× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

ক্রিকেট
তিন ফরম্যাটেই কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ফিরেছেন সাকিব
google_news print-icon

তিন ফরম্যাটেই কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ফিরেছেন সাকিব

তিন-ফরম্যাটেই-কেন্দ্রীয়-চুক্তিতে-ফিরেছেন-সাকিব
ছবি: নিউজবাংলা
২০১৯ সালের অক্টোবরে জুয়াড়ির কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়ে আইসিসিকে না জানানোয় গতবার বিসিবি সাকিবকে কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ দিয়েছিল।

ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ফিরেছেন সাকিব আল হাসান।

এর ফলে ভবিষ্যতে দেশের হয়ে দেশসেরা অলরাউন্ডারের খেলা নিয়ে সংশয় কার্যত উঠে যাচ্ছে।

কারণ বিসিবির নির্দেশনা অনুযায়ী চুক্তিতে থাকলে দেশের হয়ে খেলাকেই অগ্রাধিকার দিতে হবে ক্রিকেটারদের।

মঙ্গলবার সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার লম্বা বৈঠকে সাকিবের চুক্তির বিষয়টি অনুমোদন দেয় বিসিবি। পরে সংবাদমাধ্যমের কাছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান।

এর আগে ২০১৯ সালের অক্টোবরে জুয়াড়ির কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়ে আইসিসিকে না জানানোয়, এক বছরের স্থগিতাদেশ সহ দুই বছরের নিষেধাজ্ঞায় থাকার সময় বিসিবি সাকিবকে কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ দিয়েছিল।

এখন থেকে চুক্তির আওতায় বেতনভুক্ত হলেন সাকিব।

সাকিবকে ফেরানোর সঙ্গে সভায় ২২ জন নারী ক্রিকেটারকে চুক্তিতে আনার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দিয়েছে বিসিবি। এতে করে বিসিবির বেতন কাঠামোর মধ্যে আসবেন সালমা-জাহানারা-রুমানাদের মতো সিনিয়র সহ অন্যান্য নারী তারকারা।

সভার এছাড়া মিনহাজুল আবেদীনের অধীনস্থ তিন সদস্যের নির্বাচক প্যানেলের মেয়াদ বাড়ানোরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

মিনহাজুল-হাবিবুল বাশার ও আব্দুর রাজ্জাকদের প্যানেল থাকছে এই বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত।

আরও পড়ুন:
শাস্তি মেনে নিয়েছেন সাকিব
ক্ষমা চাইলেন সাকিব
আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক: লাথিতে স্টাম্প ভাঙলেন সাকিব
সাকিবের বাজে সময় কাটছে না
মোহামেডানকে জেতাতে যেকোনো পজিশনে খেলতে রাজি সাকিব

মন্তব্য

আরও পড়ুন

ক্রিকেট
Sagar Rooney Murder Report Report is a record of 120 times

সাগর-রুনি হত্যা মামলাতদন্ত প্রতিবেদন ১২০ বার পেছানোর রেকর্ড

সাগর-রুনি হত্যা মামলাতদন্ত প্রতিবেদন ১২০ বার পেছানোর রেকর্ড

বহুল আলোচিত সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আবার পেছানো হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমানের আদালত গতকাল সোমবার আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন দিন ধার্য করেন।

এ পর্যন্ত এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা মোট ১২০ বার পিছিয়ে এসেছে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি নির্মমভাবে খুন হন। ঘটনার সময় বাসায় তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সরওয়ার মেঘ উপস্থিত ছিলেন। সাগর বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল মাছরাঙা এবং রুনি এটিএন বাংলায় কর্মরত ছিলেন।

এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলম শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন। মামলার প্রধান আসামিরা হলেন — রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মাসুম মিন্টু, কামরুল ইসলাম ওরফে অরুন, আবু সাঈদ, সাগর-রুনির বাড়ির দুই নিরাপত্তা রক্ষী পলাশ রুদ্র পাল ও এনায়েত আহমেদ এবং তাদের ‘বন্ধু’ তানভীর রহমান খান।

এদের মধ্যে তানভীর ও পলাশ জামিনে রয়েছেন, বাকিরা বর্তমানে কারাগারে আটক রয়েছেন।

তদন্ত প্রতিবেদন বারবার পিছিয়ে আসায় এ মামলার দ্রুত বিচার ও ন্যায়বিচার প্রত্যাশায় সংশ্লিষ্ট পক্ষের মাঝে উদ্বেগ বিরাজ করছে।

মন্তব্য

ক্রিকেট
ECs proposal to increase elections
আরপিও সংশোধন

নির্বাচন বাতিলের বিষয়ে ইসির ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাব

নির্বাচন বাতিলের বিষয়ে ইসির ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাব
* বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ * ‘না’ ভোট ফিরছে একক প্রার্থীর আসনে, থাকছে না ইভিএম * জোটে ভোট করলেও নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে * গণমাধ্যম কর্মীরা ভোট গণনার সময় উপস্থিত থাকতে পারবেন

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫–এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তাতে নির্বাচন বাতিলের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে। এটা চূড়ান্ত হলে নির্বাচনে কোনো আসনের ভোট নিয়ে প্রশ্ন উঠলে ওই আসনের পুরো ভোট বাতিল করতে পারবে নির্বাচন কমিশন।

পাশাপাশি আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার হবে না। তবে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে ‘না’ ভোটের বিধান। গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে মুলতবি কমিশন সভা শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ।

এর আগে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা ২০২৫, পাশাপাশি গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫–এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়। বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ, আবদুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, ইসি সচিব আখতার আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনার মো. সানাউল্লাহ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আরপিওতে নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত ও বাতিল নিয়ে যে বিধানগুলো ছিল, যেখানে পুরো কনস্টিটিয়েন্সির (আসন) নির্বাচন বাতিল বা ফলাফল বাতিল করার যে সক্ষমতা, সেটাকে সীমিত করা হয়েছিল। সেটা আবার পুনঃস্থাপন করা হয়েছে, অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন অবস্থা বুঝে নির্বাচন স্থগিত করা, এক বা একাধিক বা সমস্ত কনস্টিটিয়েন্সির ফলাফল বাতিল করতে পারবে।’

মো. সানাউল্লাহ বলেন, কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকলে তিনি আর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন না। এক্ষেত্রে না ভোটের সঙ্গে তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। এক্ষেত্রে না ভোটের চেয়ে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী বেশি ভোট পেলেই কেবল তিনি নির্বাচিত হবেন।

এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, যদি কোথাও একজন প্রার্থী হয়, যে বিনা ভোটে নির্বাচিত হবে, এক্ষেত্রে না ভোট থাকবে। যদি না ভোট বেশি হয়, তাহলে ফের নির্বাচন হবে। পরের নির্বাচনেও যদি একক প্রার্থী থাকে, তবে আর ভোট হবে না। ওই প্রার্থীই নির্বাচিত হবেন।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ‘না’ ভোটের বিধান ছিল সব আসনে। পরে নবম সংসদে তা বাদ দেওয়া হয়। এবার ‘না’ ভোটের বিধান চালুর প্রস্তাব ছিল সংস্কার কমিশনেরও।

তবে ইসি সব আসনে ‘না’ ভোটের বিধান চালু না করলেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা রোধে শুধু একক প্রার্থী থাকলে তাকে ‘না’ ভোটের সঙ্গে লড়তে হবে। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা রোধে এ ব্যবস্থা করেছে ইসি।

নির্বাচনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীসহ বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডকে শামিল করার প্রস্তাব হয়েছে বলে জানান এই নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, ‘যেহেতু ইভিএমের ব্যবহার হবে না মর্মে আমরা ইতোপূর্বেই কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তাই ইভিএম–সংক্রান্ত যাবতীয় প্রভিশন বিলুপ্ত করা হয়েছে। নির্বাচন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের অবহেলাজনিত যে শাস্তিগুলো আছে, সে শাস্তিগুলো ক্লিয়ারলি ডিফাইন (সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত) করা হয়েছে। এ বিষয়ে তিন কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে এবং পরবর্তীতে এটা বিধান নিশ্চিত করা হয়েছে যে এটার ফিডব্যাক গৃহীত ব্যবস্থা সম্বন্ধে যেন কমিশনকে জানানো হয় এবং ভবিষ্যতে এটা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পার্সোনালের মধ্যে থাকবে।’

আরপিও সংশোধনে কমিশনের অনুমতিপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষক ও সংবাদকর্মীদের ভোটকেন্দ্রে প্রবেশের বিধান রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে বলে মো. সানাউল্লাহ জানান। তিনি বলেন, গণমাধ্যমকর্মীরা ভোট গণনার সময় উপস্থিত থাকতে পারবেন। তবে শর্ত একই বলবৎ থাকবে সবার জন্য। ভোট গণনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যারা থাকতে চাইবেন, তাদের পুরাটা সময় থাকতে হবে। মাঝপথে বের হয়ে যাওয়া যাবে না।

একই আসনে সমান ভোট পেলে লটারিতে বিজয়ী ঘোষণা করার বিধান বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারে আলোকসজ্জার ওপর নিষেধাজ্ঞা রেখে ডিজিটাল বিলবোর্ডে আলোর ব্যবহারের সুযোগ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রার্থীর নির্বাচনে ব্যয়ের হিসাবের বিষয়টি আরও সুনির্দিষ্ট করার প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার মো. সানাউল্লাহ জানান। তিনি বলেন, প্রার্থীদের ব্যয়ের অডিটের ব্যাপারটাকে আরও সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং আরেকটু একনিষ্ঠভাবে দেখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন যেগুলোতে ব্যত্যয় থাকতে পারে বলে মনে করে, সেগুলোকেই অডিট করবে। ইতিপূর্বে রাজনৈতিক দলগুলো ব্যক্তি পর্যায় থেকে ১০ লাখ পর্যন্ত এবং প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ৫০ লাখ পর্যন্ত অনুদান বা ডোনেশন নিতে পারত। এটাকে ৫০ লাখ করা হয়েছে। উভয় ক্ষেত্রেই শর্ত দেওয়া হয়েছে, ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এই ট্রানজিকশন হতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ট্যাক্স রিটার্নে এটা দেখাতে হবে।

এছাড়া তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের বদলির বিষয়ে ইসির ক্ষমতার আওতা আরও বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইত্যাদি ব্যবহার করে যেকোনো ধরনের মিথ্যাচার বা অপবাদ ছড়ানো ইত্যাদি ব্যাপারে প্রার্থী, দল, সংস্থা, গণমাধ্যম—সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান যুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

মন্তব্য

ক্রিকেট
Five Memorandum of Understanding Between Bangladesh and Malaysia are three notes exchange

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে ৫টি সমঝোতা স্মারক, তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে ৫টি সমঝোতা স্মারক, তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের মালয়েশিয়া সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা বাড়াতে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট বিনিময় চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম কুয়ালালামপুরের পুত্রজায়ায় প্রধানমন্ত্রীর অফিসে এমওইউ ও নোট বিনিময় স্বাক্ষর অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করেন।

প্রথম নোট বিনিময়টি উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য স্বাক্ষরিত হয়।

মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাতো' সেরি উতামা হাজি মোহাম্মদ বিন হাজি হাসান এবং বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ নজরুল নিজ নিজ দেশের পক্ষে নোট বিনিময়ে স্বাক্ষর করেন।

দ্বিতীয় নোট বিনিময়টি কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ বিষয়ে সহযোগিতার জন্য স্বাক্ষরিত হয়। এতে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাতো' সেরি উতামা হাজি মোহাম্মদ বিন হাজি হাসান এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন স্বাক্ষর করেন।

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে প্রথম এমওইউটি হয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বিষয়ে।

মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী দাতো' সেরি মোহাম্মদ খালিদ বিন নরদিন এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এতে স্বাক্ষর করেন।

দ্বিতীয় এমওইউটি হলো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ, এলএনজি অবকাঠামো, পেট্রোলিয়াম পণ্য ও সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ে।

মালয়েশিয়ার ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী দাতুক সেরি আমির হামজাহ বিন আজিজান এবং বাংলাদেশের জ্বালানি উপদেষ্টা এম ফওজুল কবীর খান এতে স্বাক্ষর করেন।

তৃতীয় নোট বিনিময়টি হালাল ইকোসিস্টেমে সহযোগিতা বিষয়ে।

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের উপমন্ত্রী সিনেটর ড. জুলকিফলি বিন হাসান এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এতে স্বাক্ষর করেন।

তৃতীয় এমওইউটি মালয়েশিয়ার ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের মধ্যে সহযোগিতা বিষয়ে।

আইএসআইএস মালয়েশিয়ার চেয়ারম্যান দাতুক প্রফেসর ড. মোহদ ফয়জ আবদুল্লাহ এবং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান এতে স্বাক্ষর করেন।

চতুর্থ এমওইউটি মালয়েশিয়ার মাইমস সার্ভিসেস এসডিএন. বিএইচডি. (এমএসএসবি) এবং বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই)-এর মধ্যে সহযোগিতা বিষয়ে।

এমএসএসবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফওজি ইয়াহায়া এবং বিএমসিসিআইয়ের শাব্বির আহমেদ খান এতে স্বাক্ষর করেন।

পঞ্চম এমওইউটি মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এনসিসিআইএম) এবং বাংলাদেশের এফবিসিসিআইয়ের মধ্যে স্বাক্ষর হয়।

এনসিসিআইএম-এর সভাপতি দাতো’ সেরি এন. গোবালাকৃষ্ণান এবং এফবিসিসিআই-এর প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান এতে স্বাক্ষর করেন।

মন্তব্য

ক্রিকেট
"Online Tax Return and Record Kipping" training held in Pabiprabi

পবিপ্রবিতে “অনলাইন ট্যাক্স রিটার্ন এন্ড রেকর্ড কিপিং” প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

পবিপ্রবিতে “অনলাইন ট্যাক্স রিটার্ন এন্ড রেকর্ড কিপিং” প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) “অনলাইন ট্যাক্স রিটার্ন এন্ড রেকর্ড কিপিং” শীর্ষক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ আজ ১১ আগস্ট সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় কৃষি অনুষদের কনফারেন্স কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিওরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর আয়োজনে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইকিউএসি পরিচালক অধ্যাপক ড. মাহবুব রব্বানীর সভাপতিত্বে এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. আমিনুল ইসলাম টিটোর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস. এম. হেমায়েত জাহান ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোঃ আব্দুল লতিফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল মাসুদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বিশিস্ট শিক্ষাবিদ ও গবেষক অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, “এ প্রশিক্ষণ সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয়। পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনই একজন কর্মকর্তা বা শিক্ষকের প্রকৃত সাফল্য।” তিনি অংশগ্রহণকারীদের প্রশিক্ষণ থেকে অর্জিত জ্ঞান কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করার আহ্বান জানান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস. এম. হেমায়েত জাহান বলেন, “ডিজিটাল যুগে ট্যাক্স ব্যবস্থাপনা ও রেকর্ড সংরক্ষণে আধুনিক পদ্ধতি জানা অত্যন্ত জরুরি। এ ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তাদের কাজের মানোন্নয়নে সহায়ক হবে।”

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোঃ আব্দুল লতিফ বলেন, “কর সংক্রান্ত সঠিক ধারণা আর্থিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। এ প্রশিক্ষণ অংশগ্রহণকারীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।”

প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালী জেলার ট্যাক্স পরিদর্শক কৃষিবিদ শেখ সালামত উল্লাহ। দিনব্যাপী এ প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ৫০ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

মন্তব্য

ক্রিকেট
A meeting of anti ragging and sexual harassment on EB

ইবিতে এন্টি র‍্যাগিং ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

ইবিতে এন্টি র‍্যাগিং ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) এন্টি-র‍্যাগিং ভিজিলেন্স কমিটি এবং উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধকল্পে পুনর্গঠিত কমিটির যৌথ এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ৩ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের দ্বিতীয় তলায় উপাচার্য সভাকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ইবিতে এন্টি র‍্যাগিং ও যৌন হয়রানি প্রতিরোধ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

সভায় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ’র সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হক, এন্টি-র‍্যাগিং ভিজিলেন্স কমিটির আহ্বায়ক ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ শাহীনুজ্জামান, কমিটির সদস্য ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোঃ ওবায়দুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল গফুর গাজী, ফাইন আর্টস বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ কামরুল হাসান এবং সদস্য-সচিব উপ-রেজিস্ট্রার মোঃ সালাউদ্দিন মোল্লা, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধকল্পে পুনর্গঠিত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. বেগম রোকসানা মিলি, কমিটির সদস্য আইসিটি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহা. শরিফুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোছা. খোদেজা খাতুন, অধ্যাপক ড. মোছা. হামিদা খাতুন, তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ সাহেদ হাসান।

এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, আমাদের সমাজে যৌন নির্যাতনের বিষয়ে অনেকেই অভিযোগ করতে চায় না। ফলে অপরাধীরা ছাড় পেয়ে যায়। অভিযোগ করলেও, তা করে চূড়ান্ত মুহূর্তে। যে সময় অভিযোগ করলে জাতীয় পত্রিকায় আসবে, এসময় অভিযোগ করে। তখন কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে আর কিছু থাকে না।

এজন্য তিনি কমিটির সদস্যদের মাঝে বিভিন্ন জায়গা ভিত্তিক দায়িত্ব ভাগ করে দেয়ার নির্দেশনা দেন। সেই সাথে তিনি কমিটি দু্ইটির কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আলাদা অফিস রুমের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

মন্তব্য

ক্রিকেট
In Narayanganj a large number of domestic weapons were arrested by the robber

নারায়ণগঞ্জে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্রসহ ডাকাত চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

নারায়ণগঞ্জে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্রসহ ডাকাত চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ডাকাতি ও ছিনতাই রোধে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব-১১) এর বিশেষ অভিযানে ৬ জন আসামী গ্রেফতার হয়েছে। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র এবং মাদক উদ্ধার করা হয়েছে। র‍্যাব-১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

র‍্যাব-১১ এর গোয়েন্দা টিম দীর্ঘদিন ধরে মহাসড়কে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ঘটনার উপর নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহ করে আসছিল। এর ধারাবাহিকতায় ১১ আগস্ট ভোর ৫টায় নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানাধীন পাঁচকানির কান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাত ও ছিনতাই চক্রের ৬ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন— মফিজুল ইসলাম ওরফে জামিল বাবু (২৮), সাইফুল ইসলাম ওরফে সাকিব (২৫), মোঃ মানিক (৩১), সাদ্দাম (৩২), সহিদ (৩৭) এবং মনির হোসেন (৫৭)। তাদের কাছ থেকে ৫টি চাপাতি, ২টি চাইনিজ কুড়াল, ৫টি ছুরি, ১টি সুইচ গিয়ার এবং ১টি হাশুয়া (বড় দা) উদ্ধার করা হয়। এছাড়া, একই দিনে পৃথক অভিযানে সোনারগাঁওয়ের মেঘনা টু বটতলাগামী রোড থেকে ১০১ কেজি গাঁজাসহ একটি মিনি ট্রাক জব্দ করা হয়।

নারায়ণগঞ্জে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্রসহ ডাকাত চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

অনুসন্ধানে জানা গেছে, গ্রেফতারকৃতরা মেঘনা ব্রিজের টোলপ্লাজা এলাকায় কৃত্রিম যানজট সৃষ্টি করে যাত্রীবাহী ও মালবাহী গাড়িতে হামলা চালাত। তারা দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করত। কখনো গাছের গুঁড়ি ফেলে যানজট তৈরি করে এবং গাড়ির গ্লাস ভেঙে লুটপাট চালাত।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামীরা মহাসড়কে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক, ডাকাতি, নাশকতা, চুরি ও মারামারির একাধিক মামলা রয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, আসামী সাদ্দামের (৩২) নামে ১৮টি মামলা রয়েছে, যার মধ্যে ১০টি ডাকাতি ও ২টি হত্যা মামলা।

র‍্যাব-১১ জানিয়েছে, চক্রের অবশিষ্ট সদস্যদের গ্রেফতারে গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন এবং উদ্ধারকৃত মাদক সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম চলছে।

মন্তব্য

ক্রিকেট
All political parties can be confirmed if representation is confirmed in proportionate rates in the upper house Nurul Haque Noor

উচ্চকক্ষে আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা গেলে সকল রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যাবে: নুরুল হক নুর

উচ্চকক্ষে আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা গেলে সকল রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যাবে: নুরুল হক নুর

পিআর পদ্ধতির গুরুত্ব তুলে ধরে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, উচ্চকক্ষে যদি আনুপাতিক হারে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হয়, প্রায় সকল রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব উচ্চকক্ষে থাকবে। একটি কার্যকর পারলামেন্ট হবে। সেজন্য আমরা বলেছি, নিম্ন কক্ষে না হলেও উচ্চকক্ষে আগামী নির্বাচন এবং আগামীর সংসদেই যেন পিআর পদ্ধতিতে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হয়। সোমবার বিকেলে রাজশাহীতে আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিধির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ছাত্র, যুব গণঅধিকার পরিষদ রাজশাহী জেলা ও মহানগর এই সমাবেশের আয়োজন করে।

এসময় তিনি রাষ্ট্রসংস্কারের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এই দেশের মেহনতি মানুষ ভ্যাট দেয় ট্যাক্স দেয় আর সেই ভ্যাট-ট্যাক্সের টাকা উন্নয়নের নামে লুটপাট করে রাজনীতিবিদ, এমপি, মন্ত্রী, জনপ্রতিনিধিরা বাইরে পাচার করে। বাইরে চিকিৎসা নেয়, ছেলে মেয়েদেরকে উন্নত শিক্ষার জন্য দেশের বাইরে পাঠায়। আর এই দেশের মানুষের ভাগ্যে জোটে দুর্ভাগ্য।

৪৮ শতাংশ ভোটার এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নাই উল্লেখ করে নূর বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, বায়তুলমোকাররমের মসজিদের খতিব সব একযোগে পালাইছে। এই উদাহরণ থাকার পরও যদি কারও শিক্ষা না হয় তাহলে তাদের জন্যও ভবিষ্যতে নির্মম পরিণতি অপেক্ষা করছে। তাই আমরা সকল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দকে বলতে চাই, এই দেশের মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে। ৪৮ শতাংশ মানুষ সিদ্ধান নেয়নাই তারা কাকে ভোট দিবে। কাজেই ১০ টা হুন্ডা ২০ টা গুন্ডার ভয় দেখিয়ে, প্রশাসন দিয়ে ভোট কেন্দ্র দখল করে কেউ এমপি হবেন, মন্ত্রী হবেন, সরকার গঠন করবেন; সেই ইতিহাস ভুলে যান। আগের দিন নাই।

মন্তব্য

p
উপরে