× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

সারা দেশ
আলীগ নেতার বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি
google_news print-icon

আ. লীগ নেতার বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি

আ-লীগ-নেতার-বাড়ি-লক্ষ্য-করে-গুলি
সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের। ছবি: নিউজবাংলা
এসআই অপূর্ব দত্ত বলেন, ‘ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলতেছেন, এখানে কে বা কারা এসে গুলি করছে। আমরাও দেখলাম জানালার গ্লাস ওই রকম ভাঙা। জানালার দুই জায়গায় ছিদ্র আছে। আবার একটু গুলির মতো পিতল সদৃশ বস্তু পাওয়া গেছে।’

ঢাকার সাভারে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের এক নেতার বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ভুক্তভোগী বিরুলিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে তার বাড়িতে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা।

এদের মধ্যে দুইজনকে তিনি চিনতে পেরেছেন। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ওই নেতার বাড়িতে গুলি করার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও বিস্তারিত জানাতে পারেনি।

শনিবার রাতে এই সংবাদ লেখা পর্যন্ত পুলিশ আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল কাদেরের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে তদন্ত করছিল বলে জানা গেছে।

এর আগে রাত ১০টার দিকে আব্দুল কাদেরের বাড়ির জানালায় দুই রাউন্ড গুলি করা হয়।

আব্দুল কাদের নিউজবাংলাকে বলেন, ‘রাইতে গেট লাগাইয়া ঘরের ভিতরে আছি। অরা বাড়ির পিছন দিক দিয়া আইসা সরাসরি জানলার মইদ্দে দুই রাউন্ড গুলি করছে। জানলা দিয়া দেখছি, লোকও ঠিক (চিনতে) পাইছি। সাভার থানার পুলিশ ও ফাঁড়ির ইনচার্জসহ ওনারা ছয়-সাতজন আসছে। গুলির চিহ্নও আছে এবং গুলির মাথার অংশটাও পুলিশ পাইছে। অরা পাঁচজন ছিল। দুই জনরে চিনছি। কিন্তু বাকিদের চিনি নাই।’

কী কারণে বাড়িতে গুলি করেছে এমন প্রশ্নে বলেন, ‘কী কারণে অহন অরা তো দুর্বৃত্তকারী অরা জানে। আমি তো কোনো কারণ জানি না। আমার সঙ্গে কিছুদিন আগে ঝগড়া হইছিল রাস্তায়ও অ্যাটাক করছিল। এই শুক্রবারের আগের শুক্রবারের ঘটনা। এটা আমাদের ফাঁড়ির ইনচার্জও জানেন। আমি ২৬ মে অভিযোগও করছিলাম।’

ঘটনাস্থল পরিদর্শকারী সাভার মডেল থানার এসআই অপূর্ব দত্ত নিউজবাংলাকে বলেন, ‌‘এইটা ভাই এখনও শিওর না। আমরা এখনও ওখানে আছি, খোঁজখবর নিতেছি।

‘ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলতেছেন, এখানে কে বা কারা এসে গুলি করছে। আমরাও দেখলাম জানালার গ্লাস ওই রকম ভাঙা। জানালার দুইটা জায়গায় ছিদ্র আছে। আবার একটু গুলির মতো পিতল সদৃশ বস্তু পাওয়া গেছে।’

আরও পড়ুন:
হাজারীবাগে জমি নিয়ে বিরোধে গুলিবিদ্ধ ১
ঘরে ঢুকে বাবা-ছেলেকে দুর্বৃত্তদের গুলি
ফ্লোরিডায় বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত ২
চিকিৎসক দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, সিসিটিভিতে ধরা
ক্যালিফোর্নিয়ায় গুলিতে নিহত ৮

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সারা দেশ
How many tons went to the first shipment to export hilsa to India

ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু, প্রথম চালানে গেল কত টন

ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু, প্রথম চালানে গেল কত টন

আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩৭টি প্রতিষ্ঠানকে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত একটার দিকে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে সাতটি ট্রাকে ইলিশ পাঠানো হয়। ৩৭ দশমিক ৪৬ মেট্রিক টন ইলিশ নিয়ে ট্রাকগুলো ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামীম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বন্দর সূত্রে জানা যায়, ভারতের কলকাতার ৫টি প্রতিষ্ঠান ইলিশ আমদানি করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ন্যাশনাল ট্রেডিং, এফএনএস ফিশ, জয় শান্তসী, মা ইন্টারন্যাশনাল ও আর জে ইন্টারন্যাশনাল। বাংলাদেশ থেকে ইলিশ রপ্তানি করেছে সততা ফিশ, স্বর্ণালি এন্টারপ্রাইজ, তানিশা এন্টারপ্রাইজ, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ ও লাকী ট্রেডিং নামের প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ সরকার আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩৭টি প্রতিষ্ঠানকে ভারতে মোট এক হাজার ২০০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।

এর মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠান রপ্তানি করতে পারবে ৫০ টন ইলিশ, ২৫টি প্রতিষ্ঠান ৩০ টন করে (৭৫০ টন), ৯টি প্রতিষ্ঠান ৪০ টন করে (৩৬০ টন) এবং দুটি প্রতিষ্ঠান ২০ টন করে (৪০ টন) ইলিশ ভারতে রপ্তানি করতে পারবে।

বেনাপোল মৎস্য কোয়ারেন্টিন কর্মকর্তা সজীব সাহা বলেন, ‘প্রতিকেজি ইলিশের রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলারআগামী ৫ অক্টোবরের মধ্যে রপ্তানি শেষ করার নির্দেশনা রয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের।’

মন্তব্য

সারা দেশ
At least 5 Sudanese refugees died by boat on the coast of Libya

লিবিয়ার উপকূলে নৌকায় আগুন, অন্তত ৫০ সুদানি শরণার্থীর মৃত্যু

লিবিয়ার উপকূলে নৌকায় আগুন, অন্তত ৫০ সুদানি শরণার্থীর মৃত্যু

লিবিয়ার উপকূলে সুদানি শরণার্থীবাহী একটি নৌকায় আগুন লাগার ঘটনায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) জানায়, ওই দুর্ঘটনার সময় নৌকাটিতে ৭৫ জন শরণার্থী ছিলেন।

মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

আইওএম জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া ২৪ জনকে চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটি এক্স-এ পোস্ট করে বলেছে, সমুদ্রপথে এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঠেকাতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।

এর আগেও সমুদ্রপথে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। গত মাসে ইয়েমেন উপকূলে একটি নৌকা ডুবে অন্তত ৬৮ শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃত্যু হয়, নিখোঁজ হয় আরও অনেকে।

আইওএম-এর তথ্য অনুযায়ী, শুধু গত বছরই ভূমধ্যসাগরে ২ হাজার ৪৫২ অভিবাসী বা শরণার্থী প্রাণ হারিয়েছেন অথবা নিখোঁজ হয়েছেন। বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী সমুদ্রপথগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।

২০১১ সালে লিবিয়ার সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর থেকে দেশটি আফ্রিকা থেকে ইউরোপগামী শরণার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট রুটে পরিণত হয়েছে। গাদ্দাফির আমলে আফ্রিকার বহু মানুষ লিবিয়ায় কাজ করলেও তাঁর পতনের পর দেশটিতে বিভিন্ন মিলিশিয়া গোষ্ঠীর সংঘাতে স্থিতিশীলতা নষ্ট হয়।

গত আগস্টে ইতালির লাম্পেদুসা দ্বীপের কাছে দুটি নৌকা ডুবে অন্তত ২৭ জনের মৃত্যু হয়। তার আগে জুন মাসে লিবিয়া উপকূলে দুটি জাহাজডুবিতে অন্তত ৬০ জনের মৃত্যু হয় বা নিখোঁজ হন।

মানবাধিকার সংস্থা ও জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা বলছে, লিবিয়ায় আটক শরণার্থী ও অভিবাসীরা নিয়মিতভাবে নির্যাতন, ধর্ষণ ও অর্থ আদায়ের শিকার হচ্ছেন।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন অভিবাসন ঠেকাতে লিবিয়ার কোস্টগার্ডকে সরঞ্জাম ও অর্থসহায়তা দিয়েছে। কিন্তু ওই কোস্টগার্ডের সঙ্গে নির্যাতন ও অপরাধে জড়িত মিলিশিয়ার সম্পর্ক থাকার অভিযোগ উঠেছে।

এনজিওগুলো বলছে, সরকারি সার্চ অ্যান্ড রেসকিউ কার্যক্রম কমিয়ে দেওয়ায় এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলোর কার্যক্রম সীমিত করায় ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়া অভিবাসীদের জীবন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ফলে যুদ্ধ, সংঘাত ও নির্যাতন থেকে পালিয়ে আসা বহু মানুষ লিবিয়ায় আটকে পড়ছেন এবং অমানবিক অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন।

মন্তব্য

সারা দেশ
Administrator is the final sitting of the decision to unite five banks

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

সমস্যাগ্রস্ত শরিয়াভিত্তিক বেসরকারি পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বিশেষ বোর্ড সভা শেষে এ তথ্য জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান। সভায় গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ড সদস্যরা।

সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র জানান, সমস্যাগ্রস্ত শরিয়াভিত্তিক বেসরকারি পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ‘ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ’ অনুযায়ী পরিচালিত এই মার্জার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। পুরো প্রক্রিয়া শেষ হতে সময় লাগবে দুই বছর। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে শিগগিরই কার্যক্রম শুরু হচ্ছে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, এই একীভূতকরণ প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য পাঁচ সদস্যের একটি প্রশাসক টিম গঠন করা হবে। তবে ব্যাংকের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা করবেন বর্তমান ব্যবস্থাপনা টিম। প্রতিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাদের পদে বহাল থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ব্যাংকগুলোর পর্ষদ (বোর্ড) বাতিল করা হবে না। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা ধীরে ধীরে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। প্রশাসক টিম নিয়মিত তাদের কার্যক্রমের অগ্রগতি ও আপডেট বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত টিমকে জানাবে।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংককে একীভূত করে গঠন করা হবে একটি নতুন রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক, যার সম্ভাব্য নাম হবে ‘ইউনাইটেড ইসলামী ব্যাংক’। নতুন এ ব্যাংকটির জন্য লাইসেন্স ইস্যু করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মন্তব্য

সারা দেশ
Legal measures excluding the July Fighter List when proven fake Ministry of Liberation War

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গেজেট প্রকাশ এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. এনায়েত হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি পরিলক্ষিত হয়েছে যে, কিছু কিছু গণমাধ্যমে ভুয়া জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধা শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে। ওই সংবাদগুলোর প্রতি মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের গেজেট প্রকাশ এবং ভাতাসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হতে জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের এম.আই.এস ভুক্ত যে তালিকা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে ইতোমধ্যে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

জুলাই শহীদ এবং জুলাই যোদ্ধার তালিকায় যে সকল ভূয়া জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল তাদের নাম যাচাই বাছাই করে তালিকা থেকে বাদ দিয়ে ইতোমধ্যে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে এবং এ প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।

এছাড়াও গণমাধ্যমে যে সকল ভুয়া জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের নাম প্রকাশিত হয়েছে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর তা পুনরায় যাচাই-বাছাই করছে।

কোনো প্রকার ভুয়া প্রমাণিত হলে তাদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গেজেট প্রকাশ এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়নে মন্ত্রণালয় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

সারা দেশ
Legal measures excluding the July Fighter List when proven fake Ministry of Liberation War

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়

ভুয়া প্রমাণিত হলে জুলাই যোদ্ধাদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গেজেট প্রকাশ এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। গতকাল মঙ্গলবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. এনায়েত হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি পরিলক্ষিত হয়েছে যে, কিছু কিছু গণমাধ্যমে ভুয়া জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধা শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেছে। ওই সংবাদগুলোর প্রতি মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের গেজেট প্রকাশ এবং ভাতাসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হতে জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের এম.আই.এস ভুক্ত যে তালিকা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে ইতোমধ্যে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

জুলাই শহীদ এবং জুলাই যোদ্ধার তালিকায় যে সকল ভূয়া জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল তাদের নাম যাচাই বাছাই করে তালিকা থেকে বাদ দিয়ে ইতোমধ্যে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে এবং এ প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।

এছাড়াও গণমাধ্যমে যে সকল ভুয়া জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের নাম প্রকাশিত হয়েছে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর তা পুনরায় যাচাই-বাছাই করছে।

কোনো প্রকার ভুয়া প্রমাণিত হলে তাদের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে গেজেট প্রকাশ এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জুলাই শহীদ ও জুলাই যোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়নে মন্ত্রণালয় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য

সারা দেশ
EC officials seek the responsibility of the Returning Officer to make a fair election

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব চান ইসির কর্মকর্তারা

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব চান ইসির কর্মকর্তারা

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করতে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব চান নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তারা। গতকাল মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি জানানো হয়। বাংলাদেশ ইলেকশন কমিশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মনির হোসেন জানান, ২৭ সেপ্টেম্বর এ সংক্রান্ত বিভিন্ন দাবি নিয়ে নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত হবে সারা দেশের নির্বাচন কর্মকর্তাদের সম্মেলন।

তিনি আরো বলেন, অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে কমিশনকে সুপারিশ দেওয়া হয়েছে।

কমিশন তা আমলে নিয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকেও ভালো নির্বাচনের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে তিনটি দাবির পাশাপাশি সুন্দর নির্বাচন আয়োজনে কমিশনকে বেশ কিছু পরামর্শও দেওয়া হয়।

কর্মকর্তাদের সুপারিশগুলোর মধ্যে আরো আছে—পদ সৃজন, আপগ্রেডেশন এবং প্রয়োজনীয় লজিস্টিকসহ প্রস্তাবিত অর্গানোগ্রাম অনুমোদনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ; জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩ বাতিল করে জাতীয় পরিচয়পত্র কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনের কাছে ন্যস্তকরণ।

এ সময় অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মতিয়ুর রহমান, উপজেলা, থানা ও সমমান ইলেকশন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক আশফাকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

ভারতে গণবিক্ষোভের আশঙ্কা

ভারতে গণবিক্ষোভের আশঙ্কা

দক্ষিণ এশিয়ার তিনটি প্রতিবেশী দেশ—শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও নেপালে তরুণদের নেতৃত্বে গণবিক্ষোভের মুখে সরকার পতনের ঘটনায় ভারতের নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার বেশ উদ্বিগ্ন। এই ধরনের আন্দোলনের আশঙ্কায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ভারতে ১৯৭৪ সালের পর যত আন্দোলন হয়েছে, তার ইতিহাস, কার্যকারণ এবং গতিপ্রকৃতি নিয়ে গবেষণার নির্দেশ দিয়েছেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভবিষ্যতে ‘স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর ব্যাপক আন্দোলন’ ঠেকানোর পদক্ষেপ হিসেবে অমিত শাহ ভারতের পুলিশ গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যুরোকে (বিপিআরঅ্যান্ডডি) একটি ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপি’ তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন।

এই কাজের জন্য বিপিআরঅ্যান্ডডি-কে ভারতের স্বাধীনতার পর, বিশেষ করে ১৯৭৪ সালের পরে সংঘটিত সব আন্দোলন নিয়ে গভীরভাবে অধ্যয়ন করতে বলা হয়েছে। এর মাধ্যমে আন্দোলনের কারণ, ‘আর্থিক দিক’, ‘চূড়ান্ত ফলাফল’ এবং ‘পর্দার অন্তরালের ক্রীড়নকদের’ বিশ্লেষণ করা হবে। গত জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে নয়াদিল্লিতে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (আইবি) আয়োজনে দুদিনব্যাপী ‘ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্র্যাটেজিস কনফারেন্স-২০২৫’-এ অমিত শাহ এই নির্দেশনা দেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জ্যেষ্ঠ ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছেন, ‘বিপিআরঅ্যান্ডডি-কে বিশেষভাবে বলা হয়েছে এসব আন্দোলনের কারণ, ধরন এবং ফলাফল বিশ্লেষণ করতে, যাতে পেছনের খেলোয়াড়দের চিহ্নিত করা যায়। এর মাধ্যমে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর তৈরি করে ভবিষ্যতে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী দ্বারা সংগঠিত বড় আন্দোলন রোধ করা সম্ভব হবে।’

শাহের এই নির্দেশনার পর, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিপিআরঅ্যান্ডডি-এর একটি দল গঠন করা হচ্ছে, যা রাজ্য পুলিশ বিভাগগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করবে। এর মধ্যে পুরোনো মামলার নথিপত্র এবং সেসব সম্পর্কে ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্টের (সিআইডি) প্রতিবেদন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

অপর এক সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শাহ বিপিআরঅ্যান্ডডি-কে নির্দেশ দিয়েছেন যে তারা আর্থিক তদন্ত সংস্থা যেমন এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট (ইডি), ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট-ইন্ডিয়া (এফআইইউ-আইএনডি) এবং সেন্ট্রাল বোর্ড অব ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস-কে (সিবিডিটি) অন্তর্ভুক্ত করে আন্দোলনের ‘আর্থিক দিক’ বিশ্লেষণ করবে।

এছাড়া, সন্ত্রাসী অর্থায়ন নেটওয়ার্ক নির্মূল করার লক্ষ্যে, ইডি, এফআইইউ-আইএনডি এবং সিবিডিটি-কেও এসওপি তৈরি করতে বলা হয়েছে। এই সংস্থাগুলো অজানা সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক শনাক্ত করতে, তাদের সংযোগ এবং পরিকল্পনা চিহ্নিত করতে আর্থিক অনিয়ম বিশ্লেষণ করবে। আরও জানা গেছে, অমিত শাহ বিপিআরঅ্যান্ডডি-কে রাজ্য পুলিশ বিভাগগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে বিভিন্ন ধর্মীয় সমাবেশ নিয়ে একটি গবেষণা পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে ‘পদদলিত হয়ে মৃত্যুর’ মতো বিষয়গুলো বোঝা যায়। এর ভিত্তিতে সমাবেশ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণের এসওপি তৈরি করা হবে।

সূত্র আরও জানিয়েছে যে, অমিত শাহ ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ), বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ) এবং নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোকে (এনসিবি) আলাদা কৌশল তৈরি করতে বলেছেন। এই এসওপি খালিস্তানি উগ্রবাদ এবং পাঞ্জাবে সাধারণ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় প্রযোজ্য হবে।

এ বিষয়ে অপর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে এমন একটি দল গঠন করতে হবে, যারা পাঞ্জাব সংক্রান্ত বিষয়গুলোর পটভূমি ভালোভাবে জানেন। যাতে বিভিন্ন সমস্যার মোকাবিলায় ভিন্ন ধরনের কৌশল তৈরি করা যায়।’ তিনি আরও বলেন, এনআইএ-এর উচিত সন্ত্রাস-অপরাধ সংযোগের দেশীয় দিকগুলো ভেঙে ফেলার জন্য নতুন, উদ্ভাবনী কৌশল তৈরি করা, যার মধ্যে জেল থেকে নেটওয়ার্ক পরিচালনা প্রতিহত করতে সেই অপরাধীদের অন্য জেলাগুলোতে স্থানান্তর করাও অন্তর্ভুক্ত।

মন্তব্য

p
উপরে