× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
বাজারে লাগাম পড়েছে নভেম্বরে
google_news print-icon

বাজারে লাগাম পড়েছে

বাজারে-লাগাম-পড়েছে
গত নভেম্বরে গড় মূল্যস্ফীতির হার দেখানো হয়েছে ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ, অক্টোবরে যা ছিল ৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমেছে প্রায় ১ শতাংশীয় পয়েন্ট।

বাজারে গিয়ে ক্রেতার যে অনুভূতিই হোক না কেন, অন্তত কাগজ-কলমের হিসাব বলছে, নভেম্বরে কম ছিল জিনিসপত্রের দাম।

গত নভেম্বরে গড় মূল্যস্ফীতির হার দেখানো হয়েছে ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ, অক্টোবরে যা ছিল ৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অর্থাৎ অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমেছে প্রায় ১ শতাংশীয় পয়েন্ট।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিবিএস-এর তথ্য ঠিক হলে নিঃসন্দেহ তা স্বস্তির খবর। গত কয়েক মাস ধরে মূল্যস্ফীতির যে উর্ধ্বমুখী ধারা ছিল, তাতে জনজীবনে নাভিশ্বাস ওঠে।

একটি নির্দিষ্ট সময়ের তুলনায় আরেকটি নির্দিষ্ট সময়ে জিনিসপত্রের সামগ্রিক দাম বেড়ে যাওয়াকে মূল্যস্ফীতি বলে।

জিনিসপত্রের দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই ভোগান্তি বাড়ে স্বল্প আয়ের মানুষের। কঠিন হয়ে পড়ে সামষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনাও।

এ কারণে সব দেশের সরকারই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক থাকে। বাংলাদেশ সরকারও চেষ্টা করছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের। কিন্তু ঠিকমতো সামলে ‍উঠতে পারছে না। সেই বিচারে নভেম্বরে কমার তথ্য সরকারের জন্য স্বস্তির খবর।

বিবিএস বলছে, ডিম, ব্রয়লার মুরগি, মাছ, শাক-সবজি ও মসলার দাম অক্টোবরের তুলনায় নভেম্বরে কমেছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে বড় ভূমিকা রেখেছে।

নভেম্বরে গ্রামে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ, অক্টোবরে চেয়ে যা ১ দশমিক ১২ শতাংশ কম। আর শহরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৪৭, যা অক্টোবরে ছিল ৬ দশমিক ০৩ ভাগ।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
BMMDPs two agricultural schemes to increase climate resilience

জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধিতে বিএমএমডিপির দুই কৃষিবীমা

জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধিতে বিএমএমডিপির দুই কৃষিবীমা
প্রান্তিক কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র বীমা খাতে চালু করা উদয় তহবিলটি জলবায়ু-সচেতন মাইক্রোইন্স্যুরেন্স পণ্যে উদ্ভাবনের জন্য আর্থিক সহায়তা দেবে। আর অভয় তহবিলটি পুনঃবীমাকারীদের সক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

দেশের প্রান্তিক কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রবীমা খাতে নতুন দুটি কৃষিবীমা চালু করেছে বাংলাদেশ মাইক্রোইন্স্যুরেন্স মার্কেট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (বিএমএমডিপি)। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশে সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের অর্থায়নে এবং সুইসকন্টাক্ট বাংলাদেশ-এর বাস্তবায়নে প্রকল্পটি ক্লাইমেট মাইক্রোইন্স্যুরেন্স ইনোভেশন ফান্ড-উদয় এবং ক্লাইমেট রিস্ক রেজিলিয়েন্স ফান্ড-অভয় নামে দুটি রূপান্তরমূলক উদ্যোগ চালু করেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবেলায় এই উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

উদয় তহবিলটি জলবায়ু-সচেতন মাইক্রোইন্স্যুরেন্স পণ্যে উদ্ভাবনের জন্য আর্থিক সহায়তা দেবে। আর অভয় তহবিলটি পুনঃবীমাকারীদের সক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

বিএমএমডিপির টিম লিডার পারভেজ মোহাম্মদ আশেক বলেন, ‘এই তহবিলগুলো জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় আর্থিক সহনশীলতা বাড়াতে প্রয়োজন। এর মাধ্যমে কৃষক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জলবায়ু ঝুঁকির সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য নিরসনে ভূমিকা রাখবে।’

ঢাকায় সুইস দূতাবাসের ডেপুটি হেড অফ মিশন কোরিনি হেঙ্কোজ পিগনানি বলেন, ‘জলবায়ু ঝুঁকি, স্বাস্থ্য সংকট এবং অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দিতে ক্ষুদ্রঋণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশে জলবায়ু-সহনশীল কৃষি মাইক্রোইন্স্যুরেন্সের উদ্ভাবনী সম্ভাবনা’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়। এতে সুইস দূতাবাস, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ব্লু মার্বেল মাইক্রোইন্স্যুরেন্স ইনকরপোরেশন, এমপাওয়ার সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজেস লিমিটেড এবং কেএম দাস্তুর অ্যান্ড কোং লিমিটেডের বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন।

আলোচনায় বিশেষজ্ঞ বক্তারা জলবায়ু সহনশীলতা তৈরিতে উদ্ভাবনী উদ্যোগ ও অংশীদারত্বের গুরুত্ব আরোপ করেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Want to make life easier for people Bashir Uddin

জনগণের জীবনযাত্রা সহজ করতে চাই: বশির উদ্দিন

জনগণের জীবনযাত্রা সহজ করতে চাই: বশির উদ্দিন নবনিযুক্ত বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন। ছবি: বশির উদ্দিন
উপদেষ্টা বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতির ফলে ভোক্তাদের যে পরিমাণ খরচ বেড়েছে, সেই তুলনায় ক্রয়ক্ষমতা বাড়েনি। কোনো মন্ত্রের মাধ্যমে তো দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। এ ব্যাপারে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমন্বিতভাবে কাজ করতে চাই। দেশের জনগণের জীবনযাত্রাকে কিছুটা সহজ করতে চাই।’

দেশের জনগণের জীবনযাত্রাকে সহজ করতে কাজ করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর সোমবার তিনি এ মন্তব্য করেন।

উপদেষ্টা বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতির ফলে ভোক্তাদের যে পরিমাণ খরচ বেড়েছে, সেই তুলনায় ক্রয়ক্ষমতা বাড়েনি। কোনো মন্ত্রের মাধ্যমে তো দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

‘এ ব্যাপারে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে সমন্বিতভাবে কাজ করতে চাই। দেশের জনগণের জীবনযাত্রাকে কিছুটা সহজ করতে চাই।’

সেখ বশির উদ্দিন বলেন, ‘শুরু থেকেই আমি ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চেতনার পক্ষে ছিলাম। আমি কোনো রাজনৈতিক দল, নিজের কোম্পানি ও আত্মীয়-স্বজন কারও কোনো প্রতিনিধিত্ব করছি না এখন। সবার সহযোগিতা নিয়ে কাজ করতে চাই।’

অন্তর্বর্তী সরকারে রোববার যুক্ত হওয়া ব্যবসায়ী সেখ বশির উদ্দিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সামলানোর দায়িত্ব পেয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে সালেহউদ্দিন আহমেদ অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। এখন সালেহউদ্দিন আহমেদ শুধু অর্থ মন্ত্রণালয় সামলাবেন।

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। এখন তিনি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বও পালন করবেন।

আরও পড়ুন:
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে সিঙ্গাপুরের সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা
আকার বাড়ছে উপদেষ্টা পরিষদের, সন্ধ্যায় শপথ 
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
গুম কমিশনকে সর্বোচ্চ সহায়তার প্রতিশ্রুতি প্রধান উপদেষ্টার
নিষিদ্ধ সংগঠন কর্মসূচির চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: উপদেষ্টা আসিফ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
On November 9 the remittance came to 65 million 50 million dollars

নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার

নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায়, অক্টোবরের একই সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল ৭৩ কোটি ৯৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ গত মাসের তুলনায় চলতি মাসের এই সময়ে ৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে।

চলতি নভেম্বর মাসের প্রথম ৯ দিনে দেশে মোট ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, দৈনিক হিসাবে যা গড়ে প্রায় ৭ কোটি ২৮ লাখ ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

রোববার প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, অক্টোবরের একই সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল ৭৩ কোটি ৯৮ লাখ ডলার। অর্থাৎ গত মাসের তুলনায় চলতি মাসের এই সময় পর্যন্ত ৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে।

এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে দেশে ‌আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ১৯ কোটি ৯৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে সর্বোচ্চ ৪২ কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার ডলার।

বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এই নয় দিনে রেমিট্যান্স এসেছ তিন কোটি ১৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার। পাশাপাশি বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার দেশে এসেছে।

রেমিট্যান্স প্রবাহ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৩ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে এসেছে ৬১ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার এবং ১ থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৪ কোটি ২৪ লাখ ১০ হাজার ডলার।

গত জুন মাসে দেশে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। ওই মাসে আসা রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল প্রায় ১৯১ কোটি ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

তবে আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর এই প্রবণতা স্থিতিশীল হতে শুরু করে এবং ওই মাসেই রেমিট্যান্স আসে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ডলার। এরপর সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার এবং অক্টোবরে তা সামান্য হ্রাস পেয়ে আসে ২৩৯ কোটি ৫১ লাখ ডলার।

আরও পড়ুন:
অক্টোবরে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৩৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি
অক্টোবরে ২৬ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১.৯৪ বিলিয়ন ডলার
অক্টোবরে ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৫৩২.৬৬ মিলিয়ন ডলার
অক্টোবরের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৯৮৬ মিলিয়ন ডলার
সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Textile Talent Hunt Season 9 Inauguration 

টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট সিজন ৯ উদ্বোধন 

টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট সিজন ৯ উদ্বোধন  টিটিএইচ সিজন-৯-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অতিথি ও সংশ্লিষ্টরা। ছবি: নিউজবাংলা
বুটেক্সের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জুলহাস উদ্দিন টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট সিজন-৯-এর গ্র্যান্ড লঞ্চিং ঘোষণা করেন। 

বস্ত্র ও পোশাকশিল্পে উদ্ভাবনকে এগিয়ে নিতে টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট (টিটিএইচ) সিজন-৯- এর উদ্বোধন করেছে টেক্সটাইল টুডে ইনোভেশন হাব।

ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে শনিবার গ্র্যান্ড লঞ্চিং হয়।

সেন্ট্রো টেক্স লিমিটেড প্রেজেন্ট ও ইউরো ডাই-সিটিসি পাওয়ার্ড টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট সিজন-৯-এর উদ্দেশ্য হলো এ খাতে কর্মরত ব্যক্তিদের মধ্যে উদ্ভাবনী সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেয়া ও বৃহত্তরভাবে ব্যবসায় উদ্ভাবনের প্রসার।

বুটেক্সের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জুলহাস উদ্দিন টেক্সটাইল ট্যালেন্ট হান্ট সিজন-৯-এর গ্র্যান্ড লঞ্চিং ঘোষণা করেন।

তিনি টেক্সটাইল টুডে ইনোভেশন হাবের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও তারেক আমিনকে অভিনন্দন জানান।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, অনন্ত কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এনামুল হক খান, ইনস্টিটিউশন অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড টেকনোলজিস্টের (আইটিইটি) আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার এহসানুল করিম কায়সার, বাংলাদেশ গার্মেন্টস বায়িং হাউস অ্যাসোসিয়েশন (বিজিবিএ) সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন পাভেল, বাংলাদেশ এপারেল ইউথ লিডার্স এসোসিয়েশন (বায়লা) সভাপতি আবরার হোসেন সায়েম এবং মাসকো গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক এটিএম মাহাবুবুল আলম চৌধুরী।

টিটিএইচ জাজেস প্যানেলের চেয়ারম্যান এবং বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. আইয়ুব নবী খান এবং সদস্য সচিব মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন শিয়াকসহ আরও অনেক বিশিষ্ট শিল্প নেতা, বিশেষজ্ঞ, কারখানার মালিক ও সাংবাদিকরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

টিটিএইচ অষ্টম সিজনের মতো সিজন-৯-এ জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রায় ১০০ জন শিক্ষার্থীকে নির্বাচিত করা হবে। তারা প্রশিক্ষণ ও গ্রুমিং, আইডিয়া অডিশন, অ্যাপটিটিউড টেস্ট এবং নিবিড় তত্ত্বাবধানে গবেষণা বা উদ্ভাবনী প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে উদ্ভাবনী মাস্টারমাইন্ডে (IMs) রূপান্তরিত হবেন।

সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

সেরা ১০০ ইনোভেশন মাস্টারমাইন্ড ৩০ লাখ টাকা সমমানের প্রশিক্ষণ পাবেন। তারা ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত বৃত্তিও পাবেন।

প্রতিটি প্রকল্পে তিনজন ইনোভেশন মাস্টারমাইন্ড এসব প্রকল্পে যুক্ত থাকবেন। একই সঙ্গে থাকবেন শিল্প বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ ও টেক্সটাইল টুডে ইনোভেশন হাবের নিজস্ব সমন্বয়কারী।

এভাবে প্রতিটি দল গঠন করা হবে। তাদের ফলাফল টেক্সটাইল টুডে ইনোভেশন হাব ইনোভেশন কনফারেন্স নামে একটি প্রদর্শনীর মাধ্যমে শিল্পের সঙ্গে শেয়ার করবে।

প্রতিযোগিতার পর, গ্র্যান্ড ফিনালেতে গ্রুপ এবং ব্যক্তিগত উভয় বিভাগে চ্যাম্পিয়ন এবং প্রথম রানার আপ এবং দ্বিতীয় রানার আপদের মোট ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা প্রাইজমানি দেয়া হবে।

উদ্ভাবনশীলতাকে সংহত করতে ইচ্ছুক যেকোনো শাখার যেকোনো স্নাতক স্তরের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।

টেক্সটাইল টেলেন্ট হান্ট সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যাবে বিজনেস ডেভেলপমেন্ট হেড আমজাদ হোসেন মনিরের ০১৭৭৫-৯৯৯৭৪৮ নম্বরে।

আরও পড়ুন:
টেক্সটাইল ট্যলেন্ট হান্টের অষ্টম সিজন শুরু
গ্রিন টেক্সটাইল বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব কারখানা
আবারও চালু হচ্ছে ১৬ টেক্সটাইল মিল
নবমবারের মতো রপ্তানি ট্রফি পেল এনভয় টেক্সটাইলস
হোম টেক্সটাইল এখন দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানি খাত

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The confidence of investors is increasing and the capital market is turning around

আস্থা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার

আস্থা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার ডিএসইর একটি ব্রোকারেজ হাউসে বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘আগাম শেয়ার নিষ্পত্তি, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অফ বাংলাদেশের মাধ্যমে তারল্য সহায়তা এবং সম্ভাব্য মূলধন লাভের কর কমানোসহ বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কারণে বাজারে ইতিবাচক চিত্র দেখা যাচ্ছে।’

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রেখেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বেঞ্চমার্ক সূচক উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘আগাম শেয়ার নিষ্পত্তি, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অফ বাংলাদেশের (আইসিবি) মাধ্যমে তারল্য সহায়তা এবং সম্ভাব্য মূলধন লাভের কর কমানোসহ বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কারণে বাজারে এই ইতিবাচক পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে।’

বিনিয়োগকারীদেরও সচেতনভাবে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করতে দেখা যাচ্ছে। তারা হয় পূর্ববর্তী বিনিয়োগ থেকে মুনাফা সুরক্ষিত করেছে বা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উপার্জনের প্রতিবেদনসহ স্টকগুলোতে মূলধন পুনরায় বিনিয়োগ করেছে। এই নির্বাচনমূলক পদ্ধতি আশার সঞ্চার করায় তা সামগ্রিক বাজারের গতিতে অবদান রেখেছে।

বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৬ দশমিক ৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে পাঁচ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় বাজার লেনদেন ৪৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৬০৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা হয়েছে।

আগের পাঁচ সপ্তাহে ৬১৬ পয়েন্ট হারানোর পর টানা দুই সপ্তাহে ২০২ পয়েন্ট যোগ করেছে ডিএসইএক্স।

ডিএসইর খাতভিত্তিক সূচকগুলোকেও বেশ ভালো করতে দেখা গেছে। ৩০টি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস৩০ ইনডেক্স ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে লেনদেন শেষ করেছে। একইভাবে শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী ডিএসইএস সূচক ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়।

বাজার কার্যকলাপের একটি প্রধান সূচক বাজার লেনদেন এই সপ্তাহে তিন হাজার ২৯ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের দু’হাজার ৮৩ কোটি টাকার লেনদেনের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। সে হিসাবে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৬০৬ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের গড় ৪১৬ কোটি টাকার তুলনায় ৪৫ শতাংশ বেশি।

আরও পড়ুন:
নীতি সহায়তার খবরে শেয়ারবাজারে সুবাতাস বইছে
পুঁজিবাজার সামগ্রিকভাবে ইতিবাচক ধারায় ফেরার ইঙ্গিত
বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি: নয় বিনিয়োগকারীকে ৪২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা জরিমানা
ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখার নির্দেশ
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
No shortage of foreign exchange Import essential goods Governor

বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি নেই, প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করুন: গভর্নর

বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি নেই, প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করুন: গভর্নর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, সরকার শিগগিরই ‌এক কোটি সুবিধাভোগী পরিবারের প্রত্যেকের জন্য বর্তমান পাঁচ কেজি থেকে বাড়িয়ে ১০ কেজি করে প্রয়োজনীয় পণ্য বিতরণ করবে। আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্যপণ্যের সহজলভ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ওএমএস উদ্যোগের জন্য ট্রাকের সংখ্যা বাড়াচ্ছি।’

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার কোনো ঘাটতি নেই উল্লেখ করে বাজারের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করতে ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ে এক সভা শেষে ড. মনসুর সাংবাদিকদের বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রায় কোনো ঘাটতি নেই, যে কেউ এলসি খুলতে পারবেন।’

বাজারে চাহিদা পূরণে প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে ড. মনসুর ব্যবসায়ীদের দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘এলসি খুলুন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করুন এবং বাজারের চাহিদা মেটান।’

গভর্নর মুক্তবাজার অর্থনীতিতে নিজের বিশ্বাস ও আস্থা পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘বাজার শক্তি বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে সহায়তা করবে। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। তবে পরিস্থিতি শান্ত হতে সময় লাগবে।’

ড. মনসুর রেশনিং কর্মসূচি সম্প্রসারণসহ মূল্যস্ফীতি কমানোর লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি ঘোষণা করেন সরকার শিগগিরই ‌কে কোটি সুবিধাভোগী পরিবারের প্রত্যেকের জন্য বর্তমান পাঁচ কেজি থেকে বাড়িয়ে ১০ কেজি করে প্রয়োজনীয় পণ্য বিতরণ করবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্যপণ্যের সহজলভ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ওপেন মার্কেট সেল (ওএমএস) উদ্যোগের জন্য ট্রাকের সংখ্যা বাড়াচ্ছি।’

ড. মনসুর বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি শেষ পর্যন্ত একটি আর্থিক ঘটনা এবং এটি অবশ্যই কার্যকর মুদ্রানীতির মাধ্যমে পরিচালনা করতে হবে।’

তিনি অতিরিক্ত বাজার হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে সতর্ক করেন এবং অতীতের ঘটনাবলী স্মরণ করিয়ে দেন, যেখানে কঠোর পদক্ষেপের ফলে পণ্যের ঘাটতি দেখা দিয়েছিল।

গভর্নর বলেন, ‘আমরা যদি খুব বেশি চাপ প্রয়োগ করি তবে পণ্যগুলো বাজার থেকে অদৃশ্য হয়ে যাবে। ১/১১-এর সময়কালে এবং সাম্প্রতিক ডিম সংকটের সময়ও আমরা তা দেখেছি। বরং এর পরিবর্তে আমরা সংলাপের মাধ্যমে চাপ দিচ্ছি, অতিরিক্ত পর্যবেক্ষণ নয়।

‘আমরা বিশ্বাস করি যে পরিস্থিতি স্থিতিশীল হবে, এটি কেবল সময়ের প্রয়োজন।’

সরবরাহ বাড়ানোর সরকারি প্রচেষ্টা শেষ পর্যন্ত স্বস্তি আনতে সহায়তা করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আরও পড়ুন:
চাল আমদানিতে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহার
চালের আমদানি শুল্ক পুরো মওকুফের সুপারিশ
বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রতি জেলায় টাস্কফোর্স গঠন হয়েছে: আসিফ মাহমুদ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Food inflation rose to 1266 percent in October

অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬ শতাংশ

অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬ শতাংশ
বিবিএসের সবশেষ তথ্য বলছে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ৬ ও সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ।

চলতি বছরের অক্টোবরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ থেকে বেড়ে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সে হিসাবে এক মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ২ দশমিক ২৬ শতাংশ।

আর সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আগের মাস সেপ্টেম্বরে তা ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। বৃদ্ধির হার দশমিক ৯৫ শতাংশ।

এদিকে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে অক্টোবরে ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। সে হিসাবে কমার হার দশমিক ১৪ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
জুলাইয়ে রেকর্ড উচ্চতায় মূল্যস্ফীতি
বাজারের সঙ্গে মিলছে না সরকারের মূল্যস্ফীতির হিসাব
জুনে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০.৪২
খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
মার্চে মূল্যস্ফীতি ৯.৮১ শতাংশ

মন্তব্য

p
উপরে