× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিনোদন
The history of band music of the country came in the book
google_news print-icon

বইতে এলো দেশের ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস

বইতে-এলো-দেশের-ব্যান্ড-সংগীতের-ইতিহাস
বাংলা রক মেটাল বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে লেখক, প্রকাশক ও অতিথিরা। ছবি: সংগৃহীত
অনুভূতি প্রকাশে বইয়ের লেখক মিলু আমান বলেন, ‘বাংলার রক মেটাল বই প্রকাশের মধ্য দিয়ে আমাদের গর্বের ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস সঠিকভাবে লিখিত হলো। এটি আমাদের ব্যান্ড সংগীতের পূর্ণাঙ্গ এনসাইক্লোপিডিয়া হিসেবে কাজ করবে।’

বই আকারে প্রকাশ পেল বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস ও ১৮০টি ব্যান্ডের বায়োগ্রাফি। বইটির নাম ‘বাংলার রক মেটাল’; লিখেছেন মিলু আমান ও হক ফারুক।

এতে স্থান পেয়েছে পূর্ব পাকিস্তান সময়ে ষাটের দশক থেকে ছয়টি দশকে দেশের ব্যান্ড সংগীতের পথচলার ইতিহাস এবং মহান স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সব দেশি ব্যান্ডের বায়োগ্রাফি।

শুক্রবার বিকেল ৫টায় রাজধানীর বাংলামোটরস্থ বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ পাওয় ‘বাংলার রক মেটাল’ বইটি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্পন্দন ব্যান্ডের কাজী হাবলু, রেনেসাঁর নকীব খান, গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, ফিডব্যাকের ফোয়াদ নাসের বাবু ও লাবু রহমান, মাকসুদ ও ঢাকার মাকসুদুল হক, মাইলসের হামিন আহমেদ, ওয়ারফেজের ইব্রাহিম আহমেদ কমল ও শেখ মনিরুল আহমেদ টিপু, রকস্ট্রাটার আরশাদ আমীন।

এ ছাড়া দেশের নবীব-প্রবীণ সব ব্যান্ডের মিউজিশিয়ান, পাঠক ও ব্যান্ড সংগীতপ্রেমীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে অনুষ্ঠানস্থল। প্রকাশনা অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার।

অনুভূতি প্রকাশে বইয়ের লেখক মিলু আমান বলেন, ‘বাংলার রক মেটাল বই প্রকাশের মধ্য দিয়ে আমাদের গর্বের ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস সঠিকভাবে লিখিত হলো। এটি আমাদের ব্যান্ড সংগীতের পূর্ণাঙ্গ এনসাইক্লোপিডিয়া হিসেবে কাজ করবে।’

বইটির আরেক লেখক হক ফারুক আহমেদ বলেন, ‘গত ২০টি বছরের সাধনায় লেখা বাংলার রক মেটাল। আমাদের ব্যান্ড সংগীত নিয়ে নানা তথ্যের বিভ্রান্তি দূর করবে এ বই। প্রজন্মের পর প্রজন্মে ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস চর্চায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।’

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, তিনটি ভাগে সাজানো হয়েছে এ বই। প্রথমাংশে ষাটের দশক থেকে শুরু করে আজকের সময় পর্যন্ত বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের পটভূমি, ইতিহাস, পথচলা ও নানা পরিবর্তন তুলে ধরা হয়েছে। দ্বিতীয় অংশে ১৮০টি ব্যান্ডের বায়োগ্রাফি ও প্রোফাইল।

প্রোফাইলগুলো সাজানো হয়েছে ব্যান্ডগুলোর জন্মসাল ক্রমান্বয়ে, পুরোনো ব্যান্ড থেকে নতুন ব্যান্ড হিসেবে। দেশের সব প্রখ্যাত ব্যান্ডের পাশাপাশি কিছু সম্ভাবনাময় নতুন ব্যান্ডের প্রোফাইল রাখা হয়েছে। প্রতিটি ব্যান্ডের অ্যালবাম ও গানের তালিকা ডিস্কোগ্রাফি আকারে সন্নিবেশ করা হয়েছে।

আর তৃতীয় অংশে রয়েছে বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবং আরও কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যান্ডের তালিকা।

‘বাংলার রক মেটাল’ প্রকাশ করেছে প্রকাশনা সংস্থা আজব প্রকাশ। প্রচ্ছদ এঁকেছেন নিয়াজ আহমেদ অংশু এবং নামলিপিতে মোস্তাফিজ কারিগর। গ্রাফিক্স ডিজাইন করেছেন কৌশিক জামান। ৪৬৪ পৃষ্ঠার এ বইটির মূল্য ১ হাজার টাকা।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বিনোদন
Ditipriya is drowning and drinking water

ডুবে ডুবে জল খাচ্ছেন দিতিপ্রিয়া

ডুবে ডুবে জল খাচ্ছেন দিতিপ্রিয়া দিতিপ্রিয়া রায়
দিতিপ্রিয়া বলেন, ‘ছয় মাস হোক তারপর সবটুকু সবাইকে জানাব। শুধু এটুকু বলতে পারি আমার যার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সে এই ইন্ডাস্ট্রির কেউ নয়। সম্পূর্ণ আলাদা জগতের মানুষ। খুব শিগগিরই আমি সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব।’

চুপিসারে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছেন ভারতীয় অভিনেত্রী দিতিপ্রিয়া রায়। আনি আনি করেও মনের মানুষকে প্রকাশ্যে আনছেন না তিনি। একই বোধহয় বলে, ‘ডুবে ডুবে জল খাওয়া’।

বসন্ত উৎসবের দিন জানালার ধারে মনের মানুষের সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেন দিতিপ্রিয়া। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে ছবি পোস্ট করতেই ভক্তদের মনে প্রশ্ন জেগেছে পাশে দাঁড়ানো এই রহস্যমানব কে?

এ প্রশ্নের উত্তরে এই সময়কে তিনি বলেছেন, ‘হ্যাঁ, আমার জীবনে একজন আছে। গত তিন মাস আমি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছি। তবে এখনই সবটুকু জানাতে চাই না। ক্রমশ প্রকাশ্য।’

দিতিপ্রিয়া বলেন, ‘ছয় মাস হোক তারপর সবটুকু সবাইকে জানাব। শুধু এটুকু বলতে পারি আমার যার সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সে এই ইন্ডাস্ট্রির কেউ নয়। সম্পূর্ণ আলাদা জগতের মানুষ। খুব শিগগিরই আমি সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব।’

দিতিপ্রিয়ার এই প্রেমের সম্পর্ক কতদিনের সেটাও খোলসা করতে চাননি অভিনেত্রী।

২০২৩- এ দিতিপ্রিয়ার জন্মদিনে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তখন প্রশ্ন করা হয়েছিল, প্রেম করছেন? জবাব ছিল, ‘হ্যাঁ করছি তো…।’ এরপরই সহাস্য সংযোজন, ‘কেরিয়ারের সঙ্গে।’

ডুবে ডুবে জল খাচ্ছেন দিতিপ্রিয়া

গত বছরে সিঙ্গল ছিলেন বলেই দাবি দিতিপ্রিয়ার। আগে সুহোত্র মুখোপাধ্যায় এবং দিব্যজ্যোতি দত্তের মতো অভিনেতার সঙ্গে নাম জড়িয়েছে তার।

শিশুশিল্পী হিসেবে বিনোদন জগতের ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি। মা, দুর্গা, অপরাজিত, তোমায় আমায় মিলে, ব্যোমকেশের মতো জনপ্রিয় সিরিয়ালে কাজ করেছেন। তারপর হয়ে ওঠেন টেলিভিশনের করুণাময়ী রানি রাসমণি। রানিমা হিসেবে ব্যাপক খ্যাতি পেয়েছিলেন তিনি।

সিরিয়ালের পাশাপাশি সিনেমাতেও দুর্দান্ত কাজ করেছেন। রাজকাহিনি, অভিযাত্রিক, আয় খুকু আয়, অচেনা উত্তম, কলকাতা চলন্তিকার মতো সিনেমায় কাজ করেছেন। রুদ্রবীণার অভিশাপ, মুক্তি, বোধন, ডাকঘর, রাজনীতির মতো সিরিজেও তার জুড়ি মেলা ভার।

আরও পড়ুন:
কত কথা জমা হয়ে আছে, মামুনি বলারও কেউ নেই: পূজা
মা হারালেন পূজা চেরি
শাড়ি পরা নিয়ে যা বলেছি, ভেবেই বলেছি: মমতা শংকর

মন্তব্য

বিনোদন
Biden and Jayas three daughters Prakriti Srotswini and Rupasi
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

বাইডেন ও জয়ার তিন কন্যা- প্রকৃতি, স্রোতস্বিনী ও রূপসী

বাইডেন ও জয়ার তিন কন্যা- প্রকৃতি, স্রোতস্বিনী ও রূপসী চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় সোমবার বাঘের তিন শাবক কোলে নিয়ে নামকরণ করেন জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। ছবি: নিউজবাংলা
চট্টগ্রাম নগরীর ফয়’স লেক পাড়ের চিড়িয়াখানায় ২৩ ফেব্রুয়ারি বাঘ জো বাইডেন ও বাঘিনী জয়ার সংসারে আসে তিনটি শাবক। আর জন্মের এক মাসেরও বেশি সময় পর নাম পেয়েছে ওরা তিন বোন।

চট্টগ্রাম নগরীর ফয়’স লেক পাড়ের চিড়িয়াখানায় ২৩ ফেব্রুয়ারি বাঘ জো বাইডেন ও বাঘিনী জয়ার সংসারে আসে তিনটি শাবক। আর জন্মের এক মাসেরও বেশি সময় পর নাম পেয়েছে ওরা তিন বোন।

জেলা প্রশাসক ও চিড়িয়াখানার সভাপতি আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান সোমবার দুপুরে চিড়িয়াখানা পরিদর্শনে গেলে বাঘ শাবকগুলোকে জনসম্মুখে আনা হয়। এ সময় তিনি মেয়ে শাবক তিনটিকে কোলে নিয়ে এগুলোর নামকরণ করেন। তিন বোনের নাম দেয়া হয়- প্রকৃতি, স্রোতস্বিনী ও রূপসী।

জেলা প্রশাসকের সহধর্মিণী ও চট্টগ্রাম লেডিস ওয়েলফেয়ার ক্লাবের সভাপতি তানজিয়া রহমান, কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আরাফাত সিদ্দিকী, চিড়িয়াখানার সদস্য সচিব ও এনডিসি হুছাইন মুহাম্মদ, স্টাফ অফিসার টু ডিসি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আল-আমিন এবং চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর ডা. শুভ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

বাইডেন ও জয়ার তিন কন্যা- প্রকৃতি, স্রোতস্বিনী ও রূপসী

বাঘ শাবক দেখতে চিড়িয়াখানায় গিয়ে জেলা প্রশাসক উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘২০১৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দু’টি রয়েল বেঙ্গল টাইগার চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় নিয়ে এসেছিলাম। সে দু’টি থেকে বর্তমানে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় তিনটি শাবকসহ মোট বাঘের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭টি। এর মধ্যে ৫টি বাঘ ও ১২টি বাঘিনী। এখানে সাদা বাঘও রয়েছে।’

গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রাণী বিনিময়ের আওতায় দু’টি বাঘ রংপুর চিড়িয়াখানায় দিয়ে দু’টি জলহস্তী চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় আনা হয়। প্যারিস জলবায়ু পরিবর্তন চুক্তিতে স্বাক্ষর করায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সম্মানার্থে সাবেক জেলা প্রশাসক বাঘটির নাম রাখেন জো বাইডেন। বাঘিনী জয়ার জন্ম ২০১৮ সালের জুলাইয়ে আর বাঘ জো বাইডেনের জন্ম ২০২০ সালে ২৮ ডিসেম্বর।

বাঘ জো বাইডেন জন্মের পরপরই ওর মা থেকে পরিত্যক্ত হলে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ব্যবস্থাপনায় লালন-পালন করা হয়। এক বছর লালনপালনের পর বিশেষ প্রক্রিয়ায় খাঁচায় অবস্থিত বাঘ পরিবারের সঙ্গে সোশালাইজেশনের মাধ্যমে সদস্য হএসবে রি-ইন্ট্রোডাকশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়।

প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর এই প্রথমবারের মতো জো বাইডেন নিজের সংসার তৈরি করলো। মানুষের হাতে লালন-পালন হয়ে পুনরায় বাঘ পরিবারের সঙ্গে একত্রীকরণের মাধ্যমে বংশবিস্তার করার চক্র একটি বিরল ঘটনা।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার পার্শ্ববর্তী প্রায় ১০ একর জমি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ দখলে ছিল। সেগুলো আমরা ইতোমধ্যে উদ্ধার করে সরকারের দখলে নিয়ে এসেছি। সেখানে আমরা বার্ডস পার্ক করার পরিকল্পনা করেছি।

‘ইতোমধ্যে কিছু আমেরিকার ফ্ল্যামিংগোর ওয়ার্ক অর্ডার দিয়েছি। এর বাইরে কিছু পেলিক্যান ও কিছু ম্যাকাও পাখি পাওয়া গেলে চট্টগ্রামে আর্ন্তজাতিক মানের একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ বার্ডস পার্ক করতে পারব আশা করছি।’

মন্তব্য

বিনোদন
There is no one to say how many words are accumulated Mamuni Pooja

কত কথা জমা হয়ে আছে, মামুনি বলারও কেউ নেই: পূজা

কত কথা জমা হয়ে আছে, মামুনি বলারও কেউ নেই: পূজা পূজা চেরি
পূজা লিখেছেন, ‘এভাবে আমাকে একা করে দিলা মামুনি? এইটা তো কথা ছিল না। তুমি না বলছিলা আমার পাশে সবসময় থাকবা। আমার এখন কি হবে? আমি কাকে আমার সব কথা বলবো মামুনি?’

মা হারিয়ে শোকে কাতর হয়ে পড়েছেন চিত্রনায়িকা পূজা চেরি।

রোববার দুপুরে রাজধানীর মিরপুরে নিজ বাসায় মা ঝর্ণা রায়ের মৃত্যুর পর এক ফেসবুক পোস্টে মাকে ঘিরে কিছু কথা লিখেছেন তিনি।

অ্যাম্বুলেন্সের ছবি পোস্ট করে পূজা লিখেছেন, ‘এভাবে আমাকে একা করে দিলা মামুনি? এইটা তো কথা ছিল না। তুমি না বলছিলা আমার পাশে সবসময় থাকবা। আমার এখন কি হবে? আমি কাকে আমার সব কথা বলবো মামুনি?’

‘কত কথা জমা হয়ে আছে, ভেবেছিলাম তুমি সুস্থ হলে সব কথা গড়গড় করে বলবো। কিন্তু এইটা কি হলো? তুমি তোমার এই মেয়ের কথা চিন্তা করলে না?’

পূজা লিখেছেন, ‘বুকে আটকে থাকা এই কষ্ট নিয়ে কীভাবে আমি সারাজীবন পার করবো? বলো তুমি??? মা, মাগো পারলে আমাকে মাফ করে দিও মা। একমাত্র তুমি ছিলে যার সাথে হাসতাম, রাগ হলে চিল্লাতাম আবার অন্যের রাগও তোমার ওপর ঝাড়তাম। আহ, তখন কি যে শান্তি লাগতো। কিন্তু এখন!!’

তিনি লিখেছেন, ‘মামুনি বলারও কেউ নাই। নিজেকে এখন সান্ত্বনা দিচ্ছি সবাইকে চলে যেতে হয়। চিন্তা করো না মামুনি তোমার কাছে একদিন না একদিন আমিও আসবো। তোমার পিছু তোমার এই মেয়ে ছাড়বে না বলে দিলাম। ভালো থেকো মা আমার।’

মন্তব্য

বিনোদন
Mother lost pooja cherry

মা হারালেন পূজা চেরি

মা হারালেন পূজা চেরি মায়ের সঙ্গে পূজা চেরি
রোববার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর মিরপুরের বাসায় তিনি মারা যান বলে প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়া এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে।

চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা ঝর্ণা রায় মারা গেছেন।

রোববার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর মিরপুরের বাসায় তিনি মারা যান বলে প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়া এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, ‘ঝর্ণা অ্যান্টি (পূজা চেরির মা) আর নেই । সবাই উনার বিদেহী আত্মার জন্য দোয়া করবেন।’

জানা গেছে, ঝর্ণা রায় বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি তিনি মিরপুরের একটি হাসপাতালে থেকে বাসায় ফেরেন।

জাজ মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে মাত্র ১৪ বছর বয়সে শিশুশিল্পী থেকে নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন পূজা চেরি।

বিনোদন
What I said about wearing a saree I said with thought Mamata Shankar

শাড়ি পরা নিয়ে যা বলেছি, ভেবেই বলেছি: মমতা শংকর

শাড়ি পরা নিয়ে যা বলেছি, ভেবেই বলেছি: মমতা শংকর মমতা শংকর
মমতা শংকর বলেন, ‘যা বলেছি ভেবেচিন্তেই বলেছি। বক্তব্য থেকে সরে আসার প্রশ্নই নেই। আমার বক্তব্যটা মন দিয়ে শুনুন। ঠিক কী বলেছি, দয়া করে বোঝার চেষ্টা করুন। যাদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেছি তাদের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল। কাউকে অসম্মান করিনি।’

মেয়েদের শাড়ি পরা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী মমতা শংকরের যে বক্তব্য আলোড়ন তুলেছে অবশেষে সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। তার মতে, যা বলেছেন ভেবেই বলেছেন।

আনন্দবাজার অনলাইনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ওই মন্তব্যটি করেছিলেন অভিনেত্রী। এ প্রসঙ্গে সমালোচনা নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এই সময়ের সঙ্গে শনিবার কথা বলেছেন তিনি।

নিজের মতের প্রতি সমর্থন দিয়ে মমতা শংকর বলেন, ‘যা বলেছি ভেবেচিন্তেই বলেছি। বক্তব্য থেকে সরে আসার প্রশ্নই নেই। আমার বক্তব্যটা মন দিয়ে শুনুন। ঠিক কী বলেছি, দয়া করে বোঝার চেষ্টা করুন। যাদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেছি তাদের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল। কাউকে অসম্মান করিনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার এই মন্তব্যকে তো অনেকে সমর্থনও করেছেন। কই তা নিয়ে তো কথা হচ্ছে না। কেবল নেতিবাচক নিয়েই যত আলোচনা। যাই হোক, আমার বক্তব্যের সঙ্গে সবাই সহমত হবেন এমনটা আমি আশা করি না। এই বিষয়ে আমার আর কোনো বক্তব্য নেই। দয়া করে এবার থামুন।’

নতুন প্রজন্মের সাজে আভিজাত্য রয়েছে? নাকি সাজে আধুনিকতার নামে শালীনতার মাত্রা অতিক্রম করে ফেলছেন নারীরা- এই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মমতা শংকর বলেছিলেন, যারা ল্যাম্প পোস্টের নীচে দাঁড়াতে বাধ্য হন, তাদেরকে আমি আমার শ্রদ্ধা জানিয়েছি। কারণ তারা পেশার তাগিদে বাধ্য হন ওভাবে শাড়ি পরতে। যারা বিনা কারণেও পরেন সেটা ঠিক আমি মেনে নিতে পারি না।

এই বক্তব্য নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এ বিষয়ে মমতা শংকরের সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ‘আমি আমার ডিগনিটি (আত্মমর্যাদা) নিয়েই থাকতে চাই। সেটাকে কখনই বিসর্জন দেব না। আমি আর এই ব্যাপার নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে নারাজ।’

মন্তব্য

বিনোদন
The Harry Potter steam train has closed

বন্ধ হয়ে গেল হ্যারি পটারের বাষ্পচালিত ট্রেন

বন্ধ হয়ে গেল হ্যারি পটারের বাষ্পচালিত ট্রেন ছবি: বিবিসি
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত দ্য জ্যাকোবাইট সার্ভিসটি বন্ধ থাকবে। তবে যারা এতে চড়তে আগেই টিকিট বুকিং দিয়ে রেখেছিলেন, তারা পুরো টাকা ফেরত পাবেন বলে জানানো হয়েছে।

নিরাপত্তার ইস্যুতে বন্ধ রাখা হয়েছে সারা বিশ্বে শিশুদের কাছে জনপ্রিয় সিরিজ হ্যারি পটারের বিভিন্ন পর্বে প্রদর্শিত বাষ্পচালিত ট্রেন পরিষেবা ‘দ্য হগওয়ার্টস এক্সপ্রেস’।

স্থানীয়ভাবে ‘দ্য জ্যাকোবাইট সার্ভিস’ নামে পরিচিত এ সেবাটি যুক্তরাজ্যে দর্শনার্থীদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের জায়গা। ট্রেনটি বন্ধ থাকার ফলে প্রায় ৫০ মিলিয়ন পাউন্ড পর্যন্ত লোকসান হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন এর অপারেটর।

বিবিসির খবরে বলা হয়, হ্যারি পটার সিনেমাখ্যাত এই হগওয়ার্টস এক্সপ্রেস গত ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে পর্যটকদের সেবা দিয়ে আসছে। বাষ্প ইঞ্জিনের এই ট্রেন এতদিন যাবত বিশেষ ছাড়ের অধীনে পর্যটকদের মনোরঞ্জন করে আসছিল। তবে এখন বাঁধ সেধেছে ট্রেনটির পুরোনো ধাঁচের দরজা।

বর্তমানে এই দরজার অনুমোদন নেই দেশটিতে। তাই ওয়েস্ট কোস্ট রেলওয়ের (ডব্লিউসিআর) এই পরিষেবাটি আবারও চালু করতে অনুমোদন লাগবে ইংল্যান্ডের অফিস অফ রেল অ্যান্ড রোডের (ওআরআর)। এই সংস্থা অনুমোদ দিলেই পুনরায় চলতে পারবে দ্য হগওয়ার্টস এক্সপ্রেস।

২০০২ সালে জে কে রাউলিংয়ের বিখ্যাত শিশুতোষ সিরিজ হ্যারি পটারের দ্বিতীয় খণ্ড ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস’-এ প্রথম প্রদর্শিত হয়েছিল এই বাষ্পচালিত ট্রেন। এরপর এটি আরও কয়েকটি খণ্ডে প্রদর্শিত হয়। মূলত সেখান থেকেই দর্শকদের আকর্ষণের জায়গা হয়ে ওঠে হাইল্যান্ডসের গ্লেনফিনান ভায়াডাক্টের ওপর দিয়ে মালাইগ থেকে ফোর্ট উইলিয়াম পর্যন্ত পাড়ি দেওয়া এই হগওয়ার্টস এক্সপ্রেস।

পরিষেবাটি বছরের মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত চালু থাকে। এ বছরও দর্শনার্থীদের পরিষেবা দিতে ট্রেনটি বিশেষ ছাড়ের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত দ্য জ্যাকোবাইট সার্ভিসটি বন্ধ থাকবে। তবে যারা এতে চড়তে আগেই টিকিট বুকিং দিয়ে রেখেছিলেন, তারা পুরো টাকা ফেরত পাবেন বলে জানানো হয়েছে।

ডব্লিউসিআরের বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক জেমস শাটলওয়ার্থ বলেন, ‘পরিষেবাটি স্থগিত হওয়ায় আমরা হতাশ; আমাদের ট্রিপ বুক করা গ্রাহকদের অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’

তিনি বলেন, ‘জ্যাকোবাইট পরিষেবাটি হাজার হাজার পর্যটকের আকর্ষণের জায়গা। এটি মালাইগ এবং ফোর্ট উইলিয়ামের স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখার পাশপাশি যুক্তরাজ্যের পর্যটন খাতে প্রতি বছর অন্তত ২০ মিলিয়ন পাউন্ড যোগ করে। ওআরআর যদি আমাদের আবারও ছাড় না দেয়, তাহলে এতে স্থানীয় এবং জাতীয় পর্যায়ে অন্তত ৫০ মিলিয়ন পাউন্ড লোকসান হতে পারে।’

মন্তব্য

বিনোদন
House of the Dragon Season 2 trailer released in June

‘হাউজ অফ দ্য ড্রাগন’ দ্বিতীয় সিজনের ট্রেলার প্রকাশ, মুক্তি জুনে

‘হাউজ অফ দ্য ড্রাগন’ দ্বিতীয় সিজনের ট্রেলার প্রকাশ, মুক্তি জুনে হাউস অফ দ্য ড্রাগনের দ্বিতীয় সিজন মুক্তি পাচ্ছে জুনে। ছবি: ডেডলাইন
সিরিজটি জর্জ আরআর মার্টিনের বই ‘ফায়ার অ্যান্ড ব্লাডের’ ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এটি গেম অফ থ্রোনসের ২০০ বছর আগের গল্প। গল্পটি একটি কাল্পনিক টারগারিয়ান পরিবারের ইতিহাস, যারা একসময় রাজত্ব করেছিল ওয়েস্টেরসে।

জনপ্রিয় টিভি সিরিজ গেম অফ থ্রোনসের প্রিক্যুয়েল সিরিজ ‘হাউস অফ দ্য ড্রাগনের’ দুটি ট্রেলার মুক্তি পেয়েছে। সিরিজটির দ্বিতীয় সিজন আসতে মাত্র কয়েক মাস বাকি।

এইচবিও তাদের ওয়েবসাইটে শুক্রবার ‘ব্ল্যাক’ ও ‘গ্রিন’ টিমের জন্য আলাদা দুটি ট্রেলার প্রকাশ করে, যা পরবর্তী সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা হয়।

এইচবিওর তথ্য অনুযায়ী, আগামী ১৬ জুন সিরিজটির দ্বিতীয় সিজন দেখানো হবে।

‘হাউজ অফ দ্য ড্রাগন’ দ্বিতীয় সিজনের ট্রেলার প্রকাশ, মুক্তি জুনে
ছবি: এইচবিও

সিরিজটি জর্জ আরআর মার্টিনের বই ‘ফায়ার অ্যান্ড ব্লাডের’ ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এটি গেম অফ থ্রোনসের ২০০ বছর আগের গল্প। গল্পটি একটি কাল্পনিক টারগারিয়ান পরিবারের ইতিহাস, যারা একসময় রাজত্ব করেছিল ওয়েস্টেরসে।

নির্মাতারা হাউজ অফ দ্য ড্রাগনের অফিশিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে বুধবার সিরিজটির নতুন কিছু স্টিল পোস্টার শেয়ার করেন।

এর আগে ২০২২ সালের আগস্টে ১০টি এপিসোড নিয়ে মুক্তি পায় হাউজ অফ দ্য ড্রাগনের প্রথম সিজন।

আরও পড়ুন:
চাপে প্রোটিয়ারা, আক্ষেপ অজি ক্রিকেটার খোয়াজার
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার তৃতীয় দিনের খেলা
ভারতকে হারিয়ে সিরিজে সমতা শ্রীলঙ্কার
খোয়াজা-স্মিথের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহ অস্ট্রেলিয়ার
আলোক স্বল্পতায় ব্যাহত দিন শেষে অস্ট্রেলিয়া ১৪৭/২

মন্তব্য

p
উপরে