ঋতুস্রাবের সময় স্যানিটারি ন্যাপকিনের বিকল্প পণ্য হিসেবে মেনস্ট্রুয়াল কাপের ব্যবহার নিয়ে ট্যাবু ভাঙতে হয়ে গেল ‘কিপিং আপ উইথ দ্যা কাপ’ নামের একটি অনলাইন ক্যাম্পেইন।
‘স্বয়ং’ ও ‘টক পিরিয়ড, বাংলাদেশ’ নামের ফেসবুকভিত্তিক সচেতনামূলক সংগঠন ফেসবুকে এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করে। ‘কিপিং আপ উইথ দ্যা কাপ’ নামের চার পর্বের ক্যাম্পেইন সিরিজের শেষ পর্বটি ছিল ‘আঙ্গুর ফল টক’। ফেসবুকে এটি প্রচার হয় রোববার রাতে।
এই পর্বে আলোচনার মূল বিষয় ছিল ঋতুস্রাবের সময় মেনস্ট্রুয়ালের কাপের ব্যবহার। এ নিয়ে প্রচলিত ভুল ধারণা ও ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতি নিয়ে কথা বলেন টক পিরিয়ড, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা আবরেশমি আনিকা চৌধুরী, স্বয়ংয়ের সদস্য ও চিকিৎসক জান্নাতুল রায়হান আইনান, প্রজেক্ট দেবী নামের আরেক সংগঠনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবরার ও বহ্নিশিখা-আনলার্ন জেন্ডার নামের আরেক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা তাসাফ্ফী হোসেন।
ক্যাম্পেইনে মেনস্টুয়াল কাপ ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাও তুলে ধরা হয়। ইনফোগ্রাফিক্সের মাধ্যমে এ সংক্রান্ত নানা তথ্য জানানো হয়।
টক পিরিয়ড, বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা আবরেশমি আনিকা চৌধুরী বলেন, ‘সঠিক মাসিক স্বাস্থ্যবিধি ব্যবস্থাপনা একটি প্রয়োজনিয়তা। আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব এমন একটা নিরাপদ পরিবেশ গড়ে তোলা, যেখানে এসব ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করা যাবে এবং সচেতনতা তৈরি হবে।’
পুলিশ হত্যা মামলার ফেরারি আসামি আরাব খান ওরফে রবিউল ইসলামকে চিনেন না বলে জানিয়েছেন পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ।
নিজ ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শনিবার এক স্ট্যাটাসে তিনি এমন দাবি করেন।
বেনজীর লিখেন, “আমি আপনাদের সবাইকে আশ্বস্ত ও সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত করতে চাই যে, ‘আরাভ ওরফে রবিউল ওরফে হৃদয়’ নামে আমি কাউকে চিনি না। আমার সাথে তার এমনকি প্রাথমিক পরিচয়ও নাই।”
তিনি আরও লিখেন, ‘আমি আমার ল’ এনফোর্সমেন্ট ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় খুনি, সন্ত্রাসী, ড্রাগ ব্যবসায়ী, চোরাকারবারি, ভেজালকারী ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি; কখনোই সখ্যতা নয়। আপনাদের অফুরান ভালোবাসা, সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।’
আরাব নিয়ে আলোচনার শুরু যেখান থেকে
পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খাঁন হত্যা মামলার আসামি আরাব খান ওরফে রবিউল ইসলাম আলোচনায় আসেন চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে গোল্ড জুয়েলারি শপ ‘আরাব জুয়েলার্স’ উদ্বোধন ঘোষণাকে কেন্দ্র করে এ আলোচনা শুরু হয়। শপটির লোগো বানানো হয় ৬০ কেজি সোনা দিয়ে।
আরাবের এই জুয়েলারি শপের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ পান বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এ নিয়ে সাকিব আল হাসানের ভিডিওবার্তার পর বিষয়টি নজরে আসে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি)।
সে সময় ডিবি মতিঝিল বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, ‘পুলিশ পরিদর্শককে হত্যা মামলার চার্জশিট হয়েছে অনেক আগেই। রবিউল চার্জশিটভুক্ত পলাতক আসামি। জুয়েলারি শপ উদ্বোধনের ঘোষণার পর আইডেন্টিফাই করি, যে ব্যক্তি আরাব খান নামে আইডিটি পরিচালনা করছেন, তিনি পুলিশ পরিদর্শক মামুন এমরান খাঁন হত্যা মামলার আসামি রবিউল ইসলাম। তার ভারতীয় একটি পাসপোর্ট ও বাংলাদেশি পাসপোর্ট আমাদের কাছে রয়েছে।’
রবিউলকে ইন্টারপোলের সহায়তায় দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানিয়েছিলেন ডিবি মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার রাজিব আল মাসুদ।
তিনি নিউজবাংলাকে বলেছিলেন, ‘আমরা তাকে অনেক দিন ধরেই খুঁজছিলাম। দুবাইতে তিনি অবস্থান করছেন, এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। ফলে এখন আমরা ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেব।’
ফেরারি আসামি আরাব খানের মালিকানাধীন আরাব জুয়েলার্স উদ্বোধন হয় ১৫ মার্চ রাতে। দুবাইয়ে নিউ গোল্ড সোক হিন্দ প্লাজার ৫ নম্বর ভবনের ১৬ নম্বর দোকানটি আরাবের।
তার ফেসবুক প্রোফাইল ঘেঁটে দেখা যায়, সাকিব আল হাসানের পাশাপাশি পাকিস্তানের ক্রিকেটার মোহাম্মদ আমির, আফগানিস্তানের ক্রিকেটার হযরতউল্লাহ জাজাই, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার এভিন লুইস, ইংল্যান্ডের বেনি হাওয়েল, শ্রীলঙ্কার ইসুরু উদানা, বাংলাদেশি লেখক সাদাত হোসাইন, অভিনেত্রী দীঘি, আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম, চলচ্চিত্র পরিচালক দেবাশীষ বিশ্বাস, কণ্ঠশিল্পী নোবেল, বেলাল খানসহ অনেকে জুয়েলারি শপ উদ্বোধন উপলক্ষে শুভেচ্ছাবার্তা দেন। তাদের একটি বড় অংশ দুবাইতে গিয়ে অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
প্রয়োজনে সাকিবকে জিজ্ঞাসাবাদ
খুনের মামলার আসামির নিমন্ত্রণে দুবাইয়ে স্বর্ণের দোকান উদ্বোধন করতে যাওয়া ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলমকে তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ডিএমপি ডিবির প্রধান ও অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ ১৬ মার্চ দুপুরে এ কথা জানান।
নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হারুন বলেন, ‘স্বর্ণের দোকানের মালিক আরাব খান পুলিশ খুনের আসামি। বিষয়টি জানানো হয়েছিল সাকিবকে, কিন্তু তিনি দুবাইয়ে কেন গেলেন? এটি দুঃখজনক।’
দুবাইয়ে যাওয়া সাকিব কিংবা অন্য কারও সঙ্গে ডিবি কথা বলেছে কি না, তা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে হারুন অর রশীদ বলেন, ‘সাকিবসহ অন্যান্যদেরও জানানো হয়েছে। জানানোর পরেও তারা কেন পুলিশ খুনের মামলার আসামির ডাকে দুবাই গেলেন, এটা আমি জানি না।’
সাকিব-হিরো আলম দেশে ফিরলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তদন্তের স্বার্থে আমরা যদি প্রয়োজন মনে করি তবে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
‘সোর্সের মাধ্যমে জানানো হয়েছিল সাকিবকে’
দুবাইয়ে অবস্থানরত খুনের মামলার আসামি আরাব খানের বিষয়ে সাকিবকে আগে থেকেই বলা হয়েছিল দাবি করে কোন মাধ্যমে ক্রিকেটারকে বিষয়টি অবহিত করা হয়, তাও জানিয়েছে পুলিশ।
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের ‘খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ নামের প্রশ্নোত্তরভিত্তিক অনুষ্ঠানে এমন তথ্য জানান ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার প্রধান (ডিবি) হারুন অর রশীদ।
বাংলাদেশ সময় শুক্রবার রাতে প্রচারিত অনুষ্ঠানটিতে উপস্থাপক খালেদ মুহিউদ্দীন ডিএমপি ডিবিপ্রধানের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার একটা স্পেসিফিক প্রশ্ন আছে। এই ঘটনা (খুনের আসামির দাওয়াতে সাকিবসহ তারকাদের দুবাই গমন) পত্রপত্রিকায় জানাজানি হওয়ার পর আপনাকে উদ্ধৃত করে পত্রপত্রিকায় লেখা হয়েছে, সাকিব আল হাসান জানা সত্ত্বেও দুবাইতে গিয়েছেন বা আপনারা সাকিব আল হাসানকে জানানোর পরও তিনি দুবাইতে গিয়েছেন। আপনারা সাকিব আল হাসানকে কীভাবে জানিয়েছেন যে, এইখানে যায়েন না? এইটা...মানে এইটা কী রকম?’
জবাবে ডিএমপি ডিবির প্রধান বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে তাকে জানিয়েছি। সে বিষয়টা জেনেছেও। পাশাপাশি আপনি বলেছেন, তিন দিন যাবত সারা বাংলাদেশের ফেসবুক, টুইটার থেকে শুরু করে, ইউটিউব থেকে শুরু করে তোলপাড়।’
জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তার এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টা প্রশ্ন করে খালেদ মুহিউদ্দীন বলেন, “জবাব হারুন অর রশীদ, ফেসবুক তোলপাড় হোক। আমি জানতে চাইছি যে, আপনি এখানে বলেছেন, আপনাকে আমি উদ্ধৃত করছি, ‘তারা সেখানে হাজির হয়েছেন এবং জানার পরও, মানে আমরা তাদরকে অবগত করার পর, আপনি সাকিব আল হাসানকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আমরা তাদেরকে অবগত করার পরও তারা দুবাই গিয়ে আরাব খানের…।’ আপনারা কি জানিয়েছেন? মানে তাকে জানিয়েছেন কি না?”
জবাবে হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমরা তাদেরকে বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে জানিয়েছি এবং তারা অবগত হয়েছে। অবগত হওয়ার পরেও…।’
হারুন অর রশীদের ওই বক্তব্যের মাঝেই খালেদ মুহিউদ্দীন তার উদ্দেশে বলেন, ‘জনাব হারুন অর রশীদ, আপনি সরাসরি জানান নাই কেন?’
উত্তরে ডিএমপি ডিবির প্রধান বলেন, ‘আমি তাকে কীভাবে জানাব? আমি তার প্রিয় লোকজনের মাধ্যমে তাকে জানিয়েছি?’
ইন্টারপোলকে চিঠি
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলার ফেরারি আসামি আরাব খান ওরফে রবিউল ইসলামকে দেশে ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
ইন্টারপোল বাংলাদেশ ডেস্কের এক কর্মকর্তা শনিবার বিকেলে নিউজবাংলাকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই বিষয়ে (আরাবকে দেশে ফেরানো) ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ইন্টারপোলকে মেইল করেছি। তারা আমাদের দেয়া তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।’
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলার ফেরারি আসামি আরাব খান ওরফে রবিউল ইসলামকে দেশে ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।
ইন্টারপোল বাংলাদেশ ডেস্কের এক কর্মকর্তা শনিবার বিকেলে নিউজবাংলাকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই বিষয়ে (আরাবকে দেশে ফেরানো) ব্যবস্থা নেয়ার জন্য ইন্টারপোলকে মেইল করেছি। তারা আমাদের দেয়া তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে।’
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের জানান, আরাবকে ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে এতিমখানায় খাবার বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলার পলাতক আসামি আরাবকে দেশে ফেরানোর উদ্যোগের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইন্টারপোলের সহায়তায় তাকে ফিরিয়ে আনতে সব ধরনের চেষ্টা চলছে। ইতোমধ্যে তাকে ধরতে ইন্টারপোলের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
‘আমরা অনেক কিছুই শুনেছি, জেনেছি। যেসব তথ্য আমাদের কাছে এসেছে, তা যাচাই-বাচাই করে বাদবাকি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আরও পড়ুন:ইংল্যান্ডের সঙ্গে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ জয়ের কয়েক ঘণ্টার মাথায় সাকিব গিয়েছিলেন একটি পোশাক বিক্রি প্রতিষ্ঠানের শোরুম উদ্বোধনে। এটি উদ্বোধন শেষে সেখানকার ভিড় অব্যবস্থাপনায় বিরক্ত হয়ে এক ভক্তকে আঘাত করে বসেন সাকিব।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বৃহস্পতিবার রাতে ওই ভক্তকে মারধরের কয়েকটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে। এসব ভিডিওতে দেখা যায়, মাথায় থাকা টুপি দিয়ে ভিড়ের মধ্যে এক ভক্তকে টানা কয়েকবার আঘাত করছেন সাকিব।
অবশ্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত অনেকের দাবি ভিড়ের মধ্যে গাড়িতে উঠার আগমুহূর্তে পেছন থেকে সাকিবের টুপি টান দিয়েছিলেন ওই ভক্ত। এতেই মেজাজ হারান টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক।
ঘটনাস্থলে থাকা ফারহান নামের একজন বলেন, ‘শোরুম থেকে বের হয়ে গাড়িতে উঠার সময় পেছন থেকে একজন ওনার মাথার ক্যাপ টান দেন। এতে সম্ভবত ওনি ব্যথা পেয়েছিলেন। তখন রেগে গিয়ে ওই টুপি দিয়েই ওই ব্যক্তিকে কয়েকবার আঘাত করেন। পরে সাকিবকে গাড়িতে উঠিয়ে দেন পুলিশ ও সিকিউরিটির লোকজন।’
নগরীর জিইসি মোড় এলাকায় ছেলেদের পোশাক বিক্রির ওই প্রতিষ্ঠানের শোরুম উদ্বোধনের বিষয়ে আগেই ফেসবুকে ঘোষণা দিয়েছিলেন সাকিব। বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা ভিডিও বার্তায় জিইসি মোড়ে শোরুম উদ্বোধনে রাতে দেখা হওয়ার কথা বলেন সাকিব।
উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সাকিব আল হাসান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘শুরুটা ভালো হলো। এই ভালো যাত্রায় এখান থেকে যেন আমরা সামনের দিকে যেতে পারি সেভাবেই আমরা চেষ্টা করব, ভালো খেলার চেষ্টা করব। আমরা উইকেট নিয়ে চিন্তা করতে চাইনা, কন্ডিশন নিয়েও চিন্তা করতে চাইনা। আমরা ভালো দল হতে চাই, যেখানে আমরা যে কোনো কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ভালো দল হলে এটাই হবে।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও সাড়া পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন:ফেসিয়াল প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি গত মঙ্গলবার ফেসবুকে জানিয়েছিলেন ‘কুঁড়েঘর’ নামের ব্যান্ড দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সিলেটে বন্যায় মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে অংশ নিয়ে ব্যাপক আলোচনায় আসা তাসরিফ খান। এর দুই দিন পর বৃহস্পতিবার ফেসবুকে আরেক পোস্টে ফিজিওথেরাপি নিচ্ছেন বলে জানান এ শিল্পী।
ফেসবুকে ভেরিফায়েড পেজে গতকাল রাত ৮টা ৫১ মিনিটে দেয়া পোস্টে তাসরিফ খান লিখেন, ‘আজ তৃতীয় দিনের মতো আমার ফিজিওথেরাপি দেয়া হলো। খুব চোখে পড়ার মতো উন্নতি হয়নি এখনও, তবে আমি আশাবাদী।
‘নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা সঠিক ফয়সালা ঠিক করে রেখেছেন। সত্যি বলতে আমি একেবারেই ঘাবড়ে যাইনি। আমি যেকোনো রকম ফলাফলের জন্যই মানসিকভাবে প্রস্তুত।’
তাসরিফ আরও লিখেন, ‘দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যারা আমার জন্য দোয়া করেছেন, তাদের প্রতি আমার চির কৃতজ্ঞতা রইল।’
সংগীতশিল্পী হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরিচিত ছিলেন তাসরিফ খান। ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি তানজিব খান ও তানভীর সিদ্দিকীকে নিয়ে তিনি গড়ে তোলেন ব্যান্ড দল কুঁড়েঘর।
তাসরিফ ব্যাপক পরিচিতি পান ২০২২ সালে সিলেটের বন্যার ঘটনায়। সে সময় তার উদ্যোগে ত্রাণ কার্যক্রমে বিপুল অর্থ সহায়তা পাঠান বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
বন্যার অভিজ্ঞতা নিয়ে ‘বাইশের বন্যা’ শিরোনামে একটি বই লিখেছেন কুঁড়েঘরের লিড ভোকাল।
ফেসিয়াল প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হওয়া নিয়ে তাসরিফ গত মঙ্গলবার ফেসবুকে লাইভে এসে জানিয়েছিলেন, তিনি ফেসিয়াল প্যারালাইসিসে আক্রান্ত। তার মুখের বাম পাশটা ঠিকমতো কাজ করছে না।
ইউটিউবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সুসান ওজসিকির পদত্যাগের পর তার স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির আরেক কর্মকর্তা নিল মোহন।
আলফাবেটের মালিকানাধীন সাইটটির হবু সিইওকে নিয়ে কিছু তথ্য দিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতভিত্তিক সংবাদমাধ্যমটির শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নিল মোহন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। তিনি ২০১৫ সাল থেকে ইউটিউবের চিফ প্রোডাক্ট অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি ও পরামর্শ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাকসেঞ্চারে ১৯৯৬ সালে ক্যারিয়ার শুরু করেন নিল মোহন। পরবর্তী সময়ে তিনি নেটগ্র্যাভিটি নামের নতুন একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি নেন, যেটি পরবর্তীকালে কিনে নেয় অনলাইনভিত্তিক বিজ্ঞাপনী সংস্থা ডাবলক্লিক। ২০০৭ সালে ডাবলক্লিককে কিনে নেয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল।
সার্চ ইঞ্জিনটির বিজ্ঞাপনী পরিষেবা অ্যাডওয়ার্ডস, অ্যাডসেন্স ও ডাবলক্লিকের মানোন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখেন নিল মোহন।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আরেক টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফটেও কাজ করেন নিল মোহন। সেখানে তিনি করপোরেট স্ট্র্যাটেজি ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
এসবের বাইরেও নিল মোহন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যক্তিগত স্টাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান স্টিচ ফিক্স ও জৈবপ্রযুক্তি কোম্পানি টোয়েন্টিথ্রিঅ্যান্ডমির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য।
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির দাঙ্গার জেরে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের দুই বছর ধরে স্থগিত ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট সচল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেটা প্ল্যাটফরমস ইনকরপোরেশন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় বুধবার মেটার এ ঘোষণা ট্রাম্পের প্রচার-প্রচারণার সুযোগ বাড়াতে পারে, যিনি গত বছরের নভেম্বরে ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার কথা জানিয়েছেন।
রাজনৈতিক প্রচার ও অর্থ সংগ্রহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচিত ফেসবুকে ৩ কোটি ৪০ লাখ এবং ইনস্টাগ্রামে ২ কোটি ৩০ লাখ ফলোয়ার আছে ট্রাম্পের।
ইলন মাস্ক দায়িত্বভার গ্রহণের পর গত বছরের নভেম্বরে টুইটার অ্যাকাউন্ট ফেরত পান ট্রাম্প। যদিও সেই থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটিতে কোনো পোস্ট করেননি তিনি।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা অনেকে মনে করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থীদের সঙ্গে জনগণের বার্তা আদান-আদানের সুযোগ থাকার বিষয়টি যথাযথ, তবে মেটার সমালোচকদের ভাষ্য, কোম্পানিটি তাদের আচরণবিধি লঙ্ঘন নীতি শিথিল করেছে।
ট্রাম্পের অ্যাকাউন্ট পুনর্বহাল নিয়ে বুধবার এক ব্লগ পোস্টে মেটার বৈশ্বিক পরিস্থিতিবিষয়ক প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ বলেন, ‘ট্রাম্প ফের নীতিমালা লঙ্ঘন করে পোস্ট করলে কনটেন্ট মুছে ফেলা হবে এবং লঙ্ঘনের ব্যাপকতার ভিত্তিতে সর্বনিম্ন এক মাস থেকে সর্বোচ্চ দুই বছর পর্যন্ত তার অ্যাকাউন্ট স্থগিত থাকবে।’
আরও পড়ুন:জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের ২০ কোটি ব্যবহারকারীর ই-মেইল হ্যাক হয়েছে।
একজন নিরাপত্তা গবেষকের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে শুক্রবার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ই-মেইলগুলো হ্যাক করার পর সেগুলো একটি অনলাইন হ্যাকিং ফোরামে পোস্ট করেছেন হ্যাকাররা।
ইসরায়েলের সাইবার সিকিউরিটি-মনিটরিং ফার্ম হাডসন রকের সহপ্রতিষ্ঠাতা অ্যালন গাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিংকডইনে বলেন, ‘আমার দেখা সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হ্যাকের ঘটনা এটি।’
এ নিয়ে টুইটারের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
গত ২৪ ডিসেম্বর এই হ্যাকের বিষয়ে জানান গাল। এ ঘটনায় টুইটার কোনো তদন্ত শুরু করেছে কি না তা স্পষ্ট নয়।
হ্যাকিং ফোরামের তথ্যগুলো সঠিক কি না তা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি রয়টার্স। হ্যাকিংসংশ্লিষ্ট কয়েকটি স্ক্রিনশটস এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন, ইলন মাস্ক টুইটার কেনার আগেই গত বছরের শুরুতে ই-মেইলগুলো হ্যাক হয়, তবে কোন স্থান থেকে ও কখন হ্যাকাররা এ কাণ্ড ঘটিয়েছেন, তা এখনও জানা যায়নি।
আয়ারল্যান্ডে অবস্থিত ইউরোপের তথ্য সুরক্ষা কমিশন ও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশন ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠানটি নিয়ম মেনে চলছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করছে।
এ হ্যাকের ঘটনায় তাদের পক্ষ থেকেও কিছু জানানো হয়নি।
আরও পড়ুন:ফেসবুক-টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দিনকে দিন বদলে যাচ্ছে যোগাযোগের ভাষা। দ্রুত বার্তা দিতে অনেকেই ব্যবহার করছেন প্রচলিত শব্দ বা বাক্যের সংক্ষিপ্ত রূপ।
এসব শব্দ অনেকের কাছে দুর্বোধ্য মনে হতে পারে, তবে দুরন্ত জীবনে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে টিকে থাকতে হলে এসব সংক্ষিপ্ত বার্তায় আপনাকে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হতেই হবে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতোমধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা বেশ কিছু সংক্ষিপ্ত শব্দ ও বাক্য এবং এগুলোর পূর্ণাঙ্গ অর্থ তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য।
FB: ফেসবুক (ব্লগিং, ছবি, ভিডিও, চ্যাটিংনির্ভর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম)
IG: ইনস্টাগ্রাম (ছবি ও ভিডিওনির্ভর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম)
IGP: ইনস্টাগ্রাম পোস্ট
LI: লিংকডইন (পেশাজীবীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম)
SC: স্ন্যাপচ্যাট (ছবিনির্ভর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম)
TW: টুইটার (মাইক্রো ব্লগিং মাধ্যম)
YT: ইউটিউব (ভিডিওনির্ভর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম)
DM: ডিরেক্ট মেসেজ (কারও সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনে ডিএম দেয়া হয়)
HT: হ্যাট টিপ বা হার্ড থ্রু (টুইটারে একে অপরকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ব্যবহার করা হয়)
Latergram: এখন ছবি তুলে পরে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করার নাম লেটারগ্রাম
MT: মডিফায়েড টুইট (টুইট করার পর যদি সেটি আবার কাঁটাছেড়া করা হয়)
NB: নট ব্যাড (সামাজিক যোগাযোগ মন্দ নয় বোঝাতে এনবি ব্যবহার করা হয়)
PM: প্রাইভেট মেসেজ (কারও সঙ্গে গোপন যোগাযোগ স্থাপনে পিএম ব্যবহৃত হয়)
RT বা PRT: পার্শিয়াল রিটুইট (আরটি বা রিটুইট আর পিআরটি প্রায় একই রকম। টুইটে কারও বক্তব্য উদ্ধৃত করতে এটি ব্যবহার করা হয়)
SS: স্ক্রিনশট (ডিভাইসের ডিসপ্লে ছবি)
ETA: এস্টিমেটেড টাইম অফ অ্যারাইভাল (গন্তব্যে পৌঁছাতে সম্ভাব্য সময়)
EOD: এন্ড অফ দ্য ডে (নির্ধারিত সময়সীমা শেষ)
IAM: ইন অ্যা মিটিং (কোনো ব্যক্তি যখন জরুরি কোনো সভায় ব্যস্ত থাকেন)
ISO: ইন সার্চ অফ (কোনো কিছু খোঁজা)
OOO: আউট অফ অফিস (অফিসে অনুপস্থিত, অফিসের বাইরে অন্য কোনো কাজে ব্যস্ত বোঝাতে ব্যবহার করা হয়)
SRP: সোশ্যাল রিলেশনশিপ প্ল্যাটফর্ম
MSP: মাল্টি-সাইডেড প্ল্যাটফর্ম
VPN: ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক
BRB: বি রাইট ব্যাক (এক্ষুনি ফিরছি)
BTS: বিহাইন্ড দ্য সিন (দৃশ্যপটের পেছনে)
CMW: চেঞ্জ মাই ভিউ (মত পরিবর্তন)
WDYM: হোয়াট ডু ইউ মিন
HMM: হুমম
NGL: নট গনা লাই (মিথ্যা বলব না)
Wah: ওয়াও
DP: ডিসপ্লে পিকচার
CNG: চেঞ্জ (বদল)
YNB: ইউ নটি বয় (দুষ্টু ছেলে)
IMO: ইন মাই ওপিনিয়ন (আমার মতে)
CYA: সি ইউ (দেখা হবে)
ELI5: এক্সপ্লেইন ইট টু মি লাইক আ অ্যাম ফাইভ (পরিষ্কার করে বোঝানো)
FBF: ফ্ল্যাশব্ল্যাক ফ্রাইডে (ইন্সটাগ্রামে পুরোনো ছবি পোস্ট করার পর ক্যাপশন হিসেবে দেয়া হয়)
FTW: ফর দ্য উইন (জয়ের জন্য)
FUD: ফিয়ার, আনসার্টেইনিটি অ্যান্ড ডাউট (ভয়, অনিশ্চয়তা ও সংশয়)
DIY: ডু ইট ইওরসেলফ (নিজে করো)
OT: অফ টপিক (প্রসঙ্গবহির্ভূত)
BC: বিকজ (কারণ)
ATM: অ্যাট দ্য মোমেন্ট (এ মুহূর্তে)
BTW: বাই দ্য ওয়ে (যা হোক)
TTYL: টক টু ইউ লেটার (তোমার সঙ্গে পরে কথা হবে)
XOXO: হাগস অ্যান্ড কিসেস
IMHO: ইন মাই হাম্বল অপিনিয়ন (বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই)
LOL: লাফ আউট লাউড (উচ্চৈঃস্বরে হাসা)
ROFL: রোলিং অন ফ্লোর লাফিং (হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়া)
TBH: টু বি অনেস্ট (সত্যি বলতে কী)
TGIF: থ্যাঙ্ক গড ইটস শুক্রবার (পশ্চিমা দেশগুলোতে শুক্রবার বিকেলে সাপ্তাহিক ছুটি শুরু হওয়ার আগে স্বস্তি প্রকাশ করে এ কথা বলা হয়)
TFTF: থ্যাঙ্কস ফর ফলোয়িং (সোশ্যাল মিডিয়ার ফলোয়ার বা অনুসরণকারীর সংখ্যা বাড়লে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলা হয়)
WFH: ওয়ার্কিং ফ্রম হোম
WBW: ওয়েব্যাক ওয়েডনেস ডে (স্মৃতিকাতরতা বোঝাতে ব্যবহৃত)
IDC: আই ডোন্ট কেয়ার (পরোয়া করি না)
IDK: আই ডোন্ট নো (আমি জানি না)
IRL: ইন রিয়েল লাইফ (বাস্তব জীবনে)
JK: জাস্ট কিডিং (মজা করছি)
LMK: লেট মি নো (আমাকে জানাও)
NBD: নো বিগ ডিল (বড় কিছু নয়)
NM: নট মাচ (বেশি কিছু না)
NSFW: নট সেফ ফর ওয়ার্ক
JIC: জাস্ট ইন কেস (যদি কোনো কারণে)
WDYMBT: হোয়াট ডু ইউ মিন বাই দ্যাট? (এটি দিয়ে কী বোঝাচ্ছ?)
ABITHAD: অ্যানাদার ব্লিথারিং ইডিয়ট থিঙ্কস হি ইজ অ্যা ডক্টর (সবজান্তা দাবিদার ব্যক্তিদের বলা হয়)
DIET: ডু আই ইট টুডে? (আজ কি খেয়েছি?)
FF: ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লাইয়ার (যিনি বিদেশে প্রচুর ঘোরাঘুরি করেন)
GOAT: গ্রেটেস্ট অফ অল টাইম (সর্বকালের সেরা)
GOOGLE: গ্র্যান্ড অনলাইন ওরাকল জেনারেশন লেজিটিমেইট এক্সপ্লেনেশনস
MAID: মাদার অ্যাকচুয়েলি ইন ডিজগাইজ (মায়ের মতো)
TEAM: টুগেদার এভরিওয়ান অ্যাচিভস মোর (একতাই বল)
YOLO: ইউ অনলি লিভ ওয়ানস (জীবন একটাই)
SALT: সেইম অ্যাজ লাস্ট টাইম (আগেরবারের মতোই)
AFK: অ্যাওয়ে ফ্রম দ্য কিবোর্ড (কিবোর্ড থেকে দূরে)
BAE: বিফোর এনিওয়ান এলস (সর্বাগ্রে তুমি)
CU: সি ইউ (দেখা হবে)
FOMO: ফিয়ার অফ মিসিং আউট (বাদ পড়ার ভয়)
JOMO: জয় অফ মিসিং আউট (বাদ পড়ার আনন্দ)
KK: কুল, ওকে
NVM: নেভার মাইন্ড (কিছু মনে করবেন না)
SMH: শেকিং মাই হেড (মাথা ঝাঁকাচ্ছি)
ADIH: অ্যানাদার ডে ইন হেল (আরও একটি ভয়ংকর দিন)
AFAIK: অ্যাজ ফার অ্যাজ আই নো (যতদূর জানি)
AFAIR: অ্যাজ ফার অ্যাজ আই রিমেম্বার (যত দূর মনে পড়ে)
AFAIC: অ্যাজ ফার অ্যাজ আই অ্যাম কনসার্নড (যত দূর আমার জানা আছে)
AFAICT: অ্যাজ ফার অ্যাজ আই ক্যান টেল (আমি যতটা বলতে পারি)
ASL: এজ, সেক্স, লোকেশন (বয়স, লিঙ্গ, অবস্থান)
AAMOF: অ্যাজ অ্যা ম্যাটার অফ ফ্যাক্ট (আদতে)
FTL: ফর দ্য লস (হারানোর কারণে)
GMTA: গ্রেট মাইন্ড থিঙ্ক অ্যালাইক (মহান ব্যক্তিদের একই চিন্তা)
IIRC: ইফ আই রিমেম্বার কারেক্টলি (যদি আমি সঠিক মনে করতে পারি)
IFYP: আই ফিল ইউর পেইন (তোমার কষ্টটা বুঝি)
IYKWIM: ইফ ইউ নো হোয়াট আই মিন (বুঝতে পারছ তো কী বলতে চাইছি)
MFW: মাই ফেস হোয়েন (আমার চেহারা তখন যেমন)
MRW: মাই রিঅ্যাকশন হোয়েন (আমার প্রতিক্রিয়া তখন যেমন)
SRSLY: সিরিয়াসলি (সত্যি বলছ!)
TIME: টিয়ারস ইন মাই আইজ (আমার চোখ ভিজে আসছে)
TNTL: ট্রায়িং নট টু লাফ (হাসি থামাতে চেষ্টা করছি)
TL: টু লং (অনেক দীর্ঘ)
DR: ডিডন্ট রিড (পড়তে পারিনি)
WYWH: উইশ ইউ ওয়্যার হিয়ার (যদি তুমি এখানে থাকতে)
YGTR: ইউ গট দ্যাট রাইট (ঠিক ধরেছ)
YMMV: ইওর মাইলেজ মে ভেরি (তোমার ভূমিকা কমবেশি হতে পারে)
YNK: ইউ নেভার নো (তুমি জানো না এটা হতেও পারে)
ZZZ: স্লিপিং, বোরড, টায়ার্ড
আরও পড়ুন:
মন্তব্য