× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

সারা দেশ
Body ear camera has been added to CMP
google_news print-icon

সিএমপিতে যুক্ত হলো বডি ওর্ন ক্যামেরা

সিএমপিতে-যুক্ত-হলো-বডি-ওর্ন-ক্যামেরা
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশেও চালু হয়েছে ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’। ছবি: নিউজবাংলা
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (পশ্চিম) উপকমিশনার আব্দুল ওয়ারীশ বলেন, ‘পাইলট প্রকল্পের আওতায় আপাতত সিএমপির চার বিভাগের চার থানায় এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পাঁচলাইশ ও পতেঙ্গা- এই চার থানার প্রতিটিতে ৭টি করে ক্যামেরা প্রদান করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিএমপির ১৬ থানায় এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
ঢাকায় ট্রাফিক পুলিশের পর এবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশেও চালু হয়েছে ‘বডি ওর্ন ক্যামেরা’। এখন থেকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তার শরীরে ক্যামেরা চালু থাকবে।
থানা পর্যায়ে দেশে প্রথমবারের মতো এই কার্যক্রম শুরু করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।
শনিবার বিকেলে পরীক্ষামূলকভাবে মাঠপর্যায়ে এই কার্যক্রম শুরু করে ডবলমুরিং থানা। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (পশ্চিম) উপকমিশনার আব্দুল ওয়ারীশ এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ‘পাইলট প্রকল্পের আওতায় আপাতত সিএমপির চার বিভাগের চার থানায় এই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ডবলমুরিং, কোতোয়ালি, পাঁচলাইশ ও পতেঙ্গা- এই চার থানার প্রতিটিতে ৭টি করে ক্যামেরা প্রদান করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সিএমপির ১৬ থানায় এই কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘এসব ক্যামেরা ভ্রাম্যমাণ সিসিটিভি হিসেবে কাজ করবে। আমাদের চোখ এড়িয়ে গেলেও এই ক্যামেরা সবকিছু রেকর্ড করে রাখবে। এই উদ্যোগ আমাদের ডিজিটালাইজেশনের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে নেবে।’
তিনি জানান, এই ক্যামেরার মাধ্যমে অডিও, ভিডিও এবং ছবি ক্যাপচার করা যায়। জিপিএস প্রযুক্তি সংযুক্ত থাকায় যেকোনো স্থানে বসেই সবকিছু তদারকিও করা যাবে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সারা দেশ
26 lakhs fine on motor vehicles in Barisal as per EC order

ইসির নির্দেশে মোটরযানে ২৬ লাখ টাকা জরিমানা বরিশালে

ইসির নির্দেশে মোটরযানে ২৬ লাখ টাকা জরিমানা বরিশালে ফাইল ছবি
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ১২৮২ মামলা থেকে জরিমানা আদায় করা হয় ১০ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। আটক থেকে জরিমানা আদায় করা হয় ১৪ লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা। সব মিলিয়ে ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৫০০ টাকা আদায় করে পুলিশ। সবচেয়ে বেশি মামলা করা হয় মোটরসাইকেলে। ১ হাজার ১ টি মোটরসাইকেলে মামলার পাশাপাশি ১৪৪ মোটরসাইকেল আটক করা হয়।

স্থানীয় সরকারের সিটি নির্বাচন সুষ্ঠু করতে তফসিল ঘোষণার পর থেকেই নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন কমিশন। এবার তফসিল ঘোষণার পর থেকেই আচরণবিধি পালন নিশ্চিত করাতে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয় সাংবিধানিক এ সংস্থা। তফসিল ঘোষণার পর এবারই বরিশালে প্রথম প্রস্তুতিমূলক একটি সভায় আয়োজন করে বর্তমান কমিশন। সে সভায় আইন-শৃঙখলা বাহিনীকে নির্বাচনী আচরণবিধি যাতে লঙ্গন না হয় সেক্ষেত্রে মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট বসানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবিব খান।

অন্যদিকে তফসিল ঘোষণার পরপরই প্রার্থীরা মরিয়া হয়ে ওঠেন ভোটের মাঠে। প্রচারণা শুরু আগেই যে যার ক্ষমতা প্রদর্শন, মিছিল, শোভাযাত্রা করেন। আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে বরিশালের চরোমানাই পীরের ভাই ও বরিশাল সিটির ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীমকে। পাশাপাশি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরকেও সর্তক করেছে কমিশন।

সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ অনুযায়ী গত ৯ মে থেকে ২৬ মে পর্যন্ত ২৬ লাখের বেশি টাকা জরিমানা আদায় করেছে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ। ৭২টি চেকপোস্টের মাধ্যমে এই অর্থ জরিমানা আদায় করা হয়। গত ১৭ দিনে ১২৮২ টি মামলা হয় যাতে ৮০০ গাড়ি আটক করা হয়।

নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবিন খান নিউজবাংলাকে এ বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন।

বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ১২৮২ মামলা থেকে জরিমানা আদায় করা হয় ১০ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। আটক থেকে জরিমানা আদায় করা হয় ১৪ লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা। সব মিলিয়ে ২৬ লাখ ৪২ হাজার ৫০০ টাকা আদায় করে পুলিশ। সবচেয়ে বেশি মামলা করা হয় মোটরসাইকেলে। ১ হাজার ১ টি মোটরসাইকেলে মামলার পাশাপাশি ১৪৪ মোটরসাইকেল আটক করা হয়।

মূলত সড়ক পরিবহনের আইণ অমান্য করায় এসব মোটর‍যানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়।

আরও পড়ুন:
বেনাপোল চেকপোস্টে ফের শুরু র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট
করোনায় বন্ধ ১১ ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট চালুর অনুমতি

মন্তব্য

সারা দেশ
Honesty Hospital Silgala due to dishonesty

অসততার দায়ে ‘সততা হাসপিটাল’ সিলগালা

অসততার দায়ে ‘সততা হাসপিটাল’ সিলগালা লাইসেন্স না থাকাসহ নানা অনিয়মের দায়ে রোববার কুমিল্লা শহরে অবস্থিত সততা হসপিটাল সিলগালা করে দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। ছবি: নিউজবাংলা
কুমিল্লা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা বলেন, ‘সততা হসপিটালে অনেক অনিয়ম। পর্যাপ্ত ডাক্তার নেই। যন্ত্রপাতি নেই। লাইসেন্স নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ রক্ত পাওয়া গেছে। অপরিচ্ছন্ন কক্ষ। এসব কারণে হসপিটালটি সিলগালা করেছি। অর্থদণ্ডও দেয়া হয়েছে।’

জরুরি বিভাগ আছে, অপারেশন থিয়েটারও আছে। তবে লাইসেন্স নেই। ডাক্তার এবং পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতিও নেই। পাওয়া গেছে অপরিচ্ছন্ন নোংরা কক্ষ ও মেয়াদ উর্ত্তীণ রক্ত।

অসততা আর অব্যবস্থার এমন চিত্র মিলেছে কুমিল্লা শহরের ‘সততা স্পেশালাইজড হসপিটালে’। আর এ কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত হাসপাতালটি সিলগালা করে দিয়েছে। একইসঙ্গে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে।

রোববার বিকেল সাড়ে ৩টায় কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালের সামনে অবস্থিত সততা স্পেশালাইজড হসপিটালে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন কুমিল্লা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার আবদুল কাইয়ুমসহ পুলিশের একটি টিম।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা বলেন, ‘গত বছরও এই সততা হসপিটালের যারা মালিক তাদেরকে বলা হয়েছিল লাইসেন্স করার জন্য। তারা তা করেনি।

‘এই হসপিটালে অনেক অনিয়ম। পর্যাপ্ত ডাক্তার নেই। যন্ত্রপাতি নেই। লাইসেন্স নেই। মেয়াদোত্তীর্ণ রক্ত পাওয়া গেছে। অপরিচ্ছন্ন কক্ষ। এসব কারণে হসপিটালটি সিলগালা করেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এই অভিযানে পুলিশ লাইন্স এলাকায় একজন ভুয়া ডাক্তারকে ধরতে ন্যাশনাল ডিজিটাল স্পেশালাইজড ডায়গনস্টিক সেন্টারে যাই। সেখানে গিয়ে ওই ভুয়া ডাক্তারকে পাইনি। তবে ডায়গনস্টিক সেন্টারটিতে কোনো কার্যক্রম দেখতে পাইনি। তারা দালালের মাধ্যমে এখানে রোগী আনে। তারপর বাইরে থেকে পরীক্ষা করিয়ে আনে।

‘তবে এরা অনেক ডাক্তারের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে। যাদের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে তারা কেউ এখানে রোগী দেখেন না। এসব অপরাধের কারণে ওই ডায়গনস্টিক সেন্টারটিও সিলগালা করা হয়েছে।’

কুমিল্লা জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন নিসর্গ মেরাজ চৌধুরী বলেন, ‘ইতোমধ্যে আমরা ১৩৮ জন ভুয়া ডাক্তারের তালিকা তৈরি করেছি। অনিয়ম করা হসপিটাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টারেরও তালিকা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে আমরা এসব অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত রেখেছি।’

আরও পড়ুন:
ময়মনসিংহে অনুমোদনহীন ৩ হাসপাতাল-ডায়াগনস্টিক সিলগালা

মন্তব্য

সারা দেশ
US visa policy is a shame for the country BNP Food Minister

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি দেশের জন্য লজ্জার, খুশি বিএনপি: খাদ্যমন্ত্রী

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি দেশের জন্য লজ্জার, খুশি বিএনপি: খাদ্যমন্ত্রী নওগাঁর পোরশা উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে রোববার এক আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। ছবি: নিউজবাংলা
রোববার দুপুরে নওগাঁর পোরশা উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাদ্যমন্ত্রী ওই কথা বলেন।

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি দেশের জন্য লজ্জার হলেও বিএনপি তাতে খুশি। বিএনপি দেশের মানুষের জন্য রাজনীতি করে না। তারা শুধু জ্বালাও-পোড়াও পছন্দ করে।

রোববার দুপুরে নওগাঁর পোরশা উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছরপূর্তি উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘কৃষকের জন্য সরকার ভর্তুকি মূল্যে সার দিচ্ছে। বিনামূল্যে বীজ ও কৃষি উপকরণ দিচ্ছে। অথচ বিএনপির আমলে সার চেয়ে কৃষক গুলি খেয়েছিল।’

অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। এর আগে তিনি কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন করে বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

অনুষ্ঠানে পোরশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা আক্তার সভাপতিত্ব করেন।

এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপেজলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরী, ওসি জহিরুল ইসলাম ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার।

আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি নিয়ে উদ্বেগ কেন, প্রশ্ন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
৪ ক্ষেত্রে জড়িতদের পরিবারও ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায়: ডোনাল্ড লু
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আ.লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির বৈঠক
গণতান্ত্রিক নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি: পিটার হাস
নির্বাচনে অনিয়ম হলে যুক্তরাষ্ট্র শাস্তি দেয়ার কে: পরিকল্পনামন্ত্রী

মন্তব্য

সারা দেশ
Theft in agent bank 6 lakhs recovered and arrested 2

এজেন্ট ব্যাংকে চুরি: ৬ লাখ টাকা উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২

এজেন্ট ব্যাংকে চুরি: ৬ লাখ টাকা উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২ সুনামগঞ্জে ডাচ-বাংলা এজেন্ট ব্যাংকর চুরি হওয়া টাকার একাংশ ও ল্যাপটপসহ গ্রেপ্তার দুজন। ছবি: নিউজবাংলা
সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন জানান, শুক্রবার রাতে চুরি হওয়ার ঘটনা তদন্তে নেমে পুলিশ শনিবার রাত ১২টায় চোর সুহেল ও ব্যাংকের স্টাফ আলী আজগরকে গ্রেপ্তার করে। তাদের কাছ থেকে পাঁচ লাখ ৯৪ হাজার টাকা ও ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে।

সুনামগঞ্জ শহরতলির মঙ্গলকাটা বাজারের ডাচ-বাংলা এজেন্ট ব্যাংক থেকে চুরি হওয়া সাড়ে ৯ লাখ টাকার মধ্যে ৫ লাখ ৯৪ হাজার টাকা ও একটি ল্যাপটপ উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় ওই ব্যাংকের একজন স্টাফসহ দু’জনকে শনিবার রাতে আটক করেছে পুলিশ। এর আগে শুক্রবার রাতে ওই চুরির ঘটনা ঘটে।

ডাচ-বাংলা এজেন্ট ব্যাংকের মঙ্গলকাটা শাখার পরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘বৃহস্পতিবার অফিসের একজন স্টাফ ছুটিতে ছিলেন। দিন শেষে রাতে অন্য স্টাফ সুহেল মিয়া ক্যাশ বুঝিয়ে দেয়ার সময় কৌশলে সাড়ে ৯ লাখ টাকা আরেক ড্রয়ারে সরিয়ে রাখেন।

রাতে আলী আজগর নামের আরেক চোরকে সঙ্গে নিয়ে তার (সুহেল) কাছে থাকা চাবি দিয়ে অফিস খুলে সাড়ে ৯ লাখ টাকা, একটি ল্যাপটপ ও সিসি ক্যামেরার ডিবিআর নিয়ে যায়। শনিবার সকালে এ বিষয়ে থানায় জিডি করি আমরা।’

সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন জানান, থানায় জিডি হওয়ার পর তদন্তে নামে পুলিশ। শনিবার রাত ১২টায় সুহেলকে তার নির্মাণাধীন বাড়ি থেকে এবং একই গ্রামের অন্য চোর আলী আজগরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে পাঁচ লাখ ৯৪ হাজার টাকা ও ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়েছে।

মন্তব্য

সারা দেশ
38 lakhs per sack of rice

চালের বস্তায় ৩৮ লাখ টাকা

চালের বস্তায় ৩৮ লাখ টাকা লালমনিরহাট-রংপুর মহাসড়কের তিস্তা সেতুর টোল প্লাজায় বাসে তল্লাশি চালিয়ে চালের বস্তা থেকে টাকা উদ্ধার করে পুলিশ। ছবি: নিউজবাংলা
বাসটি কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। বস্তাটি বাসের ব্যাগ রাখার বাক্সে ছিল।

লালমনিরহাটে চালের বস্তা থেকে ৩৮ লাখ টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রোববার দুপুর ১২টার দিকে লালমনিরহাট-রংপুর মহাসড়কের তিস্তা সেতুর টোল প্লাজায় নাবিল পরিবহনের বাস থামিয়ে তল্লাশি চালায় পুলিশ। এ সময় ওই টাকা পাওয়া যায়। আটক করা হয় এক যাত্রীকে।

ওই যাত্রীর নাম মমিনুল ইসলাম। তিনি কুড়িগ্রামের উলিপুর থানার কিশামত তবকপুর গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ জানায়, বাসটি কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকা যাচ্ছিল। বস্তাটি বাসের ব্যাগ রাখার বাক্সে ছিল।

লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম বলেন, ‘এটি আমাদের নিয়মিত তল্লাশির অংশ ছিল। মমিনুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। তিনি জানিয়েছেন, তার মামার ভবন নির্মাণকাজের লেনদেনের জন্য টাকাগুলো ঢাকা নিয়ে যাচ্ছিলেন।’

আরও পড়ুন:
১১ কোটি টাকা পাচার মামলায় রিজেন্টের মাসুদের জামিন স্থগিত
কাঠগড়া থেকে নেমে পালালেন আসামি
টাকায় এলসি: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা
গুনে দেয়ার কথা বলে টাকা নিয়ে পালাল প্রতারক
পাচারের টাকা ফেরানোর সুযোগে সাড়া নেই

মন্তব্য

সারা দেশ
15 pens were taken out from the young mans stomach

যুবকের পেট থেকে বের করা হলো ১৫ কলম

যুবকের পেট থেকে বের করা হলো ১৫ কলম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে এন্ডোস্কপির মাধ্যমে মোতালেব হোসেনের পেট থেকে ১৫টি কলম বের করেছেন চিকিৎসক। ছবি: সংগৃহীত
শহীদ এম মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের কনসালট্যান্ট ডাক্তার জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘১৫টি কলম বের করা হয়েছে। আগামী সোমবার আবার এন্ডোস্কপির মাধ্যমে বাকি কলমগুলো বের করা হবে। স্বাভাবিক অবস্থায় তিনি কীভাবে কলমগুলো গিললেন, বুঝতে পারছি না। এটি আসলেই চিন্তার বিষয়। আমাদের মনে হচ্ছে, তার স্নায়ুতন্ত্রের কোনো সমস্যা থাকতে পারে।’

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে এন্ডোস্কপির মাধ্যমে এক যুবকের পেট থেকে ১৫টি কলম বের করেছেন চিকিৎসক।

গত বৃহস্পতিবার সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এন্ডোসকপি করে তার পেট থেকে ১৫টি কলম বের করা হয়।

ওই যুবক মোতালেব হোসেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার খুকনী ইউনিয়নের আটারদাগ গ্রামের বাসিন্দা।

ব্যথা ও অসুস্থতা নিয়ে একের পর এক চিকিৎসকের কাছে যাচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু কোনো সমাধান মিলছিল না। শেষে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এসে বিষয়টি ধরা পড়ে এবং ওই যুবকের পেট থেকে ১৫টি কলম বের করা হয়।

মোতালেবের চাচাতো ভাই আব্দুর রহমান জানান, এর আগে ২০০৬ সালেও মোতালেব হোসেনের পেটব্যথা হয়েছিল। সে সময় অস্ত্রোপচার করে তার পেট থেকে দুটি লোহার টুকরা বের করা হয়।

হাসপাতালের সার্জারি বিভাগ সূত্র জানায়, মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক দুই সপ্তাহ ধরে মোতালেব হোসেনের পেটব্যথার চিকিৎসা দিয়েছেন। কোনো ফল না পেয়ে পেটে এক্স-রে ও আলট্রাসনোগ্রাম করে বুঝতে পারেন, তার পাকস্থলিতে কলমজাতীয় বস্তু রয়েছে। এরপর গত বৃহস্পতিবার তিন ঘণ্টায় (বেলা ১১টা থেকে পৌনে ২টা পর্যন্ত) তার গলা দিয়ে টিউব ঢুকিয়ে (এন্ডোসকপি করে) ১৫টি কলম বের করা হয়। তার পেটে এখনও চার-পাঁচটি কলম রয়েছে।

মোতালেব হোসেনের মা লাইলী বেগম বলেন, ‘আমার ছেলে ভালো ছাত্র ছিল। এসএসসি পাসের পর সে গাঁজায় আসক্ত হয়ে পড়ে। এরপর কখন কলমগুলো গিলেছে আমরা বলতে পারব না। দীর্ঘদিন সুস্থ স্বভাবিকভাবেই কাজ করেছে সে। এক বছর হলো পেটব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়ে।’

শহীদ এম মনসুর আলী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের কনসালট্যান্ট ডাক্তার জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘১৫টি কলম বের করা হয়েছে। আগামী সোমবার আবার এন্ডোস্কপির মাধ্যমে বাকি কলমগুলো বের করা হবে। স্বাভাবিক অবস্থায় তিনি কীভাবে কলমগুলো গিললেন, বুঝতে পারছি না। এটি আসলেই চিন্তার বিষয়। আমাদের মনে হচ্ছে, তার স্নায়ুতন্ত্রের কোনো সমস্যা থাকতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মোতালেব হোসেন এখন অনেকটাই সুস্থ। সবগুলো কলম অপসারণের পর তাকে স্নায়ুতন্ত্র বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হবে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোতালেব হোসেন বলেন, ‘আগে একদম সুস্থ স্বাভাবিক ছিলাম। এক বছর ধরে পেটব্যথায় কোনো কাজ করতে পারছিলাম না। তবে কখন, কীভাবে কলমগুলো গিলে ফেলেছি, কিছুই বলতে পারছি না।

মোতালেবের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তাঁতের শাড়িতে ব্যবহার করা নকশা এঁকে সেটি তাঁতযন্ত্রে বসানোর কাজ করতেন মোতালেব। তিনি ১৯৯৯ সালে প্রথম বিভাগে এসএসসি পাশ করেন। এরপর ২০১১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়ার কথা থাকলেও পরীক্ষা দেননি তিনি।

আরও পড়ুন:
সিরাজগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা
গরু চুরির সময় গৃহবধূকে গাড়িচাপা, চক্রের খোঁজে ডিএমপি ডিবি
সিরাজগঞ্জে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত
কম্বল ফেরত দিলেন চেয়ারম্যানরা
প্রকৌশলীর মতে ক্ষতির অঙ্ক ১০ হাজার, পিবিআই বলল দুই লাখ

মন্তব্য

সারা দেশ
6 teachers of Meherpur with fake certificates face dismissal

চাকরিচ্যুতির মুখে জাল সনদধারী মেহেরপুরের ৬ শিক্ষক

চাকরিচ্যুতির মুখে জাল সনদধারী মেহেরপুরের ৬ শিক্ষক মেহেরপুরর গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর স্কুল ও কলেজ। ছবি: নিউজবাংলা
অভিযুক্তদের এমপিও বন্ধ এবং অবৈধভাবে এমপিও বাবদ ভোগ করা টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজে কর্মরত ৬৭৮ জন জাল সনদধারী শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই তালিকায় মেহেরপুরের রয়েছেন ছয়জন শিক্ষক।

তাদের মধ্যে তিনজন গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর স্কুল ও কলেজের শিক্ষক।

প্রতিষ্ঠানপ্রধানরা বলছেন, তাদের কাছে এখনও সরকারিভাবে নির্দেশনা আসেনি। প্রশাসনের নির্দেশ অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

অভিযুক্ত মেহেরপুরের শিক্ষকরা হলেন মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি এআরবি কলেজের যুক্তিবিদ্যার প্রভাষক ফাতেমা মহতাসিমা, মোমিনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক মুজিবুর রহমান, গাংনী উপজেলার বামন্দী নিশিপুর স্কুল ও কলেজের কম্পিউটার শিক্ষক আরেফিন ইসলাম, তথ্য ও প্রযুক্তি শিক্ষার শিক্ষক প্রভাষক মাহমুদ হাসান, প্রদর্শক (কম্পিউটার) জাহাঙ্গীর আলম ও সাহেবনগর বহুমুখী উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষক কাফুর উদ্দীন।

অভিভাবকরা বলছেন, জাল সনদে চাকরি পাওয়া শিক্ষকরা প্রতারণা করেছেন। তাই তাদের কাছ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের ভালো কিছু শেখার আশা করা যায় না।

বামন্দী নিশিপুর স্কুল ও কলেজের এক ছাত্রের বাবা সেলিম রেজা বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানে আমার বড় ছেলে লেখাপড়া করে। শুনছি, এখানে সনদ জাল করে অনেকেই চাকরি করছেন। জাল সনদে চাকরি পাওয়া শিক্ষকরা তথ‍্য চুরি করে চাকরি করছেন, তাই তাদের কাছ থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের ভালো কোনো শিক্ষা পাওয়ার আশা নেই।’

তবে জাল সনদের অভিযোগ অস্বীকার করেন অভিযুক্তরা।

গাংনী উপজেলার সাহেবনহর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অভিযুক্ত শিক্ষক কাফুর উদ্দীন বলেন, ‘আমি নট্রামস কর্তৃক কম্পিউটার সনদ নিয়েছি। আমাকে ২০১৩ সালে একবার ধরেছিল, সেখানে আমার ওই সনদ দেখিয়ে রেহাই পাই। এবার আমার সনদকে জাল বললে, আমি আইনের আশ্রয় নেব। কারণ, এর সঙ্গে আমাদের সম্মান জড়িয়ে আছে।’

বামন্দী নিশিপুর স্কুল ও কলেজের প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন অনলাইনের মাধ্যমে এ খবরটি জেনেছি। সবচেয়ে দুর্ভাগ্য ও কষ্টের বিষয়, আমাদের প্রতিষ্ঠানের তিন শিক্ষক রয়েছেন এ তালিকায়। তবে সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো চিঠিপত্র আসেনি। সরকারিভাবে বা বোর্ডের কোনো চিঠি পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

একই প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মাসুম রেজা বলেন, ‘জাল সনদধারীদের তালিকা করে সরকার খুব ভালো কাজ করেছে। যদিও আমার প্রতিষ্ঠানেরই তিনজন শিক্ষক রয়েছেন। তারপরও বলব, যারাই জাল সনদে চাকরি করছে, তাদের সবার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেয়া উচিত।’

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্বাস উদ্দিন বলেন, ‘যে ছয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে জাল সনদে চাকরি নেয়ার অভিযোগ উঠেছে, আমরা তাদের বিষয়ে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পরিষদ ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের খোঁজ খবর নিয়ে জানাতে বলেছি। পরে ওপরের কর্মকর্তারা যে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে নির্দেশ দেবেন, তাদের বিরুদ্ধে সেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশে অভিযুক্তদের এমপিও বন্ধ এবং অবৈধভাবে এমপিও বাবদ ভোগ করা টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশ দেয়া হয়।

এ ছাড়া জাল সনদধারী যেসব শিক্ষক অবসরে গেছেন, তাদের অবসর সুবিধা বাতিল করতে বলেছে মন্ত্রণালয়। যারা অবসরে গেছেন বা চাকরি ছেড়েছেন তাদের টাকা অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে আদায় করতে বলা হয়।

আরও পড়ুন:
স্থানীয়দের নিয়োগে পাহাড়ে শিক্ষক সংকট কাটবে: শিক্ষা উপমন্ত্রী
প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছনা, মেয়রের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ছাত্রকে শাসন করায় শিক্ষককে কুপিয়ে জখম, হাসপাতালে ভর্তি
রাষ্ট্রের সেবকদের কেন ‘স্যার’ ডাকতে হবে: উমর ফারুক
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ দাবিতে ১১ দিন ধরে প্রেস ক্লাবে শিক্ষকরা

মন্তব্য

p
উপরে