× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিনোদন
In Gujarat 5 people died in rainfall
google_news print-icon

গুজরাটে বৃষ্টিপাতে ১৮ জনের মৃত্যু

গুজরাটে-বৃষ্টিপাতে-১৮-জনের-মৃত্যু

ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটের কিছু অংশে সোমবার থেকে মুষলধারে বৃষ্টিপাতে কমপক্ষে ১৮ জনের প্রাণহানি হয়েছে। রাজ্যের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে আহমেদাবাদ থেকে এএফপি জানায়, রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলে বাসিন্দাদের সাহায্য করার জন্য দুর্যোগ সহায়তা দল মোতায়েন করা হয়েছে।

গত মঙ্গলবার রাতে রাজ্য সরকার জানায়, ‘বৃষ্টির কারণে ১৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন, এবং দুর্যোগ সহায়তা দলগুলো নিম্নাঞ্চল থেকে কয়েক ডজন মানুষ উদ্ধার করেছে।’

ভয়াবহ ক্ষতিগ্রস্ত পালিতানা ও জেসার শহরে গত ২৪ ঘন্টায় ৮৬৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

রাজ্যের ত্রাণ কমিশনার অলোক কুমার পান্ডে বলেন, ঝড়, বজ্রপাত, প্রতিকূল আবহাওয়া ও কাঠামোগত ধসে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।

পান্ডে বলেন, ‘পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত, এবং দ্রুত ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযান নিশ্চিত করার জন্য আন্তঃবিভাগীয় সমন্বয় জোরদার করা হচ্ছে।’

উদ্ধারকৃতদের মধ্যে রয়েছে গাধাদা এলাকার আম বাগানে আটকা পড়া ১৮ জন কৃষি শ্রমিক এবং সুরেন্দ্রনগর জেলার ২২ জন, যেখানে নদীর পানি উপচে পড়ায় তাদের বাড়িতে ঢুকে পড়ে।

১.৪ বিলিয়ন জনসংখ্যার দেশ ভারত জুড়ে প্রতি বছর বর্ষাকালে আকস্মিক বন্যা এবং ভূমিধসের কারণে বিপূল সংখ্যক মানুষ প্রাণ হারায়।

মন্তব্য

বিনোদন
Alia sends the girl regularly to the e mail but why?

মেয়েকে নিয়মিত ই-মেইল পাঠান আলিয়া, কিন্তু কেন?

মেয়েকে নিয়মিত ই-মেইল পাঠান আলিয়া, কিন্তু কেন?

বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট মেয়ে রাহার জন্মের পর থেকেই প্রতি মাসে তাকে একটি করে ই-মেইল পাঠিয়ে আসছেন। তাতে লেখা থাকে–আজ রাহা প্রথম হেঁটেছে এক পা, আজ সে দাদির কোলে ঘুমিয়ে পড়েছিল, আজ সে বাবার গালে এক ছোট্ট চুমু খেয়েছে।

সেই ই-মেইলের সঙ্গে থাকে অসংখ্য ছবি–কখনও বাবার সঙ্গে খেলায় মত্ত, কখনও মায়ের কাঁধে মাথা রেখে ঘুম। ই-মেইল অ্যাটাচমেন্টে সাজিয়ে রাখা থাকে ছোট ছোট মুহূর্তের জীবন্ত স্মৃতি।

আলিয়া বলেন, আমি চাই, রাহা যখন বড় হবে। ওর যখন ১৫ বছর বয়স হবে, তখন আমি তাকে মেইল বক্সটি দিয়ে বলব, ‘এই দেখো, এগুলো তোমার ছোটবেলার গল্প। এইভাবে আমরা তোমায় ভালোবেসে বড় করেছি।’

রাহা আসার পর অনেক কিছুই বদলেছে আলিয়ার জীবনে। আগের তুলনায় অনেক বেশি ধৈর্য ধরতে পারেন তিনি, অনেক কিছু বুঝে নিতে পারেন সময় নিয়ে।

এক সাক্ষাৎকারে আলিয়া বলেন, ‘আমি নিজেকে নতুন করে চিনতে শিখেছি।’ তবে এই মাতৃত্বের যাত্রা একেবারে খোলামেলা ছিল না শুরু থেকেই। প্রথমদিকে মেয়েকে আড়ালে রাখতে চেয়েছিলেন রণবীর ও আলিয়া।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরুতে রাহার একটিও ছবি প্রকাশ করেননি। কারণ ক্যামেরা আর ফ্ল্যাশ থেকে রাহাকে দূরে রাখতে চেয়েছিলেন তারা। সময়ের সঙ্গে বদলে যায় অনেক কিছু। একদিন আলিয়া নিজেই সবার সামনে নিয়ে এলেন। সেদিন সবাই অবাক হয়েছিলেন।

কারণ, ক্যামেরা দেখে ভয় পায়নি একরত্তি রাহা। সাবলীলভাবে তাকিয়ে পোজও দিয়েছিল। যেন একেবারে তৈরি সে, এই দুনিয়ার আলো আর ক্যামেরার ঝলক সামলাতে। এরপর চলতি বছরে বলিউড অভিনেতা সাইফ আলি খানের ওপর হামলার পর থেকে আরও বেশি সতর্ক হয়ে উঠেছেন রণবীর ও আলিয়া।

ক্যামেরার সামনে আলিয়া নানান চরিত্রে অভিনয় করেন। বাস্তব জীবনে তার সেরা চরিত্র ‘মা’ এবং সেই চরিত্রে তিনি নিজের জন্য নয়, রাহার জন্য প্রতিটি দিন লিখে রেখে যাচ্ছেন একেকটি দৃশ্য। একেকটি লাইভ মেমোরি। যেন একদিন সেই ছোট্ট মেয়েটি যখন জানবে তার জীবনের গল্প; সে যেন দেখে, ভালোবাসা কেমন করে জমা হয় প্রতিদিনের ছোট্ট ছোট্ট মুহূর্তে।

মন্তব্য

বিনোদন
Esha Murder is fascinated by the festival

‘উৎসব’ দেখে মুগ্ধ ‘এশা মার্ডার’–এর বাঁধন

‘উৎসব’ দেখে মুগ্ধ ‘এশা মার্ডার’–এর বাঁধন

ঈদে মুক্তি পায় বাঁধন অভিনীত ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’ ছবিটি। মুক্তির ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও ছবিটি নিয়ে আলোচনা থেমে নেই। যতই দিন যাচ্ছে ছবিটি নিয়ে দর্শকের আগ্রহও বাড়ছে। এদিকে ঈদের আলোচিত আরেক ছবি তানিম নূর পরিচালিত ‘উৎসব’। নিজের অভিনীত ছবির প্রচারের ফাঁকে দেখলেন ‘উৎসব’ ছবিটি। পরে ছবিটি নিয়ে নিজের মুগ্ধতার কথা জানালেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।

গত সোমবার ‘উৎসব’ ছবিটি দেখেছেন বলে নিজের ফেসবুক পোস্টে জানান বাঁধন। দেখার পর নিজের মুগ্ধতার কথা জানালেন এভাবে, ‘উৎসব’ ছবিটি দেখার পর আমার মধ্যে অদ্ভুত ভালো লাগা কাজ করেছে। আমি ভীষণ উচ্ছ্বসিত। ছবি দেখার পর আমি এতটাই উচ্ছ্বসিত ছিলাম যে ছবির পরিচালক তানিমকে ঠিকমতো কৃতজ্ঞতা জানাতে পারিনি।’

‘উৎসব’ আলাদা ধরনের একটা ছবি, যা সাধারণত বাংলাদেশে দেখা যায় না বলেও মন্তব্য করেছেন বাঁধন। তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে এমন চলচ্চিত্র খুব কমই দেখা যায়, যা সুনির্মিত এবং একই সঙ্গে চিত্রনাট্য নিখুঁত—রাজনৈতিকভাবে সচেতন ও লিঙ্গ-সংবেদনশীলও। ছবিটি দেখার পর সত্যিই আমি একেবারে বাক্‌রুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। আমি সব সময়ই বিশ্বাস করে এসেছি, আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে আরও প্রগতিশীল নির্মাতা দরকার, তার থেকেও বেশি দরকার এমন প্রযোজক, যাদের মধ্যে সুনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি ও সাহস থাকবে, যারা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে চান।’

তানিম নূর পরিচালিত ‘উৎসব’ বাঁধনের মাঝে আশার সঞ্চার করেছে বলেও জানালেন। বাঁধন লিখেছেন, ‘উৎসব’ আমাকে আশার আলো দেখিয়েছে। গর্বিত করেছে। আর আমাকে যেটা সবচেয়ে বেশি অবাক করেছে, তা হলো দর্শকের প্রতিক্রিয়া। মনে হয়েছে, দর্শকেরা পুরোপুরি তৈরি। তারা এই ধরনের সিনেমা দেখতে চায়।’

সবশেষে বাঁধন লিখেছেন, ‘এখনই সবচেয়ে সুন্দর সময়, ভাবার সময়, আমাদের প্রতিভাবানদের নিয়ে আসলে কী করছি। আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, যে সমাজ আমাদের তৈরি করেছে, সেই সমাজকে আমরা কী দিচ্ছি।’

‘উৎসব’ ছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন জাহিদ হাসান, আফসানা মিমি, জয়া আহসান, অপি করিম, চঞ্চল চৌধুরী, তারিক আনাম খান, সৌম্য জ্যোতি, সাদিয়া আয়মান প্রমুখ।

মন্তব্য

জলকেলিতে মত্ত মিম

জলকেলিতে মত্ত মিম

শ্রীলঙ্কার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে হারিয়ে গিয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিম। লাক্স তারকা। সেখানকার প্রতিটি মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করে ভক্ত-অনুসারীদের সঙ্গে ভাগ করে নিচ্ছেন এই লাক্স তারকা।

শ্রীলঙ্কার কন্দালামা হ্রদের পাশে সবুজেঘেরা এক রিসোর্টে স্বামী সনি পোদ্দারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন মিম। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রিসোর্টের সুইমিংপুলে সাঁতার কাটছেন তিনি, আর একপাশে পাহাড়, অন্যপাশে হ্রদ । প্রকৃতির মাঝেই যেন নিজেকে বিলীন করে দিয়েছেন এই জনপ্রিয় নায়িকা।

প্রকাশিত ছবির সঙ্গে দেওয়া ক্যাপশনে মিম লিখেছেন, ‘যখন প্রকৃতি তোমার হাতের তালুতে পুরোপুরি এসে যায়। যা ছবির সঙ্গে যেন অদ্ভুতভাবে মিলে গেছে।’ ভ্রমণের প্রতি মিমের দুর্বলতা নতুন কিছু নয়। আগের ঈদেও থাইল্যান্ড ভ্রমণের ছবি ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এবার তার গন্তব্য শ্রীলঙ্কা, আর সঙ্গী স্বামী, যার ফলে ভক্তদের আগ্রহ যেন দ্বিগুণ।

অভিনেত্রী হিসেবে মিমকে সবশেষ বড় পর্দায় দেখা গেছে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পাওয়া রায়হান রাফী পরিচালিত ‘দামাল’ ছবিতে। তার আগে একই বছর ঈদুল আজহায় মুক্তিপ্রাপ্ত ‘পরাণ’ সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয়ের মাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন তিনি। ‘পরাণ’-এর সফলতার পর নতুন নতুন প্রস্তাব পেলেও স্ক্রিপ্ট এবং চরিত্র পছন্দ না হওয়ায় আপাতত নতুন প্রজেক্টে যুক্ত হননি মিম।

তবে ভ্রমণপ্রেমী এই তারকার ছুটি কাটানোর ছবি দেখে নেটিজেনদের দাবি, পর্দায় যতই অনুপস্থিত থাকুন না কেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় মিম যেন পুরোপুরি অনস্ক্রিনেই রয়েছেন।

মন্তব্য

বিনোদন
Two Bangla must work together Jaya Ahsan

দুই বাংলাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: জয়া আহসান

দুই বাংলাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: জয়া আহসান

দীর্ঘ সময় পর ঈদুল আজহায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে জয়া আহসান অভিনীত দুটি সিনেমা। একটি রায়হান রাফীর ‘তাণ্ডব’, অন্যটি তানিম নূরের ‘উৎসব’। সেই আমেজ না কাটতেই কলকাতার নতুন সিনেমার শুটিং শুরু করলেন জয়া। গত শনিবার মহরতের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে কৌশিক গাঙ্গুলীর ‘আজও অর্ধাঙ্গিনী’র শুটিং। প্রথম পর্ব ‘অর্ধাঙ্গিনী’র মতো এবারও জয়ার সঙ্গে থাকছেন কৌশিক সেন ও চূর্ণী গাঙ্গুলী। এই তিনজনের সঙ্গে নতুন পর্বে যুক্ত হচ্ছেন ইন্দ্রাশিস রায়।

গল্পের পটভূমি সম্পর্কে জানা যায়, সুমনের (কৌশিক) অসুস্থতাকে কেন্দ্র করে তার সাবেক স্ত্রী শুভ্রা (চূর্ণী) ও বর্তমান স্ত্রী মেঘনার (জয়া) দেখা হওয়া এবং টানাপড়েনকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল অর্ধাঙ্গিনীর পটভূমি। আগের ঘটনার বছর দুয়েক পর একটা বিয়েকে কেন্দ্র করে আবার মুখোমুখি হয় সুমন, শুভ্রা ও মেঘনা।

‘অর্ধাঙ্গিনী’র মতো এবারের সিনেমাটি নিয়েও আশাবাদী জয়া আহসান। তাঁর ভাষ্য, ‘কৌশিকদার সঙ্গে আমরা খুব এনজয় করে কাজ করি। এবারও তেমনটি হবে। কাজের ক্ষেত্রে প্রতিদিন আলাদা অভিজ্ঞতা হয়। নিজেকে আরও উন্নত করি অভিনেত্রী হিসেবে। এতে আবারও আমার সহশিল্পী হিসেবে চূর্ণী গাঙ্গুলীকে পাচ্ছি। তার মতো অভিনেত্রী পাওয়া মানে নিজের চরিত্রের আরও উত্তরণ ঘটা।’

‘আজও অর্ধাঙ্গিনী’র শুটিংয়ে যোগ দেওয়ার আগের দিন পর্যন্ত জয়া ঢাকায় ব্যস্ত সময় পার করেছেন ঈদের দুই সিনেমার প্রচারে। ‘তাণ্ডব’ ও ‘উৎসব’ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহে দারুণ খুশি অভিনেত্রী। এদিকে কলকাতায় ছবির শুটিং শুরুর আগে দুই বাংলার শিল্পীদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বানও জানিয়েছেন। কোনো রকম বিচ্ছিন্নতা দুই বাংলার শিল্পীদের কাম্য নয় বলেও জানান জয়া।

কলকাতার টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জয়া আহসান বলেন, ‘কোনোভাবেই শিল্পীদের বিচ্ছিন্নতা কাম্য নয়। কোনোভাবেই কাম্য নয়। শিল্পীদের কাজ হচ্ছে সবকিছু একসঙ্গে করা। আমরা যে রকম বলি গ্লোবাল, গ্লোবালি আমরা যে বেঁচে আছি—সে অর্থে শিল্পীদের তো কোনো ভৌগোলিক সীমারেখা থাকা উচিত নয়। তার ভেতর আমাদের সংস্কৃতি এক, মূল্যবোধ এক, আবেগ-অনুভূতি এক, সেখানে আমরা কেন বিচ্ছিন্ন থাকব! সবচেয়ে বড় কথা—আমাদের ভাষা এক। আমরা বাংলায় কথা বলি। আমাদের চেষ্টাটা সব সময় থাকবে, পৃথিবীর যে কোণে যে বাঙালিই থাকুক, যে বাংলাভাষী মানুষই থাকুক, তাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা—তা আমাদের শিল্পকর্ম দিয়ে। এটার জন্য আমাদের দুই বাংলাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে’ কথা প্রসঙ্গে জয়া আহসান তার কথায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ব্যাপারও তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক পটভূমির যে ব্যাপারগুলো, তা যারা দেশের নীতিনির্ধারক আছেন, এসব তাদের সমস্যা। এসব সমস্যা তারাই আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবেন। আমাদের দুই দেশের জনগণের মধ্যে কোনো বিদ্বেষ, কোনো রকম অসহিষ্ণুতা কখনোই কাম্য নয়, সেটা আমরা হতে দিতে চাই না।’

মন্তব্য

বিনোদন
Actress Shabana is unknown

অভিনেত্রী শাবানার অজানা ১৫ তথ্য

অভিনেত্রী শাবানার অজানা ১৫ তথ্য

বাংলা চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম শাবানা। ১৯৫২ সালের ১৫ জুন তিনি পুরান ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। সে হিসেবে ৭৩ বছর পূর্ণ করে ৭৪–এ পদার্পণ করলেন শাবানা। শাবানা বাংলার ঘরে ঘরে ছিলেন দেবীতুল্য অভিনেত্রী।

সব শ্রেণির দর্শকদের কাছে এই অভিনেত্রী ছিলেন শ্রদ্ধার পাত্র। জীবন্ত অভিনয় দিয়ে খুব সহজেই দর্শক হৃদয়ে প্রবেশ করতে পেরেছিলেন বলেই অভিনয় থেকে বিদায় নেওয়ার পরেও তার কথা ভুলতে পারে না এদেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি।

শাবানা সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য তুলে ধারা হলো পাঠকদের জন্য-

১. শাবানার আসল নাম আফরোজা সুলতানা রত্না। চলচ্চিত্রে নাম পরিবর্তন করে হন শাবানা।

২. ১৯৬৭ সালে পরিচালক এহতেশামের উর্দু ছবি ‘চকোরি’ দিয়ে পর্দায় আগমন।

৩. শাবানা অভিনীত ছবির সংখ্যা প্রায় ৫০০ এর মতো।

৪. বাংলা ছবিতে দর্শকদের সবচেয়ে বেশি চোখে জল আনা অভিনেত্রীর নাম শাবানা।

৫. নায়ক-নায়িকার বাইরেও ভাবী-মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে সিনেমাকে টেনে নিয়ে যেতে পারতেন শাবানা।

৬. শাবানার স্বামীর নাম ওয়াহিদ সাদিক। যিনি একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক।

৭. শাবানার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল ‘এস এস প্রোডাকশনস’।

৮. অভিনয়ের জন্য ১১ বার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শাবানা। যা বাংলা চলচ্চিত্র জগতে ইতিহাস।

৯. শাবানার বাবার নাম ফয়েজ চৌধুরী যিনি একজন টাইপিস্ট ছিলেন এবং মা ফজিলাতুন্নেসা ছিলেন গৃহিনী।

১০. শাবানা অভিনীত সর্বশেষ চলচ্চিত্র ছিল ‘ঘরে ঘরে যুদ্ধ।

১১. শাবানার জন্ম ঢাকার গেন্ডারিয়ায়। পৈতৃক বাড়ি চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার ডাবুয়া গ্রামে।

১২. শাবানার বিপরীতে প্রথম নায়ক ছিলেন নাদিম।

১৩ . শাবানা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার তাই ইতি ঘটে মাত্র ৯ বছর বয়সে।

১৪.শাবানা এখন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে থাকেন

১৫. শাবানার ঢাকার বাসা বারিধারায়। দেশে এলে, এখানেই থাকেন পরিবারসহ।

মাত্র আট বছর বয়সে সিনেমায় অভিনয়ে নাম লেখান শাবানা। এহতেশাম পরিচালিত ‘নতুন সুর’ নামের ছবিতে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে কাজ করেন। এরপর ‘চকোরী’ ছবিতে নায়িকা চরিত্রে অভিনয় শুরু। ২৫ বছর ধরে অভিনয় থেকে দূরে সরে আছেন চলচ্চিত্রের গুণী এই অভিনয়শিল্পী।

অভিনয়জীবনে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা অবস্থায় হুট করেই যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান তিনি। শুরুর দিকে নিউইয়র্কে থাকলেও এখন স্বামী, সন্তান, নাতি-নাতনি নিয়ে নিউ জার্সিতে থাকছেন।

মন্তব্য

বিনোদন
Runa Khan at the center of the discussion again

ফের আলোচনার কেন্দ্রে রুনা খান

ফের আলোচনার কেন্দ্রে রুনা খান

বয়স নিয়ে সর্বদাই অকপট থাকেন রুনা খান। বয়স চল্লিশের কোটায় থাকলেও তা যেন কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি তার কাছে। প্রতিনিয়তই নিজেকে নতুনভাবে মেলে ধরছেন অভিনেত্রী ও মডেল রুনা খান। শুধু অভিনয় শৈলীতেই নয়, সময়ের সঙ্গে নিজের রূপ-লাবণ্যও ধরে রেখেছেন রুনা খান।

অভিনেত্রী মনে করেন, বয়স লুকানো যায় না, লুকানোর বিষয়ও না। বয়স উদযাপন করার বিষয়। তবে বাড়তি বয়স নিয়ে অন্যান্য তারকাদের সঙ্গেও তুলনা করা হয় রুনাকে। বিশেষ করে, পঞ্চাশের অভিনেত্রী জয়া আহসানের সঙ্গে তুলনা করা হয় তাকে।

আর এ বিষয়টিকে ‘বোকা চর্চা’ বলে মনে করেন রুনা খান।

নিজেকে নানা ভাবে নীরিক্ষণ করছেনে এই অভিনেত্রী। ওজন কমিয়েছেন। নিজের ফ্যাশন ধরনে এনেছেন পরিবর্তন।

এ কারণে সাম্প্রতিক সময়ে আলোচনায় আসছেন বারবার। রুনা খান এখন রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল শুক্রবার তিনি হাডসন নদীর তীরে বেশকিছু ছবি তুলে পোস্ট করেছেন। ছবিগুলো নিয়ে বেশ চর্চা হচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে।

রুনা খানের মন্তব্যবাক্সে সাধারণের মন্তব্য করতে পারছেন না, তা ছবিগুলো সামাজিক মাধ্যমে সেভ করে পোস্ট করে অনেকেই মন্তব্য করছেন।

এসব মন্তব্যে ইতিবাচক নেতিবাচক অভিমত রয়েছে।

তবে নির্মাতা নোমান রবিন নিজের অভিমত জুড়ে দিয়েছেন। তিনি নিজের ভাষায় বলছেন, আমার বউডারে এমন বেহেস্তি পোষাকে মুক্ত আকাশের নিচে উড়তে দেখতাম চাই। কোনো টেনশন ছাড়া, জড়তা ছাড়া বউ বাচ্চাগুলারে চলাফেরা করতে দেখতে চাই। আম্রিকা এমন এক দেশ যেখানে চোখের ইবাদত, মুখের ইবাদত, সর্বোপরি চিন্তার ইবাদতকে প্রধান্য দেয়া হয়। খুব শিগ্রই নিউইয়র্কে আসমু। ভালো থাকো।

ঈদুল আজহায় চলচ্চিত্র-সিরিজ—সব মাধ্যমেই রয়েছেন অভিনেত্রী রুনা খান। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই-এ এসেছে তাঁর ওয়েব সিরিজ ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। অন্যদিকে, আইস্ক্রিনে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব সিরিজ ‘পাপ কাহিনী’ এবং ওয়েব ফিল্ম ‘নীলপদ্ম’।

মন্তব্য

p
উপরে