× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
সক্ষমতা বাড়াতে হবে এসএমই ফাউন্ডেশনের
google_news print-icon

এসএমই ফাউন্ডেশনের সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ

এসএমই-ফাউন্ডেশনের-সক্ষমতা-বাড়ানোর-তাগিদ
বেশির ভাগ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা করোনাভাইরাসের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেননি। তারা সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের সুফল পাননি। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং নারী-উদ্যোক্তাদের জন্য বাজেটে বিশেষ প্রণোদনা সহায়তা রাখা প্রয়োজন।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের উন্নয়নে বাজেট বরাদ্দের পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য নেয়া সহায়ক কর্মসূচি সহজ ও কার্যকর হতে হবে। আর্থিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে এসএমই ফাউন্ডেশনের। প্রাক বাজেট এক আলোচনায় এসব বিষয় উঠে এসেছে।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশন এবং অ্যাসোসিয়েশন অব ফ্যাশন ডিজাইনার্স বাংলাদেশের (এএফডিবি) উদ্যোগে রোববার অনুষ্ঠিত হয় প্রাক বাজেট ওয়েবিনার। সেখানে বিশদ আলোচনা হয় উদ্যোক্তাদের নানা সমস্যা নিয়ে।

এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। গেস্ট অব অনার ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ও ইউএনডিপি-বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির ড. ফাহমিদা খান।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এম মান্নান বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের উন্নয়নে জেলা, উপজেলা, গ্রোথ সেন্টার ও ক্লাস্টারগুলোতে উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বাড়াতে হবে। এসএমই ফাউন্ডেশনসহ সরকারি বেসরকারি সংস্থার তত্ত্বাবধানে তাদের জন্য ঋণ ও অনুদানের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।

এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণপ্রবাহ এবং দক্ষতা উন্নয়নে এসএমই ফাউন্ডেশনকে অধিক আর্থিক সহায়তা ও প্রকল্প বাস্তবায়নের সুযোগ দেয়ার পক্ষেও মত দেন মন্ত্রী।

মূল প্রবন্ধে গবেষণা সংস্থা সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, দেশের বেশির ভাগ সিএমএসএমই উদ্যোক্তা করোনাভাইরাসের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেননি। তারা সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের সুফল পাননি। জিডিপিতে এসএমইর অবদান ২৫ শতাংশ। প্রায় ৮ শতাংশ বা ৮৮ লাখ কর্মসংস্থান হচ্ছে এ খাতে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং নারী-উদ্যোক্তাদের জন্য বাজেটে বিশেষ প্রণোদনা সহায়তা রাখা প্রয়োজন।

সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন, ইনফরমাল সেক্টর দেশের প্রবৃদ্ধিতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে। কিন্তু এত বছর ধরে নানা রকম চেষ্টা করেও আমরা এ খাতের উন্নয়নে এমন কোনো পদ্ধতি আবিষ্কার করতে পারিনি, যাতে এ খাতের ব্যাপক উন্নতি হয়।

কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পসহ অনানুষ্ঠানিক খাতের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। জামানতের অভাবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারদের যেন ঋণ পেতে সমস্যা না হয়, এ জন্য ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিম চালু করেছে সরকার।

এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান বলেন, এসএমই উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে নীতি সহায়তা এবং বাজেট বরাদ্দ প্রয়োজন। তাদের সহায়তায় আরও সদয় ও উদার হতে হবে।

এসএমই ফাউন্ডেশনের মহাব্যবস্থাপক ফারজানা খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এএফডিবির সভাপতি মানতাশা আহমেদ, সোনিয়া বশীর কবির, বিবি রাসেলসহ অনেকে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Former Chief Justice Khairul sent to the arrest jail in the ACC case

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেপ্তার, কারাগারে প্রেরণ

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেপ্তার, কারাগারে প্রেরণ

মিথ্যা তথ্য দিয়ে ১০ কাঠার প্লট নেওয়ার ঘটনায় দুদকের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হককে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইব্রাহিম মিয়া তাকে গ্রেপ্তার দেখান। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন।

এদিন খায়রুল হককে আদালতে হাজির করা হয়।

এরপর তার উপস্থিতিতে শুনানি শুরু হয়। শুনানি শেষে আদালত তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। এসময় আসামিপক্ষে আইনজীবী মোনায়েম নবী শাহিন জামিন চেয়ে শুনানি করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে গত ৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন বাদী হয়ে মামলা করেন। এতে খায়রুল হকসহ আটজনকে আসামি করা হয়।

এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. নুরুল হুদা, সদস্য (অর্থ ও এস্টেট) আ.ই.ম গোলাম কিবরিয়া, সদস্য মো. আবু বক্কার সিকদার, সদস্য (পরিকল্পনা) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সিকদার, সদস্য (এস্টেট) আখতার হোসেন ভুইয়া, সাবেক যুগ্ম সচিব ও সদস্য (উন্নয়ন) এম মাহবুবুল আলম এবং সদস্য (প্রশাসন ও ভূমি) নাজমুল হাই।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর ২ নম্বর শিক্ষা সম্প্রসারণ সড়কে (নায়েম রোড) পৌনে ১৮ কাঠা জমির ওপর ৬ তলা পৈতৃক বাড়ি রয়েছে সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের। কিন্তু তিনি দেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্বে থাকা অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে দ্য ঢাকা ইমপ্রুভমেন্ট ট্রাস্ট (অ্যালটমেন্ট অব ল্যান্ডস) রুলস, ১৯৬৯ এর বিধি ১৩ লঙ্ঘনের মাধ্যমে হলফনামা দাখিল করে রাজউকের ১০ কাঠা প্লট বাগিয়ে নেন। খায়রুল হক প্লট বরাদ্দের শর্ত ভঙ্গ করে নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করেন। রাজউকের কর্মকর্তাদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সুদ মওকুফের কোনো বিধান না থাকা সত্ত্বেও প্লট বরাদ্দের জন্য সাময়িক বরাদ্দপত্রে শর্ত ভঙ্গ করেন। তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সুদসহ কিস্তির টাকা জমা না দিয়ে অবসরের পর অর্থাৎ বরাদ্দের ৫ বছর পর সুদবিহীনভাবে টাকা জমা দেন।

এ ক্ষেত্রে রাজউকের প্রচলিত নীতিমালা ভঙ্গ করে বিশেষ সুবিধা গ্রহণ করে সুদবাবদ চার লাখ ৭৪ হাজার ২৪০ টাকা পরিশোধ না করে সরকারের ক্ষতিসাধন ও আত্মসাৎ করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

গত ২৪ জুলাই সকালে ধানমণ্ডির বাসা থেকে খায়রুল হককে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। জুলাই আন্দোলনের সময় ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে যুবদল কর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যা মামলায় ওইদিন রাতে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ২৯ জুলাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে বেআইনি রায় দেওয়া ও জাল রায় তৈরির অভিযোগে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় করা মামলায় তাকে ভার্চুয়ালি গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত ৩০ জুলাই বিচারক হিসেবে দুর্নীতি ও বিদ্বেষমূলকভাবে বেআইনি রায় প্রদানসহ জাল রায় তৈরির অভিযোগে শাহবাগ থানার মামলায় তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে গত ৭ আগস্ট তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Only 5 bucks delicious rasgolla

মাত্র ৩ টাকায় সুস্বাদু রসগোল্লা!

মাত্র ৩ টাকায় সুস্বাদু রসগোল্লা!

ঝিনাইদহের মহেশপুরে মাত্র ৩ টাকায় পাওয়া যায় সুস্বাদু রসগোল্লা। শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও বাস্তবে এ মিষ্টির স্বাদ এমন যে, একবার খেলে আবারও কিনতে ইচ্ছে হয়। আকারে ছোট হলেও স্বাদে বড় বড় দোকানের মিষ্টিকেও হার মানিয়েছে এই রসগোল্লা। খাঁটি ছানার তৈরি হওয়ায় মুখে দিলেই গলে যায়। এতে নেই কোনো ভেজাল, কৃত্রিম রং বা অতিরিক্ত ঘ্রাণ; কেবল খাঁটি দুধের স্বাদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মহেশপুর উপজেলার শিবানন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা সুমাল ঘোষ তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে নিজ হাতে তৈরি মিষ্টি বিক্রি করছেন। প্রতিদিন সকালে বাইসাইকেল নিয়ে বের হন তিনি এবং মহেশপুরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে রসগোল্লা বিক্রি করেন। আগে প্রতিটি রসগোল্লা বিক্রি হতো ২ টাকায়, বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩ টাকায়। দাম সামান্য বাড়লেও ক্রেতার চাহিদা কমেনি, বরং বেড়েছে। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় এক হাজার পিস রসগোল্লা বিক্রি করেন তিনি। সেই আয়ে চলে তার সংসার।
স্থানীয় ক্রেতা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘৩ টাকায় এত সুস্বাদু রসগোল্লা পাওয়া সত্যিই অবিশ্বাস্য। আমরা প্রতিদিনই তার কাছ থেকে কিনি। দাম কম, স্বাদ অসাধারণ।’
আরেক ক্রেতা স্কুলশিক্ষক মাহবুব হোসেন বলেন, ‘বড় দোকানের রসগোল্লার চেয়ে সুমাল ঘোষের বানানো রসগোল্লা অনেক বেশি খাঁটি ও সুস্বাদু। তাই বাজারে যত মিষ্টির দোকানই থাকুক, মানুষ ওনার কাছেই ভিড় জমায়।’
মহেশপুরের বাসিন্দা রাসেল হোসেন বলেন, ‘সুমাল ঘোষের রসগোল্লা এখন এলাকার একটি জনপ্রিয় নাম। কম দামে মানসম্মত মিষ্টি পাওয়ায় প্রতিদিনই তার ক্রেতা বাড়ছে।’
এ বিষয়ে সুমাল ঘোষ বলেন, ‘কম লাভ, বেশি বিক্রিই আমার ব্যবসার নীতি। দিনে এক হাজার পিস বিক্রি করতে পারলেই সংসার চলে যায়। সৃষ্টিকর্তার কৃপায় মানুষ আমার মিষ্টির স্বাদ পছন্দ করছে, এটিই আমার বড় প্রাপ্তি।’

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Jaksu elections after 5 years

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন আগামীকাল

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন আগামীকাল

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচন আগামীকাল বৃহস্পতিবার। ৩৩ বছর পর হচ্ছে এই নির্বাচন। কেন্দ্রীয় সংসদে ২৫ পদে লড়ছেন ১৭৭ জন। হল সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪৪৫ জন। কেন্দ্রীয় সংসদে ভিপি পদে ৯ ও জিএস পদে লড়ছেন আটজন। শেষ মুহূর্তে জিএস পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দা অনন্যা ফারিয়া। অন্যদিকে হাইকোর্টের আদেশে প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর চেম্বার আদালতে এ রায় স্থগিত হওয়ায় নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না সম্প্রীতির ঐক্য প্যানেলের ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়।

নির্বাচনে ভোটার ১১ হাজার ৯১৯ জন। ভোটারের ৪৮ দশমিক ৮ শতাংশ ছাত্রী। প্রচার শেষ হয়েছে গতকাল রাত ১২টায়। এদিন সকাল থেকে প্রচারে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন বিভিন্ন প্যানেলের ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ভবন এলাকায় গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ সমর্থিত শিক্ষার্থী ঐক্য ফোরাম প্যানেলের প্রার্থীদের প্রচার চালাতে দেখা যায়। ভোটারদের সবার কাছে পৌঁছাতে না পারলেও প্রার্থীরা বলছেন, আদর্শ, যোগ্যতা, নৈতিকতা ও শিক্ষার্থীবান্ধব কাজ বিবেচনায় শিক্ষার্থীরা প্রার্থী বেছে নিবেন।

স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সম্মিলন প্যানেলের জিএস প্রার্থী শাকিল আলী বলেন, ‘সব হলের শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো কঠিন। গণঅভ্যুত্থানের আগে ও পরে যারা শিক্ষার্থীদের পক্ষে থেকে কাজ করেছেন, তাদের যেন শিক্ষার্থীরা বেছে নেন।’

ছাত্রশিবির সমর্থিত সমন্বিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের জিএস প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা যোগ্য, নৈতিকভাবে সৎ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য কাজ করবেন– এমন প্রার্থীদের বেছে নিবেন বলে প্রত্যাশা করি।’

বুথ ২২৪টি, নিরাপত্তায় পুলিশ-আনসার
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, জাকসু নির্বাচনে বিভিন্ন হলে ২২৪টি বুথ বসানো হবে। ব্যালট পেপারে টিক চিহ্নের মাধ্যমে ভোট দিতে হবে। প্রতি ২০০ ব্যালট পেপারের জন্য একটি বাক্স থাকবে। কেন্দ্রীয় সংসদ ও হল সংসদের ব্যালট বাক্স আলাদা করে চিহ্নিত থাকবে। নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য ৬৭ জন পোলিং এজেন্ট এবং ৬৭ জন সহকারী অফিসার কেন্দ্রগুলোতে উপস্থিত থাকবেন, যারা সবাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২টি গেটে এক হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবেন। ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার জন্য আনসার মোতায়েন করা হবে।

দুই হলে হবে না হল সংসদের ভোট
হল সংসদ নির্বাচনে বেগম সুফিয়া কামাল হল ও নওয়াব ফয়জুন্নেছা হলে সব প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে। এই দুই হলে শুধু কেন্দ্রীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে। বেগম সুফিয়া কামাল হলে ১৫ পদের ১০টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন, বাকি পাঁচ পদ শূন্য রয়েছে। নওয়াব ফয়জুন্নেছা হলে ১৫ পদের ছয়টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন প্রার্থীরা, বাকি ৯টি পদ শূন্য রয়েছে।

প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক
গতকাল সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করা হয়। কেন্দ্রীয় সংসদের ১৬৩ জন ও হল সংসদের ৪০৩ জন পরীক্ষার নমুনা দিয়েছেন। বাধ্যতামূলক করা হলেও ৫৬ প্রার্থী নমুনা দেননি।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Two groups of groups killed in Daulatpur 2

দৌলতপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ২

দৌলতপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ২

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান কান্দিরপাড়া গ্রামে মন্ডল গ্রুপ ও সর্দার গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে সর্দার গ্রুপের দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন।

নিহতরা হলেন ওই গ্রামের মৃত হামের সর্দারের ছেলে সারফান সর্দার (৫০) এবং তাঁর ভাগনে মৃত বিছার সর্দারের ছেলে বাইজিদ সর্দার (৩৫)।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাগোয়ান কান্দিপাড়া বাজার এলাকায় সংঘর্ষ চলাকালে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন সারফান সর্দার। গুরুতর আহত অবস্থায় বাইজিদ সর্দারকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। আহত আরও চারজনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

নিহত সারফান সর্দারের মেয়ে মিম খাতুন অভিযোগ করে বলেন, ‘রাতে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে পাশের একটি বাগানে আমার বাবাকে পা কেটে ও গলা কেটে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা।’

দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোলাইমান শেখ বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে সর্দার গ্রুপের দুজন নিহত হয়েছেন। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে পাশাপাশি সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। এ ঘটনায় রাতেই তিন থেকে চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।’

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Mirza Fakhrul on the way to Singapore for his wifes treatment

স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের পথে মির্জা ফখরুল

স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের পথে মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগমের চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন।

আজ সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান সাংবাদিকদের জানান, রাহাত আরা বেগমের চিকিৎসকের শিডিউল আগে থেকেই নেওয়া ছিল। সেই অনুযায়ী আজ তারা সিঙ্গাপুর গেছেন।

তিনি জানান, সকাল ৮টা ১০ মিনিটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তারা রওনা হন। তবে, চিকিৎসার জন্য তারা কতদিন সিঙ্গাপুরে থাকবেন, তা জানাননি শায়রুল।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
A locker seizure of Sheikh Hasina in the Pubali Bank

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার একটি লকার জব্দ

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার একটি লকার জব্দ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি লকার জব্দ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)।

বুধবার সকালে পূবালী ব্যাংক মতিঝিল শাখায় থাকা লকারটি জব্দ করা হয়। সিআইসির মহাপরিচালক আহসান হাবীব সমকারকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানিয়েছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে পূবালী ব্যাংকের সেনা কল্যাণ ভবনে অবস্থিত একটি লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে (লকার নং-১২৮)। এই লকারের দুইটি চাবির মধ্যে একটি শেখ হাসিনার কাছে রয়েছে।

আহসান হাবীব আরও জানান, সিআইসির একটি টিম লকারটি জব্দ করেছে। বিস্তারিত পরে জানানো হব।

মন্তব্য

নাটোরে বিদেশী মদ ও ইয়াবাসহ দুইজন আটক

নাটোরে বিদেশী মদ ও ইয়াবাসহ দুইজন আটক

নাটোরে বিদেশী মদ ও ইয়াবাসহ দুইজনকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। বুধবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে শহরের বনবেলঘড়িয়া এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলো, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কসিম উদ্দিনের ছেলে সোহেল রানা এবং একই উপজেলার পারচোকা গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে আমিন উদ্দিন।

পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম জানান, সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের চোকপোষ্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহি বাসে তল্লাসী চালানো হয়। তল্লাসীকালে ৪০ বোতল বিদেশী মদসহ বাসযাত্রী সোহেল রানা এবং ২০০পিচ ইয়াবাসহ আমিনকে আটক করা হয়। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে তাদের সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে