চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগার ঘটনায় এ পর্যন্ত ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ফায়ার সার্ভিসের ৯ কর্মীও রয়েছেন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন উদ্ধার তৎপরতায় সংশ্লিষ্টরা।
এ ঘটনায় সারা দেশের মানুষ শোকাহত। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে নানা সংবাদ-ছবি শেয়ারের পাশাপাশি শোক প্রকাশ করছেন অনেকেই। তেমনই একজন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান।
ফেসবুকে সীতাকুণ্ডের ভয়াবহতার একটি ছবি পোস্ট করে রোববার সন্ধ্যায় নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
এই ঘটনায় শোক প্রকাশের ভাষা নেই উল্লেখ করে জয়া লেখেন, ‘সীতাকুণ্ডে মর্মবিদারী ঘটনা ঘটল, ভাষায় সে শোক প্রকাশের সাধ্য আমার নেই। এতগুলো মানুষের আকস্মিক মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। নিছক মানুষের অবহেলায় এমন দুঃখজনক মৃত্যু যে পর্যন্ত আমরা রোধ করতে না পারব, ততদিন অবধি কী করে আমরা নিজেদের সভ্য আর মানবিক বলে দাবি করতে পারি? সবার লড়াইয়ে, সংগ্রামে, সহযোগিতায় সে দীর্ঘ পথ আমাদের অবশ্যই পাড়ি দিতে হবে।
‘এখনো পর্যন্ত সর্বগ্রাসী সেই আগুন নেভানো যায়নি। দমকল বাহিনীর ভাইয়েরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চেষ্টা করে চলেছেন।’
সবাইকে আহতদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘আহতদের পাশে দাঁড়ানোই এখন সবচেয়ে বড় কর্তব্য। চট্টগ্রামের মানুষ ছুটে যাচ্ছে, রক্ত দিচ্ছে, সহযোগিতার হাত বাড়াচ্ছে। যত মানুষ যুক্ত হবে, ততই ভরসা। সেই আবেদন জানাই সবাইকে।
‘নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করি।’
হিমাচল প্রদেশের মানালিতে বিলাসবহুল পৈতৃক বাড়ি রয়েছে বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউতের। সেখানেই একটি রেস্তোরাঁ খোলার পরিকল্পনা করেছিলেন অভিনেত্রী। তবে সেই পরিকল্পনা কেন বাস্তবায়ন হয়নি সেই বিষয়ে এবার জানালেন কঙ্গনা।
কঙ্গনা আর্থিক টানাপোড়েনের কারণেই সেই ভাবনা শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করতে পারেননি বলে হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সামাজিকমাধ্যমের এক পুরোনো সাক্ষাৎকারের ক্লিপিং শেয়ার করে কঙ্গনা লিখেন, ‘রান্না করতে আমার খুব ভাল লাগে। গত বছরই পাহাড়ে আমার রেস্তোরাঁ খোলার কথা ছিল। টাকাপয়সার টানাপোড়েনের কারণে তা হয়ে ওঠেনি। তবে, খুব শীঘ্রই তা হতে চলেছে।’
কঙ্গনার দাবি, ‘আমরা যখন মন থেকে কিছু চাই, তখন ভাগ্যে সেই ইচ্ছের কথা লেখা হয়ে যায়।’
হিমাচল প্রদেশে খুব তাড়াতাড়িই নিজের রেস্তোরাঁ শুরু করতে পারবেন বলে আশাবাদী কঙ্গনা।
মাস খানেক আগে ‘ইমার্জেন্সি’ ছবির শুটিং শেষ করেছেন কঙ্গনা। অভিনয়ের পাশাপাশি এই ছবি পরিচালনা ও প্রযোজনাও করেছেন তিনি। এই ছবি তৈরি করতে নিজের বাড়িও নাকি বন্ধক রাখতে হয়েছিল তাকে।
২০২২ সালে তার ছবি ‘ধকড়’ বক্স অফিসে তেমন ভাল ফল করতে পারেনি। তবে, ‘ইমার্জেন্সি’ নিয়ে যথেষ্ট আশাবাদী কঙ্গনা। আপাতত দক্ষিণী ছবি ‘চন্দ্রমুখী ২’-এর শুটিংয়ে ব্যস্ত অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন:প্রেমের ক্ষেত্রে বয়স কোনো বাধা নয়, প্রেমটাই আসল; বরং প্রেমিক বয়সে ছোট হলেই তা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে বলে মন্তব্য করেছেন বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা।
একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে সম্প্রতি তিনি এমন মন্তব্য করেন বলে হিন্দুস্থানস টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
অল্প বয়স্ক পুরুষের সঙ্গে ডেটিংয়ের সুবিধা সম্পর্কে কথা বলেন মালাইকা। জানালেন তার চেয়ে কম বয়সী কারো সঙ্গে ডেটিংয়ে যাওয়া নিয়ে খুব ‘আশ্চর্যজনক’ অভিজ্ঞতার কথা।
আরবাজ খানের সঙ্গে বিয়ে ভাঙার পর বেশ কয়েক বছর ধরে তার চেয়ে কম বয়সী অর্জুন কাপুরের সঙ্গে সম্পর্কে আছেন মালাইকা। কেউ কেউ বলেছেন, প্রেমিক তার চেয়ে কম বয়সের হওয়ায় তার সৌন্দর্য ম্লান হয়েছে অনেকভাবেই। তবে মালাইকা বলেন ভিন্ন কথা।
ইন্ডিয়া টুডে কনক্লেভ ২০২৩-এ মালাইকাকে একজন কম বয়সী পুরুষের সঙ্গে ডেট করার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি এটি আশ্চর্যজনক ব্যাপার। যখন আমার বিয়েবিচ্ছেদ হয়, তখন আমাকে বলা হয়েছিল যে, এই ঘটনার ছাপ কিন্তু সবসময়ই থেকে যাবে।
‘বিচ্ছেদের পরে প্রেম খুঁজে পাওয়া অন্য জিনিস। তারপর একজন কম বয়সী পুরুষের মধ্যে প্রেম খুঁজে বের করার জন্য, আমাকে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছিল যে, আমি আমার সৌন্দর্য হারিয়েছি।’
মালাইকা বলেন, ‘আমি শুধু বলতে চাই প্রেমের কোনো বয়স নেই। আপনি যদি প্রেমে পড়েন তবে আপনি প্রেমেই পড়বেন। সে আপনার চেয়ে বয়সে ছোট হোক না কেন। পুরুষ বা বয়স্ক মানুষ, আমরা যে স্থানটিতে আছি তা নির্ধারণ করা উচিত নয়। আমি কৃতজ্ঞ যে, আমি এমন একজন সঙ্গী পেয়েছি যে আমাকে বোঝে। সত্য যে সে কম বয়সী, এই ব্যাপারটি আমাকে আরও তরুণ রাখে।’
মালাইকা তার বিয়ের পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিয়ে এমন একটি বিষয় যা দুই ব্যক্তির মধ্যে আলোচনা করা হয়। যদি আমাদের সেই সিদ্ধান্ত নিতে হয়, আমরা এটি নিয়ে চিন্তা করব এবং আমরা সিদ্ধান্ত নেব। আমরা এটি নিয়ে কথা বলব। এই মুহূর্তে, আমরা কেবল জীবনকে ভালবাসি। আমরা আমাদের প্রাকহানিমুন পর্ব উপভোগ করছি।’
আরও পড়ুন:ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব একটা মুখ খোলেন না মিমি চক্রবর্তী। তবে এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় রিল আপলোড করে, সেখানেই একলা থাকার কারণ জানিয়ে দিলেন মিমি। মিমির এই রিল দেখে হতবাক নেটিজেনরা।
মিমি যে রিলটি পোস্ট করেছেন সেখানে তিনি বলেছেন, ‘আমি খুঁজে পেয়েছি, এখনও কেন আমি সিঙ্গেল। আসলে সম্পর্কে জড়াতে গেলে আমায় বাড়ির বাইরে যেতে হবে। নিত্যনতুন মানুষের সঙ্গে কথা বলতে হবে। এসব আমার দ্বারা সম্ভব নয়। তাই এখনও আমার জীবনে কেউ আসেনি।’
সংবাদ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিনয়ের পাশাপাশি সাংসদের দায়িত্বও সামলান মিমি। তিনি বাড়িতে পোষ্য প্রাণিদের খেয়াল রাখেন। এর মধ্যে যেটুকু সময় পান, ঘুরতে বেড়িয়ে পড়েন মিমি চক্রবর্তী। নতুন নতুন জায়গা এক্সপ্লোর করতে ভালবাসেন অভিনেত্রী।
ভালবাসেন প্রকৃতির মাঝে থাকতে। সুযোগ পেলেই বেরিয়ে পড়েন ঘুরতে। আর এই গোটা কাণ্ডই ঘটান একেবারেই একা। আর এতেই তিনি দারুণ খুশি।
শুটিং করতে গিয়ে চোখে কাঁটা ঢুকেছে ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক দেবের। অস্ত্রপচারের পর তার শারীরিক অবস্থা এখন আগের চেয়ে ভালো।
‘বাঘা যতীন’-এর অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিং করতে গিয়ে বাম চোখে সম্প্রতি আঘাত পেয়েছিলেন নায়ক। দেবের আহত হওয়ার খবর পাওয়ার পর থেকেই দুশ্চিন্তায় ছিলেন তার অনুরাগীরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জুড়ে তার দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার কামনা করছিলেন সবাই।
সবাইকে স্বস্তি দিয়ে দেব নিজেই জানালেন তিনি এখন ভাল আছেন।
‘বাঘা যতীন’ ছবির শুটিং স্টিল শেয়ার করে দেব লিখেছেন, ‘সবাইকে ধন্যবাদ এত ভালবাসা এবং শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। এই পূজায় সেরা সিনেমার অভিজ্ঞতা দেয়ার জন্য আমরা প্রাণপণে চেষ্টা করছি। আশা করছি, আমাদের এই পরিশ্রমের ফল কিছুতেই বৃথা যাবে না। বাঘা যতীন আপনাদের ভাল লাগবে। ২০২৩ এর পূজায় আসছে বাঘা যতীন।’
সংবাদ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিকিৎসকের পরামর্শেই চোখে ব্যান্ডেজ বেঁধে রাখতে হয়েছে দেবকে। তবে দেবের হাসিমুখ দেখে অনুমান করা যায় এখন তিনি অনেকটা ঠিক আছেন। সুস্থ হলে হয়তো ফের শুটিং শুরু করবেন।
দেব জানান, চোখের সাদা অংশে অল্প আঘাত লাগে। তবে অস্ত্রপচার করে কাঁটা বের করা হয়েছে। চিকিৎসক তাকে বিশ্রামে থাকতে বলেছেন।
আরও পড়ুন:দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকেই ক্যারিয়ার শুরু অভিনেত্রী ইলিয়ানা ডিক্রুজের। তারপর পরিচালক অনুরাগ বসুর হাত ধরে ‘বরফি’ ছবি দিয়েই বলিউডে পা রাখেন ইলিয়ানা। আর এবার সেই দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই নিষিদ্ধ হলেন তিনি। এমনই খবর ছড়িয়ে পড়েছে পুরো তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে।
সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, পারিশ্রমিক নেয়ার পরও এক তামিল ছবির শুটিংয়ে হাজির হননি ইলিয়ানা। বার বার যোগাযোগ করা হলেও ইলিয়ানা পাত্তা দেননি পুরো বিষয়টা। ইলিয়ানার এমন অপেশাদারের মতো কাজকে নিন্দা করে তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে নিষিদ্ধ হলেন অভিনেত্রী। এ খবর গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে ছড়িয়ে পড়লেও, ইলিয়ানার কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
সংবাদ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে ছবি শেয়ার করেছিলেন ইলিয়ানা। শরীরের পানির পরিমাণ কমে যায় অভিনেত্রীর। যার ফলে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয় তাকে। অবশ্য এখন তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। সেই কারণেই এমনটা করেছেন কি না ইলিয়ানা, তা জানার চেষ্টা করছেন অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠরা।
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা ও পরিচালক সতীশ কৌশিকের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ৬৭ বছর বয়সী বলিউড অভিনেতা ও পরিচালক সতীশ কৌশিকের মৃত্যু হয়।
বলিউড অভিনেতা ও পরিচালক সতীশের মৃত্যুর খবর টুইট করে জানান সতীশের দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু অভিনেতা অনুপম খের।
বন্ধুর সঙ্গে নিজের ছবিসহ বৃহস্পতিবার সকালে অনুপম টুইটে লেখেন, ‘আমি জানি, মৃত্যুই সবচেয়ে বড় সত্যি। কিন্তু আমার প্রিয় বন্ধুর জন্য এটা লিখতে হবে স্বপ্নেও ভাবিনি। ৪৫ বছরের বন্ধুত্বে আচমকা পূর্ণচ্ছেদ। সতীশকে ছাড়া জীবন কখনই এক রকম থাকবে না। ওম শান্তি।’
একটি সূত্রে জানা যায়, বুধবার হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন ‘তেরে নাম’ খ্যাত পরিচালক। হাসপাতালে আনার পথে হৃদরোগে আক্রান্ত হন। ৭ মার্চ জাভেদ আখতারের বাড়িতে হোলির পার্টিতেও দেখা গিয়েছিল তাকে। ছবিসহ বসন্ত উদযাপন নিয়ে টুইটও করেছিলেন। এরপরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে জানা গিয়েছে। সতীশের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে বলিউডে। সোশ্যাল মাধ্যমে শোকপ্রকাশ করেছেন বলিউডের অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রী।
১৯৫৬ সালের ১৩ এপ্রিল জন্ম সতীশ কৌশিকের। অভিনেতা হিসেবেই হিন্দি ছবির জগতে যাত্রা শুরু। ১৯৮৩ সালে ‘জানে ভি দো এয়ারো’ ছবিতে দেখা যায় তাকে। পরবর্তী সময়ে অসংখ্য ছবিতে কমেডিয়ানের ভূমিকায় তথা চরিত্রভিনেতা হিসেবেও দেখা যায় সতীশকে। ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ ছবিতে ক্যালেন্ডারের চরিত্রে তার অভিনয় ভুলবে না হিন্দি ছবির দর্শক।
সংবাদ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯৩ সালে ‘রূপ কি রানি চোরো কা রাজা’ ছবির হাত ধরে পরিচালনায় হাতে খড়ি। এরপর ‘হম আপকে দিল মে রেহতে হ্যায়’, ‘মুঝে কুছ কেহনা হ্যায়’-এর মতো ছবি পরিচালনা করেন। সালমান খান অভিনীত ‘তেরে নাম’ ছবির হাত ধরে পরিচিতি বাড়ে পরিচালক সতীশ কৌশিকের। সতীশের মৃত্যুতে ভারতীয় সিনে দুনিয়ার একটি অধ্যয়ের অবসান হল।
আরও পড়ুন:বলিউডের কিং খান শাহরুখ খানের অদেখা একটি ছবি প্রকাশিত হলো পাঠান সিনেমায় তার সঙ্গে কাজ করা মেকআপ আর্টিস্টের ইন্সটাগ্রামে।
অলিভ কার্গো ট্রাউজার্স, ডাবল লেয়ার চেইন এবং লম্বা চুলে সিক্স-প্যাক অ্যাবসের এ ছবিটি রীতিমতো ফ্যানদের তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
ছবিতে দেখা গেছে, শার্টবিহীন শাহরুখের সঙ্গে পোজ দিচ্ছেন তার মেকআপ আর্টিস্ট প্রীতিশীল সিং ডিসুজা।
স্পেনে পাঠান সিনেমার ‘বেশারাম রাঙ’ গানের শুটিং চলাকালীন এ ছবিটি ক্লিক করা হয়েছে।
মেকআপ আর্টিস্ট তার ছবির ক্যাপশনে শাহরুখ খানকে একটি সুন্দর নোট দিয়ে বর্ণনা করেছেন, এ ছাড়াও শেয়ার করেছেন এমন ব্লকবাস্টার ছবিতে তার সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা।
প্রীতিশীল লেখেন, ‘স্মার্ট, চিন্তাশীল, বুদ্ধিমান, সাহসী, মজার, উদার, ডাউন টু আর্থ... আপনাকে বর্ণনা করতে শব্দ কম পড়ে। আপনাকে জানতে এবং আপনার সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি ধন্য এবং কৃতজ্ঞ।’
মুখ্য ভূমিকায় শাহরুখের কামব্যাক সিনেমাটিকে করে তুলেছে সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়কারী ভারতীয় চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে একটি। অ্যাকশন সিকোয়েন্স ছাড়াও শাহরুখের শরীর এবং লম্বা চুলের অবতারও নজর কেড়েছে সবার। সিনেমায় আরও ছিলেন দীপিকা পাডুকোন, জন আব্রাহাম। এ ছাড়াও ক্যামিওতে বিগ স্ক্রিনে দেখা যায় সালমান খানকে।
মন্তব্য