× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
টিকল না ছয় হাজারের সূচক লেনদেনেও ভাটা
google_news print-icon

টিকল না ছয় হাজারের সূচক, লেনদেনেও ভাটা

টিকল-না-ছয়-হাজারের-সূচক-লেনদেনেও-ভাটা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দর সংশোধনের দিনে লেনদেন দেখছেন এক বিনিয়োগকারী। ছবি: পিয়াস বিশ্বাস
সূচক পড়ার দিন লেনদেনেও দেখা গেছে ভাটা। টানা তিন দিন পর লেনদেন নেমেছে দুই হাজার পয়েন্টের নিচে। সারা দিনে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় ৪৫৬ কোটি টাকা কম।

সোয়া তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ছয় হাজার পয়েন্ট ছোঁয়ার আনন্দ স্থায়ী হলো না।

২০১৮ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির পর প্রথমবারের মতো সূচক ছয় হাজারের ওপরে উঠে রোববার। পরদিন সোমবার সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর পাঁচ মিনিটেই সূচক কমে যায়। এক পর্যায়ে সেটি ৫১ পয়েন্ট নেমে যায় আগের দিনের চেয়ে।

এরপর শেয়ারদর কিছুটা বাড়তে থাকায় সেখান থেকে সূচক ফিরে পায় ৩৪ পয়েন্ট। ফলে দিন শেষে আগের দিনের চেয়ে ১৭ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।

সূচক পড়ার দিন লেনদেনেও দেখা গেছে ভাটা। টানা তিন দিন পর লেনদেন নেমেছে দুই হাজার পয়েন্টের নিচে। সারা দিনে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় ৪৫৬ কোটি টাকা কম।

সূচক পতনের দিন দর হারিয়েছে ব্যাংক, বিমা, বস্ত্র, প্রকৌশল, খাদ্য, জ্বালানি খাতের বেশিরভাগ কোম্পানি। আগের দিন সব কটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বাড়লেও দ্বিতীয় দিনেই দর হারিয়েছে বেশিরভাগ।

‘ভয়ের কারণ নেই, দর সংশোধন’

ছয় হাজার পয়েন্টের সীমা পার হওয়ার পরদিনই বাজারে নেতিবাচক প্রবণতায় কোনো শঙ্কার কিছু দেখছেন না পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘সোমবার লেনদেনে সূচকের যে পতন তা মূলত মূল্য সংশোধনের কারণে হয়েছে। গত তিন বছর ধরে ব্যাংকের শেয়ারের দর বাড়ছিল। ফলে ব্যাংক থেকে বিনিয়োগকারীরা ভালো মুনাফা পেয়েছে। তাই তারা সেগুলো বিক্রি করেছে।’

তিনি বলেন, ‘লেনদেন যে অবস্থা আছে সেটি ধরে রাখা গেলে সূচক তিনশ পয়েন্ট কমলেও আতঙ্কের কিছু নয়।’

ব্যাংক-বিমার পতন

গত সাত কার্যদিবস ভালো সময় কাটিয়ে ব্যাংকের একটি খারাপ দিন গেল।

সোমবার লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে দর বেড়েছে পাঁচটির। পাল্টায়নি ছয়টির। বাকি ১৯টি ব্যাংকের শেয়ারের দর কমেছে।

এনআরবিসির লেনদেন হয়নি রেকর্ড ডেটের কারণে।

দর পতনে এগিয়ে থাকলেও সোমবার দর বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ পাঁচটি কোম্পানির মধ্যে ব্যাংকের ছিল একটি।

ডাচ বাংলা ব্যাংকের শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। শেয়ার প্রতি দর ৬৯ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৬ দশমিক ২০ পয়সা। এ নিয়ে টানা দুই কার্যদিবস এই ব্যাংকটির শেয়ার দর সর্বোচ্চ পরিমাণে বাড়ল।

টিকল না ছয় হাজারের সূচক, লেনদেনেও ভাটা

টিকল না ছয় হাজারের সূচক, লেনদেনেও ভাটা
সোমবার ব্যাংক খাতে একটি খারাপ দিন গেছে পুঁজিবাজারে

এবি ব্যাংকের শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ। শেয়ার দর ১৫ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৫ টাকা ৯০ পয়সা।

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে ২ দশমিক ৭৭ শতাংশ। শেয়ার দর ১৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪ টাকা ৮০ পয়সা।

আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার প্রতি দর বেড়েছে দশমিক ৪১ শতাংশ। শেয়ার দর ২৪ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৪ টাকা ১০ পয়সা।

ক্রমাগত উত্থানে থাকা সাধারণ ও জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলো দর হারিয়েছে ব্যাপক হারে।

লেনদেন হওয়া ৫০টি কোম্পানির মধ্যে সোমবার দর হারিয়েছে ২৯টির। দর পাল্টায়নি একটির। আর দর বেড়েছে ২০টির।

টিকল না ছয় হাজারের সূচক, লেনদেনেও ভাটা

টিকল না ছয় হাজারের সূচক, লেনদেনেও ভাটা
উড়তে থাকা বিমা খাতেরও পতন হয়েছে সোমবার

সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে সান লাইফ ইন্স্যুরেন্স ৬ দশমিক ৭২ শতাংশ। শেয়ার দর ৩৫ টাকা ৭০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৩৩ টাকা ৩০ পয়সা।

পিপলস ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর কমেছে ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ। প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর কমেছে ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ। সন্ধানী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর কমেছে ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ।

সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর কমেছে ৩ দশমিক ২৩ শতাংশ। রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি দর কমেছে ২ দশমিক ৯৯ শতাংশ।

দর হারালো মিউচ্যুয়াল ফান্ডও

চলতি সপ্তাহের শুরুতে দাপটে ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো। লেনদেন ৩৭টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছিল ৩৬টির। স্থান করে নিয়েছিল দর বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ তালিকায়।

সোমবার লেনদেনে তালিকাভুক্ত ৩৭টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র তিনটির। দর পাল্টায়নি ছয়টির। বাকি ২৫টির দর কমেছে।

লেনদেনে আইসিবি এএমসিএল দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বেড়েছে ৫ দশমিক ১৫ শতাংশ। এছাড়া দর বৃদ্ধির তালিকায় ছিল আইসিবি অগ্রনী ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

তবে সবচেয়ে বেশি মিউচ্যুয়াল ফান্ড আছে দর পতন হওয়া শীর্ষ তালিকায়। এদিন প্রাইম ফিন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর কমেছে ৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফিন্যান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ানে ইউনিট প্রতি দর কমেছে ৩ দশমিক ২৩ শতাংশ।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর কমেছে ৩ দশমিক ২৩ শতাংশ।

আইএফআইসি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর কমেছে ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। ইউনিট প্রতি দর ৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ৬ টাকা ৫০ পয়সায়।

ফার্স্ট জনতা ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট প্রতি দর কমেছে ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এবিব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর কমেছে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ।

সূচক ও লেনদেন

সোমবার লেনদেনে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৭ দশমিক ৭০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৯০ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক দশমিক ৩১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৮৬ পয়েন্টে।

টিকল না ছয় হাজারের সূচক, লেনদেনেও ভাটা
ছয় হাজার পয়েন্ট উঠার পর দিনই ১৭ পয়েন্ট কমে সূচক নেমে গেল পাঁচ হাজার পয়েন্টের প্রান্তসীমায়

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ২ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৫ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা। ফলে এক কার্যদিবসের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৪১৩ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক সিএএসপিআই আগের দিনের তুলনায় ১৯ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৩৫৯ পয়েন্টে। লেনদেন হয়েছে মোট ৫৮ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
লকডাউনের প্রভাবমুক্ত পুঁজিবাজার
সোয়া তিন বছর পর সূচক ছয় হাজার পয়েন্টে
পুঁজিবাজারে লেনদেন আরও বাড়বে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
৩৯ মাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার
লেনদেনে ১০ বছরের রেকর্ড ছুঁইছুঁই

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
The use of single plastic is banned in the secretariat

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হলো সিঙ্গেল প্লাস্টিকের ব্যবহার

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হলো সিঙ্গেল প্লাস্টিকের ব্যবহার

রোববার (৫ অক্টোবর) থেকে বাংলাদেশ সচিবালয়ে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক (এসইউপি) সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করা এসব পণ্য বন্ধে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।

শনিবার (৪ অক্টোবর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, সচিবালয়ের সব প্রবেশপথে চেকিং করা হবে। ভেতরে পলিথিন বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক পাওয়া গেলে তার ব্যবহার রোধ করা হবে।

যাদের কাছে নিষিদ্ধ ব্যাগ পাওয়া যাবে, তাদের কাগজের তৈরি ব্যাগ দেওয়া হবে। প্রবেশপথসহ সচিবালয়ের বিভিন্ন জায়গায় সচেতনতার জন্য সাইনবোর্ড বসানো হয়েছে। পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণে মনিটরিং টিম কাজ করছে বলে জানানো হয়।

এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে। সচিবালয়ে এসইউপি ব্যবহার বন্ধ করে পুনর্ব্যবহারযোগ্য সামগ্রী নিশ্চিত করতে হবে। সভা-সেমিনারে বোতল, কাপ, প্লেট ও চামচের মতো একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক আর ব্যবহার করা যাবে না। তার পরিবর্তে পাটজাত, কাপড়ের বা পুনর্ব্যবহারযোগ্য ব্যাগ ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

একইসঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এসইউপি ব্যবহার বন্ধে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সভা-সেমিনারে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট দেওয়া হবে। সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিসে ব্যবহারের জন্য বিকল্প সামগ্রী সরবরাহ করা হবে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন ফোকাল পারসন (নির্ধারিত প্রতিনিধি) নিয়োগ ও মনিটরিং কমিটি গঠন করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আগামীকাল থেকে সচিবালয়ে এসইউপি মুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Dhaka Chittagong highway blockade

ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত চট্টগ্রামের প্রায় চার শতাধিক কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত ও ৪ থেকে ৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করার প্রতিবাদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন কর্মকর্তারা। চাকরিতে পুনর্বহালসহ ছয় দফা দাবিতে তারা এ কর্মসূচি পালন করছেন।

শনিবার (৪ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রামের ফৌজদার হাট এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের শত শত কর্মকর্তা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এরপর পৌনে ১২টার দিকে মানববন্ধনে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়ক অবরোধের কারণে দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যাতায়াতকারী লোকজনকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

অবরোধকারীরা অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তাকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও ৪ থেকে ৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। এতে তারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন, পরিবার নিয়ে পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

এর আগে শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সংবাদ সম্মেলন করে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা রবিবার থেকে টানা কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছিলেন। তবে শনিবার সকাল থেকেই মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের আন্দোলন শুরু হয়।

আন্দোলনরত কর্মকর্তাদের প্রতিনিধি ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রায় ৪০০ জন কর্মকর্তাকে সম্পূর্ণ অন্যায় ও অমানবিকভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও প্রায় পাঁচ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় রাখা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহারসহ মোট ছয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছি।’

মানববন্ধনে অংশ নেওয়া মিজানুর রহমান নামের অপর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে আমাদের স্যালারি অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিয়েছে। আমাদের অ্যাকাউন্টে থাকা বেতনের টাকাও আমরা তুলতে পারছি না। এ ছাড়া আইডি কার্ড ব্লক করার পাশাপাশি আমাদেরকে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। চাকরি হারিয়ে আমরা এখন পথে বসে গেছি।’

৬ দফা দাবি হলো

১. চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের স্বপদে পুনর্বহাল করতে হবে।
২. প্রহসনমূলক পরীক্ষা বয়কটের জন্য আমাদের কর্মকর্তাদের যে পানিশমেন্ট ট্রান্সফার দেওয়া হচ্ছে, তা অনতিবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
৩. বৈষম্যহীন ও রাজনীতিমুক্ত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
৪. শর্ত আরোপ করে সব ধরনের অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট বন্ধ করতে হবে।
৫. চট্টগ্রামের কর্মকর্তাদের ওপর চালানো মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং পুনরায় কর্মস্থলে তাদের ফিরিয়ে নিতে হবে।
৬. পরীক্ষা বর্জনের জন্য আমাদের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও সাইবার ক্রাইমে হয়রানিমূলক মামলা করা হয়েছে, তা অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
After the worship holidays people are returning to Dhaka the capital is getting the capital

পূজার ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, চেনা রূপ পাচ্ছে রাজধানী

পূজার ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, চেনা রূপ পাচ্ছে রাজধানী

দুর্গাপূজা এবং সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা চার দিনের ছুটি শেষ হচ্ছে আজ। কর্মস্থলে যোগ দিতে অনেকেই শহরে ফিরেছেন। ফলে রাজধানীর টার্মিনালগুলোতে বেড়েছে যাত্রীদের চাপ। তবে প্রধান সড়কগুলোতে তেমন যানজট দেখা যায়নি।

শনিবার (৪ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন, সায়দাবাদ, যাত্রাবাড়ীর মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার, গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, পল্টন, কাকরাইল এলাকায় সরেজমিনে এমন চিত্র দেখা যায়।

বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা কিশোর অধিকারী রংপুর থেকে ট্রেনে ফিরেছেন ঢাকায়। তিনি জানান, বছরে একটি ঈদ আর পূজায় বাড়ি যাওয়া হয়। পূজার সময় আত্মীয়-স্বজন সবাই বাড়িতে আসে। গত মঙ্গলবার অফিস করে বাড়ি গিয়েছি। আগামীকাল আবার অফিসে যেতে হবে, তাই আজ চলে এসেছি। যাওয়া-আসায় তেমন কষ্ট হয়নি। আনন্দ নিয়েই পূজা উদযাপন করতে পেরেছি।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বোরহান উদ্দিন চাঁদপুর থেকে ফিরেছেন সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে। তিনি জানান, ঈদের মতোই ঢাকা ফিরতি যাত্রীর চাপ রয়েছে। দুর্ভোগ এড়াতে সকাল সকাল ঢাকায় ফিরেছি। আগামীকাল অফিস করতে হবে, তাই আজ চলে এসেছি।

এ দিকে সরেজমিনে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতে যানজট দেখা যায়নি। মালিবাগ, শান্তিনগর, কাকরাইল, পল্টনে ছুটির দিনের মতোই যাত্রীবাহী গাড়ির চাপ কম। তবে অটোরিকশার পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। তবে সায়দাবাদ, দয়াগঞ্জ, ধোলাইপাড় এলাকায় তীব্র যানজট দেখা গেছে।

সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে দুর্গাপূজার ছুটি মিলিয়ে গত বুধবার থেকে শনিবার পর্যন্ত ছুটি রয়েছে সরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে। ১ ও ২ অক্টোবর (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) দুর্গাপূজার ছুটি এবং ৩ ও ৪ অক্টোবর (শুক্রবার ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি। তাই সরকারি অফিস আগামীকাল রোববার (৫ অক্টোবর) থেকে পুনরায় শুরু হবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Benapole ports start exporting activities after five days of being closed for five days

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে টানা পাঁচ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর আজ শনিবার সকাল থেকে দু'দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় শুরু হয়েছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হওয়ায় দু'বন্দরে কর্মচঞ্চল্যতা ফিরে এসেছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য চালু হওয়ার কথা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন বেনাপোল কাস্টমস এর কার্গো সুপারিনটেনডেন্ট আবু তাহের ।

ভারতের পেট্রাপোল বন্দর ক্লিয়ারিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী বলেন, “শারদীয় দুর্গাপূজায় ২৮ সেপ্টেম্বর (রোববার) থেকে ০২ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত পেট্রাপোল - বেনাপোল বন্দর দিয়ে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে আজ শনিবার সকাল থেকে দুই দেশে মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। কর্মচঞ্চলতা ফিরে এসেছে বান্দর এলাকায়।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, পূজার ছুটি শেষে আজ সকাল থেকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় চালু হয়েছে। তবে পেট্রাপোল বন্দরে সিএন্ডএফ অফিসের স্টাফদের উপস্থিতি কম থাকায় আমদানী রপ্তানি বাণিজ্যের গতি অন্যান্য দিনের চেয়ে কম।

বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. শামীম হোসেন বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে পাঁচ দিন সরকারি ছুটি ছিল । ৫ দিন সরকারি ছুটি থাকার কারণে এ পাঁচ দিন বেনাপোল পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে আজ শনিবার (৪ অক্টোবর )সকাল থেকে দু'দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় চালু হয়েছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য চালু হওয়ায় কর্মচঞ্চলতা ফিরে এসেছে উভয় বন্দর এলাকায়। তবে বন্ধের এ কয়দিন বেনাপোল কাস্টমস হাউস ও বেনাপোল বন্দর সীমিত পরিসরে কার্যক্রম চালু রেখে শুল্কায়ন কার্যক্রম চালু সহ ও বন্দরে লোড আনলোডের কার্যক্রম সীমিত পরিসরে হয়েছে। প্রেরক: রাশেদুর রহমান রাশু, বেনাপোল যশোর।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Successful Sadekul cultivating indigenous Malta in Panchagarh Boda upazila

পঞ্চগড় বোদা উপজেলায় দেশি মালটা চাষ করে সফল সাদেকুল

পঞ্চগড় বোদা উপজেলায় দেশি মালটা চাষ করে সফল সাদেকুল

উত্তরবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড় মাটি ও আবহাওয়ার কারণে চা চাষের জন্য ইতিমধ্যেই তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে।

শুধু চা নয়, বাণিজ্যিকভাবে নানা রকম ফল ও ফসল চাষ হচ্ছে এ জেলায়। এরই ধারাবাহিকতায় বোদা উপজেলায় দেশি মালটা চাষেরও ব্যাপক সাফল্য দেখা যাচ্ছে।

পঞ্চগড় বোদা উপজেলার ২ নং ময়দানদিঘী ইউনিয়নের ভিমপুকুর এলাকার সাদেকুল ইসলাম নিজস্ব দুই বিঘা জমিতে ২১৭ টি মালটা গাছ রোপণ করেন। প্রতিটি গাছে দেশি মালটা ফলন হয়, ৫০ থেকে ৮০ কেজি, রোপণ করার দুই বছরের মধ্যে বিক্রি করেন দুই লক্ষ টাকা,এ বছরে ৪ লক্ষ টাকার বিক্রি করার আশা করেন।

সাদেকুল আরও জানান গত ১/১/২০২২ সালে বোদা উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ২১৭ টি দেশি মালটা গাছ ফ্রী পান এবং রাসায়নিক সার সহ কিভাবে পরিচর্যা করবেন সেই বিষয় ট্রেনিং করান।

উপজেলার ৩ নং বনগ্রাম বেংহাড়ী ইউনিয়নের তেপুখুরিয়া টোকরা পাড়া এলাকায় শাহিনুর তিনি জানান ২১ একর জায়গায় দেশি মালটার চাষ করি, এবং দেশি মালটার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। নভেম্বর মাসে ২৫০০ টাকা মণ বিক্রি যাওয়ার কথা, প্রতি বছর এ মাসে ফলের দাম বেশি থাকে, তাই আমি নভেম্বর মাসে বিক্রি করবো।

আহমেদ রাশেদ উন -নবী , উপজেলা কৃষি অফিসার জানান, মাটি ও আবহাওয়া মালটা চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। তারা কৃষকদের মালটা ও অন্যান্য বাণিজ্যিক ফলের চাষে উৎসাহিত করছেন। এতে কৃষকদের আয় যেমন বাড়ছে, তেমনি স্থানীয় বাজারে দেশি ফলের চাহিদাও পূরণ হচ্ছে। এ বছর ৪৭ হেক্টর জায়গায় মালটা চাষ হচ্ছে বোদা উপজেলায়।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Madrasa student suicide by boasting with her mother in Kotalipara 

কোটালীপাড়ায় মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসা ছাত্রের আত্মহত্যা 

কোটালীপাড়ায় মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসা ছাত্রের আত্মহত্যা 

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় মায়ের সাথে অভিমান করে গলায় ফাঁস দিয়ে জোনায়েদ শেখ নামের ১৪ বছর বয়সী মাদ্রাসাপড়ুয় এক শিশু আত্মহত্যা করেছে।

শুক্রবার বিকেলে উপজেলার তারাশী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত জোনায়েদ তারাশী গ্রামের মৃদুল শেখের ছেলে ও পিনজুরী কওমী মাদ্রাসার তৃতীয় জামাতের ছাত্র।

শুক্রবার বিকেল ফাঁকা ঘরে দরজা বন্ধ করে ঘরের আড়ার সাথে গলায় ফাঁস দেয় জোনায়েদ। বিকেল ৫ টার দিকে জোনায়েদের মা আছিয়া বেগম ঘরের বন্ধ দেখে ও কারো সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীদের নিয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে গিয়ে আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় জোনায়েদ কে দেখতে পান। দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নিহত জোনায়েদের চাচা রাসেল শেখ বলেন, কয়েকদিন আগে জোনায়েদ মাদ্রাসা থেকে বাড়িতে আসে। এরপর আর মাদ্রাসায় যেতে চাচ্ছিল না। এ নিয়ে মায়ের সাথে তার মনোমালিন্য ছিল। ধারণা করা হচ্ছে মায়ের উপর অভিমান করে হয়তো এই ঘটনা ঘটেছে।

কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান জানান, পরিবার ও এলাকাবাসীর কোন অভিযোগ না থাকায় উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

শনিবার সকালে তারাশী কবরস্থানে শিশু জোনায়েদের দাফন সম্পন্ন হয়।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Tarek Rahman praised the brave action of Shahidul Alam

শহিদুল আলমের সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসায় তারেক রহমান

শহিদুল আলমের সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসায় তারেক রহমান

গাজাগামী ত্রাণবহর ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়ায় বাংলাদেশের খ্যাতিমান আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলমের সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘গাজাগামী ফ্লোটিলায় শহিদুল আলমের পদক্ষেপ কেবল সংহতি প্রকাশ নয়, এটি বিবেকের গর্জন। বাংলাদেশের পতাকা বহন করে তিনি বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে এদেশের মানুষ কখনও নিপীড়ন ও অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না।’

তিনি আরও লিখেছেন, বিএনপি সবসময় শহিদুল আলম ও ফিলিস্তিনের জনগণের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

দেশের প্রবীণ এই আলোকচিত্রীকে বহনকারী জাহাজটি ইসরাইলি বাহিনী আটকে দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই ফেসবুকে এই পোস্ট দেন তারেক রহমান। সেখানে তিনি শহিদুল আলমের প্রতি বিএনপির সমর্থন জানান।

গাজায় তথ্য ও সংবাদ অবরোধ ভাঙার উদ্যোগে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে শহিদুল আলম ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি)’র মিডিয়া ফ্লোটিলায় যোগ দিয়েছেন।

মন্তব্য

p
উপরে