× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

ক্রিকেট
বিশ্ব জয়ের বছরে মাশরাফি বিষাদ ও সাকিবের ফেরা
google_news print-icon

বিশ্ব জয়ের বছরে মাশরাফি বিষাদ ও সাকিবের ফেরা

বিশ্ব-জয়ের-বছরে-মাশরাফি-বিষাদ-ও-সাকিবের-ফেরা
২০২০ সালের বিদায় বেলায় নিউজবাংলা ফিরে তাকাচ্ছে ক্রিকেটে মাঠ ও মাঠের বাইরের আলোচিত ঘটনাগুলোয়।

শেষ হয়ে আসছে ২০২০ সাল। এই বছর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অনেক খেলা হারিয়েছে করোনাভাইরাসে। তারপরও ঘটনাবহুল ছিল দেশের ক্রিকেটাঙ্গন।

করোনা মহামারিতে ক্রিকেট নিষিদ্ধ হয়ে গেলে নিউজিল্যান্ড, শ্রীলংকা, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ খেলার সুযোগ হাতছাড়া হয় বাংলাদেশের। লঙ্কা সিরিজ নিয়ে অক্টোবরে প্রায় ‘লঙ্কাকাণ্ড’ বেধে যায় দুই দেশের বোর্ডের মধ্যে। সিরিজ বাতিল হলেও অন্তত বাংলাদেশ পক্ষের দাবি ছিল দুই বোর্ডের সম্পর্ক ‘শীতল’ হয়নি।

ঘরোয়া ক্রিকেটেও ছিল করোনার থাবা। আয়োজন করা যায়নি এনসিএল, বিসিএল কিংবা ডিপিএল। ঘরোয়া ক্রিকেটারদের কল্যাণে এগিয়ে এসেছেন জাতীয় ক্রিকেটাররা। শেষদিকে বিসিবি আয়োজন করে প্রেসিডেন্টস কাপ ও বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি।

এতসব দুঃসংবাদের আগে বছরের শুরুতে ছিল ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরনীয় এক দিন। ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবারের মতো বিশ্ব শিরোপার স্বাদ পায় বাংলাদেশ। অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হয় ক্ষুদে টাইগাররা। সাউথ আফ্রিকার পচফস্ট্রুমে বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতে আকবর আলীর দল।

এরপর প্রায় এক যুগ পর পাকিস্তান সফরে যায় বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের সঙ্গে ঘরের মাঠে অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন মাশরাফি মোর্ত্তজা। তার জায়গায় নিযুক্ত হলেও কোনো ম্যাচে অধিনায়কত্ব করতে পারেননি তামিম ইকবাল।

করোনাভাইরাসের থাবায় প্রায় সাত মাস বন্ধ থাকে ক্রিকেট। অক্টোবর মাসের শেষদিকে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফিরে আসেন সাকিব আল হাসান। ফিরবার পর তাকে ঘিরেও ঘটেছে নানা চমকপ্রদ ঘটনা।

২০২০ সালের বিদায় বেলায় নিউজবাংলা ফিরে তাকাচ্ছে ক্রিকেটে মাঠ ও মাঠের বাইরের আলোচিত ঘটনাগুলোয়।

বিশ্ব সেরা বাংলাদেশ

দারুণ প্রস্তুতি নিয়ে ২০২০ অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ খেলতে সাউথ আফ্রিকা যায় বাংলাদেশ দল। গ্রুপ পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে জিম্বাবুয়ে ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের পর পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হলে কোয়ার্টার ফাইনালে স্বাগতিকদের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ।

১০৪ রানের বিশাল জয় তুলে নিয়ে অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বারের মত সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে আকবর আলীর দল। সেখানে মাহমুদুল হাসান জয়ের শতকে ছয় উইকেটের সহজ জয় তুলে নিয়ে প্রথমবার ফাইনালে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

বিশ্ব জয়ের বছরে মাশরাফি বিষাদ ও সাকিবের ফেরা

ফাইনালে দারুণ বোলিংয়ে আগে ব্যাট করতে নামা ভারতকে বাংলাদেশ গুটিয়ে দেয় মাত্র ১৭৭ রানে। জবাবে পারভেজ হোসেন ইমন ও তানজিদ হাসান তামিমের ৫০ রানের উদ্বোধনী জুটিতে জয়ের পথে ছিল তারা।

এরপর রবি বিষ্ণয়ের দারুণ এক স্পেলে চার উইকেটের সঙ্গে চোটের থাবায় বাংলাদেশ হারিয়ে ফেলে ইমনকেও। ১০০ রান পেরুতে না পেরুতেই ষষ্ঠ উইকেটের পতন ঘটে।

সেখান থেকে ইমনকে সঙ্গে নিয়ে ৪১ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক আকবর। ইমন ফিরে গেলেও রকিবুল হাসানকে নিয়ে অপরাজিত থেকে জয় নিয়ে ফেরেন আকবর। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দিনে আকবর হন ম্যাচসেরা।

টুর্নামেন্ট দিয়ে আকবর, জয়, ইমনরা হয়ে ওঠেন টাইগার ক্রিকেটের নতুন তারকা। ভবিষ্যতের আশার আলো। পঞ্চ পান্ডবের বিদায়ে কি হবে? এই প্রশ্নের উত্তর অনেকে খুঁজে পেয়েছেন বিশ্বকাপ জয়ী স্কোয়াডের ক্ষুদে টাইগারদের মাঝে।

অধিনায়কত্বকে বিদায় মাশরাফির

মাশরাফি মোর্ত্তজার অধিনায়কত্ব নিয়ে নানা প্রশ্ন শুরু হয় ২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর থেকে। বিশ্বকাপের পর থেকে বাংলাদেশ আর ওয়ানডে না খেলায় মাঠ থেকে বিদায় নেবার সুযোগ হয়নি নড়াইল এক্সপ্রেসের।

সেই সুযোগ আসে মার্চে। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসে জিম্বাবুয়ে। তবে সিরিজের আগে গুঞ্জন থাকলেও, নিশ্চয়তা পাওয়া যায়নি মাশরাফির অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর।

সবাইকে চমকে দিয়ে ঘোষণা আসে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডের আগে সংবাদ সম্মেলনে। ২-০ ব্যবধানে নিজেদের করে নেয়া সিরিজের শেষ ম্যাচের আগে বোমা ফাটান মাশরাফি। জানান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেটি তার শেষ ম্যাচ।

‘আমি একটা ঘোষণা দিতে চাই। কাল অধিনায়ক হিসেবে আমার শেষ ম্যাচ। আমার প্রতি এত দীর্ঘ সময় আস্থা রাখার জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে ধন্যবাদ জানাই। বাংলাদেশ দলের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আমার নেতৃত্বে যখনই যারা খেলেছে তাদেরকেও ধন্যবাদ’, বলেন মাশরাফি।

বিশ্ব জয়ের বছরে মাশরাফি বিষাদ ও সাকিবের ফেরা

শেষ ম্যাচে জয় দিয়ে জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারের ইতি টানেন মাশরাফি। বাংলাদেশকে ৮৮টি ওয়ানডে ম্যাচে নেতৃত্ব দেন মাশরাফি। এর মধ্যে জয় তুলে নেন ৫০টি ম্যাচে। এ সময়ে তিনি জয় পেয়েছেন ৫৬.৮২% ম্যাচে। জয় এবং শতকরা জয়, দুই ক্ষেত্রেই মাশরাফি বাংলাদেশের ওয়ানডে ইতিহাসের সর্বকালের সেরা অধিনায়ক।

মাশরাফির বিদায়ের ম্যাচ রাঙান লিটন দাস। ১৭৬ রানের দারুণ ইনিংসে রীতিমতো পিষে ফেলেন জিম্বাবুয়েকে। লিটনের এই ইনিংস বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ। সঙ্গে মাশরাফির স্থলাভিষিক্ত তামিমও তুলে নেন শতক। দুজনের শতকে বাংলাদেশ তোলে ৩২২। জিম্বাবুয়ে ২১৮ রানে গুটিয়ে গেলে মাশরাফি তার অধিনায়কত্বের শেষ ম্যাচে জয় পান ১০৪ রানে।

ম্যাচ শেষে মাশরাফিকে দারুণ এক শ্রদ্ধা জানায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মাশরাফির নাম ও জার্সি নম্বর-২ লেখা এক জার্সি পড়েন সব খেলোয়াড়। যে জার্সির সামনে লেখা ছিল ‘ধন্যবাদ, অধিনায়ক’।

বিদায় নিলেও মাশরাফির প্রভাব রয়ে গেছে এখনও। বছরের অন্তিম সময়ে আয়োজিত বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপ দিয়ে জিম্বাবুয়ে সিরিজের পর মাঠে ফেরেন তিনি। অধিনায়ক না থাকলেও তার ছোঁয়াতেই বদলে যাওয়া জেমকন খুলনা জিতে নেয় টুর্নামেন্ট।

সাকিবের ফেরা এবং নানান কাণ্ড

বছরের সবচেয়ে বড় প্রতীক্ষার অবসান ঘটনে ২৯ অক্টোবর। জুয়াড়ির প্রস্তাব লুকোনোয় এক বছরের জন্য সাকিব নিষিদ্ধ হয়েছিলেন ২০১৯ সালের ২৯শে অক্টোবর। সেই নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে সাকিব ফেরেন এ বছর। ফিরেই ‘সাকিবসুলভ’ কাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন নানাভাবে।

ছয় নভেম্বর দেশে ফেরেন তিনি। দেশে ফেরার দিনই গুলশানে এক সুপার শপের উদ্বোধনে গিয়ে বিতর্কের জন্ম দেন সাকিব।

১১ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের আগের বাধ্যতামূলক ফিটনেস পরীক্ষা দেন সাকিব। সেদিন সকালে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানায়, সাকিব বিপ টেস্টে পেয়েছেন ১৩.৭। যা কিনা ফিটনেস টেস্ট দেয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বোচ্চ।

বিশ্ব জয়ের বছরে মাশরাফি বিষাদ ও সাকিবের ফেরা

অথচ বিকেল হতেই বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন জানান, সাকিব ১৩.৭ পাননি, বরং পেয়েছেন তাদের বেঁধে দেয়া বেঞ্চমার্কের কাছাকাছি। যে বেঞ্চমার্ক ছিল ১১।

এই ধোয়াশার পর বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে খেলতে কোন সমস্যা হয়নি সাকিবের। খেলেছেন, তবে সেরা পারফরম্যান্স করতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। নয় ম্যাচে রান করেন মাত্র ১১০। উইকেট নেন মাত্র ছয়টি। দল জেমকন খুলনা চ্যাম্পিয়ন হলেও ফাইনালে অবশ্য খেলেননি সাকিব। অসুস্থ শ্বশুরের পাশে থাকতে ফাইনালের আগেই উড়ে গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে।

সাকিবের সামনে নতুন বছরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেই সিরিজ দিয়েই বাংলাদেশের হয়ে প্রায় দেড় বছর পর মাঠে ফিরবেন সাকিব। বাংলাদেশ সমর্থকরা চাইবেন, সাকিব সেখানে ফিরবেন তার চেনা রূপে।

আরও পড়ুন:
উইন্ডিজ সিরিজে ২০ সদস্যের টেস্ট দল, ২১ সদস্যের ওয়ানডে
ফুটবলের ‘শত্রুতায়’ ইনজুরিতে ক্রিকেটাররা
বিসিবির আয়োজনে সন্তুষ্ট উইন্ডিজ পর্যবেক্ষক দল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

ক্রিকেট
Pakistans Mushtaq appointed spin bowling coach by BCB

পাকিস্তানের মুশতাককে স্পিন বোলিং কোচ নিয়োগ দিল বিসিবি

পাকিস্তানের মুশতাককে স্পিন বোলিং কোচ নিয়োগ দিল বিসিবি ছবি: সংগৃহীত
৫৩ বছর বয়সী মুশতাক এর আগে ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তানসহ বিখ্যাত ক্রিকেট দলের দেশগুলোর স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন।

বিশ্বখ্যাত স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদকে জাতীয় দলে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

পাকিস্তানের সাবেক লেগ স্পিনার ও বিশ্বকাপজয়ী এই খেলোয়াড়ের এ পদে কাজ করার প্রচুর অভিজ্ঞতা ও সাফল্যের রেকর্ড রয়েছে।

৫৩ বছর বয়সী মুশতাক এর আগে ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তানসহ বিখ্যাত ক্রিকেট দলের দেশগুলোর স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে কাজ করেছেন। তার চিত্তাকর্ষ জীবনবৃত্তান্ত পাকিস্তানের বোলিং পরামর্শদাতা হিসাবেও গর্বিত।

নিয়োগের বিষয়ে মুশতাক বলেন, ‘স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অংশ হতে পারাটা আমার জন্য অনেক গর্বের। আমি এই ভূমিকার জন্য আগ্রহী এবং আমার অভিজ্ঞতা খেলোয়াড়দের দিতে চাই। কারণ, তারা খুব কোচিং যোগ্য এবং আমি সবসময় বিশ্বাস করি যে, তারা বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দলগুলোর মধ্যে একটি।’

চলতি মাসের শেষের দিকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি ক্যাম্পের আগে মুশতাককে নিয়োগ দেয়া হলো। ২০২৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিতব্য আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সমাপ্তি পর্যন্ত দলের সঙ্গে কাজ করবেন তিনি।

আরও পড়ুন:
মুস্তাফিজকে আইপিএলেই দেখতে চান আকরাম খান

মন্তব্য

ক্রিকেট
Akram Khan wants to see Mustafiz in IPL not against Zimbabwe

মুস্তাফিজকে আইপিএলেই দেখতে চান আকরাম খান

মুস্তাফিজকে আইপিএলেই দেখতে চান আকরাম খান চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে এবারের আইপিএলে খেলতে নেমেই ম্যাচসেরা হন মোস্তাফিজ। ছবি: সংগৃহীত
আকরাম খানের মতে, মোস্তাফিজ আইপিএলে থাকলে বাংলাদেশই লাভবান হবে।

চলমান ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) দারুণ ফর্মে আছেন পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। ৫ ম্যাচ থেকে ১০ উইকেট নিয়ে আছেন উইকেট শিকারিদের তালিকার ৩ নম্বরে। প্রথম ম্যাচেই হয়েছিলেন ‘ম্যান অফ দ্য ম্যাচ’ও। বোলারদের শ্মশানঘাটখ্যাত আইপিএলে মুস্তাফিজের এমন পারফরম্যান্স বেশ ভালোভাবেই দেখছেন ক্রিকেটবোদ্ধারা। ফিজের এমন পারফরম্যান্স এ বছরই অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বেশ কাজে দেবে বলে মত তাদের।

তবে বিপত্তি বেঁধেছে আগামী মাসে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর নিয়ে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। সেই সিরিজের জন্য মুস্তাফিজকে অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়েছে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর দেশে ফিরে ফিজকে খেলতে হবে জাতীয় দলের হয়ে। তবে অনেকেই মনে করেন বিশ্বকাপের জন্য সঠিক প্রস্তুতি নিতে মুস্তাফিজকে জিম্বাবুয়ে নয় আইপিএলে খেলতে দেওয়া উচিত। সেজন্য এ বাঁহাতি পেসারের অনাপত্তিপত্রের মেয়াদ বাড়ানো উচিত বিসিবির।

যদিও একদিন বাড়িয়ে ১ মে পর্যন্ত করা হয়েছে ফিজের ছুটি। তবে মুস্তাফিজকে পুরো সময়ের জন্যই আইপিএলে খেলানোর পক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবি পরিচালক আকরাম খান। তার মতে, মোস্তাফিজ আইপিএলে থাকলে বাংলাদেশই লাভবান হবে। গতকাল মিরপুরে গণমাধ্যমকে বলেন আকরাম খান।

তিনি বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে, সে চেন্নাইয়ের হয়ে যত ম্যাচ খেলবে, ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হবে, তার সঙ্গে বাংলাদেশও লাভবান হবে। কারণ, জিম্বাবুয়ের সঙ্গে খেলার চেয়ে সেখানে খেললে অনেক কিছু শিখতে পারবে। ড্রেসিংরুমের ব্যাপার আছে, বড় খেলোয়াড়দের সঙ্গে খেলবে। সেখানকার মান ভালো, বিভিন্ন উইকেট, বিভিন্ন মানের খেলোয়াড়ের সঙ্গে খেলবে। আমার মনে হয়, ওর সুযোগ পাওয়া উচিত।’

আকরাম খান আরও বলেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হচ্ছে, মোস্তাফিজের পারফরম্যান্স নিয়ে আমরা চিন্তিত ছিলাম। কারণ, সে গত এক বছর ধরে ধুঁকছিল। আইপিএলে কিন্তু ওর পারফরম্যান্স ভালোর দিকেই যাচ্ছে, একদম যে ভালো হচ্ছে, তা না।’

সাবেক এ অধিনায়কের মতে, ‘যেহেতু সে (মুস্তাফিজ) লঙ্গার ভার্সনে খেলে না, আইপিএলে গিয়ে যদি এ রকম ভালো করতে থাকে তাহলে বিশ্বকাপে আমরা বেশি লাভবান হব। এই জিনিসটা চিন্তা করতে পারে বোর্ড। তারপরও এটা নির্ভর করছে কোচিং স্টাফ, নির্বাচকদের চিন্তা-ভাবনার ওপর। কিন্তু সে যে ভালো করছে, এটা বাংলাদেশের জন্য ভালো।’

আরও পড়ুন:
দ্বিতীয় টেস্ট রেখে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন হাথুরুসিংহে

মন্তব্য

ক্রিকেট
South Africa has finalized 8 venues for the 2027 World Cup

২০২৭ বিশ্বকাপের ৮ ভেন্যু চূড়ান্ত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা

২০২৭ বিশ্বকাপের ৮ ভেন্যু চূড়ান্ত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইল ছবি
আয়োজক দেশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করলেও আসরের টিকিট পেতে আফ্রিকান কোয়ালিফায়ারে খেলতে হবে নামিবিয়াকে।

দক্ষিণ আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়ার যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন ২০২৭ সালের ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। টুর্নামেন্ট শুরুর তিন বছর আগেই নিজেদের ৮ ভেন্যু চূড়ান্ত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান নির্বাহী ফোলেতসি মোসেকি এ খবর নিশ্চিত করেছেন।

বৃহস্পতিবার দক্ষিণ আফ্রিকান নিউজ ২৪ ওয়েবসাইটকে মোসেকি বলেন, ‘বৈজ্ঞানিক কারণ বিবেচনা করে দক্ষিণ আফ্রিকার আট ভেন্যু বাছাই করা হয়েছে। বিমানবন্দর থেকে দূরত্ব ও হোটেল রুমের সহজলভ্যতা বিবেচনায় রাখা হয়েছে।’

দেশটির নিয়মিত টেস্ট ভেন্যু জোহানেসবার্গের ওয়ান্ডারার্স, সেঞ্চুরিয়নের সুপারস্পোর্ট পার্ক, কেপটাউনের নিউল্যান্ডস, ডারবানের কিংসমিড ও গেবেরার সেন্ট জর্জে’স পার্কে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্বকাপের অধিকাংশ ম্যাচ।

অন্য ভেন্যুগুলো হচ্ছে, ব্লুমফন্টেইনের মানগাউং ওভাল, পার্লের বোল্যান্ড পার্ক ও ইস্ট লন্ডনের বাফেলো পার্ক।

এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের আসর আয়োজন করতে চলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং জিম্বাবুয়ে। এর আগে ২০০৩ সালে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল তারা। তবে এ টুর্নামেন্টের আয়োজনে নামিবিয়া এবারই প্রথম।

আয়োজক দেশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার যোগ্যতা অর্জন করলেও আসরের টিকিট পেতে আফ্রিকান কোয়ালিফায়ারে খেলতে হবে নামিবিয়াকে।

মন্তব্য

ক্রিকেট
Windies make history in cricket by appointing three women directors

তিন নারী পরিচালক নিয়োগ দিয়ে ক্রিকেটে উইন্ডিজের ইতিহাস

তিন নারী পরিচালক নিয়োগ দিয়ে ক্রিকেটে উইন্ডিজের ইতিহাস ছবি: সংগৃহীত
ক্রিকেট বিশ্বে এই প্রথম এমন ঘটনা ঘটল।

তিনজন স্বাধীন নারী পরিচালক নিয়োগ দিয়ে ইতিহাস গড়েছে ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ (সিডব্লুআই)। ক্রিকেট বিশ্বে এই প্রথম এমন ঘটনা ঘটল।

নিয়োগ পাওয়া তিন নারী পরিচালক হলেন- ডায়ান ক্যাম্পবেল, লুইস ভিক্টর-ফ্রেডেরিক ও ডেবরা করিয়াট-প্যাটন। এক বছরের মেয়াদে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত কাজ করবেন তারা।

এক বিজ্ঞপ্তিতে সিডব্লুআই জানিয়েছে, ক্যাম্পবেল, ভিক্টর-ফ্রেডেরিক ও করিয়াট-প্যাটনকে পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বোর্ড। আপাতত তাদের মেয়াদ এক বছর, যা শেষ হবে আগামী বছরের মার্চ।

তিনজনের মধ্যে প্রথমবার পরিচালকের দায়িত্ব পেলেন ক্যাম্পবেল ও ভিক্টর-ফ্রেডেরিক। অন্যদিকে ২০১৯ থেকে ২০২১ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন করিয়াট-প্যাটন।

মন্তব্য

ক্রিকেট
Prime Minister gave gifts to women cricketers

নারী ক্রিকেটারদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী

নারী ক্রিকেটারদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী ছবি: ফোকাস বাংলা
মাঠের খেলায় অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে কোনোভাবেই সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে সম্পর্কের দিক থেকে এগিয়ে থাকল।

বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দলকে উপহার প্রদানের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার গণভবনে আমন্ত্রণ করে নিয়ে এসে নারী দলের প্রত্যেককে উপহার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

এদিন বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদেরও গণভবনে ডেকে নেন প্রধানমন্ত্রী। তার আমন্ত্রণে দুই দলের নারী ক্রিকেটাররা ক্রীড়াপ্রেমী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

নারী ক্রিকেটারদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী

অস্ট্রেলিয়ার পুরো ক্রিকেট দলের সঙ্গে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দলের ১৫ স্কোয়াডের সদস্যরা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে। এর বাইরে ক্রীড়ামন্ত্রী ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও নারী বিভাগের চেয়ারম্যান শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল উপস্থিত ছিলেন সেখানে।

সেখানে নারী ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে সবাইকে নিয়ে ছবি তোলেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর ক্রিকেটারদের হাতে উপহার তুলে দেন তিনি। সাদা রংয়ের একটি প্যাকেট তুলে দেওয়া হয় মারুফা-নিগারদের হাতে।

নারী ক্রিকেটারদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী

বিসিবির পরিচালক এবং আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাদেল জানান, ‘প্রধানমন্ত্রী দুই দলের নারী ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলেছেন। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সুযোগ সুবিধার খোঁজ খবরও নিয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভালো খেলতে না পারলেও প্রধানমন্ত্রী মেয়েদের অনুপ্রাণিত করেছেন। ক্রিকেটারদের হাতে উপহারও তুলে দিয়েছেন।’

তিনি জানান, ‘সবাইকে ঈদের পর আবার দাওয়াত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেসময় আমাদের সাবেক অনেক ক্রিকেটারসহ পুরো দলকে যেতে বলেছেন তিনি।’

নারী ক্রিকেটারদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বিপক্ষে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে এসেছে অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেট দল। ওয়ানডে সিরিজের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজও জিতেছে অজিরা। মঙ্গলবার এক ম্যাচ হাতে রেখেই অস্ট্রেলিয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে।

গত ১৭ মার্চ ঢাকায় পা রাখে অ্যালিসা হিলির দল। ২১ মার্চ থেকে শুরু হয় তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।

নারী ক্রিকেটারদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী

আইসিসি উইমেন্স চ্যাম্পিয়নশিপের অন্তর্ভুক্ত এই সিরিজে বাংলাদেশ ধবলধোলাই হয়েছে। এরপর এক ম্যাচ হাতে রেখে টি-টোয়েন্টি সিরিজও ২-০ ব্যবধানে জিতে নিয়েছে অজিরা। বৃহস্পতিবার সিরিজের শেষ ম্যাচটিতে মুখোমুখি হবে দুই দল।

মাঠের খেলায় অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে কোনোভাবেই সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে সম্পর্কের দিক থেকে এগিয়ে থাকল। বন্ধুত্বের জায়গা থেকে অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক অ্যালিসা হিলিকে ঢাকাইয়া জামদানি শাড়ি উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক।

মন্তব্য

ক্রিকেট
Sri Lanka won the series by defeating the Tigers by 192 runs
চট্টগ্রাম টেস্ট

টাইগারদের ১৯২ রানে হারিয়ে সিরিজ জয় শ্রীলঙ্কার

টাইগারদের ১৯২ রানে হারিয়ে সিরিজ জয় শ্রীলঙ্কার চট্টগ্রাম টেস্টের পঞ্চম দিনে উইকেট উদযাপন লঙ্কানদের। ছবি: গেটি ইমেজেস
বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ইনিংসের মতো হতাশাজনক ব্যাটিং না করলেও বিজয় থেকে অনেক দূরেই থেমে যায় টাইগারদের রানের চাকা। মমিনুল হক ও মেহেদি হাসান মিরাজের জোড়া অর্ধশতকে ৩১৮ রান তুলতে সক্ষম হয় সফরকারী।

সিলেটে প্রথম টেস্টে ৩২৮ রানে হারের পর চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টেস্টেও বড় পরাজয় বরণ করতে হয়েছে বাংলাদেশকে।

জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজ নির্ধারণী এ ম্যাচের পঞ্চম দিন বুধবার ১৯২ রানের জয় তুলে নিয়েছে সফরকারীরা।

টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ইনিংসে ছয় ব্যাটারের অর্ধশতকে ৫৩১ রান করে শ্রীলঙ্কা। জবাবে প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রান তুলতে সক্ষম হয় স্বাগতিকরা।

প্রথম ইনিংসে সাড়ে তিন শর বেশি লিড নেয়া শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয়টিতে সাত উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে। তাতে ৫১১ রানের লক্ষ্য পায় বাংলাদেশ।

বিশাল এ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ইনিংসের মতো হতাশাজনক ব্যাটিং না করলেও বিজয় থেকে অনেক দূরেই থেমে যায় টাইগারদের রানের চাকা। মমিনুল হক ও মেহেদি হাসান মিরাজের জোড়া অর্ধশতকে ৩১৮ রান তুলতে সক্ষম হয় সফরকারী।

এ জয়ের মধ্য দিয়ে ২-০তে সিরিজ জিতে নিল শ্রীলঙ্কা। ব্যাটে-বলে নৈপুণ্য দেখিয়ে প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ ও প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেন কামিন্দু মেন্ডিস।

আরও পড়ুন:
দ্বিতীয় টেস্টে দলে ফিরলেন সাকিব ও হাসান মাহমুদ
সিলেট টেস্টে শোচনীয় হার বাংলাদেশের
আড়াই শ ছাড়াল শ্রীলঙ্কার লিড
প্রথম ইনিংসে দুই শর আগে গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
২৪৮ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় দিন শুরু বাংলাদেশের

মন্তব্য

ক্রিকেট
Sri Lanka gave Bangladesh a target of 511 runs

বাংলাদেশকে ৫১১ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা

বাংলাদেশকে ৫১১ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা
প্রথম ইনিংসে পাওয়া ৩৫৩ রানের লিডকে সাথে নিয়ে ৭ উইকেটে ১৫৭ রানে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা।

সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট জয়ের জন্য বাংলাদেশকে ৫১১ রানের বিশাল টার্গেট দিয়েছে সফরকারী শ্রীলঙ্কা।

প্রথম ইনিংসে পাওয়া ৩৫৩ রানের লিডকে সাথে নিয়ে ৭ উইকেটে ১৫৭ রানে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা। খবর বাসসের

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে তৃতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ১০২ রান সংগ্রহ ছিল শ্রীলঙ্কার।

মঙ্গলবার চতুর্থ দিন ১ উইকেট হারিয়ে ৫৫ রান যোগ করে ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা।

৩৯ রান নিয়ে খেলতে নেমে সাকিব আল হাসানের বলে বোল্ড হবার আগে ৫টি চারে ৫৬ রান করেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ। ৩ রানে শুরু করা প্রবাথ জয়সুরিয়া ২৮ রানে অপরাজিত থাকেন। অন্যপ্রান্তে বিশ্ব ফার্নান্দো অপরাজিত ৮ রান করেন।

বাংলাদেশের হাসান মাহমুদ ৬৫ রানে ৪টি, খালেদ আহমেদ ৩৪ রানে ২টি ও সাকিব ৩৯ রানে ১টি উইকেট নেন।

মন্তব্য

p
উপরে