× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
মন্দাতেও সফল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ভালো লভ্যাংশের আভাস
google_news print-icon

মন্দাতেও সফল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ভালো লভ্যাংশের আভাস

মন্দাতেও-সফল-মিউচ্যুয়াল-ফান্ড-ভালো-লভ্যাংশের-আভাস
সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বরে অর্থবছর শেষ করা চারটি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের তিনটিই ব্যাপক আয় করেছে। আর জুনে অর্থবছর গণনা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করে ৩০টি ফান্ডের মধ্যে ২৮টি মুনাফায় আছে। গত ১০ বছরে ভালো লভ্যাংশ দিতে না পারা ফান্ডগুলো এবার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে এই খাতের।

গত বছরের ২ জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সূচক বাড়ে ৯৭৭ পয়েন্ট। এই সময়ে তালিকাভুক্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর বেশির ভাগই ব্যাপক মুনাফা করে।

ইউনিটপ্রতি দাম পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা ছিল যেগুলোর, সেগুলো ইউনিটপ্রতি দেড় টাকা বা তার চেয়ে বেশি মুনাফা করার ঘটনাও ঘটে।

পরের প্রান্তিকে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সূচক বাড়ে আরও ৫৪০ পয়েন্ট। এই সময়েও ফান্ডগুলো ইউনিটপ্রতি বেশ ভালো মুনাফা করে। আগের প্রান্তিকের চেয়ে কম হলেও এই সময়েও কোনো কোনো ফান্ড ইউনিটপ্রতি দেড় বা দুই টাকা মুনাফা করে।

তবে গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বাজারে ছন্দপতন ঘটে। এই প্রান্তিকে সূচক পড়ে ৩৪০ পয়েন্ট।

তবে বাজারে পতন হলেও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো লোকসান দিয়েছে এমন নয়। এই প্রান্তিকে ৩৭টি ফান্ডের মধ্যে মুনাফা করেছে ২৭টি। বাকি ১০টির মধ্যে দুটি ফান্ড বড় অঙ্কের লোকসান দিয়েছে।

আর আটটি ফান্ড ইউনিটপ্রতি এক পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১৪ পয়সা লোকসান করে। তবে আগের দুই প্রান্তিকে বিপুল পরিমাণ মুনাফার কারণে তৃতীয় প্রান্তিক শেষে বেশ ভালো অঙ্কের আয় করায় এবার লোভনীয় লভ্যাংশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

লভ্যাংশের ক্ষেত্রে আশা দেখাচ্ছে এপ্রিল থেকে বাজারে দেখা দেয়া চাঙ্গাভাব। গত ১১ এপ্রিল থেকে ১৭ মে পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে ৬৪০ পয়েন্ট। ফলে এটা ধরাই যায় যে, এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের প্রথম দেড় মাসে ফান্ডগুলো বেশ ভালো মুনাফা করেছে। ফলে বাকি দেড় মাসে বাজারে বড় পতন না হলে জুন ক্লোজিংয়ে ভালো লভ্যাংশ দেবে-এটা ধরা যায়।

পুঁজিবাজারে ৩৭টির মধ্যে জুনে অর্থবছর গণনা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করে-এমন ফান্ডের সংখ্যা ৩০টি। এর মধ্যে ২৮টি ফান্ডই মুনাফায় আছে। দুটি লোকসানে।

ফলে গত ১০ বছরে ভালো লভ্যাংশ দিতে না পারা ফান্ডগুলো এবার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের।

অন্য শেয়ারের সঙ্গে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ বিতরণের ক্ষেত্রে নীতিমালায় পার্থক্য আছে। যেকোনো শেয়ার যতই আয় করুক, তার কত অংশ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা হিসেবে দিতে হবে, তার কোনো আইন নেই। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। বার্ষিক সাধারণ সভায় বিনিয়োগকারীদের মতামত দেয়ার সুযোগ থাকে। যদিও তাদের মতামতে লভ্যাংশ পাল্টেছে, এমন ঘটনা বিরল।

অন্যদিকে মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী যত আয় হবে তার ৭০ শতাংশ লভ্যাংশ হিসেবে দিতে হবে। মাঝে লভ্যাংশ হিসেবে নগদ অর্থের পাশাপাশি রিইনভেস্টমেন্ট হিসেবে ইউনিট দেয়ার সুযোগ থাকলেও পরে তা বাতিল করা হয়েছে।

এর মধ্যে ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড আয়ের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বিশেষ অনুমতি নিয়ে। এই ফান্ডটি গত বছর ব্যাপক লোকসান করেছিল এবং তাদের সেই লোকসানের সঞ্চিতি সংরক্ষণ করা হয়েছে গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের আয়ে। এতে ফান্ডের মৌলভিত্তি শক্তিশালী হয়েছে বলে মনে করে বিএসইসি।

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে পুঁজিবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সমিতি মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ছায়েদুর রহমান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো সম্প্রতি সময়ে ভালো আয় করেছে। এটা সত্য। এর একমাত্র এটার উপর ভিত্তি করেই বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়া যায়।

‘মিউচ্যুয়াল ফান্ডের বর্তমানে যে আয় তাতে কোনো ঝুঁকি ছাড়াই সিংহভাগে বিনিয়োগ করা যায়।’

অবশ্য ফান্ডগুলো যখন খারাপ করছিল, তখন বিনিয়োগকারীরা মুখে ফিরিয়ে নেয়ায় ফান্ডের বাজার মূল্যে ব্যাপক পতন হলেও যখন ভালো করছে, তখন দাম সেভাবে বাড়ছে না।

আয় ভালো হওয়ার পরও কেন বিনিয়োগকারীরা আগ্রহী হচ্ছে না এর কারণ ব্যাখ্যায় ছায়েদুর রহমান বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা এখন দ্রুত মুনাফা নিতে চায়। তারা শেয়ার কিনে সঙ্গে সঙ্গে মুনাফার হিসাব করে। কিন্ত মিউচ্যুয়াল ফান্ড কখনও বিনিয়োগকারীদের এভাবে মুনাফা দেবে না। এখানে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ হবে। বছর শেষে ভালো মুনাফা পাবে।’

লভ্যাংশের কিছু ঘোষণা যে ইঙ্গিত দিচ্ছে

তালিকাভুক্ত ৩৭টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩৫টি মার্চের প্রান্তিক ঘোষণা করেছে। আর দুটি ফান্ড মার্চে অর্থবছর শেষে ঘোষণা করেছে লভ্যাংশ।

যে চারটি ফান্ড এখন পর্যন্ত লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, তার প্রতিটিই এবার ব্যাপক মুনাফা করেছে। সর্বনিম্ন মুনাফা করা ফান্ডও ইউনিটপ্রতি এক টাকা ১২ পয়সার বেশি আয় করেছে।

১০ টাকার নিচে দাম এমন ফান্ডও এক টাকার বেশি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আর একটি ফান্ড এক টাকা ৬২ পয়সা আয় করেও কেবল ১৬ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, যদিও এটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের নীতিমালার পরিপন্থি।

মন্দাতেও সফল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ভালো লভ্যাংশের আভাস

জুন ক্লোজিং ফান্ডগুলোর তিন প্রান্তিক শেষে মুনাফায় যেগুলো

গত বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক হাজার ৬১৭ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পর ফার্স্ট জনতা মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করে ১ টাকা ৬১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে ৫ পয়সা মুনাফা করার পর তৃতীয় প্রান্তিক শেষে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৬৬ পয়সা।

এবি ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি আয় করে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে ১৩ পয়সা লোকসান দেয়ার পরও তাদের আয় এক টাকা ৮২ পয়সা।

এশিয়ান টাইগার মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে ইউনিটপ্রতি আয় ছিল ৭৮ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে ৬১ পয়সা যোগ হওয়ায় নয় মাসের আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৩৯ পয়সা।

সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান বছরে প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৮ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে মন্দা বাজারেও আয় বাড়ে আরও ১২ পয়সা। নয় মাস শেষে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ২০ পয়সা।

সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা দুই পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে পতনের মধ্যেও তাদের আয় বাড়ে ১৭ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ১৯ পয়সা।

ইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৬২ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ৯ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৭১ পয়সা।

ইবিএল এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৮৪ পয়সা। মন্দা বাজারে তৃতীয় প্রান্তিকে ১ পয়সা করে লোকসান হলেও নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৮৩ পয়সা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৬০ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে যোগ হয় আরও ১০ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৭০ পয়সা।

এফবিএফআইএফ ইনকাম ফান্ড ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৭৬ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে এক পয়সা লোকসান হলেও নয় মাস শেষে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৭৫ পয়সা।

গ্রামীণ ওয়ান স্কিম টু মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে চার টাকা দুই পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে এসে লোকসান করে ১০ পয়সা। নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে তিন টাকা ৫১ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে ১৭ পয়সা, আর তৃতীয় প্রান্তিকে ৮ পয়সা। নয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় হয় ২৫ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে ২৫ পয়সার কিছু বেশি। তৃতীয় প্রান্তিকে আরও চার পয়সার বেশি আয় হওয়ার পর নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে ৩০ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে ১৫ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ১৬ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে আয় হয়েছে ৩১ পয়সা।

আইসিবি এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১ বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে ১৫ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকেও আয় হয় ১৫ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় হয়েছেছে ৩০ পয়সা।

আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে ৩৬ পয়সার কিছু বেশি। তৃতীয় প্রান্তিকে আরও চার পয়সার কিছু বেশি আয় হওয়ার পর নয় মাসে আয় হয়েছে ৪১ পয়সা।

আইএফআইসি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি এক টাকা ৭২ পয়সা আর তৃতীয় প্রান্তিকে ৪ পয়সা মিলিয়ে নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৭৬ পয়সা।

আইএফআইএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড অবশ্য খুব একটা ভালো করতে পারেনি। বছরের প্রথম ছয় মাসে সাত পয়সা এবং তৃতীয় প্রান্তিকে চার পয়সা মিলিয়ে তারা ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ১১ পয়সা।

এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম দুই প্রান্তিকে আয় করে এক টাকা ৯৯ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ৯৭ পয়সা। তিন প্রান্তিক মিলিয়ে তাদের আয় ইউনিটপ্রতি দুই টাকা ৯৬ পয়সা।

ফিনিক্স ফিনান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় করে ৯ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে হয় আরও ১৯ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২৮ পয়সা।

পিএইচপি ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৬৭ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে মন্দা বাজারে আয় হয় আরও ৪ পয়সা। সব মিলিয়ে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ১৭ পয়সা।

পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৫২ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে ৮ পয়সা লোকসান দেয়ার পরেও তাদের নয় মাসে আয় এক টাকা ৪৪ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে ৩৪ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ৭ পয়সা। সব মিলিয়ে আয় হয়েছে ৪১ পয়সা।

রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় করে দুই টাকা ৩৪ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আরও ৩৫ পয়সা যোগ হওয়ায় নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে দুই টাকা ৬৯ পয়সা।

সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে আয় করে এক টাকা ৭৬ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ৮৩ পয়সা। সব মিলিয়ে নয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় দুই টাকা ৫৮ পয়সা।

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোফ ফান্ড প্রথম দুই প্রান্তিকে আয় করে ইউনিটপ্রতি এক টাকা ১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে ৪৮ পয়সা যোগ হওয়ায় তিন প্রান্তিক শেষে আয় এক টাকা ৫৮ পয়সা।

এসইএমএল আইবিবিএল শরিয়াহ ফান্ড প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৫৮ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ২৩ পয়সা। সব মিলিয়ে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়ায় এক টাকা ৮১ পয়সা।

এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ফান্ড দুই প্রান্তিকে ইউনিট প্রতি আয় করে এক টাকা ৭০ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে আয় হয় আরও ৩৯ পয়সা। সব মিলিয়ে ইউনিটপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে দুই টাকা ১৪ পয়সা।

ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৯১ পয়সা। তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান দিয়েছে ৮ পয়সা। নয় মাসে আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৮৩ পয়সা।

মন্দাতেও সফল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ভালো লভ্যাংশের আভাস

লোকসানে দুটি

জুনে অর্থবছর শেষ হয়, এমন দুটি ফান্ড নয় মাসে মাসে এক হাজার তিনশ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পরেও লোকসানে আছে ।

এর মধ্যে গ্রিন ডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম ছয় মাসে ইউনিটপ্রতি ৬৩ পয়সা আর পরের তিন মাস লোকসান করে ৩৯ পয়সা। সব মিলিয়ে বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে এক টাকা দুই পয়সা।

ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিটপ্রতি ৫৬ পয়সা আর তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান দেয় ৪৩ পয়সা। সব মিলিয়ে ‍তিন প্রান্তিকে লোকসান দাঁড়িয়েছে ইউনিটপ্রতি ৯৯ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিক যে ফান্ডের

সেপ্টেম্বরে অর্থবছর শেষ হয় এমন ফান্ড এল আর গ্লোবার বাংলাদেশ ফান্ড ওয়ানের। মার্চে দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে এই ফান্ডের আয় দাঁড়িয়েছে এক টাকা ৩২ পয়সা। এর মধ্যে গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত সূচক কমলেও তারা আয় করেছে ৮৬ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইনান্স মিউচ্যুয়াল ফান্ডেরও দ্বিতীয় প্রান্তিক ঘোষণা হয়েছে মার্চে। এই প্রান্তিকে তারা ইউনিটপ্রতি ১৪ পয়সা লোকসান দিলেও ছয় মাস শেষে ইউনিটপ্রতি ৯৩ পয়সা মুনাফায় আছে। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরে চাঙ্গা বাজারে এই ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ৮ পয়সা।

প্রথম প্রান্তিক যে তিনটির

এনসিসিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান মন্দা বাজারেও ইউনিটপ্রতি ৩৩ পয়সা আয় করেছে। এই ফান্ডটি গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি আয় করে এক টাকা ১২ পয়সা। আর লভ্যাংশ দিয়েছে সাড়ে ৭২ পয়সা করে।

প্রাইম ফাইনান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে আয় ইউনিটপ্রতি আয় করেছে ২৮ পয়সা। গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরে ইউনিটপ্রতি ৭৭ পয়সা আয় করে লভ্যাংশ দিয়েছে ৭০ পয়সা।

ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্স ফান্ড চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত লোকসান দিয়েছে ৯ পয়সা। এই ফান্ডটি গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরে আয় করে এক টাকা ৬৮ পয়সা। যদিও আগের বছর লোকসান ছিল এক টাকা ৮০ পয়সা।

মার্চে লভ্যাংশ ঘোষণা যে দুটির

দুটি ফান্ডের অর্থবছর শেষ হয়েছে গত মার্চে। দুটিই এবার ইতিহাসের সর্বোচ্চ আয় করেছে।

এর মধ্যে এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ড এক টাকা ৮৩ পয়সা আয় করে ইউনিট প্রতি এক টাকা সাড়ে ২২ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আগের বছর ইউনিটপ্রতি ৬২ পয়সা লোকসানের কারণে কোনো লভ্যাংশ দেয়নি ফান্ডটি।

এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইউনিটপ্রতি এক টাকা ৯৫ পয়সা মুনাফা করে এবার লভ্যাংশ দিয়েছে এক টাকা ১৫ পয়সা। গত বছর ইউনিটপ্রতি ৯৭ পয়সা লোকসানের কারণে তারা কোনো লভ্যাংশ দিতে পারেনি।

আরও পড়ুন:
উড়ছে মিউচ্যুয়াল ফান্ডও
মিউচ্যুয়াল ফান্ডের স্পন্সর হবে বিদেশি কোম্পানি
আরও চাঙ্গা মিউচ্যুয়াল ফান্ড

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
DCCI delegation going to Australia to join Business Expo

বিজনেস এক্সপোতে যোগ দিতে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে ডিসিসিআই প্রতিনিধিদল

বিজনেস এক্সপোতে যোগ দিতে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে ডিসিসিআই প্রতিনিধিদল

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো ২০২৫-এ যোগদানের জন্য ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) ৯ সদস্যের একটি বাণিজ্য প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছে।

এই এক্সপো ১ ও ২ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি মেসোনিক সেন্টারে (এসএমসি) অনুষ্ঠিত হবে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ডিসিসিআই বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সফরকালে অস্ট্রেলিয়ান ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক সহযোগিতার সুযোগ অনুসন্ধান করবেন। পাশাপাশি অনুষ্ঠানে পণ্য প্রদর্শনী, নেটওয়ার্কিং সেশন, বিটুবি মিটিং এবং বিষয়ভিত্তিক সেমিনারে অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে। যেখানে বাংলাদেশের পণ্য ও সেবার প্রসার, আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব শক্তিশালী করা এবং বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ পাবে।

এক্সপোতে তৈরি পোশাক, জুতা, পাটজাত পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালস, মেডিকেল ডিভাইস, তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা, খাদ্য ও ফলমূল, পর্যটন, কৃষি, ফার্নিচার, হস্তশিল্প এবং রিয়েল এস্টেট প্রভৃতি বিষয়র ওপর প্রাধান্য দেওয়া হবে।

ডিসিসিআই থেকে অংশগ্রহণকারী ৯টি প্রতিষ্ঠান হলো: টেক্সট্রেড করপোরেশন, ফিঙ্গারটাচ সার্ভিসেস, ফারইস্ট হোল্ডিংস লিমিটেড, পেন্টাগন ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, চৌধুরী শাজ্জাদ মনোয়ার চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস, নায়িশা এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড, টোরি ক্রেডিট রিপোর্টস অ্যান্ড কালেকশনস লিমিটেড, টেকফিনা বিপিও অ্যান্ড করপোরেট অ্যাডভাইজারি লিমিটেড এবং আল-আরাফাহ পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will import 1 lakh 3 thousand metric tonnes of fertilizer

১ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি করবে সরকার

১ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি করবে সরকার

সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির আওতায় প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক সম্প্রসারণ সংক্রান্ত প্রস্তাবসহ বেশ কয়েকটি প্রস্তাব অনুমোদনের সুপারিশ করেছে।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত প্রস্তাবগুলো পর্যালোচনা করা হয়।

কমিটি বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে দেশের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষে ডিএপি ও টিএসপি সার আমদানির পাঁচটি পৃথক প্রস্তাব অনুমোদনের সুপারিশ করে।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চীনের ব্যানিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং লিমিটেড থেকে ৩৭৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার (৩য় লট) আমদানি করা হবে। যার প্রতি মেট্রিক টনের দাম ধরা হয়েছে ৭৭২ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার।

এছাড়া, মরক্কোর ওসিপি নিউট্রিক্রপস থেকে ২১৫ কোটি ২৮ লাখ টাকায় (প্রতি টন ৫৮৫.৩৩ ডলার) ৩০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার (৬ষ্ঠ লট), ২১৫ কোটি ২৮ লাখ টাকায় (প্রতি টন ৫৮৫.৩৩ ডলার) ৩০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার (৭ম লট), ৩৭২ কোটি ৮৬ লাখ টাকায় (প্রতি টন ৭৬০.৩৩ ডলার) ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার (৫ম লট) এবং ৩৭২ কোটি ২৫ লাখ টাকায় (প্রতি টন ৭৬০.৩৩ ডলার) ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার (৬ষ্ঠ-ঐচ্ছিক ১ম লট) আমদানি করা হবে।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কৃষকদের জন্য সারের সরবরাহ নির্বিঘ্ন রাখতে চীন ও মরক্কোর সঙ্গে সরকারের নিয়মিত রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির অংশ হিসেবে এই আমদানি করা হবে।

এছাড়াও আজকের ক্রয় কমিটি সভা সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়ককে ৪-লেন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ (১ম সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের প্যাকেজ নং ডব্লিউপি-০১ (পার্র্ট-১) এর আওতায় আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বর থেকে সরাইল গোলচত্ত্বর পর্যন্ত (১১.৫৬ কিলোমিটার) সড়ক নির্মাণ কাজের ভেরিয়েশন অর্ডার-১ (ভিও-১) এর প্রস্তাব অনুমোদনের সুপারিশ করেছে।

মূল চুক্তিমূল্য ছিল ৫৫৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা যেখানে ভেরিয়েশন অর্ডারে ১৬৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা যোগ করা হয়েছে এবং সংশোধিত মোট চুক্তি মূল্য দাঁড়িয়েছে ৭১৭ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

কাজটি ভারতের মুম্বাই-ভিত্তিক আফকনস ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড কর্তৃক সম্পন্ন হবে।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নকশা ও কাজের পরিধি পরিবর্তনের কারণে অতিরিক্ত ব্যয় যোগ হয়েছে, যা প্রকল্পের মান উন্নয়ন ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য জরুরি।

এর পাশাপাশি, আজ অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ এর ধারা ৬৮ (১) ও পিপিআর, ২০০৮ এর বিধি ৭৬(২) অনুসারে জিটুজি ভিত্তিতে চাল ক্রয়ের প্রস্তাব অনুমোদনের সুপারিশ করা হয়।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
NIOH and Ros Bangladesh organized a roundtable meeting to counter diabetic retinopathy

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি মোকাবিলায় এনআইওএইচ ও রোশ বাংলাদেশের আয়োজনে গোলটেবিল বৈঠক

ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি মোকাবিলায় এনআইওএইচ ও রোশ বাংলাদেশের আয়োজনে গোলটেবিল বৈঠক

বিশ্ব রেটিনা দিবস ২০২৫ উপলক্ষে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (এনআইওএইচ) এবং রোশ বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে ‘ব্রিজিং পলিসি, টাস্ক শিফটিং অ্যান্ড ইনোভেশন: ট্যাকলিং ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠক আয়োজন করেছে। খাত সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের অংশগ্রহণে এ আলোচনা অনুষ্ঠান সম্প্রতি (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়।

অংশীজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নীতি-নির্ধারক, স্বাস্থ্যসেবা বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক এনজিও ও বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিগণ। এ সময় তারা বাংলাদেশে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি (ডিআর) মোকাবিলায় কার্যকর উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেন।

ডায়াবেটিস রোগের সাথে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি রোগটি বাংলাদেশের মানুষের অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ। রোগটি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে এটি বর্তমান সময়ে একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যায় রূপ নিয়েছে। এ রোগ নিয়ে জনসচেতনতা, রোগ নির্ণয় কর্মসূচি, স্বাস্থ্যখাতের প্রস্তুতি ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে রোগ শনাক্তকরণ ও চিকিৎসা সেবার পরিসর সীমিত রয়ে গেছে। এ প্রেক্ষাপটে, গোলটেবিল বৈঠকে স্ক্রিনিং, রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে বিদ্যমান যে দূর্বলতাগুলো রয়েছে, তা চিহ্নিত করা এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে একটি সমন্বিত জাতীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

এ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও নীতিনির্ধারকগণ; স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) সদস্যবৃন্দ, এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক, জ্যেষ্ঠ চক্ষু বিশেষজ্ঞবৃন্দ, রেটিনা বিশেষজ্ঞ, অপথালমোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ভিট্রিও-রেটিনা সোসাইটি, বারডেম ও বিএডিএস -এর প্রতিনিধিগণ এ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. জানে আলম মৃধা তার উপস্থাপনায় বলেন, “ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথির সফল ও কার্যকর স্ক্রিনিং প্রোগ্রামের জন্য বিভিন্ন খাতের অংশগ্রহণে একটি কার্যকর ওয়ার্কিং কমিটি গঠন অত্যন্ত জরুরি।”

বেসরকারি খাত, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা এবং এনজিও: অর্বিস ইন্টারন্যাশনাল, হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল, দ্য ফ্রেড হলোস ফাউন্ডেশন, সাইটসেভার্স বাংলাদেশ, গুড পিপল ইন্টারন্যাশনাল এবং রোশ বাংলাদেশের নিজস্ব বাণিজ্যিক, মার্কেট অ্যাকসেস ও নীতিনির্ধারণী দলও আলোচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Honor Booking starts with AI facilities from October 1

এআই সুবিধাসহ এক্স৭ডি স্মার্টফোন নিয়ে আসছে অনার, অগ্রিম বুকিং শুরু ৪ অক্টোবর থেকে

এআই সুবিধাসহ এক্স৭ডি স্মার্টফোন নিয়ে আসছে অনার, অগ্রিম বুকিং শুরু ৪ অক্টোবর থেকে

দেশের বাজারে নিজেদের নতুন স্মার্টফোন অনার এক্স৭ডি উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে গ্লোবাল এআই ডিভাইস ইকোসিস্টেম প্রতিষ্ঠান অনার। জনপ্রিয় এক্স সিরিজের সর্বশেষ সংযোজন এ ফোনটি শক্তিশালী বাজেট স্মার্টফোন হিসেবে স্মার্টফোন বাজারে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে। আগামী অক্টোবর মাসের শুরুর দিকে বাজারে আসবে নতুন এ স্মার্টফোন।

আগ্রহী ক্রেতারা আগামী ৪ অক্টোবর থেকে অনারের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে স্মার্টফোনটি অগ্রিম বুকিং দিতে পারবেন। অগ্রিম বুকিং দেয়া যাবে আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত। যারা শুরুতেই অগ্রিম বুকিং করবেন, তারা উপহার হিসেবে পাবেন অনারের ইয়ারবাডস।

দামের ক্যাটাগরিতে প্রথমবারের মত অনার এক্স৭ডি -তে বিশেষ ‘ইনস্ট্যান্ট এআই বাটন।’ ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে তৈরি এই বাটন দু’টি মোডে কাজ করবে। এ বাটনে একবার ক্লিক করেই নির্দিষ্ট অ্যাপ চালু করা যাবে কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ড ক্লিনিং মত কাজও সহজে করা যাবে। আবার একটু বেশিক্ষণ ধরে এ বাটনে ক্লিক করে রিয়েল-টাইম অনুবাদ ও কনটেন্ট তৈরির মত অত্যাধুনিক এআই ফিচার ব্যবহার করা যাবে।

দীর্ঘস্থায়িত্ব বিবেচনায় নিয়ে ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে বিশাল ৬৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার আওয়ার ব্যাটারি। টানা পাঁচ বছর পর্যন্ত সুপার-ডিউরেবল পারফরমেন্স নিশ্চিত করবে এ স্মার্টফোন। ডাবল-সেল ব্যাটারি কাঠামো থাকায় ব্যবহারকারীরা স্মার্টফোনটি দ্রুত চার্জ করতে পারবেন; পাশাপাশি, উপভোগ করবেন ফোন ব্যবহারে অধিক সুরক্ষা ও দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব।

এছাড়া, স্মার্টফোনটিতে আইপি৬৫ রেটিং পাওয়া, অর্থাৎ পানি ও ধুলো প্রতিরোধী। পাশাপাশি, এসজিএস প্রিমিয়াম পারফরমেন্সও সার্টিফিকেশনও রয়েছে ফোনটির। ফলে, হাত থেকেও পরে গেলেও স্মার্টফোনটি অনার এক্স৯সি -এর মত সুরক্ষিত থাকবে।

উদ্ভাবনের মাধ্যমে ক্রেতাদের স্মার্টফোনে দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য এআই প্রযুক্তির অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ অনার। ক্রেতারা এই ফোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আরও বিশেষায়িত ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা উপভোগ করবেন।

নতুন অনার এক্স৭ডি -এর বাজারমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২২,৯৯৯ টাকা। ফোনটিতে রয়েছে ৮+৮ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি রম।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Siam Ahmeds journey with Iigas United

আইগ্যাস ইউনাইটেড-এর সাথে সিয়াম আহমেদ-এর যাত্রা শুরু

পি আর – কন্ট্রাক্ট সাইনিং অনুষ্ঠান
আইগ্যাস ইউনাইটেড-এর সাথে সিয়াম আহমেদ-এর যাত্রা শুরু

বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা সিয়াম আহমেদ এখন থেকে ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজি লিমিটেড-এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। তুরস্কের শীর্ষস্থানীয় এলপিজি ব্র্যান্ড আইগ্যাস, যার রয়েছে ৬৫ বছরের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা, এবং বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী ইউনাইটেড গ্রুপ-এর যৌথ উদ্যোগেই গঠিত ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজি লিমিটেড।
সম্প্রতি রাজধানীর ইউনাইটেড গ্রুপ হেড অফিসে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড গ্রুপের পরিচালক জনাব খন্দকার জায়েদ আহসান, ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজি লিমিটেড-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জনাব হারুন ওর্তাজসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এই চুক্তির অধীনে সিয়াম আহমেদ আইগ্যাস ইউনাইটেড-এর ব্র্যান্ড প্রচারণায় অংশ নেবেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সিয়াম আহমেদ বলেন:
“প্রতিটি পরিবারের জন্য নিরাপত্তা ও নির্ভরযোগ্যতা সবসময়ই অগ্রাধিকার পায়, আমার পরিবারও এর ব্যতিক্রম নয়। আইগ্যাস ইউনাইটেড মানে কোয়ালিটিসম্পন্ন একটি এলপিজি কোম্পানি যাদের আছে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা। বাংলাদেশের লাখো পরিবারের জন্য নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানির সমাধান নিশ্চিত করতে কাজ করছে এমন একটি ব্র্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি গর্বিত।”
অনুষ্ঠানে ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজি লিমিটেডের সিইও জনাব হারুন ওর্তাজ বলেন:
“আমরা আনন্দিত যে সিয়াম আহমেদকে আইগ্যাস ইউনাইটেড ব্র্যান্ডের সাথে যুক্ত করতে পেরে। তরুণ প্রজন্ম ও পরিবারগুলোর কাছে তার জনপ্রিয়তা ও ইতিবাচক প্রভাব আমাদের ব্র্যান্ডের সাথে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। সিয়াম আহমেদ-এর সঙ্গে আমাদের ব্র্যান্ডের এই অংশীদারিত্ব ভোক্তাদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে।”

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
BRAC Bank Digital Workshop for Women Entrepreneurs in Narsingdi

নরসিংদীতে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল ওয়ার্কশপের আয়োজন

নরসিংদীতে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল ওয়ার্কশপের আয়োজন

সারাদেশের নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়ন উদ্যোগের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন)-এর সহযোগিতায় নরসিংদীর নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ডিজিটাল সক্ষমতা উন্নয়ন কর্মশালার আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
গত ৯ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ নরসিংদীর কো-অপারেটিভ জোনাল ইনস্টিটিউটে তিন দিনব্যাপী আয়োজিত এই কর্মসূচিতে অংশ নেন ৩০ জন সম্ভাবনাময় নারী উদ্যোক্তা। এই আয়োজনে নারী উদ্যোক্তাদের নিবিড় প্রশিক্ষণ, পরামর্শদান ও নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও বাজারে প্রবেশের সুযোগ দানের পাশাপাশি দেশের অন্যান্য নারীদের ‘উদ্যোক্তা স্বপ্ন’ পূরণেও উদ্বুদ্ধ করা হয়।
গেটস ফাউন্ডেশনের সহায়তায় পরিচালিত ব্র্যাক ব্যাংকের সিগনেচার উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচি ‘আমরাই তারা’-এর অংশ হিসেবে এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়। এই ডিজিটাল সক্ষমতা উন্নয়ন কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হলো নারীদের জন্য অর্থায়ন, পরামর্শ ও দক্ষতা উন্নয়ন সুবিধা সহজলভ্য করার মাধ্যমে তাঁদের ব্যবসায়িক জ্ঞান বৃদ্ধি ও ব্যবস্থাপনা সক্ষমতা শক্তিশালী করা।
আয়োজনে বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক টিমের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকরা অংশগ্রহণকারী নারী উদ্যোক্তাদের ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ভিত্তিক ব্যবসায়ে সফল হওয়ার অন্যতম কৌশল হিসেবে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের কার্যকর ব্যবহারের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিডিওএসএন-এর সভাপতি মুনীর হাসান এবং ব্র্যাক ব্যাংকের এসএমই ব্যাংকিংয়ের হেড অব কটেজ অ্যান্ড মাইক্রো বিজনেস কাজী দিলরুবা আক্তার।
ব্র্যাক ব্যাংকের এমন উদ্যোগ নিয়ে ব্যাংকটির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, “নারী উদ্যোক্তারা দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি। ‘আমরাই তারা’ উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা তাঁদের অর্থায়ন সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি ডিজিটাল জ্ঞানও সমৃদ্ধ করছি, যাতে তাঁরা এই দ্রুত পরিবর্তনশীল সেক্টরে সফল হতে পারেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, নারী উদ্যোক্তারা সফল হলে সমাজ সমৃদ্ধ হয় এবং জাতীয় অর্থনীতিও শক্তিশালী হয়।”
এ পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংক দেশের ২০টি জেলায় ৩,০০০-এরও বেশি নারী উদ্যোক্তাদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে। ভবিষ্যতে এ কর্মসূচি দেশের প্রতিটি জেলায় সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে ব্যাংকটির।
দেশের এসএমই এবং নারী উদ্যোক্তাদের পূর্ণাঙ্গ আর্থিক অংশীদার হিসেবে তাঁদের জন্য সহজ অর্থায়ন, সক্ষমতা উন্নয়ন এবং ডিজিটাল টুলসের ব্যবহার শেখানোর মাধ্যমে তাঁদের সফল ব্যবসায় গড়ে তুলতে সহায়তা করছে ব্র্যাক ব্যাংক। এভাবে ব্র্যাক ব্যাংক জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ৯৭টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Union Bank PLCs Board of Directors of the Executive Committee of the Board of Directors held

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির ২৫তম সভা অনুষ্ঠিত

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির ২৫তম সভা অনুষ্ঠিত

৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের নির্বাহী কমিটির ২৫তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নির্বাহী কমিটির সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় নির্বাহী কমিটির সদস্য ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর ও ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল এবং জনাব মিজানুর রহমান কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন।

মন্তব্য

p
উপরে