লুঙ্গি পরে স্টার সিনেপ্লেক্সে আসায় টিকিট না পওয়া সেই ব্যক্তি বৃহস্পতিবার রাতে সিনেমা দেখলেন স্টার সিনেপ্লেক্সের সনি স্কয়ারে। নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিনেপ্লেক্সের জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ।
সেই ব্যক্তির নাম সামান আলী সরকার। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার শো তে তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা পরাণ সিনেমাটি দেখেছে। সিনেমা দেখার সময় তিনি ও তার পরিবারের সদস্যদের অনেকে এসেছিলেন লুঙ্গি পরেই।
মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ফেসবুকের মাধ্যমে সামান আলী সরকারের খোঁজ পাই আমরা। তাকে ও তার পরিবারের সদস্যদের আমন্ত্রণ জানিয়ে আমরা সিনেমা দেখিয়েছি।’
স্টার সিনেপ্লেক্স তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে সামান আলী সরকার ও তার পরিবারের সদস্যদের ছবি শেয়ার করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছে, ‘সম্পূর্ণ স্টার সিনেপ্লেক্স পরিবারের পক্ষ থেকে সামান আলি সরকার এবং তার পরিবারকে আমাদের শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা। আপনাকে খুশি করতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
বুধবার সন্ধ্যায় একটি ভিডিও ছড়িয়ে পরে ফেসবুকে। সেখানে লুঙ্গি পরে থাকা সামান আলীকে বলতে শোনা যায়, ‘লুঙ্গি পরে আছি বলে আমার কাছে টিকিট বিক্রি করেনি।’
বৃহস্পতিবার সকালে স্টার সিনেপ্লেক্স তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুকে বিবৃতি দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে। জানায়, ‘স্টার সিনেপ্লেক্স পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা জানাতে চাই, আমরা গ্রাহকদের সঙ্গে কোনো কিছুর ওপর ভিত্তি করে বৈষম্য করি না। আমাদের সংস্থায় এমন কোনো নিয়ম বা নীতি নেই যা একজন ব্যক্তিকে লুঙ্গি পরার কারণে টিকিট কেনার অধিকারকে অস্বীকার করবে। আমরা জানাতে চাই, আমাদের সিনেমা হলে সবাই নিজেদের পছন্দের সিনেমা দেখার জন্য সব সময় স্বাগতম।’
এই ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দুপুরে সনি স্কয়ারে লুঙ্গি পরে গিয়েছিলেন কার্টুনিস্ট, অভিনেতা মোরশেদ মিশুসহ কয়েকজন। সেখানে তারা টিকিট কাটেন।
অভিনয়শিল্পী দম্পতি শরিফুল রাজ ও পরীমনির ঘর আলো করে এসেছে তাদের সন্তান শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য। বুধবার বিকেলে পৃথিবীর আলো দেখে নবজাতক।
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ায় বিকেল থেকেই অপারেশন থিয়েটারে থাকতে হয়েছে রাজকে। নিজের অনুভূতির কথা বলতেই পারেননি ঠিকমতো।
বুধবার সন্ধ্যার দিকে নিজের ফেসবুকে অভিনেতা জানিয়েছিলেন, আলহামদুলিল্লাহ, অভিনন্দন আমার প্রিয় স্ত্রী পরীমনি। ছেলেসন্তান হয়েছে।’
বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের অনুভূতির কিছু কথা শরিফুল রাজ লিখেছেন তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, প্রথমবার বাবা হওয়াটা জীবনের সেরা মুহূর্ত তার কাছে।
তিনি আরও বলেন, ‘হ্যাঁ, তুমি এটা করেছ আমার প্রিয় সঙ্গী, আমি সততার সঙ্গে বলতে পারি যে, এটি আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত।’
ছোট রাজ্য যেন তারকার মতো বড় হয়, সেই আশাবাদ ব্যক্ত করে রাজ লেখেন, ‘ওই ছোট পা আমাদের হৃদয়ে সবচেয়ে বড় পায়ের ছাপ তৈরি করেছে। তোমরা দুজনেই (পরী ও রাজ্য) আমার জীবনে অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়েছ।
‘সে (রাজ্য) যেন তারার মতো বেড়ে ওঠে এবং তাদের বাবা-মা এর মতো সাহসী হয়। অনেক অনেক অভিনন্দন আমার রকস্টার।’
লেখার সঙ্গে রাজ একটি ছবি ও একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে নবজাতক রাজ্যর পায়ের ছাপ এবং ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে নবজাতক রাজ্যকে প্রথমবার পরীকে দেখানোর মুহূর্ত। সে সময় রাজ্য ছিল রাজের হাতে।
বৃহস্পতিবার সকালে পরী তার সন্তানের ছবি প্রকাশ করেন ফেসবুকে। সেখানে তিনি তার সন্তানের নাম প্রকাশ করেন এবং ছেলেকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘তুমি পৃথিবীর জন্যে আলোর বাহক হও। অভিনন্দন তোমাকে।’
আরও পড়ুন:চিত্রনায়িকা পরীমনির কোল আলো করে এসেছে নতুন অতিথি। রাজধানীর একটি হাসপাতালে বুধবার বিকেলে অস্ত্রোপচারে ভূমিষ্ঠ হয় পরীমনির ছেলেসন্তান।
নবজাতককে বুকে জড়িয়ে বৃহস্পতিবার সকালে ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেছেন পরী; জানিয়ে দিয়েছেন ছেলের পুরো নামও।
সেই ছবির ক্যাপশনে পরীমনি লেখেন, ‘শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য। তুমি পৃথিবীর জন্যে আলোর বাহক হও। অভিনন্দন তোমাকে।’
সন্তান ছেলে হলে নাম রাজ্য রাখবেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন পরীমনি। কথা অনুযায়ী করলেনও তা-ই।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে বুধবার ৫টা ৩৬ মিনিটে পৃথিবীতে আসে পরী-রাজের সন্তান।
২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর বিয়ে করেন শরিফুল রাজ ও পরীমনি। দীর্ঘদিন গোপনেই ছিল তাদের বিয়ের খবর। চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি তাদের বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসে।
পরীমনির অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরটিই প্রথমে সামনে আসে। পরে জানা যায় তাদের বিয়ের খবর।
আরও পড়ুন:অভিনয়শিল্পী দম্পতি পরীমনি ও শরিফুল রাজের ঘর আলো করে এসেছে নতুন অতিথি।
রাজধানীর একটি হাসপাতালে বুধবার বিকেলে অস্ত্রোপচারে ভূমিষ্ঠ হয় পরীমনির ছেলেসন্তান।
নবজাতক, তার মা ও বাবাকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে।
চয়নিকা বলেন, ‘ভেতরে গিয়ে দেখলাম; দূর থেকেই দেখলাম। কারণ খুব রেস্ট্রিকশন (কড়াকড়ি) আছে। খুবই খুশির খবর। পরী-রাজের ছেলে হয়েছে; রাজপুত্র হয়েছে। অবশ্যই অনেক আনন্দের খবর।’
তিনি বলেন, ‘রাজকে দেখলাম। বেচারা খুবই টেনশনে; দুই দিন ধরে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ। এখনও খায়নি সে। হয়তো পরী যখন খাবে, তখন সেও খাবে। কারণ দুজন দুজনকে প্রচণ্ড কেয়ার করে ও ভালোবাসে।’
চয়নিকা বলেন, ‘দুজনই ভালো আছে, সুস্থ আছে। খুবই রেস্ট্রিকটেড এবং দর্শনার্থী প্রবেশ নিষেধ।’
নবজাতককে দূর থেকে দেখেছেন জানিয়ে এ নির্মাতা বলেন, ‘আমিও দূর থেকে দেখেছি; কাছ থেকে দেখতে পারিনি। আমাকেও নিষেধ করা হয়েছে, যেহেতু নিয়ম।’
পরী, রাজ ও তাদের সন্তানের জন্য সবাইকে প্রার্থনার আহ্বান জানিয়ে চয়নিকা বলেন, ‘পরীকে অনেক ভালোবাসি। সে আমার সন্তানসম। এ ভালো লাগা বলে বোঝানো যাবে না।’
নবজাতককে কোলে নেয়ার অপেক্ষায় আছেন চয়নিকা। এ অপেক্ষা ৭ থেকে ৯ দিন করতে হবে বলে জানান নির্মাতা।
তিনি বলেন, ‘কিছু নিয়মের মধ্যে আছে নবজাতক। যেহেতু ছোট বাচ্চা, সব নিয়ম মেনেই কোলে নেব এবং তার জন্য অপেক্ষা করব।’
আরও পড়ুন:ছেলেসন্তানের জন্ম দিয়েছেন দেশের আলোচিত অভিনেত্রী পরীমনি। বাবা হয়েছেন শরিফুল রাজ। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে বুধবার ৫টা ৩৬ মিনিটে পৃথিবীতে আসে রাজ-পরীর সন্তান।
শরিফুল রাজ নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমি এখনও ওটির ভেতরে। কথা বলতে পারছি না। অনেকে ফোন করছেন, যেটুকু না বললেই না, সেটুকু বলছি।’
ছেলেকে কোলে নিয়েছিলেন কি না, জানতে চাইলে রাজ হেসে বলেন, ‘হ্যাঁ নিয়েছিলাম’।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে এভারকেয়ার হাসপাতালের এক কর্মকর্তা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বেলা ৩টা নাগাদ এখানে ভর্তি হন তিনি (পরীমনি)। সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়েছে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে।'
রাজ-পরীর সন্তানের নাম এখনও ঠিক করা হয়নি। রাজ জানান, এগুলো এখনও ঠিক করেননি তারা এবং এগুলো নিয়ে ভাবছেনও না। ছেলে ও মা সুস্থ আছেন বলে জানান রাজ।
পরীমনি ইচ্ছে প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, তার ছেলেসন্তান হলে নাম রাখবেন রাজ্য।
২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর বিয়ে করেন শরিফুল রাজ ও পরীমনি। দীর্ঘদিন গোপনেই ছিল তাদের বিয়ের খবর। চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি তাদের বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসে। পরীমনির অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরটিই প্রথমে জানা যায়, পরে জানা যায় তাদের বিয়ের খবর।
আরও পড়ুন:সবাই বলে, গলায় তার স্বয়ং সরস্বতীর বাস। সেই আশা ভোঁসলেকে সবাই রেকর্ডিং স্টুডিওতেই দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু তাকে হঠাৎ করেই দেখা গেল রান্নাঘরে।
দুবাইতে নতুন রেস্তোরাঁ খুলেছেন কিংবদন্তি এ শিল্পী। সম্প্রতি সেখানকার সুসজ্জিত কিচেন থেকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন তিনি। ভিডিওতে তাকে রাঁধতে দেখা যাচ্ছে।
ভিডিওতে শেফের অ্যাপ্রন পরে দেখা গেছে তাকে। রান্না ঠিকঠাক হয়েছে কি না তা দেখতে গন্ধ নিচ্ছেন খাবারের।
ভিডিও দেখে নানান মন্তব্য করছেন ভক্তরা। এক অনুরাগী লিখেছেন, ‘গানা আর খানা- মারাত্মক কম্বিনেশন, দুটোই মনের খুব কাছের।' আরেকজন লিখেছেন, ‘এবার কিংবদন্তি গায়িকার পাশাপাশি মাস্টার শেফও আপনি’।
আশা ভোঁসলে একজন উদ্যোক্তাও। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, ২০ বছর ধরে হসপিটালিটি ব্যবসা করছেন তিনি। ইংল্যান্ড, ম্যানচেস্টার, বাহরিন, কুয়েত, আবুধাবি, বার্মিংহামের মতো শহরে রেস্তোরাঁ রয়েছে আশা ভোঁসলের।
আশির দশকের তুমুল জনপ্রিয় পপস্টার গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী অলিভিয়া নিউটন-জন মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়ে অবশেষে হার মারলেন ১৯৭০-এর দশকের তুমুল জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পী।
যুক্তরাষ্ট্রের সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় খামার বাড়িতে স্থানীয় সময় সোমবার সকালে তার মৃত্যু হয়।
অলিভিয়ার স্বামী জন ইস্টারলিং ফেসবুকে অলিভিয়ার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে লিখেছেন, ‘এই কঠিন সময়ে পরিবারের গোপনীয়তার প্রতি সম্মান বজায় রাখতে সবাইকে অনুরোধ করছি।’
১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সংগীতশিল্পীদের একজন ছিলেন অলিভিয়া। এ সময়ে তিনি চারটি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড জিতে নেন। জন ট্র্যাভোল্টার সঙ্গে তার ডুয়েট ‘ইউ আর দ্য ওয়ান দ্যাট আই ওয়ান্ট’ ১ কোটি ৫০ লাখের বেশি কপি বিক্রি হয়। অলিভিয়ার কণ্ঠে ‘ফিজিকাল’ গানটিও পায় আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা।
ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ান এ গায়িকা-অভিনেত্রী ‘গ্রিজ’ নামের মিউজিক্যাল সিনেমায় স্যান্ডি চরিত্রে অভিনয় করে তুমুল পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা পান।
অলিভিয়ার স্তন ক্যানসার ধরা পরে ১৯৯২ সালে। পরে তিনি ক্যানসার গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার দাতব্য প্রতিষ্ঠান, অলিভিয়া নিউটন জন ফাউন্ডেশন, ক্যানসার গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য লাখ লাখ পাউন্ড সংগ্রহ করে।
আমিরের চার ভাই-বোনে স্কুলের বেতন দিতে কষ্ট হতো আমির খানের বাবা-মা’র। তারা চিলেন ঋণগ্রস্ত। ভাই-বোনদের মধ্যে সবচেয়ে বড় আমির খান।
এখন আমিরকে বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ বলা হলেও অভাব-অনটনে কেটেছে তার ছোটবেলা। সেসব কথা চাইলেই ভোলা যায় না, ভোলেননি আমিরও।
সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেয়ার সময় ফিরে গিয়েছিলেন ছোটবেলার দিনগুলোতে। সেই সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, স্কুলে যেতেই ভয় পেতেন আমির। স্কুলের অধ্যক্ষ সবার সামনে তার নাম ধরে ডাকতেন আর মনে করিয়ে দিতেন যে, তার স্কুলের ফি বাকি রয়েছে।
এখন স্কুলের বেতনের অর্থকে সামা সামান্য মনে হয় আমিরের। কিন্তু তখন এটুকু জোগাড় করতেই ঘাম ছুটে যেত আমিরের বাবা-মা’র।
আমির জানান, ৮ বছর আমির ও তার পরিবার নানা রকমের আর্থিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে গেছেন। ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময় আমিরের স্কুলের বেতন ছিল ৬ রুপি। সপ্তম শ্রেণিতে ছিল ৭ রুপি। সেটাই দিতে পারতেন না আমির ও তার ভাই-বোনেরা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আমির বলেন, ‘আমরা সব সময় দেরিতে বেতন দিতাম। সবার সামনে নাম ধরে ধরে ডাকা হত আমাদের’। এ কথা বলতে গিয়ে থেমে যান আমির, চোখ ভিজে যায় তার।
ইয়াদো কি বরাত (১৯৭৩) সিনেমায় শিশুশিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন আমির। নায়ক হিসেবে তার প্রথম সিনেমা কেয়ামত সে কেয়ামত তাক (১৯৮৮)। প্রথম সিনেমাতেই সাড়া ফেলে সিনেমাটি। তার পর আর পিছে তাকাতে হয়নি আমিরের।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য