× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
মহামারিতেও বাড়ল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানত ও ঋণ
google_news print-icon

মহামারিতেও বাড়ল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানত ও ঋণ

মহামারিতেও-বাড়ল-আর্থিক-প্রতিষ্ঠানের-আমানত-ও-ঋণ
করোনার মধ্যে টাকা অনেকের হাতে ছিল, তারা সেটা সঞ্চয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু সুবিধার কারণে করোনার নেতিবাচক প্রভাব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তেমন পড়েনি।  

করোনায় কমে গেছে অনেকের আয়। ফলে সঞ্চয়ও কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু সংকটেও সঞ্চয় বেড়েছে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে।

মহামারির বছরেও এসব প্রতিষ্ঠানের আমানত সংগ্রহ ও ঋণ বিতরণ দুটোই বেড়েছে। ২০২০ সাল শেষে আমানত বেড়েছে ১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা। আর একই সময়ে ঋণ বিতরণ ৯৯০ কোটি টাকা বেড়েছে।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিডি ফিন্যান্সের কোম্পানি সচিব মুন্সি আবু নাঈম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘করোনার মধ্যে টাকা অনেকের হাতে ছিল, তারা সেটা সঞ্চয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু সুবিধার কারণে করোনার নেতিবাচক প্রভাব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তেমন পড়েনি। তবে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অবস্থা যে ভালো, তা নয়। কিছু কিছু কোম্পানি গ্রাহকদের আস্থা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। অনেকের হাতে টাকা আছে কিন্তু ব্যবসা মন্দা থাকায় বিনিয়োগ করতে পারেনি। তারা সেই টাকা সঞ্চয় করেছে।’

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, করোনার বছরে ঋণ পরিশোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেক ছাড় দিয়েছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণ শোধ না করলেও কোনো গ্রাহক খেলাপি হয়নি। তবে করোনার মধ্যেও অনেক গ্রাহক ঋণ নিয়মিত শোধ করেছে। সে তুলনায় নতুন ঋণ বিতরণ হয়নি। আর বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন নীতি-সহায়তা দেয়া হয়েছে। ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায় তেমন নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসব বিশেষ সুবিধা বন্ধ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

আমানতের সিংহভাগ রাজধানীতে

বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২০ সালের প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমানতের পরিমাণ ছিল ৪৩ হাজার ৬৪৪ কোটি টাকা, যা জুনে কমে হয় ৪৩ হাজার ২৬৪ কোটি টাকা। তবে সেপ্টেম্বরে আবার আমানত বেড়ে ৪৪ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকায় ওঠে। আর ডিসেম্বর শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মোট আমানত আরো বেড়ে হয় ৪৪ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা।

২০১৯ সাল শেষে আমানত ছিল ৪৩ হাজার ১২১ কোটি টাকা। অর্থাৎ মহামারির বছরে আমানত বেড়েছে ১ হাজার ৬৭৫ কোটি টাকা।

তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে ৩৫টির মধ্যে ৩৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের তথ্যও যুক্ত রয়েছে। এগুলো হলো কর্মসংস্থান ব্যাংক, আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক, বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংক। এ ছাড়া আমানত নিতে পারে না, এমন কয়েকটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তথ্যও প্রতিবেদনে রয়েছে।

এই আমানতের ৯২ দশমিক ২৬ শতাংশই রাজধানী ঢাকার ভেতরের শাখাগুলোতে রয়েছে। এরপরেই চট্টগ্রামে আছে ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর আমানতের বড় একটি অংশের জোগানদাতা ব্যাংক। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ব্যাংকের মতো নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে (এনবিএফ) তারল্য সহায়তা দিতে বেশ কিছু নীতি-সহায়তা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যাতে এনবিএফআই থেকে আমানত তুলে না নেয়, সে জন্যও ব্যাংকগুলোকে দফায় দফায় নির্দেশনা দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ঋণ বিতরণ ঢাকায় বেশি

আমানতের পাশাপাশি লিজিং কোম্পানিগুলোর ঋণ বিতরণও বেড়েছে।

২০২০ সালের মার্চের শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণের পরিমাণ ছিল ৬৯ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। তা জুনে কিছুটা কমে হয় ৬৯ হাজার ৫১১ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বরে ঋণ আরও কমে ৬৮ হাজার ৯৩১ কোটি টাকায় নামে। তবে ডিসেম্বর শেষে এনবিএফআইগুলোর বিতরণ করা ঋণ বা অগ্রিমের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭০ হাজার ৩০০ কোটি টাকা।

২০১৯ সালের ডিসেম্বর শেষে এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল ৬৯ হাজার ৩১০ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত এক বছরে ৯৯০ কোটি টাকা ঋণ বেড়েছে ।

বিতরণকৃত ঋণের মধ্যে বেসরকারি খাতের ঋণ ছিল ৬৯ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। আর সরকারি ঋণ ৪ হাজার ৪৮ কোটি টাকা।

২০১৯ সালের একই সময়ে বেসরকারি ঋণ ছিল ৬৮ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা। আর সরকারি ঋণ ছিল ৪ হাজার ৯৪৪ কোটি টাকা।

সবচেয়ে বেশি ঋণ গেছে শিল্প খাতে, প্রায় ৩৮ শতাংশ। ব্যবসা ও বাণিজ্য খাতে ২৩ শতাংশ, ভোক্তাঋণ ১৪ শতাংশ, নির্মাণ খাতে ১৪ শতাংশ, কৃষিতে ৩ শতাংশ এবং অন্যান্য খাতে ৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।

আমানতের মতো ঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থানে আছে রাজধানী। ৮৪ দশমিক ৫২ শতাংশ ঋণই রাজধানী ঢাকার ভেতরের শাখাগুলোতে রয়েছে। এরপরেই চট্টগ্রামে ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, আগে অনেক ঋণের সুদের হার ১৬-১৭ শতাংশ ছিল। ব্যাংকের ঋণের সুদ ৯ শতাংশ নির্দিষ্ট করে দেয়ার পর আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণের সুদও কমেছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের একটি বড় অংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। এ জন্য মহামারিতে এসব প্রতিষ্ঠানের ঋণ বিতরণ বেড়েছে।

তহবিল ব্যয় কমেছে

তহবিল ব্যবস্থাপনায় ব্যয় কমিয়েছে এসব প্রতিষ্ঠান।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছর মার্চ শেষে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ১০০ টাকা তহবিল সংগ্রহে গড়ে ৯ টাকা ১১ পয়সা ব্যয় করেছে। অন্যান্য খরচ মিলিয়ে তাদের গড় ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ২৫ পয়সা। চলতি বছরের মার্চ শেষে তহবিল সংগ্রহে ব্যয় কমে হয়েছে ৭ টাকা ০২ পয়সা। আর খরচ মিলিয়ে তাদের গড় এই ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ২৪ পয়সা। বছরের ব্যবধানে এ ব্যয় কমেছে ২ শতাংশের বেশি।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, বর্তমানে ব্যাংকবহির্ভূত এসব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যাংকনির্ভরতা কমিয়ে আমানত সংগ্রহে তুলনামূলক বেশি জোর দেয়ায় তহবিল ব্যয় কমছে। এতে করে তাদের ঋণের সুদহারও কমছে। বর্তমানে প্রায় ৪০ শতাংশ তহবিল নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় সংগ্রহ করা হচ্ছে যা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সহায়ক।

২০১৩ সালে এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক সুদহার ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে তহবিল ব্যয় সূচক চালু করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ওই প্রজ্ঞাপনে নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের তহবিল সংগ্রহের ব্যয়, বাংলাদেশ ব্যাংকে রক্ষিত নগদ জমার হার (সিআরআর) ও বিধিবদ্ধ সংরক্ষণের হার (এসএলআর), প্রশাসনিক ব্যয় এবং উদ্যোক্তা মূলধনের ব্যয় নির্বাহের হিসাব করে মোট ব্যয়ের হিসাব রাখতে বলা হয়। এসব ব্যয়ের পর যে সুদ নেবে তা হবে ওই প্রতিষ্ঠানের পরিচালন মুনাফা।

বেশির ভাগ শাখা শহরাঞ্চলে

সারা দেশে এনবিএফআইগুলোর শাখা রয়েছে ৭৯৬টি। এর মধ্যে শহরাঞ্চলে ৬৮২ এবং গ্রামাঞ্চলে ১১৪ টি শাখা রয়েছে। এর মধ্যে চারটি সরকারি এনবিএফআইয়ের শাখা রয়েছে ৫৮টি। বেসরকারি ৩০টি এনবিএফআইয়ের শাখা রয়েছে ২৪৪টি।

বিভাগের হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঢাকাতে ৩০০টি, চট্টগ্রামে ১৪০, খুলনায় ৭২, রাজশাহীতে ৮৪, বরিশালে ৪২, সিলেটে ৫০, রংপুরে ৫৫ ও ময়মনসিংহে ৫৩টি শাখা রয়েছে।

ব্যাংকের মতো সব ধরনের লেনদেনের লাইসেন্স না থাকলেও বেশ কিছু এনবিএফআই মেয়াদি আমানত নিতে পারে। এ ধরনের এনবিএফআইগুলো নন-ব্যাংক ডিপোজিটরি করপোরেশন হিসেবে বিবেচিত হয়।

আরও পড়ুন:
লকডাউনে আর্থিক প্রতিষ্ঠান চলবে আগের সময়েই
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জেলায় খোলা কেবল একটি শাখা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Four drug dealers arrested with yaba in bear

ভালুকায় ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ভালুকায় ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ময়মনসিংহের ভালুকায় বিশেষ অভিযানে ৪৩ পিস ইয়াবাসহ চার মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলার জামিরদিয়া এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

থানা সূত্রে জানা যায়, ভালুকা মডেল থানার একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে চারজনকে হাতেনাতে আটক করে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন—জামিরদিয়ার মোঃ আবুল হোসেনের ছেলে মোঃ সজিব মিয়া (২৬), একই এলাকার মোঃ নাবিল হোসেন নবীর ছেলে মোঃ আলী হোসেন ওরফে নাজমুল (২৫), গাজীপুরের শ্রীপুরের উদয়খালী এলাকার মোঃ মফিজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম (২৭) এবং ডুমবারিরচালা এলাকার মোঃ রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ নাঈম খান (২৫)।

এসময় সময় তাদের কাছ থেকে ৪৩ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে ভালুকা মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং শনিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়।

ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, মাদক নির্মূলে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছি। এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চালানো হবে।

মন্তব্য

নওগাঁয় বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকছে পানি

নওগাঁয় বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকছে পানি

নওগাঁর আত্রাই নদীর একটি স্থানে কয়েক সেন্টিমিটার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে ঢুকছে পানি।

শনিবার (১৬ আগস্ট) সকালে মান্দা উপজেলার কসব ইউনিয়নের তালপাতিলা এলাকায় এই বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যায়। এতে তালপাতিলা গ্রামসহ আশেপাশের চকবালু, চকরামপুরসহ কয়েকটি গ্রামে পানি প্রবেশ করে। পানি বন্দী হয়ে পড়েন কয়েকশ পরিবার।

স্থানীয়রা বলছে, এই একই স্থানে গেলো বছর ভেঙ্গে যায়। এরপর মাসখানেক আগে বেড়িবাঁধের এই অংশটুকু মেরামত করা হয়। কিন্তু নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আবার ভেঙে গেছে।

বেড়িবাঁধ ভাঙ্গার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শক করেছেন মান্দা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আখতার জাহান সাথী। এসময় তিনি উক্ত দ্রুত সময়ের মধ্যে বেড়িবাঁধ মেরামতের আশ্বাস দেন।

এদিকে দুপুর ১২টার দিকে দেওয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী আত্রাই নদীর মান্দা উপজেলার জোত বাজার পয়েন্টে বিপদসীমার ৩৭ সেন্টিমিটার ও রেলওয়ে ব্রিজ পয়েন্টে বিপদ সীমার ৩১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও নওগাঁর ছোট যমুনা ও পুনর্ভবা নদীর পানি বিদসীমার নিচে থাকলেও পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে।

আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার উপরে প্রবাহিত হওযায় মান্দা উপজেলার চকরামপুর, উত্তর চকরামপুর, কয়লাবাড়ী, জোকাহাট, দ্বারিয়াপুর, নুরুল্লাবাদ, পারনুরুল্লাবাদ ও তালপাতিলা এলাকার অন্তত ১০টি বেড়িবাঁধকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ মূল বাধের লক্ষ্মীরামপুর, আয়াপুর, পাঁজরভাঙ্গা, পলাশবাড়ী, মিঠাপুর, নিখিরাপাড়া ও গোয়ালমান্দাসহ অন্তত ২০টি পয়েন্টকে উচ্চ ঝুঁকির তালিকায় রাখা হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Home Advisor visited Mohammadpur Agricultural Market

মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষিমার্কেট পরিদর্শন করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

তিনি দেশব্যাপী নিষিদ্ধ পলিথিনের উৎপাদন, পরিবহন ও বিপণন রোধে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এই মার্কেট পরিদর্শন করেন ।

আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মোহাম্মদপুরের কৃষিমার্কেটে যান। এরপর তিনি কৃষিমার্কেটের বিভিন্ন দোকান পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দোকানিদের পলিথিন ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করেন এবং পলিথিন ব্যবহারের ভয়াবহতা তুলে ধরেন ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Case in the case of stone loot in Sylhet All 2000 accused are unknown

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা: ২ হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা: ২ হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জে পাথর কোয়ারি থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন ও লুটের ঘটনায় মামলা করেছে খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো (বিএমডি)।

শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিএমডি মহাপরিচালক আনোয়ারুল হাবিব বাদী হয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানায় এই মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাত ১৫০০ থেকে ২০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজায়ের আল মাহমুদ আদনান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, অজ্ঞাতনামা কিছু দুষ্কৃতিকারীর মাধ্যমে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময় থেকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার গেজেভুক্ত পাথর কোয়ারি থেকে অবৈধ বা অননুমোদিতভাবে সম্প্রতি কোটি কোটি টাকার পাথর লুট করা হয়েছে মর্মে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

তথ্য অনুযায়ী, পাথর লুটপাটে অজ্ঞাত ১৫০০ থেকে ২০০০ ব্যক্তি জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে, যাদের পরিচয় শনাক্ত করা হয়নি। সরকারের গেজেটভুক্ত কোয়ারি থেকে লুট বা চুরি এ ধরনের কর্মকাণ্ড খনি ও খনিজ সম্পদ (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন, ১৯৯২-এর ধারা ৪(২) (ঞ) এবং খনি ও খনিজ সম্পদ বিধিমালা ২০১২-এর বিধি ৯৩ (১)-এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় মৌখিক নির্দেশনায় খনি ও খনিজ সম্পদ (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন, ১৯৯২ এর ৫ ধারা অপরাধে ও দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৩৭৯ নম্বর ধারা ও ৪৩১ ধারায় অভিযোগ দায়ের করা প্রয়োজন। এ অবস্থায় সরকারি স্বার্থে ভোলাগঞ্জ কোয়ারি থেকে পাথর লুট ও চুরির ঘটনায় দায়ী অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ করা হয়েছে।

সম্প্রতি সিলেটের দুই পর্যটনকেন্দ্র কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাদাপাথর ও গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং থেকে পাথর লুটের ঘটনা ঘটে। সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি করা এ ঘটনায় হাইকোর্ট পাথর উদ্ধার করে যথাস্থানে প্রতিস্থাপন এবং লুটেরাদের তালিকা আদালতে দাখিলের নির্দেশ দেন।

এরপর সিলেটসহ সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযানে নামে র‌্যাব, পুলিশসহ যৌথবাহিনী। গত তিন দিনে জাফলং ও সাদাপাথর থেকে লুট হওয়া পাথরের মধ্যে মোট ১ লাখ ৯ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এর মধ্যে অবশ্য নারায়ণগঞ্জ থেকে গত বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধার হওয়া ৪০ হাজার টন পাথরও রয়েছে।

সর্বশেষ সিলেট জেলার জৈন্তাপুর থানাধীন আসাম পাড়া এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ পাথর উদ্ধার করেছে র‌্যাব। র‌্যাব-৯-এর টহল দল, সাদা পোশাকধারী সদস্য এবং সিলেট জেলা প্রশাসনের সহায়তায় একটি যৌথ আভিযানিক দল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আসাম পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে আনুমানিক ৭ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Iman robber arrested with weapons in the army operation in Meherpur

মেহেরপুরে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ ইমান ডাকাত গ্রেফতার

মেহেরপুরে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ ইমান ডাকাত গ্রেফতার

মেহেরপুরে সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলিসহ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি মোঃ ইমান আলী ওরফে ইমান ডাকাতকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শুক্রবার গভীর রাতে মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালী গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়।

গ্রেপ্তার ইমান আলী শিবপুর গ্রামের মৃত আমির শেখের ছেলে। সেনা ক্যাম্প সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর একটি দল মোনাখালী ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামে তার বাড়ি ঘেরাও করে। পরে তল্লাশির সময় তার কাছ থেকে মার্কিন তৈরি একটি ৭.৬৫ মি.মি. পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও চার রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

ইমান আলীর বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরক ও নাশকতাসহ মোট ১১টি মামলা রয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The army has surrounded huge weapons and explosives at the coaching center

কোচিং সেন্টারে মিলল বিপুল অস্ত্র-বিস্ফোরক, ঘিরে রেখেছে সেনাবাহিনী

কোচিং সেন্টারে মিলল বিপুল অস্ত্র-বিস্ফোরক, ঘিরে রেখেছে সেনাবাহিনী

রাজশাহী নগরীর কাদিরগঞ্জ এলাকায় একটি বাড়িতে অস্ত্র ও বিস্ফোরক তৈরি সরঞ্জাম উদ্ধারের পর একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে সেনাবাহিনী। ওই বাড়িতে থাকা ‘ডক্টর ইংলিশ’ নামের একটি কোচিং সেন্টারে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি বাড়িটি ঘিরে রেখেছে সেনাবাহিনীর ৪০ ইস্ট বেঙ্গলির একটি দল।

অভিযানে সংশ্লিষ্ট সেনাবাহিনীর একটি সূত্রে জানা গেছে, ডক্টরস ইংলিশ নামের ওই প্রতিষ্ঠান থেকে দুটি বিদেশী এয়ার গান, একটি রিভালবার, একটি কার্তুজ, তিন বক্স ইয়ারগান শিশা, দেশীয় অস্ত্র, জিপিএস, ওয়াকিটকি, বাইনোকুলার, বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম, মাদকদ্রব্যসহ আরো বহু সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।

তবে এখন পর্যন্ত ৪০ ইস্ট বেঙ্গলির কোনো কর্মকর্তা আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য নিশ্চিত করেনি।

এ বিষয়ে রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, সেনাবাহিনীর অভিযান সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি কোন তথ্য জানেন না। তবে তারা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করলে বিস্তারিত জানানো হবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Today is the birth of Shri Krishna and Happy Janmastami 

আজ শ্রী কৃষ্ণের জন্মতিথি ও শুভ জন্মাষ্টমী 

আজ শ্রী কৃষ্ণের জন্মতিথি ও শুভ জন্মাষ্টমী 

সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের আরাধ্য ভগবান শ্রী কৃষ্ণের জন্মতিথি ও শুভ জন্মাষ্টমী আজ। দেশের হিন্দু সম্প্রদায় ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করছেন।

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন।

হিন্দু পুরাণ মতে, ভগবান শ্রী কৃষ্ণ ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে জন্মগ্রহণ করেন। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস পাশবিক শক্তি যখন ন্যায়নীতি, সত্য ও সুন্দরকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়েছিল, তখন সেই শক্তিকে দমন করে মানবজাতির কল্যাণ এবং ন্যায়নীতি প্রতিষ্ঠার জন্য মহাবতার ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটেছিল। তাদের আরো বিশ্বাস, দুষ্টের দমন করতে এভাবেই যুগে-যুগে ভগবান মানুষের মধ্যে নেমে আসেন এবং সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠা করেন।

এ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটি ও ইসকনসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সংগঠন ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে আজ সরকারি ছুটি। বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনসহ বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলে সম্প্রচারিত হচ্ছে বিশেষ অনুষ্ঠান।

দিনটি উপলক্ষ্যে মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটি ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে কেন্দ্রীয়ভাবে কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সকাল ৮টায় দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় গীতাযজ্ঞ ও বিকেল ৩টায় ঐতিহাসিক জন্মাষ্টমী মিছিল ও রাতে শ্রীকৃষ্ণ পূজা।

ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির মেলাঙ্গনে আয়োজিত গীতাযজ্ঞ পরিচালনা করবেন চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের শংকর মঠ ও মিশন। বিকেল ৩টায় পলাশীর মোড়ে ঐতিহাসিক কেন্দ্রীয় জন্মাষ্টমী মিছিলের উদ্বোধন হবে। এই ঐতিহাসিক মিছিল আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। এছাড়াও নৌবাহিনী প্রধান এ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান এবং নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মো. মঈন খান অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর এই ঐতিহাসিক মিছিল প্রতি বছরের মতোই জগন্নাথ হল, শহীদ মিনার, দোয়েল চত্বর, হাইকোর্ট মোড়, বঙ্গবাজার, গোলাপশাহ মাজার হয়ে পুরোনো ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কে গিয়ে শেষ হবে।

এদিকে পবিত্র জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে ১৯ আগস্ট মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় আয়োজিত হবে আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার এবং অনুষ্ঠান উদ্বোধন করবেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন মজুমদার। সভাপতিত্ব করবেন মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব।

আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) এ উপলক্ষে (১৪ থেকে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত) চার দিনব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কর্মসূচির মধ্য রয়েছে শ্রীমদ্ভাগবত পাঠ, ভজন কীর্তন, ভোগ আরতি, মহাপ্রসাদ বিতরণ, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ধর্মীয় নাটক কীর্তন মেলা ।

মন্তব্য

p
উপরে