তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে এখন বাংলাদেশে শ্রীলঙ্কা। দিমুথ করুনারত্নে, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসদের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের ছাড়া তরুণ এক দল নিয়ে এসেছে লঙ্কানরা।
সেই দলে অভিজ্ঞ বলতে ৩৩ বছর বয়সী পেইসার ইসুরু উদানা। বাঁহাতি এ পেইসারের মতে, তরুণ দল নিয়ে আসায় ঘরের মাঠে বিপদজনক বাংলাদেশের বিপক্ষে হারানোর কিছু নেই তাদের।
৩৩ বছর বয়সী এই পেইসার বলেন, ‘বাংলাদেশ দলে বেশ কয়েকজন সুপারস্টার আছেন। বিপরীতে আমরা তরুণ দল নিয়ে এসেছি। কিন্তু আমাদের হারানোর কিছু নেই। আমরা এখানে বাংলাদেশকে হারাতে এসেছি। তাই আমরা নিজেদের সেরাটা দিতে চাই। কারণ বাংলাদেশ নিজেদের মাঠে খুবই বিপজ্জনক।’
এর আগে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) খেলে গিয়েছেন এই লঙ্কান পেইসার। সেটির অভিজ্ঞতাকে সিরিজে কাজে লাগাতে চান বলে জানান তিনি।
উদানা বলেন, ‘আমি ৪-৫ মৌসুম বিপিএল খেলেছি। সেদিক থেকে আমার অভিজ্ঞতা আছে এখানে খেলার। কিন্তু নির্দিষ্ট দিনে কোনো ম্যাচ জিততে হলে সেরাটা দিতে হয়। আমরা এখন সেই পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছি।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার সিরিজ শুরু ২৩ মে। তিনটি ওয়ানডে হবে যথাক্রমে ২৩, ২৫ ও ২৮ মে।
শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. রনী খাতুনের বদলির আদেশ ঠেকাতে মানববন্ধন করেছে এলাকার কিছু মানুষ। তাকে শ্যামনগর দায়িত্বে পুনর্বহালের দাবি জানান আন্দোলনকারীরা।
রোববার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সামনে শ্যামনগরের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে এ আয়োজন করা হয়। ইউএনও মানুষের মন জয় করেছেন বলে দাবি তোলেন বক্তারা।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাবেক চেয়ারম্যান সাদেকুর রহমান সাদেম, শ্যামনগর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি প্রভাষক সামিউল আযম মনির, বিএনপির নেতা প্রভাষক আব্দুল ওহাব, মুনছুর সরদার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ তপন কুমার মন্ডল সহ অনেকে।
চেয়ারম্যান বিএনপির নেতা সাদেকুর রহমান সাদেম বলেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর ইউএনও দক্ষভাবে শ্যামনগরকে আগলে রেখেছেন। গত শীতে কম্বল নিয়ে মানুষের ঘরে-ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন। তিনি মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। এ অবস্থায় ইউএনওর বদলি ঠিক হয়নি। এখনই জনগণ তাকে এ উপজেলার দায়িত্ব থেকে যেতে দিতে চায় না। এজন্য জেলা প্রশাসকসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি তাকে শ্যামনগর পুনর্বহাল করা হোক।
ইউএনও রনী খাতুন বলেন, আমাকে ঝিকিরগাছা উপজেলায় বদলি করা হয়েছে। এটি সরকারি সিদ্ধান্ত। নির্দিষ্ট সময়ে আমাকে সেখানে যোগদান করতে হবে। অতীত কর্মকাণ্ডে খুশি হয়ে হয়ত এলাকার জনগণ আমাকে শ্যামনগর পুনর্বহাল চেয়ে মানববন্ধন করেছেন।
নাটোরের বড়াইগ্রামে একটি কাভার্ড ভ্যান আটকিয়ে প্রায় ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ভ্যানচালক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী চালক মো. মিজান শেখ (২৭), পিতা মো. মোবারক শেখ, নড়াইল সদর উপজেলার বরাশুলা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি নুরজাহান ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির কাভার্ড ভ্যানচালক। ভ্যানটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর ঢাকা মেট্রো-ট ১৫৮৫৫০।
চালক জানান, ১৩ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিনি তার সহকারী মো. ওয়াসিমকে (২৪) সঙ্গে নিয়ে ঢাকার বাটারফ্লাই মার্কেটিং লিমিটেডের মালামাল (টিভি, ফ্রিজ, এসি, ওভেন, ওয়াশিং মেশিন) নিয়ে নাটোরের উদ্দেশে রওয়ানা দেন।
১৪ সেপ্টেম্বর ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে বড়াইগ্রাম থানার মোড় অতিক্রম করার পর ফাঁকা রাস্তায় পৌঁছালে অজ্ঞাতনামা ৫-৭ জন দুর্বৃত্ত একটি ড্রাম ট্রাক দিয়ে কাভার্ড ভ্যানটির গতিরোধের চেষ্টা করে। দুর্ঘটনার আশঙ্কায় চালক পাশের একটি লোকাল রাস্তায় ঢুকে পড়েন। কিছুক্ষণ পর একটি ছোট পিকআপ ভ্যান কাভার্ড ভ্যানের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়।
অভিযোগে বলা হয়, দুর্বৃত্তরা চালক ও হেলপারকে হত্যার হুমকি দিয়ে কাভার্ড ভ্যানের পেছনের দরজার তালা ভেঙে ভেতরে থাকা মালামাল লুট করে নেয়। এতে আনুমানিক ১০ লাখ টাকার পণ্য তারা নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে ভ্যানচালক মিজান শেখ বলেন, ঘটনার পর কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে কিছুটা বিলম্বে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি।
বড়াইগ্রাম থানার ওসি মো. গোলাম সারোয়ার জানান, অভিযোগ পেয়েছেন এবং বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার নাচনাপাড়া বাজারসংলগ্ন দুটি ব্রিজ ভেঙে পড়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন দুই উপজেলার কয়েক হাজার মানুষ। সবচেয়ে বেশি বিপাকে রয়েছেন নারী, শিশু ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিদিনই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া নৌকায় পারাপার করতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, নাচনাপাড়া বাজারের উত্তর পাশে মাঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা উপজেলার সংযোগকারী কাঠের ব্রিজটি অনেক আগেই ভেঙে যায়। পরে এলাকাবাসী নিজ উদ্যোগে একটি সাঁকো তৈরি করলেও সম্প্রতি জোয়ারের চাপে সেটিও ভেঙে পড়ে। ফলে দুই পাড়ের মানুষ বাধ্য হয়ে নৌকায় পারাপার করছেন।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, প্রায় ২০ বছর আগে বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ নূরুল ইসলাম মনি সেখানে একটি গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু এরপর প্রায় ১৬ বছর টানা ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আর কোনো নতুন ব্রিজ নির্মাণ হয়নি। প্রায় এক দশক আগে নতুন একটি ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হলেও তা অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় বছরের পর বছর বন্ধ রয়েছে।
অন্যদিকে, নাচনাপাড়া বাজারের দক্ষিণ পাশেও একই চিত্র। এখানে প্রায় ২ বছর আগে বেড়িবাঁধ ভেঙে যাওয়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা মিলে একটি অস্থায়ী সাঁকো নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু সেটিও গত ১০ সেপ্টেম্বর জোয়ারের পানির তোড়ে ভেঙে পড়ে। এতে কাঠালতলী, চরদুয়ানী ও নাচনাপাড়ার হাজারো মানুষের চলাচল আরও চরম দুর্ভোগে পরিণত হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা জানান, শিক্ষার্থী ও কর্মজীবীদের প্রতিদিনই বড় ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় যাতায়াত করতে হচ্ছে। জরুরি রোগী পরিবহনেও ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে। তাদের দাবি- দ্রুত বিকল্প সাঁকো নির্মাণ, স্থায়ী স্লুইসগেট ও অসমাপ্ত ব্রিজ নির্মাণ কাজ চালু করতে হবে।
এলাকাবাসীর ভাষ্য, এক দশকের বেশি সময় ধরে প্রতিশ্রুতি শুনে যাচ্ছেন, কিন্তু বাস্তবে কোনো কাজ হচ্ছে না। তারা আশা করছেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন।
নাটোরে দুটি অভিযানে ট্রাক ও যাত্রীবাহী বাস থেকে ১৭৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার ভোরে শহরের বনবেলঘরিয়া এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার ভগরইল এলাকার মো. ওয়াদুদ আলী (২৫), শিবগঞ্জ উপজেলার কয়লার দিয়ার এলাকার মো. ফসের আলী সোহেল (২৯), শেখটোলা কাশিবাটিপাড়া এলাকার মো. লালন (২৫) এবং একই এলাকার মো. সাবেরুল ইসলাম শহিদ (৩৫)।
পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম জানান, সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ভোরে প্রথমে নোয়াখালী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী গ্রামীণ ট্রাভেলসের একটি যাত্রীবাহী বাসে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় যাত্রী সিটের নিচে রাখা দুটি বস্তা থেকে ১৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয় এবং এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে একই এলাকায় নারায়গঞ্জ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী একটি প্লাস্টিক ক্যারেট বহনকারী ট্রাককে থামানো হয়। তল্লাশিতে ক্যারেটের নিচে রাখা ছয়টি চটের বস্তা থেকে ১৬০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। এ সময় আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
পুলিশ সুপার আরও জানান, মাদকের বিরুদ্ধে জেলা পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে। এই অভিযান চলমান থাকবে এবং ভবিষ্যতে আরও জোরদার করা হবে।
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় পিতা ইদ্রিস আলীকে হত্যার দায়ে ছেলে রেজাউল করিম লাবুকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তাকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও করা হয়েছে।
রোববার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-৩ এর বিচারক মাহবুবুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন।
একই মামলায় নিহতের স্ত্রী রেনুকা বেগম এবং মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত লাবুর স্ত্রী ইসমত আরাকে তিন মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আব্দুল লতিফ আকন্দ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ৪ মার্চ দুপুরে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার অলিদহ গ্রামের একটি পুকুরে গলা ও পায়ে রশি প্যাঁচানো অবস্থায় ইদ্রিস আলীর মরদেহ ভেসে থাকতে দেখা যায়। স্থানীয়রা খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। ওই দিনই নিহতের ছেলে রেজাউল করিম লাবু বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তে বেরিয়ে আসে, পিতাকে হত্যা করেছিলেন মামলার বাদী রেজাউল করিম লাবুই। আদালতে তার ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রোববার এ রায় ঘোষণা করা হয়।
ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মেহেরপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার সকালে গাংনী উপজেলার তেরাইল, মহব্বতপুর, বাদিয়াপাড়া, কামারখালি, ষোলটাকা ও সহড়াবাড়িয়া গ্রামের শতাধিক কৃষক জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে নেতৃত্ব দেন বামুন্দি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো। এ সময় বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, বহু বছর ধরে সঠিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় প্রতি মৌসুমে হাজার হাজার বিঘা জমির ফসল পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি বা সামান্য প্লাবন হলেই জমি ডুবে যায়। ধান, পাট, শাক-সবজি থেকে শুরু করে সব ধরনের ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
কৃষকরা আরও বলেন, সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বহুবার অভিযোগ জানানো হলেও কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে কৃষকরা একদিকে লোকসানের বোঝা বইছেন, অন্যদিকে ঋণের টাকা শোধ করতে হিমশিম খাচ্ছেন। বক্তারা দ্রুত সেচ ও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানান।
মানববন্ধন শেষে কৃষকরা জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন। স্মারকলিপিতে দ্রুত খাল খনন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নতকরণ এবং টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প হাতে নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
কৃষকদের দাবি, সরকার যদি দ্রুত উদ্যোগ না নেয়, তবে আগামী মৌসুমে আরও ভয়াবহ ক্ষতির মুখে পড়বে এ অঞ্চলের কৃষক-সমাজ।
জামালপুরে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিক সমিতির নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে।
রোববার দুপুরে জামালপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে এই ফরম বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়।
প্রথম দিনে সিভিল সার্জন ডা. আজিজুল হকের কাছ থেকে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন হজরত শাহ জামাল (র.) জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল ইসলাম বুলবুল। বুলবুল জানান, বিগত দিনে নির্বাচন ছাড়া কমিটি করা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে আমরা বঞ্চিত হয়েছিলাম। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে নির্বাচনের যে তফসিল ঘোষণা হয়েছে সেই অনুযায়ী সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও বলেন, একটি মহল নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। কেউ যাতে পকেট কমিটি করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
এ বিষয়ে সিভিল সার্জন ডা. আজিজুল হক জানান, নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ইতোমধ্যেই সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আজ (রোববার) থেকে মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে এবং জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত। আগামী ৪ অক্টোবর ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
মন্তব্য