× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিনোদন
Eid ul Azha is being released in Charki in 2021
google_news print-icon

ঈদুল আযহা ২০২৫ এ চরকিতে মুক্তি পাচ্ছে যে চলচ্চিত্রগুলো

ঈদুল-আযহা-২০২৫-এ-চরকিতে-মুক্তি-পাচ্ছে-যে-চলচ্চিত্রগুলো

এবারের ঈদুল আযহায় চরকি তার গ্রাহকদের জন্য নিয়ে আসছে স্বয়ংসম্পূর্ণ এক প্যাকেজ। এই এক ওটিটিতেই সিনেপ্রেমিরা পেয়ে যাবেন ভরপুর বিনোদন। সেই মহা আয়োজনের নাম ‘বিরাট গরুর হাট’। গ্রামীণফোন নিবেদিত এই আয়োজনে থাকছে দর্শকনন্দিত সেরা ৪টি চলচ্চিত্র। এগুলোর সব কটিই ইতোমধ্যে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে চলতি বছরের রোজার ঈদে। চলুন, দেখে নেয়া যাক- ঈদ আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তুলতে কোন সিনেমাগুলো আসছে চরকির পর্দায়।

এই কুরবানী ঈদে চরকিতে দেখা যাবে যে সিনেমাগুলো

.

বরবাদ

এ পর্যন্ত দেশে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে দর্শক আগ্রহের শীর্ষে রয়েছে সুপারস্টার শাকিব খানের ‘বরবাদ’। এটি রচনা ও পরিচালনার মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্র নির্দেশনায় অভিষেক ঘটে মেহেদী হাসান হৃদয়ের। ছবিতে শাকিব খানের নায়িকা হিসেবে নজর কেড়েছিলেন কলকাতার অভিনেত্রী ইধিকা পাল। ২০২৩-এর ব্যবসা সফল মুভি ‘প্রিয়তমা’র পর শাকিবের সাথে এটি ইধিকার দ্বিতীয় কাজ।

অ্যাকশন ছবিটির আরও এক বিশেষ আকর্ষণ ছিলেন ভারতীয় অভিনেতা যীশু সেনগুপ্ত। কলকাতার নায়িকা নুসরাত জাহান এবং মানব সচদেবের আইটেম গান দর্শকমহলে বেশ আলোচিত হয়।

এছাড়া নানা চরিত্রে দেখা গেছে মিশা সওদাগর, দিলারা জামান, সাম ভট্টাচার্য, শহীদুজ্জামান সেলিম, মামুনুর রশীদ, ফজলুর রহমান বাবু, ইন্তেখাব দিনার, রিয়া গাঙ্গুলী চক্রবর্তী, নরেশ ভূঁইয়া, নাদের চৌধুরী, এবং কাজী হায়াৎকে।

দাগি

২০২৩ সালে ব্যাপক প্রতিযোগিতা করেছিলো ‘প্রিয়তমা’ ও ‘সুড়ঙ্গ’ ছবি দুটি। তারপর চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মত শাকিবের সাথে চলচ্চিত্র যুদ্ধে অবতীর্ণ হন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো। ঈদুল ফিতর ২০২৫-এর সেরা ছবির কাতারে অনায়াসে দ্বিতীয় স্থানটি দখল করে নেয় ‘দাগি’।

নিশোর প্রথম ছবি ‘সুড়ঙ্গ’-এর মত এখানেও তার বিপরীতে নায়িকা হিসেবে ছিলেন তমা মির্জা। একটি বিশেষ চরিত্রে ছিলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার জয়ী অভিনেত্রী সুনেরাহ বিনতে কামাল।

নির্দেশনার পাশাপাশি সিনেমার কাহিনী, চিত্রনাট্য, ও সংলাপ লিখেছেন শিহাব শাহীন। ২০১৫ সালের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’-এর পর এটি নির্মাতার দ্বিতীয় মুভি।

ছবির অন্যান্য অভিনয়শিল্পীরা হলেন শহীদুজ্জামান সেলিম, মনোজ কুমার প্রামানিক, গাজী রাকায়েত, মনিরা আক্তার মিঠু, মিলি বাশার, এবং রাশেদ মামুন অপু।

জংলি

রোজার ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিগুলোর মধ্যে আরও একটি সুপরিচিত শিরোনাম ‘জংলি’। এম রাহিমের পরিচালনায় মুভিটির শ্রেষ্ঠাংশে ছিলেন এ সময়কার জননন্দিত তারকা সিয়াম আহমেদ। ছবিতে তার প্রধান সহশিল্পী হিসেবে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন শবনম বুবলী ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

এছাড়াও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গেছে দিলারা জামান, শহীদুজ্জামান সেলিম, রাশেদ মামুন অপু, এরফান মৃধা শিবলু, এবং সোহেল খানকে।

চক্কর ৩০২

ঈদুল ফিতরে মোশাররফ করিমের ভক্তদের ঈদ আনন্দটা আরও একধাপ বাড়িয়ে দিয়েছিলো ‘চক্কর ৩০২’। সিনেমাটির গল্প লেখা থেকে শুরু করে, পরিচালনা, ও সহ-প্রযোজনা করেছেন এ সময়ের উদীয়মান অভিনেতা শরাফ আহমেদ জীবন।

ছবিতে মোশাররফ করিমের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিকিতা নন্দিনী শিমু।

অন্যান্য কুশিলবদের মধ্যে ছিলেন ইন্তেখাব দিনার, তারিন জাহান, রওনক হাসান, মৌসুমী নাগ, শাশ্বত দত্ত্ব, সারা আলম, সুমন আনোয়ার, আহমেদ গোলাম দস্তগীর শান, ডিকন নূর, ও ফারজানা বুশরা।

শেষাংশ

ঈদুল আযহা ২০২৫- চরকির ‘বিরাট গরুর হাট’ হতে যাচ্ছে মহা আড়ম্বড়পূর্ণ। তা বলা বাহুল্য যে, ৪টি ছবির মধ্যে শাকিবের ‘বরবাদ’ দর্শক আগ্রহে অন্যগুলো থেকে অনেকটা এগিয়ে থাকবে। তারপরেই সিনেপ্রেমিদের দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকবে নিশোর ‘দাগি উপর। একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গ্রাহকদের আকষর্ণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সিয়াম-বুবলির ‘জংলি’। আর ‘চক্কর ৩০২’-এর জন্য মোশাররফ করিম ভক্তদের সরব উপস্থিতি থাকবে ওটিটি দর্শকমহলে। সব মিলিয়ে, এ বছরের সেরা চলচ্চিত্রগুলো আরও একবার নতুন উদ্যমে হৈচৈ তুলতে যাচ্ছে বিনোদন জগতে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

বিনোদন
Tabu is appearing in terrible form again

ফের ভয়ঙ্কর রূপে হাজির হচ্ছেন টাবু

ফের ভয়ঙ্কর রূপে হাজির হচ্ছেন টাবু

চরিত্রের গভীরতা, আত্মস্থ অভিনয় আর চোখে না দেখা অনুভবকে পর্দায় ছুঁয়ে দেওয়ার ক্ষমতায় বলিউড অভিনেত্রী টাবু বরাবরই অন্যদের থেকে আলাদা। সংবেদনশীল মা, রহস্যে মোড়া নারী কিংবা প্রতিবাদী আত্মা। প্রতিটি ভূমিকায় তিনি নিজেকে নতুনভাবে উপস্থাপন করেছেন। এবার সেই গুণী অভিনেত্রী সম্পূর্ণ ভিন্ন এক রূপে ফিরছেন বড়পর্দায়।

বলিউড আর দক্ষিণী সিনেমার গণ্ডি ছাড়িয়ে, টাবু এবার অভিনয় করতে চলেছেন একেবারে শক্তিশালী, নির্মম এবং জটিল এক খল চরিত্রে। দক্ষিণ ভারতের খ্যাতনামা নির্মাতাপুরী জগন্নাথ পরিচালিত নতুন সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। ছবিতে টাবুর বিপরীতে থাকছেন জনপ্রিয় অভিনেতা বিজয় সেতুপতি, যিনি তার অভিনয়ের পরিধি ও চরিত্র নির্বাচনের জন্যই আলাদা করে পরিচিত।

টাবু ও বিজয়ের এই প্রথম একসঙ্গে কাজ, আর এই যুগলবন্দি নিয়েই ইতোমধ্যে বলিউড ও দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে শুরু হয়েছে চর্চা। নির্মাতাদের ভাষায়, দুই অভিজ্ঞ শিল্পীর মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে এই ছবির মূল আকর্ষণ। যদিও ছবির নাম এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে জানা গেছে, এটি হবে একটি অ্যাকশন-ড্রামা ঘরানার সিনেমা। বর্তমানে চলছে চিত্রনাট্যের কাজ। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী, চলতি বছরের শেষ দিকে শুটিং শুরু হবে এবং সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরই মুক্তি পাবে সিনেমাটি।

টাবুর এই চরিত্রটি তার আগের সব নেতিবাচক ভূমিকাগুলোর চেয়েও বেশি তীক্ষ্ণ ও মনস্তাত্ত্বিকভাবে জটিল বলে দাবি নির্মাতাদের। ‘মকবুল’, ‘হায়দার’, ‘অন্ধাধুন’-এ তিনি যে ধূসর আবহে অভিনয় করেছেন, তা এখনো সিনেমাপ্রেমীদের স্মৃতিতে জ্বলজ্বলে। তবে এবারের চরিত্রে তিনি হতে চলেছেন আরও ভয়ঙ্কর, আরও প্রভাবশালী। এই চরিত্রের জন্য টাবু নিচ্ছেন বিশেষ প্রস্তুতি।

শুধু মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নয়, মারপিটের দৃশ্যগুলোকে বাস্তবসম্মত করে তুলতে তাকে শিখতে হচ্ছে বিশেষ রকমের স্টান্ট ও ফিজিক্যাল ট্রেনিংও। চরিত্রের খুঁটিনাটি বুঝে নিতে নিজেই ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে।

এদিকে টাবুর হাতে বর্তমানে রয়েছে বহুল প্রতীক্ষিত ‘দৃশ্যম ৩’, যা এই জনপ্রিয় থ্রিলার ফ্র্যাঞ্চাইজির শেষ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত। প্রথম দুটি কিস্তিতে একজন ক্ষুব্ধ পুলিশ অফিসার হিসেবেই তিনি ছিলেন দর্শকদের কাছে আতঙ্ক ও সহানুভূতির মিশ্রণ। নির্মাতারা ইঙ্গিত দিয়েছেন, তৃতীয় কিস্তিতে তার চরিত্র আরও জটিল ও দ্বন্দ্বে ভরা হবে।

টাবু মানেই অভিনয়ে ভরসা। আর এবার যখন তিনি পুরোদস্তুর খলচরিত্রে, তখন স্বাভাবিকভাবেই দর্শকদের আগ্রহও তুঙ্গে। এই ছবিটি শুধু তার ক্যারিয়ারের জন্য নয়; বরং সমগ্র ভারতীয় সিনেমার খলচরিত্রের উপস্থাপনাতেই একটি নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে। এখন শুধু অপেক্ষা। এই ভয়ঙ্কর সুন্দর টাবুকে বড় পর্দায় দেখার। সূত্র: গিল্ড ডটকম।

মন্তব্য

বিনোদন
The legendary actor of the south went to Kota Srinivas Rao

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

তেলেগু চলচ্চিত্রের বর্ষীয়ান অভিনেতা ও সাবেক বিধায়ক কোটা শ্রীনিবাস রাও আর নেই। রবিবার (১৩ জুলাই) ভোর রাতে তিনি হায়দরাবাদের ফিল্মনগর এলাকায় নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তিনি দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত সমস্যা ও শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। কোটা শ্রীনিবাস রাও রেখে গেছেন স্ত্রী রুক্মিণী ও দুই কন্যাকে।

জন্ম ও শুরু

১৯৪২ সালের ১০ জুলাই অন্ধ্রপ্রদেশের কৃষ্ণা জেলার কাঙ্কিপাড়ু গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন কোটা শ্রীনিবাস রাও। তার মা কোটা সীতারামার অনুপ্রেরণায় ছাত্রজীবনেই তিনি মঞ্চে অভিনয় শুরু করেন। চলচ্চিত্রে আসার আগে তিনি স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াতে কর্মরত ছিলেন।

চলচ্চিত্র জীবন

১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘প্রাণম খারেদু’ ছবির মাধ্যমে তেলেগু সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয়। এরপর দীর্ঘ অভিনয়জীবনে তিনি অভিনয় করেছেন প্রায় ৭৫০টি সিনেমায়। এর মধ্যে রয়েছে তামিল, হিন্দি, কন্নড় ও একটি মালয়ালম ভাষার সিনেমাও।

খলঅভিনেতা, চরিত্রাভিনেতা এবং কমেডিয়ান—সব ধরনের ভূমিকায় তিনি দর্শকদের মন জয় করেছেন। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ৯টি নন্দী পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১৫ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করে।

রাজনৈতিক জীবন

চলচ্চিত্রের পাশাপাশি রাজনীতিতেও সক্রিয় ছিলেন তিনি। ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বিজয়ওয়াড়া (পূর্ব) বিধানসভা আসনের বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর মৃত্যুতে চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

মন্তব্য

বিনোদন
Three movies of the tide awaiting release

মুক্তির অপেক্ষায় জয়ার তিন সিনেমা

মুক্তির অপেক্ষায় জয়ার তিন সিনেমা

সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ঢাকা ও কলকাতা দুই ইন্ডাস্ট্রিতেই সমানতালে কাজ করছেন তিনি। গত কোরবানি ঈদেই দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় তার দুই সিনেমা ‘তাণ্ডব’ ও ‘উৎসব’। তার আগে মুক্তি পায় ‘জয়া ও শারমিন’ নামে আরও এক সিনেমা।

দুই মাসে মুক্তি পায় জয়ার তিন সিনেমা। সেগুলোর প্রচার-প্রচারণায় দেশের প্রেক্ষাগৃহে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছিলেন তিনি। এমন সময় ডাক আসে কলকাতা থেকে। উড়াল দেন সেখানে। অংশ নেন ‘আজও অর্ধাঙ্গিনী’ নামে একটি সিনেমার শুটিংয়ে। যা সম্প্রতি শেষ করেছেন। এটি দুই বছর আগে মুক্তি পাওয়া ‘অর্ধাঙ্গিনী’ সিনেমার সিকুয়েল। চলতি বছরেই সিনেমাটির মুক্তির সম্ভাবনা আছে।

এদিকে ১৮ জুলাই সেখানে মুক্তি পাচ্ছে জয়া অভিনীত সিনেমা ‘ডিয়ার মা’। অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী নির্মিত এ সিনেমার প্রচার নিয়ে বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন তিনি। কিছুদিন আগেই প্রকাশ্যে আসে এর ট্রেলার। সেখানে জয়ার সঙ্গে তার দত্তকসন্তানের রসায়ন তুলে ধরা হয়েছে।

‘ডিয়ার মা’ সিনেমায় জয়া আহসানের বিপরীতে অভিনয় করেছেন চন্দন রায় সান্যাল। আরও অভিনয় করেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় এবং মালায়ালাম অভিনেত্রী পদ্মপ্রিয়া জনকীরামন।

এদিকে এ সিনেমা নিয়ে আলোচনায় মধ্যেই জয়া অভিনীত আরও এক টালিউড সিনেমার মুক্তির ঘোষণা আসে। আগামী ১ আগস্ট মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’। প্রখ্যাত সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুতুলনাচের ইতিকথা উপন্যাস অবলম্বনে এটি বানিয়েছেন সুমন মুখোপাধ্যায়

মন্তব্য

বিনোদন
Shanaya Kapoor caught the eye of the first film

প্রথম ছবিতেই নজর কাড়লেন শানায়া কাপুর

প্রথম ছবিতেই নজর কাড়লেন শানায়া কাপুর

বলিউডে নিজের যাত্রা শুরু করেই আলোচনার কেন্দ্রে চলে এসেছেন নবাগত অভিনেত্রী শানায়া কাপুর। সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘আঁখোঁ কী গুস্তাখিয়া’-তে নিজের অভিনয় ও উপস্থিতি দিয়ে দর্শকের নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছেন তিনি।

স্টারকিডদের তালিকায় নতুন সংযোজন শানায়া কাপুর, জনপ্রিয় বলিউড অভিনেতা সঞ্জয় কাপুরের কন্যা। তবে শুধুই পরিচিতি নয়, অভিনয়, ফ্যাশন সেন্স ও গ্ল্যামারের দিক থেকেও ইতিমধ্যে বলিউডে নিজের জায়গা পাকা করতে শুরু করেছেন এই উঠতি তারকা।

পর্দায় অভিষেকের আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছেন শানায়া। তার সাম্প্রতিক ফটোশ্যুট ও স্টাইল স্টেটমেন্ট অনুরাগীদের হৃদয় জয় করেছে। আর এখন বলিউডে পা রেখেই নিজের যোগ্যতা প্রমাণে নেমে পড়েছেন তিনি।

‘আঁখোঁ কী গুস্তাখিয়া’ ছবিতে শানায়ার বিপরীতে অভিনয় করেছেন বিক্রান্ত ম্যাসি। ছবিটি পরিচালনা করেছেন সন্তোষ সিং, কাহিনী লিখেছেন মানসী বাগলা। প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছে জি স্টুডিওস ও মিনি ফিল্মস।

শানায়া কাপুর বেড়ে উঠেছেন একেবারে ফিল্মি পরিবেশে, পরিবারে বেশিরভাগ সদস্যই যুক্ত অভিনয় জগতে। তবে তিনি চান স্টারকিড নয়, নিজের প্রতিভা দিয়েই বলিউডে নিজস্ব পরিচয় গড়তে। আত্মবিশ্বাস, কঠোর শরীরচর্চা আর নিজেকে শানিয়ে নিয়েই এগিয়ে যেতে চান তিনি।

মন্তব্য

বিনোদন
Jenlia thought everyone had forgotten that he saw a different image

জেনেলিয়া ভেবেছিলেন সবাই ভুলে গেছে, ফিরেই দেখলেন ভিন্ন চিত্র

জেনেলিয়া ভেবেছিলেন সবাই ভুলে গেছে, ফিরেই দেখলেন ভিন্ন চিত্র

দীর্ঘদিন পর বড় পর্দায় ফিরেছেন অভিনেত্রী জেনেলিয়া ডি’সুজা। শুধু তা-ই নয়, অনেক দিন পর তাকে বড় ব্যানারের কোনো ছবিতেও দেখা গেল। আমির খান প্রযোজিত ও অভিনীত ছবি ‘সিতারে জমিন পার’-এর মূল নায়িকা বা ছবিতে আমির খানের স্ত্রীর চরিত্রে দেখা গেল থাকে। এখানে ‘সুনীতা’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি।

সিনেমা মুক্তির পর বক্স অফিসে সাফল্য অর্জন করেছে। এই সাফল্যের বাইরে দর্শকদের হৃদয়েও জায়গা করে নিয়েছেন জেনেলিয়া। ফলে সব কিছু মিলিয়ে সিনেমাটি জেনেলিয়ার জন্য হয়ে উঠেছে বিশেষ। ছবিটির মাধ্যমে দীর্ঘ ১৩ বছর পর একটি হিন্দি ছবিতে ফিরলেন তিনি। শেষবার তাকে দেখা গিয়েছিল ২০১২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘তেরে নাল লাভ হো গেয়া’ ছবিতে। এরপর তিনি ‘ইটস মাই লাইফ’ ও ‘মিস্টার মাম্মি’-র মতো কয়েকটি ওটিটিও ছবিতে অভিনয় করেন।

সম্প্রতি হিন্দুস্তান টাইম জেনেলিয়াকে নিয়ে সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে। সেখানে নিজের ফিরে আসার সবার এভাবে গ্রহণ করাতে দারুণভাবে উচ্ছ্বসিত তিনি। অভিনেত্রী বলেন, গত ১০ বছরে খুব বেশি কাজ করিনি। হয়তো বন্ধুবান্ধবের জন্য কিছু করেছি, গানের মধ্যে বা ছোটখাটো রোলে। দুই একটা ওটিটি ফিল্ম করেছি। তখন মনে হতো, মানুষ হয়তো আমাকে ভুলে গেছে। এটাই ভেবেছিলাম। আমার অস্তিত্ব যে আছে সেটা আমিও ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু এখন মানুষ যখন বলছে, ‘তোমাকে আবার দেখতে চাই’, এটা সত্যিই হৃদয় ছুঁয়ে যায়।

জেনেলিয়া আরও বলেন, সিতারে জমিন পার তো আমির খানের ছবি, স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি মানুষের চোখে পড়বে। কিন্তু আমি ভাবতেই পারিনি সেই আলোচনার ভেতরেও আমি আছি। কেউ যখন বলে, ‘তোমাকে আরও দেখতে চাই’-এটা একজন অভিনেতা ও মানুষ হিসেবে বিরল সৌভাগ্যেরই বলা যায়।

জেনেলিয়া জানালেন, ছবির প্রস্তাবটি আমির খানের কাছ থেকেই পেয়েছিলেন তিনি। তার ভাষ্য, একদিন আমির রিতেশকে কোথাও আমির খান দেখে জিজ্ঞেস করেন, ‘জেনেলিয়া কি কাজ করছে এখনো?’ রিতেশ তখন বলে, হ্যাঁ করছে। এরপর আমির আমাকে বলেন পরিচালক আরএস প্রসন্নর সঙ্গে দেখা করতে। আমি অডিশন দিই, আর সেখান থেকেই ছবিতে আমার জায়গা হয়। অনেকেই ভাবতে পারে, ২০ বছরের ক্যারিয়ারের পরেও কেন অডিশন? কিন্তু আমি মনে করি, এটা একটা দারুণ প্রক্রিয়া-এভাবেই কাজ পাওয়া উচিত। আমি খুব খুশি যে সেই পথেই এগিয়েছি।

‘সিতারে জমিন পার’-এর গল্প আবর্তিত হয়েছে একদল বিশেষভাবে সক্ষম প্রাপ্তবয়স্কদের ঘিরে, যারা একটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতার জন্য প্রশিক্ষণ পায় এক আত্মকেন্দ্রিক ও উদ্ধত কোচের কাছে-এই চরিত্রে অভিনয় করেছেন আমির খান। জেনেলিয়া সেখানে তার সাহসী ও সমর্থনকারী স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।

ছবির সাফল্য নিয়ে জেনেলিয়া আরও বলেন, ‘ছবির মুক্তির দিন থেকে রবিবার (১৩ জুলাই) পর্যন্ত যেভাবে কালেকশন বেড়েছে, সেটা অনেকটাই মুখে মুখে প্রচারের কারণে। আমি বিশ্বাস করি, আপনি যদি একটা ভালো ছবি বানান, তাহলে সেটা নিজেই তার দর্শক খুঁজে নেয়। আমি খুব খুশি ছবিটা যা করেছে, বিশেষ করে আমাদের ‘সিতারাদের’ জন্য। আমি সত্যিই চাইছিলাম ছবিটা তাদের জন্য একটা ব্লকবাস্টার হোক। এটা আমার জীবনে প্রথম ছবি, যেখানে ‘ইনক্লুশন’ বা সবার গ্রহণযোগ্যতার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কাজ করেছি। এটা ভীষণভাবে গর্বের।’

মন্তব্য

বিনোদন
Bubli waiting for three pictures

তিন ছবির অপেক্ষায় বুবলী

তিন ছবির অপেক্ষায় বুবলী

গত কয়েক বছরে ব্যস্ততা ও দর্শকপ্রিয়তায় নায়িকাদের মধ্যে বেশ এগিয়ে রয়েছেন শবনম বুবলী। ধারাবাহিকভাবে ঈদসহ বড় উৎসবে মুক্তি পেয়েছে তার ছবি। সবশেষ চলতি বছরের রোজার ঈদে ‘জংলি’ সিনেমা নিয়ে হাজির হন বুবলী। এতে তার নায়ক ছিলেন সিয়াম আহমেদ। শাকিব খানের ‘বরবাদ’ ছবির সঙ্গে মুক্তি পায় ছবিটি। তারপরও সিনেপ্লেক্সে বেশ ভালো দর্শকপ্রিয়তা পায়। গত কোরবানির ঈদেও বুবলীর ‘সর্দার বাড়ির খেলা’ ছবিটি মুক্তির কথা থাকলেও তা পিছিয়ে যায়। তবে, সামনেই মুক্তি পাবে ছবিটি। রাখাল সবুজ পরিচালিত সরকারি অনুদানের এ ছবিতে বুবলীর নায়ক জিয়াউল রোশান। অন্যদিকে, এ নায়িকার ‘পিনিক’ শিরোনামের থ্রিলার ছবিও প্রস্তুত। যেকোনো সময় এ ছবির মুক্তির ঘোষণাও আসতে পারে। জাহিদ জুয়েলের পরিচালনায় এতে তার নায়ক আদর আজাদ। অন্যদিকে, গত মাসে বুবলী শুটিং করেছেন নতুন আরও একটি সিনেমার। ‘শাপলা শালুক’ নামের সিনেমাটি পরিচালনা করছেন রাশেদা আক্তার। এতে বুবলী অভিনয় করছেন সজলের বিপরীতে। শেরপুরের নালিতাবাড়ীর ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকার বিভিন্ন লোকেশনে এই ছবির শুটিং হয়েছে। এর মাধ্যমে প্রথমবার জুটি বাঁধছেন সজল-বুবলী। ছবিটিতে আরও অভিনয় করছেন- সুমন আনোয়ার, আয়মান শিমলা, দিলরুবা দোয়েল, রফিকুল রুবেল, বাপ্পী প্রমুখ। এদিকে, নিজের নতুন এ তিন ছবি প্রসঙ্গে বুবলী বলেন, ‘শাপলা শালুক’র কাজ কিছুটা বাকি রয়েছে। তবে, যে তিনটি ছবি মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সেগুলোর গল্প দর্শক পছন্দ করবে বলে আমার বিশ্বাস। তিনটি ছবিতেই আমি চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে কাজ করেছি। আশা করছি, মুক্তি পেলে ছবি তিনটি দর্শকপ্রিয়তায় থাকবে।

মন্তব্য

বিনোদন
Eye catching

চক্ষু দানের সিদ্ধান্ত হৃতিকের

চক্ষু দানের সিদ্ধান্ত হৃতিকের

বলিউডের অন্যতম ‘ফিট’ অভিনেতা হৃতিক রোশন। তার সুঠাম চেহারায় অনুপ্রাণিত আট থেকে আশি। তবে কৈশোর থেকে যৌবনে পা দেওয়ার সময় পর্বে এমন নায়কোচিত চেহারা ছিলো না হৃতিকের। যা ছিল তা হল তার মায়াবী দুই চোখ। ছোটবেলা থেকেই ঈষৎ কটা তার চোখের মণি। যৌবনে ওই চোখের গহনে মন হারিয়েছেন বহু নায়িকাই। তার চোখের চাহনিতে বাঁধা পড়েছিলেন মেক্সিকান সুন্দরী বারবারা মোরে। এ বার নিজের চক্ষুদানের সিদ্ধান্ত নিলেন অভিনেতা। সিদ্ধান্তটা বহু বছর আগে নেওয়া। নিজের ৪৩ তম জন্মদিনে মৃত্যুর পর চক্ষুদানের জন্য নিবন্ধীকরণ করিয়েছেন। যদিও প্রথম কাউকে কিছু জানাতে চাননি অভিনেতা। পরে অবশ্য সকলকে জানান। তিনি চক্ষুদানের জন্য উৎসাহিত করেন সাধারণ মানুষকে। উল্লেখ্য, বেশ কয়েকবছর আগে ‘কাবিল’ ছবিতে হৃতিক অন্ধ ব্যক্তির চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। অভিনয় জীবনের পঁচিশ বছর পার করে ফেলেছেন হৃতিক। এত বছরের ক্যারিয়ারে এই প্রথম হৃতিক কোন ছবি পরিচালনা করতে চলেছেন। বাবা রাকেশের সঙ্গে ‘কৃশ ৪’-এ প্রযোজক হিসেবে জুটি বেঁধেছে যশরাজ ফিল্মস।

মন্তব্য

p
উপরে