পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি ৮ পয়সা লোকসান দিলেও এখনও মুনাফা ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
চতুর্থ প্রান্তিকে ফান্ডটি কত টাকা আয় করছে, সেটির ঘোষণা এখনও আসেনি। তবে বেশ কিছু পরিসংখ্যান বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করতে পারে।
তৃতীয় প্রান্তিকের শেষ মাস মার্চের ২৮ তারিখ কোম্পানির ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ১০ টাকা ৯৯ পয়সা। গত সপ্তাহে বাজারে কিছুটা ওঠানামা থাকলেও রোববার যে হিসাব দেয়া হয়েছে, তাতে এখন সম্পদমূল্য ১১ টাকা ৮০ পয়সা।
গত দুই মাসের মধ্যে কেবল গত সপ্তাহে ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য ১৯ পয়সা কমেছে। বাকি টানা আট সপ্তাহ বেড়েছে।
এটি কেবল এই একটি ফান্ডের ক্ষেত্রে নয়, তালিকাভুক্ত প্রায় প্রতিটি ফান্ডেরই একই চিত্র।
রোববার পুঁজিবাজারে ব্যাংক-বিমার পতনে ৩০ পয়েন্ট সূচক হারালেও উজ্জ্বল খাত ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে ১টির দাম কেবল কমেছে, ২টির রয়ে যায় অপরিবর্তিত। বাকি ৩৪টিই বাড়ে।
তবে ফান্ডের এই মূল্যবৃদ্ধি হঠাৎ নয়। গত ৫ এপ্রিল থেকে ধাপে ধাপে একটু একটু করে শক্তি সঞ্চয় করেছে। তবে এগুলোর দাম এতটাই কম ছিল যে, নজরে আসেনি সেভাবে।
গত ৩ এপ্রিল পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দাম ছির ৪ টাকা ৮০ পয়সা। দুই মাসে সেখান থেকে বেড়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ।
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে তা বেড়েছে আরও বেশি। ৩ এপ্রিল দাম ছিল ৫ টাকা ২০ পয়সা। সেখান থেকে বেড়েছে ১ টাকা ৮০ পয়সা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে প্রায় ৩৫ পয়সা।
একইভাবে বেড়েছে সিংহভাগ ফান্ডের দাম। আর পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই খাতে দীর্ঘ মন্দা দূর হওয়ার আভাস পাচ্ছেন তারা।
বাড়ছে সম্পদমূল্য
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের সর্বশেষ ১০ জুনে প্রকাশ করেছে ইউনিটপ্রতি সম্পদ মূল্য। সেখানে ফান্ডটির সম্পদের বিপরীতে প্রতি ইউনিটের মূল্য দেখানো হয়েছে ১১ টাকা ৬৭ পয়সা।
মার্চের ২৮ তারিখ যা ছিল ১০ টাকা ৬৯ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য বেড়েছে ৯৮ পয়সা, যা প্রায় ১০ শতাংশ।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের মার্চ শেষে ইউনিটের সম্পদমূল্য দেখানো হয় ১১ টাকা ৬৭ পয়সা। ১০ জুন এসে তা হয়েছে ১১ টাকা ৭ পয়সা। বেড়েছে ৬০ পয়সা।
আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২৮ মার্চ ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ১০ টাকা ৮২ পয়সা। ১০ জুন তা বেড়ে হয়েছে ১১ টাকা ৫৪ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি সম্পদ বেড়েছে ৭২ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য দেখানো হয়েছে ১১ টাকা ৮৯ পয়সা। ২৮ মার্চ যা ছিল ১১ টাকা ২৮ পয়সা। এ সময়ে ফান্ডটির আয় বেড়েছে ৬৫ পয়সা।
প্রাইম ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য এখন ১৩ টাকা ৫৩ পয়সা। যা ২৮ মার্চে ছিল ১১ টাকা ৩৯ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির আয় বেড়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা।
গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য এখন ১১ টাকা ৬৮ পয়সা। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে যা ছিল ১১ টাকা ২৯ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির সম্পদ বেড়েছে ৩৯ পয়সা।
এনসিসিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান-এর সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ইউনিটি সম্পদমূল্য ১১ টাকা ৮১ পয়সা। যা ২৮ মার্চ ছিল ১১ টাকা ৪৬ পয়সা। এর সম্পদমূল্য বেড়েছে ৩৫ পয়সা।
এর মধ্যে প্রাইম ফিন্যান্স ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করে ফেলেছে। বাকিগুলো ঘোষণা করবে জুনের হিসাব পর্যালোচনা করে।
এর মধ্যে গ্রিনডেল্টা ছাড়া প্রতিটিই মার্চ শেষে তৃতীয় প্রান্তিকে ব্যাপক মুনাফা করেছে। তালিকাভুক্তির পর এর আগে কখনও এত মুনাফা করতে পারেনি তারা।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে সবচেয়ে যৌক্তিক বিনিয়োগ হিসেবে মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে বিবেচনা করা হয়। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেকোনো সিকিউরিটিজের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ হচ্ছে মিউচ্যুয়াল ফান্ড। আমাদের দেশে সেভাবে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে জনপ্রিয় করতে পারিনি।‘
তবে এখন পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজার যখন ভালো হচ্ছে তার সঙ্গে সঙ্গে এরপর ঝিমিয়ে পড়া এ খাতের উত্থানে নানামুখী উদ্যোগ নিতে শুরু করে বর্তমান কমিশন। এ খাতের বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্রাস্টি হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে। যা এ খাতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ সরবরাহ বাড়াবে।’
আকর্ষণ বৃদ্ধি যে কারণে
এক দশক ধরে হতাশা তৈরি করা মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছর কেবল ব্যাপক আয় করছে তা-ই নয়, তাদের সম্পদমূল্যও বেড়ে চলেছে আকর্ষণীয় হারে।
বাজারে তালিকাভুক্ত ফান্ডের সংখ্যা মোট ৩৭টি। এর মধ্যে ৩০টিরই অর্থবছর শেষ হয় জুনে। এই হিসাবে আছে আর দুই সপ্তাহ।
এই ৩০টি ফান্ডের মধ্যে মার্চ শেষে তৃতীয় প্রান্তিকের ঘোষণা অনুযায়ী ২৮টি আছে মুনাফায়, ২টি লোকসানে।
ফান্ডগুলোকে ঘিরে বিনিয়োগকারীদের এবার ব্যাপক আগ্রহের নানা কারণ আছে।
গত বছরের ২ জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ে ৯৭৭ পয়েন্ট। এই সময়ে তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর বেশির ভাগই ব্যাপক মুনাফা করে।
ইউনিটপ্রতি দাম পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা ছিল যেগুলোর, সেগুলো ইউনিটপ্রতি দেড় টাকা বা তার চেয়ে বেশি মুনাফা করার ঘটনাও ঘটে।
পরের প্রান্তিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সূচক বাড়ে আরও ৫৪০ পয়েন্ট। এই সময়েও ফান্ডগুলো ইউনিটপ্রতি বেশ ভালো মুনাফা করে। আগের প্রান্তিকের চেয়ে কম হলেও এই সময়েও কোনো কোনো ফান্ড ইউনিটপ্রতি দেড় বা দুই টাকা মুনাফা করে।
তবে গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বাজারে ছন্দপতন ঘটে। এই প্রান্তিকে সূচক পড়ে ৩৪০ পয়েন্ট।
তবে বাজারে পতন হলেও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো লোকসান দিয়েছে এমন নয়। এই প্রান্তিকে ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে মুনাফা করেছে ২৭টি। বাকি ১০টির মধ্যে দুটি ফান্ড বড় অঙ্কের লোকসান দিয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে লোকসান ১ পয়সা থেকে ১১ পয়সার মধ্যে। তবে এই লোকসান সত্ত্বেও তিন প্রান্তিক শেষে আকর্ষণীয় মুনাফায় তারা।
লভ্যাংশের ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে এপ্রিল থেকে বাজারে দেখা দেয়া চাঙ্গাভাব। ১ এপ্রিল থেকে এখন পর্যন্ত বাজারে সূচক বেড়েছে ৭৬৬ পয়েন্ট। ফলে সহজেই অনুমেয় যে ফান্ডগুলো এই প্রান্তিকেও বেশ ভালো আয় করবে।
অন্য শেয়ারের সঙ্গে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষেত্রে নীতিমালায় পার্থক্য আছে। যেকোনো শেয়ার যতই আয় করুক, তার কত অংশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা হিসেবে দিতে হবে, তার কোনো আইন নেই। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। বার্ষিক সাধারণ সভায় বিনিয়োগকারীদের মতামত দেয়ার সুযোগ থাকে। যদিও তাদের মতামতে লভ্যাংশ পাল্টেছে, এমন ঘটনা বিরল।
অন্যদিকে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী যত আয় হবে তার ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে দিতে হবে। মাঝে লভ্যাংশ হিসেবে নগদ অর্থের পাশাপাশি রিইনভেস্টমেন্ট হিসেবে ইউনিট দেয়ার সুযোগ থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয়েছে।
এর মধ্যে ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড আয়ের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বিশেষ অনুমতি নিয়ে। এই ফান্ডটি গত বছর ব্যাপক লোকসান করেছিল এবং তাদের সেই লোকসানের সঞ্চিতি সংরক্ষণ করা হয়েছে গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের আয়ে। এতে ফান্ডের মৌলভিত্তি শক্তিশালী হয়েছে বলে মনে করে বিএসইসি।
জুন ক্লোজিং ফান্ডগুলোর তিন প্রান্তিক শেষে মুনাফা কত
জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা।
এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা।
এশিয়ান টাইগার মিউচ্যুয়াল ফান্ডে উনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩৯ পয়সা।
সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা।
সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা।
ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফা্ন্ডে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা।
ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফা্ন্ডে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা।
এফবিএফআইএফ ইনকাম ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭৫ পয়সা।
গ্রামীণ ওয়ান স্কিম টু মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ৫১ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় ২৫ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে ৩০ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় হয়েছে ৩১ পয়সা।
আইসিবি এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১ ৯ মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৩০ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ মাসে আয় হয়েছে ৪১ পয়সা।
আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা।
আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১১ পয়সা।
এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৯৬ পয়সা।
ফিনিক্স ফিনান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ৯ মাসে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২৮ পয়সা।
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে সব মিলিয়ে আয় করেছে ১ টাকা ১৭ পয়সা।
পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড সব মিলিয়ে আয় করেছে ৪১ পয়সা।
রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ মাসের আয় ২ টাকা ৬৯ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ইউনিটপ্রতি আয় ২ টাকা ৫৮ পয়সা।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোফ ফান্ড তিন প্রান্তিক শেষে আয় করেছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা।
এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ড তৃতীয় প্রান্তিক শেষে আয় করেছে ইউনিটপ্রতি ২ টাকা ১৪ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা।
লোকসানে দুটি
জুনে অর্থবছর শেষ হয়, এমন দুটি ফান্ড ৯ মাসে লোকসানে আছে।
এর মধ্যে গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড তিন প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি লোকসানে আছে ১ টাকা ২ পয়সা।
ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের তিন প্রান্তিকে লোকসান দাঁড়িয়েছে ইউনিটপ্রতি ৯৯ পয়সা।
আরও পড়ুন:শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।
এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।
সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।
দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।
লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।
ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।
ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।
৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।
অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।
চট্টগ্রামেও বড় পতন
.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।
লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।
সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।
এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।
ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।
তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।
লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
আরও পড়ুন:টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।
সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।
অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।
লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য