রংপুরে দরিদ্র ও দুস্থ মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে রংপুর চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (আরসিসিআই) ও মেট্রোপলিটন চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)।
মহানগরীর আরসিসিআই পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে শনিবার দুপুরে ৯০০ মানুষের মাঝে এসব শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
আরসিসিআই সভাপতি মোস্তফা সোহরাব চৌধুরী টিটু জানান, রংপুরের দুস্থ ও শীতার্ত মানুষের ভোগান্তি কমাতে আরসিসিআই ৬৫০টি ও এমসিসিআই ২৫০টি কম্বল দেয়।
শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে সমাজের সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।
কম্বল পেয়ে রংপুর মহানগরীর বিন্নাটারীর বৃদ্ধ সমছেল হক বলেন, ‘কম্বল পায়া মোর খুব উপকার হইলো। এলা মোক কম ঠান্ডা নাগবে। তোমার জন্য দোয়া করোং, তোমরা ভালো থাকো’।
আহেনা বেগম নামের এক বৃদ্ধা বলেন, ‘মুই খুইব খুশি বাই। মোক ভ্যান ভাড়া দিয়ে আনি কম্বোল দিছে। আইজ আইতোত কম শীত নাগবে।’
শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চেম্বারের পরিচালক ওবায়দুর রহমান রতন, আকবর আলী, রিয়াজ শহিদ শোভন, অজয় প্রসাদ বাবন, আশরাফুল আলম আল আমিন, পার্থ বোস, স্বপ্না রানী সেন ও তপন শর্মাসহ আরও অনেকে।
সাংবাদিকতায় ‘মহাত্মা গান্ধী পিস অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ পেয়েছেন গ্লোবাল টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার শাহরিয়ার বাঁধন। ভারত-বাংলাদেশ কালচারাল সোসাইটি এই সম্মাননা প্রদান করে।
শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচা মিলনায়তনে বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি উৎসবে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমান।
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিচারপতি ড. মো. আবু তারিক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান লেফট্যান্যান্ট জেনারেল (অব.) এম হারুন-অর-রশিদ বীরপ্রতীক।
শাহরিয়ার হাসান সাংবাদিকতার পাশাপাশি পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের (আইআরএফ) সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সেইসঙ্গে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে বেকারত্ব দূরীকরণে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ‘উদ্যোক্তা-এন্টারপ্রেনার’ নামে একটি সংগঠনও প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি।
শাহরিয়ার ছাড়াও এ সম্মাননা পেয়েছেন একুশে টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক ফারজানা শোভা, এশিয়ান টেলিভিশনের প্রধান প্রতিবেদক বাতেন বিপ্লব, বাংলাদেশ টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মাহমুদুল হক সুজন এবং বাংলাদেশ পোস্টের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক আনোয়ার হোসেন।
বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির নতুন কাউন্সিল গঠিত হয়েছে৷ ২০২৪-২০২৫ বর্ষের গঠিত এই কাউন্সিলে সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এশিয়াটিক সোসাইটি প্রাঙ্গণে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনা শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক শরীফুল্লাহ ভূঁইয়া ফল ঘোষণা করেন।
এতে সভাপতি পদে ড. হারুন-অর-রশিদ, সাধারণ সম্পাদক পদে ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।
সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন- ড. হাফিজা খাতুন, ড. সাজাহান মিয়া ও ড. ইয়ারুল কবীর; কোষাধ্যক্ষ পদে ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ ও সম্পাদক পদে ড. মো. আবদুর রহিম।
এছাড়া সদস্য পদে ড. এ. কে. এম গোলাম রব্বানী, ড. মাহবুবা নাসরীন, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, ড. আশা ইসলাম নাঈম, ড. আবদুল বাছির, ড. নাজমা খান মজলিস, ড. মো. আবদুল করিম, ড. শুচিতা শরমিন ও ড. সাব্বীর আহমেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমাকে নির্বাচিত করায় এশিয়াটিক সোসাইটির সব সদস্যকে ধন্যবাদ। গবেষণার গুণগত পরিবর্তন ও বৈচিত্র্য আনার দিকেই আমার মূল লক্ষ্য থাকবে। বিভিন্ন ডিসিপ্লিনের শিক্ষকদের গবেষণায় অনুপ্রাণিত করার উদ্যোগ নেবো। পাশাপাশি সুবক্তাদের এশিয়াটিক সোসাইটিতে নিয়ে আসার প্রচেষ্টা থাকবে। সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।’
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি মৌলিক গবেষণার অগ্রণী প্রতিষ্ঠান। ১৯৫২ সালে এশিয়ার মানুষের জীবন-কর্ম এবং প্রকৃতি বিষয়ে গবেষণায় আত্মনিয়োগে গবেষকদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ‘পাকিস্তান এশিয়াটিক সোসাইটি’ নামে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে পরের বছর প্রতিষ্ঠানটির নাম বদলে রাখা হয় ‘বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি’।
মিডিয়াব্যক্তিত্ব জিল্লুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। পাশাপাশি সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের (সিজিএস) ব্যাংক হিসাবও তলব করা হয়েছে।
জিল্লুর রহমান সিজিএসের নির্বাহী পরিচালক এবং জনপ্রিয় টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’র উপস্থাপক ও পরিচালক।
বিএফআইইউ চিঠিতে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে জিল্লুর রহমান ও সিজিএসের ব্যাংক হিসাব, কার্ডে জমা ও উত্তোলন— সব ধরনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এসব হিসাবে বিদেশ থেকে অর্থ জমা হলে তার তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে।
বিএফআইইউর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রাষ্ট্রের একটি সংস্থার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের হিসাব তলব করা হয়েছে।
চিঠিতে জিল্লুর রহমানের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ও বাসার ঠিকানাও উল্লেখ করা হয়েছে।
হাওয়া সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি এখন দেশ মাতাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে গানটি নিয়ে উন্মাদনার ভিডিও পাওয়া যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
এখন পর্যন্ত সিনেমাটির ট্রেইলার ও একটি গান প্রকাশ পেয়েছে। ট্রেইলার দেখেই দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হচ্ছিল; পরে ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি শোনার পর সিনেমাটি নিয়ে আগ্রহ আরও বেড়েছে দর্শকদের। অনেকেই সিনেমাটির আরও কিছু দৃশ্য, গান দেখতে আগ্রহের কথা জানাচ্ছেন।
জানতে চাইছেন আর কোনো গান বা নতুন কোনো ভিডিও কি প্রকাশ পাবে? সিনেমায় কি আর কোনো গান নেই?
সিনেমাটির নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন নিউজবাংলাকে বলেন, “আমাদের প্রথম থেকেই পরিকল্পনা ছিল ট্রেইলার ও ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটি প্রকাশ করব। সেভাবেই আমরা এগোচ্ছি।’
সুমন জানালেন সিনেমায় আরও গান আছে। তবে সেগুলো সিনেমায় ব্যবহার-ভঙ্গিও অন্যরকম, ঠিক ‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটির মতো নয়।
সুমন বলেন, ‘হাওয়া সিনেমায় শাহজাহান মুন্সি, রজ্জব দেওয়ান ও বাসুদেব বাউলের গান ব্যবহার করা হয়েছে। গানগুলো আগেই প্রকাশিত। বিষয়টি এমন না যে সিনেমার জন্য নতুন গান লিখে, সুর করে তাদের দিয়ে গাওয়ানো হয়েছে।’
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে সুমন বলেন, ‘আমি চেনা জিনিসই দর্শক বা শ্রোতাদের দেখাতে-শোনাতে চেয়েছি। যে গানগুলোর কথা আমি বললাম, সেগুলো আয়োজন করে দেখানো বা শোনানো হয়নি সিনেমায়। গানগুলো শোনা যাবে মাঝিদের মোবাইলে। মানে গভীর সমুদ্রে থাকা মাঝিরা যেভাবে গান শোনেন, সেভাবেই গানগুলোর ব্যবহার করা হয়েছে।’
সুমন জানান, শাহজাহান মুন্সির কণ্ঠে ‘জ্বালা সহেনা’ শিরোনামের একটি গান রয়েছে। রজ্জব দেওয়ানের একটি গানও গেয়েছেন শাহজাহান মুন্সি। আর বাসুদেব বাউলের গানটির প্রেক্ষাপট একটু আলাদা।
সুমন বলেন, ‘আমাদের ইচ্ছা আছে বাসুদেব বাউলের গানটি আমরা সিনেমা মুক্তির পর প্রকাশ করব।’
‘সাদা সাদা কালা কালা’ গানটিতে নতুন রকমের সাউন্ড পাওয়ায় শ্রোতারা তা শুনতে পছন্দ করছেন বলে মনে করেন সুমন। বাকি গানগুলোও একই ঢঙে তৈরি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
সুমন বলেন, ‘গ্রাম থেকে শহর, সবখানেই মানুষ যখন একসঙ্গে হয় তখন তারা গান গাইতে চাইলে এভাবেই গান করে। হাতের কাছে যা পায় তাই দিয়ে সুর তোলার চেষ্টা করে। গান বা সিনেমা সবখানেই আমি এমন স্বাভাবিক বিষয়টাই রাখার চেষ্টা করেছি।’
এখন চলছে হাওয়া সিনেমাটির প্রচার। আর কিছুদিন পরই অর্থাৎ ২৯ জুলাই মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
আরও পড়ুন:গুজব ও ভুয়া তথ্য যাচাই করে সঠিক তথ্য জেনে সংবাদ পরিবেশন করাই একজন সংবাদকর্মীর দায়িত্ব।
রোববার রাজধানীর জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এমনটি বলেছেন বক্তারা।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) সদস্যদের ‘গুজব, ভুয়া সংবাদ ও তথ্য যাচাই’ বিষয়ক ওই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট।
ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহিন ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান আলোচক ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক ও গবেষক এম আবুল কালাম আজাদ।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) মো. নজরুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউটের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ফায়জুল হক,
পরিচালক (প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠান) মো. মারুফ নাওয়াজ, উপপরিচালক মো. আবুজার গাফফার, সহকারী পরিচালক মোল্লা ইফতেখার আহমেদ।
কর্মশালা সমন্বয় করেন ডিআরইউর তথ্য-প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, গুজব ও ভুয়া সংবাদ পরিবেশনে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। ভুয়া তথ্য পেলে সঙ্গে সঙ্গে সেটি নিউজ আকারে প্রকাশ না করে ফ্যাক্ট চেক করে সংবাদ প্রকাশ করা উচিত। অনেক ক্ষেত্রে জাতীয় গণমাধ্যমও প্রতিযোগিতার জন্য এটি করে থাকে। কিন্তু এ ধরনের গুজব ও ভুয়া সংবাদে কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়। এ জন্য গুজব এবং ভুয়া তথ্য যাচাই করাই একজন গণমাধ্যমকর্মীর অন্যতম দায়িত্ব।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ৫০ জন ডিআরইউ সদস্য এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
আগামী দিনেও সাংবাদিকতার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে সময় উপযোগী আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ডিআরইউ ও জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট কাজ করবে বলে জানান তথ্য-প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ।
আরও পড়ুন:সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব।
আসন্ন ঈদুল-ফিতর উপলক্ষ্যে গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে এই ঈদ উপহার বিতরণ করে।
এই কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উপদেষ্টারা।
এ ছাড়া স্কুল অফ বিজনেসের সহযোগী অধ্যাপক রফিকুল হক এবং ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাকির হোসাইন, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসান, ক্লাব সদস্য ও ছাত্র-ছাত্রীরা।
কক্সবাজারে মুজিববর্ষ উপলক্ষে অসহায় রোগীদের মাঝে এক লাখ ১৩ হাজার ব্যাগ রক্তদান করেছে ‘কক্সবাজার ব্লাড ডোনেটিং ক্লাব’।
এ সংগঠনের সদস্য ও ডোনাররা ক্যানসার বা অন্য কোনো জটিল রোগে আক্রান্তদের জন্য অস্ত্রোপচার, সন্তান প্রসব বেদনায় ভুগতে থাকা মায়েদের জন্য রক্ত দিয়ে পাশে ছিল। এর পাশাপাশি লকডাউনের সময়ে অসহায় সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার সামগ্রী উপহার, নিম্নবিত্ত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা, রক্তদানভিত্তিক অ্যাপস সেবা চালুসহ রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করতে নানা ক্যাম্পেইনে অংশ নেয় সংগঠনটি।
শহরের বাস-টার্মিনাল এলাকায় শুক্রবার সন্ধ্যায় সংগঠনটির পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপন ও ইফতার পার্টিতে এসব তথ্য জানান সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল হালিম। অনুষ্ঠানটি তার সভাপতিতত্বে সঞ্চালনা করেন শামসুল আলম শ্রাবণ।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘মানুষকে ভালোবেসে যত কাজ করা যায়, তার অন্যতম হলো রক্তদান। অন্যকে রক্ত দেয়ার মাধ্যমে যেমন তার জীবন বাঁচানো যায়, তেমনি রক্তদান করলে রক্তদাতার নিজের শরীরেরও উপকার হয়। এ ছাড়া অসহায় মানুষের পাশে থাকা সোয়াবের কাজ।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) আশিকুর রহমান, সিনিয়র আইনজীবী আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সদর হাসপাতাল ব্লাড ব্যাংকের ইনচার্জ আবু তাহের টিপু, হেলাল উদ্দিন, সোহেল রানা ও নুরুল হকসহ অনেকে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য