প্রেমের ক্ষেত্রে বয়স কোনো বাধা নয়, প্রেমটাই আসল; বরং প্রেমিক বয়সে ছোট হলেই তা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে বলে মন্তব্য করেছেন বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা।
একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সম্প্রতি তিনি এমন মন্তব্য করেন বলে হিন্দুস্থানস টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
অল্প বয়স্ক পুরুষের সঙ্গে ডেটিংয়ের সুবিধা সম্পর্কে কথা বলেন মালাইকা। জানালেন তার চেয়ে কম বয়সী কারো সঙ্গে ডেটিংয়ে যাওয়া নিয়ে খুব ‘আশ্চর্যজনক’ অভিজ্ঞতার কথা।
আরবাজ খানের সঙ্গে বিয়ে ভাঙার পর বেশ কয়েক বছর ধরে তার চেয়ে কম বয়সী অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্কে আছেন মালাইকা। কেউ কেউ বলেছেন, প্রেমিক তার চেয়ে কম বয়সের হওয়ায় তার সৌন্দর্য ম্লান হয়েছে অনেকভাবেই। তবে মালাইকা বলেন ভিন্ন কথা।
ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ ২০২৩-এ মালাইকাকে একজন কম বয়সী পুরুষের সঙ্গে ডেট করার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি এটি আশ্চর্যজনক ব্যাপার। যখন আমার বিয়েবিচ্ছেদ হয়, তখন আমাকে বলা হয়েছিল যে, এই ঘটনার ছাপ কিন্তু সবসময়ই থেকে যাবে।
‘বিচ্ছেদের পরে প্রেম খুঁজে পাওয়া অন্য জিনিস। তারপর একজন কম বয়সী পুরুষের মধ্যে প্রেম খুঁজে বের করার জন্য, আমাকে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছিল যে, আমি আমার সৌন্দর্য হারিয়েছি।’
মালাইকা বলেন, ‘আমি শুধু বলতে চাই প্রেমের কোনো বয়স নেই। আপনি যদি প্রেমে পড়েন তবে আপনি প্রেমেই পড়বেন। সে আপনার চেয়ে বয়সে ছোট হোক না কেন। পুরুষ বা বয়স্ক মানুষ, আমরা যে স্থানটিতে আছি তা নির্ধারণ করা উচিত নয়। আমি কৃতজ্ঞ যে, আমি এমন একজন সঙ্গী পেয়েছি যে আমাকে বোঝে। সত্য যে সে কম বয়সী, এই ব্যাপারটি আমাকে আরও তরুণ রাখে।’
মালাইকা তার বিয়ের পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিয়ে এমন একটি বিষয় যা দুই ব্যক্তির মধ্যে আলোচনা করা হয়। যদি আমাদের সেই সিদ্ধান্ত নিতে হয়, আমরা এটি নিয়ে চিন্তা করব এবং আমরা সিদ্ধান্ত নেব। আমরা এটি নিয়ে কথা বলব। এই মুহূর্তে, আমরা কেবল জীবনকে ভালবাসি। আমরা আমাদের প্রাকহানিমুন পর্ব উপভোগ করছি।’
সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় উরফি জাভেদ প্রায় সব সময়ই আলোচনায় থাকেন তার ফ্যাশনের জন্য। তার নতুন ছবি মানেই নতুন চর্চা। স্বল্প বসনে আবেদনময়ী ছবি তাকে প্রায়ই টেনে তোলে আলোচনার শীর্ষে। তবে ৩১ মার্চ নিজের খোলামেলা পোশাকের জন্য সবার কাছে ক্ষমা চাইলেন উরফি।
উরফি জাভেদ এক টুইটে লিখেন, ‘আমি যা পরি সেটার কারণে কেউ আঘাত পেয়ে থাকলে বা কারও খারাপ লেগে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।’
তিনি আরও লিখেন, ‘সবাই এবার একজন নতুন উরফিকে দেখবেন। পোশাক বদলে যাবে।’
উরফির ভক্তরা এই পোস্ট দেখে অবাক হয়ে যান। তারা সবাই জানতে চান কী হল হঠাৎ।
এক ব্যক্তি তো লিখেই ফেললেন, ‘তুমি যা খুশি পরো উরফি। লিবারেল থাকো।’
আরেকজন লিখেন, ‘এ মা না! আমার আপনার কনফিডেন্স লেভেল ভালো লাগে।’
অনেকে আবার ভাবেন উরফি মজা করছেন। এক ব্যক্তির মন্তব্য হল, ‘এপ্রিল ফুল বানাতে চলে এসেছেন উরফি।’
এরপরই উরফিকে একটি বিজ্ঞাপনে দেখা যায়। একটি পোশাকের ব্র্যান্ডের মডেল হিসেবে তিনি ধরা দেন। তাদের সেই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘আমি ট্রেন্ড ফলো করি না। আমি ট্রেন্ড সেট করি।’
সম্প্রতি করিনা কাপুর উরফির এই পোশাক এবং কনফিডেন্সের প্রশংসা করেন। অভিনেত্রী টাইমস নাও ডিজিটালকে দেয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ফ্যাশন মানেই এক্সপ্রেশন এবং স্বাধীনতা। আমার মনে হয় ওর মধ্যে যে আত্মবিশ্বাসটা আছে সেটা সত্যি দারুণ। তার থেকেও বড় কথা ও যেটা চায়, যেভাবে চায় ঠিক সেভাবেই সেটা করে। ভালো লাগে। আমার ওর কনফিডেন্সটা দুর্দান্ত লাগে।’
উরফি কারিনার এই বক্তব্য শেয়ার করে লেখেন, ‘কী! কারিনার আমায় ভালো লাগে! অবিশ্বাস্য! বাই। আমি আর এখন বেশি কিছু বলতে পারছি না।’
হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ ওটিটিপ্লের চেঞ্জমেকার্স অ্যাওয়ার্ডের ফ্যাশনিস্তা পুরস্কার পান উরফি।
আরও পড়ুন:রিয়্যালিটি তারকা রাখি সাওয়ান্ত কিছুদিন আগেই জানিয়েছিলেন, কোনোভাবেই আদিলের সঙ্গে বিয়েটা তিনি ভাঙতে চান না।
চিৎকার করে আদিল দুররানির উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘তুমি কখনওই ভেবো না যে আমি তোমায় ডিভোর্স দেব’।
এদিকে এমন মন্তব্যের মাস দেড়েক কাটতে না কাটতেই পাল্টে গেছেন রাখি সাওয়ান্ত।
রাখি সাওয়ান্ত জানান, তার ও আদিলের বিয়েবিচ্ছেদ হয়ে যাচ্ছে। আদিল যাকে চান, তাকে বিয়ে করতে পারেন।
রাখি সাওয়ান্ত বলেন, ‘আমার খুশির রহস্য হলো আমি ডিভোর্স পাচ্ছি, আমি এবার মুক্ত হয়ে যাব। আদিল এবার যাকে খুশি বিয়ে করুক, আমি শুধু মুক্তি চাই।’
হিন্দুস্থান টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২-এর শুরুর দিকে আদিল খান দুররানিকে বিয়ে করার কথা জানিয়েছিলেন রাখি সাওয়ান্ত। আইনি বিয়ে ছাড়াও, ইসলামের নিয়ম অনুসারে তিনি ও আদিল বিয়ে করেছেন। এই বিয়ের জন্য ইসলাম ধর্মও গ্রহণ করেছিলেন বলে জানিয়েছিলেন রাখি।
তবে বছর ঘোরার আগেই আদিল খান দুররানির বিরুদ্ধে পারিবারিক সহিংসতা এবং তার টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ আনেন রাখি। যে কারণে আদিলকে গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ।
শুধু তাই নয়, আদিলের বিরুদ্ধে আরও একটি এফআইআর হয় মাইসুরুতে। এক ইরানি মহিলা আদিলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন। এছাড়াও আদিলের বিরুদ্ধে প্রতারণা, হুমকি এবং ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগও আনা হয়।
আরও পড়ুন:অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভুর সঙ্গে টুইটারে তার ভক্তদের নিয়মিত কথাবার্তা হয়। অসুখে ভোগার পর সামান্থাকে হতাশা গ্রাস করছে দেখে এক ভক্ত অভিনেত্রীকে নতুন প্রেম করার পরামর্শ দিলেন।
অনেকেই এমন অযাচিত পরামর্শে বিরক্ত হন, অন্যরকম প্রতিক্রিয়া জানান। অভিনেত্রী সামান্থা কিন্তু সহজ ভাবেই নিলেন বিষয়টা, উত্তরও দিলেন সুন্দরভাবে।
সামান্থাকে ট্যাগ করে একটি পুরোনো ভিডিও শেয়ার করে এক ভক্ত লিখেন, ‘জানি, আমার বলা উচিত নয়, কিন্তু প্লিজ, কারও সঙ্গে ডেট করো তুমি।’ ভিডিওটি দেখেন সামান্থা।
পুনয়ায় টুইট করে সামান্থা লিখেন, ‘তুমি আমায় যেমন ভালোবাসো, এমন কে বাসবে আর।’ এই উত্তর পেয়ে সেই ভক্ত মুগ্ধ হয়ে যান।
এই সুযোগে সামান্থার প্রতি ভালবাসার কথা প্রকাশ করেন ওই ভক্ত।
ভক্ত লিখেন, ‘আমি! এত জনের ভিড়ে তুমি কী আর আমার আবেদন গ্রহণ করবে।’ সামান্থা অবশ্য এর জবাব দেননি।
তবে ভক্তরা সমস্বরে বলেন, ‘আমরা সবসময় তোমার পাশে আছি। খুব ভালবাসি তোমায়।’
২০২১ সালে সামান্থা এবং নাগা চৈতন্য সামাজিকমাধ্যমে তাদের বিয়েবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন। যদিও বিবাহিত জীবনের সমস্যা নিয়ে মুখ খোলেননি তারা।
হিন্দুস্থান টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মায়োসাইটিসের মতো স্নায়ুর জটিল রোগে ভুগছেন সামান্থা। বিদেশ থেকে চিকিৎসা করিয়ে এসে অনেকটাই সুস্থ। কাজও করছেন পুরোদমে। অভিনেত্রীকে শেষ দেখা গেছে ‘যশোদায়, এখন তিনি ব্যস্ত ‘সিটাডেল’-এর ভারতীয় সংস্করণের কাজ নিয়ে।
আরও পড়ুন:জেলে বন্দি কনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখর। তবে বান্ধবী জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের প্রতি তার ভালোবাসা যেন কিছুতেই কমছে না। ফের একবার প্রেমপত্র পাঠালেন জ্যাকলিনকে। নিজের জন্মদিনে দিল্লির মান্ডোলি জেল থেকে জ্যাকলিন ফার্নান্দেজকে উজার করে দিলেন ভালোবাসা।
সেই প্রেমপত্রের প্রতিটা লাইনে ভালোবাসার ছোঁয়া। সুকেশ লিখেছেন, খুব মিস করছেন তিনি জ্যাকলিনকে।
সুকেশ তার চিঠিতে লিখেছেন, ‘আমার বোম্মা, আমার জন্মদিনে তোমাকে অনেক মিস করছি। আমার চারপাশে তোমার উপস্থিতিকে মিস করছি। ভাষায় প্রকাশ করার ক্ষমতাও আমার নেই। তবে আমি জানি আমার প্রতি তোমার ভালবাসা কখনই শেষ হবে না। যা আমার সবটুকু জুড়ে রয়েছে। আমি জানি তোমার সুন্দর হৃদয়ে কী আছে, আমার প্রমাণের দরকার নেই। আমার কাছে তোমার ভালোবাসাই সব বাবু।’
হিন্দুস্থান টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জ্যাকলিনের কাছ থেকে পাওয়া ভালোবাসাকে ‘সেরা উপহার’ হিসেবে উল্লেখ করে সুকেশ লিখেন, ‘তুমি জানো আমি এখনও তোমার পাশেই আছি, যাই হোক না কেন। তোমাকে ভালোবাসি। আমার বেবি, আমাকে তোমার হৃদয় দেয়ার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ। আমি আমার সমস্ত অনুরাগী এবং বন্ধুদেরও ধন্যবাদ জানাই, আমার জন্মদিনে পাঠানো সমস্ত শুভেচ্ছার জন্য। আমি শত শত চিঠি, শুভেচ্ছা বার্তা পেয়েছি। আমি ধন্য বোধ করছি, সকলকে ধন্যবাদ।’
এর আগেও জ্যাকলিনকে প্রেমপত্র পাঠিয়েছেন সুকেশ। হোলি উপলক্ষে পাঠিয়েছিলেন একটি হাতে লেখা নোট।
সুকেশের সঙ্গে জড়িত ২০০ কোটির প্রতারণার মামলায় একাধিকবার জেরার মুখে পড়তে হয়েছে জ্যাকলিনকে। ইডির দাবি কনম্যানের সঙ্গে প্রেম সম্পর্কে ছিলেন জ্যাকলিন। দামি দামি উপহার নিয়েছেন, আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন জ্যাকলিনের পরিবার। প্রাইভেট জেটে করে যেতেন তিনি সুকেশের সঙ্গে দেখা করতে। ইডির দাবি সুকেশের বাস্তব পরিচয় জেনেই নাকি এই সম্পর্কে এগিয়েছিলেন কিক অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন:বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতির সঙ্গে সংসদের তরুণ সংসদ সদস্য ও আদ আদমি পার্টির নেতা রাঘব চাড্ডার প্রেমের গুঞ্জন তুঙ্গে। বুধবার রাতে মুম্বাইয়ের এক বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় দেখা গিয়েছিল পরিণীতি-রাঘবকে।
হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একসঙ্গে রেস্তোরাঁয় না এলেও সেখান থেকে জুটি বেঁধেই বের হন দুজন। ঠিক সেই সময় ধরা পড়ে যান সাংবাদিকদের ক্যামেরায়। পরিণীতি-রাঘব দুজনেই পরেছিলেন সাদা পোশাক। অভিনেত্রীর সাদা শার্টের সঙ্গে ডোরাকাটা প্যান্ট পরেছিলেন। নেতার পরনে ছিল লাইনেন প্যান্ট।
বৃহস্পতিবার দুপুরেও ফের একসঙ্গে দেখা যায় পরিণীতি-রাঘবকে। সেদিন কালো টি-শার্ট ও কালো জিনসে ছিলেন পরিণীতি ও অফহোয়াইট শার্টে দেখা যায় রাঘবকে। পরপর দুদিন দুজনকে একান্তে সময় কাটাতে দেখতে পাওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই প্রেমের গুঞ্জন তুঙ্গে। ক্যামেরা দেখেও সরে না গিয়ে তাদের হাসিমুখে পোজ দেয়া গুঞ্জনকে আরও জোরালো করে তোলে।
এমন পরিস্থিতিতেই সংসদ চত্বরে রাঘবকে পরিণীতি সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। উত্তরে হাসিমুখে রাঘব বলেন, ‘আমায় রাজনীতির প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুন,পরিণীতির নয়।’
কিন্তু তাতে দমে না গিয়ে সাংবাদিক আবার তরুণ সাংসদকে বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করেন। তার উত্তরে রাঘব আবার বলেন, ‘যখন বিয়ে করব জানিয়ে দেব।’
প্রথমবারের মতো পৌরাণিক ঘরানার সিনেমা ‘শকুন্তলাম’ এর মাধ্যমে দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভুকে দেখা যাবে। আসন্ন এ সিনেমায় সামান্থাকে দেখা যাবে রাজকন্যা শকুন্তলার ভূমিকায়।
ইতোমধ্যে পোস্টার, টিজার এবং ট্রেলার দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। তেমনি সিনেমাটির নতুন পোস্টারে রাজকীয় ও জাদুকরী রুপে দেখা মিলল অভিনেত্রী সামান্থার।
রাজকন্যা শকুন্তলা হিসেবে সামান্থার লুকে ছিল আভিজাত্য ও রাজকীয় আভা। ভারী সূচিকর্ম এবং ঐতিহ্যবাহী সোনার গহনাসহ একটি সোনার লেহেঙ্গা পরা অবস্থায় দেখা যাচ্ছে অভিনেত্রীকে।
প্রথমবারের মতো পৌরাণিক চরিত্রে জাদুকরী এ লুকে সামান্থাকে দেখতে সিনেমা প্রেমীরা খুবই উৎসাহী।
দীর্ঘদিন স্থগিত থাকার পর, শকুন্তলাম সিনেমাটি বিশ্বব্যাপী এপ্রিল মাসে একটি দুর্দান্ত মুক্তির জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। সিনেমাটি প্রাথমিকভাবে ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল, তবে তা স্থগিত করা হয়েছিল।
আগামী ১৪ এপ্রিল তেলেগু, তামিল, কন্নড়, মালায়লাম এবং হিন্দিতে সিনেমাটি মুক্তি পেতে চলেছে৷ ফিল্মটি থ্রিডি-তেও পাওয়া যাবে, যা দর্শকদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে একটি ভিজ্যুয়াল ট্রিটের।
আরও পড়ুন:বলিউডের অভিনেতা ইমরান খান ও তার স্ত্রী অবন্তিকা মালিকের সম্পর্কের ফাটল ধরেছে অনেক আগেই। ২০১৯ সালে, বিয়ের আট বছর পরে পরস্পরের থেকে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেন ইমরান ও অবন্তিকা। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবন্তিকা মালিকের একটি ইঙ্গিতপূর্ণ স্টোরি পোস্টের মাধ্যমে বিয়ে বিচ্ছেদের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি ইঙ্গিতপূর্ণ স্টোরি পোস্ট করেছেন অবন্তিকা। হলিউডের পপ তারকা মাইলি সাইরাসের একটি পারফরম্যান্সের ক্লিপিং শেয়ার করেন অবন্তিকা। যাতে লেখা, ‘ডিভোর্সটা ওর পক্ষে সবচেয়ে ভাল হয়েছে।’
ওই ভিডিও শেয়ার করে অবন্তিকা লেখেন, ‘শুধুমাত্র ওর ক্ষেত্রেই যে এটা সত্যি, তা নয়।’
ওই স্টোরি দেখেই অনুরাগীদের প্রশ্ন, তবে কি ইমরানের সঙ্গে পাকাপাকিভাবে বিচ্ছেদ সেরেই নিলেন অবন্তিকা।
মাইলির নতুন অ্যালবাম ‘এনডলেস সামার ভ্যাকেশন’ মূলত বিয়ে বিচ্ছেদের ওপরেই নির্মিত। লিয়াম হেমসওয়ার্থের সঙ্গে মাইলির বিয়ে বিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়েছে ২০২০ সালে।
হিন্দুস্থান টাইমসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে গাঁটছড়া বাঁধার পরে ২০১৩ সালে মেয়ে সন্তানের মা-বাবা হন অবন্তিকা ও ইমরান। ২০১৯ সালে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেয়ার পর থেকে অবন্তিকার সঙ্গেই থাকে ওদের মেয়ে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য