ ৬৭ হাজার ১১৭টি।

চারটি কোম্পানির মধ্যে এই একটি কোম্পানির শেয়ারই লেনদেন হয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।

কোম্পানিটির সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩ জুন ২৬ লাখ ১৪ হাজার ৫২১টি। সেদিন দাম ছিল ২৩ টাকা ৩০ পয়সা।

তার আগের দিন ২১ লাখ ৪৮ হাজার ২৩১টি শেয়ার হাতবদল হয় ২১ টাকা ২০ পয়সায়।

তারও আগের দিন ১৩ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৫টি শেয়ার লেনদেন হয় ১৯ টাকা ৩০ পয়সা।

এর আগে একটি থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার ২০৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

চলতি বছর ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে মাত্র ৪ পয়সা। এই হারে আয় করতে থাকলে বর্তমান শেয়ার মূল্য ফিরে পেতে সময় লাগবে ৪৮০ বছর।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য ২৭ টাকা ৩০ পয়সা।

ওটিসি মার্কেটে মনোস্পুলের শেয়ারের মূল্য ছিল ৫০ টাকা। প্রতিদিন এই কোম্পানির দামও বেড়েছে ১০ শতাংশ বা আশেপাশে। বিপুল সংখ্যক শেয়ারের ক্রয়াদেশ থাকলেও বিক্রেতা এখন পর্যন্ত নেই, যদিও দাম বেড়ে হয়েছে ১২৯ টাকা ২০ পয়সা।

এই ১০ দিনে কোম্পানিটির সর্বোচ্চ সংখ্যক শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৪ হাজার ৩৮টি। ২০ জুন এই লেনদেনের দিন দাম ছিল ৮৮ টাকা ৪০ পয়সা। অন্যদিকে বৃহস্পতিবার ১৩০ টাকার আশেপাশে শেয়ার বিক্রি হয়েছে মাত্র দুই হাজার ৮০৯টি।

চলতি বছর প্রথম ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় মাত্র ২৯ পয়সা। আয় বাড়াতে না পারলে বর্তমান শেয়ার মূল্য তুলতে সময় লাগবে ৩৪৬ বছর।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য অবশ্য ভালো, ১২৫ টাকা ৬১ পয়সা।

একই অবস্থা তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের। মার্কেটে ফেরার দিন শেয়ারের মূল্য ছিল ১২ টাকা। সেটি বাড়তে বাড়তে এখন দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৬০ পয়সায়।

এক সঙ্গে ফেরা চার কোম্পানির মধ্যে এটির আয়ই সবচেয়ে বেশি। চলতি বছর প্রথম ৯ মাসে তাদের ইপিএস হয়েছে ৯৮ পয়সা।

দাম বেড়ে প্রায় আড়াইগুণ হয়ে গেছেও কোম্পানিটির শেয়ারের বিক্রেতা নেই। বৃহস্পতিবার ৩০ টাকা ৬০ পয়সায় হাতবদল হয়েছে সর্বোচ্চ ৬০০টি শেয়ার। বাকি দিন কোনোদিন একটি, কোনোদিন দুইটি শেয়ার বিক্রি হয়েছে ১০ শতাংশ বেশি দামে।

এই কোম্পানিটিরও শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য বেশ আকর্ষণীয়; ৮০ টাকা। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে শেয়ার সম্পদমূল্যের দিক দিয়ে এরা এগিয়ে।

আরেক কোম্পানি পেপার প্রসেসিংয়ের শেয়ার ১৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০ টাকা ৯০ পয়সা।

তবে ১০ দিনেও বলার মতো বিক্রেতা নেই। সর্বোচ্চ ৯২১টি শেয়ার বিক্রি হয়েছে বৃহস্পতিবার। অর্থাৎ শেয়ারধারীরা দাম আরও বাড়বে, এই আশায় অপেক্ষা করে আছেন। এর আগে কোনোদিন একটি কোনোদিন দুটি, একদিন ১০১টি এবং একদিন ৬৬টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

চলতি বছর প্রথম ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৪ পয়সা। এই হারে কায় করতে থাকলে বর্তমান শেয়ার মূল্য উঠতে সময় লাগবে ৬৯ বছর।

এই কোম্পানিরও শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য আকর্ষণীয়; ৮৩ টাকা ৯৫ পয়সা। বস্ত্র খাতে আর কোনো কোম্পানির শেয়ার প্রতি এত সম্পদ নেই।

আরও পড়ুন:
ওটিসি থেকে ফিরেই নাগালের বাইরে চার কোম্পানি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে