× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
পুঁজিবাজারে বিমার ধসে সূচক পতন
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে বিমায় ধসে সূচকের পতন

পুঁজিবাজারে-বিমায়-ধসে-সূচকের-পতন
বিমা খাতের ৫০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র তিনটির। দর পাল্টায়নি একটির। লেনদেন স্থগিত ছিল দুটির, কমেছে বাকি ৪৪টির। উল্টো চিত্র বস্ত্র খাতে। এ খাতে তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ৮টির। বাকি ৫টির দাম ছিল অপরিবর্তিত।

বিমার শেয়ারের দল বেঁধে ছুটে চলা অব্যাহত রয়েছে। তবে এবার ঊর্ধ্বগতি নয়, নিচের দিকে নামল এই খাতের সিংহভাগ শেয়ার।

এক বছরে অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ার পর এই দর পতন মূল্য সংশোধন নাকি অতিমূল্যায়িত শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আনীহা-সে বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসতে আরও পর্যবেক্ষণের কথা জানিয়েছেন একজন বিশ্লেষক।

মঙ্গলবার বিমা খাতে এই ধসের দিন দল বেঁধে দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা গেছে বস্ত্র খাতে। এ নিয়ে টানা দুই দিন এই খাতের প্রায় সব শেয়ারের দাম বাড়ল।

প্রধান প্রধান খাতগুলোর মধ্যে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতেও রক্তক্ষরণ দেখা গেছে।

আর ওষুধ ও রসায়ন, বিবিধ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এব প্রকৌশল খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা।

সব মিলিয়ে দিনটি ভালো গেল না বিনিয়োগকারীদের জন্য। গত ৩০ মে ৬ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক অতিক্রম করার পর সেখান থেকে ৬ হাজার ১০০ পয়েন্ট উঠতে তিন সপ্তাহ সময় নিয়ে পর দিনই সেখান থেকে নেমে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। তবে দিন শেষে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়ে তা ৬ হাজার ১০৫ পয়েন্টে স্থির হয়েছে।

দিন শেষে বিমা খাতের ৫০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র তিনটির। দর পাল্টায়নি একটির। লেনদেন স্থগিত ছিল দুটির, কমেছে বাকি ৪৪টির।

উল্টো চিত্র বস্ত্র খাতে। এ খাতে তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ৮টির। বাকি ৫টির দাম ছিল অপরিবর্তিত।

ব্যাংক খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ৭টির, কমেছে ১৯টির, পাল্টায়নি ৫টির।

অর্থবছর শেষ হতে চলা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৬টি, কমেছে ১৭টির, অপরিবর্তিত ছিল বাকি ১৪টির।

পুঁজিবাজারে বিমায় ধসে সূচকের পতন

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বিমা খাতের শেয়ার আগে থেকেই অতিমূল্যায়িত। এ খাতের শেয়ারের দর কমা উচিত। তবে বর্তমানে যেভাবে শেয়ার দর কমছে সেটি মূল্যসংশোধন নাকি পতন সেটি এখনই স্পষ্ট করে বলা ঠিক হবে না।’

তিনি বলেন, ‘জুন ক্লোজিং হিসেবে বস্ত্র খাতের শেয়ারের প্রতি আগ্রহী হচ্ছে বিনিয়োগকারীরা। তবে শুধু বস্ত্র নয় ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দরও এখন তলানিতে আছে। বিমার বিকল্প হিসেবে কম দামের শেয়ার বা ভালো ফান্ডমেন্টাল খাতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে।’

উচ্চাশার বিমায় এবার তীব্র হতাশা

৫ এপ্রিল লকডাউনের শুরু থেকে অস্বাভাবিক উত্থান হওয়া বিমা খাতের বিনিয়োগকারীরা এখন আতঙ্কে। দুই সপ্তাহ ধরে টানা কমছে শেয়ার দর।

বিমার ঠিক উল্টো চিত্র এই খাতে। সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির ৭টিই বিমার কোম্পানি।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। ১৭.১৯ শতাংশ বা ১৬ টাকা ৩০ পয়সা কমেছে কোম্পানিটির দর। এক দিনে ১০ শতাংশ দাম বাড়া বা কমার সার্কিট ব্রেকার থাকলেও লভ্যাংশ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কোম্পানির ক্ষেত্রে দাম বাড়া বা কমার কোনো সীমা ছিল না।

২০২০ সালের ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।

পুঁজিবাজারে বিমায় ধসে সূচকের পতন

এ ছাড়া রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স ৬.৭৬ শতাংশ, গ্রিনডেলটা ৬.৪৪, ফারইস্ট লাইফ ৫.৯৮, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৫.৫২, প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৫.৪৮, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৫.১৯, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৫.০৮, তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর হারিয়েছে ৫ শতাংশ।

এই খাতে শতকরা হিসেবে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের। ৩ টাকা ২০ পয়সা বা ৪.৩২ শতাংশ দাম বেড়েছে কোম্পানিটির।

এই কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকরা ৬০ লাখ ৪৫ হাজার শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। বিমা কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার ৬০ শতাংশ কেনার শর্ত পূরণ করতে ছয় পরিচালক এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এ ছাড়া প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৬ টাকা ৪০ পয়সা বা ৩.৪১ শতাংশ, এবং ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্মের ১ টাকা ৯০ পয়সা বা ১.৬৫ শতাংশ।

বিমা খাতে ধস হলেও বেড়েছে লেনদেন। আগের দিন ২৬৪ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হলেও আজ হাতবদল হয়েছে ৩৬৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

বস্ত্রে আবার উত্থান

টানা দুই দিন সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এই খাতে। আজ হাতবদল হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার। এটি আগের দিনের চেয়ে বেশি। সোমবার হাতবদল হয়েছিল ৩৭৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

টানা দুই দিন এই খাতের শেয়ারে চাঙ্গাভাব দেখা গেছে। সোমবারের মতোই সবচেয়ে বেশি দাম বাড়ার তালিকায় বস্ত্রের কোম্পানিগুলো ছিল এগিয়ে।

সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৯টিই ছিল এই খাতের। আর সবচেয়ে বেশি দাম বাড়া ২০টি কোম্পানির ১৪টি এই খাতের।

এক দিনে যত দাম বাড়া সম্ভব ততই বেড়েছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, স্কয়ার টেক্সটাইল, প্রাইম টেক্সটাইল, ম্যাকসন স্পিনিং, মেট্রো স্পিনিং, ড্রাগন স্যুয়েটার, আরগন ডেনিম, হাওয়েল টেক্সটাইল, মুন্নু ফেব্রিক, এনভয় টেক্সটাইল, কাট্টালী টেক্সটাইল, আফির ইন্ডাস্ট্রিজের দাম।

ঢালাও উত্থানের দিন এই খাতে আনলিমা ইয়ার্ন, এপেক্স স্পিনিং, এসকোয়ার নিট, রহিম টেক্সটাইল, আর এন স্পিনিং, স্টাইলক্রাফট ও তুংহাই নিটের দাম কমেছে।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে রহিম টেক্সটাইলের। ৫ টাকা ৪০ পয়সা বা ২.৩ শতাংশ কমেছে শেয়ারটির দাম। স্টাইলক্রাফট দর হারিয়েছে ২ টাকা বা ১.৩৭ শতাংশ।

ব্যাংক আবার ঝিমুনিতে

ব্যাংক খাতে একদিন বাড়ে তো পাঁচ দিন কমে- এমন প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আগের দিন ব্যাংকের শেয়ারের দাম বৃদ্ধি সূচক বাড়ালেও এবার এই খাতের ৩১টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ১৯টি, বেড়েছে কেবল সাতটি।

তবে সর্বাধিক বৃদ্ধি পাওয়া বা সবচেয়ে কমা, কোনো তালিকাতেই ব্যাংক খাতের কোম্পানিকে দেখা যায়নি।

পুঁজিবাজারে বিমায় ধসে সূচকের পতন

শতকরা হিসেবে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে রূপালী ব্যাংক। এক বছর বিরতি দিয়ে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণার পর ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ৩.৪৬ শতাংশ দাম করা প্রমাণ করে যে এই ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের পছন্দ হয়নি। অথচ লভ্যাংশ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ব্যাংকটির শেয়ার দর টানা চারদিন বেড়ে ২৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

এরপর সবচেয়ে বেশি কমেছে ব্র্যাক ব্যাংকের দাম। ১ টাকা ৪০ পয়সা বা ২.৮৪ শতাংশ দাম হারিয়েছে কোম্পানিটি।

দর হারানো বাকি সব কোম্পানির দাম কমেছে ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৪০ পয়সা।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ডাচ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার; ১ টাকা ৮০ পয়সা বা ২.১৪ শতাংশ। ব্যাংক এশিয়া, ইবিএল, এক্সিম, মার্কেন্টাইল, এমটিবি, এনবিএলের দাম বেড়েছে ১০ থেকে ৩০ পয়সা করে।

এই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে বেশ কম। সোমবার হাতবল হয়েছিল ২১২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

আগ্রহ ধরে রাখল প্রকৌশল, ওষুধ রসায়ন

প্রকৌশল খাতে হাতবদল হয়েছে ১৯৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিন লেনদেন ছিল ২০৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

এই খাতে ১৭টি কোম্পানির দাম বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২৪টির দাম।

ওষুধ রসায়নে লেনদেন হয়েছে ১৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা, আগের দিন যা ছিল ১৪৩ কোটি টাকা।

এই খাতে ১৫টির দাম বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৩টির দাম।

সূচক ও লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৯ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ১০৫ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস আগের দিনের তুলনায় ১ দশমিক ২৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩০৪ পয়েন্টে।

পুঁজিবাজারে বিমায় ধসে সূচকের পতন
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১৫ দশমিক ১৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৫ পয়েন্টে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ২০৪টির। দর পাল্টায়নি ৩১টির।

লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৭ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ২ হাজার ৪৩ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে ১০২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
শর্ত পূরণে স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৬০ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা
শেয়ারের হিস্যা নিয়ে গুজব: দর হারাল ঢাকা ইন্স্যুরেন্স
ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের হিসাব নিয়ে ‘নজিরবিহীন কারসাজি’
এক দিনে বিমার শেয়ার বিক্রি ৭৩৪ কোটি টাকার
বিমায় সওয়ার পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে