× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

সারা দেশ
ঝুট ব্যবসার জেরে ইউপি সদস্য ও যুবলীগের কর্মীদের সংঘর্ষ
google_news print-icon

ঝুট ব্যবসার জেরে সংঘর্ষ: মসজিদে ‘ডাকাত পড়ার’ ডাক

ঝুট-ব্যবসার-জেরে-সংঘর্ষ-মসজিদে-ডাকাত-পড়ার-ডাক-
আশুলিয়ায় সংঘর্ষের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে নেয়া ছবি। নিউজবাংলা
আশুলিয়ার ভাদাইল এলাকায় মঙ্গলবার সকালে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানান থানার পরিদর্শক মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম। তিনি বলেন, ঝুট ব্যবসা নিয়ে আধিপত্য বিস্তারের জেরে থানা যুবলীগের আহ্বায়ক কবির হোসেন সরকার ও স্থানীয় ইউপি সদস্য সাদেক ভূঁইয়ার কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় ঝুট ব্যবসা নিয়ে বিরোধের জেরে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্য ও স্থানীয় যুবলীগ কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় এলাকার একটি মসজিদের মাইকে ‘ডাকাত পড়ার’ ঘোষণা দিয়ে এলাকাবাসীকে জড়ো করার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।

সংঘর্ষে দুই পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হন, ভাঙচুর করা হয়েছে বেশ কিছু মোটরসাইকেল।

আশুলিয়ার ভাদাইল এলাকায় মঙ্গবার সকাল ৯টার দিকে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানান আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ঝুট ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আশুলিয়া থানা যুবলীগের আহ্বায়ক কবির হোসেন সরকার ও স্থানীয় ইউপি সদস্য সাদেক ভূঁইয়ার মধ্যে বিরোধ ছিল। এর জেরে সকালে তাদের কর্মী-সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে গোলাগুলির অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনার পর ইউপি সদস্য সাদেকের ছেলে মনির ভুঁইয়াকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এমদাদুল হক।

ঝুট ব্যবসার জেরে সংঘর্ষ: মসজিদে ‘ডাকাত পড়ার’ ডাক
সংঘর্ষের পর ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল। ছবি: নিউজবাংলা

সংঘর্ষের বিষয়ে ইউপি সদস্য সাদেকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। কথা বলা গেছে যুবলীগ নেতা কবিরের সঙ্গে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘ইপিজেডের এক্সপেরিয়েন্স ফ্যাক্টরিতে আমার বৈধ ব্যবসা। কাইলকাও আমার ফ্যাক্টরির লেবার বাইর কইরা দিছে ওর (ইউপি সদস্যের) ছেলে।

‘আইজ সকালে আমার ম্যানেজার ৮-১০ জন পোলাপান নিয়া ফ্যাক্টরিতে ভাদাইলের রাস্তা দিয়া রপ্তানি যাইবার লইছিল। পিছন দিক দিয়া ওরা হামলা করছে। দুইজনকে কুপায় আহত করছে। তারা নারী ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি আছে।’

সংঘর্ষের সময়ের ঘটনাস্থলের একটি বাড়ির বাইরের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ পান নিউজবাংলার প্রতিবেদক। তাতে দেখা যায়, কয়েকটি মোটরসাইকেলে করে বেশ কয়েকজন ব্যক্তি ওই এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা করে একটি দল। ভাঙচুর করা হয় মোটরসাইকেল।

ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে দেখা যায় কয়েকজনকে। ওই ফুটেজে ঘটনাস্থলে সাদেককে দেখা যায় মোবাইল ফোনে কারও সঙ্গে কথা বলতে।

আটক হওয়ার আগে নিউজবাংলার সঙ্গে কথা হয় ইউপি সদস্য সাদেকের ছেলে মনির ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি জানান যুবলীগ নেতা কবিরের লোকজন তার ওপর হামলা করতে এলাকায় আসে। তখন এলাকায় পারিবারিক মসজিদ থেকে ‘ডাকাত পড়েছে’ বলে ঘোষণা দেয়া হয়।

ঘটনার বর্ননা দিয়ে মনির বলেন, ‘ঢাকা ইপিজেড জোনের ভিতরে আমার ওয়েস্টেজ ব্যবসা মূলত। আজকে সকাল বেলা আমার দুইজন কর্মী ওয়েস্টেজ ভরার জন্য ইপিজেডের গেটে যায়। ওই জায়গায় কবির সরকারের লোকজন চরাও হইয়া আমার ছেলেদের উপর আক্রমণ করছে। এমনকি দা দিয়া মাথার ভিতর কোপাইছে। অনেক জখম হইয়া গেছেগা। মাজার ভিতর আর হাতেও কোপাইছে। ওই জায়গা থেকে আক্রমণ কইরা আমার বাসায় ভাদাইলে চইলা আসছে।

ঝুট ব্যবসার জেরে সংঘর্ষ: মসজিদে ‘ডাকাত পড়ার’ ডাক
সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত কয়েকটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ। ছবি: নিউজবাংলা

তিনি বলেন, ‘ইপিজেডের সামনে আমার গ্রাম। ভাদাইলে আইসা আমার বাসাতে হাঙ্গামা শুরু করছে। এমনকি চার-পাঁচ রাউন্ডের মত গুলি করছে। আর চাইটা-পাঁচটা আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। আর ওদের হাতে বড় বড় রাম দা ছিল। এমতাবস্থায় আমাদের পারিবারিক যে মসজিদ ওই মসজিদ থাইকা এলাউন্স করা হইছে যে, আমার বাসায় ডাকাত পড়ছে। আমরা আব্বা মেম্বার, যে মেম্বারের বাড়িতে ডাকাত আসছে। পরে লোকজন গ্রামবাসী আইসা আমাদের সেভ করছে। এমনকি তাদের কয়েকটা মোটরসাইকেলও গ্রামবাসী আটক কইরা রাখছে। পরে পুলিশ আইসা এগুলা নিয়া গেছে আর দুইটা গুলির খোসাও নিছে।’

স্থানীয় বাসিন্দা মো. রিয়াজ বলেন, ‘সকালে মাইকে ডাকাত পড়েছে ঘোষণা শুনে আমার ঘুম ভাঙে। তখন ছুটে বাসার সামনে রাস্তায় গিয়ে দেখি অনেকগুলো মোটরসাইকেল ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। তবে এলাকার কেউ মারামারি করেনি।’

স্থানীয় হাজী আমির উদ্দিন প্লাজার দোকানি দিশা চাকমা বলেন, ‘সকালে দোকান খোলার পরই হঠাৎ মারামারি শুরু হয়। পরে আতঙ্কে দোকান বন্ধ করে বাসায় চলে যাই।’

ঝুট ব্যবসার জেরে সংঘর্ষ: মসজিদে ‘ডাকাত পড়ার’ ডাক
পুলিশের পিকআপ ভ্যানে তুলে নেয়া হচ্ছে ভাঙচুর হওয়া মোটরসাইকেল। ছবি: নিউজবাংলা

এলাকার আরেক বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘মসজিদের মাইকে মেম্বার ভূঁইয়ার বাড়িতে ডাকাত পড়ছে শুইনা আমি আসছি। আইসা দেখি অনেকগুলা মোটরসাইকেল ভাঙা পইরা রইছে। তবে কারা ভাঙছে আমি দেখি নাই। এলাকার লোকজন মাইকে ডাকাত পরার কথা শুইনা আসলেও কেউ মারামারি করে নাই।’

সংঘর্ষ শুরুর কিছুক্ষণ পর পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয় ও ভাঙচুর করা মোটরসাইকেলগুলো পিকআপ ভ্যানে করে নিয়ে যায়।

সংঘর্ষ শুরুর কিছুক্ষণ পর পুলিশ সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। ভাঙচুর করা মোটরসাইকেলগুলো পিকআপ ভ্যানে করে নিয়ে যায় তারা।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনি সরঞ্জামবাহী ভটভটি ও ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১
সংঘর্ষে যুবক নিহত, ১৫ বাড়িঘর ভাঙচুর
মেঘনায় সংঘর্ষ: ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে জব্দ দেশীয় অস্ত্র
সোনারগাঁওয়ে সংঘর্ষের পর ১ জনের মৃত্যু
কুমিল্লায় আধিপত্য বিস্তারে সংঘর্ষ, নারীকে কুপিয়ে হত্যা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সারা দেশ
The 8th death anniversary of national poet Kazi Nazrul Islam is celebrated in Faridpur

ফরিদপুরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

ফরিদপুরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ফরিদপুর নজরুল পরিষদের আয়োজনে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর মুসলিম মিশন কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট স্বর্ণপদক প্রাপ্ত সমাজসেবক অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুস সামাদ।

ফরিদপুর নজরুল পরিষদের সভাপতি প্রফেসর মতিউর রহমানের সভাপতিত্বে

আলোচনা সভায় দৈনিক ফতেহাবাদ সম্পাদক অধ্যাপক এবিএম সাত্তার, বিশিষ্ট নজরুল গবেষক অধ্যাপক সিরাজুল হক, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের সম্পাদক সাংবাদিক মফিজ ইমাম মিলন, অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল মামুন, অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম, অধ্যাপক খালিদুজ্জামান মিঠু সহ অন্যান্যরা অংশ নেন।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ফরিদপুর নজরুল পরিষদের সম্পাদক এ্যাডভোকেট আলমগীর ভূঁইয়া।

অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ ও নজরুল সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী লিয়াকত হোসেন, কবি নীলুফার ইয়াসমিন রুবী, শরীফ মাহমুদ সোহান ও বেলায়েত হোসেন।

অনুষ্টানে বক্তরা বলেন, জাতীয় কবির সৃষ্টিকর্ম থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করে তা জীবন ব্যবস্থায় প্রতিফলিত করতে হবে। নজরুলকে নিয়ে যতটা গবেষণা হওয়া উচিত ছিল, তা এখনো হয়নি। ‘গবেষণা ও সম্প্রসারণ কেন্দ্রের মাধ্যমেও কবি নজরুলের বিভিন্ন বিষয়- বিশেষ করে যেগুলো নিয়ে এখনো গবেষণা হয়নি, সেগুলো নিয়ে গবেষণা করে আমাদের জ্ঞানভাণ্ডরে যোগ করতে হবে।’

অনুষ্ঠান শেষে কবির আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

মন্তব্য

সারা দেশ
Parents and siblings arrested in the murder of teenagers in Patuakhali

পটুয়াখালীতে কিশোরী উর্মী হত্যার ঘটনায় বাবা, মা ও ভগ্নিপতি গ্রেপ্তার

পটুয়াখালীতে কিশোরী উর্মী হত্যার ঘটনায় বাবা, মা ও ভগ্নিপতি গ্রেপ্তার

পটুয়াখালীর বাউফলে প্রেমঘটিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয় উর্মী ইসলাম (১৫) নামের এক কিশোরীকে। হত্যার অভিযোগে নিহতের বাবা, মা ও ভগ্নিপতিকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ। বুধবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি দিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নিহত কিশোরীর মা আমেনা বেগম, বাবা নজরুল বয়া‌তি ও ভগ্নিপতি কামাল হোসেন ।

বাউফল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর বাউফল থানায় প্রেস ব্রিফ করে জানান, নিহত উর্মী ইসলামের (১৫) সঙ্গে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে তার মা আমেনা বেগম (৪০), বাবা নজরুল বয়া‌তি (৪৫) ও ভগ্নিপতি কামাল হোসেন (৩২) মিলে গত ২২ আগস্ট রাত দেড়টার দিকে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে। এরপর মরদেহ গোপন করতে তারা উর্মীর লাশ কুম্ভখালী খালে ফেলে দেয়।

পরে ২৩ আগস্ট সকালে কুম্ভখালী খাল থেকে উর্মীর ম’রদে’হ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলে বাউফল থানা পুলিশের একাধিক টিম তদন্তে নামে। তদন্তে পরিবারের তিন সদস্যের সম্পৃক্ততা বেরিয়ে আসলে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা বুধবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।

প্রেস ব্রিফিং এ উপস্থিত ছিলেন বাউফল থানার ওসি আকতারুজ্জামান সরকার, বাউফল থানার ওসি (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম ও স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যম কর্মীরা।

মন্তব্য

ইকসু'র গঠনতন্ত্র প্রণয়নে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন

ইকসু'র গঠনতন্ত্র প্রণয়নে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ (ইকসু) গঠন এবং নির্বাচনের গঠনতন্ত্র বা সংবিধি প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।

বুধবার (২৭ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হক স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান ও সদস্য-সচিব হিসেবে আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামরুল হাসান দায়িত্ব পেয়েছেন।

কমিটির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ হলেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আলীনূর রহমান, দা'ওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের

অধ্যাপক ড. শহীদ মুহাম্মদ রেজওয়ান, আরবী ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহা. তোজাম্মেল হোসেন, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নজিবুল হক, আল-হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মোস্তফা আরীফ।

এছাড়া, বহিরাগত সদস্যবৃন্দ হিসেবে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. একরামুল হক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. জাফর উল্লাহ তালুকদার, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র এ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার ইমাম হোসেন সিডনী।

গঠিত কমিটির আহ্বায়ক হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি শুনেছি তবে এখনও চিঠি হাতে পাইনি। যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি হয়ে গেছে, আগামী শনিবারে বসে সবাইকে নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

মন্তব্য

সারা দেশ
Naogaons main road stuck in various complications

নানা জটিলতায় আটকে থাকা নওগাঁর প্রধান সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের উদ্যোগ

নানা জটিলতায় আটকে থাকা নওগাঁর প্রধান সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের উদ্যোগ

যানজট ও দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে অবশেষে নওগাঁ শহরের প্রধান সড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রস্তাবিত প্রকল্প আবারও গতি পাচ্ছে। দীর্ঘদিন নানা জটিলতায় আটকে থাকা এই প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

বুধবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এ বিষয়ে এক স্টেকহোল্ডার সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউওালের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক।

সভায় জানানো হয়, নওগাঁ শহরের সান্তাহার মোড় থেকে চৌমাসিয়া চত্বর পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নওগাঁ শহর যানজটমুক্ত হয়ে আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সংশ্লিষ্টরা।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্মসচিব নাজনীন ওয়ারেস, উপসচিব জাহিদুল ইসলাম, নওগাঁ সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাশেদুল হক রাসেল ও উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নূরে আলম সিদ্দিক। তাঁরা প্রকল্পের বিভিন্ন ধাপ, করণীয় ও সম্ভাব্য সুফল নিয়ে আলোচনা করেন।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, ‘নওগাঁ শহরের প্রধান সড়কটি দ্রুত চার লেনে উন্নীত করা হলে যানজট কমবে, শহর হবে আধুনিক। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে সকল শ্রেণিপেশার মানুষের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

প্রধান অতিথি ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, ‘চার লেন প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নওগাঁ হবে আধুনিক ও যানজটমুক্ত শহর। তিনি জানান, প্রকল্পটি অনুমোদন হয়ে খুব দ্রুত বাস্তবায়ন হবে। এজন্য সকলের সার্বিক সহযোগিতাও কামনা করেন।’

সভায় রাজনৈতিক নেতা, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, ছাত্রসমাজ, গণমাধ্যমকর্মীসহ সুধীজন উপস্থিত থেকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন।

সভা শেষে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন কমিটির সদস্যরা। এ সময় নওগাঁ সড়ক বিভাগাধীন আঞ্চলিক ও জেলা মহাসড়কের অন্যান্য উন্নয়ন কার্যক্রমও দেখা হয়।

মন্তব্য

সারা দেশ
Husband and mother in law escaped the body of the hospital

হাসপাতালে লাশ ফেলে পালালেন স্বামী ও শাশুড়ি

হাসপাতালে লাশ ফেলে পালালেন স্বামী ও শাশুড়ি

নওগাঁর বদলগাছীতে ওড়না পেচানো ফাঁস লাগানো অবস্থায় এক গৃহবধূকে উদ্ধার করা হয়। পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয় ওই গৃহবধূর।

তরকারির স্বাদ কম হওয়ায় স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও মারধর করায় অভিমানে গলায় ওড়নার ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে বলে জানা যায়।

বুধবার ২৭ আগষ্ট সকালে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের জগদ্বীশপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

নিহতের নাম ঝর্ণা খাতুন (২৫)। তিনি জগদ্বীশপুর গ্রামের আকাশ হোসেনের স্ত্রী। এঘটনায় স্বামী আকাশ পলাতক রয়েছে। তাদের ঘরে ৪-৫ বছরের দুটি জমজ ছেলে রয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার ২৬ শে আগস্ট রাত আনুমানিক ৯টার দিকে পরিবারের সবাই একসাথে রাতের খাবার খেতে বসে। কিন্তু তরকারির স্বাদ না হওয়ার কারণে স্বামী আকাশ হোসেন রেগে গিয়ে স্ত্রী ঝর্ণাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এক পর্যায়ে মারধর করে। মারধর সহ্য না করতে পেরে বুধবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে আকাশের স্ত্রী ঝর্ণা বাবার বাড়ির উদ্দেশ্যে চলে যাওয়ার চেষ্টা করলে আকাশ তার স্ত্রীকে বাবার বাড়ি যেতে না দিলে এক পর্যায়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে কথা কাটাকাটি হয়। আবারো স্ত্রীকে গালিগালাজ ও মারধর করে স্বামী আকাশ। এদিকে মারধর এবং গালাগালাজ সহ্য করতে না পেরে আকাশের স্ত্রী ঝর্ণা খাতুন এদিন সকাল সাড় ৬টার দিকে রাগ করে নিজ ঘরের ভিতর গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। এবং ওড়না পেচিয়ে ফ্যানের সাথে ফাঁস লাগায়।

ফাঁস লাগানোর বিষয়টি স্বামী আকাশ এবং ঝর্ণার শাশুড়ি পেয়ারা বেগম দেখতে পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে বাড়িতে থাকা সাবল দিয়ে ঘরের দরজা ভেঙ্গে ভিতরে প্রবেশ করে ফাঁস লাগানো অবস্থায় ওড়না কেটে নিচে নামায়। এ সময় ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন চলে আসে। সাথে সাথে ঝর্ণাকে উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য পার্শ্ববর্তী জয়পুরহাট সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সকাল ৯ টার দিকে জরুরি বিভাগের ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এই কথা শুনে ঝর্ণার স্বামী আকাশ এবং শাশুড়ি পিয়ারা বেগম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। বর্তমানে লাশ জয়পুরহাট সদর হাসপাতালে মর্গে আছে বলে জানা যায়। খবর পেয়ে বদলগাছী থানার ওসি আনিসুর রহমান, তদন্ত ওসি সাইফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।

এদিন বিকেল ৪ টার দিকে জানতে চাইলে বদলগাছী থানার ওসি আনিসুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জয়পুরহাট সদর হাসপাতালে আছে। এঘটনায় নিহতের শ্বাশুড়িকে আটক করা হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

মন্তব্য

সারা দেশ
Must maintain a peaceful environment not violence focusing on elections Sharmin S Murshid

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা নয়, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে: শারমীন এস মুরশিদ

নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা নয়, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে হবে: শারমীন এস মুরশিদ

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, "৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের কারণেই আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েছি, আর ২৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের গণতান্ত্রিক ধারা আরও সুদৃঢ় হবে। কিন্তু দীর্ঘ ১৫ বছরের দুঃশাসন এক-দুই বছরে দূর করা সম্ভব নয়। আগামী নির্বাচন আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা একটি নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছি, তাই সকলের প্রতি অনুরোধ থাকবে—নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেন কোনো ধরনের সহিংসতা না ঘটে। সহিংসতা হলে নির্বাচন প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে, গণতন্ত্র বিপন্ন হবে। একটি শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনই আমাদের মূল লক্ষ্য।"

আজ (২৭.০৮.২৬) বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার নাসিরাবাদ গ্রামে নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন এবং স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

নদীভাঙন প্রসঙ্গে শারমীন এস মুরশিদ বলেন, "মেঘনা নদীর ভাঙনে শত শত পরিবার ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও জীবিকার সহায়-সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে। মসজিদ, মাদ্রাসা ও বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হওয়ার পথে। এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রশাসনকে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।"

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি মব জাস্টিস ও সাইবার অপরাধ নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, "মব জাস্টিসের পেছনে অন্যতম বড় কারণ হলো ভুল তথ্য ছড়ানো—আর এর জন্য মোবাইল এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের অপব্যবহার দায়ী। সাইবার অপরাধ একটি নতুন চ্যালেঞ্জ, এটি সরকার একা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। তরুণ সমাজকে আইটি সেক্টরে দক্ষ হতে হবে এবং এই অপরাধ রোধে এগিয়ে আসতে হবে।"

অবৈধ বালু উত্তোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "প্রশাসনের একার পক্ষে এটি বন্ধ করা সম্ভব নয়। স্থানীয় জনগণকে বালুখেকোদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।"

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টার একান্ত সচিব তারেক মোহাম্মদ জাকারিয়া, বাংলাদেশ হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি (পূর্ব বিভাগ) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান খাঁন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক দিদারুল আলম, পুলিশ সুপার এহতেশামুল হক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আবু মোছা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মনজুর রহমান, নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাজিব চৌধুরী, সহকারী পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) পিয়াস বসাক, সহকারী কমিশনার (ভূমি) খালেদ বিন মনসুর, নবীনগর থানার ওসি শাহিনুর ইসলাম এবং নবীনগর প্রেসক্লাব সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন শান্তি।

মন্তব্য

সারা দেশ
After the imprisonment in India 4 Bangladeshi teenagers returned home

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল বাংলাদেশি ১৭ কিশোর-কিশোরি

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল বাংলাদেশি ১৭ কিশোর-কিশোরি

ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের অপরাধে তিন বছর কারাভোগ শেষে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন ১৭ জন বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরি।

বুধবার (২৭ আগষ্ট) সন্ধ্যার দিকে বেনাপোল সীমান্তের চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন তারা। কলকাতায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এসময় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন ও বিএসএফের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশের শার্শা উপজেলার এসিল্যান্ড, চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন, বিজিবি কর্মকর্তারা এবং তাদের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।

যারা দেশে ফিরেছেন তারা হলেন- মঈন খান, অবন্তি দাস, নূর আলম, হৃদয় মন্ডল, ইমরান শেখ, মেহেদী হাসান, নাহিদ মোড়ল ফয়সাল শেখ, রানা হাওলাদার, শামীমা আক্তার, শান্তা আক্তার, ইমু খাতুন মিথিলা রহমান, সাইম জমাদ্দার, কমল সর্দার ও নূরজাহান খাতুন। এরা দেশের পাবনা, গাজিপুর, গোপালগঞ্জ, কুষ্টিয়া, নরসিংদী, লক্ষিপুর, খুলনা, নড়াইল, লালমাটিয়া, বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।

বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইলিয়াস হোসেন মুন্সি জানান, দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যোগাযোগের মাধ্যমে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে ১৭ জন বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরিকে পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছেন। ফেরত আসাদের গত তিন বছর আগে ভারতীয় পুলিশ কলকাতা থেকে গ্রেফতার করে এবং পরে আদালতের নির্দেশে তাদের দেড় থেকে ৩ বছরের সাজা দেয়। সাজা শেষে তারা আজ দেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরত আসা সবাই পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন শেল্টারহোমের হেফাজতে ছিল।

মন্তব্য

p
উপরে