× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

ক্রিকেট
মুস্তাফিজ শরিফুলে টানা তিন জয় চট্টগ্রামের
google_news print-icon

মুস্তাফিজ-শরিফুলে টানা তিন জয় চট্টগ্রামের

মুস্তাফিজ-শরিফুলে-টানা-তিন-জয়-চট্টগ্রামের
সংক্ষিপ্ত স্কোর: গাজী গ্রুপ চট্টগ্রাম ১৫১/৭, ২০ ওভার (লিটন ৩৫, সৈকত ২৭, রাহী ২/৪২, রাব্বি ১/২৩); ফরচুন বরিশাল ১৪১/৮, ২০ ওভার (তামিম ৩২, আফিফ ২৪, মুস্তাফিজ ৩/২৩, শরিফুল ৩/২৭)

শেষ পাঁচ ওভারে ফরচুন বরিশালের প্রয়োজন ছিল ৫০। ক্রিজে তখনও আফিফ হোসেন ও ইরফান শুক্কুর। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের হিসেবে, মোটেও কঠিন ম্যাচ নয়।

সব হিসাব ওলট-পালট করে দেন গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের মুস্তাফিজুর রহমান ও শরিফুল ইসলাম। প্রথমে মুস্তাফিজ ফেরান ইরফানকে। পরের ওভারে আফিফের স্টাম্প উড়িয়ে তাকে প্যাভিলিয়নে পাঠান শরিফুল।

শেষ স্বীকৃত ব্যাটসম্যান মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনকে ফেরানোর পরই কার্যত ম্যাচ শেষ। বাকিটা শুধুই নিয়মরক্ষা। চট্টগ্রামের বেঁধে দেওয়া ১৫২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে বরিশাল আটকে যায় ১০ রান দূরে। টুর্নামেন্টে নিজেদের তৃতীয় জয় পায় চট্টগ্রাম।

টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো শুরু পায়নি চট্টগ্রাম। তারা নামে চোট পাওয়া মুমিনুল হককে ছাড়া। এর উপর প্রথম দুই ম্যাচ রান পাওয়া সৌম্য সরকার ফিরে যান দ্রুত।

লিটন দাসের ৩৫ এবং শামসুর রহমান, মোসাদ্দেক হোসেনের ক্যামিওতে বিপর্যয় না হলেও, রান বড় হচ্ছিল না চট্টগ্রামের।

সেটি হলো সৈকত আলির শেষদিকের ঝড়ে। ১১ বলে ২৭ করে চট্টগ্রামের ১৫১ রানের লড়াকু পুঁজি নিশ্চিত করেন তিনি।

জবাবে শুরুতে থেকেই রান করতে সমস্যায় পড়ে চট্টগ্রাম। টানা তৃতীয় ম্যাচে অল্প রানে ফিরে যান ওপেনার মেহেদি হাসান মিরাজ।

পারভেজ হোসেন ইমন ও অধিনায়ক তামিম ইকবালের ছোট জুটিতে ম্যাচে ছিল বরিশাল। কিন্তু ১২ বলের ব্যবধানে ইমন ও তামিম দুজনই আউট হলে ব্যাকফুটে চলে যায় তারা।

আফিফ ও তৌহিদ হৃদয়ের জুটি আস্কিং রেটের সাথে পাল্লা দেয়া শুরু করেন। সৌম্যের এসে ভাঙেন এই জুটি। মুস্তাফিজ-শরিফুলের দারুণ ডেথ বোলিংয়ে দ্রুতই ফিরে যান আফিফ-শুক্কুর-মাহিদুল, বরিশালকে থামতে হয় ১৪১ রানে।

চট্টগ্রামের হয়ে ম্যাচের নায়ক ছিলেন মুস্তাফিজ ও শরিফুল। দুজনই শিকার করেন তিনটি করে উইকেট। একটি করে উইকেট নেন সৌম্য ও মোসাদ্দেক।

টুর্নামেন্টের তিন ম্যাচে নিজেদের তৃতীয় জয় তুলে নিল চট্টগ্রাম। তিন ম্যাচে বরিশাল জিতেছে মাত্র একটিতে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার লক্ষ্য প্রথম জয়, খুলনার দ্বিতীয়
পেসারদের প্রতি সম্মান বেড়েছে মিরাজের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

ক্রিকেট
Bangladesh won the series by 77 runs

৭৭ রানে জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করল বাংলাদেশ

৭৭ রানে জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করল বাংলাদেশ খেলার একটি মুহূর্ত
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার লিটন দাস এবং রনি তালুকদার শুরুটা করেন। তাদের ব্যাটিংয়ে মাত্র ৩.৩ ওভারেই পঞ্চাশ রান পেরোয়, বাংলাদশের ইতিহাসে যা দ্রুততম দলীয় ফিফটি।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৭৭ রানে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে সিরিজ জয় নিশ্চিত করল টাইগাররা।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে বুধবার এ ম্যাচেই মাত্র ১৮ বলে ৫০ তুলে নিয়েছেন লিটন দাস। ৫ চার ও ৩ ছক্কায় তার এই ঝড় ভেঙে দিয়েছে মোহাম্মদ আশরাফুলের ২০০৭ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০ বলে ফিফটি করার রেকর্ড।

লিটনের ক্যারিয়ারসেরা ব্যাটিং আর সাকিবের দুর্দান্ত বোলিংয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই হেসেখেলে সিরিজ জিতেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। বৃষ্টিবিঘ্নিত আগের ম্যাচে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে ২২ রানে আয়ারল্যান্ডকে হারায় বাংলাদেশ।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। দুই ওপেনার লিটন দাস এবং রনি তালুকদার শুরুটা করেন। তাদের ব্যাটিংয়ে মাত্র ৩.৩ ওভারেই পঞ্চাশ রান পেরোয়, বাংলাদশের ইতিহাসে যা দ্রুততম দলীয় ফিফটি।

লিটন দাসের ফিফটিতে দুই ওপেনারের ঝড়ে ভেঙেছে গত ম্যাচেই গড়া দ্রুততম দলীয় শতকের রেকর্ডও। আগের ম্যাচে ৫৩ বলে ১০০ করা বাংলাদেশ এই ম্যাচে সে মাইলফলক ছুঁয়েছে তার চেয়েও ১০ বল কম খেলে।

লিটন (৮৩) সেঞ্চুরি এবং রনি (৪৪) ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে আউট হলেও সাকিব-হৃদয়ের সময়োপযোগী ব্যাটিংয়ে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দুই শ ছাড়ানো স্কোর পায় বাংলাদেশ। বৃষ্টিতে ছোট হয়ে আসা ম্যাচে নির্ধারিত ১৭ ওভারে ৩ উইকেটে ২০২ রান স্কোরবোর্ডে জমা করে টাইগাররা।

ইনিংসের প্রথম বলেই অধিনায়ক পল স্টার্লিংকে হারায় আয়ারল্যান্ড। তাসকিন আহমেদের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন তিনি। এরপর শুরু সাকিবের ঘূর্ণিজাদু। ম্যাচে নিজের প্রথম বলে লরকান টাকারকে (৬) শিকার করেন সাকিব।

নিজের কোটার পরের দুই ওভারে আরও দুটি করে উইকেট তুলে নিয়ে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো পাঁচ উইকেট পান বাংলাদেশ অধিনায়ক। এই মাইলফলকের সুবাদে কিউই পেসার টিম সাউদিকে ছাড়িয়ে আবারও টি-টোয়েন্টির শীর্ষ উইকেট সংগ্রাহক বনে গেছেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার।

মাত্র ৪৩ রানে ৬ উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। তবে শেষ দিকে ব্যবধান কমে কার্টিস ক্যাম্ফারের ৩০ বলে ৫০ এবং টেক্টর (২২) ও হিউমের (২০*) অবদানে।

মন্তব্য

ক্রিকেট
Lyttons record of 18 ball fifty

১৮ বলে ফিফটির রেকর্ড লিটনের

১৮ বলে ফিফটির রেকর্ড লিটনের খেলার একটি মুহূর্তে লিটন দাস
চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ১৮ বলে ৫০ তুলে নিয়েছেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। ৫ চার ও ৩ ছক্কায় তার এই ঝড় ভেঙে দিয়েছে মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৭ বিশ্বকাপে ২০ বলে ফিফটি করেছিলেন আশরাফুল। ১৫ বছর পর সে রেকর্ড ভেঙেছেন লিটন দাস।

চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ১৮ বলে ৫০ তুলে নিয়েছেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। ৫ চার ও ৩ ছক্কায় তার এই ঝড় ভেঙে দিয়েছে মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড।

১৭ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে পাওয়ার প্লেও এক ওভার কমে এসেছিল। প্রথম কোনো চার ছয় মারেননি লিটন ও রনি তালুকদার। কিন্তু একটু পরই সেটা পুষিয়ে দিয়েছেন দুজন।

পরের ওভারে একটি করে চার মেরেছেন দুজন। তার পরের ওভারে একটি করে চার ছক্কায় এসেছে ১৬ রান। তিন ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ছিল ৩৭। ৭ বলে তখন লিটনের রান ১৬।

মার্ক অ্যাডেইরের পরের ওভারের প্রথম বলেই পরের দুই বলে দুটি চার মারেন লিটন। দ্বিতীয় চারে বাংলাদেশের রান ৫০ পেরিয়েছে। টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে এত দ্রুত (৫১) কখনো ৫০ পেরোয়নি বাংলাদেশ। পরের ওভারে হ্যান্ডকেও একই স্বাদ উপহার দিলেন লিটন। এবার চার, চার, ছক্কা!

ওভারের তৃতীয় বল শেষে ১৫ বলে ৪৬ রান লিটনের। পরের তিন বলে চার রান তুলে মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড নিজের করে করে নেন তিনি।

আরও পড়ুন:
আয়ারল্যান্ডকে ২২ রানে হারাল বাংলাদেশ
৮ ওভারে আয়ারল্যান্ডকে করতে হবে ১০৪
২০৭ রানে বৃষ্টি থামাল বাংলাদেশকে

মন্তব্য

ক্রিকেট
Bangladesh defeated Ireland by 22 runs

আয়ারল্যান্ডকে ২২ রানে হারাল বাংলাদেশ

আয়ারল্যান্ডকে ২২ রানে হারাল বাংলাদেশ খেলার একটি মুহূর্ত। ছবি: সংগৃহীত
চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার চার বল বাকি থাকতেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে বংলাদেশ করে ২০৭ রান।

বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে ২২ রানে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়েছে বাংলাদেশ।

চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার চার বল বাকি থাকতেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরুর আগে ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে বংলাদেশ করে ২০৭ রান।

এই সংগ্রহের পর ডিএলএস মেথডে আয়ারল্যান্ডের জন্য নতুন লক্ষ্য ঠিক করা হয় ৮ ওভারে ১০৪ রান। তবে শেষ পর্যন্ত পারেনি তারা। ৫ উইকেটে আয়ারল্যান্ড করে ৮১ রান।

শুরুতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।

শুরুর সে ঝড় পরে স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল একটু। অষ্টম ওভারে লিটন আউট হয়ে যান ৪৭ রানে। ২৩ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারা লিটনের বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্ত একটু ধীরগতিতে এগিয়েছেন।

রনি অবশ্য ২৪ বলে ফিফটি পেয়ে গেছেন। পরে ১৪তম ওভারে দলকে ১৫৪ রানে রেখে ফিরেছেন তিনিও। ৩৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করা রনি ফেরার পর বাংলাদেশ ইনিংসের গতি হারিয়েছে।

শামীম পাটোয়ারী (৩০) ও সাকিব আল হাসানের (২০*) ছোট ইনিংস দুই শ পার করিয়ে দেয়। বৃষ্টি শুরু হয় ১৯ ওভার ২ বলে ২০৭ রান তোলার পর। নির্দিষ্ট সময়ে খেলা শুরু না হওয়ায় ওখানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে টি-টোয়েন্টিতে করা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫ রান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ২১১-এর দুটিরই স্কোর ছুঁই ছুঁই করেও অল্পের জন্য কোনোটিই ছাড়াতে পারল না টাইগররা।

দেড় ঘণ্টার বৃষ্টিতে বদলে যায় সব হিসাব। আবার ম্যাচ শুরু হয় বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে।

আরও পড়ুন:
৮ ওভারে আয়ারল্যান্ডকে করতে হবে ১০৪
২০৭ রানে বৃষ্টি থামাল বাংলাদেশকে
টি-২০তে বিশ্বরেকর্ড গড়ে সাউথ আফ্রিকার জয়

মন্তব্য

ক্রিকেট
Iceland need to make 104 in 8 overs

৮ ওভারে আয়ারল্যান্ডকে করতে হবে ১০৪

৮ ওভারে আয়ারল্যান্ডকে করতে হবে ১০৪ খেলার একটি মুহূর্ত। ছবি: বিসিবি
শুরুতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।

বৃষ্টিতে চার বল বাকি থাকতেই থেমেছে বাংলাদেশের ইনিংস। ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে বংলাদেশ করেছে ২০৭ রান।

চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার বাংলাদেশের এই সংগ্রহের পর আয়ারল্যান্ডের জন্য নতুন লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে ৮ ওভারে ১০৪ রান।

শুরুতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।

শুরুর সে ঝড় পরে স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল একটু। অষ্টম ওভারে লিটন আউট হয়ে যান ৪৭ রানে। ২৩ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারা লিটনের বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্ত একটু ধীরগতিতে এগিয়েছেন।

রনি অবশ্য ২৪ বলে ফিফটি পেয়ে গেছেন। পরে ১৪তম ওভারে দলকে ১৫৪ রানে রেখে ফিরেছেন তিনিও। ৩৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করা রনি ফেরার পর বাংলাদেশ ইনিংসের গতি হারিয়েছে।

শামীম পাটোয়ারী (৩০) ও সাকিব আল হাসানের (২০*) ছোট ইনিংস দুই শ পার করিয়ে দেয়। বৃষ্টি শুরু হয় ১৯ ওভার ২ বলে ২০৭ রান তোলার পর। নির্দিষ্ট সময়ে খেলা শুরু না হওয়ায় ওখানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে টি-টোয়েন্টিতে করা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫ রান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ২১১-এর দুটিরই স্কোর ছুঁই ছুঁই করেও অল্পের জন্য কোনোটিই ছাড়াতে পারল না টাইগররা।

আরও পড়ুন:
২০৭ রানে বৃষ্টি থামাল বাংলাদেশকে
টি-২০তে বিশ্বরেকর্ড গড়ে সাউথ আফ্রিকার জয়
ড্রেসিংরুমের পরিবেশ বদলে গেছে, দাবি হাথুরুর

মন্তব্য

ক্রিকেট
Rain stopped Bangladesh for 207 runs

২০৭ রানে বৃষ্টি থামাল বাংলাদেশকে

২০৭ রানে বৃষ্টি থামাল বাংলাদেশকে খেলার একটি মুহূর্ত। ছবি: ক্রিকইনফো
বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে চার বল বাকি থাকতেই থেমেছে বাংলাদেশের ইনিংস।

চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে বংলাদেশ করেছে ২০৭ রান।

এর মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে টি-টোয়েন্টিতে করা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫ রান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ২১১-এর দুটিরই স্কোর ছুঁই ছুঁই করেও অল্পের জন্য কোনোটিই ছাড়াতে পারল না টাইগররা।

বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।

শুরুর সে ঝড় পরে স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল একটু। অষ্টম ওভারে লিটন আউট হয়ে যান ৪৭ রানে। ২৩ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারা লিটনের বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্ত একটু ধীরগতিতে এগিয়েছেন।

রনি অবশ্য ২৪ বলে ফিফটি পেয়ে গেছেন। পরে ১৪তম ওভারে দলকে ১৫৪ রানে রেখে ফিরেছেন তিনিও। ৩৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করা রনি ফেরার পর বাংলাদেশ ইনিংসের গতি হারিয়েছে।

শামীম পাটোয়ারী (৩০) ও সাকিব আল হাসানের (২০*) ছোট ইনিংস দুই শ পার করিয়ে দেয়। বৃষ্টি শুরু হয় ১৯ ওভার ২ বলে ২০৭ রান তোলার পর। নির্দিষ্ট সময়ে খেলা শুরু না হওয়ায় ওখানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।

আরও পড়ুন:
টি-২০তে বিশ্বরেকর্ড গড়ে সাউথ আফ্রিকার জয়
ড্রেসিংরুমের পরিবেশ বদলে গেছে, দাবি হাথুরুর
পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম জয় আফগানিস্তানের   

মন্তব্য

ক্রিকেট
South Africa won a world record in T20

টি-২০তে বিশ্বরেকর্ড গড়ে সাউথ আফ্রিকার জয়

টি-২০তে বিশ্বরেকর্ড গড়ে সাউথ আফ্রিকার জয় কুইন্টন ডি ককের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ছয় উকেটে হারিয়েছে সাউথ আফ্রিকা। ছবি: সংগৃহীত
সেঞ্চুরিয়নে রোববার টসে জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় সাউথ আফ্রিকা। তৃতীয় বলেই ১ উইকেট হারিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু সে ধাক্কাকে পাত্তা না দিয়ে ঝড় তোলেন তিনে নামা জনসন চার্লস ও কাইল মেয়ার্স।

টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ২৫৮ রানকে মামুলি বানিয়ে দিল সাউথ আফ্রিকা। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৭ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পেয়েছে স্বাগতিক দল! রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড তো হয়েছেই। পরে ব্যাট করে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও ভেঙেছে সাউথ আফ্রিকা।

সেঞ্চুরিয়নে রোববার টসে জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় সাউথ আফ্রিকা। তৃতীয় বলেই ১ উইকেট হারিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু সে ধাক্কাকে পাত্তা না দিয়ে ঝড় তোলেন তিনে নামা জনসন চার্লস ও কাইল মেয়ার্স। ২৭ বলে ৫১ রান করেছেন মেয়ার্স। ওদিকে ৩৯ বলেই সেঞ্চুরি পাওয়া চার্লস থেমেছেন ১১৮ রানে। ১০ চার ও ১১ ছক্কার ইনিংসটি ছিল ৪৬ বলের। ১৪ ওভারে দলকে ১৭৯ রানে রেখে ফিরেছেন চার্লস। রোভমান (২৮*) ও রোমারিও শেপার্ডের (৪১*) শেষদিকের ঝড় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে রেকর্ড ২৫৮ রান এনে দেয়।

এই বিশাল সংগ্রহও মামুলি করে তুলেছিলেন কুইন্টন ডি কক ও রিজা হেনড্রিকস। মাত্র ১০.৫ ওভার স্থায়ী ওপেনিং জুটিতে ১৫২ রান তুলেছেন দুজন। সেঞ্চুরির পরের বলেই কক বিদায় নিলেও ১২ ওভারেই ১৮০ তুলে ফেলে স্বাগতিক দল। হেনড্রিকসের (৬৮) পর মিলারও দ্রুত বিদায় নিলেও এইডেন মার্করাম (৩৮*) বিশ্বরেকর্ড গড়ে তবে ফিরেছেন। এই জয়ে ফিরল ১৭ বছর আগের স্মৃতি। ২০০৬ সালে এই সাউথ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়ার ৪৩৪/৪ স্কোর তাড়া করে গড়েছিল ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সফল রান তাড়ার রেকর্ড।

মন্তব্য

ক্রিকেট
The atmosphere in the dressing room has changed claims Hathuru

ড্রেসিংরুমের পরিবেশ বদলে গেছে, দাবি হাথুরুর

ড্রেসিংরুমের পরিবেশ বদলে গেছে, দাবি হাথুরুর প্র্যাকটিসের ফাঁকে কথা বলছেন টি-২০ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ও কোচ হাথুরুসিংহে। ছবি: সংগৃহীত
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে ধবলধোলাইয়ের পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। ফল যাইহোক, খেলোয়াড়দের মানসিকভাবে সমর্থন দিচ্ছেন হাথুরু।

রাসেল ডমিঙ্গো প্রধান কোচ থাকা অবস্থায় বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের অবস্থা যে ভালো না, বিরাজ করছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ— সে কথা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন নিজেই জানিয়েছিলেন।

পরিবেশ ঠিক করতেই কিনা ডমিঙ্গোর জায়গায় ‘কড়া হেডমাস্টার’ নামে পরিচিত চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে আবার হেড কোচের দায়িত্ব দিয়েছে বিসিবি। লঙ্কান কোচ ফেরায় মাঠের ক্রিকেটে ধারাবাহিক বাংলাদেশ। হাথুরুসিংহের দাবি, ড্রেসিংরুমের পরিবেশও বদলে গেছে।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে আজ রোববার চট্টগ্রামে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আগের খেলোয়াড়, আগের স্কিল। আমার মনে হয় না কিছু পরিবর্তন হয়েছে, শুধু ড্রেসিংরুমের ভেতরে পরিবেশ একটু বদলেছে। কথা-বার্তা, আলোচনা বদলেছে।’

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে ধবলধোলাইয়ের পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। ফল যাইহোক, খেলোয়াড়দের মানসিকভাবে সমর্থন দিচ্ছেন হাথুরু।

এই কোচ বলেন, ‘আমি দলের মধ্যে মানসিক নিরাপত্তা নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। তাদের এটা নিশ্চিত করতে চাই, ফলাফল যাইহোক, তারা ব্যর্থ হোক, তাদের মূল্য কমে যাচ্ছে না। খেলোয়াড়দের আমরা আগের মতো করেই চাচ্ছি। তাদের স্কিল আছে বলেই দলে নির্বাচন করা হয়েছে। আমার মনে হয় না আর কিছু পরিবর্তন হয়েছে। অথবা আমি জানি না আগে কী হতো। তবে স্কিল আগের মতোই আছে।’

তবে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হলে যে দলে জায়গা নেই সেটাও বুঝিয়ে দিয়েছেন আফিফ হোসেনের উদাহরণ টেনে, ‘অন্য কাউকে দল থেকে বাদ পড়লে যা করতে হয় আফিফকেও তাই করতে হবে। তাকে আরও কাজ করতে হবে, রান করতে হবে। কোন কোন জায়গায় উন্নতি করতে হবে, এসব নিয়ে তার সঙ্গে কথা হয়েছে। সে ভালো করলে আর দলে জায়গা খালি থাকলে অবশ্যই দলে ফিরতে পারবে। অবশ্যই সে পারফরম্যান্সের কারণেই দলের বাইরে। চেহারার কারণে নয়।’

মন্তব্য

p
উপরে