× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
নতুন কোম্পানিতে ঝোঁক বিনিয়োগকারীদের
google_news print-icon

বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক নতুন কোম্পানিতে

বিনিয়োগকারীদের-ঝোঁক-নতুন-কোম্পানিতে
গেল সপ্তাহের ৪ কার্যদিবসে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো নিয়ে গঠিত ‘এন’ ক্যাটাগরির সার্বিক লেনদেনে অংশগ্রহণ ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ। টাকার অংকে গত সপ্তাহের ‘এন’ ক্যাটাগরির গড় লেনদেন ছিল ২১২ কোটি টাকা, আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৫১ কোটি টাকা।

পুঁজিবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর লেনদেন বেড়েছে। গত সপ্তাহে আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ২ দশমিক ১৯ শতাংশ বা ৬১ কোটি টাকা।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অন্যান্য কোম্পানির মতো নতুন কোম্পানির শেয়ারের দাম স্থিতিশীল থাকে না। কখনও বাড়ে, কখনও কমে। এই উত্থান-পতনে কোনো কোনো বিনিয়োগকারীরা মুনাফা করতে পারে। তাই নতুন কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি থাকে। তবে বছর শেষে লভ্যাংশ দেয়ার পরিপ্রেক্ষিতে কোম্পানিগুলোর সার্বিক অবস্থা স্পষ্ট হয়।

গেল সপ্তাহের চার কার্যদিবসে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো নিয়ে গঠিত ‘এন’ ক্যাটাগরির সার্বিক লেনদেনে অংশগ্রহণ ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ। টাকার অংকে গত সপ্তাহের ‘এন’ ক্যাটাগরির গড় লেনদেন ছিল ২১২ কোটি টাকা, আগের সপ্তাহে যা ছিল ১৫১ কোটি টাকা।

যে কোনো কোম্পানি এক বছরের কম সময় বা পুঁজিবাজারে প্রথম লভ্যাংশ দেয়ার আগ পর্যন্ত ‘এন’ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত থাকে।

চলতি বছর তালিকাভুক্ত এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের লেনদেন শুরু হয় ২৪ আগস্ট ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে। সর্বশেষ কার্যদিবস ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির সর্বোচ্চ শেয়ারের দর ওঠে ৪৪ দশমিক ৭০ টাকা।

ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমসের লেনদেন শুরু হয় ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ ডিসেম্বর। এই কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে মাত্র একবার; সর্বোচ্চ দাম উঠেছে ৪৩ টাকা।

২৫ অক্টোবর পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করে অ্যাসোসিয়েটড অক্সিজেন। অভিহিত মূল্য ছিল ১০ টাকা। এই সময়ে কোম্পানিটির সর্বোচ্চ দাম উঠেছে ৬৫ টাকা।

‘বুকবিল্ডিং’ পদ্ধতিতে ২৭ টাকা দরে ২ জানুয়ারিতে লেনদেন শুরু হয় এডিএন টেলিকম লিমিটেডের। লেনদেনে উত্থান-পতন থাকলেও এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ দাম ওঠে ৬০ টাকা।

একই পদ্ধতিতে ২৫২ টাকা দরে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড লেনদেন শুরু করে ২৩ সেপ্টেম্বর, যার সর্বোচ্চ দাম উঠেছে ১০২৬ টাকা।

গত সপ্তাহের সার্বিক লেনদেনে ‘এ’ ক্যাটাগরির অবদান ছিল ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির অবদান ছিল ১৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারে ৩৬৫টি কোম্পানি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও বন্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৫টির, কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তীত ছিল ৬৫টির।

ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কোম্পানি সেক্রেটারি পার্থ প্রতিম দাস নিউজবাংলাকে বলেন, নতুন কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা থাকে বেশি। এ কারণেই হয়তো নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগও হয় বেশি।

ইউনিয়ন ক্যাপিটালের তৌহিদুল ইসলাম বলেন, পুঁজিবাজারে অনেক বিষয় জড়িত। সার্বিক অর্থনীতি, আর্থিক প্রতিবেদন, কোম্পানির অবস্থা- এগুলো যখন বিনিয়োগকারীরা সঠিকভাবে যাচাই করতে পারেন, তখনই বিনিয়োগ ঝুঁকি কমে আসে। তা না হলে পুঁজিবাজার ভালো হচ্ছে, এটা সাময়িক বিষয়ে রূপ নেবে। পুঁজিবাজার নিয়ে যে আস্থাহীনতা ছিল তা আবার ফিরে আসবে।

গেল সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় ১৩ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বা দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ১০৮ পয়েন্টে। বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস৩০ সূচক আগের সপ্তাহের তুলনায় গত সপ্তাহে বেড়েছে ২৩ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট। শরিয়াহ ভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক একই সময়ে বেড়েছে ১০ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট।

ডিএসইর বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে ১ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আগের সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ১০ হাজার ৬১৭ কোটি টাকা, যা বেড়ে হয়েছে ৪ লাখ ১৬ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা।

গত সপ্তাহে দেশের প্রধান এই পুঁজিবাজারে মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৬৫৯ কোটি টাকা, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৪ হাজার ১৭৩ কোটি। এ হিসাবে সার্বিক লেনদেন কমেছে, যেখানে নতুন কোম্পানিগুলোর লেনদেন হয়েছে ২১২ কোটি টাকার।

আরও পড়ুন:
ন্যাশনাল পলিমারের রাইট শেয়ার অনুমোদন
ই-জেনারেশন আইপিও আবেদন ১২ জানুয়ারি
৩০ শতাংশ শেয়ার: শর্ত মানল আফতাব অটো
রকেট গতিতে বাড়ছে ইউনিলিভারের শেয়ারের দাম
তিন কোম্পানির ৬ পরিচালকের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Import export started after five consecutive days with Benapole

বেনাপোল দিয়ে টানা পাঁচদিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

বেনাপোল দিয়ে টানা পাঁচদিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু পেট্রাপোল থেকে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করছে পণ্যবাহী ট্রাক। ছবি: নিউজবাংলা
বেনাপোল কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা পাঁচ দিন বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। আজ সকাল থেকে আবারও এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার সকাল থেকে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে। এতে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে বন্দর এলাকায়।

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় গত বুধবার থেকে রোববার পর্যন্ত পাঁচদিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রাখেন বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসায়ীরা।

সোমবার সকালে বেনাপোল কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান আমদানি-রপ্তানি শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা পাঁচ দিন বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। আজ সকাল থেকে আবারও এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

‘ভারতের বিভিন্ন পণ্য বোঝাই ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তবে টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার কারণে পণ্য বোঝাই হাজার হাজার ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় ওপারে পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় দাঁড়িয়ে আছে। এতে করে বেনাপোল বন্দর এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।’

বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ ভূইয়া জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক ছিল।

বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে পাঁচ দিন বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দু’দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল। আজ সকাল থেকে পুনরায় এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
বেনাপোল দিয়ে আট দিনে ভারতে গেল ৪৩৪ টন ইলিশ
বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম
দুর্গাপূজায় বেনাপোলে ৯-১২ অক্টোবর আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারত থেকে এলো আমদানির ১৪ হাজার কেজি ডিম
বেনাপোল দিয়ে কমেছে আমদানি বেড়েছে রপ্তানি বাণিজ্য

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Afternoon market supervision led by trade advisor

বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাজার তদারকি বিকেলে

বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাজার তদারকি বিকেলে বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ফাইল ছবি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ডিম, ব্রয়লার মুরগি, সবজি,আলু, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও ভোজ্যতেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে মাননীয় বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে আজ ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ তারিখ বিকাল ৫টায় ঢাকা মহানগরের কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেটে বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।’

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে সোমবার বিকেলে বাজার তদারকি করা হবে।

দেশজুড়ে নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আতিয়া সুলতানা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘ডিম, ব্রয়লার মুরগি, সবজি,আলু, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, আদা ও ভোজ্যতেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে মাননীয় বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে আজ ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ তারিখ বিকাল ৫টায় ঢাকা মহানগরের কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেটে বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

‘উক্ত বাজার তদারকি কার্যক্রমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন ও জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব মো. আলীম আক্তার খানসহ অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত থাকবেন।’

আরও পড়ুন:
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার 
বিকেলে ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা 
তাঁতীবাজারে পূজামণ্ডপ এলাকায় ছিনতাই: তিনজন আটক
ডিমকে অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য ঘোষণার আহ্বান প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার
কক্সবাজারের আবাসিক হোটেলে পর্যটকের ঝুলন্ত মরদেহ, পকেটে চিরকুট

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Despite the import the price of eggs is not falling behind the syndicate

আমদানি সত্ত্বেও ডিমের দাম কমছে না, নেপথ্যে সিন্ডিকেট

আমদানি সত্ত্বেও ডিমের দাম কমছে না, নেপথ্যে সিন্ডিকেট ভারত থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আসা ডিমের চালান। ছবি: নিউজবাংলা
বেনাপোলের খুচরা ডিম ব্যবসায়ী রাসেল বলেন, ‘সিন্ডিকেট ডিমের দাম নির্ধারণ করে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে ডিমের বাজার চড়া। এসএমএসের মাধ্যমে সিন্ডিকেট চক্র এর দর নির্ধারণ করে। বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকায় ডিমসহ সব কিছুর দাম অনেক বেশি।’

ভারত থেকে বিপুল পরিমাণ ডিম আমদানি সত্ত্বেও বাজারে এর ইতিবাচক প্রভাব নেই। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে দেশের বাজারে ডিমের দাম কমছে না।

বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ভারত থেকে আমদানি করা ডিমগুলো সাদা রঙের এবং এসব ডিম সাধারণত কিনে থাকেন বেকারি ব্যবসায়ীরা। সাধারণ ভোক্তারা বাদামি রঙের ডিম বেশি পছন্দ করেন। বর্তমানে পাইকারি বাজারে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকার উপরে।

আমদানি করা পণ্য সাধারণত পাইকারি বাজারে দাম কমাতে প্রভাব রাখে। তবে এবার ডিমের ক্ষেত্রে ভিন্ন চিত্র দেখা যাচ্ছে।

রোববার যশোরের বেনাপোল ও নাভারণ বাজারে সরেজমিনে দেখা গেছে, পাইকাররা প্রতি পিস ডিম বিক্রি করছেন ১৪ টাকা ৫০ পয়সা দরে। ভারত থেকে ডিম আমদানি হলেও পাইকারি বাজারে এর কোনো প্রভাব দেখা যাচ্ছে না।

সাদা ডিম ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, সাদা ডিমের দাম কিছুটা কম থাকায় বেকারিতে এর চাহিদা একটু বেশি থাকে। অন্যদিকে সাধারণ ভোক্তার কাছে বাদামি রঙের ডিমের চাহিদা একটু বেশি। তাই সাদা ডিম আমদানি হলেও ভোক্তা পর্যায়ে ডিমের দাম কমছে না।

বেনাপোলের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. বিনয় কৃষ্ণ জানান, ভারত থেকে আমদানি করা ডিমের পরিমাণ চাহিদার তুলনায় অনেক কম। সাদা ডিমের দাম কম থাকায় বেকারিতে এর চাহিদা বেশি। কিন্তু দেশে বাদামি ডিমের চাহিদা বেশি। বাদামি ডিমের ওজন ৬০ থেকে ৬৫ গ্রাম হয়ে থাকে, আর সাদা ডিমের ওজন হয় ৫০ থেকে ৫৫ গ্রাম। ভারত থেকে আমদানি করা ডিমের বিক্রয় যথাযথভাবে না হলে পরবর্তী সময়ে আমদানিতে আগ্রহ কমতে পারে।

বেনাপোল ডিম ব্যবসায়ী মো. নজরুল ইসলাম জানান, বর্তমানে ডিমের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে এবং চাহিদাও ভালো। তবে বাড়তি দরে ডিম কিনতে হচ্ছে, যার প্রভাব পাইকারি ও খুচরা বাজারে পড়ছে।

শার্শার নাভারণ এলাকার বাসিন্দা মো. আব্দুল মান্নান বলেছেন, ‘ভারত থেকে ডিম আমদানি করে লাভ কী? খুচরা দোকানগুলোতে ভারত থেকে আমদানি করা ডিম পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে বাদামি রঙের ডিম ১৫ টাকা করে কিনতে হচ্ছে। চাহিদাকে পুঁজি করে অসাধু ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার।’

বেনাপোলের খুচরা ডিম ব্যবসায়ী রাসেল বলেন, ‘সিন্ডিকেট ডিমের দাম নির্ধারণ করে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে ডিমের বাজার চড়া। এসএমএসের মাধ্যমে সিন্ডিকেট চক্র এর দর নির্ধারণ করে, যাতে নজর দেয়া প্রয়োজন।

‘ব্যবসায়ীদের ডিম কেনা ও বিক্রিমূল্য খতিয়ে দেখতে হবে এবং পাইকারি ও খুচরা বাজারে সমানতালে অভিযান পরিচালনা করতে হবে। বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকায় ডিমসহ সব কিছুর দাম অনেক বেশি।’

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের শার্শা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত ইয়াছমিন জানান, তারা নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করছেন। ক্রয়-বিক্রয় রসিদ, মূল্য তালিকা, বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে কিনা সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ডিমের দামে কোনো কারসাজি হচ্ছে কিনা তাও যাচাই করা হবে।

আরও পড়ুন:
ডিমকে অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য ঘোষণার আহ্বান প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার
সাত প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি
বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন
বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম
ঢাকার ২ বাজারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভিযান, জরিমানা ২৯ হাজার

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Chief Adviser Dr Muhammad Yunus appeals to the officers and employees of the NASA group

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আকুল আবেদন

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আকুল আবেদন
নাসা গ্রুপের লোগো। গ্রাফিক্স: নিউজবাংলা
গণমাধ্যমে বৃহস্পতিবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আবেদন জানানো হয়।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারের মুক্তি চেয়ে আকুল আবেদন জানিয়েছেন তাঁর প্রতিষ্ঠান নাসা গ্রুপের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী।

গণমাধ্যমে বৃহস্পতিবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আবেদন জানানো হয়।

নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবেদনটি নিম্নরূপ:

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নাসা গ্রুপের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আকুল আবেদন
আবেদনের কপি

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের প্রতি আকুল আবেদন


জনাব,

আস্সালামু-আলাইকুম।

গত ০১ অক্টোবর ২০২৪ইং তারিখ দিবাগত রাতে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, পিতা. মৃত আনা মিয়া মজুমদার, মাতা. মৃত মাফিয়া খাতুনকে গুলশান থেকে গ্রেফতার করা হয়, তাঁকে যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলা নং ২৮ (৮)২৪-এ গ্রেফতার দেখিয়ে পরবর্তী দিন অর্থাৎ ০২ অক্টোবর ২০২৪ইং তারিখে ৭ দিনের জন্য রিমান্ড দিয়ে ডিবি হেফাজতে প্রেরণ করা হয়। রিমান্ড শেষে তাঁর জামিনের আবেদন বাতিল করে তাঁকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। একজন ৭০ বৎসর বয়স্ক ব্যক্তি ও দেশের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী যিনি ক্যান্সার, থাইরয়েড, হৃদরোগসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত। ইতোপূর্বে একাধিকবার বিদেশে তার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে এবং মেডিকেল চেকআপের তারিখ ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে তার শারীরিক পরীক্ষা ও অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে বলতে চাই যে, তিনি কখনোই কোনো ধরনের রাজনৈতিক দলের সামান্য সদস্যপদও গ্রহণ করেন নাই। এবং কোনো রাজনৈতিক দলের হয়েও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন নাই ।

জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারের নেতৃত্বে নাসা গ্রুপের জন্ম ও বিস্তৃতি লাভ করে এবং দেশে ও বিদেশে সুনাম-সুখ্যাতিসহ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে যাচ্ছে। তাঁর নিরলস এবং অনেকটাই একক পরিশ্রমের ফলে আজ কোম্পানিতে প্রত্যক্ষভাবে ৩০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে কয়েক লাখ লোকের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করছে।

এমতাবস্থায়, জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারকে মিথ্যা, হয়রানিমূলক সাজানো মামলায় আসামি করে কারাগারে আটকে রেখে তাঁর জীবন হুমকির মধ্যে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে এবং সেই সাথে নাসা গ্রুপে যুক্ত বিপুল শ্রমিক-কর্মচারীর জীবন-জীবিকা হুমকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে বিপুলভাবে অবদানকারী একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ীকে কারাগারে রেখে তাঁর সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। তাঁর প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপ ও তদারকি ছাড়া প্রতিষ্ঠানসমূহ কোনোভাবেই পরিচালনা করা সম্ভবপর নয়। তাঁর বয়স ও শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় এবং দেশের শিল্প তথা ব্যবসা-বাণিজ্যের স্বার্থে জনাব মো. নজরুল ইসলাম মজুমদারকে এই সাজানো মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি এবং আর যাতে তাঁর বিরুদ্ধে এ ধরনের কোনো মিথ্যা ও সাজানো মামলা না দেওয়া হয় তার জন্য মহোদয়ের নিকট সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।


বিনীত অনুরোধে

নাসা গ্রুপের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী

আরও পড়ুন:
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রশংসা ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ঢাকা
নিউ ইয়র্ক থেকে ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা
অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা নিয়ে ইউনূস-আইসিসি আলোচনা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে কী থাকছে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Sheikh Bashir Uddin received the Best Business Person of the Year award

‘বেস্ট বিজনেস পারসন অফ দ্য ইয়ার’ সম্মাননা পেলেন সেখ বশির উদ্দিন

‘বেস্ট বিজনেস পারসন অফ দ্য ইয়ার’ সম্মাননা পেলেন সেখ বশির উদ্দিন নেতৃত্ব, ব্যবসায়িক উদ্ভাবন এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার অসামান্য অবদানের জন্য আকিজ বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিনকে সম্মাননা দেয়া হয়। ছবি: আকিজ বশির গ্রুপ
সেখ বশির উদ্দিনের প্রতিষ্ঠিত ‘আকিজ বশির গ্রুপ’ বর্তমানে বহুমুখী গ্রুপ হিসেবে ১৮টি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে। এর মধ্যে রয়েছে সিরামিকস, টেবিলওয়্যার, বাথওয়্যার, পাট, পার্টিক্যাল বোর্ডস, ডোরস, প্যাকেজিং, গ্লাস ও অন্যান্য।

২২তম ডিএইচএল-দ্য ডেইলি স্টার বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ডসে ‘বেস্ট বিজনেস পারসন অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন আকিজ বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেখ বশির উদ্দিন।

তার নেতৃত্ব, ব্যবসায়িক উদ্ভাবন এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার অসামান্য অবদানের জন্য তাকে এ সম্মাননা দেয়া হয়।

সেখ বশির উদ্দিনের প্রতিষ্ঠিত ‘আকিজ বশির গ্রুপ’ বর্তমানে বহুমুখী গ্রুপ হিসেবে ১৮টি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে। এর মধ্যে রয়েছে সিরামিকস, টেবিলওয়্যার, বাথওয়্যার, পাট, পার্টিক্যাল বোর্ডস, ডোরস, প্যাকেজিং, গ্লাস ও অন্যান্য।

প্রতিষ্ঠানটি তিনটি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং ২৫টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করছে। একই সঙ্গে ২৬ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি উৎপাদনশীলতা ও দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

দেশের অর্থনীতি ও সমাজে বিশেষ অবদান রাখা অগ্রগামী ব্যবসায়ীদের সম্মান জানায় ডিএইচএল-দ্য ডেইলি স্টার বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস।

এ বছর যে চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে সেগুলো হলো বিজনেস পারসন অফ দ্য ইয়ার, আউটস্ট্যান্ডিং উইমেন ইন বিজনেস, এন্টারপ্রাইজ অফ দ্য ইয়ার এবং বেস্ট ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন অফ দ্য ইয়ার।

আরও পড়ুন:
এশিয়ার শ্রেষ্ঠ স্যানিটারিওয়্যারের স্বীকৃতি পেল আকিজ বশির গ্রুপের রোসা
বন্যার্তদের পাশে বেকম্যান’স
ম্যানেজার নেবে আকিজ গ্রুপ, নিয়োগ ঢাকায়
প্রোডাকশন ম্যানেজার নেবে আকিজ সুজ
আকিজ ফুডে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Launch of Waltons Digital Campaign Season 21

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ উদ্বোধন

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ উদ্বোধন ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মীমসহ ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। ছবি: সংগৃহীত
সিজন-২১ এ ক্রেতাদের জন্য ‘ডাবল মিলিয়ন’ অফার ঘোষণা করেছে ওয়ালটন। এর আওতায় ওয়ালটনের পণ্য কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০ লাখ টাকা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার উপহার। ১০ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ থাকবে।

সারাদেশে ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ শুরু করছে গ্লোবাল ইলেক্ট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ক্যাম্পেইনের এই সিজনেও ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের জন্য থাকছে বিশেষ চমক।

সিজন-২১ এ ক্রেতাদের জন্য ‘ডাবল মিলিয়ন’ অফার ঘোষণা করেছে ওয়ালটন। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শো-রুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০ লাখ টাকা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।

বুধবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীম। তিনি দেশব্যাপী ক্যাম্পেইনের ২১তম সিজনের উদ্বোধন করেন।

সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার এমডি মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) গালীব বিন মোহাম্মদ, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অফ সেলস মো. ফিরোজ আলম, ওয়ালটনের স্ট্র্র্যাটেজিক বিজনেস ডেভলপমেন্ট বিভাগের প্রধান আরিফুল আম্বিয়া, ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তানভীর রহমান, ফ্রিজের সিবিও তাহসিনুল হক, হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিবিও মোস্তফা কামাল, ওয়ালটন হাই-টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিজনেস কো-অর্ডিনেটর তানভীর আঞ্জুম ও চিফ ইনফরমেশন অফিসার মফিজুর রহমান, ওয়ালটনের ডেপুটি সিএমও জোহেব আহমেদ, টিভির ডেপুটি সিবিও হাবিব ইফতেখার আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

আরও পড়ুন:
বন্যার্তদের পাশে থাকতে পরিবেশক, প্লাজা ও বিক্রয় প্রতিনিধিদের নির্দেশনা ওয়ালটন এমডির
জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণপদক পেল ওয়ালটন
বিশ্বমানের হাইটেক পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের ভবিষ্যত তৈরি করেছে ওয়ালটন: জার্মান রাষ্ট্রদূত
ওয়ালটনের স্মার্ট ফ্রিজে যুক্ত হলো ‘এআই ডক্টর’ ফিচার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ওয়ালটন এক্সক্লুসিভ শোরুম ‘রিলায়েন্স এন্টারপ্রাইজ’ উদ্বোধন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Export earnings up 678 percent in September EPB

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ: ইপিবি

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ: ইপিবি বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির অন্যতম প্রবেশদ্বার চট্টগ্রাম বন্দর। ফাইল ছবি
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।

দেশের তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিক অসন্তোষের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সত্ত্বেও গত সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।

বুধবার সচিবালয়ে রপ্তানি আয় পর্যালোচনা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে ইপিবি’র ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ডের মতে রিয়েল টাইম শিপমেন্টের তথ্যের ভিত্তিতে আমরা তথ্য প্রস্তুত করেছি। এখন থেকে আমরা প্রতি মাসের রপ্তানি আয়ের বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরব।’

ইপিবির দেয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৫ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার। এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১০ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার।

মন্তব্য

p
উপরে