× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

সারা দেশ
দাদির মামলায় মা জেলে বাবা ফেরারি দুই শিশু সড়কে
google_news print-icon

দাদির মামলায় মা জেলে বাবা ফেরারি, দুই শিশু সড়কে

দাদির-মামলায়-মা-জেলে-বাবা-ফেরারি-দুই-শিশু-সড়কে
দাদির মামলায় মায়ের মুক্তির দাবিতে বরগুনা শহরের টাউনহল এলাকার ‘অগ্নিঝরা একাত্তর’-এর পাদদেশে আলিফ-গালিফের অবস্থান। ছবি: নিউজবাংলা
জানা যায়, জমিজমা-সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পারিবারিকভাবে আলিফ ও গালিফের বাবা মনিরুজ্জামান জুয়েল ও মা অনিতা জামানের সঙ্গে দাদি আলেয়া বেগম ও ফুফু মনিরা বেগমের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এর জের ধরে মামলা করেছেন দাদি আলেয়া। সেই মামলাতে অনিতা এখন কারাগারে আর জুয়েল ফেরারি।

পারিবারিক কলহের জেরে সহিংসতা। তারপর দাদির করা মামলায় মা কারাগারে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকায় বেসরকারি চাকরিজীবী বাবা ফেরারি। আর এসব মারপ্যাঁচে অবুঝ দুই শিশু সন্তান আলিফ ও গালিফ ঘুরছে রাস্তায় রাস্তায়।

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে শনিবার দিনভর শহরের টাউনহল এলাকার ‘অগ্নিঝরা একাত্তর’-এর পাদদেশে অবস্থান নেয় শিশু দুটি। বিকেলের দিকে তারা অবস্থান নেয় বরগুনার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে।

অসহায় দুই শিশুর করুণ পরিণতি দেখতে সেখানে ভিড় জমায় শ শ উৎসুক জনতা। সন্ধ্যা পর্যন্ত দুই শিশুর দায়িত্ব কেউ না নেয়ায় তাদের ঠাঁই হয় বরগুনা প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি সোহেল হাফিজের বাসায়।

জানা যায়, জমিজমা-সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পারিবারিকভাবে আলিফ-গালিফের বাবা মনিরুজ্জামান জুয়েল ও মা অনিতা জামানের সঙ্গে দাদি আলেয়া বেগম ও ফুফু মনিরা বেগমের মধ্যে বিরোধ চলছিল।

আলেয়া তার মেয়ের পক্ষ নিয়ে ছেলে জুয়েল, পুত্রবধূ অনিতাসহ নাতিদের নিয়ে বসতঘর ছাড়তে বলেন।

অনিতার দাবি, ওই বাড়ি তার বাবার টাকায় নির্মিত। এ নিয়ে শাশুড়ির সঙ্গে তর্ক বাঁধে। একপর্যায় শাশুড়ি ঘর তালাবদ্ধ করে রাখেন।

পুত্রবধূ অনিতা দুই শিশু ছেলে নিয়ে তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করতে গেলে শাশুড়ি আলেয়া ও ননদ মনিরা বাধা দেন। এ নিয়ে তর্ক ও ধাক্কাধাক্কির একপর্যায়ে ঘরের দেয়ালে আঘাত পেয়ে দাদি আলেয়ার দাঁত ভেঙে যায়।

এ ঘটনার দাদি আলেয়া ছেলে মনিরুজ্জামান, পুত্রবধূ অনিতা ও নাতি আলিফের বিরুদ্ধে বরগুনা থানায় মারধরের অভিযোগে একটি মামলা করেন। সে মামলায় গত বৃহস্পতিবার আলিফ-গালিফের মা অনিতাকে জেলহাজতে পাঠায় আদালত।

পারিবারিক এই টানাপোড়েনে সবচেয়ে বেশি ভুগছে দুই ছেলে আলিফ-গালিফ। বিষয়টি অবগত আছেন আয়লা পাতাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন।

মোশাররফ জানান, শিশু আলিফ ও গালিফের নানার বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। বরগুনায় তার দাদিরবাড়ির স্বজন ছাড়া আর কেউ নেই।

দাদির মামলায় মা জেলে বাবা ফেরারি, দুই শিশু সড়কে

ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, একদিকে আলিফ-গালিফের দাদি ও ফুফুরা। অন্যদিকে, আলিফ ও গালিফের বাবা-মা। জমিজমা-সংক্রান্ত বিরোধের কারণে পারিবারিকভাবে দুই পক্ষের বিরোধ চরমে পৌঁছালে উভয় পক্ষই মারমুখী হয়ে ওঠে। পরে দাদি আলেয়া বেগমের করা মামলায় মা অনিতা জামান কারাগারে যান।

মামলায় ১২ বছর বয়সী আলিফকে ১৮ বছর দেখিয়ে তাকেও আসামি করা হয়েছে বলেও জানান ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ।

আলিফ বলছে, তার ফুফুরাই তার মাকে মারধর করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আলিফ ও গালিফের বাবা মনিরুজ্জামান জুয়েল গাজীপুরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। মামলায় ঘটনার যে সময় দেখানো হয়েছে, সে সময় জুয়েল তার কর্মস্থলে ছিলেন। সেখানে ডিজিটাল হাজিরায় তার হাজিরা রয়েছে। মামলাটিতে তার নামে ওয়ারেন্টও রয়েছে।

এ অবস্থায় দুই বছরের ছোট ভাই গালিফকে নিয়ে চরম অসহায়ত্বে দিন কাটছে আলিফের। মামলা থেকে মায়ের মুক্তির দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে দুই ছেলে আলিফ ও গালিফ।

আলিফ জানায়, বাবার চাকরির সুবাদে তারা গাজীপুরে বসবাস করে। সেখানকার একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী সে। সম্প্রতি ইংল্যান্ডের একটি স্কুলে লেখাপড়ারও সুযোগ পেয়েছে বলে জানায় আলিফ। তার ভিসাও প্রস্তুত। করোনার কারণে তার ইংল্যান্ড যেতে দেরি হচ্ছিল।

আলিফ আরও জানায়, তার বয়স এখন ১২ বছর। অথচ মিথ্যা তথ্য দিয়ে মামলায় তার বয়স ১৮ বছর দেখিয়ে তাকে আসামি করা হয়েছে।

আলিফ-গালিফের দাদি আলেয়া বেগম বলেন, ‘মোরে মাইররা ঘরদিয়া নামাইয়া দেছে ওরা কয় মায়-পোয়। মোর স্বামীর ভিডায় কি মুই থাকমুনা? হেই জইন্নে মুই কোর্টে প্রতিকার চাইয়া মামলা করছি, আদালত আইনগত ব্যবস্থা নেছে, হ্যাতে মোর কী দোষ! ওরা মোরে ঘরছাড়া হরছে। মুই আর মোর মাইয়ারে কেউন্নাইয়া ঘরছাড়া হরবে মুই আদালত ছাড়া কুম্মে যামু!’

এ বিষয়ে দুই পক্ষের আইনজীবী জানান, করোনার সময়ে দুই-তিন মাস ধরে শিশু আালিফ-গালিফকে নিয়ে মা অনিতা জামান বরগুনায় তাদের গ্রামের বাড়ি আয়লা-পাতাকাটা ইউনিয়নের খেজুরতলা গ্রামে থাকছেন।

আসামি পক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম সিকদার বলেন, ‘ভুক্তভোগী দুই শিশু আলিফ এবং গালিফের চাচা ও ফুফুদের পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে এ মামলা করা হয়েছে। দুগ্ধপোষ্য শিশু এবং করোনাকালে একজন নারীর অসহায়ত্বের কথা তুলে ধরে আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলাম। আদালত জামিন দেয়নি। আগামীকাল আবারও আসামিপক্ষে জামিন আবেদন করা হবে।’

বাদী পক্ষের আইনজীবী মিসকাত সাজ্জাদ জানান, করোনার সময়ে দুই তিন মাস ধরে শিশু আালিফ ও গালিফের বাবা-মা বরগুনায় থাকছেন। জমিজমা-সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পারিবারিকভাবে আলিফ ও গালিফের বাবা মনিরুজ্জামান জুয়েল ও তার মা-বোনদের মধ্যে কলহ চলছিল। আলিফের বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে বৃদ্ধ দাদিকে মারধরের অভিযোগ রয়েছে।

বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ‘শিশু আলিফ ও গালিফের অসহায়ত্বের কথা ভেবে মানবিক কারণে বরগুনা প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি সোহেল হাফিজ ও তার স্ত্রী জাফরিণ নিতু আপাতত তাদের দায়িত্ব নিয়েছেন। আমরা আলিফ ও গালিফের জন্যে বরগুনা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব রকমের সহযোগিতা অব্যাহত রাখব।’

আরও পড়ুন:
খাবার কিনে ফেরার পথে শিশু ‘ধর্ষণের শিকার’
মিলাদের মিষ্টি খেয়ে ৭ শিশু হাসপাতালে
শিশুর ‘হাত পোড়ালেন’ প্রধান শিক্ষক
শিশুর নিথর দেহ ভেসে উঠল বিলে
শিশুশ্রম নির্মূলে চ্যালেঞ্জ, লক্ষ্য অর্জন নিয়ে সংশয়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সারা দেশ
HSC Education Advisor is being held in a fair environment

সুষ্ঠু পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এইচএসসি: শিক্ষা উপদেষ্টা

সুষ্ঠু পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এইচএসসি: শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার জানিয়েছেন, সারাদেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ভাসানটেক সরকারি কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।

উপদেষ্টা বলেন, "পরীক্ষার প্রথম দিন থেকেই সব কেন্দ্রে সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় রয়েছে। পরীক্ষার্থীরা সময়মতো উপস্থিত হয়েছে এবং নির্ধারিত নিয়মে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, শিক্ষা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আমরা এই সাফল্য অর্জন করেছি।"

তিনি আরও বলেন, "প্রশ্নফাঁসের গুজব রোধ এবং নকলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকার সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করেছে। তবে এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো সমস্যার কথা শোনা যায়নি।”

এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। লিখিত পরীক্ষা ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে বলে জানানো হয়েছে।

পরিদর্শনকালে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের অধ্যক্ষ, কেন্দ্র সচিব, কক্ষ পরিদর্শক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সারা দেশ
The number of dengue patients in Kapasia is increasing in 5 days

কাপাসিয়ায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, ৩ দিনে ১০ জন শনাক্ত

কাপাসিয়ায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, ৩ দিনে ১০ জন শনাক্ত

গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলায় দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতো ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গত ৩ দিনে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে ১০ জন।

গত ২২ থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত এই ৩ দিনে ১০ জন ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়েছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে জানাযায়।

কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ হাবিবুর রহমান জানান, ২২ জুন থেকে আমরা সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর তথ্য সংগ্রহ করে জেলা সিভিল সার্জন অফিসে প্রেরণ করেছি। তিনি জানান, আমাদের কাছে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গত ২২ জুন রবিবার কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ জন, হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ডায়াবেটিক সেন্টারে ২ জন, রেডিয়াম ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ২ জন, হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ২ জন ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেছে।

কাপাসিয়া উপজেলার সরকারি - বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে অনেকেই রক্ত পরীক্ষা করেছেন। রক্ত পরীক্ষার পর এক দিনে ৫ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। ২৩ জুন, সোমবার কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১ জন, রেডিয়াম ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ১ জন, ইরাম ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ১জনসহ মোট ৩ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে।

তাছাড়া ২৪ জুন মঙ্গলবার হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ডায়াবেটিক সেন্টারে ২ জন মহিলার রক্ত পরীক্ষার পর ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।

কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হাবিবুর রহমান এক দিনের তথ্য দিয়ে বলেন, শুধুমাত্র ২৩ তারিখে কাপাসিয়া উপজেলার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ২১ জন জ্বরে আক্রান্ত রোগী রক্ত পরীক্ষা করেছেন। এর মধ্যে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৮ জন এবং বেসরকারি হাসপাতালে ১৩ জনের রক্ত পরীক্ষা করা হয়েছে। ২১ জনের রক্ত পরীক্ষার পর ৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ১ জন সরকারি এবং ২ জন বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।

মন্তব্য

সারা দেশ
The wind of Dhaka is better than Kuwait City today

ঢাকার বাতাস আজ কুয়েত সিটির চেয়েও ভালো

ঢাকার বাতাস আজ কুয়েত সিটির চেয়েও ভালো

বিশ্বের অন্যতম জনবহুল রাজধানী ঢাকায় আজ সকালের বাতাসের মান কুয়েত সিটির চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) সকাল সোয়া ৯টার দিকে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ৬৬, যা ‘মাঝারি’ শ্রেণিভুক্ত। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৩৮তম, যেখানে কুয়েত সিটি ৩৭তম স্থানে রয়েছে।

আজকের তালিকায় সবচেয়ে দূষিত শহর ছিল বাহরাইনের মানামা (১৯৮), কাতারের দোহা (১৭৭) এবং আফগানিস্তানের কাবুল (১৭৪)।

বায়ুমানের একিউআই সূচক প্রতিদিনের বায়ু দূষণ পরিস্থিতি তুলে ধরে এবং একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা পরিষ্কার বা দূষিত এবং তার স্বাস্থ্যগত প্রভাব কী হতে পারে, সে বিষয়ে ধারণা দেয়।

একিউআই সূচক ৫১ থেকে ১০০-এর মধ্যে হলে সেটি ‘মাঝারি’ বলে গণ্য করা হয়। আর ৫০ বা তার কম হলে তা ‘ভালো’ হিসেবে বিবেচিত হয়।

কণা দূষণের এই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে গণ্য করা হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এ ছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা জনস্বাস্থ্যের জন্য গুরুতর ঝুঁকি সৃষ্টি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় ভুগছে। শীতকালে এখানকার বায়ুমান সাধারণত সবচেয়ে খারাপ থাকে, আর বর্ষাকালে তুলনামূলকভাবে উন্নত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, বায়ুদূষণের কারণে প্রতিবছর বিশ্বে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। এসব মৃত্যুর প্রধান কারণ হলো স্ট্রোক, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসকষ্ট (সিওপিডি), ফুসফুসের ক্যান্সার এবং শ্বাসযন্ত্রের তীব্র সংক্রমণ।

মন্তব্য

সারা দেশ
Strengthen security in the capital on the occasion of Rath Yatra

রথযাত্রা উপলক্ষে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার

রথযাত্রা উপলক্ষে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার

আগামীকাল (২৭ জুন) হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ‘রথযাত্রা’ উপলক্ষে রাজধানীজুড়ে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

উৎসবের শান্তিপূর্ণ আয়োজন নিশ্চিত করতে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল, সোয়াট, গোয়েন্দা সংস্থা ও বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে।

ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার এস এম সাজ্জাত আলী জানিয়েছেন, ‘রথযাত্রা যেন সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও নির্বিঘ্নভাবে উদ্‌যাপন করা যায়, সে লক্ষ্যে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

২৭ জুনের রথযাত্রা ও ৫ জুলাই পালিতব্য ‘উল্টো রথযাত্রা’ উপলক্ষে আয়োজিত এক সমন্বয় সভায় তিনি এ কথা বলেন।

সভায় জানানো হয়, নিরাপত্তা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে নগরজুড়ে বসানো হবে বিপুল সংখ্যক সিসিটিভি ক্যামেরা। মোতায়েন থাকবে ডিবি, সোয়াট, বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ও ট্র্যাফিক পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। ডিবির একটি অংশ থাকবে সাদা পোশাকে, যারা গোটা আয়োজন পর্যবেক্ষণে রাখবে।

বাংলাদেশে রথযাত্রা মূলত জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার মূর্তি নিয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা হিসেবে পালিত হয়।

রাজধানীর স্বামীবাগ আশ্রম থেকে ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) মূল রথযাত্রা অনুষ্ঠান আয়োজন করছে। এর পাশাপাশি শহরের রামসীতা মন্দির, শাঁখারীবাজার ও জগন্নাথ জিউ মন্দিরসহ বিভিন্ন স্থানে এই উৎসবের আয়োজন করা হবে।

ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, ‘ঢাকায় রথযাত্রা একটি বড় শোভাযাত্রা। তাই সবার সতর্ক থাকা জরুরি।’

তিনি রথযাত্রা আয়োজকদের নির্ধারিত সময়ে শোভাযাত্রা শুরু ও শেষ করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘সব ধর্মীয় উৎসবে আমরা নিরবচ্ছিন্ন নিরাপত্তা দিয়ে থাকি। সম্মিলিতভাবে কাজ করলে এই আয়োজনও সফল হবে।’

রথযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে যে, আজান ও নামাজের সময় লাউড স্পিকার ব্যবহার না করা, নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা, ব্যাগ বা প্যাকেট বহন না করা ও সন্দেহজনক কিছু লক্ষ্য করলে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশকে জানানো।

ডিএমপি’র যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপারেশনস) মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ সমন্বয় সভায় পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনার মাধ্যমে সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিকল্পনা তুলে ধরেন।

সভায় উপস্থিত ছিলেন- ডিএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ডিজিএফআই, এনএসআই, এসবি, দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি ও রথযাত্রা উদ্‌যাপন কমিটির নেতারা।

মন্তব্য

সারা দেশ
Legal assistance in 1 lakh 20 thousand 5 cases at government costs

সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা

সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা

জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থা (লিগ্যাল এইড)-এর মাধ্যমে সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

২০০৯ সাল থেকে ২০২৫ সালের মে মাস পর্যন্ত লিগ্যাল এইড-এর মাধ্যমে আইনি সহায়তার বিস্তারিত তথ্য এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিগ্যাল এইড-এ মে-২০২৫ পর্যন্ত ১২ লাখ ২৬ হাজার ১৯ জনকে আইনি সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সংস্থাটির অধীনে সরকারি খরচায় এই সময়ের মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমে ২৯ হাজার ১৬৮ জন, দেশের ৬৪ জেলার লিগ্যাল এইড অফিসের ৯ লাখ ৭৮ হাজার ৯৯২ জন এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম শ্রমিক আইনি সহায়তা সেলের মাধ্যমে ২৯ হাজার ৩৩১ জনকে আইনি সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

সরকারি আইনি সহায়তায় জাতীয় হেল্প লাইন কল সেন্টারের (টোল ফ্রি- ১৬৪৩০) মাধ্যমে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৫২৮ জনকে সেবা দেয়া হয়।

দেশে আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইনের’ অধীনে সরকারি খরচায় এ সেবা দেওয়া হয়। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের অধীনে জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

মন্তব্য

সারা দেশ
Mobile trader for alleged looting of goods from the shop in Mymensingh

ময়মনসিংহে দোকান থেকে মালামাল লুটের অভিযোগে মামলা মোবাইল ব্যবসায়ীর

ময়মনসিংহে দোকান থেকে মালামাল লুটের অভিযোগে মামলা মোবাইল ব্যবসায়ীর

ময়মনসিংহ শহরের একটি মোবাইলের দোকান থেকে সম্প্রতি মালামাল লুটের ঘটনায় মামলা করেছেন একজন ব্যবসায়ী।

কোতোয়ালি মডেল থানা মঙ্গলবার (২৪ জুন) রাতে মামলাটি গ্রহণ করে।

গত ২০ জুন মালামাল লুটের ঘটনার পর মামলা করতে গেলেও শুরুতে পুলিশ তা গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ করেন আতিকুর রহমান খান।

এ ব্যবসায়ীর ভাষ্য, হারুন টাওয়ার নামের যে মার্কেটে তার দোকান, সেখানকার মালিক গোলাম আম্বিয়া হারুনের প্রভাবে এতদিন মামলা নেয়নি কোতোয়ালি মডেল থানা।

কী আছে মামলার এজাহারে

আতিকুর রহমান খান কোতোয়ালি মডেল থানায় মার্কেট মালিক হারুনসহ ১০ থেকে ১২ জনের নামে মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আতিকুর ২০০৬ সালের এপ্রিল থেকে ময়মনসিংহ শহরের ৭ নম্বর সি কে ঘোষ রোডে হারুন টাওয়ারের নিচ তলায় ‘সাঈম টেলিকম’ নামের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন। তিনি আট লাখ টাকায় ৫ নম্বর দোকানটির পজেশন কেনেন। এ ছাড়া চুক্তির শর্ত অনুযায়ী নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করেন।

এতে বলা হয়, ১৮ জুন মার্কেট মালিক হারুন জানান, ১৯ জুন হারুন টাওয়ারের নিচতলার সব দোকানপাট বন্ধ থাকবে। সে কথা অনুযায়ী তিনি দোকানটি বন্ধ রাখেন। পরবর্তী সময়ে ১৯ জুন তিনি জানতে পারেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ দিয়ে মার্কেটে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা হচ্ছে। এ খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে তিনি মার্কেটে গিয়ে হারুনের দেখানো মতে ১৩টি দোকানের উচ্ছেদ কার্যক্রম শুরু দেখেন।

ব্যবসায়ীর এজাহারে উল্লেখ করা হয়, উচ্ছেদের বিষয়ে হারুনের সঙ্গে কথা বললে তাকে জানানো হয়, যারা নিয়মিত ভাড়া দিচ্ছেন, তাদের দোকান উচ্ছেদ করা হবে না এবং তিনি যেন বাড়িতে চলে যান। সে কথা অনুযায়ী তিনি বাড়িতে চলে যান, কিন্তু পরের দিন ২০ জুন মাগরিবের নামাজের পর তিনি খবর পান, হারুনসহ অভিযুক্তরা তার দোকানের সব মালামাল নিয়ে যাচ্ছেন। এ খবরের ভিত্তিতে তিনি মার্কেটের সামনে গিয়ে মালামাল নিয়ে যেতে দেখেন।

তার অভিযোগ, মার্কেটের সামনের কলাপসিবল গেটের তালা বন্ধ করে মালামাল নিয়ে যাওয়ার সময় বাইরে থেকে ডাকাডাকি করলেও কর্ণপাত করেননি অভিযুক্তরা। তারা গেটও খোলেননি। এ ছাড়া অভিযুক্তরা দোকান মালিককে দেশীয় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চলে যেতে বলেন।

আতিকুর রহমান খান উল্লেখ করেন, ২০ জুন বিকাল ৩টা থেকে তার দোকানের শাটার, সাইনবোর্ড ও আসবাবপত্র ভাঙচুর শুরু করে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রকাশ্যে মালামাল নিয়ে যান অভিযুক্তরা। এসব পরিস্থিতি দেখে তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ও অসুস্থ হয়ে পড়েন।

দোকান থেকে মোবাইল, এক্সেসরিজ, আসবাবপত্রসহ মোট ৮৬ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫৩ টাকার মালামাল চুরির অভিযোগ করেন স্বত্বাধিকারী আতিকুর রহমান খান।

এ ছাড়া হারুনসহ অন্যরা দোকান ভাড়া পরিশোধের রসিদ, তিনটি ব্যাংকের চেকবই, বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে ব্যবসায়িক চুক্তিপত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে যান বলে অভিযোগ করেন এ ব্যবাসয়ী।

জানতে চাইলে হারুন টাওয়ারের মালিক গোলাম আম্বিয়া হারুন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কি না, তা আমার জানা নেই। আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তোলা হয়েছে।’

এ বিষয়ে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ শিবিরুল ইসলাম বলেন, ‘ওই ঘটনার কথা শুনেছি। একটি মামলা হয়েছে। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

মন্তব্য

ভারতীয় নাগরিককে জুলাই যোদ্ধা বানিয়ে অপপ্রচার

ভারতীয় নাগরিককে জুলাই যোদ্ধা বানিয়ে অপপ্রচার

ভারতীয় নাগরিককে জুলাই যোদ্ধা বানিয়ে অপপ্রচার শনাক্ত করেছে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি)’র ফ্যাক্ট চেক ও মিডিয়া রিসার্চ টিম বাংলাফ্যাক্ট।

বাংলাফ্যাক্ট অনুসন্ধানে শনাক্ত হয় যে, ভারতীয় নাগরিককে জুলাই যোদ্ধা বানিয়ে অপপ্রচার করা হয়েছে।

ফ্যাক্টচেক করে দেখা যায় যে, বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওটিতে হুইল চেয়ারে বসা এই ব্যক্তি কোনো জুলাই যোদ্ধা নন। রোগীর ছদ্মবেশে থাকা ওই ব্যক্তি একজন ভারতীয় নাগরিক। তার নাম নজরুল হক।

গত ১৭ মার্চ ভারতের কলকাতা থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসেন রোগীর ছদ্মবেশে থাকা নজরুল হক নামের এক ভারতীয় নাগরিক। সে সময় তার কাছ থেকে মদ ও কসমেটিকস উদ্ধার করা হয়।

সাম্প্রতিক সময়ে ওই ঘটনার ভিডিওকে আহত জুলাই যোদ্ধার কাছ থেকে এয়ারপোর্টে মদ উদ্ধারের ঘটনার ভিডিও দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অপপ্রচার চালানো হয়েছে।

বাংলাদেশে চলমান গুজব, ভুয়া খবর, অপতথ্য প্রতিরোধ ও জনগণের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়ায় দায়িত্ব পালন করছে বাংলাফ্যাক্ট।

মন্তব্য

p
উপরে