পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কার কাছে কী পরিমাণে আছে, তার হিসাব প্রকাশ নিয়ে নজিরবিহীন একটি ঘটনা ঘটেছে।
পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ফেসবুক পেজে গত দুই দিনে ছড়িয়ে দেয়া হয় যে, এই কোম্পানির শেয়ারের সিংহভাগ কিনে নিয়েছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। আর সাধারণ মানুষের হাতে আছে কেবল ১.৯২ শতাংশ।
এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর গত দুই দিনে শেয়ারটি নিয়ে বিপুল আগ্রহ তৈরি হয়। তবে মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে যে হিসাব প্রকাশ হয়েছে তাতে দেখা যায়, গত এক মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা আসলে শেয়ার বিক্রি করেছেন বেশি, ব্যক্তিশ্রেণির সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সেই শেয়ার কিনেছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে এমন এক সময়ে যখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুঁজিবাজার নিয়ে কারসাজি বন্ধে কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। এই কমিটি শতাধিক ব্যক্তির ওপর নজর রাখছে বলে খবরও এসেছে।
পুঁজিবাজারে প্রতি মাস শেষে উদ্যোক্তা পরিচালক, সরকার, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, বিদেশি বিনিয়োগকারী ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে শেয়ারের কত শতাংশ আছে তার হিসাব প্রকাশ করতে হয়।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এই হিসাবে নজর রাখেন বহু বিনিয়োগকারী। বিশেষ করে প্রাতিষ্ঠানিক ও বিদেশি বিনিয়োগ বাড়লে অনেক সময় ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীরা সেই শেয়ারে উৎসাহী হন।
পুঁজিবাজারে গত বছরের জুন থেকেই, বিশেষ করে সাধারণ বিমা খাতের শেয়ারে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। শেয়ারের দামও কোনোটির তিন গুণ, কোনোটির ছয় গুণ, কোনোটির ১০ গুণ বা তার চেয়ে বেশি বেড়েছে।
অনেক বেশি দাম বাড়া একটি কোম্পানি হলো ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, যেটির দাম গত কয়েকদিনও ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
ডিএসইর ওয়েবসাইটে মে মাস শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের হিস্যা নিয়ে হিসাব প্রকাশ হয়েছে মঙ্গলবার। তবে তার আগে কয়েকদিন ধরেই একটি চার্ট ছড়িয়ে পড়ে অনলাইনে।
সেখানে দেখানো হয়, ৩০ এপ্রিলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ছিল ২২.১৯ শতাংশ শেয়ার। আর ৩১ মে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১.৯২ শতাংশ।
অন্যদিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে এপ্রিল শেষে শেয়ার ছিল ১৬.৩৫ শতাংশ। আর মে শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬.৬২ শতাংশ।
বলা হয়েছে, এক মাসে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের কাছে থাকা মোট শেয়ারের ২০.২৭ শতাংশ বিক্রি করেছেন, যার পুরোটাই কিনেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।
কিন্তু ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে উল্টো কথা। এখানে বলা আছে, ৩১ মে শেষে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে মোট শেয়ারের ৩০.৪৫ শতাংশ, যেখানে এপ্রিলে ছিল ২২.১৯ শতাংশ।
একইভাবে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে মে মাস শেষে ছিল ৮.০৮ শতাংশ, আর এপ্রিলে ছিল ১৬.৩৬ শতাংশ।
এক মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিক্রি করেছেন ৮.২৮ শতাংশ শেয়ার, যার ৮.২৬ শতাংশ কিনেছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। বাকিটা কিনেছেন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা।
এটা বোঝা যায় যে, অপপ্রচারের উদ্দেশ্য ছিল এটা প্রমাণ করা যে, কোম্পানিটি আগামীতে আরও ভালো করবে। এর মাধ্যমে একটি কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করা হয়।
গত এক মাসে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৫২ শতাংশের বেশি। গত দুই দিনে কোম্পানির শেয়ারের দর ১৭ টাকা ১০ পয়সা বেড়েছে।
মঙ্গলবার লেনদেন হয় ১০৭ টাকা ৬০ পয়সায়। অবশ্য গত ৮ জুন সর্বোচ্চ দাম উঠে ১১২ টাকা ৫০ পয়সা। এরপর তা সংশোধন হয়ে ৯০ টাকা ৫০ পয়সায় নেমে আসে।
বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ করা হলে বিএসইসি কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা এখন জানলাম। যাচাই-বাছাই করে দেখব।’
বিনিয়োগকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে কমিশনের মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা কিছুই আসুক না কেন, ডিএসইর ওয়েবসাইট সবার জন্য উন্মুক্ত। সেখানে যে কেউ এসব গুজব যাচাই করতে পারে। বিনিয়োগকারীদের বলব, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তথ্য দেখেই বিনিয়োগ না করে, সঠিক তথ্য যাচাই করে বিনিয়োগ করুন।’
তিনি বলেন, ‘এসব মিথ্য তথ্য প্রচার করে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্তি করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের মনিটরিং টিম কাজ করছে। সময় সময় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
২০১০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধন ৪০ কোটি টাকার কিছুটা বেশি। মোট চার কোটি এক লাখ ২৫ হাজার শেয়ার আছে কোম্পানিটির। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে আছে মোট শেয়ারের ৬১.৩৫ শতাংশ বা ২ কোটি ৪৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৮৭টি।
এই শেয়ার বিক্রি করতে হলে উদ্যোক্তা পরিচালকদের আগাম ঘোষণা দিতে হবে। বাকি শেয়ার যে কেউ ঘোষণা ছাড়াই বিক্রি করতে পারেন। অর্থাৎ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রিতে ঘোষণা দিতে হয় না।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১০ পয়েন্ট।
শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৩ এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ৪ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৭৭ কোম্পানির, কমে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত থাকে ৭৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৭০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ২৮ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ১১০ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৭০, কমে ২২ এবং অপরিবর্তিত থাকে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম। মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ১ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। বিপরীতে দিনের শুরুতেই সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১১ পয়েন্ট।
বাকি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৩ ও ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ২ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৭০ কোম্পানির, কমে ৮৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে ৬০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমে ১৮ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৩৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২১, কমে ১৪ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ২০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রবিবার লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৪ পয়েন্ট।
বাকি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ও ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ দুটি সূচকেরই উত্থান দশমিকের নিচে।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৬৪ কোম্পানির, কমে ১৪৩ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১০০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ৩ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৬৬ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৩২, কমে ২২ এবং অপরিবর্তিত ছিল ১২ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বেড়েছে ২২৬ কোম্পানির, কমেছে ৬০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুর লেনদেনে ডিএসইতে ৭০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬, কমেছে ৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়িয়েছে ৪০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৩৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৭ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ২৭২ কোম্পানির, কমে ২৭ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৫০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে মোট ৮০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়।
সূচক কিছুটা কমেছে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪০ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২৫, কমে ৮ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ২৫ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১৮ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ৭ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ২০০ কোম্পানির, কমে ৭৩ এবং অপরিবর্তিত থাকে ৬৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে মোট ৫০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
ঢাকার মতোই লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ২৫ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২৪, কমে ১৪ এবং অপরিবর্তিত থাকে ৭ কোম্পানির শেয়ারের। শুরুতেই মোট শেয়ার এবং ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ৫০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে সব সূচকের পতন হয়েছে।
সূচক কমলেও বেশির ভাগ কোম্পানি এগিয়ে আছে দাম বাড়ার তালিকায়।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমে ৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট এবং ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৪ পয়েন্ট।
প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয় ৭০ কোটি টাকার।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ১৫৪, কমে ১১৬ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৯৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে সামান্য সূচক বাড়ে চট্টগ্রাম পুঁজিবাজারের। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ১ পয়েন্ট।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২০ এবং কমে ১৮টির। অপরিবর্তিত ছিল ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য