× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

রাজধানী
তিন ধাপে মানবপাচার সমন্বয়কসহ গ্রেপ্তার ৭
google_news print-icon

তিন ধাপে মানব পাচার, সমন্বয়কসহ গ্রেপ্তার ৭

তিন-ধাপে-মানব-পাচার-সমন্বয়কসহ-গ্রেপ্তার-৭
গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের মধ্যে ইউরোপে মানব পাচারকারী চক্রের বাংলাদেশি এজেন্ট রুবেল সিন্ডিকেটের প্রধান সমন্বয়ক ইউরো আশিক রয়েছেন। তারা বিদেশে কর্মসংস্থানের প্রলোভন দেখিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে মানব পাচার করে আসছেন। চক্রের সদস্যরা তিন ধাপে কাজ করেন।

ভূমধ্যসাগর হয়ে ইউরোপে মানব পাচার চলে তিন ধাপে। এ জন্য রয়েছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এ রকম মানব পাচারের আন্তর্জাতিক চক্রের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। ধরা পড়েছেন সিন্ডিকেটের সমন্বয়ক ইউরো আশিক।

র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে রোববার দুপুরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন মানব পাচারকারী চক্রের কৌশল ও কর্মকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।

র‍্যাব জানায়, শনিবার রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত র‍্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র‍্যাব-৮ যৌথ অভিযান চালায়। টানা অভিযানে মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মোহাম্মদ আশিক, আজিজুল হক, মিজানুর রহমান মিজান, নাজমুল হুদা, সিমা আক্তার, হেলেনা বেগম ও পলি আক্তারকে।

তাদের কাছে পাওয়া গেছে ১৭টি পাসপোর্ট, বিভিন্ন ব্যাংকের ১৪টি চেক বই, দুটি এটিএম কার্ড, বিভিন্ন ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার ১৫টি বই, দুটি হিসাব নথি, দুটি এনআইডি, ১০টি মোবাইল ফোন এবং নগদ ৫৬ হাজার ৬৭০ টাকা।

গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের মধ্যে ইউরোপে মানব পাচারকারী চক্রের বাংলাদেশি এজেন্ট রুবেল সিন্ডিকেটের প্রধান সমন্বয়ক ইউরো আশিক রয়েছেন। তারা বিদেশে কর্মসংস্থানের প্রলোভন দেখিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে মানব পাচার করে আসছেন। চক্রের সদস্যরা তিন ধাপে কাজ করেন।

ইউরোপ যেতে ইচ্ছুকদের নির্বাচন

প্রত্যন্ত অঞ্চলের স্বল্প আয়ের মানুষদের অল্প খরচে উন্নত দেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখান চক্রের সদস্যরা। ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় অনেকেই তাদের প্রস্তাবে সাড়া দেন। এরপর বিদেশ গমনেচ্ছুকদের পাসপোর্ট তৈরি, ভিসা সংগ্রহ, টিকিট ক্রয়সহ বিভিন্ন কাজ চলে সিন্ডিকেটের তত্ত্বাবধানে।

পাসপোর্ট ও অন্যান্য নথি চক্রের সদস্যরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখে দেন। প্রার্থীদের সামর্থ্য অনুযায়ী আর্থিক লেনদেনের কিস্তি ঠিক করা হয়। ইউরোপ যেতে ৭-৮ লাখ টাকার বেশি নিয়ে থাকেন চক্রের সদস্যরা। এর মধ্যে ৪-৫ লাখ টাকা দিতে হয় লিবিয়ায় যাওয়ার আগে। এরপর বাকি টাকা আদায় হয় আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে।

লিবিয়ায় প্রেরণ

গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে র‍্যাব জানতে পেরেছে, মানব পাচারে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্য হয়ে লিবিয়ায় পাঠানো হয় লোকজনকে। মধ্যপ্রাচ্যে তাদের বিদেশি এজেন্টদের মাধ্যমে রাখা হয় ৭-৮ দিন। এরপর বেনগাজিতে (লিবিয়া) পাঠাতে চলে প্রক্রিয়া। ‘মারাকাপা’ নামের একটি ডকুমেন্ট দুবাইতে পাঠান চক্রের সদস্যরা, যা ইউরোপ গমনেচ্ছুকদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এজেন্টদের সহায়তায় তাদের বেনগাজি পাঠানো হয়। এরপর তাদের ত্রিপলিতে স্থানান্তর করেন। যারা লিবিয়া পর্যন্ত টাকা পরিশোধ করেছেন তাদের স্বল্প সময়েই মধ্যপ্রাচ্যে ট্রানজিট করিয়ে সরাসরি লিবিয়ায় পাঠানো হয়। এই চক্রের বাংলাদেশি সিন্ডিকেটের ‘রুবেল’ দুবাইতে অবস্থান করেন এবং সিন্ডিকেটের সব কাজ মনিটরিং করেন।

লিবিয়া থেকে ইউরোপ

ত্রিপলিতে পৌঁছানোর পর লোকজনকে লিবিয়ার এজেন্টদের সহায়তায় গ্রহণ করেন গাজী, কাজী ও বাবুল নামের তিনজন। ইউরোপে গমনেচ্ছুদের ত্রিপলিতে রেখেই বাংলাদেশে অবস্থানরত প্রতিনিধির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয় টাকা। এরপর ইউরোপে পাচারের উদ্দেশে তাদের হস্তান্তর করা হয়।

ইউরোপ যেতে লোকজনকে একটি নির্দিষ্ট স্থানে রেখে দেয়া হয় সমুদ্রপথ অতিক্রমের প্রশিক্ষণ। নৌযান চালনা, দিক নির্ণয়যন্ত্র পরিচালনাসহ অনেক কিছু শেখানো হয়। এরপর নির্দিষ্ট দিনে ভোররাতে একসঙ্গে কয়েকটি নৌযান লিবিয়া হয়ে তিউনিসিয়া উপকূলীয় চ্যানেল হয়ে ইউরোপের পথে রওনা দেয়।

এভাবে ঝুঁকিপূর্ণ পথে ইউরোপ যেতে ভিকটিমরা ভূমধ্যসাগরে মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনার শিকার হন। সেখানে জীবনাবসানের ঘটনা ঘটে থাকে। ভূমধ্যসাগরে নৌকায় ওঠাকে তারা ‘গেম’ বলে অবহিত করে থাকেন। এই চক্রের মাধ্যমে অনেকে অবৈধ পথে ইউরোপে গেছেন। আবার অনেকেই প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

র‍্যাবের হাতে ধরা পড়া চক্রটি ‘রুবেল সিন্ডিকেট’ নামে পরিচিত। তাদের নেতা রুবেল দুবাইতে অবস্থান করেন। রুবেল ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত লিবিয়ায় ছিলেন। তখন একটি মানব পাচারকারী চক্রে জড়িয়ে যান। লিবিয়ায় অনেক অভিযোগ থাকায় রুবেল দুবাইয়ে অবস্থান করে আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক চালান।

গ্রেপ্তার করা আসামিদের মধ্যে রুবেলের স্ত্রী সীমা, ভাগনে আশিক ও দুই বোন হেলেনা ও পলি রয়েছেন। তারা সিন্ডিকেটের হয়ে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। দেশে অবস্থান করে সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আশিক। তিনি এসএসসি পাস করার পর দুই বছর মধ্যপ্রাচ্যে ছিলেন। এরপর ২০১৯ সাল থেকে ঢাকার কেরানীগঞ্জে অবস্থান করে অবৈধ মানব পাচারের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। এই চক্রের বাংলাদেশি সিন্ডিকেটে ২০-২৫ জন সদস্য রয়েছেন।

র‍্যাব জানায়, চক্রটি প্রায় দুই বছর ধরে মানব পাচার কাজ করে আসছে। মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ ও ফরিদপুর এলাকায় তারা বিশেষভাবে সক্রিয়। এ ছাড়া সিলেট, সুনামগঞ্জ, নোয়াখালী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে এজেন্ট আছে।

গ্রেপ্তার করা সদস্যদের মধ্যে আজিজ মোবাইল ব্যাংকিং ও ইলেকট্রনিকস ব্যবসায় জড়িত। তিনি মাদারীপুরের মাঠপর্যায়ের বিদেশে গমনেচ্ছুকদের নির্বাচন করে থাকেন। গ্রেপ্তার মিজান এসএসসি পাস, তার ওয়ার্কশপ ব্যবসা আছে। তিনি মাঠপর্যায়ে এজেন্টের সঙ্গে আঞ্চলিক এজেন্টদের যোগাযোগ করিয়ে দেন। আরেক আসামি নাজমুলের সঙ্গে সমন্বয় করে তিনি কাজ করেন।

গ্রেপ্তার নাজমুল হুদা বিএ পাস, তিনি মোবাইল ব্যাংকিং ও কসমেটিকস ব্যবসায় জড়িত। তিনি মাদারীপুর, শরীয়তপুর, মুকসুদপুর ও আশপাশের এলাকায় চক্রের কাজ তদারকি করেন।

আরও পড়ুন:
মানব পাচারকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার
ভারতে পাচারের ৭৭ দিন পর পালিয়ে এসে তরুণীর মামলা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

রাজধানী
How the looted fertilizer worth crores was recovered with the help of bulkhead staff

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার ডিএপি সার উদ্ধার করেছে নৌপুলিশ। এঘটনায় ৩জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কুমিল্লার নিকটবর্তী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় এই ঘটনা ঘটে। রবিবার ঢাকা নৌ পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতার করা হয় মূল আসামি (মাস্টার মাইন্ড) নরসিংদীর আলমগীর (৩৬), কিশোরগঞ্জের জসিম উদ্দিন (৩৭) এবং বাগেরহাটের মোঃ আঃ রহিম খানকে ।
আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান,গত ০৮ অক্টোবর মুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর হতে বাল্কহেড এম.বি. হাসান নৌ পরিবহন, এম-২৫২৭৪ যোগে ৬৩৪০ বস্তা আমদানি করা কোটি টাকার ডিএপি সার সুনামগঞ্জের বিএডিসি গোডাউনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করে। সার বোঝাই বাল্কহেড ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার মানিকনগর ঘাটে নোঙর করে। ইঞ্জিনের ত্রুটির কথা বলে ০৯ অক্টোবর পর্যন্ত একই ঘাটে অবস্থান করে। গত ১০ অক্টোবর বাল্কহেডটি পুনরায় চলা শুরু করে। আনুমানিক ঘন্টা খানেক চলার পরে মেঘনা নদীতে বাল্কহেডের গতি কমিয়ে দিলে একটা ট্রলার উক্ত বাল্কহেডের সাথে রশি দিয়ে বেঁধে আরও ২ জন বাল্কহেডে থাকা স্টাফদের সাথে যোগ দেয়। পরবর্তীতে সারের ডিলারের এজেন্টকে হাত-মুখ বেঁধে ভয় দেখিয়ে ট্রলারে উঠায়। এদিকে সার বহনকারী বাল্কহেড অন্যত্র চলে যায়। সে সময়ে উক্ত ট্রলারে থাকা ২ জনের সাথে বাল্কহেডের ২ জন স্টাফও ট্রলারে নেমে যায়। সারের ডিলারের প্রতিনিধকে নিয়ে ট্রলারটা মেঘনা নদীতে বিভিন্ন স্থান ঘোরাঘুরি করে ঐ দিন বিকালে নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার আব্দুল্লাহর চর নামক স্থানে তাকে মারধর করে নামিয়ে দেয়। এরপর থেকে উক্ত বাল্কহেডের কোন স্টাফের সাথে সারের ডিলার এবং তাদের অফিসের কেউ কোন প্রকার যোগাযোগ করেতে পারেননি। সকল স্টাফের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। অভিযোগ পেয়ে নৌ পুলিশের একাধিক টিম প্রযুক্তির সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানার নোয়াগাঁও বাজার সংলগ্ন তিতাস নদীর শাখা দেওজুড়ী খালের মধ্য হতে সার বহনকারী বাল্কহেড, স্থানীয় বাজারের এক গোডাউন এবং তিতাস নদী তীরবর্তী গ্রামের এক বাড়ি থেকে লুণ্ঠিত সার উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়। পরবর্তীতে মূল আসামিদের গ্রেফতার করা হয়। ডাকাত আলমগীরের বিরুদ্ধে ডাকাতি/ চাঁদাবাজির ০৭টি, ডাকাত জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির ০১ টি, ডাকাত আঃ রহিমের (৪৩) বিরুদ্ধে মারামারি/ নারী ও শিশু আইনে ০২ টি মামলা রয়েছে । অন্যান্য আইনী পদক্ষেপ গ্রহণসহ পলাতক আসামি গ্রেফতারে নৌ পুলিশ, ঢাকা অঞ্চলের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

মন্তব্য

রাজধানী
All imported goods destroyed by fire Adviser Bashir

আমদানি করা সব পণ্য আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়েছে: উপদেষ্টা বশির

আমদানি করা সব পণ্য আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়েছে: উপদেষ্টা বশির

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দীন বলেন, আমদানি করা যত পণ্য ছিল সব আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়েছে। অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কত সেটা আমরা খাতভিত্তিক নির্দিষ্ট করার চেষ্টা করছি।

রোববার দুপুরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পুড়ে যাওয়া কার্গো ভিলেজ কমপ্লেক্স পরিদর্শনে এসে তিনি এসব কথা বলেন।

সাংবাদিকদের তিনি বলেন, যত ধরনের অভিযোগ আছে, প্রত্যেকটা অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধান চলছে। এখানে কারো কোনও ব্যত্যয় আছে কিনা সব বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

উপদেষ্ট আরো বলেন, আমাদের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা আগুনের পূর্ববর্তী এবং বর্তমান অবস্থান পুরো ঘটনা অনুসন্ধান করবে। তারপর অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে, গোয়েন্দা সংস্থা থেকে শুরু করে সব তদন্ত সংস্থার সবাইকে একত্র করে এ রহস্য উদঘাটন করব।

তিনি বলেন, এখন যেসব পণ্য আসছে, কার্গো থেকে এসব পণ্য সরবরাহে যাতে কোনও জটিলতা সৃষ্টি না হয় সেজন্য আগামী সাতদিন ২৪ ঘণ্টা করে কাজ করবো। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ইন্সুরেন্স কভারেজ কী আছে এবং আমাদের বিমানবন্দরের ইন্সুরেন্স কাভারেজ কী আছে সবকিছু আমলে নিয়ে আমরা সিদ্ধান্তে উপনীত হব।

তিনি বলেন, গতকালকে ২১টির মত ফ্লাইট ক্যানসেল হয়েছে। এসব ফ্লাইটের কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আগামী তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের সব ধরনের চার্জ মওকুফ করেছে সরকার।

মন্তব্য

রাজধানী
Because he could not go abroad he hired a mic and abused the local people

বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসীকে গালাগাল

বিদেশ যেতে না পারায় মাইক ভাড়া করে এলাকাবাসীকে গালাগাল

বিদেশ যেতে না পেরে ক্ষোভে মাইক ভাড়া করে পুরো এলাকাবাসীকে গালাগাল করেছেন কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার এক যুবক। পরে সেই ভিডিও নিজের ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করলে মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।

ঘটনাটি ঘটেছে হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পানান গ্রামে। ওই যুবকের নাম সারোয়ার হোসেন রাব্বি। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে তিনি বিদেশ যেতে পারেননি।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাব্বি বিভিন্ন এনজিও ও সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু কেউ সহযোগিতা না করায় তার মধ্যে ক্ষোভ জন্ম নেয়। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরের দিকে তিনি ক্ষোভের বশে ৫০০ টাকা খরচ করে একটি মাইক ভাড়া নেন এবং পুরো গ্রামজুড়ে মাইকযোগে এলাকাবাসীর বিরুদ্ধে গালাগাল করেন।

পরে তিনি গালাগালের ভিডিও নিজ ফেসবুক আইডিতে আপলোড করেন। ভিডিওতে রাব্বি অভিযোগ করেন, তিন-চার মাস ধরে সৌদি যাওয়ার জন্য চেষ্টা করেও মাত্র এক লাখ টাকা জোগাড় করতে না পারায় তার ভিসা ও মেডিকেল মেয়াদ (৩০ অক্টোবর) শেষ হতে যাচ্ছে।

বিভিন্ন সমিতির কাছে ঋণ চাইলেও কেউ সহযোগিতা করেনি। এমনকি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকেও লোন নিতে গেলে ২৫ হাজার টাকা ঘুষ চাওয়া হয় বলে দাবি করেন তিনি।

রাব্বি বলেন, “মানুষের কারণে আগেও দু’বার আমার ভিসা নষ্ট হয়েছে। এবারও কেউ সাহায্য করল না। তাই রাগের মাথায় ভুল করেছি।”

ভিডিওর ক্যাপশনে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে লিখেছেনন “প্রথমে ক্ষমা চাইছি। আমি অনেক খারাপ ভাষায় গালাগাল করেছি। আমি কেন এমন করেছি, শুনুন।”

রাব্বি জানান, তিনি বিবাহিত এবং এক ছোট সন্তানের পিতা। জীবিকার তাগিদে তিনি অটোরিকশা চালানোর পাশাপাশি বিকাশের কাজ করেন।

এ ঘটনায় এলাকাবাসীরা প্রথমে বিষয়টি গুরুত্ব না দিলেও পরে ভিডিওটি ভাইরাল হলে অনেকে বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ হন। কেউ কেউ আবার রাব্বির মানসিক কষ্ট ও পারিবারিক চাপের প্রতি সহানুভূতিও প্রকাশ করেছেন।

একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, “এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। তবে এখন চায়ের দোকান থেকে ঘরোয়া আড্ডা সব জায়গায় রাব্বির ঘটনাই আলোচনার বিষয়।”

মন্তব্য

রাজধানী
ECs remote control is in other hands Hasnat Abdullah

ইসির রিমোট কন্ট্রোল অন্যের হাতে: হাসনাত আবদুল্লাহ

ইসির রিমোট কন্ট্রোল অন্যের হাতে: হাসনাত আবদুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম স্বৈরাচারের মতো, তাদের রিমোট কন্ট্রোল অন্যের হাতে।

রোববার দুপুরে নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে শাপলা অর্জন করা হবে। মধ্যযুগীয় রাজা বাদশাদের মতো আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন। গণবিশ্বাসী ও জনবান্ধব আচরণ হওয়া উচিত ছিল।

এনসিপির এ নেতা বলেন, সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করার মতো বর্তমান কমিশনের কোনো যোগ্যতা নেই। নুরুল হুদার মতো পরিণতি যাতে না হয় এমন সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।

রাজনৈতিক দলের জন্য তৈরি করা প্রতীক তালিকায় শাপলা না থাকায় এনসিপির আবেদন বারবারই নাকচ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

মন্তব্য

রাজধানী
Students protest at Farmgate demanding safe occupation free roads

নিরাপদ-দখলমুক্ত সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নিরাপদ-দখলমুক্ত সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নিরাপদ ও দখলমুক্ত সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে বিক্ষোভ করেছে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ ও সরকারি সাইন্স হাই স্কুলের শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছে।

রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে ফার্মগেট মোড়ে শিক্ষার্থীরা ব্যানার নিয়ে প্রথমে মানববন্ধন করে। পরে বিক্ষোভ মিছিল করে শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীরা জানায়, আমাদের স্কুল ও কলেজের সামনে অটোরিকশাগুলো জ্যাম তৈরি করে। গেটের সামনে রিকশাগুলো লাইন ধরে থাকে। এই এলাকায় স্কুল, কলেজ ও বেশ কয়েকটি কোচিং সেন্টার রয়েছে। প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী এই রাস্তা দিয়ে পারাপার করতে হয়। অটোরিকশা একটার পর একটা থাকায় জ্যাম সৃষ্টি করে। রাস্তা পারাপারের সমস্যা হয়। রাস্তা যখন ফাঁকা থাকে, তখন তারা ৪০-৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চালায়। অটোরিকশার যে ব্রেক, তা দিয়ে কন্ট্রোল করা সম্ভব না। অনেক সময় তারা শিক্ষার্থীর উপরে রিকশা তুলে দেয়। ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের রাস্তা পার হতে হয়।

পাঁচ দাবি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর সামনের সড়কে অবিলম্বে স্পিড ব্রেকার স্থাপন করতে হবে। পর্যাপ্ত ল্যাম্প পোস্ট লাগাতে হবে। লেন ডিভাইডার এবং ট্রাফিক আইল্যান্ড স্থাপন করতে হবে। ফুটপাথ থেকে সব অবৈধ দোকান, অস্থায়ী স্থাপনা, পার্কিং স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করতে হবে।

মন্তব্য

রাজধানী
Teachers announced to continue protest rejection

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

বাড়িভাড়ার ৫ শতাংশ বাড়ানোর বিষয়ে দেওয়া অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।

রোববার (১৯ অক্টোবর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আদেশ জারির পরপরই এ নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় এ ঘোষণা দেন এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন আজিজী।

নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে তিনি লেখেন, ৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতার প্রজ্ঞাপন আমাদের আন্দোলনের প্রাথমিক বিজয়। কিন্তু ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, ১৫০০ টাকা মেডিকেল ভাতা ও ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতার প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমাদের সব কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

এদিকে রোববার (১৯ অক্টোবর) জাতীয় শহিদ মিনারে ৮ম দিনের মতো অবস্থান ও অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। নতুন কর্মসূচি হিসেবে দুপুর ১২টায় শিক্ষাভবন অভিমুখে ভুখা মিছিলের ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

বাড়ি ভাড়া ভাতা ২০ শতাংশ, মেডিকেল ভাতা ১ হাজার ৫০০ টাকা ও উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষকরা।

এর আগে এদিন সকালে বাড়ি ভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে এবং সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা বৃদ্ধিতে সম্মতি দেয় অর্থ বিভাগ।

উপসচিব মিতু মরিয়মের স্বাক্ষর করা এক অফিস আদেশে বলা হয়, ৬ শর্ত পালন সাপেক্ষে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে (সর্বনিম্ন ২ হাজার টাকা) দেওয়া হবে। আদেশ আগামী ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তবে তা প্রত্যাখ্যান করেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।

মন্তব্য

রাজধানী
Even after 21 hours smoke is still rising from the wreckage of the airport

২১ ঘণ্টা পরও বিমানবন্দরের ধ্বংসস্তূপ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে

২১ ঘণ্টা পরও বিমানবন্দরের ধ্বংসস্তূপ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে

ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১ নং গেটের কার্গো ভিলেজ আগুনে পুড়ে যাওয়ার ২১ ঘণ্টা পরও ধ্বংসস্তূপ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে। তবে ধ্বংসস্তূপ ভবনে এখনও পানি ছিটাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।

রোববার (১৯ অক্টোবর) বেলা ১১টার পরও এমন চিত্র দেখা গেছে।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেন, আগুন এখনও পুরোপুরি নির্বাপণে আসেনি। এজন্য ধোঁয়া উড়ছে। তবে আমাদের ২২ ইউনিট আগুন নির্বাপণের কাজ করছে। আগুন যেন বাড়তে না পারে সেজন্য অনবরত পানি ছিটানো হচ্ছে।

এদিকে, সকাল থেকেই বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে ধ্বংসস্তূপ দেখতে আসছেন ভুক্তভোগীরা। উৎসুক জনতার ভিড়ও দেখা গেছে। তবে ভেতরে কাউকে প্রবেশ করতে দিচ্ছেন না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।

সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টে কর্মরত রেজাউল করিম রনি বলেন, শুক্র-শনিবার আমদানি বন্ধ থাকে। কিন্তু রপ্তানি সবসময় খোলা থাকে। সেই সুবাদে শনিবার দিন সকালে আমি এক্সপোর্ট করতে আসি। বৃহস্পতিবার আমরা টাকাও জমা দিয়েছি। কিন্তু মালামাল নিতে পারিনি। রোববার নেওয়ার কথা ছিল। এর আগেই সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

তিনি আরো বলেন, আগুনের প্রভাব পড়বে দেশের তৈরি পোশাক কারখানায়। কারণ এখানে এমন পণ্য সবচেয়ে বেশি ছিল। তবে শনিবার বা ছুটির দিন এমন ঘটনা স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না। এছাড়া আগুনে হাজারও কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে।

এর আগে শনিবার দুপুর সোয়া ২টায় বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট। একইসঙ্গে কাজ করেন নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, সিভিল অ্যাভিয়েশন, দুই প্লাটুন বিজিবিসহ পুলিশ-আনসার সদস্যরা।

সূত্র বলছে, বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজটি মূলত পোস্ট অফিস ও হ্যাঙ্গারের মাঝামাঝি জায়গায় বা আট নম্বর গেটের পাশে। আর আগুন লেগেছে আমদানির কার্গো কমপ্লেক্স ভবনে। এখানে আমদানি করা পণ্য রাখা হয়। আগুনে এখানকার প্রায় সব মালামাল পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে।

ভয়াবহ আগুনের কারণে বিমানবন্দরে সব ধরনের উড়োজাহাজ ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে ঢাকার বদলে সব বিমান চট্টগ্রাম ও সিলেটে অবতরণের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর মধ্যে আটটি ফ্লাইট চট্টগ্রামে, তিনটি ফ্লাইট সিলেটে, চেন্নাই ও দিল্লি থেকে দুটি ফ্লাইট কলকাতায় অবতরণ করে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় রাত ৯টার পর উড়োজাহাজ ওঠানামা শুরু হয়। তবে ছয় ঘণ্টায় ২৩টি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট অন্য বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন শত শত যাত্রী।

তথ্য মতে, আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার ফাইটার, সিভিল অ্যাভিয়েশন, আনসারসহ ৩৫ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে আনসার সদস্যই রয়েছেন ২৫ জন। তাদের সিএমএইচ ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।

বিমানবন্দরের সূত্রমতে, তৈরি পোশাক কারখানার জন্য আমদানি করা বিপুল পরিমাণ কাপড় ও বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থ ছিল আগুন লাগা ভবনে। এ কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশি সময় লেগেছে। কবে নাগাদ ফের কার্গো ভিলেজ চালু করা যাবে তা পরে বলা যাবে বলে জানিয়েছেন বিমানবন্দরের এক কর্মকর্তা।

মন্তব্য

p
উপরে