পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড। চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি ৮ পয়সা লোকসান দিলেও এখনও মুনাফা ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
চতুর্থ প্রান্তিকে ফান্ডটি কত টাকা আয় করছে, সেটির ঘোষণা এখনও আসেনি। তবে বেশ কিছু পরিসংখ্যান বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করতে পারে।
তৃতীয় প্রান্তিকের শেষ মাস মার্চের ২৮ তারিখ কোম্পানির ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ১০ টাকা ৯৯ পয়সা। গত সপ্তাহে বাজারে কিছুটা ওঠানামা থাকলেও রোববার যে হিসাব দেয়া হয়েছে, তাতে এখন সম্পদমূল্য ১১ টাকা ৮০ পয়সা।
গত দুই মাসের মধ্যে কেবল গত সপ্তাহে ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য ১৯ পয়সা কমেছে। বাকি টানা আট সপ্তাহ বেড়েছে।
এটি কেবল এই একটি ফান্ডের ক্ষেত্রে নয়, তালিকাভুক্ত প্রায় প্রতিটি ফান্ডেরই একই চিত্র।
রোববার পুঁজিবাজারে ব্যাংক-বিমার পতনে ৩০ পয়েন্ট সূচক হারালেও উজ্জ্বল খাত ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে ১টির দাম কেবল কমেছে, ২টির রয়ে যায় অপরিবর্তিত। বাকি ৩৪টিই বাড়ে।
তবে ফান্ডের এই মূল্যবৃদ্ধি হঠাৎ নয়। গত ৫ এপ্রিল থেকে ধাপে ধাপে একটু একটু করে শক্তি সঞ্চয় করেছে। তবে এগুলোর দাম এতটাই কম ছিল যে, নজরে আসেনি সেভাবে।
গত ৩ এপ্রিল পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দাম ছির ৪ টাকা ৮০ পয়সা। দুই মাসে সেখান থেকে বেড়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ।
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে তা বেড়েছে আরও বেশি। ৩ এপ্রিল দাম ছিল ৫ টাকা ২০ পয়সা। সেখান থেকে বেড়েছে ১ টাকা ৮০ পয়সা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে প্রায় ৩৫ পয়সা।
একইভাবে বেড়েছে সিংহভাগ ফান্ডের দাম। আর পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই খাতে দীর্ঘ মন্দা দূর হওয়ার আভাস পাচ্ছেন তারা।
বাড়ছে সম্পদমূল্য
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের সর্বশেষ ১০ জুনে প্রকাশ করেছে ইউনিটপ্রতি সম্পদ মূল্য। সেখানে ফান্ডটির সম্পদের বিপরীতে প্রতি ইউনিটের মূল্য দেখানো হয়েছে ১১ টাকা ৬৭ পয়সা।
মার্চের ২৮ তারিখ যা ছিল ১০ টাকা ৬৯ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি মূল্য বেড়েছে ৯৮ পয়সা, যা প্রায় ১০ শতাংশ।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের মার্চ শেষে ইউনিটের সম্পদমূল্য দেখানো হয় ১১ টাকা ৬৭ পয়সা। ১০ জুন এসে তা হয়েছে ১১ টাকা ৭ পয়সা। বেড়েছে ৬০ পয়সা।
আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২৮ মার্চ ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ১০ টাকা ৮২ পয়সা। ১০ জুন তা বেড়ে হয়েছে ১১ টাকা ৫৪ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি সম্পদ বেড়েছে ৭২ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য দেখানো হয়েছে ১১ টাকা ৮৯ পয়সা। ২৮ মার্চ যা ছিল ১১ টাকা ২৮ পয়সা। এ সময়ে ফান্ডটির আয় বেড়েছে ৬৫ পয়সা।
প্রাইম ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য এখন ১৩ টাকা ৫৩ পয়সা। যা ২৮ মার্চে ছিল ১১ টাকা ৩৯ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির আয় বেড়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা।
গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি সম্পদমূল্য এখন ১১ টাকা ৬৮ পয়সা। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে যা ছিল ১১ টাকা ২৯ পয়সা। এই সময়ে ফান্ডটির সম্পদ বেড়েছে ৩৯ পয়সা।
এনসিসিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান-এর সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ইউনিটি সম্পদমূল্য ১১ টাকা ৮১ পয়সা। যা ২৮ মার্চ ছিল ১১ টাকা ৪৬ পয়সা। এর সম্পদমূল্য বেড়েছে ৩৫ পয়সা।
এর মধ্যে প্রাইম ফিন্যান্স ফান্ড লভ্যাংশ ঘোষণা করে ফেলেছে। বাকিগুলো ঘোষণা করবে জুনের হিসাব পর্যালোচনা করে।
এর মধ্যে গ্রিনডেল্টা ছাড়া প্রতিটিই মার্চ শেষে তৃতীয় প্রান্তিকে ব্যাপক মুনাফা করেছে। তালিকাভুক্তির পর এর আগে কখনও এত মুনাফা করতে পারেনি তারা।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে সবচেয়ে যৌক্তিক বিনিয়োগ হিসেবে মিউচ্যুয়াল ফান্ডকে বিবেচনা করা হয়। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে যেকোনো সিকিউরিটিজের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ হচ্ছে মিউচ্যুয়াল ফান্ড। আমাদের দেশে সেভাবে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে জনপ্রিয় করতে পারিনি।‘
তবে এখন পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজার যখন ভালো হচ্ছে তার সঙ্গে সঙ্গে এরপর ঝিমিয়ে পড়া এ খাতের উত্থানে নানামুখী উদ্যোগ নিতে শুরু করে বর্তমান কমিশন। এ খাতের বিদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্রাস্টি হওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে। যা এ খাতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ সরবরাহ বাড়াবে।’
আকর্ষণ বৃদ্ধি যে কারণে
এক দশক ধরে হতাশা তৈরি করা মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছর কেবল ব্যাপক আয় করছে তা-ই নয়, তাদের সম্পদমূল্যও বেড়ে চলেছে আকর্ষণীয় হারে।
বাজারে তালিকাভুক্ত ফান্ডের সংখ্যা মোট ৩৭টি। এর মধ্যে ৩০টিরই অর্থবছর শেষ হয় জুনে। এই হিসাবে আছে আর দুই সপ্তাহ।
এই ৩০টি ফান্ডের মধ্যে মার্চ শেষে তৃতীয় প্রান্তিকের ঘোষণা অনুযায়ী ২৮টি আছে মুনাফায়, ২টি লোকসানে।
ফান্ডগুলোকে ঘিরে বিনিয়োগকারীদের এবার ব্যাপক আগ্রহের নানা কারণ আছে।
গত বছরের ২ জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ে ৯৭৭ পয়েন্ট। এই সময়ে তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর বেশির ভাগই ব্যাপক মুনাফা করে।
ইউনিটপ্রতি দাম পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা ছিল যেগুলোর, সেগুলো ইউনিটপ্রতি দেড় টাকা বা তার চেয়ে বেশি মুনাফা করার ঘটনাও ঘটে।
পরের প্রান্তিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সূচক বাড়ে আরও ৫৪০ পয়েন্ট। এই সময়েও ফান্ডগুলো ইউনিটপ্রতি বেশ ভালো মুনাফা করে। আগের প্রান্তিকের চেয়ে কম হলেও এই সময়েও কোনো কোনো ফান্ড ইউনিটপ্রতি দেড় বা দুই টাকা মুনাফা করে।
তবে গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বাজারে ছন্দপতন ঘটে। এই প্রান্তিকে সূচক পড়ে ৩৪০ পয়েন্ট।
তবে বাজারে পতন হলেও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো লোকসান দিয়েছে এমন নয়। এই প্রান্তিকে ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে মুনাফা করেছে ২৭টি। বাকি ১০টির মধ্যে দুটি ফান্ড বড় অঙ্কের লোকসান দিয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে লোকসান ১ পয়সা থেকে ১১ পয়সার মধ্যে। তবে এই লোকসান সত্ত্বেও তিন প্রান্তিক শেষে আকর্ষণীয় মুনাফায় তারা।
লভ্যাংশের ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে এপ্রিল থেকে বাজারে দেখা দেয়া চাঙ্গাভাব। ১ এপ্রিল থেকে এখন পর্যন্ত বাজারে সূচক বেড়েছে ৭৬৬ পয়েন্ট। ফলে সহজেই অনুমেয় যে ফান্ডগুলো এই প্রান্তিকেও বেশ ভালো আয় করবে।
অন্য শেয়ারের সঙ্গে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষেত্রে নীতিমালায় পার্থক্য আছে। যেকোনো শেয়ার যতই আয় করুক, তার কত অংশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা হিসেবে দিতে হবে, তার কোনো আইন নেই। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। বার্ষিক সাধারণ সভায় বিনিয়োগকারীদের মতামত দেয়ার সুযোগ থাকে। যদিও তাদের মতামতে লভ্যাংশ পাল্টেছে, এমন ঘটনা বিরল।
অন্যদিকে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী যত আয় হবে তার ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে দিতে হবে। মাঝে লভ্যাংশ হিসেবে নগদ অর্থের পাশাপাশি রিইনভেস্টমেন্ট হিসেবে ইউনিট দেয়ার সুযোগ থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয়েছে।
এর মধ্যে ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড আয়ের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বিশেষ অনুমতি নিয়ে। এই ফান্ডটি গত বছর ব্যাপক লোকসান করেছিল এবং তাদের সেই লোকসানের সঞ্চিতি সংরক্ষণ করা হয়েছে গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের আয়ে। এতে ফান্ডের মৌলভিত্তি শক্তিশালী হয়েছে বলে মনে করে বিএসইসি।
জুন ক্লোজিং ফান্ডগুলোর তিন প্রান্তিক শেষে মুনাফা কত
জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৬৬ পয়সা।
এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা।
এশিয়ান টাইগার মিউচ্যুয়াল ফান্ডে উনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩৯ পয়সা।
সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানের আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা।
সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা।
ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফা্ন্ডে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা।
ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা।
এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফা্ন্ডে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা।
এফবিএফআইএফ ইনকাম ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭৫ পয়সা।
গ্রামীণ ওয়ান স্কিম টু মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ৫১ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় ২৫ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে ৩০ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আয় হয়েছে ৩১ পয়সা।
আইসিবি এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১ ৯ মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ৩০ পয়সা।
আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ মাসে আয় হয়েছে ৪১ পয়সা।
আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৭৬ পয়সা।
আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১১ পয়সা।
এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২ টাকা ৯৬ পয়সা।
ফিনিক্স ফিনান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ৯ মাসে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২৮ পয়সা।
পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে সব মিলিয়ে আয় করেছে ১ টাকা ১৭ পয়সা।
পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৪৪ পয়সা।
প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড সব মিলিয়ে আয় করেছে ৪১ পয়সা।
রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ মাসের আয় ২ টাকা ৬৯ পয়সা।
সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডে ইউনিটপ্রতি আয় ২ টাকা ৫৮ পয়সা।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোফ ফান্ড তিন প্রান্তিক শেষে আয় করেছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা।
এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ডে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ড তৃতীয় প্রান্তিক শেষে আয় করেছে ইউনিটপ্রতি ২ টাকা ১৪ পয়সা।
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৯ মাসে আয় করেছে ১ টাকা ৮৩ পয়সা।
লোকসানে দুটি
জুনে অর্থবছর শেষ হয়, এমন দুটি ফান্ড ৯ মাসে লোকসানে আছে।
এর মধ্যে গ্রিনডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড তিন প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি লোকসানে আছে ১ টাকা ২ পয়সা।
ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের তিন প্রান্তিকে লোকসান দাঁড়িয়েছে ইউনিটপ্রতি ৯৯ পয়সা।
আরও পড়ুন:পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।
বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।
তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।
সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।
এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।
সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।
১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।
৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।
এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।
বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।
লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।
এই সময়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, সেখানে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।
২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।
৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
মন্তব্য