এক যুগ পর নতুন গান নিয়ে আসছেন দেশের সংগীতাঙ্গনের অন্যতম সুপারস্টার মাহফুজ আনাম জেমস।
বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন জেমসের সহকারী রবীন ঠাকুর।
তিনি বলেন, ‘গানটি ঈদের আগের রাতে অর্থাৎ চাঁদরাতে আসছে। গানটি নিয়ে আজ দুপুরের পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
এদিকে জেমসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ ‘নগরবাউল জেমস’ থেকে বৃহস্পতিবার সকালে একটি পোস্টার পোস্ট করা হয়েছে।
সেই পোস্টারে জানানো হয়েছে, ‘এক যুগ পরে নতুন গান নিয়ে গুরু জেমস ফিরছেন চাঁদরাতে।’
এই খবরে উচ্ছ্বসিত জেমস ভক্তরা। এক ঘণ্টার ব্যবধানে ১০ হাজার রিয়্যাক্ট পড়েছে সেই পোস্টে। প্রায় হাজারো মানুষ কমেন্টে অভিনন্দন জানিয়েছেন জনপ্রিয় এই সংগীতশিল্পীকে।
কমেন্টে নিজেদের অপেক্ষার কথাও জানিয়েছেন জেমস ভক্তরা। একজন লিখেছেন, ‘ঈদ মোবারক গুরু, অপেক্ষায় আছি আপনার নতুন গানের।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘গুরু অপেক্ষায় থাকলাম।’
আরেক ভক্ত লিখেছেন, ‘অন্তরের অন্তস্তল থেকে দোয়া ও শুভকামনা রইল গুরু।’
এ রকম শত শত কমেন্টে নিজেদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে জেমসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভক্তরা।
আরও পড়ুন:অস্কার, বাফটা এবং গ্র্যামি বিজয়ী ভারতীয় সুরকার এ আর রহমান তার নতুন সিনেমার নাম প্রকাশ করেছেন। না, কোনো নতুন সিনেমায় সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করতে যাচ্ছেন না তিনি। দ্বিতীয়বারের মতো সিনেমা পরিচালনা করতে যাচ্ছেন, ভ্যারাইটিকে নিশ্চিত করেছেন সেটাই।
আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিন ভ্যারাইটিতে মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কনফেশনস নামের নতুন একটি সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন এ আর রহমান। যেটি হবে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটির জন্য।
ভ্যারাইটিকে এ আর রহমান বলেছেন, ‘আমরা একটা সিনেমা করতে চাই যেটা খুবই সহজ, কিন্তু অনুভূতির দিক থেকে খুবই গভীর।’ চলচ্চিত্রটির ৬০ ভাগ চিত্রনাট্য শেষ হয়েছে বলেও জানান এ গুণী সংগীতজ্ঞ।
এ আর রহমানের প্রথম সিনেমা লে মাস্ক। যার প্রিমিয়ার হয় কান ফিল্ম মার্কেটের ‘কান এক্সআর’ প্রোগ্রামে। তবে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়নি এখনও।
রহমান জানান, তিনি ও তার টিম খুব খুশি যে কাজটি শেষ হয়েছে। ২০১৬ সালে এর কাজ শুরু হয়েছিল। নতুন কাজটি করতে যেন বেশি সময় না লাগে, সেভাবেই কনফেশনস-এর কাজ এগিয়ে নিতে চান রহমান।
লে মাস্ক সিনেমাটির গল্প রহমানের স্ত্রী সায়রার একটি ধারণা থেকে নেয়া।
আরও পড়ুন:প্রকাশ পেয়েছে দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরের জীবনীগ্রন্থ ‘আকবর ফিফটি নট আউট’। রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে শনিবার সন্ধ্যায় বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বইটি নিয়ে আসিফ বলেন, ‘যারা সত্য পছন্দ করে তাদের ভালো লাগবে। যারা লুকিয়ে দেখতে পছন্দ করে এবং গোপনে কাজ করে তাদের সমস্যা।’
ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটপাগল আসিফ নিজের জীবনীগ্রন্থের নামকরণেও রেখেছেন ক্রিকেট সম্পৃক্ততা।
অনুষ্ঠানে আসিফের কথা থেকেই জানা গেল, বইটিতে তার জীবনের নানা না বলা ঘটনাপ্রবাহ উঠে এসেছে।
আসিফের সংগীতজীবনের যাত্রা যাদের সঙ্গে শুরু, তাদের নিয়েই বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী, আলম আরা মিনু, রবি চৌধুরী, গীতিকবি গোলাম মোর্শেদ, সুরকার ও সংগীত পরিচালক ইথুন বাবু, মুহিন, কাজী শুভসহ অনেকে।
‘আকবর ফিফটি নটআউট’ বইটির অনুলেখক সোহেল অটল। এটি প্রকাশ করেছে সাহস প্রকাশনী।
আরও পড়ুন:‘কাঁটাতারের এপাড় থেকে/ দেখছি তুমি আছোই সুখে/ রাজত্বটা তোমার শাসনে/ বসে আছো সিংহাসনে’, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের এপারে বসে গিটার হাতে এভাবেই আক্ষেপের সুর ছুড়ে দিয়েছেন ঢাকার সংগীতশিল্পী আসিফ আলতাফ।
কাঁটাতারের ওপারে বসে এর জবাব দিয়েছেন নচিকেতা। সুরে সুরে বলেছেন, ‘দূর থেকে মনে হয়/ সুখেই আছি আমি বোধয়/ সুখ আসলে কার চরণে/ জানে খোদা জানে ভগবানে...!’
এমন সওয়াল-জবাবের মধ্য দিয়ে দুই বাংলার দুজন শিল্পীর কণ্ঠে উঠে এসেছে বাংলা ভাগের আফসোস আর সীমান্তে কাঁটাতারের ক্ষোভ। ‘কাঁটাতার’ নামে বিশেষ এই গানটি সম্প্রতি প্রকাশ হয়েছে ইউটিউবে।
কণ্ঠের পাশাপাশি গানের কথা ও সংগীত পরিচালনা করেছেন আসিফ আলতাফ। গানে তার সহশিল্পী সবার শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। গানটি প্রযোজনা করেছে চিরকুট সদস্য পাভেল আরিনের বাটার কমিউনিকেশন।
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আসিফ আলতাফ বলেন, ‘প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী, কখনও অহংকারী, বেপরোয়া সত্যভাষী একজন সঙ্গীতজ্ঞ নচিকেতা। সে জন্যই বহুদিন ধরে একটা গান মাথায় ঘুরছিল তাকে নিয়েই। তিনি গাইবেন নাকি গাইবেন না, এটা ছিল সবচেয়ে বড় সংশয়। বন্ধু পাভেল আরিন গানটি শোনার সঙ্গে সঙ্গেই সিদ্ধান্ত নিল- আমি আর নচিকেতা নাকি একসঙ্গে গাইব সেটা! আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, গাইবার জন্য আলোচনা থেকে শুরু করে রেকর্ডিং শেষ হওয়া পর্যন্ত নচিকেতার আন্তরিকতা আর পেশাদারি ছিল লক্ষণীয়। আমার লেখা-সুরে, আমায় সঙ্গে নিয়েই তিনি গাইলেন- এটা আমার জন্য একটা বিশাল পাওয়া।’
‘কাঁটাতার’ গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন মোমিন বিশ্বাস। এতে দেখা যাচ্ছে আসিফ-নচিকেতা দুজনকেই। দুজনার পাশাপাশি ভিডিওতে রয়েছে কথার রেশ ধরে পঙ্কজ বর্মণের প্রাসঙ্গিক চিত্রকর্ম।
আরও পড়ুন:আসছে শিরোনামহীনের নতুন অ্যালবাম ‘পারফিউম’। সেই অ্যালবামের টাইটেল ট্র্যক বা শিরোনামসংগীত ‘পারফিউম’ প্রকাশ পাবে ১৯ মে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির টিজার। ৫৫ সেকেন্ডের সেই টিজার দেখে স্পষ্টই বোঝা গেছে মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করা হয়েছে গ্রিক পুরাণের ঘটনা নিয়ে।
গ্রিক পুরাণের মেডুসা ঘটনার আদলে সাজানো হয়েছে মিউজিক ভিডিও। মেডুসা এক নারী চরিত্র, যার মাথায় চুলের বদলে ছিল জীবন্ত সাপ। তার দিকে তাকালে প্রাণ পরিণত হতো পাথরে।
মিউজিক ভিডিওতে এ সব ঘটনার প্রতিরূপ দেখা গেছে। ব্যান্ডের সদস্যেদেরও পাওয়া গেছে গ্রিক ঢংয়ে। ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা, গীতিকার, সুরকার, বেজিস্ট জিয়াউর রহমান।
গানের কথাতেও আছে গ্রিক পুরাণের ছায়া। গানের কথা এমন-
‘যখন গ্রীক মিথোলোজির ডানায়
পাখি হয়ে যায় সুবর্ণ সুবাস
প্রেয়সী, সাইক্লোন তুলে পারফিউম ছড়িয়ে
তাজা নিঃশ্বাস
প্যারেডসাউন্ড জুড়ে নিরবতা, অলস ম্যাগপাই
শীতল ম্যাগনোলিয়া ঝরে অযথাই
এই ঝাঁঝালো সুবাসে... বিপন্ন বাতাসে... শূন্য চোখে
জ্বলন্ত বাগান জুড়ে
বিষণ্ণ গোলাপ ওড়ে
সৌরভে অভিসারে, পোড়ে, ওড়ে
পুড়ে যাওয়া হৃদয়ে পারফিউম।’ (সংক্ষিপ্ত)
জিয়াউর রহমান মঙ্গলবার রাতে নিউজবাংলাকে জানান, এটি তার লেখা একটি কবিতা। ২০১৮ সালে প্রকাশ পাওয়া তার কবিতার বইয়ে ছিল এটি। পুরো কবিতা থেকেই তৈরি করা হয়েছে গান।
আরও পড়ুন:কিংবদন্তি সান্তুরবাদক শিবকুমার শর্মা মারা গেছেন। মঙ্গলবার মুম্বাইয়ে নিজ বাড়িতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। শিবকুমার রেখে গেছেন স্ত্রী মনোরমা এবং পুত্র রাহুল শর্মাকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, উত্তর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতে ‘সান্তুর’ নামের বাদ্যযন্ত্রটির তেমন মর্যাদা ছিল না। সেই যন্ত্রকে শাস্ত্রীয় সংগীতের মূল ধারায় আনার কৃতিত্ব শিবকুমারের।
বাঁশীবাদক পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়ার সঙ্গে জুটি বেঁধে শিবকুমার বলিউডের মূল ধারার সিনেমাতেও কাজ করেছেন। করেছেন কালজয়ী সুর সৃষ্টি। যার মধ্যে অন্যতম ‘সিলসিলা’।
পুত্র রাহুল বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন। সান্তুরবাদক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন তিনিও।
১৯৩৮ সালের ১৩ জানুয়ারি জম্মুর সম্ভ্রান্ত সংগীতজ্ঞ পরিবারে জন্ম শিবকুমারের। তার বাবা উমা দত্তশর্মা ছিলেন প্রথিতযশা সংগীতশিল্পী। মাত্র পাঁচ বছর বয়স থেকেই শিবকুমার তার বাবার কাছে শাস্ত্রীয় সংগীতে প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন।
উমা সান্তুর নিয়ে অনেক গবেষণা করেন এবং সিদ্ধান্ত নেন ছেলেকে সান্তুরবাদক হিসেবে তৈরি করবেন। শিবকুমারকে ১৩ বছর বয়স থেকে সান্তুরের প্রশিক্ষণ দেয়া শুরু করেন তারা বাবা। গোটা বিশ্ব শিবকুমারের বিচরণক্ষেত্র হলেও তিনি কাজ করেছেন মুম্বাই থেকেই।
সংগীত-নাটক-অ্যাকাডেমিসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক পুরস্কার পেয়েছেন শিবকুমার। ২০০১ সালে পান পদ্মবিভূষণ। এ ছাড়া আমেরিকার সম্মাননীয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হয় তাকে।
শিল্পীর প্রয়াণে শোক জানিয়েছেন উস্তাদ আমজাদ আলি খান। তিনি লেখেন, ‘পণ্ডিত শিবকুমার শর্মার প্রয়াণ একটি যুগের অবসান। তিনি সান্তুর যন্ত্রটির অগ্রণী শিল্পী। আমার কাছে এটা ব্যক্তিগত শোকের মুহূর্ত। ওর আত্মার শান্তি কামনা করছি।’
‘কাঁচা বাদাম’ গান গেয়ে তুমুল পরিচিতি পেয়েছেন ভারতের বীরভূমের দুবরাজপুরের ভুবন বাদ্যকর। বাংলার সীমানা পার করে গানটি পৌঁছে গেছে বিদেশে।
টিকটক, ইউটিউবে গানটির ডান্স কাভার করেছেন অসংখ্য মানুষ। বাদাম বিক্রেতা ভুবন বাদ্যকারকে দেখা গেছে ভারতের টিভি অনুষ্ঠানে।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে পশ্চিম বাংলার জনপ্রিয় টিভি রিয়েলিটি শো ‘দাদাগিরি’র মঞ্চে দেখা গেছে ভুবনকে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, এখনও মাটি দিয়ে বাড়িতেই থাকেন তিনি ও তার পরিবার।
এ কথা বলার কয়েক মাসের মধ্যেই পালটে গেছে সবচিত্র। ভুবনের মাটির ঘর এখন ইটের দালান।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সম্প্রতি সিটি সিনেমার ক্যামেরায় ধরা পড়েছে ভুবনের নতুন বাড়ির দৃশ্য। দুবরাজপুরে ভুবনের কাঁচা বাড়ির পাশেই বানানো হয়েছে ইটের পাকা বাড়ি।
ঘরের ভিতরে বসেছে নীল রঙের টাইলস। জনৈক ইন্টিরিয়র ডিজাইনার নিজে থেকেই সাজিয়ে দিয়েছেন ভুবনের ঘর।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ভুবন জানান, সবটাই সম্ভব হয়েছে মানুষের ভালোবাসায়। এমন বাড়ি বানানোর কথা তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি কোনোদিন।
পুরোনো বাড়ির চাল উড়ে গেছে ঝড়ে, তাই স্ত্রীকে নিয়ে নতুন বাড়িতে উঠেছে ভুবন বাদ্যকর।
আপতত স্টার জলসার ‘ইস্মার্ট জোড়ি’র মঞ্চে দেখা যাচ্ছে ভুবন বাদ্যকর ও তার স্ত্রী আদুরিকে। জুটির রসায়ন মন কাড়ছে দর্শকদের।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিশ্বখ্যাত ব্যান্ড স্করপিয়ন্সের সঙ্গে গেয়েছে দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড চিরকুট।
নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে পারফর্ম করেন চিরকুট ব্যান্ডের সদস্যরা।
বাংলাদেশ সময় শনিবার বেলা ১১টার পর ফেসবুকে বেশ কিছু ছবি পোস্ট করেন চিরকুটের ভোকাল শারমিন সুলতানা সুমি।
ছবিগুলোর ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘ইতিহাস পুনর্নির্মাণ হলো। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর কনসার্টে এইমাত্র অন্যতম বিশ্বখ্যাত ব্যান্ড স্করপিয়ন্সের সঙ্গে গাইলাম আমরা। এর মাধ্যমে দেশকে গর্বিত করার চেষ্টা করেছি।’
সুমি আরও লেখেন, ‘‘স্করপিয়ন্স এবং ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনের দর্শকরা আমাদের গান শুনে বলেছেন, ‘তোমাদের গায়কি প্রাণবন্ত ও দুর্দান্ত।’”
ওই কনসার্টের উদ্দেশে ৪ মে রাতে ঢাকা ছাড়ে চিরকুট।
এর আয়োজক বাংলাদেশের আইসিটি বিভাগ, বাংলাদেশ হাই টেক পার্ক অথরিটি ও ইউএনডিপি। স্পনসরদের মধ্যে রয়েছে সিটি ব্যাংক, ওয়ালটন, ইউনাইটেড গ্রুপ, বিকাশ, দারাজ, সিটি গ্রুপ, এডিএন টেলিকম ও একেএস।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে নিউ ইয়র্কের এই ম্যাডিসন স্কয়ারের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। ৫০ বছর আগে একাত্তরে একই ভেন্যুতে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের জন্য কনসার্টের আয়োজন করেছিলেন জর্জ হ্যারিসন। সেখানে বিটলসের পাশাপাশি সেতার পরিবেশন করেছিলেন পণ্ডিত রবিশঙ্কর। তাদের সঙ্গে ছিলেন আরেক কিংবদন্তি শিল্পী বব ডিলান।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য