× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
তৃতীয় দিনেই ফ্লোর ছাড়িয়ে ৫ কোম্পানি লেনদেনেও চমক
google_news print-icon

তৃতীয় দিনেই ফ্লোর ছাড়িয়ে ৫ কোম্পানি, লেনদেনেও চমক

তৃতীয়-দিনেই-ফ্লোর-ছাড়িয়ে-৫-কোম্পানি-লেনদেনেও-চমক
গত ৭ এপ্রিল প্রথমে ৬৬টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হয়। শুরুতে আতঙ্কে দাম কমলেও পরে দেখা যায় এর প্রভাব ইতিবাচক। শুরুতে দাম কমলেও অনেক কোম্পানির দামই এখন বাতিল হওয়া ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে বেশি। তার চেয়ে বড় কথা আটকে থাকা শেয়ারগুলো এখন হাতবদল হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে বাতিল হওয়া ৩০ কোম্পানির ক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে একই চিত্র।

প্রথম দিন ঢালাও পতন, তবে তৃতীয় দিনেই পাল্টে গেল চিত্র।

নতুন করে যে ৩০ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য প্রত্যাহার করা হয়েছে, তার মধ্যে পাঁচটির উঠে এল সেই ফ্লোরের ওপরে।

আগের ৬৬টির মতো এই শেয়ারগুলোও দিনে কমতে পারবে সর্বোচ্চ দুই শতাংশ, তবে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বাকি সব শেয়ারের মতোই সর্বোচ্চ ১০ শতাংশের সীমা থাকবে।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের বঙ্গজের দাম এখন বাতিল করা ফ্লোর প্রাইস ১১৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেশি।

যদিও রোববার প্রথম দিন প্রায় ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ কমে হয়েছিল ১১৪ টাকা ৬০ পয়সা। পরের দিন আরও প্রায় দুই শতাংশ কমে হয় ১১২ টাকা ৪০ পয়সা।

মঙ্গলবার এই অবস্থান থেকে দাম আরও দুই শতাংশের মতো কমে হয় ১১০ টাকা ৪০ পয়সা। কিন্তু এর পরেই আবার ক্রয় চাপে সেটি ঘুরে দাঁড়ায়। পরে আগের দিনের তুলনায় দাম ৫ টাকা ২০ পয়সা বেড়ে হয় ১১৭ টাকা ৬০ পয়সা।

লেনদেনও বেড়েছে। গত এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পরিমাণ শেয়ার বিক্রি হয়েছে কোম্পানিটির। হাতবদল হয়ে মোট ১ লাখ ৭০ হাজার ৯৭টি শেয়ার।

ফ্লোর প্রাইস তোলার আদেশ আসার দিন এর লেনদেন ছিল ১ হাজার ৭২৬টি।

গত বছরের ২২ অক্টোবর থেকে এক দিনেই ফ্লোর প্রাইস ১০৬ টাকা ৯০ পয়সার বেশিতে হাতবদল হয়েছিল অ্যাপেক্স ট্যানারির দর। ফ্লোর প্রত্যাহারের পর রোববার প্রথম কার্যদিবসেই সেখান থেকে দাম কমে যায় প্রায় দুই শতাংশ। অথচ দ্বিতীয় দিনই সেখান থেকে দাম বেড়ে বাতিল হওয়া ফ্লোর প্রাইস ছাড়িয়ে যায়। তৃতীয় দিন দাম আরও খানিকটা বেড়ে হয়েছে ১০৯ টাকা।

এই দাম ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরের পর সর্বোচ্চ।

ফ্লোর প্রাইসের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ১০০টি শেয়ার হাতবদল হলেও মুক্ত হওয়ার পর রোববার হাতবদল হয় দুই হাজার ২২৯টি। মঙ্গলবার তারও ১০ গুণের বেশি হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৪ হাজার ৮৮৯টি।

এটলাসের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১০৯ টাকা ৪০ পয়সা। রোববার দাম কমে হয় ১০৮ টাকা ৯০ পয়সা। সোমবার আরও এক দফা কমে গিয়ে দাম দাঁড়ায় ১০৭ টাকা ১০ পয়সা। মঙ্গলবার দিনের শুরুতে দাম আরও কমে দাঁড়ায় ১০৫ টাকা। কিন্তু সেখান থেকে পরে ঘুরে দাম এক পর্যায়ে হয় ১১৩ টাকা ৯০ পয়সা। শেষ পর্যন্ত দাম দাঁড়ায় ১১০ টাকা ২০ পয়সা।

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের আগে শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দিন দুটি কোম্পানির শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। রোববার লেনদেন হয় তিনটি কোম্পানির শেয়ার। আর ফ্লোরের চেয়ে বেশি দামে মঙ্গলবার হাতবদল হয় ১৯ হাজার ৭১৫টি।

তবে চমক ছিল জেমিনি সি ফুডসের।

গত ১০ জানুয়ারি থেকে ফ্লোর প্রাইস ১৪৪ টাকা ৩০ পয়সার ওপরে উঠতে না পারা শেয়ারটি মুক্ত হওয়ার পর দুই কার্যদিবস আরও কমে দাম দাঁড়ায় ১৩৯ টাকা ১০ পয়সা। অথচ তৃতীয় কার্যদিবসেই অবিশ্বাস্যভাবে শতকরা প্রায় ১০ শতাংশ দাম বেড়ে হয়ে যায় ১৫৩ টাকা। এক দিনে এর চেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া সম্ভব ছিল না।

এই শেয়ারটিও দিনের শুরুতে ১৩৬ টাকা ৬০ পয়সায় নেমে এসেছিল। সেখান থেকেই হয় উত্থান।

কোনো এক দিনে গত এক বছরের মধ্যে শেয়ারটির হাতবদলও হয়েছে সর্বোচ্চ। সর্বোচ্চ দামে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে মোট এক লাখ ৩২ হাজার ৯০৫টি। অথচ ফ্লোর প্রাইসের শেষ দিনে হাতবদল হয়েছিল কেবল ৭১৪টি।

ডেফোডিল কম্পিউটারের দর ফ্লোর প্রাইস ৫৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ কমে হয় ৫২ টাকা ৪০ পয়সা। মঙ্গলবার ঘুরে দাঁড়িয়ে দর দাঁড়ায় ৫৪ টাকা ৬০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন বৃহস্পতিবার ২৯ হাজার ৯০টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার লেনদেন হয় ১৭ হাজার ২১টি। মঙ্গলবার হয়েছে ২২ হাজার ৪৬১টি।

গত বছর করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পর প্রতিটি শেয়ারেরই ফ্লোর প্রাইস ঠিক করে দেয়া হয়। সে সময় বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম বেশি থাকায় ফ্লোর প্রাইসও বেশি ছিল। তবে পরে সেই দাম আর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যৌক্তিক মনে হয়নি। এ কারণে শেয়ারগুলো বিক্রি হচ্ছিল না বললেই চলে।

এই পরিস্থিতিতে গত ৭ এপ্রিল প্রথমে ৬৬টি কোম্পানির ফ্লোর প্রত্যাহার করা হয়। শুরুতে আতঙ্কে দাম কমলেও পরে দেখা যায় এর প্রভাব ইতিবাচক।

এই ৬৬ কোম্পানির প্রায় অর্ধেকের দাম এখন প্রত্যাহার করা ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে বেশি। একটি বড় অংশের দাম সেই ফ্লোরের আশেপাশে। তবে কিছু কোম্পানির বড় পতন হয়েছে।

কিন্তু যে লাভ হয়েছে, সেটি হলো বিনিয়োগকারীদের আটকে যাওয়া টাকা মুক্ত হয়েছে। প্রতিদিনই এখন বিপুল পরিমাণ শেয়ার লেনদেন হচ্ছে।

সেই ৬৬ কোম্পানির অভিজ্ঞতা থেকেই এবার ৩০টির ফ্লোর প্রত্যাহার করা হয়। এগুলোও ফ্লোরের দামে হাতবদল হচ্ছিল না বললেই চলে। তবে সর্বনিম্ন দাম তুলে দেয়ার পর হাতে গোনা দুই একটি ছাড়া বেশিরভাগের লেনদেনেই বেড়েছে।

তৃতীয় দিনেই ফ্লোর ছাড়িয়ে ৫ কোম্পানি, লেনদেনেও চমক

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ

কী বলছেন বিশ্লেষক

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ফ্লোর প্রাইসের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে সিংহভাগ কোম্পানির লেনদেনে একটা বাধা ছিল, সেটি এখন কাটতে শুরু করেছে। শেয়ার হাতবদল বাড়লে তা ইতিবাচক। আগে যে ৬৬টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস বাতিল করা হয়েছিল সেগুলোর শেয়ার দরও এখন ঊর্ধ্বমুখী। বিনিয়োগকারীরা সেগুলোর শেয়ার লেনদেন করে শেয়ার সমন্বয়সহ ক্রয় বিক্রয় করতে পারছে।’

তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারে যেভাবে উত্থান হচ্ছে, লেনদেন বাড়ছে তাতে ফ্লোর প্রাইসের প্রয়োজনীয়তা কতদিন থাকবে সেটি বিবেচনা করা উচিত।’

বাকি ২৫ কোম্পানির কী অবস্থা

অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের দর ফ্লোর প্রাইস ২১৯ টাকা ৩০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৬ শতাংশ কমে হয় ২১৫ টাকা। সেখান থেকে কিছুটা ঘুরে মঙ্গলবার দর দাঁড়িয়েছেল ২১৭ টাকা ৮০ পয়সা। বৃহস্পতিবার তিন হাজার ৩৫১টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার হয়েছিল দুই হাজার ৪৬৭টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৭ হাজার ১১৭টি।

রেনউইক যগেশ্বরের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৯০০ টাকা। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর প্রথম লেনদেনে রোববার কোম্পানিটির শেয়ার দর দিনের সর্বোচ্চ ২ শতাংশ কমে হয়েছিল ৮৮২ টাকা। একদিন বাদে তৃতীয় দিনে লেনদেন আরও কমে হয়েছে ৮৪৭ টাকা ২০ পয়সা।

ফ্লোর উঠানোর আগে বৃহস্পতিবার লেনদেন ছিল আটটি। রোববার বেড়ে হয়েছে ২১টি। মঙ্গলবার লেনদেন বেড়ে হয়েছে ৮১৭টির।

মুন্নু অ্যাগ্রোর দর ফ্লোর প্রাইস ৭৯৪ টাকা ৮০ পয়সা থেকে দুই শতাংশ কমে হয় ৭৭৮ টাকা ৯০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন আরও কমে হয়েছে ৭৪৮ টাকা ২০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন কোনো শেয়ার হাতবদল না হলেও রোববার লেনদেন হয়েছিল ৩১টি। মঙ্গলবার লেনদেন বেড়ে হয়েছে ৬০টি।

নর্দার্ন জুট কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩২৪ টাকা ৯০ পয়সা। রোববার কোম্পানিটি দর হারায় ২ শতাংশ। এদিন ৩০৭টি শেয়ার হাতবদল হয় ৩১৮ দশমিক ৪০ পয়সায়। মঙ্গলবার শেয়ারদর ছিল ৩০৫ টাকা ৯০ পয়সা।

ফ্লোর উঠার দিন লেনদেন ছিল ১৮টি। মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৭৪৮টি।

ইস্টার্ন কেবলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ১৪০ টাকা ১০ পয়সা। ২ টাকা ৮০ পয়সা বা ২ শতাংশ কমে রোববার দাম ছিল ১৩৭ টাকা ৩০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন হয় ১৩২ টাকায়।

ফ্লোর ওঠার আগের দিন ১১৬টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার হাতবদল হয় এক হাজার ৫৪৫টি। আর মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৯২১টি।

গত অর্থবছরে বিপুল পরিমাণ লোকসান দেয়া বাটা শুর ফ্লোর প্রাইস ৬৯৩ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল না বললেই চলে। ফ্লোর মুক্ত দিনে রোববার কোম্পানিটির ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে দাম হয়েছিল ৬৭৯ দশমিক ৪০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ৬৫২ টাকা ৬০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছেল ৭৯৯টি। রোববার হয়েছে দুই হাজার ১৯৭টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৩ হাজার ৭১৯টি।

ওয়াটা ক্যামিকেলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৩০৬ টাকা ৮০ পয়সা। ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে রোববার দাম হয় ৩০০ টাকা ৭০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ২৮৮ টাকা ৯০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ১১৬টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার লেনদেন বেড়ে হয়েছিল এক হাজার ৫৪৮টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৬ হাজার ৭২টি।

অ্যাপেক্স স্পিনিংয়ের দর ১৩০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে রোববার হয়েছিল ১২৩ টাকা ১০ পয়সা। ফ্লোরের শেষ দিন কোনো লেনদেন না হওয়া কোম্পানিটিরও জট খুলেছে।

রোববার দাম কমার পর হাতবদল হয় ৪০০টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৮ হাজার ৭৬টি।

সিভিও পেট্রো কেমিক্যালের দাম ১১৫ টাকা ৪০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে হয়েছিল ১১৩ টাকা ১০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ার দর দাঁড়ায় ১০৮ টাকা ৭০ পয়সা।

ফ্লোর প্রাইস ওঠার সিদ্ধান্তের দিন বৃহস্পতিবার মাত্র তিনটি শেয়ার হাতবদল হলেও ফ্লোর থেকে মুক্ত হওয়ার পর রোববার হাতবদল হয় ৪১১টি। মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ৪৮৪টি।

সোনালী পেপারের দাম ২৭৩ টাকা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে হয়েছে ২৬৭ টাকা ৬০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ার দর হয়েছে ২৫৭ টাকা ১০ পয়সা। বৃ্হস্পতিবার ২০টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার হয়েছিল দুটি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ২১৪টি।

কে অ্যান্ড কে-এর দর ২০৭ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে রোববার হয়েছিল ২০৩ টাকা ৩০ পয়সা। মঙ্গলবার হয়েছে ১৯৫ টাকা ৪০ পয়সা।

বৃ্হস্পতিবার হাতবদল হয়েছিল ৮৬৯টি। রোববার হয়েছিল একটি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ২৪৩টি।

স্টাইলক্রাফটের দর ১৪৬ টাকা ৩০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে হয়েছিল ১৪৩ টাকা ৩০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন হয় ১৩৭ টাকা ৮০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ফ্লোর প্রাইসে ২ হাজার ৯৩টি শেয়ার লেনদেন হলেও রোববার হাতবদল হয় দ্বিগুণ। লেনদেন হয় চার হাজার ২৯২টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয় ১৯ হাজার ৯৬৫টি।

বিডিঅটোকারের দর ১৪৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ কমে হয়ে ১৪৪ টাকা ৪০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন হয় ১৩৮ টাকা ৮০ পয়সা। ফ্লোর প্রাইসের শেষ দিন বৃহস্পতিবার তিনটি শেয়ার হাতবদল হলেও মুক্ত হওয়ার পর রোববার হাতবদল হয় ৩৩৫টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৫৫৯টি।

সমতা লেদারের দর ফ্লোর প্রাইস ১০৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৬ শতাংশ কমে হয়েছিল ১০৪ টাকা ৮০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছে ১০০ টাকা ৭০ পয়সায়।

বৃহস্পতিবার ফ্লোর প্রাইসে একটি শেয়ার লেনদেন হলেও রোববার হাতবদল হয় ১৭টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ১০৫টি।

আজিজ পাইপের দর ফ্লোর প্রাইস ৯৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমে হয়েছিল ৯৫ টাকা ৬০ পয়সা। মঙ্গলবার দর আরও কমে হয় ৯১ টাকা ৯০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন বৃহস্পতিবার ৭১০ শেয়ার হাতবদল হলেও মুক্ত হওয়ার পর রোববার লেনদেন হয় ১ হাজার ৪৯৫টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ১১ হাজার ৩৫৯টি।

ন্যাশনাল টিউবের দর ১০৩ টাকা ১০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমে হয়েছিল ১০১ টাকা ১০ পয়সা। মঙ্গলবার শেয়ার প্রতি দর আরও এক ধাপ কমে হয়েছে ৯৭ টাকা ২০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার ১৪১টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার লেনদেন হয়েছিল ৭০৮টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৯৯টি।

ওরিয়ন ইনফিউশনের দর ৭২ টাকা ১০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমে হয় ৭০ টাকা ৭০ পয়সা। মঙ্গলবার শেয়ার প্রতি দর ছিল ৬৮ টাকা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন ১০ হাজার শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার হাতবদল হয়েছিল দুই হাজার ৩৭৪টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৫০৬টি।

ন্যাশনাল পলিমারের দর ৫৬ টাকা ৬০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমে হয়েছিল ৫৫ টাকা ৫০ পয়সা। মঙ্গলবার শেয়ার প্রতি দর ছিল ৫৩ টাকা ৪০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন বৃহস্পতিবার হাতবদল হয় দুই লাখ ৫৩ হাজার ৩৫১টি। রোববার হাতবদল হয় ৩৮ হাজার ১০৯টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৪ লাখ ৭২ হাজার ৮৩১টি।

এসকে ট্রিমসের দর ৬২ টাকা ২০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ কমে হয়েছে ৬১ টাকা। মঙ্গলবার আরেক দফা শেয়ার দর কমে লেনদেন হয় ৫৮ টাকা ৬০ পয়সায়।

ফ্লোরের শেষ দিন বৃহস্পতিবার একটি শেয়ারও লেনদেন না হওয়া কোম্পানিটির রোববার ১৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। মঙ্গলবার হাতবদল হয় ২২৭টি।

লিগ্যাসি ফুটওয়ারের দর ৬২ টাকা ৯০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯১ শতাংশ কমে হয় ৬১ টাকা ৭০ পয়সা। মঙ্গলবার শেয়ার প্রতি দর ছিল ৫৯ টাকা ৩০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন বৃহস্পতিবার এটিরও কোনো শেয়ার লেনদেন হয়নি। তবে রোববার হাতবদল হয়েছিল ৮ হাজার ১১৯টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৫ হাজার ৬৬৫টি।

সি পার্লের দর ফ্লোর প্রাইস ৭৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯০ শতাংশ কমে হয় ৭৭ টাকা ৭০ পয়সা। মঙ্গলবার শেয়ার প্রতি দর ছিল ৭৪ টাকা ৬০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন বৃহস্পতিবার এটিরও কোনো শেয়ার লেনদেন হয়নি। রোববার হাতবদল হয়েছে ১১টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৫টি।

হাক্কানি পাল্পের দর ফ্লোর প্রাইস ৭৪ টাকা থেকে রোববার ১ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে হয় ৭২ টাকা ৬০ পয়সা। মঙ্গলবার দর ছিল ৬৮ টাকা ৮০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন বৃহস্পতিবার এক হাজার ১০১টি শেয়ার হাতবদল হলেও রোববার লেনদেন হয়েছিল ২২টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ২৭৬টি।

কোহিনুর ক্যামিকেলের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৪৭২ টাকা ৮০ পয়সা। এর দরও রোববার ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে হয় ৪৬৩ টাকা ৪০ পয়সা। মঙ্গলবার দর ছিল ৪৪৫ টাকা ২০ পয়সা।

ফ্লোরে থাকার শেষ দিন কোনো লেনদেন না হওয়া কোম্পানিটির জট খুলেছে। রোববার ৫১৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছিল। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৫২টি।

মুন্নু সিরামিকের দর ১২৬ টাকা ৮০ পয়সা থেকে রোববার ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ কমে হয় ১২৪ টাকা ৩০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন হয় ১১৯ টাকা ৫০ পয়সায়।

ফ্লোর প্রাইসের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ৭৪ শেয়ার হাতবদল হলেও মুক্ত হওয়ার পর রোববার হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ২৫১টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয় ১ হাজার ১৪৫টি।

স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের দর ৩০৭ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে রোববার হয় ৩০১ টাকা ৮০ পয়সা। মঙ্গলবার লেনদেন শেষে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ২৮৯ টাকা ৯০ পয়সা।

বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছিল ১২০টি শেয়ার, রোববার হাতবদল হয়েছে ৯২টি। মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ১০৭টি।

আরও পড়ুন:
৩০ কোম্পানির ২৯টি দর হারাল ‘সর্বোচ্চ’
আরও ৩০ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার
সেই ৬৬ কোম্পানির শেয়ারে এখন বাড়তি ‍সুবিধা
আতঙ্ক থাকলেও ফ্লোর প্রত্যাহারের প্রভাব ইতিবাচক
পুঁজিবাজারে উঠে যাচ্ছে ফ্লোর প্রাইস

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Initiative of BRAC Bank and Vision Emporium to promote environmentally friendly smart cooking

পরিবেশবান্ধব স্মার্ট রান্নার প্রসারে ব্র্যাক ব্যাংক ও ভিশন এম্পোরিয়ামের উদ্যোগ

পরিবেশবান্ধব স্মার্ট রান্নার প্রসারে ব্র্যাক ব্যাংক ও ভিশন এম্পোরিয়ামের উদ্যোগ

পরিবেশবান্ধব স্মার্ট রান্নার প্রসারে ব্র্যাক ব্যাংক ও ভিশন এম্পোরিয়ামের উদ্যোগ

দেশে পরিবেশবান্ধব রান্নার প্রসারে আরএফএল ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের রিটেইল চেইন ভিশন এম্পোরিয়ামের সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকরা জ্বালানি-সাশ্রয়ী হোম অ্যাপ্লায়েন্স কেনাকাটায় বিশেষ সুবিধা উপভোগ করবেন, যা গ্রাহকদের পরিবেশবান্ধব হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করবে।

এই সহযোগিতার ফলে ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা দেশের বিভিন্ন জেলায় ভিশন এম্পোরিয়ামের নিজস্ব শোরুম থেকে ভিশন ইনডাকশন কুকার, ইনফ্রারেড কুকার এবং রাইস কুকার কেনাকাটায় ১৫% ইনস্ট্যান্ট ডিসকাউন্ট উপভোগ করবেন। অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত।

ইনডাকশন ও ইনফ্রারেড কুকার প্রচলিত রান্নাব্যবস্থার তুলনায় অধিক নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন ও কার্যকর হওয়ায় দেশে এগুলোর জনপ্রিয়তা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব জ্বালানি-সাশ্রয়ী পরিবেশবান্ধব আধুনিক অ্যাপ্লায়েন্স ব্যবহারে গ্রাহকদের উৎসাহিত করতে ব্র্যাক ব্যাংক এই উদ্যোগ নিয়েছে, যা গ্রিন ব্যাংকিংয়ের ব্যাপারে ব্যাংকটির ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

এ ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম বলেন, “এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্র্যাক ব্যাংক গ্রাহকদের পরিচ্ছন্ন ও জ্বালানি-সাশ্রয়ী রান্নার দিকে এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে, যা আর্থিক দিক থেকেও অনেক সাশ্রয়ী। গ্রিনার হাউজহোল্ড ও টেকসই ভবিষ্যতের যাত্রায় এটি একটি সহজ, কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ।”

৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার সাব্বির হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম, হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়ারিং খাইরুদ্দিন আহমেদ বাপ্পি, হেড অব অ্যালায়েন্সেস মো. আশরাফুল আলম এবং অ্যালায়েন্সের অ্যাসোসিয়েট ম্যানেজার নাহিয়ান খান।

ভিশন এম্পোরিয়ামের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন আরএফএল গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার মুরশেদ মুনীম, আরএফএল ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং এজেডএম ওবায়াদুল্লাহ এবং আরএফএল রিটেইল চেইন্সের হেড অব মার্কেটিং শফিকুল ইসলাম।

জীবনধারার সুবিধার সঙ্গে টেকসই উন্নয়নকে যুক্ত করার মাধ্যমে নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার পথে এটি ব্র্যাক ব্যাংকের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি গ্রাহকদের আর্থিক সুবিধা দেওয়ার পাশাপাশি নিশ্চিত করবে দীর্ঘমেয়াদি ইতিবাচক প্রভাব।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ১০০টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Training on AML CFT at the initiative of BFIU and Prime Bank of Moulvibazar

মৌলভীবাজারের বিএফআইইউ ও প্রাইম ব্যাংকের উদ্যোগে এএমএল/সিএফটি শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের বিএফআইইউ ও প্রাইম ব্যাংকের উদ্যোগে এএমএল/সিএফটি শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের ব্যাংকারদের জন্য বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও প্রাইম ব্যাংক পিএলসি. কর্তৃক আয়োজিত এএমএল/সিএফটি শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি লীড ব্যাংক হিসেবে “মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন (এএমএল এবং সিএফটি) প্রতিরোধ” শীর্ষক এ কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের মোট ৯০ জন ব্যাংকার অংশগ্রহণ করেন।

এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএফআইইউ এর পরিচালক মো. মোস্তাকুর রহমান। কর্মশালার সেশনসমূহ পরিচালনা করেন বিএফআইইউ এর দক্ষ ও অভিজ্ঞ রিসোর্স পার্সনগণ, যাদের মধ্যে ছিলেন অতিরিক্ত পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন, যুগ্ম পরিচালক মো. ইমানুর হাসান এবং উপ-পরিচালক মো. মুশফিকুল ইসলাম।

এতে সভাপতিত্ব করেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডিএমডি ও প্রধান মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রাইম ব্যাংকের ডিএমডি মো. ইকবাল হোসেন এবং প্রাইম ব্যাংকের সিলেট অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রধান মো. হুমায়ুন কবির।

কর্মশালায় মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়, যেমন: আইন ও বিধির নির্দেশাবলী, কেওয়াইসি, লেনদেন মনিটরিং, ক্রেডিট ও ট্রেড বেইজড মানিলিন্ডারিং প্রতিরোধে বিষয়ে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়। প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানটি ইন্টারেক্টিভ এবং আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য, প্রশিক্ষণ সেশনের পরে একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। সেরা পারফর্মারদের পুরষ্কার প্রদান এবং সকল অংশগ্রহণকারীদের সার্টিফিকেট বিতরণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। পরিশেষে, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি এবং বিএফআইইউ জাতীয় আইন এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবে মানি লন্ডারিং এবং সন্ত্রাসী অর্থায়ন ঝুঁকি মোকাবেলায় ব্যাংকিং খাতের প্রস্তুতি আরও জোরদার করার জন্য এই ধরনের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ আয়োজনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Community Bank is assisting ICDDR B to prevent cervical cancer in female policemen

নারী পুলিশ সদস্যদের সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধে আইসিডিডিআর,বি -কে সহায়তা দিচ্ছে কমিউনিটি ব্যাংক

নারী পুলিশ সদস্যদের সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধে আইসিডিডিআর,বি -কে সহায়তা দিচ্ছে কমিউনিটি ব্যাংক

সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধে নারী পুলিশ সদস্যদের মধ্যে এইচপিভি টিকা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আইসিডিডিআর,বি -কে সহায়তা দিচ্ছে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।

‘নারী পুলিশ সদস্যদের মধ্যে সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকা প্রদান, সচেতনতা সৃষ্টি ও প্রতিবন্ধকতা নিরসন’ শীর্ষক বিশেষ উদ্যোগে এই সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। দেশের নারীদের অন্যতম বড় স্বাস্থ্যঝুঁকি সার্ভাইক্যাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে এই প্রকল্প নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রকল্পে ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সী সশস্ত্র পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এএফপিবি) মোট ১৮৮ জন নারী সদস্যকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। কিশোরী মেয়েদের জন্য চলমান কর্মসূচির বাইরে প্রাপ্তবয়স্ক কর্মজীবী নারীদের টিকা প্রদানের মধ্য দিয়ে এ উদ্যোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ শূন্যতা পূরণ করবে।

আইসিডিডিআর,বি এর সহকারী বিজ্ঞানী ডা. রিজওয়ানা খানের নের্তৃত্বে সাত ধাপে এ কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। এতে নৈতিক অনুমোদন, প্রাথমিক জরিপ, সচেতনতা কর্মসূচি, টিকা প্রদান, পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন এবং চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। পাশাপাশি নারীদের মাসিক স্বাস্থ্যবিধি ও সামগ্রিক সুস্থতা সম্পর্কেও সচেতনতা বৃদ্ধি করা হবে।

এ উপলক্ষে আইসিডিডিআর,বি -তে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কমিউনিটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রতীকী চেক হস্তান্তর করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ ও কমিউনিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান জনাব বাহারুল আলম বিপিএম, ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত এবং আইসিডিডিআর,বি -এর নির্বাহী পরিচালক ডা. তাহমিদ আহমেদসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র চেয়ারম্যান জনাব বাহারুল আলম, বিপিএম বলেন: “আমাদের নারী পুলিশ সদস্যরা দেশের জন্য নিরলস কাজ করছেন। তাঁদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা আমাদের অগ্রাধিকার। আইসিডিডিআর,বি -এর সঙ্গে এই উদ্যোগ সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং কর্মক্ষেত্রভিত্তিক টিকা কার্যক্রমের দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।”

কমিউনিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত বলেন, “এই গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য উদ্যোগে আইসিডিডিআর,বি -এর পাশে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। এটি কেবল শুরু; সামনের দিনে আমরা আরও অর্থবহ উদ্যোগে সহযোগিতা করে সমাজে দীর্ঘস্থায়ী ইতিবাচক প্রভাব রাখতে চাই।”

ডা. তাহমিদ আহমেদ ব্যাংকটির অবদানের প্রশংসা করে বলেন, “কর্মক্ষেত্রভিত্তিক টিকা কার্যক্রম নিয়ে গবেষণা জাতীয় নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। এতে করে বাংলাদেশে আরও অনেক নারী সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার থেকে সুরক্ষা পাবেন।”

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Community Bank of Community Bank and Medbox Solutions Ltd

কমিউনিটি ব্যাংক ও মেডবক্স সল্যুশন লিমিটেডের সমঝোতা চুক্তি

ফার্মেসির জন্য এমবেডেড ফাইন্যান্স প্রোগ্রাম চালু
কমিউনিটি ব্যাংক ও মেডবক্স সল্যুশন লিমিটেডের সমঝোতা চুক্তি

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি এবং মেডবক্স সল্যুশন লিমিটেড এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির মাধ্যমে দেশের ফার্মেসিগুলোকে সহজে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল পাওয়ার সুযোগ দিতে এমবেডেড ফাইন্যান্স প্রোগ্রাম চালু করা হবে।

এক্সক্লুসিভ ফাইন্যান্সিং পার্টনার হিসেবে কমিউনিটি ব্যাংক দ্রুত ও তথ্য-ভিত্তিক ঋণ সুবিধা প্রদান করবে মেডবক্সের বিটুবি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে যুক্ত ফার্মেসি ব্যবসায়ীদের। ফলে প্রথাগত আর্থিক প্রতিবন্ধকতা দূর হয়ে ব্যবসা সম্প্রসারণে সহায়তা পাবে ফার্মেসিগুলো।
চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্দেশ্য সম্পর্কে কমিউনিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিমিয়া সাআদত বলেন, “এই অংশীদারিত্ব আমাদের জন্য একটি মাইলফলক। আমরা এমন একটি ইকোসিস্টেম তৈরি করছি; যেখানে ফার্মেসিগুলো নির্ভরযোগ্য অর্থায়নের মাধ্যমে টেকসই সমাধান পাবে।”

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি ব্যাংকের, হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং ও হেড অব বিজনেস (ব্রাঞ্চ) ড. মো. আরিফুল ইসলাম; হেড অব এডিসি অ্যান্ড হেড অব এমডি’স কোঅর্ডিনেশন টিম মো. মামুন-উর রহমান। অন্যদিকে মেডবক্সের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কাজী আশিকুর রাসেল, আহমেদ আরফিন রাফি, মো. আমিনুর রশিদ, মো. নাজমুল আহসান এবং এইচ.এম আসিফ ইমতিয়াজ আলম।

আয়োজকেরা জানান, প্রথমে পাইলট প্রোগ্রামের মাধ্যমে উদ্যোগটি শুরু হবে। পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখবে এই অংশীদারিত্ব।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Premier Bank Kalakopa branch transferred to new address

প্রিমিয়ার ব্যাংক কলাকোপা শাখা নতুন ঠিকানায় স্থানান্তরিত

প্রিমিয়ার ব্যাংক কলাকোপা শাখা নতুন ঠিকানায় স্থানান্তরিত

বৃহত্তর নতুন পরিসরে গ্রাহকদের সবচেয়ে আধুনিক এবং সর্বোত্তম সেবা প্রদানে সম্প্রতি দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি’র স্থানান্তরিত কলাকোপা শাখা উদ্বোধন করা হয়েছে।

দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি’র স্বতন্ত্র পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান, মো. সাজ্জাদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানান্তরিত শাখার উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ আবুল হাশেম, এফসিএ, এফসিএমএ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও); সৈয়দ সাফকাত রাব্বি, ইভিপি ও প্রধান, জেনেরাল সার্ভিসেস ডিভিশন (জিএসডি) এবং মো. তারেক উদ্দিন, ইভিপি ও প্রধান, ব্র্যান্ড মার্কেটিং ও কমিউনিকেশনস ডিভিশন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মো. হামিদুল্লাহ, অধ্যাপক, ডি. এন. কলেজ, নওয়াবগঞ্জ, ঢাকা; মানবেন্দ্র দত্ত, সাবেক অধ্যক্ষ, সরকারি দোহার-নওয়াবগঞ্জ কলেজ; মো. আমির হোসেন, অ্যাডভোকেট এবং মায়ারানি বাউল, এআইপি পুরস্কারপ্রাপ্ত কৃষাণী। এছাড়াও অনুষ্ঠানে ব্যাংকের অন্যান্য সিনিয়র কর্মকর্তা, শাখা ব্যবস্থাপকবৃন্দ, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধন হওয়া স্থানান্তরিত কলাকোপা শাখায় (হক প্লাজা, কলেজ রোড, নবাবগঞ্জ বাজার, নবাবগঞ্জ, ঢাকায়) পুরোদমে ব্যাংকিং সেবা চালু হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Virgo in Autumn and Pooja Fashion New Collection of Festival of Sonali Ava

শরৎ ও পূজার ফ্যাশনে VIRGO – সোনালি আভায় উৎসবের নতুন কালেকশন

শরৎ ও পূজার ফ্যাশনে VIRGO – সোনালি আভায় উৎসবের নতুন কালেকশন

ফ্যাশন সবসময় পরিবর্তনশীল। সেই পরিবর্তনের সাথেই তাল মিলিয়ে ট্রেন্ডি ও ইউনিক কালেকশন নিয়ে আসে ‘ভারগো’। প্রতি সিজনেই ভারগো তার সেরা স্টাইল তুলে ধরে, আর এবারের শরৎ ও পূজার আয়োজনও তার ব্যতিক্রম নয়। আরাম ও স্টাইলের নিখুঁত সমন্বয়ে তৈরি এই কালেকশন আপনাকে করবে মুগ্ধ। উৎসবমুখর ও আভিজাত্যপূর্ণ স্টাইল সবসময়ই Virgo–র বিশেষত্ব। বিশেষ করে পূজা ও শরতের জন্য আনা কালেকশনগুলোতে পাওয়া যায় নরম, ঝলমলে ফ্যাব্রিক, সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি স্ক্রিন প্রিন্ট , ডিজিটাল প্রিন্ট, সাবলিশন প্রিন্ট আর আধুনিক ডিজাইনের সমন্বয়। প্রতিটি পোশাক যেন একেকটি উৎসবের অনুপ্রেরণা। ২০২৫ সালের ফলের কালার প্যালেটেও আছে নানা চমক। যেমন—

  • থিম: Golden Aura (ফেস্টিভ গ্ল্যামার)
  • ব্র্যান্ড ইমপ্রেশন: উৎসবমুখর, উষ্ণ ও আমন্ত্রণমূলক।
  • ভিজ্যুয়াল ইন্সপিরেশন: সোনালি আলো, ঝলমলে কাপড়, সূক্ষ্ম নকশা, আভিজাত্যপূর্ণ লুক।
  • কালার টোন: ফেস্টিভ গোল্ড, রিচ মেরুন, জেম টোন, সফট গ্লিটার শেড।
  • স্টাইল: লাল, সাদা, মেরুন টোনে এমব্রয়ডারি টিউনিক, কুর্তা ও শার্ট; কটন-সিল্ক ব্লেন্ড ফ্যাব্রিক।

পুরুষদের জন্য পূজার ও শরতের আভিজাত্য

শরতের মৌসুমে স্টাইল আর আভিজাত্যের নিখুঁত সমন্বয় নিয়ে এসেছে আমাদের বিশেষ পুরুষদের কালেকশন। এখানে আছে এমন সব পোশাক, যা একদিকে আরামদায়ক আবার অন্যদিকে আপনার লুককে দেবে এক্সক্লুসিভ স্টেটমেন্ট।

স্টাইলিশ পাঞ্জাবি, ফর্মাল ও ক্যাজুয়াল শার্ট

উৎসবের দিনে পাঞ্জাবি থেকে শুরু করে অফিস বা আড্ডার জন্য ফর্মাল ও ক্যাজুয়াল শার্ট—সবই থাকছে নতুনত্বে ভরপুর ডিজাইনে।

প্রিমিয়াম ফেব্রিক কালেকশন

স্প্যানডেক্স, ব্যাম্বু কটন ও জ্যাকার্ড কাপড়ে তৈরি প্রতিটি পোশাক শুধু আরামদায়কই নয়, বরং স্টাইলেও আনে পরিপূর্ণতা। এছাড়া ইউনিক ফ্যাব্রিক কালেকশন যেটা শুধু ভারগোতেই পাওয়া যায়।

ট্রেন্ডি ডিজাইন

ফ্যাশনে যোগ হয়েছে বৈচিত্র্য—স্ট্রাইপ, চেক থেকে শুরু করে ফ্লোরাল শার্ট, যা আপনাকে দেবে আধুনিক ও ট্রেন্ডি লুক।

আরাম ও স্টাইল একসঙ্গে

ডে-টু-ডে স্টাইলের জন্য থাকছে সুইফট শার্ট, রিল্যাক্স প্যান্ট, টুইল প্যান্ট ও হাই-কোয়ালিটি ডেনিম। প্রতিটি পোশাক তৈরি হয়েছে এমনভাবে, যাতে আরাম ও আভিজাত্য একসঙ্গে উপভোগ করতে পারেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
NRBC Banks new DMD Mohammad Abdul Qayyum Khan

এনআরবিসি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান

এনআরবিসি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান

মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান এনআরবিসি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) হিসেবে রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে যোগদান করেছেন। দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে তিনি দেশের ব্যাংকিংখাতে ডিজিটাল পণ্যের উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত সুশাসন ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার কমপ্লায়েন্স পরিপালন মডেল তৈরি, গ্রাহককেন্দ্রিক বিজনেস মডেল তৈরি, সেবার ডিজিটাল রুপান্তর, ডিজিটাল সেলস ও সার্ভিস নকশা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্বে দেন।

এনআরবিসি ব্যাংকে যোগদানের পূর্বে তিনি কমিউনিটি ব্যাংকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (সিআইও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি একজন নেটওয়ার্ক এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ম্যানেজার হিসেবে ২০০৫ সালে ব্র্যাক ব্যাংকে তাঁর ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। কাইয়ুম খান ব্যাংক এশিয়া এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে আইটি প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এক্সিম ব্যাংকেও কাজ করেন।

নটরডেমিয়ান মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খান বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্সে (ইইই) ইঞ্জিনিয়ারিং এ বিএসসি ডিগ্রি এবং পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদ থেকে এমবিএ অর্জন করেন। পেশাগত জীবনে সেমিনার অংশগ্রহণ ও প্রশিক্ষণের জন্য তিনি আমেরিকা, ভারত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভ্রমন করেন।

মন্তব্য

p
উপরে