গত সপ্তাহের শুরু থেকে সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি তারকা জুটির সম্পর্ক ভাঙার গুঞ্জন বলিউডজুড়ে। যদিও প্রকাশ্যে কোনো দিনই নিজেদের সম্পর্কে শিলমোহর দেননি তারা। তবে তাদের প্রেম কাহিনিটা ছিল বি-টাউনে ওপেন সিক্রেট।
একসঙ্গে লাঞ্চ ডেটে যাওয়া থেকে মালদ্বীপ ভ্রমণও করেছেন তারা। চলতি বছরের শুরুতে রাজস্থানে ছুটি কাটিয়ে এসেছেন দুজনে। ফেব্রুয়ারি মাসে এক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের মঞ্চেও একসঙ্গে হাজির ছিলেন। তবে আচমকাই ছন্দঃপতন দুজনের সম্পর্কে।
তাই তো প্রেস কনফারেন্সের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন কিয়ারা।
মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছে কিয়ারা অভিনীত ভুল ভুলাইয়া টুর ট্রেলার। এদিন ট্রেলার লঞ্চের প্রেস কনফারেন্সে সরাসরি না হলেও সিদ্ধার্থকে নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় কিয়ারাকে।
প্রেস কনফারেন্সে এক সাংবাদিক অভিনেত্রীকে প্রশ্ন করেন, ‘আপনার জীবনে কি এমন কেউ আছে, যাকে আপনি ভুলে যেতে চান, ভুল ভুলাইয়ার মতো?'
এই প্রশ্নের জবাবে কোনো সময় না নিয়েই উত্তর দেন কিয়ারা। তিনি বলেন, ‘কখনোই না, যারাই আমার জীবনে এসেছে, আমাকে কিছু না কিছু দিয়ে গেছে। অবশ্যই না, কাউকেই ভুলতে চাই না।’
View this post on Instagram
এদিকে আগামী ২০ মে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ভুল ভুলাইয়া টু। এতে কিয়ারার বিপরীতে রয়েছেন কার্তিক আরিয়ান।
আরও পড়ুন:মা হওয়ার পর বসিরহাটে ছুটে গিয়েছিলেন নুসরাত জাহান। এতে করে সবাই মনে করেছিলেন, যাই হয়ে যাক তৃণমূলের এ সাংসদ তাদের পাশেই আছেন, থাকবেন।
এমন পরিস্থিতির কয়েক মাস পর ভিন্ন চিত্র চোখে পড়ল। সাংসদকে কাছে বা পাশে পাচ্ছেন না এলাকাবাসী ও দলীয় নেতা-কর্মীরা। সাংসদকে খুঁজতে রীতিমতো ‘নিখোঁজ’ পোস্টার ছাপিয়ে তা লাগিয়ে দেয়া হয়েছে দেয়ালে দেয়ালে।
এ নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, এখন এমন পোস্টারেই সয়লাব হাড়োয়া বিধানসভার চাঁপাতলা পঞ্চায়েত এলাকা।
পোস্টারে লেখা, ‘বসিরহাটের এমপি নুসরাত জাহান নিখোঁজ, সন্ধান চাই। প্রতারিত জনগণ। প্রচারে তৃণমূল কর্মীবৃন্দ।’ তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদের নামে এমন পোস্টার দেখে দলের অন্যরা তা দ্রুত সরিয়ে ফেলে।
কেন এমন পোস্টার? এ বিষয়ে দেগঙ্গার চাঁপাতলা পঞ্চায়েতের প্রধান হুমায়ুন রেজা চৌধুরী ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘গত ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বসিরহাটের সাংসদ ছিলেন হাজি নুরুল ইসলাম। এলাকার উন্নয়নসহ সব কাজে সাধারণ মানুষ থেকে তৃণমূল কর্মীরা তাকে পেয়েছেন। কিন্তু এখন তৃণমূল সাংসদকে পাওয়াই যায় না। তাই এলাকার মানুষ এই ধরনের পোস্টার দিয়েছে।’
স্থানীয় সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, রাতের অন্ধকারে এই পোস্টার লাগানো হয়েছে। সাংসদের এলাকায় না আসা নিয়ে দলের কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে।
এটা বিরোধীদের কাজ বলেও মনে করছেন অনেকে। কোনো ইস্যু না থাকায় বিরোধীরা এই ধরনের কুৎসা রটাচ্ছে। সাংসদ নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন বলে তৃণমূলের দাবি।
আরও পড়ুন:শিখ ধর্মাবলম্বীদের অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন ভারতের কৌতুক অভিনেত্রী ভারতী সিং। একটি পুরোনো ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি।
ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতী গোঁফ ও দাড়ি নিয়ে মজা করেছেন। আর তা দেখে নেটিজেনদের একাংশ মনে করছেন শিখ সম্প্রদায়ের প্রতি অসম্মান করছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ভারতী কা শো’য়ে ওই ভিডিওতে কমেডিয়ানকে জেসমিন ভাসিনের সঙ্গে রসিকতা করতে দেখা যায় ভারতীকে।
তিনি বলেন, ‘দাড়ি-গোঁফ চাই না কেন তোমার, জানো দাড়ি-গোঁফের কত সুবিধা। দুধ খাওয়ার সময় মুখে দাড়ি ঢুকিয়ে দিলে দেখ কেমন সেমাইয়ের মতো স্বাদ লাগে। আমার অনেক বন্ধু লম্বা লম্বা দাড়িওয়ালা পুরুষদের বিয়ে করেছে। সারা দিন দাঁড়ি থেকে উকুন বাছতেই সময় কাটিয়ে দেয়।’
শোয়ের সেই অংশের ভিডিও ভাইরাল হতেই বিতর্কের মুখে পড়েন ভারতী। এরপরই এ নিয়ে ক্ষমা চেয়ে ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেন তিনি।
এতে ভারতী বলেন, ‘গত এক-দুই দিন ধরে একটি ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। লোকজন আমাকে মেসেজ পাঠিয়েছেন যে, আমি দাড়ি-গোঁফ নিয়ে মজা করেছি। অনুগ্রহ করে ভিডিওটি দেখুন, আমি এতে কোনো ধর্ম বা কোনো বর্ণ উল্লেখ করিনি বা এই ধর্মের লোকেরা দাড়ি রাখে এবং এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনি সেই ভিডিওটি দেখতে পারেন, আমি কখনই বলিনি যে পাঞ্জাবি লোকেরা দাড়ি রাখে। আমি আমার বন্ধুর সঙ্গে কমেডি করছিলাম। আজকাল অনেকেই দাড়ি-গোঁফ রাখেন, তবে আমার মন্তব্যে যদি কোনো ধর্ম বা বর্ণের মানুষ আঘাত পেয়ে থাকেন, আমি তাদের কাছে হাত জোড় করে ক্ষমাপ্রার্থী। আমি নিজে একজন পাঞ্জাবি, অমৃতসরে জন্মেছি, আমি সর্বদা পাঞ্জাবের সম্মান বজায় রাখব এবং একজন পাঞ্জাবি হিসেবে আমি গর্বিত।’
সেই সঙ্গে ভিডিওটির ক্যাপশনে ভারতী লিখেছেন, ‘আমি কমেডি করি মানুষকে হাসানোর জন্য, কাউকে কষ্ট দেয়ার জন্য নয়। আমার কথায় কেউ যদি আঘাত পান, তাহলে ক্ষমাপ্রার্থী। নিজের বোন মনে করে ক্ষমা করে দেবেন।’
অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন যখনই ক্যামেরার সামনে আসছেন তখনই যেন সোরগোল বেধে যাচ্ছে। অভিনয়ের জন্য ক্যামেরারা সমানে আসলেই তাকে নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। আবার স্থিরচিত্রের জন্য ক্যামেরার সমানে আসলেও তিনি উঠে যান আলোচনার তুঙ্গে।
সোমবার ফেসবুকে কিছু ছবি পোস্ট করেছেন বাঁধন। ১৭ ঘণ্টাতে সেই অ্যালবামে রিয়্যাকশন ৭ দশমিক ৩ কে, ৩৮৫ কমেন্ট। মন্তব্যে সবাই জানাচ্ছেন মুগ্ধতার কথা।
টেলি সিনে অ্যাওয়ার্ড নিতে কলকাতায় গিয়ে ছবিগুলো তুলেছেন অভিনেত্রী। ছবিগুলো তুলে দিয়েছেন সামি নামের এক আলোকচিত্রী। ফেসবুকে তাকে ক্রেডিট দিয়েছেন বাঁধন। ছবিতে অভিনেত্রীকে অলংকৃত করেছে যেসব অলংকার সেগুলো সিক্স ইয়ার্ড স্টোরি প্রতিষ্ঠানের।
মন্তব্যকারীদের মতে অলংকারের পাশাপাশি বাঁধনকে আরও মোহনীয় করে তুলেছে কালো রংয়ের শারীটি। এ শারীটি করুতন্ত্র প্রতিষ্ঠানের।
মন্তব্যকারীরা নানা শব্দ ও অভিব্যক্তিতে নিজেদের ভালোলাগার কথা জানিয়েছেন বাঁধনকে।
মডেল, উপস্থাপিকা, অভিনেত্রী সামিয়া আফরীন লিখেছেন, ‘গরজিয়াস’, পরিচালক গৌতম কৈরী লিখেছেন, ‘সেরা’। অভিনেত্রী শ্রাবিন্তী লিখেছেন, ‘ওরে আল্লাহ এত কেন সুন্দর’। অভিনেত্রী ফারজানা ছবি বলেছেন, ‘দারুণ বাঁধন’।
বাঁধনের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে ভক্তরা লিখেছেন, ‘ড্রিম গার্ল অফ মি (আমার স্বপ্নকন্যা)’, ‘কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসবে’, ‘তুমি অনিন্দ্য সুন্দর’, ‘বোল্ড শুট, সো প্রাউড অফ ইউ বাঁধন (সাহসী শুট, তোমাকে নিয়ে গর্বিত)’।
আরও পড়ুন:মাছ ধরে রাখতে গিয়ে বাঁকা হয়ে গেছেন অভিনেতা রিয়াজ। মাছের ওজন ঠিক কত, তা জানাননি তিনি। তবে ধরে রাখতে গিয়ে যে বাঁকা হয়ে যাচ্ছেন তা জানিয়েছেন নিজেই।
সোমবার নিজের ফেসবুকে কিছু ছবি পোস্ট করেছেন এ অভিনেতা। সেখান থেকেই জানা গেল তিনি মাছ শিকার করতে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি অনেক বড় একটি মাছ ধরেন।
পোস্ট করা ছবির ক্যাপশনে রিয়াজ লিখেছেন, ‘আমাদের এবারের ছুটির বাড়তি পাওয়া এই বিশাল মনস্টার কার্প (কাতল), এই সাইজের মাছ এখন বেশ বিরল। মাছটি ল্যান্ডিং করানো কঠিন ছিল।
‘কারণ আমার মাছ তোলার নেটের থেকে এটার আকার বড়। শেষে পানিতে নেমে মিনার ভাই এটাকে অনেক কসরত করে ডাঙায় তোলেন।’
রিয়াজের মাছ শিকারে সঙ্গী হয়েছিলেন স্ত্রী-কন্যা। রিয়াজ আরও লেখেন, ‘প্রতি মুহূর্তে মনে হচ্ছিল এই বুঝি ছুটে গেল। ধন্যবাদ তিনা ও আমিরা, রোদে পুড়ে আমাকে সময় দেয়ার জন্য। আর ওজন? আমি নিজেই বাঁকা হয়ে আছি।’
অস্কার মঞ্চে অভিনেতা উইল স্মিথের হাতে চড় খাওয়ার পর বেশ কিছু দিন চুপচাপ ছিলেন কৌতুকশিল্পী ক্রিস রক। আবার সরব হয়েছেন তিনি।
উইল স্মিথের স্ত্রীকে নিয়ে মন্তব্য করে চড় খেয়েছিলেন। এবার যাকে নিয়ে কথা বলেছেন তিনিও এক অভিনেতার প্রাক্তন স্ত্রী।
ক্রিস এবার মজা করেছেন ‘পাইরেটস অব দ্য ক্যারাবিয়ান’ খ্যাত অভিনেতা জনি ডেপের প্রাক্তন স্ত্রী অ্যাম্বার হার্ডকে নিয়ে। এবার অবশ্য চড় খাওয়ার ভয় নেই!
ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, লন্ডনের একটি অনুষ্ঠানে ক্রিস বলেন, ‘পৃথিবীর সব নারীকে বিশ্বাস করা যায়, কিন্তু অ্যাম্বার হার্ডকে? অসম্ভব।’ সেই শুনে বেদম হাসতে থাকেন উপস্থিত সকলে।
ক্রিস আরও বলেন, ‘যে নারী তার স্বামীর সঙ্গে ভাগ করা বিছানায় মলত্যাগ করতে পারেন, তাকে বিশ্বাস নেই! তিনি সব পারেন। আমি ভাবতে পারছি না, এর পরও ওরা কীভাবে সম্পর্কে ছিল!’
শনিবার সন্ধ্যায় কলকাতার রবীন্দ্র সরোবরে নজরুল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় ১৯তম টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ড। এতে পাসওয়ার্ড ও বীর সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতার দুটি পুরস্কার পেয়েছেন ঢাকায় চলচ্চিত্রের সুপারস্টার শাকিব খান।
রোববার বিকেলে নিজের ভেড়িফায়েড ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছেন শাকিব।
টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ড দুটির ছবি পোস্ট করে শাকিব লেখেন, ‘পাসওয়ার্ড (২০১৯) এবং বীর (২০২০)-এর জন্য সেরা অভিনেতা হিসাবে দুটি পুরস্কার দিয়ে আমাকে সম্মানিত করায় টেলিসিনেকে ধন্যবাদ। যেটা আমাকে বেশি খুশি করেছে সেটা হল দুটো সিনেমায় এসকে ফিল্মসের প্রযোজনায়।’
সেই সঙ্গে তিনি লেখেন, ‘আমার দর্শক এবং পাসওয়ার্ড ও বীরের পুরো টিমকে ধন্যবাদ।’
এবার টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ডের ১৯তম এই আয়োজনে ২০১৯, ২০২০ ও ২০২১ এই তিন সালের সম্মাননা দেয়া হয়েছে। এর আগে করোনার কারণে পরপর দুইবার ‘টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠিত হয়নি।
কলকাতার গড়ফা আবাসন এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ছোট পর্দার পরিচিত মুখ অভিনেত্রী পল্লবী দের ঝুলন্ত লাশ।
ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে গড়ফার কে পি রায় লেনের ফ্ল্যাট থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় অভিনেত্রীকে উদ্ধার করেন তার সঙ্গী। এরপর পুলিশে খবর দেন তিনি। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
অভিনেত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। ইতোমধ্যে অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা করেছে গড়ফা থানা পুলিশ।
জানা গেছে, গড়ফার এই ফ্ল্যাটে গত ২৪ এপ্রিল ভাড়া এসেছিলেন পল্লবী। তার সঙ্গে থাকতেন বন্ধু সাগ্নিক চক্রবর্তী। শনিবার দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়েছিল।
ঘটনাস্থল থেকে কোনো রকম সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে পুলিশ জানাবে অভিনেত্রীর মৃত্যুর কারণ। তার অকাল প্রয়াণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ মহলে।
টেলিভিশনে পল্লবীর যাত্রা খুব বেশি দিনের নয়। ‘আমি সিরাজের বেগমে’র ধারাবাহিকে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান পল্লবী।
এর আগে ‘রেশম ঝাঁপি’ সিরিজে নজর কাড়েন তিনি। বর্তমানে ‘মন মানে না’ নামে একটি ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছিলেন পল্লবী।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য