× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

মতামত
Digital services will make investment in the capital market easier
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকে আরও সহজ করবে ডিজিটাল সেবা

পুঁজিবাজারে-বিনিয়োগকে-আরও-সহজ-করবে-ডিজিটাল-সেবা
এনবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জোবায়েদ আল মামুন হাসান। ছবি: সংগৃহীত
বিনিয়োগকারীদের শেয়ারবাজারে স্বাচ্ছন্দ্যে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালনায় উদ্ভাবনী নানা উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছে এনবিএল সিকিউরিটিজসহ পুঁজিবাজারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। আগ্রহীরা যেন ভবিষ্যতে সহজে ও দ্রুত সময়ে বিও হিসাব খুলতে পারেন এবং মার্জিন লোন সুবিধা ও অ্যাপের মাধ্যমে দেশ বা বিদেশের যেকোনো স্থান থেকে লেনদেন করার সুযোগ উপভোগ করেন, পাশাপাশি পুঁজিবাজার সম্পর্কিত তথ্য ই-মেইলে প্রদান করতে পারেন এ জন্য কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

ধীরে ধীরে ডিজিটাল জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে মানুষ। ডিজিটাল প্রযুক্তি ও সেবা সহজলভ্য হওয়ার ফলে যেকোনো ধরনের তথ্য ও সেবা পাওয়া এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সহজ এবং কার্যকর হয়েছে।

দেশের পুঁজিবাজারও এর ব্যতিক্রম নয়। শেয়ার বাজারে ডিজিটাল সেবা হচ্ছে তথ্য ও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিনিয়োগসহ অন্যান্য আর্থিক সেবা প্রদানের ডিজিটাল ব্যবস্থা। ডিজিটাল ব্যবস্থায় বিনিয়োগকারীরা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, মোবাইল অ্যাপ এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারেন।

ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে যেকোনো স্থানে বসেই সহজেই বিনিয়োগকারীরা নিজেরা তাদের পোর্টফোলিও পরিচালনা করতে পারবেন। এ মাধ্যমে লেনদেনও সম্পন্ন হয় দ্রুত সময়ে এবং এটা একই সঙ্গে ব্যয়সাশ্রয়ী, পাশাপাশি নিশ্চিত হয় স্বচ্ছতা।

একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ইলেকট্রনিক ট্রেডিংয়ের সূচনা হয়।

এর আগে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে শেয়ার কেনাবেচা হতো। পরে ২০১৬ সালে ডিএসই ট্রেডিং অ্যাপ উন্মোচন করে। বর্তমানে ডিএসই-তে ব্যবহার করা হচ্ছে সেন্ট্রালাইজড অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ‘ফ্লেক্স টিপি।’

ডিএসইর উদ্যোগের পরে নিজেদের সেবাকে বিনিয়োগকারীর আরও কাছে নিয়ে যেতে কিছু কিছু ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অথবা তৃতীয় পক্ষের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিজেদের কার্যক্রমে উন্নত প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটাতে শুরু করেছে। তারা সেবা দিচ্ছে অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ওএমএস) অ্যাপের মাধ্যমে, যা সহজেই গুগল প্লে স্টোর অথবা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাচ্ছে।

অনেক সময় দেখা যায়, ঝামেলা মনে করে অনেক ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা থেকে বিরত থাকছেন।

তবে ডিজিটাল সেবার আওতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন বিনিয়োগকারীরা বেশি সুবিধা পাচ্ছেন। অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল ফোনেই লেনদেন সম্পন্ন করা যাচ্ছে।

সে ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীকে জেনে নিতে হবে কোন অ্যাপটি পুঁজিবাজারে লেনদেনের জন্য সবচেয়ে ভালো। পাশাপাশি বিনিয়োগকারীকে আরও কিছু বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো বিনিয়োগের উদ্দেশ্য, ঝুঁকি সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা রাখা এবং বিনিয়োগের ঝুঁকি গ্রহণে সক্ষমতা রয়েছে কি না তা জানা।

পুঁজিবাজারে লেনদেনের প্রক্রিয়া এবং ডিজিটাল সেবা সম্পর্কে বিনিয়োগকারীকে প্রথমেই জেনে নিতে হবে।

বাজারে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এ খাতে দীর্ঘদিন কাজ করছে। লেনদেন, বিনিয়োগের গতিপ্রকৃতি, সেখান থেকে লাভবান হবার উপায়, নানা নিয়মনীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারেন।

সম্প্রতি পুঁজিবাজারের প্রযুক্তিগত উন্নয়নের অংশ হিসেবে ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ওএমএস) ব্যবহারের অনুমোদন দেয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।

নিজস্ব ওএমএস ব্যবহার করে মার্জিন ঋণ ব্যবস্থাপনায় আরও দক্ষতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে। এতে বিদেশি বিনিয়োগকারীসহ নতুন বিনিয়োগকারী যুক্ত করা সম্ভব।

ডিজিটাল সুবিধা প্রচলিত হওয়ার আগে পুঁজিবাজারের গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে জানতে অনেক সময় ব্যয় করা লাগত, ব্রোকারেজ হাউস বা স্টক একচেঞ্জে সশরীরে হাজির থাকা লাগত।

ডিজিটাল মাধ্যমের সবচেয়ে বড় সুবিধাই হচ্ছে যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে লেনদেন করার সুযোগ পাবেন বিনিয়োগকারী।

সে ক্ষেত্রে এনবিএল সিকিউরিটিজসহ নানা প্রতিষ্ঠানের কথা উল্লেখ করা যায়। যারা পুঁজিবাজারের লেনদেনকে ডিজিটাল মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের হাতের নাগালে নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছে।

শিগগিরই এনবিএল সিকিউরিটিজ চালু করবে এর নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, যেন বিনিয়োগকারীরা যেকোনো স্থান থেকে অর্ডার পরিচালনা করতে পারেন।

পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি বিনিয়োগকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং তাদের সেবা প্রদানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির কল সেন্টার সেবা। প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত ভিত্তিতে আর্থিক তথ্য ও গবেষণা প্রতিবেদনের মাধ্যমে এর ডিজিটাল সেবাকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।

বিনিয়োগকারীদের শেয়ারবাজারে স্বাচ্ছন্দ্যে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালনায় উদ্ভাবনী নানা উদ্যোগ নিয়ে কাজ করছে এনবিএল সিকিউরিটিজসহ পুঁজিবাজারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। শেয়ারবাজারে আগ্রহীরা যেন ভবিষ্যতে সহজে ও দ্রুত সময়ে বিও হিসাব খুলতে পারেন এবং মার্জিন লোন সুবিধা ও অ্যাপের মাধ্যমে দেশ বা বিদেশের যেকোনো স্থান থেকে লেনদেন করার সুযোগ উপভোগ করেন, পাশাপাশি পুঁজিবাজার সম্পর্কিত তথ্য ই-মেইলে প্রদান করতে পারেন এ জন্য কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

এসব সিকিউরিটিজ প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ নিয়ে সবাইকে সচেতন করতে, তাদের আর্থিক প্রশিক্ষণে, বাজারে নতুন বিনিয়োগকারীদের অ্যাকসেস বৃদ্ধিতে এবং লেনদেন সুরক্ষিত করতেও ভূমিকা রাখছে, যা এ খাতের উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লেনদেন এবং এর মধ্য দিয়ে বিনিয়োগকারীদের আর্থিকভাবে লাভবান হওয়াই এ বিনিয়োগের কারণ।

এ ক্ষেত্রে কেবল পুঁজিবাজার বিষয়ে জ্ঞান ও দক্ষতা থাকলেই হবে না, পাশাপাশি তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক অবস্থা এবং লেনদেনের স্বচ্ছতা সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।

বাংলাদেশে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে অনেকে আগ্রহী হচ্ছেন। ডিজিটাল সেবাগুলো গ্রহণের মাধ্যমে তাদের এ কাজটি আরও সহজ ও কার্যকর হচ্ছে। বিনিয়োগ করার মধ্য দিয়ে এক দিকে যেমন বিনিয়োগকারী সফল হতে পারেন, অপরদিকে তেমনি সমৃদ্ধ হতে পারে তালিকাভুক্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দেশের অর্থনীতি।

লেখক: জোবায়েদ আল মামুন হাসান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এনবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড

আরও পড়ুন:
লভ্যাংশ না দেয়া কোম্পানিকে অডিটের পরই জরিমানা: বিএসইসি চেয়ারম্যান
‘এ’ নয় ‘বি’ ক্যাটাগরিতে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা
ডিএসইর ফিক্স সনদ পেল এনবিএল সিকিউরিটিজ
সুসময় এলেই ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়া হবে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
হেলেনিক ক্যাপিটাল মার্কেট কমিশনের সঙ্গে বিএসইসির এমওইউ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

মতামত
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

মতামত
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

মতামত
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

মতামত
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

মতামত
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

মতামত
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

মতামত
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে