ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের পুনেতে অস্কারজয়ী সঙ্গীত পরিচালক এআর রহমানের কনসার্ট পুলিশের বাধায় পণ্ড হয়েছে। স্থানীয় পুলিশ জানায়, বেঁধে দেয়া সময়ের পর কনসার্টটি চালানোয় সেটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সোমবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
রোববার পুনের রাজা বাহাদুর মিলসে এআর রহমানের এ কনসার্টটিকে কেন্দ্র করে অনেক লোকের সমাগম হয়েছিল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এ ঘটনার ভিডিওতে দেখা যায়, ১০টার বেশি বেজে যাওয়ায় পুলিশ সদস্যরা মঞ্চে উঠে এআর রহমান ও অন্যান্য শিল্পী এবং আয়োজকদের কনসার্ট থামানোর জন্য বলছেন।
এ নিয়ে পুনের বান্ডগার্ডেন থানার পরিদর্শক সন্তোষ পাতিল বলেন, ১০টা পর্যন্ত কনসার্ট চালানোর অনুমতি ছিল। আমরা গিয়ে এআর রহমান ও অন্যান্য শিল্পীদের বলি কনসার্ট বন্ধ করতে।
পুলিশের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি।
এদিকে সোমবার এক টুইট বার্তায় ৫৬ বছর বয়সী এআর রহমান কনসার্ট আয়োজনের জন্য পুনের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, তবে সেখানে তিনি এ ঘটনার কথা উল্লেখ করেননি।
এআর রহমানের এক সহযোগী বলেন, পুলিশ অস্কারজয়ী সঙ্গীত পরিচালককে এভাবে না বলে আয়োজকদেরকে গিয়ে অনুষ্ঠান থামানোর কথা বলতে পারত।
পশ্চিমা বিশ্বের তারকাদের অনেকেই কিশোরী বয়সে কুমারিত্ব হারিয়েছেন। কেউ কেউ হয়েছেন গর্ভবতীও। এরকম কথা শোনা গিয়েছিল বলিউডের এক তারকার ক্ষেত্রেও। তিনি কারিনা কাপুর খান। উইকিপিডিয়া বলছে তার বয়স ৪০ পেরিয়েছে। বলিপাড়ায় তাকে নিয়ে আলোচনার কমতি নেই। অনেকেরই মতে তিনি নাকি বড়লোকের বখে যাওয়া সন্তান, যাকে ইংরেজিতে বলে ‘স্পয়েল্ট ব্র্যাট’।
গুঞ্জন রয়েছে মাত্র ১৪ বছর বয়সে স্কুলে থাকাকালীন অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন কারিনা। ইন্ডাস্ট্রিতে শোনা যায়, টিনএজার কারিনার সঙ্গে নাকি ঘটে যায় এমন এক ঘটনা, যা নিয়ে সে সময় বেশ আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছিল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টিভি নাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৪ বছর বয়সে কারিনা নাকি হয়ে পড়েন অন্তঃসত্ত্বা। বাবা হিসেবে কার নাম উঠে আসে জানেন? তার আগে একবার ঝালিয়ে নেওয়া যাক কারিনা কাপুরের ছোটবেলা। ১৯৮০ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মুম্বাইয়ে জন্ম নেন কারিনা। বাবা রণধীর কাপুরের সঙ্গে মা ববিতার সম্পর্ক মোটেও ভালো ছিল না।
কাপুর পরিবারের নিয়মানুসারে বিয়ের পর বউদের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের নিষেধাজ্ঞা ছিল, আর এই যুক্তিই কোনোভাবে মানতে পারেননি ববিতা। দুই মেয়ে, কারিনা ও কারিশমাকে নিয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন তিনি। প্রথম যমুনাবাই নার্সিং স্কুলে কারিনাকে ভর্তি করা হলেও কিছু বছর পরেই বলিউডের বেবোকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় দেরাদুনের ওয়েলহাম গার্লস স্কুলে। সেখানেই দীর্ঘ সময় কাটান তিনি।
রটনা বলে, ওই স্কুলে থাকতে থাকতে নাকি নবম শ্রেণিতে আচমকাই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন তিনি। তখন তার বয়স মোটে ১৪ বছর। এখানেই কি শেষ? সন্তানের বাবা হিসেবে উঠে আসে হৃতিক রোশনের নামও। তার সঙ্গে কারিনার যে বিশেষ সম্পর্ক ছিল এ খবর কে না জানেন?
যদিও এই ঘটনার কোনো উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যায় না, তাই এটা নিছকই রটনা নাকি সত্যিই ঘটেছিল এমন কোনো ঘটনা, তা এখনো ধোঁয়াশা। কারিনাও কখনো এ নিয়ে মুখ খোলেননি।
বাংলাদেশের সংগীত জগতের এক উজ্জ্বল নাম, প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী জীনাত রেহানা আর নেই। বুধবার (০২ জুলাই) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ‘সাগরের তীর থেকে’ গানটি দিয়ে শ্রোতাদের মন জয় করেছিলেন এ গুণী সংগীতশিল্পী।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন জীনাত রেহানা। চিকিৎসা চলছিল তার। অবশেষে বুধবার না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন। জীনাত রেহানার স্বামী ছিলেন দেশের টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব মোস্তফা কামাল সৈয়দ। তিনি আগেই প্রয়াত হয়েছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার (০২ জুলাই) জোহরের নামাজের পর গুলশানের আজাদ মসজিদে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বিকাল ৩টায় চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে এই গুণী শিল্পীকে।
প্রসঙ্গত, ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশ বেতারে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে যুক্ত হন জীনাত রেহানা। তার কণ্ঠে গাওয়া ১৯৬৮ সালের গান ‘সাগরের তীর থেকে’ শ্রোতাদের হৃদয়ে স্থায়ী আসন করে নেয়। গানটি তাকে এনে দেয় ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও পরিচিতি। ১৯৬৫ সালে টেলিভিশনের শিল্পী হিসেবেও সংগীতজগতে যাত্রা শুরু করেন তিনি। যদিও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ সময় কাজ করার কারণে তাকে নিয়মিত গানে পাওয়া যায়নি, তবুও তার গাওয়া বেশ কিছু গান আজও সমানভাবে জনপ্রিয়।
আধুনিক, আধ্যাত্মিক ও ছোটদের গান, তিন ক্ষেত্রেই তিনি রেখেছেন অনন্য অবদান। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে রয়েছে ‘একটি ফুল আর একটি পাখি বলতো কি নামে তোমায় ডাকি’, ‘আমি কাকন দিয়ে ডেকেছিলেম মুখে লজ্জা ছিল বলে’, ‘কপালে তো টিকলি পরবো না’, ‘আমি যার কথা ভাবছি মনে আনমনে’, ‘আমায় যদি ডাকো কাছে’, ‘কণ্ঠবীণা’, ‘মনে রেখো, স্মৃতি থেকে’ ইত্যাদি।
প্রথমবারের মতো স্বামী সাইফ আলী খানের উপর হওয়া ভয়াবহ হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মুম্বাইতে তাদের বাসভবনে এই হামলার ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কারিনা জানান, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তার মনে তাজা।
কারিনা বলেন, আমি এখনো মানসিকভাবে পুরোপুরি বিষয়টা মেনে নিতে পারিনি। প্রায় সময় ভাবি, কীভাবে একজন ব্যক্তি ঢুকে আমার সন্তানের ঘরের সামনে সাইফকে ছুরিকাঘাত করতে পারে। এটা মুম্বাই শহরের জন্য খুবই অস্বাভাবিক একটি ঘটনা।
তিনি আরও জানান, ঘটনার পরপরই কয়েক মাস তার জন্য ছিল অত্যন্ত কঠিন। রাতে ঘুমাতে পারতেন না, স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সময় লেগেছে। এখনো সেই ভয় তার মনে রয়ে গেছে। তবে তিনি চান না, এই আতঙ্ক তার সন্তানদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ুক।
কারিনা বলেন, ঘটনার পর থেকেই আমি আমার সন্তানদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখছি। ওরা যেটা দেখেছে, সেটা তাদের বয়সের জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। তবুও এই অভিজ্ঞতা হয়তো ওদের জীবনের জন্য এক ধরনের প্রস্তুতি হয়ে থাকবে। আমার ছোট ছেলে এখনো ভাবে তার বাবা ব্যাটম্যান বা আয়রনম্যান— যে সবাইকে হারিয়ে দিতে পারে। আমাদের চোখেও সাইফ তাই, কারণ সে সেই আঘাত সহ্য করেছে।
অভিনেত্রী আরও জানান, তিনি সচেতনভাবে চেষ্টা করছেন নিজের আতঙ্ক যেন সন্তানদের মধ্যে না ছড়িয়ে পড়ে। তার ভাষায় সাইফ বলেছে— ভয়ে বাঁচা যাবে না। যা হয়েছে, সেটা হয়ে গেছে। আমরা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী পরিবার। আমার বিশ্বাস, ছেলেরা একদিন এমন মানুষ হয়ে উঠবে, যারা জীবনের কঠিন সময়েও সাহসের সঙ্গে লড়তে পারবে।
৩২টি চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য ৯ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। ২০২৪–২৫ অর্থবছরে চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য এই অনুদান দেওয়া হবে। এর মধ্যে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র রয়েছে ১২টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ২০টি।
মঙ্গলবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান দেওয়া হবে ৭৫ লাখ টাকা। আর স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান দেওয়া হবে ২০ লাখ টাকা করে।
অনুদানের জন্য মনোনীত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো—রবিনহুডের আশ্চর্য অভিযান, মায়ের ডাক, জুলাই, রূহের কাফেলা, পরোটার স্বাদ, খোঁয়ারি, জীবন অপেরা, জলযুদ্ধ, কবির মুখ দ্য টাইম কিপার, কফিনের ডানা, নওয়াব ফুজুন্নেসা ও জুঁই।
অনুদানের জন্য মনোনীত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো—মন্দ-ভালো, ফেলানী, ঝুঁকির মাত্রা, জীবনের গান, হু হ্যাজ মেইড আস ফ্লাই, ভরা বাদর, ১২৩০, বৃন্দারাণীর আঙুল, একটি সিনেমার জন্য, দাফন, সাঁতার, মাংস কম, গগন, অতিথি, বোবা, অদ্বৈত, আশার আলো, গর্জনপুরের বাঘা, হোয়ার দ্য ওয়াটার স্লিপস এবং অপসময়।
নব্বই দশকের অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শাবনূর। সময়ের পরিক্রমায় অস্ট্রেলিয়ায় থিতু হয়েছেন অনেক আগেই। এর মধ্যে কয়েকবারই সিনেমায় ফেরার কথা জানিয়েছিলেন নায়িকা। এরপর তিনি সত্যি ফিরেছিলেন লাইট-ক্যামেরার সামনে। গেল বছরের এপ্রিলে ‘রঙ্গনা’ সিনেমা দিয়ে দীর্ঘ অনেক বছর পর ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান শাবনূর। মে মাসে অর্ধেকের বেশি সিনেমাটির দৃশ্যধারণ শেষ করে আবার সিডনিতে ফিরে যান নায়িকা। এরপর কেটে যায় ১৪ মাসেরও বেশি সময়।
চলতি বছরের ৮ আগস্ট থেকে সিনেমার বাকি অংশের শুটিং হওয়ার কথা থাকলেও দেশের চলমান পরিস্থিতির কারণে দেশেই ফিরতে পারেননি শাবনূর। এরপর ‘রঙ্গনা’র দ্বিতীয় ধাপের শুটিং শুরু করার কথা থাকলেও পরে জানা যায়, সম্মানীর কারণে শাবনূরের নতুন শিডিউল পাচ্ছেন না এই নির্মাতা। মাঝপথে থেমে গেছে ‘রঙ্গনা’র কাজ। এর আগে শাবনূর জানিয়েছিলেন, নির্মাতা তার সঙ্গে নাকি কথা দিয়ে কথা রাখেননি। সব মিলিয়ে এমনও রটনা রটে, সিনেমা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। তবে শাবনূর তার ভক্তদের আশ্বস্ত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানান, তিনি সিনেমাটিতে কাজ করছেন। এরপর আরো কয়েক মাস কেটে গেলেও তার শুটিংয়ে ফেরার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে এই সিনেমার নির্মাতা আরাফাত বলেন, ‘কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, ‘রঙ্গনা’র শুটিং আর হচ্ছে না। এটা পুরোপুরি অবাস্তব কথা। শিগগিরই শাবনূর আপা দেশে আসবেন, তারপর শুরু হবে শুটিং। শাবনূর আপার সঙ্গে প্রতিনিয়ত কথা হচ্ছে। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী নভেম্বরে সিনেমার শুটিং করার পরিকল্পনা আছে।’
বর্তমান সময়ে নাটকের জনপ্রিয় জুটি নিলয় আলমগীর ও জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। জুটি বেঁধে এরই মধ্যে তারা দেড় শতাধিক নাটকে অভিনয় করেছেন। গত ঈদেও একাধিক নাটক মুক্তি পেয়েছে তাদের। এর মধ্যে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে এসেছে কয়েকটি নাটক।
এবার নতুন আরও এক ইতিহাস গড়লেন এ জুটি। তাদের অভিনীত নাটক ‘শশুরবাড়িতে ঈদ’ ভিউয়ের দৌড়ে আগেই পেছনে ফেলেছিল বাংলা নাটকের সর্বাধিক ভিউয়ের নাটক ‘বড় ছেলে’কে। এবার আরও একটি অর্জন জমা হয়েছে এ জুটির ঝুলিতে। মাত্র ১৪ মাসে নাটকটি ইউটিউবের সর্বাধিক ভিউয়ের খাতায় নাম লেখায়। যা দ্রুততম সময়ে অধিক ভিউ। এখন পর্যন্ত নাটকটি দেখেছেন ৬ কোটির অধিক দর্শক। এটি বাংলা নাটকের ইতিহাসে অনন্য এক রেকর্ড।
গত বছরের এপ্রিল মাসে ইউটিউবে মুক্তি পায় নাটকটি। গত আট বছর ধরেই শীর্ষ এই স্থানটি ধরে রেখেছিল ‘বড় ছেলে’ নাটক। ভিউয়ের দিক থেকে এখন এটির অবস্থান দ্বিতীয় স্থানে। এর ভিউ ৫ কোটি ৪৮ লাখ পেরিয়েছে।
‘শ্বশুরবাড়িতে ঈদ’ নাটকের গল্প আবর্তিত হয়েছে শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করার ঘটনাকে ঘিরে। বিয়ের পর দূরে থাকলেও এবার শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করতে এসে ভিন্ন এক পরিস্থিতির মুখে পড়েন জামাই।
চলতি বছর ফের গানে নিয়মিত হলেন কিংবদন্তি শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। স্টেজ শোর পাশাপাশি নতুন গানেও কণ্ঠ দিচ্ছেন তিনি।
আজ সোমবার (৩০ জুন) ‘প্রাণের বাংলাদেশ’ শিরোনামে একটি দেশের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন। গানটির কথা লিখেছেন ও সুর করেছেন আরিফ হোসেন বাবু। এটির সংগীত পরিচালনা করেছেন রোহান রাজ। এ গান প্রসঙ্গে সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘গানটির কথাগুলো খুব সুন্দর। প্রচলিত মডার্ন সুরে দেশের এ গান। শুনতে বেশ ভালো লাগে। রোহান যেমন ভালো গায়, তেমনই এ গানে ভালো সংগীতও করেছে। আশা করছি, শ্রোতাদেরও ভালো লাগবে।’ গীতিকার-সুরকার আরিফ হোসেন বাবু বলেন, ‘গান নিয়ে সাবিনা আপার পাশে দাঁড়ানোও একটা সৌভাগ্যের বিষয়। আমার দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এমন একজন কিংবদন্তির কণ্ঠে আমার একটি গান থাকা এটি অনেক বড় আনন্দের বলতে পারি।’ সংগীত পরিচালক রোহান রাজ বলেন, ‘গান নিয়ে ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখেছি। যাদের গান শুনে বড় হয়েছি তাদের সঙ্গে কাজ করতে পারা আমার জন্য ভীষণ আনন্দের। তার মধ্যে সাবিনা আপা আমাদের লিজেন্ড। তিনি আমার সংগীতে গেয়েছেন, এটিই আমার জন্য বড় পাওয়া।’ সাবিনা ইয়াসমিনের সর্বশেষ প্রকাশিত গান ‘আমার পতাকা লাল-সবুজে আঁকা’। তার সঙ্গে গানটিতে দ্বৈত কণ্ঠ দিয়েছেন বাংলা গানের যুবরাজ আসিফ আকবর। এটি লিখেছেন মনিরুজ্জামান মনির। সুর-সংগীত পরিচালনা করেছেন মনোয়ার হোসাইন টুটুল।
মন্তব্য