× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
স্বপ্নে মিলবে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য
google_news print-icon

স্বপ্নে মিলবে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য

স্বপ্নে-মিলবে-যুক্তরাষ্ট্রের-১০০-পণ্য
সুপার শপ স্বপ্নে ‘আমেরিকান শেলফ’ এর উদ্বোধন করেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্থার মিলার। ছবি: নিউজবাংলা
ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে শুক্রবার সকালে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘আপনারা কি কখনো আমেরিকার অত্যন্ত সুস্বাদু খাদ্যপণ্যগুলো পরখ করে দেখার ইচ্ছা হয়েছে? এখন আপনি চাইলে সেটা করতে পারবেন।’

সুপার সপ ‘স্বপ্ন’ তাদের ১০টি আউটলেটে আমেরিকান ১০০ পণ্য বিক্রি করবে বলে জানিয়েছে দেশটির ঢাকা দূতাবাস।

ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে শুক্রবার সকালে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘আপনারা কি কখনো আমেরিকার অত্যন্ত সুস্বাদু খাদ্যপণ্যগুলো পরখ করে দেখার ইচ্ছা হয়েছে? এখন আপনি চাইলে সেটা করতে পারবেন।’

এর আগে বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রদূত মিলার বাংলাদেশে স্বপ্নর ১০টি বিক্রয়কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০টিরও বেশি উচ্চ গুণগত মানসম্পন্ন খাদ্য ও পানীয়সহ শুকনো ফলমূল, গাছের বাদাম, শস্য থেকে তৈরি খাবার সিরিয়েল, চকলেট ও আরও অনেক পণ্য নিয়ে সজ্জিত ‘আমেরিকান শেলফ’ এর উদ্বোধন করেন।

মিলার বলেন, ‘বাংলাদেশে দিনে দিনে আমেরিকার পণ্য বেশি করে পাওয়া যাচ্ছে দেখে আমি খুবই আনন্দিত। আমি জানি, বাংলাদেশের মানুষের কাছে খাবার খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমার বিশ্বাস, ভোক্তাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্যপণ্যগুলো খুবই সুস্বাদু ও গুণগত মানসম্পন্ন হবে।

স্বপ্নে মিলবে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য

‘আমি প্রত্যাশা করি, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে কৃষি বাণিজ্য আরও উৎসাহিত হবে। আমি আশা করি, শীঘ্রই আমি বাংলাদেশে বসে আমার নিজ রাজ্য মিশিগান থেকে আসা অসাধারণ পনির, আপেল, চেরি ও অন্যান্য দারুণ সব খাদ্যপণ্য উপভোগ করতে পারব। আমি আরও আশা করি, যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তারাও একদিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে বাংলাদেশের আম ও লিচুর মত অসাধারণ ফল ও অন্যান্য খাবার উপভোগ করতে পারবে।’

আরও পড়ুন:
‘স্বপ্ন’ এখন নাটোরে
‘স্বপ্ন’ এখন আফতাবনগরে
শিশুদের জন্য ‘স্বপ্ন আঁকো বর্ণমালায়’ উৎসব

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Meeting UN Resident Coordinator with the Chief Advisor Promise to Cooperation in Election in February

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কের সাক্ষাৎ, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কের সাক্ষাৎ, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি বৃহস্পতিবার যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস। ছবি : প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক

বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস বৃহস্পতিবার রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

সাক্ষাৎকালে লুইস জাতিসংঘ এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে জোরালো সহযোগিতার প্রশংসা করেন। তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রাধিকার এবং চলমান সংস্কার কর্মসূচি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

আলোচনার মূল বিষয় ছিল আসন্ন জাতীয় নির্বাচন। জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়ক ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনকে সংস্থাটির চলমান সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

লুইস বলেন, ‘জাতিসংঘ সম্পূর্ণভাবে ফেব্রুয়ারিতে সাধারণ নির্বাচনের পক্ষে। এটি দেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

সাক্ষাৎকালে তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার জন্য জাতিসংঘ কীভাবে সহায়তা করতে পারে তা নিয়েও আলোচনা করেন।

দুই পক্ষই সরকারের উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্কার উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে জাতিসংঘের সম্প্রসারিত সহায়তার উপায় খুঁজে দেখেন।

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আসন্ন সভা এবং এই মাসের শেষ দিকে রোহিঙ্গা সম্মেলনের প্রস্তুতিও পর্যালোচনা করা হয়। উভয়ে রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা কমে যাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

প্রধান উপদেষ্টা রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা তহবিলের ঘাটতি মোকাবিলা এবং রোহিঙ্গা জনগণের জন্য টেকসই আন্তর্জাতিক সংহতি ও বাড়তি সমর্থনের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

লুইস বাংলাদেশের সংস্কার ও রূপান্তর প্রক্রিয়ার প্রতি জাতিসংঘের অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং দেশের টেকসই উন্নয়ন ও দীর্ঘমেয়াদি সমৃদ্ধি অর্জনে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

মন্তব্য

দৈনিক বাংলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আয়োজন

দৈনিক বাংলার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আয়োজন

দৈনিক বাংলা পত্রিকার ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জে কেক কেটে দিনটি উদযাপন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়।

জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি বলেন, দৈনিক বাংলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রতিষ্ঠানটিকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে পত্রিকাটি আরও এগিয়ে যাবে সেই কামনা করছি।

নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ও এনটিভির প্রতিনিধি বিল্লাল হোসেন রবিন বলেন, দৈনিক বাংলা প্রতিষ্ঠানটিকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে আসছে। আগামীর পথচলা আরও সুদৃঢ় হবে বলে প্রত্যাশা করছি। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সাংবাদিক তমিজ উদ্দিন, একাত্তর টেলিভিশনের হাবিবুর রহমান, একুশে টেলিভিশনের রবিউল ইসলাম, বাংলা ট্রিভিউনের আরিফ হোসাইন কনক, দৈনিক বাংলার প্রতিনিধি সেলিম আহমেদ ডালিম, দৈনিক বাংলার ফটো সাংবাদিক পাপ্পা ভট্টাচার্য, প্রেসক্লাবের সদস্য ও দৈনিক সংবাদের প্রণব কৃষ্ণ রয়, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও ১৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি দিদার খন্দকারসহ প্রমুখ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
BNPs 7th founding anniversary is celebrated in Madaripur

মাদারীপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

মাদারীপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মাদারীপুর সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মর্তুজা আলম ঢালী ও সাংগঠনিক সম্পাদক গাউছ উর রহমানের নেতৃত্বে বর্ণিল উৎসবে বিশাল আনন্দ র‍্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার মাদারীপুর সদর উপজেলা কমপ্লেক্সের সম্মুখে এ আলোচনা সভা ও আনন্দ র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মর্তুজা আলম ঢালীর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক গাউছ-উর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাড. জাফর আলী মিয়া, সদস্য সচিব জাহান্দার আলী জাহান, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. ফারুক বেপারী, সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান ফুকু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মো. শাহাদাত হোসেন হাওলাদার প্রমুখ। এতে জেলা কৃষকদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক লালচান, পৌর বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান কিচলু খানসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত হাজার হাজার নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশনায় এদেশের মানুষ বিএনপি এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপর আস্থা রেখেছে, তাই তারেক রহমানকেই আগামী দিনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় মানুষ। আগামী ফেব্রুয়ারিতে একটি নিরপেক্ষ, অবাধ, শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে এদেশের মানুষ বিএনপিকে ক্ষমতায় আনবে ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Narayanganj murder case

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় ১জনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় ১জনের মৃত্যুদণ্ড

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে নজরুল ইসলাম বাবু হত্যা মামলায় তাওলাদ ওরফে জহিরুল নামে এক আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই মামলায় আরও ১৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. মোমিনুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত মোহাম্মদ আলী উপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন, তাওলাদ ওরফে জহিরুল। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ১৭ জন হলেন, মিজান, মোহাম্মদ আলী, আব্দুল লতিফ, হানিফ, সোহেল, সবুজ, মিলন, সেলিম, গুলজার, লেদা ফারুক, রাসেল, মোমেন, সাদ্দাম, শাহীন, রুহুল আমিন, আবুল, পণ্ডিত।

বিষয়টি নিশ্চিত করে আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ২০১২ সালের ওই হত্যা মামলায় ২৬ জনকে আসামি করা হয়। এদের মধ্যে তাওলাদকে মৃত্যুদণ্ড এবং ১৭ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া ৬ জন খালাস এবং ২ জন আসামি মৃত্যুবরণ করেছেন। রায় ঘোষণার সময় একজন আসামি উপস্থিত ছিলেন, বাকি আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২ মে রূপগঞ্জের মাছিমপুর এলাকার নজরুল ইসলাম বাবু (৪৮) মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহত নজরুলের বাবা জালালউদ্দিন বাদী হয়ে ভিপি সোহেল ও তার লোকজনদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় বিচার কার্যক্রম শেষে আদালত এই রায় দেন।

মন্তব্য

দখল-দূষণে অস্তিত্ব সংকটে দুই শতাধিক খাল-বিল

কোটালীপাড়ায় বিলুপ্তির পথে দেশীয় মাছ
দখল-দূষণে অস্তিত্ব সংকটে দুই শতাধিক খাল-বিল

নিম্নাঞ্চল ও জলাভূমি বেষ্টিত গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার প্রায় দুই শতাধিক খাল-বিলে এক সময় ভরপুর থাকতো শোল, টাকি, কৈ, শিং, মাগুর, পাঙ্গাস, বোয়াল, চিতল, ফলি, পুটি, খলসে, চুচড়া, মলা, ভুষি চিংড়ি, টেংরাসহ শতাধিক রকমের মাছে। দিন দিন এসকল খাল-বিলগুলো দখল ও দূষণে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। যার কারণে দেশীয় এই মাছগুলো এখন বিলুপ্তির পথে।

জানাগেছে, উপজেলার অর্ধশত ছোট-বড় বিলের প্রায় দেড় শতাধিক সরকারি খালের উপর বাঁধ দিয়ে অবৈধভাবে খাল দখল করে মাছের ঘের বানিয়েছে প্রভাবশালী মহল। অন্যদিকে ব্রিজ নির্মাণ ও খাল খনন কাজের জন্য প্রায় ৩০টি খাল বছরের পর বছর বাঁধ দিয়ে রাখায় খালজুড়ে জমাট বেঁধে আছে কচুরিপানা। কচুরিপানা জমে থাকায় পানির প্রবাহ বন্ধ হয়ে স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে খালগুলো।

সরেজমিনে দেখা যায়, শুধুমাত্র উপজেলার পিঞ্জুরি ইউনিয়নের কলমুনিয়া খাল, তিতাল বাড়ি খাল, পেত্নীখালী খাল, বাসাখালী খাল, কুমলাবতী খাল, গোদার খাল, পুকুরিয়া খাল, পাথরিয়া খাল, চৌদ্দবুনিয়া খাল, রামমানির খাল, কুইচা মোড়া খাল, চাইর খাল, সিমানার খাল, কাটা খাল, দেওপুরা খালসহ প্রায় ৩০টি খাল বছরের পর বছর দখল করে রেখেছে ১৩ প্রভাবশালী ব্যক্তি। মৎস্য প্রজেক্টের নামে প্রতিটি প্রজেক্টে এদের এক একজনের রয়েছে ৫০ থেকে ১০০টি শেয়ার। সাধারণ মানুষের রয়েছে নামমাত্র শেয়ার। এই খাল দখলে ১৩ ব্যক্তির মধ্যে রয়েছে আওয়ামী লীগ নেতা, ইউপি মেম্বার, বিএনপি নেতাসহ স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।

কোটালীপাড়া উপজেলার রামনগরের বিল, রথিয়ারপাড় বিল, মাছপাড়ার বিল, কুমুরিয়া বিল, বৈকণ্ঠপুর বিল, লখন্ডার বিল, মুশুরিয়ার বিল, পিড়ারবাড়ি বিল, পলোটানা বিল, ধোরাল বিল, চিথলিয়ার বিল, পশ্চিম দীঘলিয়ার বিল, পূর্বপাড়া বিল, চিত্রাপাড়া-শুয়াগ্রাম বিল, সাতুরিয়ার বিল, কান্দি বিল, আশুতিয়ার বিল, পোলশাইর বিল, বর্ষাপাড়া বিল, ছত্রকান্দা বিল, দেওপুরা বিল, সোনাখালি বিল, ফুলবাড়ি বিল, কোনের বাড়ি বিলসহ প্রায় অর্ধশত ছোট বড় বিল রয়েছে। এসবে অধিকাংশেই খাল দখল করে নিয়ে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালী মহল।

খালগুলো আটকিয়ে মাছের ঘের করায় ক্ষুদ্র মৎস্যজীবীরা খাল-বিল থেকে মাছ ধরতে পারছে না। যে কারনে চরম অভাব অনাটনে কাটছে দরিদ্র মৎস্যজীবীদের সংসার।

অন্যদিকে গোপালগঞ্জ-কোটালীপাড়া খালটি খননের জন্য ঘাঘর নদীর মোহনায়, কুশলা ব্রিজের নিচে, ধোরালসহ আরো কয়েক জায়গায় জায়গায় প্রায় ১ বছর ধরে বাঁধ দেওয়া হয়। বছর পার হলেও সামান্য কিছু জায়গা খনন করে বন্ধ রয়েছে খনন কাজ। বর্তমানে বাঁধ দেওয়ার কারণে কচুরিপানায় আটকে বন্ধ হয়ে গেছে পানির প্রবাহ।

পুরো খালের পানি পচে যাওয়ায় এই পানি ব্যবহার করতে না পারায় ও মালামাল নিলে খাল দিয়ে চলাচল বন্ধ হওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগে খালপাড় এলাকার বাসিন্দা, ব্যবসায়ী ও কৃষকেরা।

কোটালীপাড়া-পয়সারহাট খালের গচাপাড়া এলাকায় ব্রিজ নির্মাণের জন্য এবং ওয়াবদারহাট এলাকায় স্লুইস গেট নির্মাণের জন্য দুই স্থানে বাঁধ দিয়ে খাল আটকে রাখায় এই খালেরও একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। একই অবস্থা গোপালপুর-পিঞ্জুরি খালের। এই খালের পূর্ণবতী ব্রিজ নির্মাণের জন্য ৩ বছর ধরে বাঁধ দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে খালটি। এছাড়া কালিগঞ্জ, লখন্ডা, টিহাটি, মান্দ্রা, কুশলাসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২০ টি খাল ব্রিজ নির্মানের জন্য বছরের পর বছর বাঁধ দিয়ে আটকে রাখায় চরম সমস্যায় হাজার হাজার জনসাধারণ।

মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করা মৎস্যজীবী ও সাধারণ জনগণ দ্রুত সময়ের মধ্যে দখলকৃত খাল উদ্ধারের দাবি জানিয়ে গত ১৩ আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামানের কাছে গণশুনানিতে অভিযোগ জানিয়েছে কয়েকজন ভুক্তভোগী। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে গত ১৮ আগস্ট খাল উদ্ধারে ব্যবস্থা নিতে কোটালীপাড়ার ইউএনওকে লিখিতভাবে জানানো হলেও কার্যকরী কোন পদক্ষেপ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন গণশুনানিতে খাল দখলের অভিযোগ জানানো শিক্ষার্থী মাহফুজ শেখ।

এনিয়ে কোটালীপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার এস এম শাহজাহান সিরাজ বলেন, কোটালীপাড়া উপজেলার বিভিন্ন খালে বাধঁ দিয়ে মাছচাষ করার বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন ও মৎস‍্য অধিদপ্তরের নজরে এসেছে। এসকল অবৈধ বাঁধ দিয়ে মাছচাষ করার কারণে দেশীয় মাছের প্রজনন ও বিস্তারের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

দেশীয় মাছের প্রজনন ও উৎপাদন নিশ্চিত করতে এখন থেকে উপজেলা প্রশাসন ও সিনিয়র উপজেলা মৎস‍্য অফিস ও অন‍্যান‍্য সংশ্লিস্ট দপ্তরকে সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত অবৈধ বাঁধ উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হবে।

কোটালীপাড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার (অ: দা:) মো. মাসুম বিল্লাহ বলেন, এ উপজেলা একটি নিম্ন জলাভূমি এলাকা। এখানে অধিকাংশ জণসাধারণ কৃষি ও মৎস্য কাজে জড়িত। এই এলাকায় প্রচুর মাছের ঘের রয়েছে। যা মৎস্য উৎপাদনে ভূমিকা রাখে। আমরা এই বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি। ইতোমধ্যে এই বিষয়ে অভিযান হয়েছে। অভিযান অব্যাহত থাকবে।

মন্তব্য

পার্বত্য চট্টগ্রামে বিলুপ্তপ্রায় গাছ সংরক্ষণে যুগান্তকারী উদ্যোগ

ইতোমধ্যে ৩৬ প্রজাতির দুর্লভ গাছ নিয়ে হয়েছে বাগান
পার্বত্য চট্টগ্রামে বিলুপ্তপ্রায় গাছ সংরক্ষণে যুগান্তকারী উদ্যোগ

পার্বত্য চট্টগ্রামে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির গাছ সংরক্ষণে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে রাঙামাটি ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগ ২০২৩ সালে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করে। এর অংশ হিসেবে রাঙামাটির কাউখালি উপজেলার খাসখালী রেঞ্জ এলাকায় ইতোমধ্যে বিলুপ্তপ্রায় ৩৬ প্রজাতির দূর্লভ গাছ নিয়ে একটি বাগান সৃজন করা হয়েছে। পাশাপাশি গড়ে তোলা হচ্ছে এসব গাছের বীজ ভাণ্ডার।

দেশের এক দশমাংশ ভূখণ্ড নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম ছিলো শত শত বছরের দূর্লভ গাছপালার ভাণ্ডার। তবে দীর্ঘদিন ধরে অবহেলা ও নির্বিচারে বন উজাড়ের কারণে বিপন্ন হয়ে পড়েছে পাহাড়ের জীববৈচিত্র্য। এই বাস্তবতায় বন বিভাগের এ উদ্যোগকে বিশেষজ্ঞরা যুগান্তকারী বলছেন।

ঝুম নিয়ন্ত্রণ বনবিভাগের খাসখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা আব্দুল গফুর খান চৌধুরী বলেন,

‘এই বাগানটিকে যদি সংরক্ষণ করতে পারি, ভবিষ্যতে এটি বন বিভাগের জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। বিলুপ্তপ্রজাতির চারাগুলো আমরা বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রাম থেকে সংগ্রহ করেছি। এছাড়া বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. মো. জাহিদুর রহমানও বিভিন্ন জায়গা থেকে চারা এনে বনায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন।’

মাত্র ৭৫ হাজার টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা এই বাগানে রয়েছে চিকররাশি, কাঠবাদাম, গুটগুটিয়া, অর্জুন, আমলকী, হরতকী, হিজল, ঢাকিজামসহ ১২ প্রজাতির বনজ গাছ, ১৪ প্রজাতির ঔষধি গাছ এবং ১০ প্রজাতির ফুল ও ফলের গাছ, যেগুলো শুধু জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণেই নয়, পাখিদের খাদ্য যোগানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

এর পাশাপাশি বাগানে সংরক্ষিত হয়েছে আরও বেশ কিছু দুর্লভ প্রজাতির গাছ। এর মধ্যে রয়েছে—

লোহাকাঠ, চম্পাফুল, তেলসুর, সোনালু, ঢাকিজাম, রাধাচূড়া, কাঠবাদাম, জগা ডুমুর, বান্দর হোলা, শাল, উদাল, বকফুল, তমাল, খেজুর, বহেরা, সিভিট, ধারমারা, অশোক, কাঞ্চনভাদী, কৃষ্ণচূড়া, পিতরাজ, ছাতিয়ান, বোদ্ধ নারিকেল ও পলাশ।

রাঙামাটি ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মো. তবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা ১০০ প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় গাছের তালিকা তৈরি করেছি। এর মধ্যে ৩৬ প্রজাতির গাছ খাসখালী রেঞ্জে রোপণ করা হয়েছে। পাহাড়ের জীববৈচিত্র্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আশা করছি, এই বাগান সংরক্ষণের মাধ্যমে আমরা জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারব।’

এরই মধ্যে বাগান থেকে চারা বিক্রির কার্যক্রমও শুরু হয়েছে। মাত্র ৭ টাকায় এখান থেকে সাধারণ মানুষ চারা সংগ্রহ করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বন কর্মকর্তারা।

এ প্রসঙ্গে রাঙামাটি কাঠ ব্যবসায়ী সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক শাওন ফরিদ বলেন, ‘অতীতে ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগের মাধ্যমে ফরেস্ট অফিসের আশপাশে ও রাঙাপানি এলাকায় প্রচুর চারা উৎপাদন এবং স্বল্পমূল্যে সাধারণ মানুষের মাঝে বিতরণ করা হতো। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এ কার্যক্রম দেখা যাচ্ছিল না। বন বিভাগ যদি এখন বিলুপ্তপ্রায় বনজ, ঔষধি ও ফলদ বৃক্ষ সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বন বিভাগের এ উদ্যোগ পাহাড়ের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। পাশাপাশি পাহাড়ি অঞ্চলে বন সম্প্রসারণেও এর প্রভাব পড়বে ইতিবাচকভাবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Develop International Data Impact Awards with Customers Safe and Innovative Service

গ্রাহকদের নিরাপদ ও উদ্ভাবনী সেবা দিয়ে আন্তর্জাতিক ‘ডেটা ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ডস’ পেলো বিকাশ

গ্রাহকদের নিরাপদ ও উদ্ভাবনী সেবা দিয়ে আন্তর্জাতিক ‘ডেটা ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ডস’ পেলো বিকাশ

বিগ ডেটা এবং রিয়েল-টাইম ডেটা-ড্রিভেন প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রাহকদের নিরাপদ ও উদ্ভাবনী সেবা দেয়ার স্বীকৃতি হিসেবে আন্তর্জাতিক ‘ডেটা ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছে বিকাশ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিগ ডেটা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ক্লাউডেরা, ডেটা ব্যবস্থাপনা ও অ্যানালিটিক্সে উদ্ভাবনী প্রয়োগকে স্বীকৃতি দিতে ২০১৩ সাল থেকে এই পুরস্কার দিয়ে আসছে। এ বছর এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে ‘ডেটা ইন মোশন অ্যান্ড স্ট্রিমিং সাকসেস’ বিভাগের বিজনেস ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হিসেবে পুরস্কার জিতে নিয়েছে বিকাশ।

প্রথম বারের মতো কোনো বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ‘ক্লাউডেরা ডেটা ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ডস’ জিতেছে বিকাশ। সম্প্রতি সিঙ্গাপুর-এর মেরিনা বে-তে এক জমকালো অনুষ্ঠানে বিকাশ-এর পক্ষ থেকে প্রোডাক্ট ও টেকনোলজি ডিভিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মো: মহিউদ্দিন এই পুরস্কার গ্রহণ করেন। বিকাশ-এর পাশাপাশি ‘ডেটা ইন মোশন অ্যান্ড স্ট্রিমিং সাকসেস’ বিভাগের অন্য ক্যাটাগরিতে সিঙ্গাপুরের ওসিবিসি গ্রুপ এবং ভারতের ভোডাফোন আইডিয়া পুরস্কার পায়। পুরস্কার প্রদানের পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তি ও ডেটা-অ্যানালিটিক্স নিয়ে বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণে নানা সেশনও অনুষ্ঠিত হয়।

২০১১ সালে যাত্রা শুরুর সময় থেকেই বিকাশ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সবার জন্য সহজ, নিরাপদ ও সময়সাশ্রয়ী ডিজিটাল আর্থিক সেবা নিশ্চিত করেছে। সব শ্রেণি-পেশার মানুষের দৈনন্দিন লেনদেনে স্বাধীনতা ও সক্ষমতা এনে দিয়ে তাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে বিকাশ। নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল আর্থিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি বিকাশ হয়ে উঠেছে মানুষের স্বপ্নপূরণের সারথি, তাদের পরিবারেরই একজন সদস্য। আর তাই, সাধারণের কাছে ডিজিটাল আর্থিক লেনদেনের সমার্থক শব্দ হয়ে উঠেছে ‘বিকাশ করা’।

মন্তব্য

p
উপরে