× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিনোদন
The story of the fairy kingdom and the rebirth of Raj
google_news print-icon

পরী, রাজ্য ও রাজের নতুন জন্মের গল্প

পরী-রাজ্য-ও-রাজের-নতুন-জন্মের-গল্প
পরীমনি (ডানে), রাজের কোলে রাজ্য। ছবি : সংগৃহীত
রাজকে কখনও আয়োজন করে থ্যাংক ইউ বলা হয়নি। এত বড় একটা জার্নি, তুমি আমার সঙ্গে ছিলে, ছায়ার মতো ছিলে, থ্যাংক ইউ রাজ। আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। এটা একটা নতুন জন্ম, আমার রাজ্য ও রাজের।

অভিনেত্রী পরীমনি এবার জন্মদিন পালন করেছেন স্বামী-সন্তান নিয়ে। নিজের বিশেষ এই আয়োজনে তিনি আয়োজন করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন জীবনসঙ্গী রাজকে। ধন্যবাদ জ্ঞাপনের সেই অডিও-ভিডিওতে উঠে এসেছে পরীর জীবনের নানা ঘটনা ও মুহূর্তের কথা। সেগুলোই তুলে ধরা হলো পাঠকদের জন্য।

এই গল্পটা শুধুই আমার

এই গল্পটা শুধুই আমার ছিল, এক দুরন্ত পরীর, যে শুধুই উড়ে বেড়াত স্বপ্ন-কল্পনায়, এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে। ডুবে থাকত বন্ধু, আড্ডা, ফ্যাশন, ফ্যান-ফলোয়ার্স আর সিনেমার পর্দায় নিজেকে নতুন করে আবিষ্কারের নেশায়।

শুধু কি পর্দায়? জীবনও যে তার কম নয়।

কিন্তু জীবনের সিনেমায় আমার রিয়েল হিরোটা যে কই, যার সঙ্গে পথ কখনও ফুরায় না, চলতেই থাকে চলতেই থাকে। আচ্ছা কোনো গুনিন এসে হাতের রেখা গুনে যদি বলে দিত কোথায় যাচ্ছি আমি। কিন্তু প্রামিজ আর কোনো ভুল মানুষের কাছে যাব না।

আমার ওস্তাদ গিয়াসউদ্দিন সেলিম, আমার জন্য এক গুনিন নিয়ে এলেন। আর আমি মুখোমুখি হলাম সাদা পাঞ্জাবি পরা এক দুরন্ত যুবকের। কেন এমন লাগল তাকে দেখে। এ অস্থিরতার নাম কী?

একটা প্রেমের গল্প শুনবেন

ওস্তাদের অফিসে গুনিনের লুক টেস্ট। আমি গেলাম বিকেলবেলা, বিকেলবেলা থেকে সন্ধ্যা অব্দি আমাদের লুক সেট হলো, আমার বেসিক্যালি।

আর সেখানে পাগলটা ছিল। আমাদের লুক সেট হলো প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে। পরে আমাদের ডায়ালগ রিহার্সাল শুরু হলো।

ডায়ালগ রিহার্সাল করতে গিয়ে আমাদের এমন একটা সিকোয়েন্স রিহার্সাল করতে দেয়া হয়, সেটার মধ্যে রাজের পার্টের ডায়ালগটা এমন ছিল- ‘জিন পরির কথা থোও, তুমি আমার বুকে আসো’। প্রথমেই যদি এমন একটা ডায়ালগ হয় অপরিচিত মানুষের সঙ্গে, আমি একটু ঘাবড়ে দিয়েছিলাম রাজকে।

আমাদের সেকেন্ডে যেদিন দেখা সেদিন প্রচণ্ড বৃষ্টি ছিল। আমাদের বাসায় আসার কথা শুধু ওস্তাদের (গিয়াসউদ্দিন সেলিম)। পুরো স্ক্রিপ্টটা নিয়ে, গল্পটা নিয়ে বসার জন্য। ড্রইংরুমে গিয়ে দেখি আরও একটি মানুষ। আমি জানতাম না রাজ আসবে। হতভম্ব হয়ে গেলাম। আমি শাড়ি পরা ছিলাম। এ ছবিটা সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করেছিলাম, ক্যাপশন ছিল- ‘একটু ঝড় বৃষ্টি’।

কী একটা কানেকশন

রান্নাবান্না হলো, আমরা খাওয়াদাওয়া করতে গেলাম, টেবিলে আমরা সবাই বসলাম, ওস্তাদ বসল, আমি বসলাম। তারপর যেটা হয়, দেখলাম ও (রাজ) বাম হাত দিয়ে খাচ্ছে। কারণ ওর ডান হাত ভাঙা ছিল তখন অ্যাক্সিডেন্টের পর।

এটা দেখার পর, আমি অনেক কিছু ভাবিনি, আমার ওস্তাদ আছে সামনে, আমি হুট করে বললাম, এই তুমি বাঁহাত দিয়ে খাচ্ছ, তুমি খেতে পারছ?

আমি কী করলাম, আমি আমার প্লেট সরিয়ে বললাম যে, আমি তোমাকে খাইয়ে দিই? এটা বলে ওর প্লেটটা নিলাম, ও দেখলাম যে তাকাল, হা করল, আমিও খাইয়ে দিলাম।

ওর জন্য কেমন একটা মায়া লাগা শুরু হয়ে গেল। বাচ্চা মানুষের মতো খেলো আমার হাতে। ওখান থেকে আমি জানি না কী একটা কানেকশন আসলে তৈরি হলো, আমি টের পাচ্ছিলাম।

জিনটা হলো রাজ

অনেক খোলা একটা মাঠের মধ্যে শুটিং হয়, একটা বটতলা, গুনিনের আখড়া। আমরা বটতলার মধ্যে একটা জিনে আমাকে ধরছিল, জিনটা হলো রাজ। কোনোভাবেই জিন ছাড়ানো যাচ্ছিল না/ আমার আশপাশ থেকে তাড়ানো যাচ্ছিল না তাকে।

যেকোনো ছুঁতোয় তার আশপাশে আমার থাকা চাই। দিনে দিনে এমন হলো ও আমার চোখের সামনে না থাকলে কেমন পাগল পাগল লাগত, অস্থির লাগত। আমার হয়তো শুটিং চলছে, ওর শুটিং নেই, কিন্তু কী হচ্ছে, ওকে বাধ্যতামূলক সেটে থাকতে হবে, না হলে আমার শুটিং হচ্ছে না, পারছি না শুটিং করতে।

এটা সামহাউ, ওস্তাদ মানুষ তো, ওস্তাদ বুঝে গিয়েছিল। ওস্তাদ সাপোর্ট করা শুরু করলে একটা সময়। থাকুক, দুইটা পাগল একসঙ্গে থাকুক। আমাদের অনেক চান্স দিল ওস্তাদ, থ্যাংক ইউ।

আমার অনেক আজব আজব জিনিস ইচ্ছে করত, আমার সব ইচ্ছেগুলোতেই ও হ্যাঁ বলত, ওর কোনো কিছুতেই 'না' ছিল না। আমরা শুটিং শেষ করে পানিতে নামতে চাইলাম, ও না করল না, ও আমার সঙ্গে পানিতে নেমে গেল। তারপর আমরা মধ্যদুপুরে পুকুরের মধ্যে সাঁতার কাটলাম অনেকক্ষণ।

লোকেশন লিভড, চরিত্র রাজ-পরী

বিষয়টা এমন ছিল যে, আমি ওকে বিদায় দেব, নিচে নামিয়ে দেব। আমরা লিফটে একসঙ্গে উঠলাম, নিচে যাওয়ার পরে ও বলল, চলো তোমাকে ওপরে দিয়ে আসি। লিফটটা ওপরে আসার পর আমি বললাম, চলো তোমাকে নিচে দিয়ে আসি। এভাবে ওঠানামা করছে লিফটটা।

একটা সময় রাজ বলে যে, লিফটটা বন্ধ হয়ে যাক, আমরা এখানে আটকে যাই। আমি বললাম লিফটের মধ্যে কেন আটকাতে হবে, জীবনের মধ্যে আটকে যাই চলো। এভাবে আসলে ওকে প্রোপজটা করা।

আমার সবকিছু ওর হয়ে গেল

রাজ আম্মুকে গিয়ে বলল, পরীকে ছাড়া আমি থাকতে পারছি না। আম্মু রেগে যাওয়ার বদলে খুশি হলেন। আমাদের সবার আড়ালে বিয়ে হয়ে গেল। আমার সবকিছু ওর হয়ে গেল।

আমার জীবনে আরও একজন আসছে

একদিন সকালে আমি অনুভব করলাম, আমার জীবনে আরও একজন আসছে। ঘুমন্ত রাজকে বললাম, রাজ, আরেকজন আসছে, আমি টের পাচ্ছি। রাজ ঘুমের মধ্যে বলল, আসুক, এই যে আমার বালিশের পাশে ঘুমাবে।

ও এত সহজ করে বলল, আমি ওর ঘুমন্ত মুখটাই দেখছিলাম।

কনফার্ম হওয়ার জন্য আমরা ডাক্তারের কাছে গেলাম। যখন আলটাসনো রুমের মধ্যে প্রথম বাবুর হার্টবিট শুনি, আমি শুধু রাজের রি-অ্যাকশন দেখছিলাম। ও একবার পর্দা খুলবে না কি করবে, ও অস্থির হয়ে গেল। ও আমার হাত ধরে টেনে ওঠাল, আমাকে জড়িয়ে ধরল, ধরার পরে যেটা হলো যে, আশপাশের সবাই আমাদের দেখছে, ও বাচ্চা মানুষের মতো কান্না শুরু করে দিল।

তারপরে যেটা হলো, ও আমাকে পা মাটিতে ফেলতে দিচ্ছে না এ রকম একটা অবস্থা। কোলে তুলবে না মাথায় তুলবে না ঘাড়ে তুলবে এ রকম একটা অবস্থা।

একটা হুইলচেয়ার নিল, সেখানে বসাল, হাসপাতালের পুরো চত্বরটা ঘুরল আমাকে নিয়ে। ওই ছবিটি ও প্রথম প্রকাশ করে জানিয়েছিল যে ও বাবা হচ্ছে, আমি মা হচ্ছি।

আমার পাগলা

প্রেগনেন্সির শুরুর দিকটা প্রায় ঘরবন্দি হয়ে গিয়েছিলাম আমি। কখনো বারান্দায়, কখনো ছাদে গিয়ে পাখিদের ছবি তুলতাম, আর ও আমার সঙ্গে থাকত। আমার রান্না ওর খুব পছন্দ। প্রেগনেন্ট অবস্থায় আমি যখন রান্না করতাম ও আমার পিছে পিছে থাকত। আমি রান্না করতাম ও স্ক্রিপ্ট পড়ত।

আজব আজব খাবারের ইচ্ছে হতো আমার, হয়তো সেটা মাঝরাতে, কিন্তু রাজ ম্যানেজ করে ফেলত। আমার রেস্টুরেন্টে গিয়ে খেতে একদম ভালো ভালো লাগে না, ও আমাকে নিয়ে বের হতো, আমি বসে থাকতাম আর ও খেত।

বাবু তখন পেটে, এক মাস, আমি কাগজের বউ-এর শুটিং করি আউটডোরে, মধ্যরাতে গাঁদা ফুল নিয়ে হাজির, শীতের রাত। ঝগড়া করে বারবার ও আমাকে রেখে চলে যেত। সেদিনও শুটিংয়ে ঝগড়া করে আমাকে রেখে চলে গিয়েছিল। কিন্তু এক দিন ঝগড়া করে দূরে থাকতে পারিনি। আমার পাগলা।

নানু ভাই, এই একটা মানুষ, আমার খুব আপনজন। রাজের সঙ্গে নানুর সম্পর্ক বন্ধুর মতো। আমার জীবনের তিনটা খুঁটি নানু, রাজ, রাজ্য।

এটা একটা নতুন জন্ম

রাজকে কখনও আয়োজন করে থ্যাংক ইউ বলা হয়নি। এত বড় একটা জার্নি, তুমি আমার সঙ্গে ছিলে, ছায়ার মতো ছিলে, থ্যাংক ইউ রাজ। আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। এটা একটা নতুন জন্ম, আমার রাজ্য ও রাজের।

আরও পড়ুন:
পরীমনি এবার কাহিনিকার
‘মা’ সিনেমার জার্নিটা সারা জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে: পরীমনি
পরীমনির মাদক মামলার সাক্ষ্য পেছাল
ফলোয়ার হারানো ফেসবুক ব্যবহারকারীদের প্রশ্ন পরীমনির
পরীর রাজ্য ঘুরতে গেল ‘নানা’র বাসায়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বিনোদন
What line did Uttam Kumar stand and vote in?

উত্তম কুমার কী লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতেন

উত্তম কুমার কী লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতেন উত্তম কুমার
একবার সহকর্মী তথা ভ্রাতৃপ্রতিম শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়কে উত্তম কুমার বকা দিয়েছিলেন কেন তিনি পেট্রল পাম্পে গাড়ি থেকে নেমেছিলেন বলে। আসলে তাকেও খ্যাতির বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছিল কয়েক বার।

রুপালি পর্দার তারকাকা ঘন ঘন জনসমক্ষে এলে সেই অর্থে ‘দাম’ থাকে না বলেই মনে করতেন মহানায়ক উত্তম কুমার। তার চলাফেরাতেও ছিল সেই প্রভাব।

সবকিছুর পরও তারকারাও তো মানুষ। এ হিসেবে অনেক কাজেই অংশ নিতে হতো তাদের। মহানায়ক ভোট প্রয়োগ করতেন কীভাবে, এবার প্রকাশ্যে এসেছে সে তথ্য।

সংবাদ প্রতিদিন বলছে, একবার সহকর্মী তথা ভ্রাতৃপ্রতিম শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়কে উত্তম কুমার বকা দিয়েছিলেন কেন তিনি পেট্রল পাম্পে গাড়ি থেকে নেমেছিলেন বলে। আসলে তাকেও খ্যাতির বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছিল কয়েক বার। বাঙালির ম্যাটিনি আইডল বলে কথা। উত্তম কুমার মানেই তো তখন জনঅরণ্য। বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস।

সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে উত্তম কুমারের নাতি গৌরব চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন মহানায়কের ভোটাধিকার প্রয়োগের উপায়ের কথা।

গৌরব ঠাকুরদাকে না দেখলেও পরিবারের সদস্যদের মুখেই শুনেছিলেন, মহানায়ক কখনও বুথে গিয়ে ভোট দিতেন না। বরং বাড়ি থেকেই খামে ভরে তার ভোট জমা পড়ত। সরকারি কর্মীরা যেভাবে পোস্টার ব্যালটে ভোট দেন। সেভাবেই ভোটাধিকার প্রয়োগ করতেন উত্তম কুমার।

পোর্ট ট্রাস্টের চাকরিজীবী হিসেবেই মহানায়ক এই বিশেষ সুবিধে পেতেন। তবে পরে অভিনয়ের জন্য সেই চাকরি ছেড়ে দিলেও তৎকালীন সরকার তার জন্য এই বিশেষ ব্য়বস্থা বহাল রেখেছিল। কারণ, বুথে উত্তম কুমারকে দেখলে জনবিস্ফোরণ ঘটতে পারে। তাতে গোলযোগ দেখা দিতে পারে।

বিশৃঙ্খলা রুখতেই উত্তম কুমারের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা বহাল রেখেছিল সেই সময়ে ক্ষমতাসীন সরকার।

চলতি লোকসভা ভোটের আবহে আমজনতার পাশপাশি সেলেবরাও গণতন্ত্রের উৎসবে মেতে ওঠেন বরাবর। বুথে লাইন দিয়ে তারাও ভোট দেন। কিন্তু উত্তম কুমার কখনও কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতেন না। তার জন্য ছিল বিশেষ ব্যবস্থা।

আরও পড়ুন:
সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে সোহিনীর বিয়ের খবরে কী বলছেন স্বস্তিকা
অভিনেতা রুমি মারা গেছেন
নিউ ইয়র্কে সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবে সোহানা সাবা

মন্তব্য

বিনোদন
What does Swastika say about Sohinis marriage with her ex boyfriend?

সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে সোহিনীর বিয়ের খবরে কী বলছেন স্বস্তিকা

সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে সোহিনীর বিয়ের খবরে কী বলছেন স্বস্তিকা
এতদিন সোহিনীর জীবনে প্রেমের আনাগোনা কম ছিল না, তবে থিতু হননি নায়িকা। তবে আর দেরি নয়। এই বছরই নাকি সাতপাক ঘুরবেন দুজনে।

টলিউডে নাকি এখন কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে সোহিনী সরকারের বিয়ের গুঞ্জন! টলিগঞ্জের অন্যতম কাঙ্খিত নায়িকা নাকি অবশেষে বাঁধা পড়ছেন শোভন-সুরে।

এতদিন সোহিনীর জীবনে প্রেমের আনাগোনা কম ছিল না, তবে থিতু হননি নায়িকা। তবে আর দেরি নয়। এই বছরই নাকি সাতপাক ঘুরবেন দুজনে।কেউ বলছেন, জুলাইতে শুভকাজটা সারবেন শোভন-সোহিনী, আরেক সূত্র বলছে, জুলাই নয় নভেম্বরে বিয়ে।

মাস যা-ই হোক না কেন, ২০২৪-এ ছয় বছরের ছোট শোভনের সঙ্গে সোহিনীর বিয়ে টলিপাড়ার হট টপিক। একটা সময় অভিনেত্রী স্বস্তিকা দত্তের সঙ্গে শোভনের মাখোমাখো প্রেম নিয়ে কম আলোচনা হয়নি টেলিপাড়ায়। ইমনের সঙ্গে ব্রেকআপের পর শোভন খুল্লমখুল্লা প্রেম করেছেন স্বস্তিকার সঙ্গে। কিন্তু ২০২৩-এ আচমকা ছন্দপতন। আলাদা হন তারা। স্বস্তিকা জানিয়েছিলেন, ‘হ্যাপি নোটে’ শেষ হয়েছে সম্পর্ক।

ব্রেকআপের পর আজও ইমনের সঙ্গে শোভনের সখ্যতা অটুট। তবে সেই পথে হাঁটেননি স্বস্তিকা। সাবেকের সঙ্গে তার যোগাযোগ নেই, কিন্তু সাবেকের বিয়ের জল্পনা কি তার কানে পৌঁছেছে?

হিন্দুস্তান টাইমসকে স্বস্তিকা বলেন, ‘একজনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ছিল, একজন আমার সাবেক। অন্যজনকে আমি সিনিয়র অভিনেত্রী হিসাবে সম্মান করি। তার কাজও দেখি। তারা দুজনে যখন একে অপরের সঙ্গে থাকবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, (কয়েক মুহূর্তের স্তব্ধতা) যদিও আমি জানি না প্রকাশ্যে এটা নিয়ে তারা কোনো মন্তব্য করেছে কি না।

‘আমি একজন সাংবাদিকদের থেকে এই সুখবরটা শুনছি, তারা যদি নিজেদের কমপ্যাটিবল ভেবে থাকেন এবং তারা সাত পাকে বাঁধা পড়তে চান আমি দুজনেই শুভকামনা জানাব। এটা আমার শিক্ষা।’

জানা যায়, অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তের এক অনুষ্ঠানের সূত্রেই কাছাকাছি আসেন শোভন-সোহিনী। গত বছর পুজোর আগেই শোভন-সোহিনীর সম্পর্ক নিয়ে ঢি ঢি পড়ে যায় টলিপাড়ায়। তারপর সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তার সম্পর্ক একটু একটু করে প্রকাশ্যে এসেছে।

সোহিনী নিজের মুখে জানিয়েছেন, ‘শোভনের সঙ্গে আমি ভালো আছি’। তবে বিয়ে নিয়ে এখনও মুখে কুলুপ দুজনের। শোভনের আগে রণজয় বিষ্ণুর সঙ্গে প্রেম সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী।

শোভন জীবনপথে এগিয়ে গেলেও স্বস্তিকা কিন্তু এখনও সিঙ্গল। বিয়ে নিয়ে কী পরিকল্পনা তার? অভিনেত্রীর জবাব, ‘আমি কখনই চাইব না ৪০ বছরে গিয়ে বিয়ে করব আর ৪৫ বছরে গিয়ে মা হব। বাবা-মা রয়েছেন, কিছু দায়িত্ব তাদেরও নেয়া উচিত। যখন সময় আসবে তখন ঠিক ঠিক ভালো একজন মানুষকে আমি বিয়ে করতে চাই, আর একটা হেলথি বাচ্চার জন্ম দিতে চাই।’

স্বস্তিকা আরও যোগ করেন, ‘এর মাঝে যদি কোনো মানুষের সঙ্গে প্রেম হয়…। আমি এমন একটা ম্যাচুয়ারেটির জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি যে কাউকে খুঁজে পেলে বলব, ছোটবেলায় ভালো লাগত রাত জেগে ভোর পাঁচটা অবধি ফোনে মেসেজ চালাচালি করা কিংবা ফোনে কথা বলার।

‘এখন সেই ইচ্ছেটা নেই। যা প্রেম করার সেটা বিয়ের পরে, যদি তোমার আমার সঙ্গে থাকতে হয় তো। তবে পুরোটাই হচ্ছে যদি আমি কাউকে খুঁজে পাই তো! এখন আর সেই বয়সে নেই যে ঢাকুরিয়া লেকে বসে হাত ধরে প্রেম করব’। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

আরও পড়ুন:
অভিনেতা রুমি মারা গেছেন
নিউ ইয়র্কে সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবে সোহানা সাবা
কেমন আছেন শিল্পা

মন্তব্য

বিনোদন
Case against 6 people including actor actress of transformation drama

রূপান্তর নাটকের অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রূপান্তর নাটকের অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা ছবি: সংগৃহীত
ইউটিউব চ্যানেল একান্ন মিডিয়া থেকে নাটকটি সরিয়ে ফেলার পর এ বিষয়ে কথা বলেছিলেন নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু। তার মতে, দর্শকরা নাটকটির কনসেপ্ট হয়ত বোঝেননি।

ফারহান আহমেদ জোভান অভিনীত ‘রূপান্তর’ নাটকের তিনিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলায় নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ নম্বর আমলী আদালতে নাটকের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও পরিচালকসহ ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাউসার উল জিহাদ এ মামলাটি করেছেন।

ইউটিউব চ্যানেল একান্ন মিডিয়া থেকে নাটকটি সরিয়ে ফেলার পর এ বিষয়ে কথা বলেছিলেন নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু। তার মতে, দর্শকরা নাটকটির কনসেপ্ট হয়ত বোঝেননি।

তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেক কিছুই দেখছি, আসলে বিষয়টি নিয়ে আমি কিছু মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’

সোশ্যাল মিডিয়ায় দর্শকরা নানান স্ট্যাটাস ও মন্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, ‘পরিচালক রাফাত মজুমদার রিংকু পরিচালিত এ নাটকটিতে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ ইস্যুকে প্রমোট করা হয়েছে। এ কারণে গত কয়েকদিন ধরে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করা জোভানকে অনলাইনে তুলোধুনা করছে নেটিজেনরা।

‘এছাড়া জোভান ও সামিরা খান মাহি দুজনের ফেসবুক পেজ গায়েব করে দেয়া হয়েছে। জোভানের ১৯ লাখের পেজ ও মাহির ২৪ লাখের লাইক-ফলো করা পেজটি আর ফেসবুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।’

‘রূপান্তর’ নাটকটি ইউটিউবে প্রকাশের পর থেকেই শুরু হয় সমালোচনা। অসংখ্য পোস্ট ও লক্ষাধিক প্রতিক্রিয়া আসে নাটকটির বিরুদ্ধে। তীব্র সমালোচনায় পড়ে নাটকটি ইউটিউব থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।

জোভান বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, নাটকটি নিয়ে কেন এমন সমালোচনা করা হচ্ছে! নাটকটির ভিউ হয়েছিল নব্বই হাজার। তাহলে বাকি মানুষ তো দেখেনি! আমার মনে হয়, তারা না দেখেই সমালোচনা করছে। বিষয়টি নিয়ে আমি ঘোরের মধ্যে আছি। বুঝতে পারছি না কী হচ্ছে!’

সমালোচনার মুখে জোভান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দর্শক পছন্দ করেন না এমন কোনো চরিত্রে অভিনয় করবেন না। বলেন, ‘যেহেতু মানুষ পছন্দ করছে না সেহেতু এসব আর করা যাবে না। এরপর থেকে এগুলো আর করব না।’

নেটিজেনদের কিংবা নিজের অনুসারীদের উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তা দিয়ে এটা নিয়ে জোভান দুঃখও প্রকাশ করেছেন।

জোভান ছাড়াও ‘রূপান্তর’ নাটকে প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয় করেছেন সামিরা খান মাহি। এতে আরও অভিনয় করেছেন সাবেরী আলম ও সমাপ্তি মাসুক প্রমূখ।

মন্তব্য

বিনোদন
The actors roomie has passed away

অভিনেতা রুমি মারা গেছেন

অভিনেতা রুমি মারা গেছেন অলিউল হক রুমি। ফাইল ছবি
অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, চলে গেলেন রুমী ভাই! মৃত্যুটা কত সহজ, জীবনটাই অনেক বেশি কঠিন। এই প্রথমবার, এমন খবর শুনে, সবাইকে জানাবার জন্য লিখতে যেয়ে, লিখলাম আর মুছলাম অসংখ্যবার!

মারা গেছেন মঞ্চ ও টেলিভিশন জগতের পরিচিত মুখ অভিনেতা অলিউল হক রুমি।

সোমবার ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

রুমির জন্ম বরগুনায়। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান রেখে গেছেন।

মাসখানে আগে রুমির ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। ভারতে চিকিৎসা নিয়েছিলেন তিনি। পরে ফিরে দেশেই চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

অভিনেতার রুমির মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছেন একাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রী। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে তারা জানিয়েছেন শোক।

অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, ‘চলে গেলেন রুমি ভাই! মৃত্যুটা কত সহজ, জীবনটাই অনেক বেশি কঠিন। এই প্রথমবার, এমন খবর শুনে, সবাইকে জানাবার জন্য লিখতে যেয়ে, লিখলাম আর মুছলাম অসংখ্যবার! আপনার ছবির সাথে কোন ভাবেই “শেষ বিদায়” এর কিছু লিখতে পারছিলাম না রুমী ভাই! সব সম্ভব⁉’

তিনি লিখেছেন, ‘মাত্র দেড়/ দুই মাস, সব চেষ্টা শেষ হল! কোনভাবেই ঠেকানো গেল না কিছু! আপনার পরিবারকে আল্লাহ এ শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দিক, এ প্রার্থনা করি। পরপারে চির শান্তিতে থাকবেন।’

তিন দশকের বেশি সময় অভিনয় নিয়ে ছিলেন রুমি। টেলিভিশনের পাশাপাশি অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও। দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদনা সহকারী হিসিবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

১৯৮৮ সালে থিয়েটার বেইলি রোডের ‘এখনো ক্রীতদাস’ নাটকের মধ্য দিয়ে রুমির অভিনয়ের শুরু। ওই বছরই ‘কোন কাননের ফুল’ নাটকের মাধ্যমে ছোট পর্দায় অভিষেক হয় তার।

আরও পড়ুন:
নিউ ইয়র্কে সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবে সোহানা সাবা
ঢাকায় মঞ্চ মাতালেন আতিফ আসলাম
কেমন আছেন শিল্পা

মন্তব্য

বিনোদন
Sohana Saba at the Suchitra Sen Film Festival in New York

নিউ ইয়র্কে সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবে সোহানা সাবা

নিউ ইয়র্কে সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবে সোহানা সাবা
উৎসবে বাংলাদেশ, ভারত ও এই দুই দেশের প্রবাসীদের নির্মিত ৩৯টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে। সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা। এ ছাড়াও রয়েছে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক আয়োজন ও জমকালো অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে ২০ ও ২১ এপ্রিল দু দিনব্যাপী হচ্ছে সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব।

জ্যামাইকা পারফরমিং আর্টস সেন্টারে আয়োজন করা এই উৎসবে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী সোহানা সাবা।

উৎসবে বাংলাদেশ, ভারত ও এই দুই দেশের প্রবাসীদের নির্মিত ৩৯টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে। সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা। এ ছাড়াও রয়েছে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক আয়োজন ও জমকালো অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান।

নিউ ইয়র্কে সুচিত্রা সেন চলচ্চিত্র উৎসবে সোহানা সাবা

বাংলাদেশ ছাড়াও এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে অর্ধশত অতিথি যোগ দিচ্ছেন।

অনুষ্ঠানের প্রতিটি আয়োজন সবার জন্য উন্মুক্ত। কোনো প্রবেশ ফি বা টিকেট নেই। শুধু ২১ এপ্রিল বিকেলে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানটির জন্য শনি অথবা রোববার সকাল সকাল অনুষ্ঠান স্থলে এসে বিনামূল্যে একটি বিশেষ পাস সংগ্রহ করতে হবে। দুদিনই শনি ও রোববার সকাল ১১টা থেকে বিশেষ পাশটি বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে।

মন্তব্য

বিনোদন
Atif Aslam set the stage in Dhaka

ঢাকায় মঞ্চ মাতালেন আতিফ আসলাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতালেন আতিফ আসলাম রাজধানীর বসুন্ধরা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে শুক্রবার রাতে আতিফ তার ভক্তদের গেয়ে শোনান জনপ্রিয় কিছু গান। ছবি: নিউজবাংলা
এর আগে ২৮ মার্চ আতিফের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেয়া এক পোস্টে ঢাকায় আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেন এ গায়ক নিজেই।

বাংলাদেশের দর্শক মাতাতে তৃতীয়বারের মতো ঢাকায় আসলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম।

রাজধানীর বসুন্ধরা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে মঞ্চে উঠেন তিনি। ভক্তদের গেয়ে শোনান ‘তেরা হোনে লাগা হু’, ‘দুরি’ ও ‘আদাতের’ মতো তার জনপ্রিয় কিছু গান।

কনসার্টটি আয়োজন করেছে ব্লুজ কমিউনিকেশন।

এর আগে ২৮ মার্চ আতিফের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেয়া এক পোস্টে ঢাকায় আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেন এ গায়ক নিজেই।

ওই দিন বিকেলে ফেসবুকে ১২ সেকেন্ডের একটি ভিডিও প্রকাশ করেন আতিফ। যেখানে তার ছবি, মিউজিকের সঙ্গে লেখা ছিল- ‘বাংলাদেশ, চলো একসঙ্গে সংগীত উপভোগ করি।’

২০১৩ সালে বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে প্রথম ঢাকায় এসেছিলেন আতিফ আসলাম। পরে ২০১৬ সালে এটিএন এন্টারটেইনমেন্টের আমন্ত্রণে দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন।

পাকিস্তানের পাঞ্জাবের ওয়াজিরাবাদে জন্ম নেয়া উপমহাদেশের তুমুল জনপ্রিয় গায়ক আতিফ আসলাম ক্যারিয়ার শুরু করেন ২০০৩ সালে, ‘জাল’ ব্যান্ডের মাধ্যমে। মূলত উর্দু ভাষায় গাইলেও তিনি হিন্দি, পাঞ্জাবি, বাংলা, পশতুসহ অনেক ভাষায় নিজের দক্ষতা প্রকাশ করেছেন। ‘জেহের’ সিনেমার ‘ওহ লামহে ওহ বাতে’ গান দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি।

এরপর একে একে উপহার দিয়েছেন অনেক জনপ্রিয় গান। তারমধ্যে উল্লেখ্য ‘পেহলি নাজার ম্যায়’, ‘বাখুদা তুমহি হো’, ‘তু জানে না’, ‘দুরি’, ‘ম্যায় রং শরবতো কা’, ‘দিল দিয়া গাল্লা’ সহ প্রায় শতাধিক গান।

আরও পড়ুন:
রাজ মরে গেলেও দেখতে যাব না: পরীমনি
হাতে ব্যথা পেয়েছেন কোয়েল
স্বস্তিকা নিজেকে ছোট করল: মমতা
রাজিতের সুর-কন্ঠে আসছে এমি জান্নাতের ‘মনের বারণ’
ঢাকায় আসছেন আতিফ আসলাম

মন্তব্য

বিনোদন
How are you Shilpa?

কেমন আছেন শিল্পা

কেমন আছেন শিল্পা
আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইন বা পিএমএলএ অ্যাক্ট ২০০২-এর অধীনে বৃহস্পতিবার একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তাদের।

বিপাকে পড়েছেন বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি। অভিনেত্রী ও তার স্বামী রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইন বা পিএমএলএ অ্যাক্ট ২০০২-এর অধীনে বৃহস্পতিবার একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তাদের।

সম্পত্তির তালিকায় রয়েছে পুণেয় রাজ কুন্দ্রার বাংলো, শিল্পার জুহুর ফ্ল্যাট। পাশাপাশি রাজ কুন্দ্রার নামে থাকা ইক্যুইটি শেয়ারও রয়েছে।

২০২১ সালে পর্নোকাণ্ডে নাম জড়ায় অভিনেত্রীর স্বামী রাজের। সেই সময় একটা লম্বা সময়ে হাজতে থাকতে হয় শিল্পার স্বামীকে। জামিনে ছাড়া পেয়ে একটু একটু করে নিজেদের জীবন গুছিয়ে নিচ্ছিলেন তারা।

দিন কয়েক আগে রাজ তার জেলবন্দি জীবনের কাহিনি তুলে ধরেছিলেন বড় পর্দায়। এর মধ্যেই ফের ঝঞ্ঝাটে শিল্পা ও তার স্বামী।
এই ঘটনার পর অনেকেই উদ্বেগে ছিলেন। প্রশ্ন ভাসছিল, কেমন আছেন অভিনেত্রী? অবশেষে নীরবতা ভাঙলেন শিল্পা। জানালেন নিজের অবস্থানের কথা।

শিল্পা ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট দিয়ে লেখেন, ‘‘অসম্মানের সময় বিচলিত না হয়ে শান্ত হতে শেখো।’’ তার পরই অন্য একটি পোস্টে সাঁইবাবার ছবি দিয়ে লেখেন, ‘‘শরণাপন্ন করে দাও।’’

ব্যক্তিগত জীবনে এমন ওঠাপড়ার মাঝেও বৃহস্পতিবার রাতে সালমান খানের ফ্ল্যাটে অভিনেতার সঙ্গে দেখা করতে যান শিল্পা। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

মন্তব্য

p
উপরে