× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

চাকরি-ক্যারিয়ার
১২ পদে জনবল নিচ্ছে বিটিআরসি
google_news print-icon

অফিসার নিচ্ছে বিটিআরসি

অফিসার-নিচ্ছে-বিটিআরসি
২০২১ সালের ১ মার্চ উপসহকারী পরিচালক (কারিগরি) পদের প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। অন্যান্য পদের প্রার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার (এসএসসি) অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদপত্রে দেয়া জন্মতারিখ অনুসারে প্রার্থীর বয়স গণনা করা হবে। মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা (নাতি-নাতনি) প্রার্থীদের বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে পারবে। বয়সের ক্ষেত্রে অ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

সাশ্রয়ী মূল্যে টেলিযোগাযোগ সুবিধা নিশ্চিত করতে ২০০২ সালের ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) যাত্রা শুরু করে।

এটি টেলিযোগাযোগ আইন, ২০০১ দ্বারা গঠিত এবং নিয়ন্ত্রিত একটি স্বাধীন কমিশন। বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ এবং টেলিযোগাযোগ সেবা নিয়ন্ত্রণের ভার এই প্রতিষ্ঠানটির উপর অর্পিত। বিটিআরসি বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ-সংক্রান্ত বিষয়াবলি যেমন সেলুলার নেটওয়ার্ক, পিএসটিএন, কৃত্রিম উপগ্রহ, ক্যাবল ইত্যাদির রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। বিটিআরসির বর্তমান চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার।

দেশের এই স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানটি ২৩ মার্চ বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বিভিন্ন পদে জনবল নিয়োগের জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন বাংলাদেশি নাগরিকদের কাছে আবেদনপত্র আহ্বান করেছে।

যেসব পদে নিয়োগ দেয়া হবে

১. সহকারী পরিচালক (কারিগরি) পদে ৭ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ৯। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে টেলিকমিউনিকেশন/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিক/কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি শুদ্ধভাবে বলতে ও লিখতে পারতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

২. সহকারী পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) পদে ১ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ৯। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষায় কমপক্ষে দুটি প্রথম শ্রেণি বা বিভাগ থাকতে হবে। তবে শিক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি শুদ্ধভাবে বলতে ও লিখতে পারতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৩. সহকারী পরিচালক (অর্থ, হিসাব ও রাজস্ব) পদে ১ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ৯। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকসহ দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষায় কমপক্ষে দুটি প্রথম শ্রেণি বা বিভাগ থাকতে হবে। তবে শিক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি শুদ্ধভাবে বলতে ও লিখতে পারতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৪. উপসহকারী পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) পদে ১ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১০। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৫. উপসহকারী পরিচালক (অর্থ, হিসাব ও রাজস্ব) পদে ২ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১০। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৬. উপসহকারী পরিচালক (কারিগরি) পদে ৬ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১০। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত কারিগরি বোর্ড হতে টেলিকমিউনিকেশন/ইলেকট্রিক্যাল/ইলেকট্রনিক/কম্পিউটার প্রযুক্তি বিষয়ে দ্বিতীয় বিভাগ বা শ্রেণির ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। প্রার্থীকে কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৭. ব্যক্তিগত কর্মকর্তা পদে ২ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১০। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় কমপক্ষে ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে কমপক্ষে ৪০ শব্দ লিখতে পারতে হবে। কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৮. প্রশাসনিক সহকারী পদে ২ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১১। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় কমপক্ষে ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে কমপক্ষে ৪০ শব্দ লিখতে পারতে হবে। কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

৯. অভ্যর্থনাকারী/বিএবিএক্স অপারেটর পদে ১ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১১। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় কমপক্ষে ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে কমপক্ষে ৪০ শব্দ লিখতে পারতে হবে। কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

১০. ব্যক্তিগত সহকারী পদে ৩ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১২। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় কমপক্ষে ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে কমপক্ষে ৪০ শব্দ লিখতে পারতে হবে। কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

১১. কম্পিউটার অপারেটর পদে ১ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১৩। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় কমপক্ষে ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে কমপক্ষে ৪০ শব্দ লিখতে পারতে হবে। কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

১২. হিসাবরক্ষক পদে ১ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেয়া হবে। পদটির গ্রেড ১৩। জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা বেতন।

প্রার্থীকে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক অথবা বাণিজ্য বিভাগে কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা বিভাগ গ্রহণযোগ্য হবে না। টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় কমপক্ষে ২৫ শব্দ ও ইংরেজিতে কমপক্ষে ৪০ শব্দ লিখতে পারতে হবে। কম্পিউটার চালনা সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।

দেশের সব জেলার প্রার্থীরা এই পদে আবেদন করতে পারবেন।

বয়স

২০২১ সালের ১ মার্চ উপসহকারী পরিচালক (কারিগরি) পদের প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। অন্যান্য পদের প্রার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার (এসএসসি) অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদপত্রে দেয়া জন্মতারিখ অনুসারে প্রার্থীর বয়স গণনা করা হবে। মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা (নাতি-নাতনি) প্রার্থীদের বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে পারবে। বয়সের ক্ষেত্রে অ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।

অন্যান্য শর্ত

সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন, এমন প্রার্থীদের অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিক্রমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি যেসব বিধিবিধান আছে তা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ অনুসরণ করবে। এসব বিধিবিধান পরবর্তীতে সংশোধন করা হলে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সেসবও অনুসরণ করবে। প্রার্থীকে শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য আবেদনে উল্লেখ করতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা শিক্ষাগত যোগ্যতার বাইরে অন্য ভুল তথ্য বা মিথ্যা তথ্য দিলে বা কোনো তথ্য গোপন করলে আবেদন বতিল হয়ে যাবে। ভুল বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে কেউ চাকরিতে নিয়োগ পেলে তার নিয়োগাদেশ বাতিল করা হবে। পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য টিএ/ডিএ দেয়া হবে না।

মৌখিক পরীক্ষার সময় যেসব কাগজপত্র আনতে হবে

মৌখিক পরীক্ষার সময় প্রার্থীকে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, প্রত্যয়নপত্র ও অনাপত্তিপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। এ ছাড়া পূরণকৃত অ্যাপ্লিকেশন ফরমসহ প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সব সনদপত্রের কপি ও পাসপোর্ট সাইজের তিন কপি সত্যায়িত ছবি জমা দিতে হবে।

সাথে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মসনদের সত্যায়িত কপি, জেলার স্থায়ী বাসিন্দার প্রমাণ হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা পৌরসভার মেয়র অথবা সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলরের দেয়া সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা অথবা শহিদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা হলে ‘আবেদনকারী মুক্তিযোদ্ধা অথবা শহিদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা’ এই মর্মে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর অথবা পৌরসভার মেয়রের দেয়া সনদপত্রের কপি জমা দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রার্থীর বাবা-মায়ের নাম এবং মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার নাম উল্লেখসহ মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে প্রার্থীর সম্পর্কের বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে সনদে উল্লেখ করতে হবে।

এতিম, শারীরিক প্রতিবন্ধী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের দেয়া সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন এমন প্রার্থীদের নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের দেয়া অনাপত্তিপত্র অথবা ছাড়পত্রের মূল কপি জমা দিতে হবে।

নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটাসংক্রান্ত সর্বশেষ জারিকৃত সরকারি বিধিবিধান অনুসরণ করা হবে। নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া পদের সংখ্যা কমানো-বাড়ানো এবং কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই বিজ্ঞপ্তির আংশিক বা পুরো অংশ বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করে।

সব পদের জন্য লিখিত, মৌখিক এবং ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। কেবল লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই মৌখিক পরীক্ষার জন্য যোগ্য বিবেচিত হবেন।

আবেদনপত্র পূরণের নিয়ম

http://btrc.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। ২০২১ সালের ২৫ মার্চ সকাল ১০টা থেকে ২৫ এপ্রিল বিকেল ৫টার মধ্যে আবেদন করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে ইউজার আইডি পাওয়া প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদনপত্র সাবমিটের সময় থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফি জমা দিতে পারবেন।

অনলাইন আবেদনপত্রে প্রার্থী তার রঙিন ছবি (দৈর্ঘ ৩০০ পিক্সেল X প্রস্থ ৩০০ পিক্সেল) ও স্বাক্ষর (দৈর্ঘ ৩০০ পিক্সেল X প্রস্থ ৮০ পিক্সেল) স্ক্যান করে নির্ধারিত স্থানে আপলোড করতে হবে। ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১০০ কেবি এবং স্বাক্ষরের সাইজ সর্বোচ্চ ৮০ কেবি হতে পারবে।

অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রে দেয়া তথ্যই যেহেতু পরবর্তী সব কার্যক্রমে ব্যবহৃত হবে, সেহেতু অনলাইনে আবেদনপত্র সাবমিট করার আগে প্রার্থীকে সব তথ্যের সত্যতা শতভাগ নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে।

প্রার্থীর দেয়া কোনো তথ্য বা জমাকৃত কাগজপত্র জাল, মিথ্যা বা ভুয়া প্রমাণিত হলে বা পরীক্ষায় নকল করলে বা বিজ্ঞপ্তিতে চাওয়া যোগ্যতার সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ কোনো তথ্য দাখিল করলে বা বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা লঙ্ঘন করা কোনো আবেদন পাওয়া গেলে প্রার্থীর প্রার্থিতা নিয়োগের যেকোনো পর্যায়ে বাতিল করা হবে। পাশাপাশি প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

প্রার্থী অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রের একটি কপি যেকোনো প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য নিজের কাছে সংরক্ষণ করবেন।

এসএমএস ও পরীক্ষার ফি দেয়ার নিয়ম

অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করা হলে প্রার্থী একটি ইউজার আইডি, ছবি ও স্বাক্ষরযুক্ত একটি অ্যাপ্লিকেন্টস কপি পাবেন। এই কপিটি প্রার্থী প্রিন্ট অথবা ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করবেন। ইউজার আইডি ব্যবহার করে প্রার্থী টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল সংযোগের মাধ্যমে দুইটি এসএমএস করে পরীক্ষার ফি হিসেবে ২২৪ টাকা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জমা দেবেন।

প্রথম এসএমএস

BTRCUSER ID লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। যেমন BTRC ABCDEF

রিপ্লাই আসবে: Applicant's Name, Tk.224 woll be charged as application fee, Your PIN is xxxxx. To pay fee Type BTRCYESPIN and send to 16222.

দ্বিতীয় এসএমএস

BTRCYESPIN লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। যেমন BTRC YES 123456789

রিপ্লাই আসবে: Congratulations Applicant's Name, payment completed successfully for BTRC Recruitment Application for xxxxxxxxx User ID is (ABCDEF) and Password (xxxxxx).

মনে রাখতে হবে, অনলাইনে আবেদনপত্রের সব অংশ পূরণ করে সাবমিট করা হলেও পরীক্ষার ফি জমা না দেয়া পর্যন্ত আবেদনপত্র গৃহীত হবে না।

এসএমএসে দেয়া ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে পরে রোল নম্বর, পদের নাম, ছবি, পরীক্ষার তারিখ, সময় ও ভেন্যুর নাম ইত্যাদি তথ্য সংবলিত প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। প্রিন্ট রঙিন হলে ভালো। এই প্রবেশপত্রটি সব পরীক্ষার সময় কর্তৃপক্ষকে দেখাতে হবে।

প্রবেশপত্র সংগ্রহের নোটিশ http://btrc.teletalk.com.bd/ এবং http://btrc.gov.bd/ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া প্রবেশপত্র সংগ্রহের এসএমএস যোগ্য প্রার্থীদের মোবাইল ফোনে পাঠানো হবে।

অনলাইন আবেদনপত্রে দেয়া মোবাইল নম্বরেই পরীক্ষার বিষয়ে সব যোগাযোগ করা হবে বলে সেই নম্বরটি সব সময় সচল রাখতে হবে।

শুধু টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল সংযোগের মাধ্যমেই এসএমএস পাঠিয়ে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড পুনরুদ্ধার করা যাবে।

ইউজার আইডি জানা থাকলে: BTRCHELPUSERUser ID লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। যেমন BTRC HELP USER ABCDEF

পিন জানা থাকলে: BTRCHELPPINPIN No লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। যেমন BTRC HELP PIN 123456789

অনলাইনে আবেদন করতে কোনো সমস্যা হলে টেলিটক নম্বর থেকে ১২১ নম্বরে অথবা যেকোনো অপারেটরের ফোন থেকে ০১৫০০১২১১২১ নম্বরে ফোন করতে সাহায্য নিতে পারবেন। এছাড়া [email protected] এবং [email protected] ই-মেইলে যোগাযোগ করা যাবে।

মেইলের সাবজেক্টে অরগানাইজেশন নেম BTRC, পদের নাম, প্রার্থীর User ID ও ফোন নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।

এখানে উল্লেখ্য যে আবেদনপত্র জমাদানের শেষ তারিখ ও সময়ের জন্য অপেক্ষা না করে আগেই যথেষ্ট সময় নিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলা ভালো।

সুতরাং অপেক্ষা না করে এখনই অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ করে ফেলুন।

আরও পড়ুন:
অফিসার নিচ্ছে স্কয়ার টেক্সটাইলস
জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগে নিয়োগ
শিক্ষক নিচ্ছে মাভাবিপ্রবি
অধ্যাপক নিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরে নিয়োগ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

চাকরি-ক্যারিয়ার
Farmers are leaning in Napias grass in Rupganj

রূপগঞ্জে নেপিয়ার ঘাস চাষে ঝুকছে কৃষক

রূপগঞ্জে নেপিয়ার ঘাস চাষে ঝুকছে কৃষক

রূপগঞ্জে গোখাদ্যের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। আবাসন চাহিদা পুরনের জন্য কৃষি জমিতে বিভিন্ন হাউজিং কোম্পানীর বালি ভরাটের কারনে এ সঙ্কট দেখা দিয়েছ্। গৃহপালিত পশু পালনে কৃষকদের এখন ভরসা নেপিয়ার জাতের ঘাস। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে গোখাদ্যর সংকটের বিষয়টি কৃষকদের ভাবিয়ে তুলেছে। গোখাদ্য সংকটে অনেকই কম দামে পশুগুলোকে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
উপজেলার কাঞ্চন, ভোলাব,দাউদপুর, মুড়াপাড়া, মাঝিনা নদীর পাড়, দেইলপাড়া, নদ্দাসহ অর্ধ শতাধিক গ্রামে এখন নেপিয়ার ঘাস চাষ হচ্ছে। বেসরকারি দুগ্ধ খামারিরা তাদের বাড়িতে খরচ কমানোর জন্য নেপিয়ার ঘাস চাষের দিকে ঝুকছে। আঁশযুক্ত,পুষ্টিকর, সুস্বাদু খাদ্য হিসেবে চাহিদা ব্যাপক। একবার কেটে নিলে ঘাস মরে যায়না বরং কাটা অংশ থেকে পুনরায় কুঁড়ি জন্মে আবার তা পূর্নাঙ্গ ঘাসে পরিণত হয়।
সরজমিন ঘুরে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে গোখাদ্য সংকট এবং নেপিয়ার জাতের ঘাসে কৃষকের ভরসার বিষয়টি ফুটে উঠেছে। বারৈ গ্রামের কদম আলী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ, অন্যের জমি চাষ করি। বাড়তি আয়ের জন্যে গরু-ছাগল পালি। কৃষক টিপু হায়দার বলেন, গরুর খাদ্য সমস্যার জন্যে আমাদের গরু কম দামে বিক্রি করে দিছি। নেপিয়ার জাতীয় ঘাস দ্রুত বর্ধনশীল, ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যেই কেটে নেয়া ঘাসগুলো বড় হয়ে যায়।
উপজেলা পশু পালন কর্মকর্তা ডা. সজল কুমার দাস গোখাদ্যের সংকটের কথা স্বীকার করে জানান, বর্তমানে পশু খাদ্যের আরেক নাম নেপিয়ার ঘাস। দ্রুত বর্ধনশীল, উৎপাদন খরচ কম ও লাভজনক হওয়ায় এলাকার চাষিরা দিনদিন নেপিয়ার জাতীয় ঘাস চাষে ঝুঁকছেন। এতে কৃষকরা যেমন আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন অপরদিকে গোখাদ্য সংকট নিরসনেও ভূমিকা রাখছেন। প্রতি মাসে খামারিদেরকে বিনামূল্যে নেপিয়ার ঘাসের বীজ কাটিং দেয়া হয়। নেপিয়ার ঘাস ১০/১২ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। চাষের পদ্ধতিও সহজ।

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Farooqi will be free of fear that everyone will pray Tisha

ফারুকী আপাতত আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

ফারুকী আপাতত আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

কক্সবাজারে সরকারি সফরে এসে অসুস্থ হয়ে জরুরিভাবে ঢাকায় ফেরা সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আশঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছেন তার স্ত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা।

শনিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তিনি।

তিশা লিখেছেন, “মোস্তফা সরয়ার ফারুকী কক্সবাজারে মন্ত্রণালয়ের একটি ওয়ার্কশপে উপস্থিত থাকাকালীন সময়ে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে। তিনি বর্তমানে হসপিটালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন অতিরিক্ত কাজের প্রেশারের কারণে তিনি (উপদেষ্টা) অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। আপাতত তিনি আশঙ্কামুক্ত। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।”

এর আগে শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে চারদিনের সফরে কক্সবাজারে আসেন সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী। পরদিন শনিবার (১৬ আগস্ট) রাতে অসুস্থতা অনুভব করলে সফর মুলতবি করে জরুরিভাবে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।

কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমরান হোসাইন সজীব বলেন, ‘কক্সবাজারে সংস্কৃতি হাব-বিষয়ক এবং জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন সংক্রান্ত কয়েকটি কর্মসূচিতে উপদেষ্টার উপস্থিত থাকার কথা ছিল। অবশিষ্ট কর্মসূচিগুলো বাতিল করা হয়েছে।’

সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে কক্সবাজারে থাকাকালীন স্থানীয় চিকিৎসকরা উপদেষ্টাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Graduate of National University 1 lakh is unemployed

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট ১০ লাখের ৪০ ভাগই বেকার!

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েট ১০ লাখের ৪০ ভাগই বেকার!

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ জানিয়েছেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতি বছর প্রায় দশ লাখ গ্র্যাজুয়েট বের হচ্ছে। এর ৪০ ভাগ কোনো না কোনো কাজে যুক্ত হতে পারছে, ২০ ভাগ স্ব-উদ্ভাবিত কর্মসংস্থান করেছে। আর অবশিষ্ট ৪০ ভাগ বেকার থাকছে।

গতকাল শনিবার এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভ (ইআরআই) আয়োজিত ‘বাংলাদেশে চাহিদাভিত্তিক শিক্ষা: সমস্যা ও সম্ভাবনা’ বিষয়ক সেমিনারে তিনি এই তথ্য দেন।

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভের (ইআরআই) চেয়ারম্যান ও সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ল্যাব, ডেমোনেস্ট্রেটর, শিক্ষক, অধ্যক্ষ সবই থাকা সত্ত্বেও ল্যাব প্রাকটিক্যাল হচ্ছে না। এটা শুধু নৈতিক অবক্ষয়ের অবনমন। এর উত্তরণ ঘটাতে হবে।

ড. এ এস এম আমানুল্লাহ বলেন, বিদেশে অদক্ষ শ্রমিক প্রেরণ নিরুৎসাহিত করতে হবে, তাদের দক্ষ শ্রমিক করতে হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতীয় সেরা শিক্ষক সম্মাননা ব্যক্তিগত যোগাযোগ রক্ষাকারীকে না দিয়ে প্রকৃতই সেরা শিক্ষককে দেওয়ার সুপারিশ করেন উপাচার্য।

ড. এ এস এম আমানুল্লাহ চাহিদাভিত্তিক শিক্ষার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, আধুনিক শিক্ষা কমিশন গঠন এখন সময়ের দাবি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, বিগত ৫২ বছরে বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রের কোনো গুণগত উন্নতি হয়নি। আমরা বাংলাদেশে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতেও ব্যর্থ হয়েছি।

ভিসি বলেন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশের অবস্থা এক সময় বাংলাদেশের মতোই ছিল। কিন্তু আজ সেই দেশগুলোর মাথাপিছু আয় বহুগুণে বেড়েছে। আর এর জন্য চাহিদাভিত্তিক শিক্ষার একটি বড় অবদান রয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলার জন্য সিলেবাস পরিবর্তনের কাজ হাতে নিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

এদিকে একই অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশে ডিগ্রি পাস শিক্ষার্থীর সংখ্যা মোট শিক্ষার্থীর ১১ শতাংশ। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেক, অর্থাৎ ৪ দশমিক ৫ শতাংশ বেকার।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, গুণগত শিক্ষার অভাবই শিক্ষার সবচেয়ে বড় সমস্যা। প্রতি বছর এসএসসিতে ২.৫ লাখ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেলেও বাস্তব শিক্ষার উন্নতি হচ্ছে না। প্রায় ১০ লাখ শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়, কিন্তু যারা জিপিএ-৫ পায় না, তারা কোথায় যাচ্ছে—এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।

প্রবন্ধে বলা হয়, দেশে ডিগ্রি পাস শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১১ শতাংশ। এর মধ্যে ৪.৫ শতাংশ বেকার। তাই জব মার্কেটের চাহিদা অনুযায়ী নতুন প্রজন্মকে শিক্ষিত করতে হবে।

ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, বাংলাদেশের প্রকৌশলীরা পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল ও রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে সহায়ক ভূমিকা রাখলেও মূল দায়িত্ব পালন করেছে চীন, রাশিয়া ও জাপানের প্রকৌশলীরা। অথচ স্থানীয় প্রকৌশলীরা দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা করেছে। মূল সমস্যা হলো চাহিদাভিত্তিক শিক্ষার অভাব।

মন্তব্য

মেঘনায় ধরা পড়ল ২৮ কেজির কোরাল

মেঘনায় ধরা পড়ল ২৮ কেজির কোরাল

নোয়াখালীর হাতিয়ার মেঘনা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে প্রায় ২৮ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। গতকাল শনিবার সকালে উপজেলার নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়নের নামার বাজারে নিলামে ৪১ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি হয় মাছটি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের জেলে মো. রাশেদ গত শুক্রবার রাতে মেঘনায় জাল ফেলেন। ভোরের দিকে তিনি লক্ষ্য করেন, জালে একটি বিশাল আকৃতির মাছ ধরা পড়েছে। জাল তুলে আনতেই দেখা যায়, একটি বিশাল কোরাল মাছ। বিশাল এই মাছ দেখে রাশেদ ও তার সঙ্গী জেলেরা বিস্মিত হয়ে পড়েন। পরে মাছটি সকালেই বাজারে নিয়ে যান।

মাছটি দেখতে বাজারে সাধারণ মানুষের ভিড় জমে যায়। বাজারের আড়তজুড়ে তৈরি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ। অনেকে ছবি তুলতে ও ভিডিও করতে ভিড় করেন। পরে ইব্রাহিম মৎস্য আড়তে নিলামের আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রতি কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা দরে মোট ৪১ হাজার ৫৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন স্থানীয় বিএনপি নেতা ও ব্যবসায়ী মো. ইব্রাহিম।

ইব্রাহিম মৎস্য আড়তের ম্যানেজার মো. সোহেল বলেন, রাশেদ জীবনে এই প্রথম এত বড় আকারের কোরাল মাছ ধরতে পেরেছেন। এর ওজন ছিল ২৭ কেজি ৭০০ গ্রাম। আমাদের আড়তে মাঝেমধ্যে ১৫ থেকে ২০ কেজির কোরাল আসে, কিন্তু এ বছর এত বড় কোরাল প্রথম ধরা পড়ল।

ক্রেতা মো. ইব্রাহিম বলেন, আমরা খুব কম সময় এত বড় কোরাল মাছ পাই। সচরাচর ছোট কোরাল বাজারে আসে, তবে বড় মাছের চাহিদা সবসময়ই বেশি থাকে। আশা করছি, কোরালটি ভালো দামে বিক্রি করতে পারব।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মেঘনা নদীতে মাঝে মাঝে বড় কোরাল ধরা পড়ে। তবে ২৫ কেজির ওপরে কোরাল সাধারণত খুব কম ধরা পড়ে। তাই এ ধরনের মাছ জালে উঠলেই বাজারে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়।

জেলে রাশেদ বলেন, এত বড় কোরাল মাছ জীবনে কখনো ধরিনি। আল্লাহর রহমতে জালে এমন মাছ পেয়েছি। বিক্রি করে ভালো দামও পেয়েছি। এতে পরিবারে অনেকটা স্বস্তি আসবে।

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Foreign observers will have to give the information to see the vote

ভোট দেখতে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের দিতে হবে ১৪ তথ্য

ভোট দেখতে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের দিতে হবে ১৪ তথ্য

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের একটি নির্দিষ্ট ফরমে আবেদন করতে হবে। এতে দিতে হবে ১৪ ধরনের তথ্য।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সম্প্রতি বিদেশি সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষকদের জন্য নতুন নীতিমালা জারি করা হয়েছে। এখন থেকেই বিদেশিরা আবেদন করতে পারবেন। ইতোমধ্যে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

কর্মকর্তারা বলেন, নীতিমালা অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। এতে ১৪ ধরনের তথ্য দিতে হবে।

আবেদনকারীর অবশ্যই নিজের নাম, জন্ম তারিখ, সংস্থা বা দেশের নাম, পেশা, অভিজ্ঞতা থাকলে দেশ ও বিদেশের অভিজ্ঞতা, পাসপোর্ট নম্বর, পাসপোর্টের মেয়াদ, জাতীয়তা, বাংলাদেশে অবস্থানকালীন ঠিকানা, ইমেইল, ফোন নম্বর, আবেদন তারিখ ও স্বাক্ষর দিতে হবে।

এছাড়া আবেদনের সঙ্গে সদ্য তোলা একটি ছবি, মেয়াদ থাকা পাসপোর্টের কপি ও সিভি সংযুক্ত করতে হবে।

এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সংস্থা আনফ্রেল ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভোট পর্যবেক্ষণের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

এবারের নীতিমালায় বিদেশিদের অনুমতিদানে পুরো ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের নিজের কাছে রাখা হয়েছে। আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর ব্যবস্থা নেওয়া হতো। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ইসির সুপারিশের ভিত্তিতে ভিসা ব্যবস্থা করবে মন্ত্রণালয়।

আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তফসিল ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Hajj registration fee can be submitted to the bank

৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজের নিবন্ধন ফি

৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজের নিবন্ধন ফি

হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমতি পাওয়া ৩৩টি ব্যাংকের তালিকা প্রকাশ করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এসব ব্যাংক হজযাত্রীদের প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধন ফির অর্থ সংগ্রহ করতে পারবে।

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ-২ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত তালিকা বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করা হয়। এতে স্বাক্ষর করেছেন উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম।

যেসব ব্যাংক আগামী হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের অনুমতি পেয়েছে– সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, দি সিটি ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক প্রিমিয়ার ব্যাংক ও শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক।

ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে। প্রাক-নিবন্ধনের অর্থ প্রতি ৩০ দিবসের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত হিসাবে স্থানান্তর করতে হবে। হজযাত্রীর বিপরীতে কোনো হজ এজেন্সিকে ঋণ দেওয়া যাবে না। হজযাত্রীর প্রাথমিক নিবন্ধন বা নিবন্ধনের অর্থ এজেন্সির নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে জমা থাকবে। এ অর্থ ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নির্ধারিত খাত ছাড়া অন্য খাতে ব্যবহার বা স্থানান্তর করা যাবে না। ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২২ (সংশোধিত)’ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

মন্তব্য

চাকরি-ক্যারিয়ার
Trying to make Hajj and Umrah is easy and beautiful will continue Air Secretary

হজ ও ওমরাহ পালনকে সহজ এবং সুন্দর করতে প্রয়াস অব্যাহত থাকবে: বিমান সচিব

হজ ও ওমরাহ পালনকে সহজ এবং সুন্দর করতে প্রয়াস অব্যাহত থাকবে: বিমান সচিব

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান বলেছেন, সমন্বিত প্রয়াসের মাধ্যমে হজ ও ওমরাহ পালনকে সহজ এবং সুন্দর করতে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকবে।

আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী জাতীয় পর্যায়ে হজ ও ওমরাহ মেলা ২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, গত বছরের হজ ব্যবস্থাপনা চমৎকার ছিল। হজের ব্যয় কমিয়ে আনতে ত্রিশ হাজার টাকা বিমান ভাড়া কমানো হয়েছিল। এবছর হজ যাত্রী পরিবহনে যুক্ত থাকা অন্যান্য এয়ার লাইন্সের সাথে আলোচনার মাধ্যমে আরো সাশ্রয়ী ভাড়া নির্ধারণের চেষ্টা করবো।

শুধু বিমান ভাড়া কমানো হলে হজের খরচ খুব কমে যাবে বিষয়টি এমন নয় উল্লেখ করে বিমান সচিব বলেন, হজের যে আরো চার পাঁচটি খরচের খাত রয়েছে সেটি বিবেচনায় নিতে হবে। এসময় তিনি হজ ও ওমরাহ পালনকারীদের সর্বোত্তম সেবাদানের জন্য হজ এজেন্সিগুলোর মনোযোগ আকর্ষণ করেন।

হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) তিন দিন ব্যাপী এই হজ ও ওমরাহ মেলার আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মু: আ: আউয়াল হাওলাদার, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (হজ) ড. মো: মঞ্জুরুল হক,বিমান বাংলাদেশ এর পরিচালক (বিপনন) আশরাফুল আলম, হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এর মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার এবং শাহজালাল ইসলামি ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন হজ এজেন্সীজ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এর সভাপতি সৈয়দ গোলাম সরওয়ার।

পরে প্রধান অতিথি হজ ও ওমরাহ মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।

মন্তব্য

p
উপরে