অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার। 

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার। 

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার। 

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার। 

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার। 

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার। 

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্নায়ুচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে ম্যাচ ও সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। ১৯ তম ওভারে ১ রান দেন মুস্তাফিজ। শেষ ওভারে অজিদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ২২ রানের। কিন্তু ১১ রানের বেশি দেননি স্পিনার মাহেদী হাসান।

মিচেল মার্শের ব্যাটে ১২৮ রান তাড়া করার পথে ছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু ১৮ তম ওভারের প্রথম বলে শরীফুল ইসলাম তাকে ফিরিয়ে ম্যাচের লাগাম তুলে দেন বাংলাদেশের হাতে। ৪৭ বলে ৫১ রান করে আউট হন মার্শ।

সাকিব ম্যাকডারমটকে ফেরানোর পরের ওভারেই আঘাত করেন শরীফুল ইসলাম। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে মোয়েজেস এনরিকেসকে ফেরান এই পেইসার। তিন বলে দুই রান করে আউট হন সফরকারী দলের ব্যাটসম্যান।

শুরুতে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর পর বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের জুটিতে বাংলাদেশকে দারুণ জবাব দিচ্ছিলো অস্ট্রেলিয়া। দুই ব্যাটসম্যানের জুটি ভাঙেন সাকিব আল হাসান। ম্যাকডারমটকে ৩৫ রানে বোল্ড করে ৬৩ রানের বিপজ্জনক জুটি ভাঙেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। স্লো ও স্পিনিং কন্ডিশনে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। 

ইনিংসের নবম বলে ম্যাথিউ ওয়েডকে হারানোর ধাক্কা সামলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শের ব্যাটে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে সফরকারী দল। ১০ ওভার শেষে তাদের রান এক উইকেটে ৫৪।

বাংলাদেশের দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ম্যাথিউ ওয়েডকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। বেন ম্যাকডারমট ও মিচেল মার্শ মিলে সামাল দেন সফরকারী দলকে। পাওয়ার প্লে শেষে অজিদের সংগ্রহ এক উইকেট ২০ রান।

অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন নাসুম আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের নবম বলে ওয়েডকে এক রানে ফেরান এই অফস্পিনার।

শেষ ওভারে ফিফটি করে আউট হন মাহমুদুল্লাহ। ৫৩ বলে ৫২ রান করে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে ইনিংসের শেষ তিন বলে তিন উইকেট নিয়ে অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেন নেইথান এলিস। মাহমুদুল্লাহ, মুস্তাফিজুর রহমান ও মাহেদী হাসানকে আউট করেন এলিস।

দ্রুত রান তুলতে চাওয়ার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশ। আফিফ হোসেনের পর দ্বিতীয় স্বাগতিক ব্যাটসম্যান হিসেবে রানআউটে বিদায় নেন নুরুল হাসান সোহান। ১৬ তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন ১১ রান করা এই উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৯৭।

১২তম ওভারের শেষ বলে আউট হন আফিফ হোসেন। তার ১০ বল পর আউট হন শামীম হোসেন। জশ হেইজলউডের বলে ক্রস ব্যাটে খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে বেন ম্যাকডারমটের হাতে ধরা পড়েন তিনি। ৮ বলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। শামীমের বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে ৮১।

সাকিব আল হাসানের বিদায়ের পর মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে মিলে দারুণ খেলছিলেন আফিফ হোসেন। ১৩ বলে একটি ছক্কা ও একটি চার সহ দ্রুত তুলে নেন ১৯ রান। তবে ১২তম ওভারের শেষ বলে রান আউট হন এই তরুণ ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশের সংগ্রহ ১২ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ৭৬ রান।

পাওয়ার প্লেতে দুই উইকেটে ২৮ রান করার পর, রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। তবে বড় শট খেলতে যেয়ে নবম ওভারে আউট হন সাকিব। ওভারের প্রথম বলে জ্যাম্পার ডেলিভারিতে লং অফে ধরা পড়েন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তার ব্যাট থেকে আসে ১৭ বলে ২৬। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৪৭। 

দ্রুত দুই ওপেনারকে হারানোর পর মাহমুদুল্লাহ ও সাকিবের ব্যাটে সতর্কভাবে খেলছে বাংলাদেশ। পাওয়ার প্লে শেষে স্বাগতিক দলের সংগ্রহ দুই উইকেটে ২৮। 

তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে অ্যাডাম জ্যাম্পাকে আক্রমণে আনে অস্ট্রেলিয়া। প্রথম বলে সৌম্য সরকারকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। ১১ বলে ২ রান করে আউট হন সৌম্য।

দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে জশ হেইজলউডের ডেলিভারিতে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন নাইম শেখ। ২ বলে ১ রান করে আউট হন বাংলাদেশ ওপেনার।