× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
আতঙ্ক কাটিয়ে পুঁজিবাজারে স্বস্তি
google_news print-icon

আতঙ্ক কাটিয়ে পুঁজিবাজারে স্বস্তি

আতঙ্ক-কাটিয়ে-পুঁজিবাজারে-স্বস্তি
ধারণা করা হয়েছিল, কোনো কোম্পানিতে ফ্লোর প্রাইস না থাকায় কিছুটা ধাক্কা লাগবে পুঁজিবাজারে। কিন্তু বিনিয়োগকারীরা আবারও আস্থার পরিচয় দিলেন। পতন নয়, বরং উত্থানে স্বাভাবিক ছিল পুঁজিবাজার। বেড়েছে সূচক।

এক বছরের বেশি সময় ধরে চলমান শেয়ার দরের প্রান্তসীমা তথা ফ্লোর প্রাইস থেকে বের হয়ে রোববার প্রথম লেনদেন হয়েছে পুঁজিবাজারে। করোনার মহামারিতে পুঁজিবাজারে দরপতন ঠেকাতে ২০২০ সালের মার্চে বেঁধে দেয়া হয় প্রতিটি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস।

গত বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি তৃতীয় পর্যায়ে পুঁজিবাজারের সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বাতিল করে। ফলে রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ফ্লোর প্রাইসহীন লেনদেন হয়েছে।

ধারণা করা হয়েছিল, কোনো কোম্পানিতে ফ্লোর প্রাইস না থাকায় কিছুটা ধাক্কা লাগবে পুঁজিবাজারে। কিন্তু বিনিয়োগকারীরা আবারও আস্থার পরিচয় দিলেন। পতন নয়, বরং উত্থানে স্বাভাবিক ছিল পুঁজিবাজার। বেড়েছে সূচক।

চলতি বছরের করোনা পরিস্থিতি যখন উদ্বেগ আকার ধারণ করে, তখন সরকারের লকডাউন কর্মসূচির সঙ্গে সমন্বয় করে পুঁজিবাজারেও লেনদেন সময় কমিয়ে আনা হয়।

৫ এপ্রিল লকডাউনের আগে সংক্রামক পতনে ছিল পুঁজিবাজার। লকডাউনেও সেই পতন আরও ত্বরান্বিত হবে, এমন গুজব ছিল পুঁজিবাজারে। তবে ভরসা হিসেবে দেখা হচ্ছিল ফ্লোর প্রাইসকে।

লকডাউনের মধ্যে যখন পুঁজিবাজারের লেনদেন ও সূচকের আস্থার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল, তখন ৭ এপ্রিল বাতিল করা হয় ৬৬ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস। তার পরদিন যে লেনদেন হয়েছিল, তখন ঢালাওভাবে কোম্পানির শেয়ার দর পতনের কমেছিল সূচক।

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস নিয়ে ভরসা ছিল, কোম্পানির শেয়ার যতই পতন হোক ফ্লোর প্রাইসের নিচে নামবে না। হঠাৎ ফ্লোর প্রাইস বাতিল করার আতঙ্কে ফ্লোর প্রাইসে থাকা কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দর আরও কমবে, এমন ভাবনায় বেড়ে যায় শেয়ার বিক্রি।

যদিও এ আতঙ্ক বেশি দিন টেকেনি। পরবর্তী সময়ে দেখা গেছে ফ্লোর প্রাইসে থাকা কোম্পানিরগুলোর শেয়ার আগের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি লেনদেন হচ্ছে।

বিনিয়োগকারীদের এমন আস্থার ৬৬ কোম্পানির বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর উঠে আসে ফ্লোর প্রাইসের ওপরে।

৩ জুন দ্বিতীয় দফায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি আরও ৩০ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বাতিল করে। তবে এবার ফ্লোর প্রত্যাহারের ফলে ঢালাও শেয়ার বিক্রি দেখা যায়নি। কিছু কোম্পানির শেয়ার দর কমলেও পরবর্তী কয়েক দিনেই এসব কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের পাশাপাশি দরও বেড়েছে।

সবশেষ গত বৃহস্পতিবার বাতিল করা হয় পুঁজিবাজারের সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস। বিএসইসির এমন সিদ্ধান্তে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ধারণা ছিল, পরবর্তী প্রথম কার্যদিবস রোববার ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের ফলে বড় ধরনের পতন হবে পুঁজিবাজারে।

কিন্তু রোববার লেনদেনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এর কোনো প্রভাব দেখা যায়নি। বরং আগের কার্যদিবসের মতো স্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে পুঁজিবাজারে। সূচকও বেড়েছে।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে বিনিয়োগকারীদের তারল্য এতদিন আটকে ছিল। এখন সেগুলো মুক্ত হয়েছে। যেসব কোম্পানির অনেক বেশি ফ্লোর প্রাইস ধরা হয়েছিল, সেগুলোর কোনো লেনদেন হতো না, এখন হবে।

তিনি বলেন, যারা বেশি দামে শেয়ার কিনেছিল, তাদের জন্য ফ্লোর প্রাইস ভালো ছিল। কিন্তু যারা পুঁজিবাজারে নিয়মিত শেয়ার কেনাবেচা করেন, তারা লেনদেন হওয়া কোম্পানিতেই বিনিয়োগ করেন। ফলে এখন আর কারো তারল্য আটকে থাকবে না। লেনদেনের মাধ্যমে যৌক্তিক দামে শেয়ার কেনাবেচা করা যাবে।

রোববার লেনদেনে ভালো অবস্থানে ছিল তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের কোম্পানিগুলো। লেনদেনে ৩১টি ব্যাংকের মধ্যে দর বেড়েছে ২০টির। কমেছে ৭টির। দর পাল্টায়নি চারটির।

দর কমেছে বিমা খাতের। এদিন লেনদেনে ৫০টি বিমা কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪২টির। দর কমেছে ৭টির এবং একটির দর পাল্টায়নি।

বস্ত্র খাতের কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২৪টির। কমেছে ৩২টির।

ব্যাংকের শেয়ার দরে উত্থান

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের উত্থান দেখা গেছে। এদিন এ খাতে মোট লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি টাকা। ব্যাংকের পাশাপাশি নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানেরও শেয়ার দরে উত্থান দেখা গেছে। এদিন নন ব্যাংক খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি টাকা।

রোববার লেনদেনে ব্যাংক খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এনআরবিসি ব্যাংকের ৭.১৭ শতাংশ। শেয়ার দর ৩৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৬ টাকা ৩০ পয়সা।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৫১ শতাংশ। প্রতিটি শেয়ার ৭৯ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৩ টাকা ৩০ পয়সা। স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ৩.১৩ শতাংশ।

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ২.৯৮ শতাংশ। শেয়ার প্রতি দর ১৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৩ টাকা ৮০ পয়সা।

রূপালী ব্যাংকের শেয়ার দর ২.৬৯ শতাংশ বেড়েছে। প্রতিটি শেয়ার ৩৭ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৮ টাকা ১০ পয়সা।

ফার্স্টসিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ২ শতাংশ। এবি ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ১.৫২ শতাংশ। স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ১.১৩ শতাংশ। যমুনা ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে ১ শতাংশের কিছু বেশি।

এক্সিম ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, আইএফআইসি, পূবালী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, প্রাইম ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে এক শতাংশের কম।

দর কমলেও লেনদেনে এগিয়ে বিমা

রোববার তালিকাভুক্ত বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর ঢালাওভাবে কমলেও লেনদেনে এগিয়ে ছিল। রোববার বিমা খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ৪২২ কোটি টাকা।

এদিন বিমা খাতের সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানি ছিল প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৩.৩৩ শতাংশ। তারপর আছে সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে দশমিক ৯০ শতাংশ।

দর বাড়ার চেয়ে কমার তালিকায় বেশি ছিল বিমার শেয়ার। এদিন সবচেয়ে বেশি দর কমেছে সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ৯.০৭ শতাংশ। শেয়ার দর ৬৮ টাকা ৩০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৬২ টাকা ১০ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৬.৬০ শতাংশ। পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.৭৭ শতাংশ। তাক্বাফুল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.১৬ শতাংশ। স্ট্যন্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৪.৩৫ শতাংশ।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৩.৬০ শতাংশ। বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৩.৫৩ শতাংশ। ঢাকা ইন্সুরেন্সের শেয়ার দর কমেছে ৩.০৩ শতাংশ।

এ ছাড়া ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স, নিটল ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর তিন শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।

আগ্রহ ছিল বস্ত্র খাতেও

রোববার লেননদেনে বস্ত্র খাতের প্রতিও বিনিয়োগকারীদের ছিল বাড়তি আগ্রহ। এদিন লেনদেন তালিকাভুক্ত ৫৮টি কোম্পানির মধ্যে তিনটি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে দিনে যতটা বাড়া সম্ভব।

এদিন সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে মুন্নু ফেব্রিক্সের ১০ শতাংশ। এ ছাড়া তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, যার শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৯.৯৪ শতাংশ। সম্প্রতি কোম্পানিটিকে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট (ওটিসি) থেকে মূল মার্কেটে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর শেয়ার দর ১৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ টাকা। নিউলাইন ক্লোথিং লিমিটেডের শেয়ার দর বেড়েছে ৭.১১ শতাংশ।

রোববার বস্ত্র খাতের মোট লেনদেন হয়েছে ১৪৮ কোটি টাকা।

সূচক ও লেনদেন

প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১৬ দশমিক ৬৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৬৯ পয়েন্টে।

শরিয়াহ ভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৫ দশমিক ৬৬ পয়ন্টে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৯৬ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ১০ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৭ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৬টির, দর কমেছে ১৭৯টির। দর পাল্টায়নি ৩৮টির। লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১২ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৩ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে মোট ১৫৩ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের সুযোগ চায় বিএসইসি
বিপুল লেনদেনেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতি পুঁজিবাজারে
বিমার পাশাপাশি চাঙা প্রকৌশল খাতে বাড়ল সূচক
ঘুরেফিরে বিমাতেই আস্থা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে