ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড শূন্য পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীকে ৩১ আগস্টের মধ্যে ডাকে অথবা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
গ্রুপ এ, বেতন স্কেল ১৬
পদের নাম সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেশিন অপারেটর মিল রাইট (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেশিন অপারেটর মিল রাইট (ক্রেইন, লিফট) (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার স্টোরস (১ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার অ্যাসকেলেটর (৬ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার পি-ওয়ে (৭ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ট্রাক মেশিনারি (২ জন) ও অ্যাসিস্ট্যান্ট স্টোর কিপার (১ জন)।
গ্রুপ বি, বেতন স্কেল ১৬
পদের নাম সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইন্সপেকশন) (৬ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইন্সপেকশন) (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস মেকানিক্যাল, ডোর) (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস মেকানিক্যাল, বগি) (৫ জন) ও সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস মেকানিক্যাল, নিউমেটিকস) (৪ জন)।
গ্রুপ সি, বেতন স্কেল ১৬
পদের নাম সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস মেকানিক্যাল, এয়ারকন) (৫ জন)।
গ্রুপ ডি, বেতন স্কেল ১৬
পদের নাম সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইন্সপেকশন) (৯ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইন্সপেকশন মনিটরিং) (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইলেকট্রিক্যাল) (৫ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইলেকট্রিক্যাল) (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ওসিএস (৭ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার সাবস্টেশন অ্যান্ড সুইচগিয়ার (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার আরএসএস (১ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার আরএসএস (১ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার এসসিএডিএ ওসিসি (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ইঅ্যান্ডএম ইউটিএন (৩ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ইঅ্যান্ডএম শেওড়াপাড়া (৪ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ইঅ্যান্ডএম মতিঝিল (৪ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার লিফট (৪ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার সিগন্যালিং মতিঝিল (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার সিগন্যালিং ইউটিএন (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার সিগন্যালিং ডিপোট ওসিসি (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার পিএসডি মতিঝিল (১ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার পিএসডি ইউটিএন (২ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার টেলিকম অ্যান্ড এএফসি ইউটিএন (৫ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার টেলিকম অ্যান্ড এএফসি মতিঝিল (৫ জন) এবং সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার টেলিকম অ্যান্ড এএফসি ডিপোট (১ জন)।
গ্রুপ ই, বেতন স্কেল ১৬
সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ওয়ার্কস ইউটিএন (১ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ওয়ার্কস মিরপুর (১ জন), সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ওয়ার্কস ফার্মগেট (১ জন) এবং সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ওয়ার্কস মতিঝিল (১ জন)।
গ্রুপ এফ, বেতন স্কেল ১৬
সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস প্ল্যানিং / ট্রেনিং) (১ জন) এবং সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার (আরএস ইন্সপেকশন) (১ জন)।
গ্রুপ জি, বেতন স্কেল ১৬
সেমি স্কিল্ড ড্রাইভার (সিএমভি) (১ জন) এবং সেমি স্কিল্ড মেনটেইনার ইঅ্যান্ডএম ডিপোট (১ জন)।
প্রার্থীকে নতুন ফরম অনুসরণ করে আবেদন করতে হবে। নমুনা ফরম পেতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নলিখিত কাগজপত্রাদি (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার নাম ও সিলযুক্ত) কর্তৃক সত্যায়িত করে আবেদনপত্রে সংযুক্ত করতে হবে।
ক. সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ৩ কপি রঙিন ছবি।
খ. জাতীয় পরিচয়পত্রের ছায়ালিপি।
গ. সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ছায়ালিপি।
আবেদনপত্রের সঙ্গে আবেদনকারীকে অবশ্যই নিম্নলিখিত কাগজপত্রাদির মূল কপি সংযুক্ত করতে হবে। ক. প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র।
খ. প্রার্থীর নিজ এলাকার স্থানীয় পরিষদ প্রধান (যেমন: সিটি করপোরেশন মেয়র বা কাউন্সিলর, পৌরসভার মেয়র বা কমিশনার অথবা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান) কর্তৃক প্রদত্ত স্থায়ী ঠিকানার সনদপত্র।
শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো পর্যায়ে ৩য় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএ প্রাপ্তদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
পরীক্ষার ফি বাবদ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের অনুকূলে ৫০০ টাকার পে-অর্ডার / ব্যাংক ড্রাফট (অফেরতযোগ্য) সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা হতে মূল কপি আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এসএসসি) বা সমমানের পরীক্ষার সনদপত্রে উল্লিখিত জন্মতারিখ অনুযায়ী প্রার্থীর বয়স গণনা করা হবে। বয়সের ক্ষেত্রে কোনো অ্যাফিডেফিট গ্রহণযোগ্য নয়।
প্রার্থীদের ১ জুলাই ২০২১ বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ৩২ বছর। মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যার ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩০ বছর।
নিয়োগের ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক ইস্যুকৃত কোটাসংক্রান্ত সর্বশেষ পরিপত্র অনুসরণ করা হবে। কোটায় আবেদনকারী প্রার্থীদের সর্বশেষ সরকারি বিধিবিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা (কর্মকর্তার নাম ও সিলযুক্ত) কর্তৃক সত্যায়িত করে আবেদনপত্রের সঙ্গে অবশ্যই দাখিল করতে হবে। অন্যথায় কোটার সুযোগ প্রদান করা হবে না।
পদের কর্মের প্রকৃতিগত কারণে কোন কোন পদে প্রতিবন্ধী প্রার্থী নিয়োগ করা যাবে তা কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করবে।
একজন প্রার্থী কেবল একটি গ্রুপের বিপরীতে যেকোনো পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। প্রার্থী গ্রুপের যে পদের জন্যই আবেদন করুক না কেন প্রার্থী এ গ্রুপের সকল পদের জন্য আবেদন করেছেন বলে বিবেচিত হবেন। গ্রুপের মধ্যে মেধাতালিকা ও কোটার ভিত্তিতে প্রার্থীর নির্বাচন চূড়ান্ত করা হবে।
খামের ওপর বাঁদিকে গ্রুপের নাম, পোস্ট আইডেন্টিফিকেশন নম্বর ও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি-৮ উল্লেখ করতে হবে।
সরকারি / আধা-সরকারি / স্বায়ত্তশাসিত / কোম্পানি / প্রকল্পে কর্মরত আগ্রহী প্রার্থীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। কোনো অগ্রিম কপি গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবেদনপত্র যাচাই-বাছাইয়ের পর কেবল উপযুক্ত বিবেচিত প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ডাকা হবে। শুধু লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে।
কোনো পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের কোনো প্রকার টিএ / ডিএ প্রদান করা হবে না।
চূড়ান্তভাবে মনোনীত প্রার্থীকে কোম্পানির নির্ধারিত চিকিৎসক / চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার সময় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিসহ কলম / পেনসিল / অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্রে প্রদত্ত নির্দেশনা এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
মৌখিক পরীক্ষার সময় অবশ্যই প্রার্থীদের সকল মূল সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে।
আবেদনপত্র যাচাই-বাছাই ও নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে এবং কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ইচ্ছা করলে পদসংখ্যা হ্রাস / বৃদ্ধি করতে পারবে।
যেকোনো বা সকল দরখাস্ত বা নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল করার ক্ষমতা কোম্পানি কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ সরকারি বিধিবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক নয় এমন কোনো শর্ত পরিবর্তন বা অতিরিক্ত শর্ত সংযোজন করতে পারবে। কোম্পানি কর্তৃপক্ষ কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন বা সম্পূর্ণ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।
চূড়ান্তভাবে মনোনীত প্রার্থীকে কোম্পানিতে যোগদানের সময় ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামা ও মুচলেকা সম্পাদন করতে হবে।
কোনো তথ্য গোপন করে বা ভুল তথ্য প্রদান করে চাকরিতে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর নিয়োগাদেশ বাতিল করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
যেকোনো ধরনের তদবির বা ব্যক্তিগত যোগাযোগ প্রার্থীর অযোগ্যতা হিসেবে গণ্য হবে।
আবেদনপত্র আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ অফিস চলাকালীন কেবল ডাকযোগে বা কুরিয়ার সার্ভিসে ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড, প্রবাসী কল্যাণ ভবন, লেভেল-১৪, ৭১-৭২ পুরাতন এলিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন গার্ডেন, ঢাকা-১০০০-এর বরাবরে পৌঁছাতে হবে।
হাতে হাতে কোনো দরখাস্ত দাখিল করা যাবে না।
নির্ধারিত সময়ের পর প্রাপ্ত কোনো আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না।
প্রার্থীকে নিজ, বর্তমান ঠিকানা স্পষ্টভাবে ৯ ইঞ্চি X ৪ ইঞ্চি আকারের খামের ওপরে লিখে বা টাইপ করে ১০ টাকা মূল্যমানের অব্যবহৃত ডাকটিকিট লাগিয়ে আবেদনপত্রের সঙ্গে অবশ্যই দাখিল করতে হবে।
ওপরের শর্তসমূহ পূরণকারী নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশিরাও আবেদন করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে প্রার্থীকে প্রমাণপত্রের ছায়ালিপি সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ মিশন হতে সত্যায়িত করে আবেদনের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সংযুক্ত করতে হবে।
ওপরের শর্তসমূহ পূরণকারী তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম ডিএমটিসিএল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। চূড়ান্তভাবে মনোনীত প্রার্থীকে চাকরিতে যোগদানের সময় তিন কপি পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করে দাখিল করতে হবে।
প্রথমে দুই বছরের প্রবেশনে (শিক্ষানবিশকাল) নিয়োগ প্রদান করা হবে। শিক্ষানবিশকালে কর্মসক্ষমতা ও দক্ষতা এবং পুলিশ ভেরিফিকেশন সন্তোষজনক না হলে কোনো প্রকার কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হবে।
প্রবেশনকাল সফলতার সাথে সম্পন্ন করলে চাকরি নিশ্চিত করে পরবর্তী ০৫ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হবে। ব্যক্তিগত কর্মসক্ষমতা ও দক্ষতা মূল্যায়নের ভিত্তিতে পরবর্তীতে নিয়মিত চাকরি চুক্তি নবায়ন করা হবে।
আবেদনের ঠিকানা: ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড, প্রবাসী কল্যাণ ভবন, লেভেল-১৪, ৭১-৭২ পুরাতন এলিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন গার্ডেন, ঢাকা-১০০০।
বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বুধবার এই নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নিয়োগ দেয়া হয়।
উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) রেজিস্ট্রার কে এম নূর আহমদ ও উপ-সচিব মো. শাহীনুর ইসলাম। উপসচিব বলেন, ‘অধ্যাপক ইয়াহ্ইয়া আখতারকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সাময়িকভাবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।’
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৭৩ এর ১২(২) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতারকে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাময়িকভাবে উপাচার্য পদে পাঁচ শর্তে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
শর্তগুলো হলো- উপাচার্য পদে এই নিয়োগ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে; উপর্যুক্ত পদে তিনি তার অবসর অব্যবহিত পূর্ব পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন; তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্য সুবিধা ভোগ করবেন; বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সার্বক্ষণিকভাবে ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন এবং রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
প্রফেসর ড. ইয়াহ্ইয়া আখতার ১৯৮২ সাল থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে বিএ অনার্স এবং এমএ, কানাডায় ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াটারলু থেকে একই বিষয়ে দ্বিতীয় এমএ এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ সিডনি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
আরও পড়ুন:জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম। তাকে নিয়োগ দিয়ে বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
নিয়োগের শর্তে বলা হয়েছে, ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ থেকে চার বছর হবে। উপর্যুক্ত পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন।
তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) নতুন দুই উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বুধবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই নিয়োগ দেয়া হয়।
নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন- প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) পদে প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) পদে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান এবং ট্রেজারার পদে গণিত বিভাগের অধ্যাপক এবং গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুর রব।
প্রজ্ঞাপনগুলোতে বলা হয়, এই নিয়োগ চার বছরের জন্য হলেও রাষ্ট্রপতি বা আচার্য যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন। তাদের বেতন হবে বর্তমান বেতনের সমান। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন-বিধি ছাড়াও ভাইস-চ্যান্সেলর কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষমতা ও দায়িত্ব পালন করবেন তারা। এছাড়াও ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে হবে তাদের।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর ওই সরকারের আমলে বিভিন্ন পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা একে একে পদত্যাগ করা শুরু করেন। এর ধারাবাহিকতায় ৭ আগস্ট জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ১৩ আগস্ট প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) এবং ১৯ আগস্ট প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) ও ট্রেজারার পদত্যাগ করেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেছেন, ‘সরকারি ও আধাসরকারি প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কতজনের চাকরি হয়েছে, এর একটি তালিকা প্রস্তুত করা হচ্ছে।’
একইসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ না করে যারা মুক্তিযোদ্ধার সনদ নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সূত্র: ইউএনবি
ফারুক-ই-আজম বলেন, ‘বিগত আন্দোলনে প্রধান বক্তব্য ছিল মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটা। তাই মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কতজনের চাকরি হয়েছে তার একটি তালিকা প্রস্তুত হওয়ার পর পুরো বিষয়টি নিয়ে আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।’
রোববার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘যাদের মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি হয়েছে তারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কি না, ন্যায্যভাবে হয়েছে কি না- বিষয়টি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। এ বিষয়ে কাজ হচ্ছে। সেখানে বহুবিধ মামলা রয়েছে। তিন হাজার সাত শ’র মতো মামলা পেন্ডিং আছে, রিট করা আছে। সেই মামলাগুলো অ্যাড্রেস করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার মাঝখানে একটা প্রাতিষ্ঠানিক বিষয় রয়েছে, সেটা হচ্ছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল জামুকা। কারা মুক্তিযোদ্ধা হবে না হবে- সেটা জামুকা নির্ধারণ করে দিত। মন্ত্রণালয় শুধু তাদের নির্ধারিত হওয়া বিষয়টি বাস্তবায়নে যেত।
‘এটার আইনগত বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া বহু জায়গা থেকে অভিযোগ আসছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞার ক্ষেত্রেও আপত্তি আছে। এসব বিষয়ে আমরা যখন একটা পর্যায়ে যাব তখন আপনাদের ডেকে জাতিকে জানিয়ে দেয়া হবে।’
মুক্তিযোদ্ধার তালিকা রিভিউ হবে কি না- এ বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই হবে, যেন মুক্তিযোদ্ধারা তাদের সম্মানটা ফিরে পান। মুক্তিযুদ্ধ তো আমাদের জাতীয় জীবনে অনন্য ঘটনা। আমরা হাসি-মশকরা বা অবহেলা দিয়ে তা নষ্ট করতে পারি না।
‘এরকম গৌরবোজ্জ্বল ও ত্যাগের বীরত্বের মহিমা জাতির কাছে তো আর আসেনি। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তারা ওটাই ফিরে পেতে চান। এটাই তাদের ফিরে পাওয়ার আকুতি।’
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করতে পারলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কেন নেব না। এটা তো জাতির সঙ্গে প্রতারণা। এটা তো শাস্তিযোগ্য অপরাধ। যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা তারা এ বিষয়টি নিয়ে অপমানিত বোধ করছেন।’
আরও পড়ুন:তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিনকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিনের নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে দুই সচিবকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের পারসোনেল-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবু রায়হান দোলন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে রোবেদ আমিনকে সরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেনকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেয়ার কথাও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগের তিন দিন পর ৮ আগস্ট দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয় ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এরপরই আওয়ামী লীগ সরকারের আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া সব সচিবকে সরানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এর ধারাবাহিকতায় দুই সচিবকে ওএসডি করা হলো বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে গত ১৮ আগস্ট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিনকে নিয়োগের ২৫ দিনের মাথায় চিকিৎসকদের টানা আন্দোলনের মুখে বৃহস্পতিবার তাকে সরানোর সিদ্ধান্ত দেয় মন্ত্রণালয়।
এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন, মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরকে তার নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে পুনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব অর্পণ করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
আরও পড়ুন:বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক।
একই দিনে বুয়েটে উপ-উপাচার্যও নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই পদে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট পদে নিয়োগ দেও হয়। এতে সই করেছেন উপ-সচিব মোছা. রোখছানা বেগম।
উপাচার্যকে নিয়োগ দিয়ে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৬১-এর ১১(১) এবং (২) ধারা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামানকে বুয়েটের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হলো।
তাকে নিয়োগের শর্তে বলা হয়েছে, যোগদানের তারিখ থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হবে। আগামী চার বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন। রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় তার নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
তাছাড়া উপাচার্য পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতা পাবেন। বিধি অনুযায়ী তিনি অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক তিনি ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন।
প্রথক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে দ্য ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি (সংশোধিত) অ্যাক্ট, ২০০১-এর ৩ নং অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি অর্ডিন্যান্স, ১৯৬১-এর ১২ (এ) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরীকে বুয়েটের উপ-উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হলো।
তিনি আগামী চার বছর এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন। তবে রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় তার নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহম্মদ তাবরেজ শামস চৌধুরী ও মেজর জেনারেল হামিদুল হককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাদের আর্মি অ্যাক্ট সেকশন-১৮, আর্মি অ্যাক্ট (রুলস) ১২ (১), আর্মি রেগুলেশন্স (রুলস) ৭৮ (সি), ২৫৩ (সি) (ii), ২৬১, সংশোধিত আর্মি রেগুলেশন্স (রুলস) ২৬২ (৪) ও ২৬৯ (এ), আর্মি রেগুলেশন্স (ইনস্ট্রাকশন্স) ১৬৮ (বি) এবং কমপেনডিয়াম অব মিলিটারি পেনশন-১৯৮১ এর বিধি-৯ (কে) অনুসারে প্রশাসনিক ব্যবস্থার আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি থেকে ‘অকালীন (বাধ্যতামূলক) অবসর’ প্রদান করা হলো।
এই আদেশ জারির তারিখ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে উক্ত কর্মকর্তাদের অবসর কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের জিওসি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুজিবুর রহমানকে বরখাস্ত এবং লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ সাইফুল আলমকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।
মন্তব্য