× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিনোদন
17 year old girl dont give interview if you dont ask Runa Laila
google_news print-icon

১৭ বছরের তরুণী না বললে ইন্টারভিউ দেব না, যাও...: রুনা লায়লা

১৭-বছরের-তরুণী-না-বললে-ইন্টারভিউ-দেব-না-যাও-রুনা-লায়লা
কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা। ছবি: সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার দিনটির শেষ প্রান্তে আর কোনো আয়োজন আছে কি না, জানতে চাইলে রুনা লায়লা বলেন, ‘এখন বাড়িতে গিয়ে ঘুম দেব।’

প্রশ্নকর্তা: ৭০তম জন্মদিনে…

কথা থামিয়ে দিয়ে রুনা লায়লা বললেন, ‘৭০ বছর কে বলল?’

প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা ৭০ বছরের তরুণী

রুনা লায়লা: ১৭ বছরের তরুণী বলবে। না হলে ইন্টারভিউ দেব না, যাও...।

হাসির রোল পড়ল রুনা লায়লা, প্রশ্নকর্তা এবং পাশেই থাকা আরও কয়েকজন গুণী মানুষের মধ্যে।

রুনা লায়লা মজা করতে পছন্দ করেন। নিজেই জানালেন, বাড়িতে তিনি একরকম। যখন বাইরে বের হন তখন তিনি সেইরকম, যেমনটা মানুষের মধ্যে তার ইমেজ বা মানুষ তাকে দেখতে চায়।

যেখানে যেমনই থাকুন না কেন, রুনা লায়লা নিজেকে ডিসিপ্লিনড বলে দাবি করেন। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘শিল্পীর জন্য ডিসিপ্লিন জরুরি। জীবনে একটা রুটিনের মধ্যে থাকা; সেটা মেইনটেইন করা, একাগ্রতা না থাকলে তো হবে না। আমি টাইমিংয়ের ব্যাপারে খুবই সচেতন। আমাকে ৪টায় আসতে বললে আমি সাড়ে ৩টায় চলে আসার চেষ্টা করি।’

কিংবদন্তি এ শিল্পী এটাও মনে করেন যে জীবন নিয়ে একেকজনের একেক ধারণা। সেসব দিয়ে দিয়ে নিজেকে যাচাই তিনি করেন না।

‘আমরা ছোটবেলা থেকেই বাড়িতে একটা ডিসিপ্লিনের মধ্যে থেকেছি। গুড ম্যানার্স, গুড ডিসিপ্লিন শিখেছি। যেটাই করেছি, আমাদের কখনও ফোর্স করা হয়নি।’ বলেন রুনা লায়লা।

গুণী এই শিল্পী তার বর্ণাঢ্য জীবনকে ‘ফুল অফ জয়’ বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘স্যাডনেস তো থাকেই সবার জীবনে। আমার বড় বোনকে হারালাম যখন ওনার বয়স ২৭ বছর। পাঁচ বছরের ছেলে রেখে চলে গেলেন। তার তিন বছর পর বাবা চলে গেলেন। মা মারা গেলেন ২০১৪ তে। দুঃখ তো থাকে সবার জীবনে। ওটাকে পেরিয়ে উঠতে হবে। এগুলো ছাড়া জীবনটা ফুল অফ জয় হিসেবে বলা যায়।’

ফেলে আসা জীবন ফিরে দেখার প্রয়োজন হয় না রুনার। যদি কখনও দেখেই ফেলেন, সে সময় নিজের গানটাকেই খোঁজেন। বলেন, ‘নিজের গাওয়া গান যখন শুনি, তখন মনে হয় যে এটা যদি আরেকবার গাইতে পারতাম, তাহলে হয়তো একটু বেটার হতো। এ ছাড়া পেছনে আর তাকানোর প্রয়োজন নাই। সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক কিছু পেয়েছি, অনেক কিছু পাচ্ছি।’

মাঝে মাঝেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ছবিতে রুনা লায়লার সঙ্গে দেখা যায় তরুণ শিল্পীদের। কী কথা হয় তাদের সঙ্গে, জানতে চাইলে শিল্পী বলেন, ‘আমি ওদের সাপোর্ট করি। ওদের বলি, যদি কিছুর দরকার হয় তাহলে অবশ্যই যেন আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। কেউ ভালো একটা অনুষ্ঠান করলে, ভালো একটা গান গাইলে, আমিই ওদের ফোন করি। ওদের উৎসাহ দেয়ার চেষ্টা করি।’

কিছুটা স্মৃতিচারণার মুডে গিয়ে রুনা লায়লা বলেন, ‘এখন গাওয়া তো অনেক সহজ হয়ে গেছে। কম্পিউটার অনেক কিছু করে দেয়। আমরা যে সময় গান শুরু করেছি, তখন সব লাইভ হতো। একবার ভুল হলে আবার প্রথম থেকে শুরু করতে হতো। ওই পরিশ্রমটা আমাকে অনেক হেল্প করেছে।

‘১২ বছর বয়সে প্রফেশনালি গান শুরু আমার। তখন তো স্কুলেও যেতে হতো। ভোরে স্কুল শেষ করে রেকর্ডিংয়ে যেতাম, সন্ধ্যায় রেওয়াজ করতাম। এক সপ্তাহে ৩০টা গানও করেছি, তা-ও আবার লাইভ। ইট ওয়াজ টাফ বাট আই লার্ন এ লট।

‘আমি এখন গান করতে গেলে মনে হয়, এক্সপ্রেশনগুলো ঠিক হচ্ছে না। লাইভ গাওয়ার মধ্যে মজা থাকে। কাট পেস্ট করে সেটা হয় না; ওটা আমি পছন্দও করি না। আমার মনে হয়, যদি লাইভ গাওয়া যেত বা ডুয়েট হলে একসঙ্গে গাইতাম। কিন্তু সেটা আর হয় না।

‘পুরোটা না হলো কিছুটাও যদি লাইভ করা যেত, খুব ভালো হতো। এখন তো সেটে গিয়ে অনেক কিছু হয়। আমি এখনও ইনসিস্ট করি, যদি আমার মনে হয় কোথাও ভালো লাগছে না, সেটা আমি আবার করতে চাই। কিন্তু সেই সময়টাই নেই কারও। ওরা বলে, কাট পেস্ট করে লাগিয়ে নেব।’

গাওয়ার পাশাপাশি গানে সুর দেন রুনা লায়লা। সে রকম একটি প্রজেক্ট করার ইচ্ছে আছে। কিন্তু প্রযোজনার জন্য নাকি হচ্ছে না কাজটি।

রুনা লায়লা একটি কাজ করবেন আর সেখানে প্রযোজক পাওয়া যাবে না, এটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় যেন। তিনি বললেন, ‘ওখানেই সমস্যা হচ্ছে।’

আরেকটু বাড়িয়ে বলেন, ‘আমি অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করছি একটা কাজ করব। অনেকেই এগিয়ে আসে আবার পিছিয়ে যায়। আরও কিছু বাংলা গান করার প্ল্যান আছে, কথা হচ্ছে কিছু শিল্পীর সঙ্গে। অন্য দেশে যেমন একটা গানের পেছনে অনেক খরচ করে। আমাদের এখানে সে রকম হয় না।’

রুনা লায়লা এসব কথা যখন বলছেন তখন দুপুর হয়ে গেছে। তার মধ্যাহ্নভোজও শেষ। বৃহস্পতিবার তার ৭০তম জন্মদিন উপলক্ষে রাত থেকেই চলছে নানা আয়োজন। দুপুরে তিনি অংশ নিয়েছিলেন একটি টিভি অনুষ্ঠানে। সেখানেই তার সঙ্গে কথা হয় নিউজবাংলার।

বৃহস্পতিবার দিনটির শেষ প্রান্তে আর কোনা আয়োজন আছে কি না, জানতে চাইলে রুনা লায়লা বলেন, ‘এখন বাড়িতে গিয়ে ঘুম দেব।’

আরও পড়ুন:
রুনা লায়লার ৭০
গানই তার পরিচয়
জন্মদিনে শুভেচ্ছায় সিক্ত রুনা লায়লা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বিনোদন
I went to Bangla the artist of singing in Bengal Pratul Mukhopadhyay

চলে গেলেন ‌‘আমি বাংলায় গান গাই’য়ের শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়

চলে গেলেন ‌‘আমি বাংলায় গান গাই’য়ের শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় সংগীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। ছবি: বেঙ্গল ফাউন্ডেশন
প্রতুলের গাওয়া অন্যতম জনপ্রিয় গান হলো ‘আমি বাংলায় গান গাই’, ‘ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে সাথী রে’। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তার গানের গুণমুগ্ধ ছিলেন। মমতার তত্ত্বাবধানেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তাকে।

‘আমি বাংলায় গান গাই’ গানের প্রখ্যাত শিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় আর নেই, যার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে শনিবার তার মৃত্যু হয়।

গত সপ্তাহ থেকেই এ শিল্পী হাসপাতালটির নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন। জানুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি করানোর সময় তার নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। তাই স্নায়ু এবং নাক-কান ও গলা বিশেষজ্ঞদের পর্যবেক্ষণে চিকিৎসা হয় তার।

ফেব্রুয়ারির শুরুতে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হলে চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে জানান, প্রতুলের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। দ্রুত তাকে কার্ডিওলজি বিভাগে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসা চলাকালে শিল্পীর ফুসফুসেও সংক্রমণ দেখা দেয়। দ্রুতই শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে।

প্রতুলের গাওয়া অন্যতম জনপ্রিয় গান হলো ‘আমি বাংলায় গান গাই’, ‘ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে সাথী রে’। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তার গানের গুণমুগ্ধ ছিলেন। মমতার তত্ত্বাবধানেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তাকে।

বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় ১৯৪২ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন প্রতুল মুখোপাধ্যায়। বাবা ছিলেন সরকারি স্কুলের শিক্ষক। শৈশব থেকেই গান লিখে তাতে সুর দিয়ে গাওয়ার ঝোঁক ছিল তার।

প্রতুল মুখোপাধ্যায়কে পাদপ্রদীপের আলোয় আনে তার গাওয়া ‘আমি বাংলায় গান গাই’। এ ছাড়া সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের গল্প অবলম্বনে তৈরি ‘গোঁসাইবাগানের ভূত’ ছবির নেপথ্য শিল্পী ছিলেন তিনি।

তার মতে, সৃষ্টির মুহূর্তে লেখক-শিল্পীকে একা হতে হয়। তারপর সেই সৃষ্টিকে যদি মানুষের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া যায়, কেবল তাহলেই সেই একাকিত্বের সার্থকতা। সেই একক সাধনা তখন সকলের হয়ে ওঠে।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ-সৌদি শ্রম ও অভিবাসন সম্পর্ক জোরদার হবে: আসিফ নজরুল
বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিকল্পনা তুরস্কের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানির
তিনজনকে বাদ দিয়ে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্তদের নতুন তালিকা
পরিবেশ সুরক্ষার প্রত্যয়ে যাত্রা শুরু অ্যাক্ট বাংলাদেশের
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশের

মন্তব্য

বিনোদন
Concert Thursday to commemorate Shafin Ahmed

শাফিন আহমেদ স্মরণে কনসার্ট বৃহস্পতিবার

শাফিন আহমেদ স্মরণে কনসার্ট বৃহস্পতিবার ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ। ফাইল ছবি
আয়োজকরা জানান, শুরুতে শাফিন আহমেদের জন্মদিন উপলক্ষে ১৪ ফেব্রুয়ারি কনসার্টের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু পবিত্র শবে বরাতের কারণে তা এক দিন এগিয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে।

ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ স্মরণে বর্ণাঢ্য এক লাইভ কনসার্টের আয়োজন করা হচ্ছে।

দেশীয় ব্যান্ডগুলো গানে গানে শ্রদ্ধা জানাবে সংগীতশিল্পীকে।

‘শাফিন আহমেদ: ইকোস অব আ লিজেন্ড’ শিরোনামের কনসার্টটি অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর তেজগাঁও লিঙ্ক রোডের আলোকিতে। সেখানে শাফিনের গাওয়া কালজয়ী গানগুলো শোনাবে তার সাবেক ব্যান্ড মাইলসের সদস্যরা।

এ ছাড়াও কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের প্রথম সারির ব্যান্ড ফিডব্যাক, দলছুট, আর্টসেল ও অ্যাভয়েড রাফা ও শাফিন আহমেদের ছেলে য়াজরাফ অজি।

গানের পাশাপাশি এ আয়োজনে আরও থাকছে শাফিন আহমেদের ঘটনাবহুল জীবন ও সংগীত ক্যারিয়ার নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্রের প্রদর্শনী। এ ট্রিবিউট কনসার্টের আয়োজন করেছে ভেলভেট ইভেন্টস।

আয়োজকরা জানান, শুরুতে শাফিন আহমেদের জন্মদিন উপলক্ষে ১৪ ফেব্রুয়ারি কনসার্টের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু পবিত্র শবে বরাতের কারণে তা এক দিন এগিয়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে।

রাত ৯টায় শুরু হবে কনসার্ট। সন্ধ্যা ছয়টায় দর্শকের জন্য খুলে দেওয়া হবে ভেন্যুর দরজা।

এ কনসার্ট আয়োজন চলবে রাত ১২টা পর্যন্ত। দর্শক টিকিট কেটে আয়োজনটি উপভোগ করতে পারবেন।

গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে বেশ কয়েকটি কনসার্টের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন শাফিন আহমেদ। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়াতে দ্বিতীয় কনসার্টের দিন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এরপর সেখান থেকে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়।

দুই দিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর ২৪ জুলাই মারা যান শিল্পী কমল দাশগুপ্ত ও ফিরোজা বেগমের সন্তান শাফিন আহমেদ।

আরও পড়ুন:
বাবার কবরে সমাহিত হলেন শাফিন আহমেদ
শাফিন আহমেদের মরদেহ দেশে পৌঁছেছে
শাফিনের মরদেহ দেশে আসছে বিকেলে, দাফন মঙ্গলবার
ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদের মৃত্যু
মস্কোয় হামলার ঘটনায় যা বললেন পুতিন

মন্তব্য

বিনোদন
Sabina Yasmin fell on stage to sing

গান গাইতে গাইতে মঞ্চে লুটিয়ে পড়লেন সাবিনা ইয়াসমিন

গান গাইতে গাইতে মঞ্চে লুটিয়ে পড়লেন সাবিনা ইয়াসমিন প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন। ছবি: ইউএনবি
সংগীতশিল্পী দিঠি আনোয়ার বলেন,‘কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পী তার পরিবেশনা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ বোধ করেন এবং মঞ্চেই পড়ে যান। তাকে তাৎক্ষণিকভাবে ইউনাইটেড হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং এই মুহূর্তে তার চিকিৎসা চলছে। তবে তিনি এখন শঙ্কামুক্ত।’

রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে শুক্রবার ‌‘আমাদের সাবিনা ইয়াসমিন: আমি আছি থাকব’ অনুষ্ঠানে গান গাইতে গিয়ে মঞ্চে অুসুস্থ হয়ে পড়েন প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন।

অনুষ্ঠানটির এক বছরের বিরতির পরে মঞ্চ পবিরেবশনায় ফিরে এসেছিলেন তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সংগীতশিল্পী দিঠি আনোয়ার বলেন,‘কিংবদন্তি এই সংগীতশিল্পী তার পরিবেশনা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ বোধ করেন এবং মঞ্চেই পড়ে যান। তাকে তাৎক্ষণিকভাবে ইউনাইটেড হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং এই মুহূর্তে তার চিকিৎসা চলছে। তবে তিনি এখন শঙ্কামুক্ত।’

দিঠি জানান, হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে দুই-এক দিনের মধ্যেই বাসায় ফিরবেন জনপ্রিয় এ গায়িকা।

গতকালের অনুষ্ঠানটিতে কিংবদন্তি গায়িকা দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর মঞ্চে ফিরে এসেছিলেন। কারণ তিনি সিঙ্গাপুরে তার নিয়মিত চিকিৎসার কারণে এক বছর ধরে এ ধরনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেননি।

দৈনিক প্রথম আলোকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ শিল্পী জানান, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার অস্ত্রোপচার হয়েছে। এরপর চার মাসে ৩০ সেশন রেডিওথেরাপি দিতে হয়েছে।

এর আগে সর্বশেষ ২০২৩ সালের শেষের দিকে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, মেলবোর্ন ও ব্রিসবেনে বেশ কয়েকটি স্টেজ শো করেছেন সাবিনা ইয়াসমিন। এরপর তাকে আর মঞ্চে পারফর্ম করার জন্য পাওয়া যায়নি।

আয়োজকরা জানান, শনিবারও একই অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা ছিল সাবিনার। এরপর চট্টগ্রামে আরেকটি শোতে অংশ নেওয়ার কথা ছিল তার।

আরও পড়ুন:
সনাতন মঞ্চের চিন্ময় কৃষ্ণ ডিবি হেফাজতে 
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন সাবিনা ইয়াসমীন
গণতন্ত্র মঞ্চের মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ, জোনায়েদ সাকিসহ আহত ৫০
ইশরাত নিশাত ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ পেল এক্টোম্যানিয়া
শিল্পকলায় ‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ শনিবার

মন্তব্য

বিনোদন
Vocalist Kanakchampa next to cool people

শীতার্ত মানুষের পাশে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা

শীতার্ত মানুষের পাশে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা নিজ উপজেলা কাজিপুরের চালিতাডাংগা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে উপস্থিত হয়ে শীতার্তদের হাতে কম্বল তুলে দেন বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। ছবি: নিউজবাংলা
রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা বলেন, ‘একজন মানুষের জন্য একটি কম্বল সাধারণ ব্যাপার। তাদের জন্য এ শীতে কষ্ট লাগবের জন্য আরও কিছু করতে পারলে নিজেকে সান্ত্বনা দিতে পারতাম। সারা দেশের মতো সিরাজগঞ্জে শীতের শুরুতে যমুনা নদীর পাড়ের অবস্থিত গ্রামগুলো শীতে কাঁপছে। এ কারণে বেড়েছে গরিব, দুস্থ ও অসহায় মানুষের দুর্ভোগ।’

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার ১৯টি ইউনিয়নের শীতার্ত মানুষের মধ্যে শনিবার প্রায় দুই হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

বেলা ১১টার দিকে চালিতাডাংগা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে উপস্থিত হয়ে শীতার্তদের হাতে কম্বল তুলে দেন এলাকার সন্তান বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কাজিপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি অ্যাডভোকেট রবিউল হাসান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা বলেন, ‘একজন মানুষের জন্য একটি কম্বল সাধারণ ব্যাপার। তাদের জন্য এ শীতে কষ্ট লাগবের জন্য আরও কিছু করতে পারলে নিজেকে সান্ত্বনা দিতে পারতাম। সারা দেশের মতো সিরাজগঞ্জে শীতের শুরুতে যমুনা নদীর পাড়ের অবস্থিত গ্রামগুলো শীতে কাঁপছে। এ কারণে বেড়েছে গরিব, দুস্থ ও অসহায় মানুষের দুর্ভোগ।

‘এলাকার গরিব, দুস্থ ও অসহায় মানুষ শীতের তীব্রতায় কষ্ট পাচ্ছেন। তাই তাদের কষ্ট লাঘবের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ করা হচ্ছে। একজন মানুষ হয়ে আর একজন অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো সকলের নৈতিক দায়িত্ব।’

শীতার্ত মানুষের পাশে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা

ওই সময় সমাজের সব বিত্তবান মানুষকে অসহায় শীতার্ত নারী-পুরুষদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

কম্বল পাওয়া মহেলা বেওয়া বলেন, ‘তীব্র শীত ও কনকনে ঠান্ডায় যখন কাহিল আমরা, এই সময়ে কম্বল আমাগো খুব উপকার করল। এই শীতে কম্বল গায়ে দিয়ে একটু আরামে ঘুমাতে পারব।

‘শীতে কম্বল দিয়ে অসহায় মানুষকে সহযোগিতা করছে আমাগো গ্রামের মেয়ে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা।’

ওই সময় উপস্থিত ছিলেন কাজিপুর উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদুল রহমান বাবলু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক লাল মিয়া, উপজেলা শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি জহুরুল ইসলাম খোকন, ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক লিয়াকত আলী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি ইমরুল কায়েস (সবুর), লক্ষ্মীপুর গ্রামের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী কামরুল হাসান তরু, তার মেয়ে কামরুন্নাহার তনুসহ অনেকে।

আরও পড়ুন:
সিরাজগঞ্জে অটোরিকশায় মাইক্রোর ধাক্কা, পাঁচজন নিহত
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, তিনজন নিহত
সিরাজগঞ্জে থানায় হামলা চালিয়ে ১৩ পুলিশ হত্যা
কাজিপুরে নির্মাণ শেষের আগেই ‘মুজিব কিল্লা’য় ভাঙন
বন্যা: সিরাজগঞ্জে গোখাদ্যের সংকট তীব্র

মন্তব্য

বিনোদন
Ekushey medalist singer Papia Sarwar passed away

চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার। ছবি: ইউএনবি
চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে গেলেন গুণী এ শিল্পী, যার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্বামী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন।

একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার মারা গেছেন।

রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে বৃহস্পতিবার সকাল আটটার দিকে তার মৃত্যু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন পাপিয়া সারোয়ারের স্বামী সারওয়ার আলম।

তিনি জানান, শুক্রবার জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে শিল্পীর দাফন সম্পন্ন হবে।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন পাপিয়া। গত মাসে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সর্বশেষ তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে।

চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে গেলেন গুণী এ শিল্পী, যার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্বামী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন।

পাপিয়া সারোয়ার ১৯৫২ সালের ২১ নভেম্বর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রসংগীত অনুরাগী পাপিয়া ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছায়ানটে ভর্তি হন। পরে তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ভর্তি হন।

বেতার ও টিভিতে ১৯৬৭ সাল থেকে তালিকাভুক্ত শিল্পী হিসেবে গান করেন পাপিয়া। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন।

১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে ডিগ্রি নিতে ভারতে যান।

দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে রবীন্দ্রসংগীতের জন্য কোটি শ্রোতার ভালোবাসা পেয়েছেন পাপিয়া সারোয়ার। তার ব্যতিক্রমী কণ্ঠ ও গায়কীর প্রশংসা ছিল সংগীতাঙ্গনে।

আধুনিক গানেও আছে তার সাফল্য। ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি তাকে আপামর বাংলা গানের শ্রোতাদের কাছে জনপ্রিয়তা দিয়েছে।

সংগীতবোদ্ধাদের মতে, আধুনিক গান বাছাইয়ে বেশ সচেতন ছিলেন বলে তার অ্যালবামের সংখ্যা কম। তার সর্বশেষ অ্যালবাম ‘আকাশপানে হাত বাড়ালাম’ প্রকাশ হয় ২০১৩ সালে।

পাপিয়া সারোয়ার ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ লাভ করেন। ২০২১ সালে পান একুশে পদক।

আরও পড়ুন:
পাপিয়ার জামিন স্থগিতই থাকছে
আমি গোপনে বিয়ে করার মতো মানুষ নই: লিজা
রাজপথে তারকারা
ইন্ডাস্ট্রির অন্যদের মতো রাফসানও আমার বন্ধু: জেফার
ভাওয়াইয়া শিল্পী নাদিরা বেগম গুরুতর অসুস্থ

মন্তব্য

বিনোদন
Artist Baby Nazneen is returning home on Sunday

শিল্পী বেবী নাজনীন দেশে ফিরছেন রোববার

শিল্পী বেবী নাজনীন দেশে ফিরছেন রোববার সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন। ছবি: বাসস
সাড়ে চার দশকের ক্যারিয়ারে আধুনিক সংগীতের অর্ধশতাধিক একক অডিও অ্যালবামসহ অসংখ্য দ্বৈত অডিও অ্যালবামে গান গেয়েছেন তিনি। 

যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘ প্রবাস জীবন শেষে রোববার দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও নামী সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন।

বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী শাসনামলে পেশাগত কাজকর্মে বারবার বিভিন্নভাবে বাধাগ্রস্ত হয় বেবী নাজীনের সংগীতজীবন।

বাংলাদেশ বেতার-টিভি-মঞ্চ কোনো মাধ্যমেই বেবী নাজনীন স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে পারেননি। একপর্যায়ে দেশ ছাড়তেই বাধ্য হন তিনি।

দেশের মতো প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছেও সমাদৃত হন বেবী নাজনীন। দীর্ঘ প্রবাস জীবনে আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এ শিল্পী।

সাড়ে চার দশকের ক্যারিয়ারে আধুনিক সংগীতের অর্ধশতাধিক একক অডিও অ্যালবামসহ অসংখ্য দ্বৈত অডিও অ্যালবামে গান গেয়েছেন তিনি।

ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আশা ভোঁসলে, বাপ্পি লাহিড়ী, কুমার শানু, কবিতা কৃষ্ণমূর্তির সঙ্গেও একাধিক অডিও অ্যালবাম প্রকাশ হয়েছে তার।

বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের বিশেষ শ্রেণির তালিকাভুক্ত সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন দেশের চলচ্চিত্র, অডিও মাধ্যমে অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দেন।

আরও পড়ুন:
‘সরলতার প্রতিমা’র গায়ক খালিদ মারা গেছেন
সরকারের স্বীকৃতি চান দারুশিল্পী নরেশ
আমি গোপনে বিয়ে করার মতো মানুষ নই: লিজা
রাজপথে তারকারা
ইন্ডাস্ট্রির অন্যদের মতো রাফসানও আমার বন্ধু: জেফার

মন্তব্য

বিনোদন
Cancellation of Khasam permission in favor of flood regulation

বন্যার ‘সুরের ধারা’র অনুকূলে খাসজমির অনুমতি বাতিল

বন্যার ‘সুরের ধারা’র অনুকূলে খাসজমির অনুমতি বাতিল সংগীত বিদ্যালয় সুরের ধারার একটি কক্ষ। ছবি: ফেসবুক পেজ
ভূমি মন্ত্রণালয়ের খাস জমি-১ অধিশাখার উপসচিব মো. আমিনুর রহমান স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে এ বিষয়ে যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণ করে ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাতে ঢাকার জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করা হয়েছে।

রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার প্রতিষ্ঠান ‘সুরের ধারা’র অনুকূলে ঢাকার লালমাটিয়ায় বন্দোবস্ত দেয়া খাসজমির অনুমতি বাতিল করা হয়েছে।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের খাস জমি-১ অধিশাখার উপসচিব মো. আমিনুর রহমান স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে এ বিষয়ে যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণ করে ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাতে ঢাকার জেলা প্রশাসককে অনুরোধ করা হয়েছে।

পত্রে বলা হয়, এ জমি দীর্ঘমেয়াদি বন্দোবস্তে সুরের ধারার চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার পক্ষে অনুমোদিত হয়েছিল। জমিটি ঢাকার মোহাম্মদপুর থানার রামচন্দ্রপুর মৌজায় অবস্থিত।

এতে উল্লেখ করা হয়, বাতিল হওয়া জমিটি খাস খতিয়ানভুক্ত, যার দাগ নম্বর সিএস ও এসএ-৬৯২, আরএস-১৮৯৫, সিটি-১১৬৬৭ এবং ১১৪১২। মোট জমির পরিমাণ শূন্য দশমিক পাঁচ এক দুই শূন্য একর। এ জমির সিএস ও আরএস রেকর্ডে ‘খাল’ হিসেবে শ্রেণিকরণ থাকার কারণে এ বন্দোবস্ত বাতিল করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
শেরপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
বন্যা: শেরপুরে প্রাণহানি বেড়ে ৭, পানিবন্দি ২ লাখ মানুষ
নির্বাচনে বিলম্ব হলে দেশ সংকটে পড়বে: মানবজমিন সম্পাদক
শেরপুরে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত, তিনজনের মৃত্যু
বন্যাদুর্গতদের সহায়তা অব্যাহত ইসমাইলি সিভিক বাংলাদেশের

মন্তব্য

p
উপরে