× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বিনোদন
The audience calls her like a flower
google_news print-icon

দর্শকরা তাকে বলছে ‘ফুলের মতো’

দর্শকরা-তাকে-বলছে-ফুলের-মতো
অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। ছবি: সংগৃহীত
তিনি বলেন, ‘অনেকে হাসির প্রশংসা করছেন। অভিনয়ের প্রশংসা করছেন অনেকে। আমার কাছে অভিনয়ের প্রশংসা বেশি ভালো লাগে। যতবারই অভিনয়ের প্রশংসা পাই, ততবারই কাজটি দেখি।’

তার সৌন্দর্যের উপমা দিতে গিয়ে ফুলের কথাই মনে পড়ছে দর্শকদের। দর্শকরা স্নিগ্ধ, মিষ্টি, মনোরম নামের বিশেষণগুলোর মিল খুঁজে পাচ্ছেন তার সঙ্গে। পর্দায় তার উপস্থিতিতে দর্শকের মন ভরে যাচ্ছে ফুলের মতো সৌরভে।

ফুলকে যার উপমা হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তার নাম সাদিয়া আয়মান। ঈদে প্রকাশ পাওয়া ‘ফুলের নামে নাম’ নাটকে অভিনয়ের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে নিয়ে চর্চা হচ্ছে ফুলের সঙ্গে তুলনা দিয়ে।

যারা সাদিয়া আয়মানকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চেনেন বা ফলো করেন, তারা জানেন সাদিয়া আয়মান নামটির মধ্যে ইংরেজি বর্ণ এস (S) রয়েছে। সাদিয়া নিউজবাংলাকে জানান, এই এস (S) তার নামের অংশ নয়। অর্থাৎ এস (S) এর কোনো মানে নেই।

সাদিয়া নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ফেসবুকে একটু সমস্যা হচ্ছিল, একটা ভিন্ন নাম চাচ্ছিল, তাই এস (S) টা যুক্ত করা।’

অনেকে সাদিয়াকে নতুন মনে করছেন। হ্যাঁ, তিনিই নতুনই বটে, তবে প্রথম না। কাজ শুরু করেছেন ২০১৯ সালে। নাটকের মাধ্যমে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো। এরপর নামকরা সব ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপনের মডেল হয়েছেন।

দর্শকরা তাকে বলছে ‘ফুলের মতো’
অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। ছবি: সংগৃহীত

সিনেমাতেও দেখা যাবে তাকে। গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত কাজলরেখা সিনেমাটি মুক্তি পেলে বড় পর্দাতেও দেখা যাবে সাদিয়াকে। এর মধ্যে সিনেমায় কিছু অংশের শুটিংও করে ফেলেছেন তিনি।

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে আইন বিষয়ে তৃতীয় বর্ষে (৮ম সেমিস্টার) লেখাপড়া করছেন সাদিয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেই ঢাকা আসা তার। জন্ম, বেড়ে ওঠা বরিশালে। সেখানেই করেছেন মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক। পরিবারে বাবা-মা আছেন, দুই ভাইয়ের এক বোন সাদিয়ার অবস্থান মেজো। এখন সবাই ঢাকাতেই থাকছেন বলে জানান সাদিয়া।

নিউজবাংলাকে সাদিয়া বলেন, ‘আমার কখনই অভিনয় করার ইচ্ছা ছিল না। এমনকি আমি নাটক-সিনেমা ফ্রিকও ছিলাম না। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর নির্মাতা ইমরাউল রাফাতের পোস্ট দেখে ওনাকে ফোন করেছিলাম।

দর্শকরা তাকে বলছে ‘ফুলের মতো’
অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। ছবি: সংগৃহীত

“আমাকে বলা হয়েছিল সহশিল্পী হিসেবে কাজ করতে। এমন যে, গায়েহলুদের অনুষ্ঠান, সেখানে তো কিছু মানুষ লাগবে, আমি তারই অংশ হিসেবে কাজ করব। আমি আর কাজটি করিনি। তার কয়েক মাস পর রাফাত ভাই আমাকে ডাকেন ‘টু বি ওয়াইফ’ নামের একটি নাটকে কাজ করার জন্য। সেখানে আমার মূল চরিত্র ছিল।”

এভাবে শুরু। তারপর শুরু হলো বিজ্ঞাপনের কাজ। করোনার মধ্যে বাবা দিবসকে কেন্দ্র করে ফুডপান্ডার একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করার পর অভিনয় করার আকাঙ্ক্ষা তীব্র হয় সাদিয়ার। বলেন, ‘কাজটি খুব প্রশংসিত হয়। তখন আমার ইচ্ছে হতে থাকে, ভালো গল্পে কাজ করতে পারলে আরও কাজ করার।’

সাদিয়ার যে অনেক কাজের চাপ, তা না। অল্প অল্প করেই কাজ করতে চান তিনি। তার ওপর আবার ক্লাসের চাপ রয়েছে। কাজের কারণে ক্লাস নিয়েও মাঝে মাঝে বিপাকে পরতে হয়। ক্লাস ও কাজ একসঙ্গে পড়ে যায় মাঝে মাঝে। তখন ক্লাসটাকেই বিসর্জন দিতে হয়।

তবে পরিবারের সমর্থন থাকায় কিছুটা সুবিধা হয়েছে সাদিয়ার। তিনি বলেন, ‘পরিবার থেকে বরাবরই সমর্থন রয়েছে। বাবা মাঝে মাঝে বলেন, আমার অনেক প্রেশার বা কষ্ট হয়ে যাচ্ছে, কাজ কমিয়ে দাও। তারপরও তারা খুশি।’

দর্শকরা তাকে বলছে ‘ফুলের মতো’
অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। ছবি: সংগৃহীত

কাজ করতে এসে সবার ভালোবাসা পেয়ে সাদিয়াও এখন এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আমি অভিনয় করতে চাই। ভালো ভালো কাজ করতে চাই। তবে অভিনয়কেই পেশা হিসেবে নেব কি না, তা নিয়ে এখনও চিন্তা করিনি। আমি আইন বিষয়ে লেখাপড়া করছি, এ বিষয়টি নিয়েও কাজ করার সুযোগ ও ইচ্ছা আমার আছে। আমার ইচ্ছা করপোরেট ল নিয়ে কাজ করার। কিন্তু সব নির্ভর করছে আগামীর পরিস্থিতির ওপর।’

‘ফুলের নামে নাম’ নাটকের পর অনেকেই সাদিয়াকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন। ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে তার ছবি দিয়ে প্রশংসা করা হচ্ছে। বিষয়গুলো নজরে এসেছে সাদিয়ার।

দর্শকরা তাকে বলছে ‘ফুলের মতো’
অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, ‘অনেকে হাসির প্রশংসা করছেন। অভিনয়ের প্রশংসা করছেন অনেকে। আমার কাছে অভিনয়ের প্রশংসা বেশি ভালো লাগে। যতবারই অভিনয়ের প্রশংসা পাই, ততবারই কাজটি দেখি।’

পরিশ্রম করেই এতদূর এসেছেন সাদিয়া, পরিশ্রম করে আরও এগিয়ে যেতে যান সাদিয়া আয়মান। রুবেল আনুশ পরিচালিত নরসুন্দর নামের একটি কাজ শেষ করেছেন তিনি। জানালেন, শিগগিরই প্রকাশ পাবে ফিকশনটি।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বিনোদন
Case against 6 people including actor actress of transformation drama

রূপান্তর নাটকের অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

রূপান্তর নাটকের অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা ছবি: সংগৃহীত
ইউটিউব চ্যানেল একান্ন মিডিয়া থেকে নাটকটি সরিয়ে ফেলার পর এ বিষয়ে কথা বলেছিলেন নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু। তার মতে, দর্শকরা নাটকটির কনসেপ্ট হয়ত বোঝেননি।

ফারহান আহমেদ জোভান অভিনীত ‘রূপান্তর’ নাটকের তিনিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলায় নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ নম্বর আমলী আদালতে নাটকের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও পরিচালকসহ ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাউসার উল জিহাদ এ মামলাটি করেছেন।

ইউটিউব চ্যানেল একান্ন মিডিয়া থেকে নাটকটি সরিয়ে ফেলার পর এ বিষয়ে কথা বলেছিলেন নির্মাতা রাফাত মজুমদার রিংকু। তার মতে, দর্শকরা নাটকটির কনসেপ্ট হয়ত বোঝেননি।

তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেক কিছুই দেখছি, আসলে বিষয়টি নিয়ে আমি কিছু মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।’

সোশ্যাল মিডিয়ায় দর্শকরা নানান স্ট্যাটাস ও মন্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, ‘পরিচালক রাফাত মজুমদার রিংকু পরিচালিত এ নাটকটিতে ‘ট্রান্সজেন্ডার’ ইস্যুকে প্রমোট করা হয়েছে। এ কারণে গত কয়েকদিন ধরে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করা জোভানকে অনলাইনে তুলোধুনা করছে নেটিজেনরা।

‘এছাড়া জোভান ও সামিরা খান মাহি দুজনের ফেসবুক পেজ গায়েব করে দেয়া হয়েছে। জোভানের ১৯ লাখের পেজ ও মাহির ২৪ লাখের লাইক-ফলো করা পেজটি আর ফেসবুকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।’

‘রূপান্তর’ নাটকটি ইউটিউবে প্রকাশের পর থেকেই শুরু হয় সমালোচনা। অসংখ্য পোস্ট ও লক্ষাধিক প্রতিক্রিয়া আসে নাটকটির বিরুদ্ধে। তীব্র সমালোচনায় পড়ে নাটকটি ইউটিউব থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।

জোভান বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না, নাটকটি নিয়ে কেন এমন সমালোচনা করা হচ্ছে! নাটকটির ভিউ হয়েছিল নব্বই হাজার। তাহলে বাকি মানুষ তো দেখেনি! আমার মনে হয়, তারা না দেখেই সমালোচনা করছে। বিষয়টি নিয়ে আমি ঘোরের মধ্যে আছি। বুঝতে পারছি না কী হচ্ছে!’

সমালোচনার মুখে জোভান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দর্শক পছন্দ করেন না এমন কোনো চরিত্রে অভিনয় করবেন না। বলেন, ‘যেহেতু মানুষ পছন্দ করছে না সেহেতু এসব আর করা যাবে না। এরপর থেকে এগুলো আর করব না।’

নেটিজেনদের কিংবা নিজের অনুসারীদের উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তা দিয়ে এটা নিয়ে জোভান দুঃখও প্রকাশ করেছেন।

জোভান ছাড়াও ‘রূপান্তর’ নাটকে প্রধান নারী চরিত্রে অভিনয় করেছেন সামিরা খান মাহি। এতে আরও অভিনয় করেছেন সাবেরী আলম ও সমাপ্তি মাসুক প্রমূখ।

মন্তব্য

বিনোদন
Ishrat Nishat received special recognition for Ectomania

ইশরাত নিশাত ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ পেল এক্টোম্যানিয়া

ইশরাত নিশাত ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ পেল এক্টোম্যানিয়া বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মঞ্চে শুক্রবার সন্ধ্যায় নাট্যকর্মীদের উপস্থিতিতে জুড়ি বোর্ডের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ এক্টোম্যানিয়ার সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়। ছবি: নিউজবাংলা
জার্মান নাট্যকার হাইন্যার ম্যুলারের লেখা নাটকটির নির্দেশনা দেন নওরীন সাজ্জাদ। বিশেষ স্বীকৃতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই অনুভূতি অতুলনীয়। এই আবেগ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।’

নাট্যজন ইশরাত নিশাতের অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার নামে মর্যাদাপূর্ণ নাট্য পুরস্কার প্রবর্তন করা হয় ২০২১ সালে। চলতি বছর থেকে ৯টি ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কার দেয়া হচ্ছে। এর বাইরে জুড়ি বোর্ডের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ পেয়েছে নতুন নাট্যদল এক্টোম্যানিয়ার প্রথম প্রযোজনা ‘হ্যামলেট মেশিন’।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মঞ্চে শুক্রবার সন্ধ্যায় নাট্যকর্মীদের উপস্থিতিতে জুড়ি বোর্ডের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’ দলের সদস্যদের হাতে তুলে দেন নাট্যব্যক্তিত্ব সারা যাকের।

জার্মান নাট্যকার হাইন্যার ম্যুলারের লেখা নাটকটির নির্দেশনা দেন নওরীন সাজ্জাদ।

বিশেষ স্বীকৃতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এই অনুভূতি অতুলনীয়। এই আবেগ ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।

‘প্রথম প্রযোজনায় এই প্রাপ্তি আমাদের আনন্দিত করছে; উৎসাহিত করছে দারুণভাবে।’

ঢাকার মঞ্চে ২০২৩ সালে এসেছে ৭৫টি নতুন নাটক। এর মধ্যে ৩৩টি নাটক দেখে জুড়ি বোর্ড নির্বাচিতদের পুরস্কৃত করে।

নাট্যদল এক্টোম্যানিয়ার মুখ্য সম্পাদক তালহা জুবায়ের বলেন, ‘এই অর্জন আমাদের পুরো দলের। ঢাকার মঞ্চে নতুন হিসেবে এই অর্জন আমাদের উৎসাহ, সাহসের সঙ্গে দায়বদ্ধতা বাড়িয়ে দিচ্ছে আরও নতুন কিছু সৃজনের।’

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী থিয়েটারের যে অর্জন, সে বিবেচনায় নাট্যকর্মীদের প্রাপ্তি বা মূল্যায়নে এ রকম পুরস্কার দেয়ার ঘটনা এটিই প্রথম।

মঞ্চ নাটকের অবদানের জন্য দীর্ঘদিন ধরে পদক দেয়া হলেও সামগ্রিকভাবে কোনো পুরস্কারের প্রচলন ছিল না। বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই দেশের বরেণ্য নাট্যব্যক্তিত্ব ও গুণিজনদের সম্পৃক্ত করে একটি বাস্তবায়ন কমিটি এ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে।

কমিটির চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নামী নাট্যব্যক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ। এর কো-চেয়ারপারসন হিসেবে রয়েছেন অভিনেত্রী সারা যাকের।

আরও পড়ুন:
শিল্পকলায় ‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ শনিবার
আইইউবিতে পালা নাটক ‘দেওয়ানা মদিনা’ মঞ্চস্থ
মঞ্চ ভেঙে মাটিতে এমপি
রাত দশটার পর মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠানে জাবি প্রশাসনের ‘না’
শিল্পকলার মঞ্চে আসছে ‘দ্য মাউসট্র‍্যাপ’

মন্তব্য

বিনোদন
Trial of Suryasen in Shilpakala Saturday

শিল্পকলায় ‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ শনিবার

শিল্পকলায় ‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ শনিবার একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় ‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ নাটকের ২৯তম প্রদর্শনী হবে। ছবি: সংগৃহীত
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীর সেনানী মাস্টার দা সূর্যসেনের প্রহসনমূলক বিচার ও হত্যাকাণ্ডের বিষয়বস্তুকে উপজীব্য করে নাটকটি মঞ্চে আনে ঢাকা পদাতিক।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে শনিবার প্রদর্শনী হবে ঢাকা পদাতিকের ৩৮তম প্রযোজনা ‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’।

একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় নাটকটির ২৯তম প্রদর্শনী হবে।

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের বীর সেনানী মাস্টার দা সূর্যসেনের প্রহসনমূলক বিচার ও হত্যাকাণ্ডের বিষয়বস্তুকে উপজীব্য করে নাটকটি মঞ্চে আনে ঢাকা পদাতিক।

‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ নাটকের রচনার পাশাপাশি নির্দেশনা দেন নাট্যজন মাসুম আজিজ। তার মৃত্যুর পর নব নির্দেশনার কাজটি করেন অভিনেতা নাদের চৌধুরী।

এ বিষয়ে নাদের চৌধুরী বলেন, “‘ট্রায়াল অব সূর্যসেন’ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন নিয়ে ঐতিহাসিক একটি নাটক। এর রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছিলেন প্রয়াত মাসুম আজিজ ভাই, তবে পরবর্তী সময়ে এই নাটকের কিছু কিছু জায়গায় প্রয়োজন সাপেক্ষে অলংকরণ করে আমি নব নির্দেশনার কাজটি করেছি।

“মাস্টার দা সূর্যসেন এই নাটকের প্রধান চরিত্র, যেটি আমি রূপায়ন করেছি। ঐতিহাসিক নাটকটি আমাদের এখনকার জেনারেশনের দেখা উচিত।’’

ঐতিহাসিক ব্যক্তিরা নাটকটির চরিত্র। এতে মোট ৪০টি চরিত্র রয়েছে।

চরিত্রগুলো হলো সূর্য সেন, প্রীতিলতা, কল্পনা দত্ত, অম্বিকা রায়, নির্মল সেন, ব্রিটিশ উকিল ও বাঙালি উকিল প্রভৃতি।

এসব চরিত্র রূপায়ন করছেন নাদের চৌধুরী, মাহবুবা হক কুমকুম, মিলটন আহমেদ, হাসনা হেনা শিল্পী, মাহাবুবুর রহমান টনি, সাবিহা জামান, শ্যামল হাসান, কাজী আমিনুর, আক্তার হোসেনসহ অনেকে।

২০১৮ সালের ১৮ জানুয়ারি নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়।

আরও পড়ুন:
মঞ্চ ভেঙে মাটিতে এমপি
রাত দশটার পর মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠানে জাবি প্রশাসনের ‘না’
ঢাকার প্রবেশপথে শনিবার অবস্থান কর্মসূচি গণতন্ত্র মঞ্চের
আজ থেকে শেখ হাসিনার শেষের শুরু: গণতন্ত্র মঞ্চ
৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে গণতন্ত্র বিকাশ মঞ্চ

মন্তব্য

বিনোদন
Pala drama Dewana Madina staged at IUB

আইইউবিতে পালা নাটক ‘দেওয়ানা মদিনা’ মঞ্চস্থ

আইইউবিতে পালা নাটক ‘দেওয়ানা মদিনা’ মঞ্চস্থ নাটকের দৃশ্যে কলাকুশলীরা। ছবি: নিউজবাংলা
মনসুর বয়াতি রচিত ‘দেওয়ানা মদিনা’ পালাটি মৈমনসিংহ গীতিকা সংগ্রহের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গীতিকা হিসেবে সমাদৃত। বানিয়াচঙ্গের দেওয়ান সোনাফরের পুত্র আলাল ও দুলালের বিচিত্র জীবনকাহিনী এবং দুলাল ও গৃহস্থ মদিনার প্রেমকাহিনী এই পালার বিষয়বস্তু।

নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলার লোক ঐতিহ্যকে তুলে ধরার লক্ষ্যে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা অ্যাকাডেমির উদ্যোগে দেশব্যাপী চিরায়ত বাংলা নাটক মঞ্চায়ন কর্মসূচি উদযাপন করছে ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) থিয়েটার ক্লাব।

এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) আইইউবি মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হলো মনসুর বয়াতি রচিত পালা নাটক ‘দেওয়ানা মদিনা’।

নাটকটির নির্দেশনায় মো. শামীম সাগর এবং সহ-নির্দেশনায় ছিলেন মো. সাইফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ শিল্পকলা অ্যাকাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর পরিকল্পনায় ৬৪টি জেলা ও ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। দেওয়ানা মদিনা এই কর্মসুচির তৃতীয় এবং আইইউবি থিয়েটারের ২১তম প্রযোজনা।

দর্শক সারিতে উপস্থিত থেকে নাটকটি উপভোগ করেন আইইউবির উপাচার্য তানভীর হাসান, বাংলাদেশ শিল্পকলা অ্যাকাডেমির নাট্যকলা ও চলচ্চিত্র বিভাগের উপ-পরিচালক আলী আহমেদ মুকুল, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল জাবির, আইইউবি থিয়েটারের সমন্বয়ক মমতাজ পারভীন এবং আইইউবির শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

মনসুর বয়াতি রচিত ‘দেওয়ানা মদিনা’ পালাটি মৈমনসিংহ গীতিকা সংগ্রহের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গীতিকা হিসেবে সমাদৃত। বানিয়াচঙ্গের দেওয়ান সোনাফরের পুত্র আলাল ও দুলালের বিচিত্র জীবনকাহিনী এবং দুলাল ও গৃহস্থ মদিনার প্রেমকাহিনী এই পালার বিষয়বস্তু।

নাটকটিতে অভিনয় করেন আইইউবির নাট্যকর্মী শিক্ষার্থী আনিকা বুশরা শশী, মো. বাসিতুল্লাহ খান, মো. তৌহিদুল ইসলাম অঙ্কুর, সানজিদা আক্তার মীম, আশরাফুল করিম চৌধুরী, আব্দুল্লাহ আল মাহিন সিয়াম, মুবাল্লিক হোক মৃধা (আবিদ), সৌহার্দ্য পাল, সামিয়া রেজা মাইশা, আনিকা ফাইরোজ, মো. সৌমিক উদ্দিন মাহি, মোছা. সাদিয়া আফরিন অর্না, মুবাশশির আল জামী সিয়াম প্রমুখ।

সংগীত সহযোগিতায় ছিল ভিনস ব্যান্ড, জাহিদ হাসান, স্লাঘা অধিকারী, শরীফ মোহাম্মদ শাহজালাল পরান, এস এম শাকিল আমিন এবং আইইউবি মিউজিক ক্লাব।

মন্তব্য

বিনোদন
Himus suicide Unanswered questions

হিমুর ‘আত্মহত্যা’: উত্তর মিলছে না যেসব প্রশ্নের

হিমুর ‘আত্মহত্যা’: উত্তর মিলছে না যেসব প্রশ্নের হুমায়রা হিমু। ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে হিমু আত্মহত্যা করেছেন বলা হলেও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে- এই আত্মহননের নেপথ্যে কে বা কারা দায়ী? কারণটাই বা কী? রাফি বিবাহিত এবং তার সংসার থাকার পরও হিমুর পরিবারের সঙ্গে তার বিয়ের কথা চলে কীভাবে?

ছোটপর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর মৃত্যু নিয়ে রহস্য পুরোপুরি খোলাসা হয়নি। অভিনেত্রীর স্বজনদের বরাতে পুলিশ যদিও জানিয়েছে যে আত্মহত্যা করেছেন হিমু। তবে কয়েকটি অমীমাংসিত প্রশ্নের কারণে ঘটনাটি নিয়ে ‘কিন্তু’ থেকে যাচ্ছে।

হিমুর মরদেহ হাসপাতালে নিয়ে যান তার কথিত প্রেমিক মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন রাফি ও অভিনেত্রীর মেকআপ আর্টিস্ট মিহির। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করার পর হিমুর মোবাইল ফোনটি নিয়ে লাপাত্তা হয়ে গেছেন প্রেমিক রাফি।

পুলিশ তাকে খুঁজছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) উত্তরার সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা।

এদিকে জিয়াউদ্দিন রাফির সঙ্গে সম্প্রতি হিমুর বিয়ের কথাবার্তা চলছিল বলে পরিবারের সদস্যদের বরাতে জানিয়েছেন ডিএমপি উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোর্শেদ আলম।

তিনি জানান, কয়েকদিন ধরে হুমায়রা হিমুর সঙ্গে রাফির ঝগড়া চলছিল৷ হিমুকে হাসপাতালে নিয়ে এলেও মৃত্যুর খবর শুনে তিনি পালিয়ে গেছেন।

আরেকটি সংবাদমাধ্যমের খবর, হিমুর ওই প্রেমিক নিজেও বিবাহিত। আলাদা সংসার রয়েছে তার।

উত্তরা জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মির্জা সালাউদ্দিনের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, অভিনেত্রী হিমু ছিলেন ব্রোকেন ফ্যামিলির। তিনি তার এক পালিত ভাইকে (মিহির) নিয়ে উত্তরার ফ্ল্যাটে থাকতেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্য, ‘বিবাহিত ওই যুবকের (রাফি) সঙ্গে অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ছেলেটি তার ফ্ল্যাটে প্রায়ই আসা-যাওয়া করতেন। মাঝে মাঝে তিনি হিমুর সঙ্গে থাকতেনও।’

তিনি বলেন, ‘আজ বিকেল ৩টার দিকে হিমুর বাসায় এসেছিলেন রাফি। পরে তাদের মধ্যে কোনো বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। হিমুর পালিত ভাই মিহির তখন ওয়াশরুমে ছিলেন। হিমু রুমে একাই ছিলেন। এরপর মিহির বের হয়ে দেখেন হিমু ফ্যানের হ্যাঙ্গারের সঙ্গে ঝুলছেন। রাফি ও মিহির তখন হিমুকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।’

যদিও পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে হিমু আত্মহত্যা করেছেন বলেই উঠে এসেছে। আর তা সত্যি হয়ে থাকলেও প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে- এই আত্মহননের নেপথ্যে কে বা কারা দায়ী? কারণটাই বা কী? রাফি বিবাহিত এবং তার সংসার থাকার পরও হিমুর পরিবারের সঙ্গে তার বিয়ের কথা চলে কীভাবে? বিয়েবহির্ভূত সম্পর্কের কারণেই কি নিভে গেল আরেকটি সুন্দর জীবনের প্রদীপ?

উত্তর মেলেনি এসব প্রশ্নের। তবে সবকিছুর ঊর্ধ্বে একটি প্রশ্ন উঠতেই পারে- আত্মহত্যা কি সত্যিই জীবনের জটিল হিসাবের জট মেলাতে পারে?

আরও পড়ুন:
‘ফ্যানের হ্যাঙ্গারে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন হুমায়রা হিমু’
অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর মরদেহ উদ্ধার

মন্তব্য

বিনোদন
Humair Himu committed suicide by hanging from a fan hanger

‘ফ্যানের হ্যাঙ্গারে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন হুমায়রা হিমু’

‘ফ্যানের হ্যাঙ্গারে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন হুমায়রা হিমু’ ফাইল ছবি
উত্তরার সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা বলেন, ‘এ ঘটনায় হুমায়রা হিমুর কথিত বয়ফ্রেন্ড রাফিকে খুঁজছে পুলিশ। হিমুকে রেখে হাসপাতালে রেখে তিনি পালিয়েছেন।’

অভিনেত্রী হুমায়র হিমু ‘আত্মহত্যা’ করেছেন। অভিনেত্রীর পরিবারের বরাতে পুলিশ প্রাথমিকভাবে এ তথ্য পেয়েছে।

বৃহস্পতিবার বিকেলে উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টরে নিজ বাসায় ফ্যানের হ্যাঙ্গারে রশি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাকে। সেখান থেকে হিমুকে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে উত্তরার সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সুরতহাল ও পরিবারের বক্তব্যে প্রাথমিকভাবে জানা যায়, হুমায়রা হিমু আত্মহত্যা করেছেন। সুরতহাল শেষে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

পরিবারের বরাতে তিনি বলেন, ‘পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে লাশ পেয়েছে। অভিনেত্রীর পরিবার জানিয়েছে, ফ্যান লাগানোর হ্যাঙ্গারে রশি দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় হিমুকে পাওয়া যায়। পরে মেকআপ আর্টিস্ট মিহির (যাকে হিমু ভাই ডাকতেন) ও প্রেমিক রাফি উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’

তিনি বলেন, ‘এ ঘটনায় হুমায়রা হিমুর কথিত বয়ফ্রেন্ড রাফিকে খুঁজছে পুলিশ। হিমুকে রেখে হাসপাতালে রেখে তিনি পালিয়েছেন।’

আরও পড়ুন:
অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর মরদেহ উদ্ধার

মন্তব্য

বিনোদন
Body of actress Humaira Himu recovered

অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর মরদেহ উদ্ধার

অভিনেত্রী হুমায়রা হিমুর মরদেহ উদ্ধার ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হুমায়রা হিমু। ছবি:
অভিনয়শিল্লী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রওনক হাসান বলেন, ‘‘রাজধানীর উত্তরার একটি বাসায় থাকতেন হুমায়রা হিমু। সেখান থেকে তাকে আজ বিকেলে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে নেয়া হলে ৪টা ৪৬ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী হুমায়রা হিমু মারা গেছেন।

অভিনয়শিল্লী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রওনক হাসান বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিউজবাংলাকে জানান।

তিনি বলেন, ‘রাজধানীর উত্তরার একটি বাসায় থাকতেন হুমায়রা হিমু। সেখান থেকে তাকে আজ বিকেলে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে নেয়া হলে ৪টা ৪৬ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

কেন ও কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারেননি রওনক হাসান। তবে বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।

২০০৬ সালে ‘ছায়াবীথি’ নামের একটি নাটকের মাধ্যমে ছোটপর্দায় নাম লেখান হিমু। অল্পদিনেই লাভ করেন জনপ্রিয়তা। তার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে ‘বাড়ি বাড়ি সারি সারি’, ‘হাউজফুল’, ‘গুলশান এভিনিউ’ উল্লেখযোগ্য।

চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন হিমু। ২০১১ সালে ‘আমার বন্ধু রাশেদ’ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এ ছবি তে অরু চরিত্রে দেখা যায় তাকে। হিমুর মৃত্যুতে শোক নেমে এসেছে তার সহকর্মীদের মাঝে। সামাজিক মাধ্যমে সেই শোক প্রকাশ করছেন তারা।

মন্তব্য

p
উপরে