× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

চাকরি-ক্যারিয়ার
গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিচ্ছে ক্রিয়েশন ওয়ার্ল্ড
google_news print-icon

গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিচ্ছে ক্রিয়েশন ওয়ার্ল্ড

গ্রাফিক্স-ডিজাইনার-নিচ্ছে-ক্রিয়েশন-ওয়ার্ল্ড
নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থী ঢাকায় কাজ করবেন। বেতন পাবেন ২৫,০০০-৫০,০০০ টাকা।

গ্রাফিক্স ডিজাইনার পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ক্রিয়েশন ওয়ার্ল্ড। আগ্রহী প্রার্থীকে আগামী ১০ মের মধ্যে ই-মেইলে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

পদের নাম সিনিয়র গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও গ্রাফিক্স ডিজাইনার। পদের সংখ্যা চারটি। চাকরির ধরন ফুল টাইম। প্রার্থীর বয়স হতে হবে কমপক্ষে ২০ বছর। কমপক্ষে ২ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থী ঢাকায় কাজ করবেন। বেতন পাবেন ২৫,০০০-৫০,০০০ টাকা।

প্রার্থীকে কমপক্ষে এইচএসসি পাস হতে হবে।

অ্যাডোবি আফটার ইফেক্ট, অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর, অ্যাডোবি ফটোশপ,

অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো, অ্যাডোবি এক্সডি স্কেচ, গ্রাফিক ডিজাইন অটো ক্যাড ও রিটাচিং অ্যাপ পরিচালনায় দক্ষ হতে হবে।

নিয়োগপ্রাপ্ত প্রার্থী বেতনের পাশাপাশি মোবাইল ফোন বিল, দুটি উৎসব ভাতা ও বছর শেষে ইনক্রিমেন্ট পাবেন।

আবেদনপত্র পাঠাতে হবে [email protected] ঠিকানায়।

বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

আরও পড়ুন:
জনবল নিচ্ছে ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশন
এই শহরে
শিক্ষক নিচ্ছে প্রাইম ব্যাংক গ্রামার স্কুল
ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়োগ
ইলেকট্রিশিয়ান নিচ্ছে এসিএস টেক্সটাইলস

মন্তব্য

আরও পড়ুন

চাকরি-ক্যারিয়ার
Inauguration of Jamuna Railway will run at a speed of 120 km

যমুনা রেলসেতুর উদ্বোধন, ১২০ কিলোমিটার গতিতে চলবে ট্রেন

যমুনা রেলসেতুর উদ্বোধন, ১২০ কিলোমিটার গতিতে চলবে ট্রেন যমুনা রেলসেতু। ছবি: ইউএনবি
রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হলো এটি উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে। একই সঙ্গে দুই অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য বদলের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হলো।

আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে বহুল প্রতীক্ষিত দেশের বৃহত্তম রেলওয়ে সেতু ‘যমুনা রেলসেতু’।

এটি উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে যমুনার বুকে ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলবে।

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হলো এটি উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে। একই সঙ্গে দুই অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য বদলের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হলো।

যমুনা রেলসেতুর পূর্ব প্রান্তে ইব্রাহিমাবাদ রেল স্টেশনে মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি ও জাইকার সাউথ এশিয়া ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর জেনারেল ইতো তেরুকি।

এর আগে বিষয়টি নিশ্চিত করেন যমুনা রেলসেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসুদুর রহমান।

তিনি জানান, মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের পর থেকে সেতুর আপ ও ডাউন দুটি লেন দিয়ে ব্রডগেজ ও মিটারগেজ সব ট্রেন পূর্ণমাত্রায় চলাচল করবে।

প্রমত্তা যমুনা নদীর ওপর নির্মিত যমুনা সেতু ১৯৯৮ সালে চালু হওয়ার পরই ঢাকার সঙ্গে উত্তর-দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সড়ক যোগাযোগের পাশাপাশি রেল যোগাযোগও স্থাপিত হয়। চালু হওয়ার প্রায় ১০ বছর পর ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। সেই থেকে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে সেতু পারাপার হচ্ছিল।

বিশাল এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ২০২০ সালের ৩ মার্চ যমুনা বহুমুখী সেতুর ৩০০ মিটার উজানে আলাদা রেলওয়ে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয় এবং ওই বছরের ২৯ নভেম্বর রেলসেতুটি নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন করা হয়। এ রেলসেতুর প্রথম পিলার নির্মাণে ২০২১ সালের মার্চে পাইলিংয়ের কাজ শুরু হয়।

দেশের দীর্ঘতম এ রেলওয়ে সেতু প্রকল্পের প্রথম নির্মাণ ব্যয় ৯ হাজার ৭৩৪ কোটি ৭ লাখ টাকা নির্ধারিত হলেও পরে তা ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকায় উন্নীত করা হয়। এর মধ্যে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ অর্থায়ন করেছে দেশি উৎস থেকে এবং ৭২ দশমিক ৪০ শতাংশ ঋণ দিয়েছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।

দেশের সর্ববৃহৎ এ রেলওয়ে সেতুর নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করেছে জাপানি কোম্পানি ওটিজি ও আইএইচআই জয়েন্টভেঞ্চার। জাপানি ৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বিশাল এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে।

জাপান, ভিয়েতনাম, নেপাল, অস্ট্রেলিয়া, ফিলিপাইন ও বাংলাদেশের ৭ হাজারেরও বেশি কর্মীর ৪ বছরের পরিশ্রমে সেতুটির নির্মাণকাজ শেষ হয়।

সেতুটিতে ৫০টি পিলার, প্রতি দুই পিলারের মাঝে একটি করে মোট ৪৯টি স্প্যান রয়েছে। মূল সেতুর দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার হলেও দুই দিকে ৭ দশমিক ৬৬৭ কিলোমিটার রেলওয়ে অ্যাপ্রোচ এমব্যাংকমেন্ট এবং লুপ, সাইডিংসহ মোট ৩০ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার রেললাইন স্থাপন করা হয়েছে।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেন পারাপারের মধ্য দিয়ে দেশের বৃহত্তম এই রেলসেতু দিয়ে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ওই দিন সাধারণ উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ৫০ কিলোমিটার গতিতে ৬ মিনিটে ট্রেন সেতু পার হলেও আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের পর থেকে সেতুর ওপর দিয়ে উভয় লেনে ট্রেন চলবে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে।

যমুনা রেলসেতু প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী তানভীরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সমান্তরাল ডুয়েল গেজ ডাবল ট্র্যাকের এ সেতুর প্রতিটি স্প্যানের ওপর জাপানিদের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির রেললাইন বসানো হয়েছে। এর ফলে সেতুর ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

যমুনা রেলসেতুর প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসুদুর রহমান বলেন, ‌‘আগের রেলসেতুতে লোডের সীমাবদ্ধতা ছিল। ৪৩ দশমিক ৭ কিলো নিউটন পার মিটারের কম লোডের ট্রেন চলতে পারত। সে ক্ষেত্রে শুধু মিটারগেজ ট্রেনে পণ্য সরবরাহ করা যেত।

‘আমাদের এ অঞ্চলের ব্রডগেজের চাহিদা বেশি। ইন্ডিয়া থেকে প্রচুর মালামাল আমদানি করা হয়। রেল যোগাযোগ চালু হলে ব্যবসায়ীরা সমুদ্রপথে মালামাল আমদানি না করে রেলপথেই করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, সেতুটি দিয়ে এখন সব ধরনের মালবাহী ট্রেন চলাচলও করতে পারবে নির্বিঘ্নে। তবে ডাবল ইস্ট্র্যাক যাকে বলা হয়, অর্থ্যাৎ দুই ট্রেন একই সঙ্গে চলতে পারবে না।’

আরও পড়ুন:
যমুনা ও সচিবালয়ের আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা রেল সেতু থেকে ‘বঙ্গবন্ধু’ নাম বাদ
যমুনা রেল সেতু চালু জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির শুরুতে
যমুনা রেল সেতুতে পরীক্ষামূলক চলল ট্রেন
যমুনা রেল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ, উদ্বোধন জানুয়ারিতে

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
BNP assures Mantu Dass family next to Barguna

বরগুনার মন্টু দাসের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস বিএনপির

বরগুনার মন্টু দাসের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস বিএনপির
নুরুল ইসলাম মনি বলেন, নির্যাতিত কিশোরী এবং নিহত মন্টু দাসের পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করার জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশ দিয়েছেন। মন্টু দাসের পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া হবে, ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়াসহ ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। সর্বোপরি বিএনপি এই পরিবারের সঙ্গে আছে এবং থাকবে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও বরগুনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম মনি বলেছেন, দেশকে অস্থিতিশীল করতে কুচক্রী মহল নানাবিধ কার্যক্রম করতে পারে। দেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা হতে পারে, সেদিকে সবার বিশেষ দৃষ্টি রাখতে হবে।

সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় বরগুনায় ধর্ষণের শিকার কিশোরীর বাড়ি পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন তিনি।

নুরুল ইসলাম মনি বলেন, নির্যাতিত কিশোরী এবং নিহত মন্টু দাসের পরিবারকে সব ধরনের আইনি সহযোগিতা করার জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্দেশ দিয়েছেন। মন্টু দাসের পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেওয়া হবে, ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়াসহ ফ্রি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। সর্বোপরি বিএনপি এই পরিবারের সঙ্গে আছে এবং থাকবে।

বরগুনার মন্টু দাসের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস বিএনপির

এ সময় তারেক রহমানের পক্ষে নিহত মন্টু দাসের পরিবারকে নগদ এক লাখ টাকা অনুদান প্রদান করেন তিনি। এর আগে তারেক রহমান নিজে লন্ডন থেকে ফোনে মন্টু দাসের স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে তার সার্বিক খোঁজখবর নিয়েছিলেন ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা, বরগুনা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাড. নুরুল আমিন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি ফয়জুল মালেক সজিব, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম রনিসহ দলের অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন: তারেক রহমান
ন্যূনতম সংস্কার দ্রুত শেষ করে নির্বাচনের আহ্বান খালেদা জিয়ার
বিএনপির বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি খালেদা জিয়া
আগে সংসদ নির্বাচন: ফারুক
চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি ২ মার্চ

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Recall the Railway Workers Strengths of Rail

বকেয়া বেতন পরিশোধের আশ্বাস, রেলের অস্থায়ী শ্রমিকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

বকেয়া বেতন পরিশোধের আশ্বাস, রেলের অস্থায়ী শ্রমিকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার প্রতীকী ছবি
রাজধানীর রেলভবনে সোমবার টিএলআর কর্মচারীদের পক্ষ থেকে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

আগামী রবিবারের মধ্যে বকেয়া বেতন পরিশোধের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের অস্থায়ী (টিএলআর) শ্রমিকরা তাদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছেন।

রাজধানীর রেলভবনে সোমবার টিএলআর কর্মচারীদের পক্ষ থেকে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

এর আগে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফাহিমুল ইসলাম আন্দোলনরত টিএলআর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন ২৩ মার্চের মধ্যে পরিশোধের আশ্বাস দেন।

সাংবাদিকদের ব্রিফকালে তিনি বলেন, ইন্টিগ্রেটিড বাজেট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং সিস্টেম (আইবাস) সংক্রান্ত জটিলতার কারণে রেলওয়ের টিএলআর শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে সমস্যা ছিল। সে সমস্যা সমাধানে অর্থ বিভাগ ও মন্ত্রণালয় পর্যায়ে অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আশা করা যাচ্ছে, আগামী রবিবারের মধ্যে টিএলআর শ্রমিকদের বকেয়া বেতন তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাবে।’

এপ্রিল থেকে তাদের বেতন প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করা সম্ভব হবে বলেও জানান সচিব ফাহিমুল।

তার এ আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে টিএলআর শ্রমিকরা তাদের কর্মবিরতি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। তবে রবিবারের মধ্যে বকেয়া বেতন পরিশোধ করা না হলে তারা পুনরায় আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করবে বলে জানান।

ব্রিফিংকালে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক আফজাল হোসেনসহ রেলপথ মন্ত্রণালয় ও রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং টিএলআর শ্রমিকদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
মেট্রোরেল কর্মীদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, চলছে টিকিট বিক্রি
ঈদ বোনাসসহ বিভিন্ন দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ
টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ধর্মঘট টেকনাফ স্থলবন্দরের শ্রমিকদের
নৌ-শ্রমিকদের কর্মবিরতি, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ পণ্যবাহী জাহাজ
বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে সড়ক অবরোধ শ্রমিকদের

মন্তব্য

পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সোমবার অনুষ্ঠিত বৈঠকে বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: ইউএনবি
প্রধান উপদেষ্টা মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান উপদেষ্টা মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বক্তব্য দেন।

মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ এবং রাজশাহীর পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম।

আরও পড়ুন:
রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক জাতিসংঘ মহাসচিবের
নওগাঁয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ প্রশাসনকে শিক্ষার্থীদের লাল কার্ড
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলামের পদত্যাগ
নারী হয়রানি ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের নির্দেশ: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Metrorail staff sells tickets in withdrawal withdrawal

মেট্রোরেল কর্মীদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, চলছে টিকিট বিক্রি

মেট্রোরেল কর্মীদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, চলছে টিকিট বিক্রি মেট্রোরেলের একটি স্টেশনে টিকিট বেচাকেনা। ছবি: ইউএনবি
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার সকাল সাতটায় তারা কর্মবিরতি ঘোষণা করেন। আড়াই ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৯টায় ফের একক যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়।

সহকর্মীদের এমআরটি পুলিশের মারধরের অভিযোগে কর্মবিরতি ঘোষণা করেছিলেন মেট্রোরেলের কর্মীরা।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার সকাল সাতটায় তারা কর্মবিরতি ঘোষণা করেন। আড়াই ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৯টায় ফের একক যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়।

সকালে সরেজমিনে মিরপুর-১০ ও সচিবালয় স্টেশনে কোনো মেট্রোরেল কর্মী দেখা যায়নি। কেবল কয়েকজন আনসার সদস্য ছিলেন সেখানে।

এমআরটি পুলিশ সদস্যরা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) চারজন কর্মীকে মৌখিক ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনার প্রতিবাদে এ কর্মবিরতি ডাকেন মেট্রোরেলের কর্মীরা। পরে এমআরটি পুলিশের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগের পর কাজে ফিরেছেন তারা।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয় একটি কমিটি করেছে। যারা এ ঘটনায় জড়িত তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।

‘এরইমধ্যে এমআরটি পুলিশের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কর্মবিরতি যারা করছেন, তাদের সঙ্গে আমার একটু আগেই কথা হয়েছে। তারা কাজে ফিরবেন।’

গতকাল রাতে ‘ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ’ ব্যানারে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আনুমানিক বিকেল সোয়া ৫টায় দুজন নারী কোনো পরিচয়পত্র না দেখিয়ে সিভিল ড্রেসে বিনা টিকিটে ট্রেনে ভ্রমণ করে এসে ইএফও অফিসের পাশে থাকা সুইং গেট ব্যবহার করে পেইড জোন থেকে বের হতে চান। যেহেতু তারা নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরিহিত ছিলেন না ও তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি, তাই দায়িত্বপ্রাপ্ত সিআরএ নিয়ম অনুযায়ী তাদের সেখান থেকে পিজি গেট ব্যতীত সুইং গেট দিয়ে বের হওয়ার কারণ জানতে চান।

‘তবে সংশ্লিষ্ট পুলিশের কর্মকর্তারা এতে উত্তেজিত হয়ে তর্কে লিপ্ত হন এবং একপর্যায়ে এমআরটি পুলিশের কন্ট্রোল রুমে চলে যান। পরবর্তীতে ঠিক একইভাবে দুজন এপিবিএন সদস্য সুইং গেট ব্যবহার করে সুইং গেট না লাগিয়ে চলে যান, এর কারণ তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা পূর্বের ঘটনার জের ধরে তর্কে জড়িয়ে পড়েন।’

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘কিছুক্ষণ পরে পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে আরও কয়েকজন পুলিশ এসে দায়িত্বে থাকা সিআরএর সঙ্গে ইএফওতে তর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং ইএফও থেকে বের হওয়ার সময় কর্মরত সিআরএর কাঁধে বন্দুক দিয়ে আঘাত করেন এবং কর্মরত আরেকজন টিএমওয়ের শার্টের কলার ধরে জোরপূর্বক এমআরটি পুলিশ বক্সে নিয়ে গিয়ে মারধর করেন এবং গুলি করার জন্য বন্দুক তাক করেন।

‘উপস্থিত স্টেশন স্টাফ ও যাত্রীরা বিষয়টি অনুধাবন করে এমআরটি পুলিশের হাত থেকে কর্মরত টিএমওকে পুলিশের কাছ থেকে বাঁচিয়ে নিয়ে আসে।’

আরও পড়ুন:
ঈদে ট্রেনযাত্রায় প্রতারণা এড়াতে অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ
মেট্রো ট্রেনে এক দিনে ৪ লক্ষাধিক যাত্রী পরিবহনের রেকর্ড
নৌ-শ্রমিকদের কর্মবিরতি, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ পণ্যবাহী জাহাজ
সারা দেশে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি
বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Rafiqul Murder Shajahan Khan on 3 days remand

রফিকুল হত্যা: শাজাহান খান ৪ দিনের রিমান্ডে

রফিকুল হত্যা: শাজাহান খান ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। ছবি: বাসস
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন বিসমিল্লাহ আবাসিক হোটেলের সামনের রাস্তায় আন্দোলন করছিলেন ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম (৩৭)। ওই সময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গুলিতে আহত হন তিনি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছরের ২৭ আগস্ট মৃত্যু হয় তার।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বাড্ডা থানা এলাকায় রফিকুল নামের এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

শাজাহান খানকে সোমবার কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ।

পরে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। রাষ্ট্রপক্ষে রিমান্ড মঞ্জুরের আবেদন করা হয়। অন্যদিকে সাবেক মন্ত্রীর আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন।

উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজাহারুল ইসলাম জামিন আবেদন নাকচ করে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন বিসমিল্লাহ আবাসিক হোটেলের সামনের রাস্তায় আন্দোলন করছিলেন ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম (৩৭)। ওই সময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গুলিতে আহত হন তিনি। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বছরের ২৭ আগস্ট মৃত্যু হয় তার।

এ ঘটনায় রফিকুলের মামা মুহাম্মদ লুৎফর রহমান বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩৭ জনকে আসামি করা হয়।

গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে তাকে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। রিমান্ডেও নেওয়া হয় একাধিক মামলায়।

আরও পড়ুন:
হত্যা মামলায় সালমান, আনিসুল, পলক ও মবিনের ৪ দিনের রিমান্ড
শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নদভী রিমান্ডে 
ইডেন ছাত্রলীগ সভাপতি রিভা রিমান্ডে
বিজি প্রেসের এক কর্মচারী রিমান্ডে, অপরজন কারাগারে
মাদারীপুরে দুই হত্যা মামলায় কারাগারে শাজাহান খান ও গোলাপ 

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Rape case at MC College upheld the verdict of transfer to speedy trial tribunal

এমসি কলেজে ধর্ষণ মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের রায় বহাল

এমসি কলেজে ধর্ষণ মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের রায় বহাল এমসি কলেজের গেট। ছবি: মুহিব সুলতান
আজকের এ আদেশের ফলে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা ৩০ দিনের মধ্যে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করে বিচারে বাধা রইল না বলে জানান ব্যারিস্টার আবদুল কাইয়ুম।

সিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে আটকে রেখে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় হওয়া মামলা ৩০ দিনের মধ্যে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরে হাইকোর্টের রায় বহাল রয়েছে।

হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তৎকালীন সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা লিভ টু আপিলটি রাষ্ট্রপক্ষ সোমবার প্রত্যাহারের আবেদন করে।

আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির আপিল বিভাগ লিভ টু আপিলটি খারিজের আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল কাইয়ুম, ব্যারিস্টার ওমর ফারুক ও ব্যারিস্টার কামারুন মাহমুদ দীপা।

আজকের এ আদেশের ফলে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা ৩০ দিনের মধ্যে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করে বিচারে বাধা রইল না বলে জানান ব্যারিস্টার আবদুল কাইয়ুম।

প্রেক্ষাপট

এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে ২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর স্বামীকে আটকে রেখে নারীকে (২০) ধর্ষণের ঘটনায় ওই নারীর স্বামী বাদী হয়ে সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখ করে এবং দুজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেন।

ঘটনার পর আসামিরা পালিয়ে যান। তবে তিন দিনের মধ্যে ছয় আসামি ও সন্দেহভাজন দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ও র‌্যাব।

আসামিরা আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে ঘটনার দায় স্বীকার করেন। তাদের ডিএনএ নমুনা পরীক্ষায় আটজন আসামির মধ্যে ছয়জনের ডিএনএর মিল পাওয়া যায়। ২০২০ সালের ৩ ডিসেম্বর মামলার অভিযোগপত্র আদালতে জমা দেয় পুলিশ।

সিলেটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি অপহরণ, দলবদ্ধ ধর্ষণ ও দলবদ্ধ ধর্ষণে সহায়তার অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযোগ গঠন করেন।

একই আদালতে ২০২২ সালের ১১ মে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় করা চাঁদাবাজি ও ছিনতাই মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়।

একপর্যায়ে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে এ মামলার বিচার চেয়ে বাদী হাইকোর্টে রিট করেন। সে রিটের রুলের শুনানি শেষে ২০২২ সালের ১৫ ডিসেম্বর এক হাইকোর্ট বেঞ্চ ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা ৩০ দিনের মধ্যে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

আরও পড়ুন:
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর
ভারতের অভ্যন্তরে ‌খাসিয়াদের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিলেটে চাঁদাবাজির অভিযোগে হকারদের সড়ক অবরোধ, যুবদল নেতা বহিষ্কার
টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় দৃষ্টান্ত সিলেট সিটি করপোরেশন
১০ ঘণ্টা পর সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ চালু

মন্তব্য

p
উপরে