দুই হাজার ৭০০ কোটি টাকার নতুন দুইটি প্রণোদনা কর্মসূচি অনুমোদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
করোনাভাইরাস মহামারির প্রভাব মোকাবিলায় দেশের কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে গতি সঞ্চার, গ্রামীণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন এবং অতি দরিদ্র বয়স্ক ও বিধবাদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এই প্রণোদনা বাস্তবায়ন করা হবে। খুব দ্রুতই কর্মসূচির বাস্তবায়ন শুরু হবে।
নতুন অনুমোদিত প্রথম প্যাকেজটির আকার ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় প্যাকেজের আওতায় বরাদ্দ হয়েছে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
অর্থ মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নতুন অনুমোদিত এই দুইটিসহ মোট প্রণোদনা প্যাকেজের সংখ্যা হলো ২৩টি, যার মোট আর্থিক পরিমাণ ১ লাখ ২৪ হাজার ৫৩ কোটি টাকা। এই অঙ্ক জিডিপির ৪.৪৪ শতাংশ।
সূত্র মতে, নতুন অনুমোদিত প্রথম প্যাকেজটির জন্য বরাদ্দকৃত ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার আওতায় ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প খাত ও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য গৃহীত কার্যক্রম সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশনকে দেয়া হবে ৩০০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনকে (বিসিক) দেয়া হবে ১০০ কোটি টাকা। জয়িতা ফাউন্ডেশনকে ৫০ কোটি টাকা প্রদান করা হবে।
পাশাপাশি, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করতে এনজিও ফাউন্ডেশনকে ৫০ কোটি টাকা, সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনকে ৩০০ কোটি টাকা, পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনকে ৩০০ কোটি টাকা দেয়া হবে।
এ ছাড়া ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনকে ১০০ কোটি টাকা এবং বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডকে ৩০০ কোটি টাকা দেয়া হবে।
অনুমোদিত দ্বিতীয় প্যাকেজের আওতায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের ১৫০টি উপজেলায় দরিদ্র সব বয়স্ক এবং বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা সব নারীকে ভাতার আওতায় আনা হবে।
করোনা মোকাবিলায় অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও প্রণোদনা প্যাকেজের যাবতীয় দিক নিয়ে অর্থ বিভাগ সম্প্রতি তিনটি মতবিনিময় সভা আয়োজন করে। এ সভাগুলোতে জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী নেতা, ব্যাংক, উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থা, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন খাতের অংশীজন, গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভাগুলোতে করোনা মোকাবিলায় গ্রামীণ অর্থনীতিকে বেগবান করার লক্ষ্যে ব্যাংক ব্যবস্থার পাশাপাশি কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও আধা-সরকারি সংস্থা/প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঋণ কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া নারী-উদ্যোক্তা উন্নয়নে আরও পদক্ষেপ নেয়া এবং দারিদ্র্য হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অব্যাহত রাখতে পল্লী এলাকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন এবং অতি দরিদ্র অসহায় পরিবারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের সুপারিশও করা হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় নতুন দুইটি প্রণোদনা কর্মসূচি অনুমোদন করলেন প্রধানমন্ত্রী।
মালয়েশিয়ার ভ্যাভ প্রোডাকশনস এসডিএন বিডি এবং বাংলাদেশের ব্রেভ হর্স ভেঞ্চারস লিমিটেড একটি গুরুত্বপূর্ণ যৌথ উদ্যোগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই সহযোগিতার মাধ্যমে অ্যানিমেশন, সৃজনশীল কনটেন্ট প্রযোজনা ও আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণে একসাথে কাজ করবে দুই প্রতিষ্ঠান। গত শুক্রবার দ্য ওয়েস্টিন ঢাকায় স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয় ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাই কমিশনার মোহদ সুহাদা বিন উসমান। দুই দেশের কর্পোরেট, সরকারি ও শিক্ষা খাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও উপস্থিত ছিলেন।
ভ্যাভ প্রোডাকশনস সঙ্গীত, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র ও প্রতিভা বিকাশে দক্ষ, আর ব্রেভ হর্স ভেঞ্চারস অ্যানিমেশন, এআই ও ফিনটেক সমাধানে বিশেষজ্ঞ। যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান আঞ্চলিক সংস্কৃতিকে বিশ্ববাজারে তুলে ধরতে এবং নতুন বাজার উন্মোচনে কাজ করবে। ভ্যাভ প্রোডাকশনসের পরিচালক আন্দ্রেয়া লাউ লি লিং বলেন, ‘এই অংশীদারিত্ব শুধু দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নয়, বরং মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের সৃজনশীল শিল্পের মধ্যে একটি সেতু।’
ব্রেভ হর্স ভর্স ভেঞ্চারসের চেয়ারম্যান এমডি জাহাঙ্গীর মিয়া যোগ করেন, ‘আমরা প্রযুক্তি ও সৃজনশীলতাকে একত্রিত করে বিশ্বমানের কনটেন্ট তৈরি করব।’ এই উদ্যোগ মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের সৃজনশীল খাতে নতুন যুগের সূচনা করবে।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (ডিআইএস) আজ শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে রূপায়ণ সিটি উত্তরায় গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান ২০২৫ আয়োজন করে। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক যাত্রার গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের সমাপ্তি এবং একই সাথে নতুন জীবনের সূচনাকে কেন্দ্র করে এ আয়োজন বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খাঁন, রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খান রাতুল , ড্যাফোডিল গ্রুপের সিওও - ড. ইমরান হোসেন, ডেপুটি ডিরেক্টর, ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমুনিকেশন - সামিহা খান, ডি আই এস এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ- শাহানা খান, অধ্যক্ষ, নাজাহ সালাওয়াত এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে পদ অলংকৃত করার জন্য উপস্থিত ছিলেন— জনাব ম্যাক্সিম রাইম্যান, কান্ট্রি এক্সাম ডিরেক্টর, ব্রিটিশ কাউন্সিল, (ঢাকা, বাংলাদেশ), জনাব শাহীন রেজা- কান্ট্রি ডিরেক্টর, অক্সফোর্ড এ-কিউ-এ, (বাংলাদেশ এবং নেপাল), সারওয়াত মাসুদা রেজা- কান্ট্রি লিড (বাংলাদেশ), ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস অ্যান্ড অ্যাসেসমেন্ট। আরও উপস্থিত ছিলেন মাহবুবুর রহমান, সিইও রূপায়ণ সিটি এবং অন্যান্য সম্মানিত অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানের কর্মসূচির মধ্যে ছিল আনুষ্ঠানিক বক্তব্য, শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতার আলোকে তাদের চিন্তাধারা উপস্হাপন এবং এক ক্লাস থেকে অন্য ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার সনদ প্রদান। ডিআইএস উত্তরা ক্যাম্পাসের প্রিন্সিপাল নাজাহ্ সালাওয়াতের ভাষ্যমতে,
“গ্র্যাজুয়েশন শুধুমাত্র শিক্ষাজীবনের একটি ধাপ নয়; এটি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার প্রস্তুুতি এবং বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে দায়িত্ব পালনের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। এ মুহূর্ত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের জন্য গৌরবময়, যা দীর্ঘ পরিশ্রম, দিকনির্দেশনা ও ভবিষ্যতের আলোকিত সম্ভাবনার প্রতীক।”
শিক্ষাগত উৎকর্ষ ও নৈতিক মূল্যবোধ বিকাশে দীর্ঘদিনের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল প্রতিবছরের মতো এ বছরও গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানকে অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ও বহুল প্রতীক্ষিত আয়োজনে পরিণত করেছে। রূপায়ণ সিটি উত্তরার মনোরম পরিবেশ এ অনুষ্ঠানের জন্য উপযুক্ত ভেন্যু হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে।
এই অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের জীবনে এক স্মরণীয় মাইলফলক হয়ে থাকবে এবং অভিভাবক, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রতিফলন ঘটাবে। শিক্ষার্থীরা নতুন চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার পথে যাত্রা শুরু করবে এ বিশেষ দিনটিকে সারথী করে।
বসুন্ধরা টয়লেট্রিজ লিমিটেডের সেলস মিট ২০২৫ সম্প্রতি কক্সবাজারের একটি স্বনামধন্য হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা টয়লেট্রিজ বাজারে যাত্রা শুরুর মাত্র দুই বছরের মধ্যেই একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছে। এই অগ্রযাত্রাকে আরও গতিশীল করে ভবিষ্যতের লক্ষ্যে নতুন উদ্দীপনা যোগ করতে, প্রতিষ্ঠানটি আয়োজন করেছে তাদের বার্ষিক সেলস মিট ২০২৫।
“ফুরফুরে মনে একসাথে, চলো সফলতার পথে”—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কক্সবাজারের একটি স্বনামধন্য হোটেলে এই মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন কোম্পানির সেলস ও মার্কেটিং টিমের সদস্য, শীর্ষ কর্মকর্তাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত প্রতিনিধিরা।
অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে চিফ অপারেটিং অফিসার (COO), SBG, শাহেদ জাহিদ বলেন, “বসুন্ধরা গ্রুপ সবসময় দেশ ও মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে চলছে। বসুন্ধরা টয়লেট্রিজও সেই লক্ষ্যেই গুণগতমান সম্পন্ন পণ্য দেশের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।
বসুন্ধরার অন্যান্য পণ্যের মতোই, টয়লেট্রিজ ইউনিটও মানসম্পন্ন পণ্য তৈরিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, কারণ দেশের মানুষ বসুন্ধরার পণ্যের উপর আস্থা রাখে।
আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর প্রভাব থাকলেও দেশীয় ব্র্যান্ডগুলোর অগ্রগতি স্পষ্ট। সঠিক কৌশল গ্রহণের মাধ্যমে আমরা বাজারে আরও বড় অংশ দখল করতে পারব। এই সেলস মিটে শুধু লক্ষ্য নির্ধারণ নয়, বরং টিম স্পিরিট, মোটিভেশন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও গুরুত্ব পেয়েছে। আপনারাই এই ব্র্যান্ডের মুখ। আপনারাই সেই শক্তি, যাঁরা আমাদের পণ্য দেশের প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেন। এখন সময় একসাথে এগিয়ে যাওয়ার।”
সিনিয়র ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, SBG মোস্তাফিজুর রহমান, ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বলেন “আমরা টয়লেট্রিজ চ্যানেলের প্রবৃদ্ধিতে আরও বেশি গুরুত্ব দিতে চাই। বসুন্ধরা টয়লেট্রিজকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা টয়লেট্রিজ ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। এজন্য আমরা আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপনসহ বিভিন্ন কৌশলগত উদ্যোগ গ্রহণ করছি, যাতে বাজারে আমাদের অবস্থান আরও শক্তিশালী হয়।”
মোঃ মাসুদুর রহমান, চিফ সেলস অফিসার (টিস্যু, পেপার, হাইজিন, টয়লেট্রিজ), (CSO), SBG বলেন “আমরা চাই, এই মিলনমেলা হোক নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা। ইনশাআল্লাহ, ২০২৫ সালের বিক্রয় লক্ষ্য আমরা একসাথে অর্জন করব।”
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ইমরান বিন ফেরদৌস, চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার (CHRO), ইঞ্জিনিয়ার এস.এম. সরোয়ার, হেড অব প্রজেক্ট, টয়লেট্রিজ ইউনিট , মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, জিএম, মার্কেটিং, মোঃ আমিনুল ইসলাম, জিএম, একাউন্টস এন্ড ফিনান্স, মোহাম্মদ আব্দুল ওয়ারেস, জিএম, সেলস, টয়লেট্রিজ, মোঃ শোয়েব মাহমুদ, ডেপুটি ম্যানেজার, মার্কেটিং সহ আরও অনেকে।
অনুষ্ঠানের শেষে একটি মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, এই সাংস্কৃতিক পরিবেশনা সেলস মিটের পরিবেশকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। এতে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে বন্ধন আরও দৃঢ় করে।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় কর্পোরেট বুটিক জিম আমারা অ্যাকটিভ-এর সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বে যুক্ত হয়েছে। এই সহযোগিতার মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের নারী ও প্রায়োরিটি গ্রাহকরা উপভোগ করবেন এক্সক্লুসিভ লাইফস্টাইল সুবিধা। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকের কর্পোরেট অফিসে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
এই অংশীদারিত্বের ফলে প্রাইম ব্যাংকের নারী ও প্রায়োরিটি গ্রাহকরা আমারা অ্যাকটিভ-এ আকর্ষণীয় ও কাস্টমাইজড সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। প্রিমিয়াম ফিটনেস পরিবেশ, আধুনিক সরঞ্জাম এবং গ্রাহককেন্দ্রিক সেবার জন্য সুপরিচিত আমারা অ্যাকটিভ তার সদস্যদের জন্য একটি পেশাদার ও ব্যক্তিগত ফিটনেস অভিজ্ঞতা তৈরি করে থাকে।
চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসি-এর এসইভিপি ও হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন মমুর আহমেদ এবং আমারা অ্যাকটিভ-এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নিবরাস পান্নি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের হেড অব প্রায়োরিটি ও উইমেন ব্যাংকিং তামান্না কাদরী এবং আমারা অ্যাকটিভ-এর অপারেশন ম্যানেজার মো. আমিনুল ইসলাম।
‘গ্লোবাল এসএমই ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’-এ এশিয়ার সাসটেইনেবল এসএমই ফাইন্যান্সিয়ার অব দ্য ইয়ার সম্মাননা জিতেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে আয়োজিত ‘গ্লোবাল এসএমই ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এই পুরস্কারটি গ্রহণ করেন।
পানি, পয়ঃনিষ্কাশন এবং স্বাস্থ্যবিধি (ওয়াশ) ফাইন্যান্সিং প্রোগ্রামের জন্য ব্র্যাক ব্যাংক এ স্বীকৃতি অর্জন করেছে। উন্নয়ন অংশীদার ওয়াটার ডট ওআরজি-এর সহযোগিতায় মাত্র এক বছরের বেশি কিছু সময়ের মধ্যেই ব্যাংকটি একটি উল্লেখযোগ্য ওয়াশ পোর্টফোলিও গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে, যার মাধ্যমে দেশের প্রায় সাড়ে ৩ লাখেরও বেশি মানুষের স্যানিটেশন এবং ৮ লাখেরও বেশি মানুষের নিরাপদ পানির সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে।
এই অর্জনের বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “এই সম্মাননা আমাদের উদ্ভাবনী এসএমই ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। আমরা এমন সব উদ্যোগে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখব, যা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতের মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।”
ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গ্রুপের অধীন এসএমই ফাইন্যান্স ফোরামের আয়োজনে জি-২০ গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফর ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন (জিপিএফআই)-এর অফিসিয়াল ইভেন্ট হিসেবে গ্লোবাল এসএমই ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ডস দেওয়া হয়। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
এই স্বীকৃতির অর্জনের মাধ্যমে ব্র্যাক ব্যাংক এশিয়া অঞ্চলে সাসটেইনেবল ফাইন্যান্সের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলায় অবদান রাখা অগ্রণী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি হিসেবে স্থান করে নিয়েছে। উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাপী শতাধিক আবেদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০টি প্রতিষ্ঠানকে শর্টলিস্ট করা হয়, যেখানে বাংলাদেশ থেকে স্থান করে নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে এশিয়া অঞ্চলের বিজয়ী হিসেবে এই সম্মাননা জিতে নেয় ব্র্যাক ব্যাংক, যার মাধ্যমে বৈশ্বিক মঞ্চে ব্যাংকটির নেতৃত্বস্থান সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ২৯১টি শাখা ও উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
দেশের পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে ‘ই-রিটার্ন চ্যাম্পিয়ন সার্টিফিকেট’ দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআরের বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো (বিএসডব্লিউ) প্রকল্পের আওতায় গত বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর তাদেরকে এ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বিএটি বাংলাদেশ, সোনালী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যালস এবং ব্যুরো বাংলাদেশ।
সরকারের অটোমেশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে অবদান এবং সরকারের ইতিবাচক উদ্যোগে ধারাবাহিক সমর্থনের স্বীকৃতিস্বরূপ দেশের বৃহত্তম করদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ পুরস্কার দিয়েছে এনবিআর।
রাজধানীর লা মেরিডিয়েন হোটেলে এক অনুষ্ঠানে এ সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এনবিআরের বিএসডব্লিউ প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ লাখ সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট (সিএলপি) ইস্যুর মাইলফলক উদযাপনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চালু হওয়ার পরপরই বিএটি বাংলাদেশ কাগজবিহীন এ পদ্ধতি কার্যকর করে। এতে সরকারি কাজে ব্যক্তিগত বা সরাসরি যোগাযোগ না থাকায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে।
পাশাপাশি হয়রানি, দুর্নীতি ও অনৈতিক লেনদেনের সুযোগ কমে যাচ্ছে। এতে পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে সময় ও খরচ কমছে ।
দ্রুত ও স্বচ্ছ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রক্রিয়ার জন্য একটি অনলাইন সমাধানের লক্ষ্যে ২০১৭ সালে সরকার সর্বপ্রথম বিএসডব্লিউ প্রকল্প চালু করে। এ উদ্যোগের আওতায় ১৯টি সরকারি সংস্থাকে একক ডিজিটাল পোর্টালে আনা হয়। এর মধ্যে রয়েছে বিএসডব্লিউ সফটওয়্যার ও অ্যাডভান্সড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এআরএমএস)।
এ উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় গত জানুয়ারী মাসে বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা দেয়, ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখ থেকে সাতটি সরকারি সংস্থার ক্ষেত্রে হাতে লেখা বা ম্যানুয়ালি ইস্যু করা সিএলপি আর গ্রহণযোগ্য হবে না। এসব নথি অবশ্যই বিএসডব্লিউ সিস্টেমের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
National Single Window (NSW) প্রকল্প কর্তৃক “Celebrating Half a Million CLPs & Seminar on Paperless Customs & Conferring e-Return Champion Certificate to the Tax Payers” শীর্ষক অনুষ্ঠান ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, লা মেরিডিয়ান, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, মাননীয় উপদেষ্টা, অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাব শেখ বশির উদ্দিন, মাননীয় উপদেষ্টা, বাণিজ্য মন্ত্রনালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রনালয়, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত জনাব লুৎফে সিদ্দিকী এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জনাব মো: আবদুর রহমান খান, এফসিএমএ, সচিব, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ এবং চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব, দপ্তর/সংস্থার প্রধানগণ/উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা BSW প্ল্যাটফর্মের ইতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
BSW সিস্টেমটি বাণিজ্য প্রক্রিয়া সহজ ও স্বচ্ছ করার মাধ্যমে আমদানি ও রপ্তানিকারকগণের খরচ হ্রাস করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
গত ০২ জানুয়ারী, ২০২৫ খ্রি: তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে BSW পোর্টাল উদ্বোধন ও আংশিকভাবে সিস্টেমটি চালু করা হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে, সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ইস্যুকারী ১৯ টি সংস্থার মধ্যে ৭ টি সংস্থার (DoE, DGDA, EPB, DoEX, BNACWC, BEPZA and BEZA) ক্ষেত্রে Go-Live এর কার্যক্রম শুরু করা হয়। ইতোমধ্যে অন্য ১২ টি সংস্থাও (BAEC, BGMEA, BKMEA, BSTI, BTRC, CAAB, , DLS, , DoF, PQW, , BAERA, BIDA, CCIE) BSW সিস্টেমে যুক্ত হয়েছে এবং অনলাইনে সাটির্ফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট প্রদানের কার্যক্রম সম্পাদন করছে।
বিগত ২ জুলাই ২০২৫ তারিখে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড হতে পরিপত্র জারীর মাধ্যমে সকল সংস্থার (১৯ টি) ক্ষেত্রেই BSW সিস্টেম এর মাধ্যমে CLP প্রদানের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। BSW এর মাধ্যমে এ পযর্ন্ত মোট ৫,৭৮,৪৯১টি সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট অনলাইনে ইস্যু করা হয়েছে।
অনলাইনে ইস্যুকৃত এসব সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিটসমূহের মধ্যে ৮৪ শতাংশের ক্ষেত্রে আবেদন দাখিলের ১ ঘণ্টার মধ্যে এবং ৯৫ শতাংশের ক্ষেত্রে আবেদন দাখিলের ১ দিনের মধ্যেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য মুহূর্তগুলো:
• Celebrating Half a Million CLPs: BSW প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ০৫ (পাঁচ) লক্ষ সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট (CLP) ইস্যুর মাইলফলক অতিক্রম করায়, এ কৃতিত্বপূর্ণ অর্জন উদযাপন করা হয়। এছাড়াও BSW এর কার্যকারিতা এবং ব্যবসায়ী ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য এর প্রত্যাশিত সুবিধাগুলো তুলে ধরা হয়। অধিকন্তু সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট (CLP) ইস্যুর ফলে বিভিন্ন অংশীজনদের অভিজ্ঞতা ভিডিও ক্লিপের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়।
• Seminar on Paperless Customs: বাংলাদেশের বিনিয়োগ সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পেপারলেস Customs. WTO –TFA Agreement এর আর্টিকেল ১০.৪ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভবিষ্যৎ কাস্টমস এর রূপরেখা হিসেবে Paperless Customs বিষয়ে একটি উপস্থাপনা প্রদান করা হয়। Paperless Customs বাস্তবায়ন হলে পন্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে জবাবদিহিতা ও কার্যকারিতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে ।
• Conferring e-Return Champion Certificate to the Tax Payers: বিগত কর বছরে সর্বাধিক অনলাইন রিটার্ন দাখিলকারী ০৫ টি প্রতিষ্ঠানকে “e-Return Champion” সম্মাননা প্রদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ১) সোনালী ব্যাংক পিএলসি, ২) ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড, ৩) ব্র্যাক, ৪) বুরো বাংলাদেশ, ৫) রেনেটা পিএলসি
প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথিবৃন্দ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন অংশীজনগণ তাঁদের বক্তব্যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
NSW প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নের জন্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে ধন্যবাদ জানিয়ে BSW এবং e-Return সিস্টেমের অধিকতর উন্নয়নের জন্য ভূমিকা রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
প্রকল্প দুটি সফল করার ক্ষেত্রে সকল সহযোগী সংস্থা, উন্নয়ন অংশীদার, বেসরকারি খাতের সকল অংশীজন এবং সম্মানিত সকল করদাতাগণের দৃঢ় ভূমিকার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।
মন্তব্য