× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
বিপুল লেনদেনেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতি পুঁজিবাজারে
google_news print-icon

বিপুল লেনদেনেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতি পুঁজিবাজারে

পুঁজিবাজার
গত ৩০ মে সূচক ছয় হাজার পয়েন্ট অতিক্রম করার পর থেকে পুঁজিবাজারে ওঠানামা শুরু হয়। ছবি: নিউজবাংলা
এক মাসে পুঁজিবাজার সংশোধনে না গেলেও ব্যাংক খাতে বেশ ভালোই দরপতন হয়েছে। গতি নেই আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ওষুধ ও রসায়ন, খাদ্য ও আনুষঙ্গিকের মতো প্রধান খাতগুলোতে। বস্ত্র ও প্রকৌশল চাঙা হলেও তিন দিন বাড়ে তো দুই দিন কমে। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত ভালো হবে, এমন প্রত্যাশা ঘুরে বেড়াচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। আর বাজারে এই অবস্থায় সূচক ছয় হাজার পয়েন্টে ওঠার পর তা ধরে রাখতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে।

২০১০ সালের মহাধসের পর সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড একবার নয়, দুবার। সোয়া তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সূচক পার হয় ছয় হাজার পয়েন্ট।

এই ঘটনাটি এমন একসময় ঘটল, যখন করোনাভাইরাসের কারণে চলছে বিধিনিষেধ। গত ৫ এপ্রিল এই বিধিনিষেধ তথা লকডাউন শুরু হবে ভেবে আতঙ্কে কম দামে হলেও শেয়ার বিক্রি করে দিতে চাওয়া বিনিয়োগকারীরা পরের ‍দুই মাসে দেখলেন ভেলকি।

তরতর করে বাড়তে থাকে শেয়ারমূল্য, বাড়ে সূচক, উন্নতি হয় লেনদেনে।

এর মধ্যে গত ৩০ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ছয় হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে দাঁড়ায় ৬ হাজার ৮ পয়েন্ট।

১৭ মে লেনদেন ছাড়িয়ে যায় দেড় হাজার কোটির ঘর। সেখানেই থেমে থাকেনি পুঁজিবাজার।

১৯ মে লেনদেন ছাড়ায় দুই হাজার কোটি টাকা। এরপর কেবল ছয় দিন এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে। বাকি সব দিনই দুই হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়।

৬ জুন লেনদেন আড়াই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে ২ হাজার ৬৬৯ কোটি ৩৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকায় পৌঁছে।

২০১০ সালের জানুয়ারির পর এটাই ছিল সর্বোচ্চ লেনদেন।

তিন দিন পর ৯ জুন লেনদেন ওঠে আরেক উচ্চতায়। সেদিন হাতবদল হয় ২ হাজার ৭০০ কোটি ৫৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি লেনদেনের রেকর্ডটি টিকে থাকে কেবল ১০ কোটি টাকার জন্য।

কিন্তু এক দশকের লেনদেনে রেকর্ড ছোঁয়ার দিন সূচক পড়ে যাওয়া নিয়ে ৬ জুন তৈরি হয় অস্বস্তি। কারণ বিপুল পরিমাণ শেয়ার বিক্রিতে দাম কমে যাওয়ার দিন বিক্রি করার মানে হচ্ছে বিনিয়োগকারীরা সংশোধনের আশঙ্কা করছেন।

৭ জুন সত্যি সত্যি সূচক কমে ছয় হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যায়। সেদিন ৫৩ পয়েন্ট সূচক হারায়।

এরপর অবশ্য প্রতিদিনই সূচক ছয় হাজার পয়েন্টের ওপরেই ছিল। যদিও ১৪ জুন একপর্যায়ে আবার নিচে নেমে যায়। পরে শেষ এক ঘণ্টায় কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়ে ৬ হাজার ১৩ পয়েন্টে গিয়ে শেষ হয়।

বিপুল লেনদেনেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতি পুঁজিবাজারেএরপর দুই দিন টানা বাড়লেও ছয় হাজার পয়েন্টে টিকে থাকা নিয়ে সংশয় কাটেনি।

এই এক মাসে পুঁজিবাজার সংশোধনে না গেলেও ব্যাংক খাতে বেশ ভালোই দরপতন হয়েছে। গতি নেই আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ওষুধ ও রসায়ন, খাদ্য ও আনুষঙ্গিকের মতো প্রধান খাতগুলোতে।

বস্ত্র ও প্রকৌশল চাঙা হলেও তিন দিন বাড়ে তো দুই দিন কমে। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত ভালো হবে, এমন প্রত্যাশা ঘুরে বেড়াচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। কিন্তু সেখানেও দুই দিন বাড়লে তিন দিন তা কমে আগের অবস্থানে আসছে।

কেবল বিমা খাত বেড়েই চলছে। থামার নাম নেই এখানে। কেন এই খাতে অস্বাভাবিক উত্থান, তা নিয়ে আলোচনার শেষ নেই।

এই এক মাসে লেনদেন কত

১৭ মে থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত পুঁজিবাজারে কর্মদিবস ছিল মোট ২২টি। এই কয়দিনে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫ হাজার ৮৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

দিনে গড় দাঁড়ায় ২ হাজার ৪৯ কোটি ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

২০১০ সালের মহাধসের পর এত বেশি লেনদেন কখনো হয়নি পুঁজিবাজারে।

তবু কেন অস্বস্তি

বাংলাদেশের পুঁজিবাজার, বিশেষ করে ব্যাংক, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত যে অবমূল্যায়িত, তা নিয়ে বিশ্লেষকদের মধ্যে কোনো দ্বিমত নেই। নানা সময় উত্থানের আভাস দিয়েও থেমে গেছে খাত দুটি।

বিপুল লেনদেনেও উচ্ছ্বাসের ঘাটতি পুঁজিবাজারে

আর ব্যাংক খাত ঘুমিয়ে থাকার পর গত জানুয়ারিতে সূচক ৫ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে গিয়েও পরে উল্টো যাত্রায় সওয়ার হয় সূচক।

প্রায় তিন মাস পর ৪ এপ্রিল সূচক দাঁড়ায় ৫ হাজার ৮৮ পয়েন্টে। এই কয় দিনে সূচক কমে ৮২১ পয়েন্ট। এই সময়ে সব খাতের শেয়ার দর হারানোয় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েন বিনিয়োগকারীরা।

অথচ এই পতন শুরু হওয়ার আগে গত বছরের জুন থেকে টানা বেড়েছিল পুঁজিবাজার। এই সময়ে সূচক বাড়ে প্রায় দেড় হাজার পয়েন্ট।

৫ এপ্রিল লকডাউন শুরুর পর ১৬ জুন পর্যন্ত সূচক বেড়েছে মোট ৯৬৩ পয়েন্ট। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি আলোচনা আছে যে, বাজার সংশোধন হতে পারে।

পুঁজিবাজার কীভাবে আগাবে, তার একটি পূর্বানুমান করা হয় টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস করে। সেখানে ধারণা করা হয়, ৬ হাজার ৩০০ পয়েন্ট অতিক্রম করতে পারলে পুঁজিবাজার আরও বাড়বে।

কিন্তু সেই ৬ হাজার ৩০০ পয়েন্টে যেতে পারছে না মূলত ব্যাংকের দরপতনের কারণে।

আবার মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মতোই দশা সূচকের। তিন দিন বাড়লে দুই দিন কমে। ফলে এক ধরনের বিভ্রান্তিকর অবস্থা তৈরি হয়েছে।

কী বলছেন বিশ্লেষকরা

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত জাতীয় ঐক্যের সভাপতি আনম আতাউল্লাহ নাঈম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘একটি সেক্টরের উত্থানের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ভালো মুভমেন্টের দিকে নিয়ে গেলে আমি তাকে কীভাবে ভালো বলব?

‘অতিমূল্যায়িত কোম্পানির শেয়ারের দর যদি বাড়তেই থাকে, তাহলে বলতে হবে সেখানে নিয়ন্ত্রক সংস্থার গাফিলতি আছে।’

গত কয়েক দিনে বস্ত্র ও প্রকৌশল খাতের কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধি আর লেনদেনে গতি আসার পর কিছুটা হলেও আশান্বিত হয়েছেন তিনি। তবে এই গতি আর দর ধরে রাখতে না পারার পর আবার আশাহতও হয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘এমনভাবে যদি অন্তত সব সেক্টরের শেয়ারের দর বাড়ে, তাহলে আমি মনে করি এটি সার্বিক পুঁজিবাজারের জন্য ভালো। তবে শুধু বিমার মাধ্যমে সূচক ও লেনদেনে উত্থানে যে চিত্র দেখা যাচ্ছে, সেটি দিয়ে সার্বিক বাজারকে মূল্যায়ন করা কঠিন।’

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক রকিবুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কোনো সেক্টর নিয়ে কারসাজি হলে তার জন্য সার্ভেইল্যান্স আছে। সেটি তদন্ত করার জনবল আছে। তারা সেটি দেখবে। তবে সার্বিক পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান-পতন দিয়ে বিবেচনা করা যাবে না। লেনদেন ভালো হলেই বুঝতে হবে পুঁজিবাজারে টাকা আছে। এখানে আতঙ্কের কিছু নেই।’

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএলের গবেষণা বিভাগের সাবেক প্রধান দেবব্রত কুমার সরকার এই অবস্থার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের ঘাটতিকে দায়ী করেছেন।

তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীরা সবাই এক খাতের দিকে ছুটছে। যেখানে লাভ পাচ্ছে, সেদিকেই যাচ্ছে।’

‘কিন্তু টানা দুই হাজার কোটি টাকার লেনদেন কি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ছাড়া সম্ভব?’

এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা আরও বাড়াতে হবে আর সব খাতেই বিনিয়োগ করতে হবে। একটি খাতে বেশি নজর দিলে সেটি অতিমূল্যায়িত হয়ে গেলে তার ফল ভালো হবে না।’

আরও পড়ুন:
বিমার পাশাপাশি চাঙা প্রকৌশল খাতে বাড়ল সূচক
ঘুরেফিরে বিমাতেই আস্থা
ঘুরল ব্যাংক-বিমা, চুপসে গেল বস্ত্র-প্রকৌশলের বেলুন
আলোচনা বিমা নিয়ে, ঝড় গেল ব্যাংক খাতেও
বিমায় ছন্দপতন, বস্ত্র-প্রকৌশলে তুমুল আগ্রহ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে