× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

রাজধানী
এলএসডিসহ রাজধানীতে আটক ৫
google_news print-icon

এলএসডিসহ রাজধানীতে আটক ৫

এলএসডিসহ-রাজধানীতে-আটক-৫
প্রতীকী ছবি
রোববার বিকেল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে খিলগাঁও থানা পুলিশ তাদের আটক করে বলে নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার মো. আব্দুল আহাদ।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ মাদক এলএসডিসহ পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ।

রোববার বিকেল থেকে অভিযান চালিয়ে খিলগাঁও থানা পুলিশ তাদের আটক করে বলে নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার মো. আব্দুল আহাদ।

এ বিষয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় পল্টন থানায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে।

মাদক হিসেবে ভয়ংকর এলএসডি, যার পুরো নাম লাইসারজিক অ্যাসিড ডাইথেলামাইড।

সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর জেরে তার কয়েকজন বন্ধুকে আটকের পর আলোচনায় আসে এই মাদক।

মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বলছে, এলএসডি ২০১৯ সালেও কানাডাপ্রবাসী দুই শিক্ষার্থীর কাছ থেকে এলএসডি উদ্ধার করা হয়েছিল।

মাদক সেবন করেন এমন ব্যক্তিরা দাবি করছেন, অন্তত চার বছর ধরে বাংলাদেশে এলএসডি পাওয়া যাচ্ছে। বেশ কয়েকটি চক্র এই নিষিদ্ধ মাদক আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কুরিয়ারের মাধ্যমে দেশে নিয়ে আসে।

‘ডার্ক ওয়েব’ ও ‘টেলিগ্রাম’-এর মতো সিকিউরড সোশ্যাল অ্যাপ ব্যবহার করে বিদেশি বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে থাকেন বাংলাদেশি ক্রেতা ও ডিলাররা।

এলএসডি মাদক মানুষের মধ্যে বিভ্রম (হেলুসিনেশন) তৈরি করে। এটা সেবন করার পর মস্তিষ্কে হেলুসিনোজেনিক অ্যাফেক্ট তৈরি হয়, যা ব্যক্তির ব্যবহার ও চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বিশেষ করে এটা গ্রহণের পর সাধারণভাবে যে ধরনের রং প্রকৃতিতে দেখা যায়, তার থেকেও বেশি রং দেখতে পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন:
এলএসডি উদ্ধার: রিমান্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থী
বিএনপিকে সরকার এলএসডি খাইয়ে দিয়েছে: জাফরুল্লাহ
দেশে এলএসডি কবে থেকে, আসে কীভাবে
রাজধানীতে এলএসডি জব্দ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

কেশবপুরে মাছ চাষে শ্যাওলার ব্যবহার

কেশবপুরে মাছ চাষে শ্যাওলার ব্যবহার

যশোরের কেশবপুরে ভবদহ অঞ্চলে পরিবেশ বান্ধব টেকসই মাছ চাষে আগ্রহী হয়ে পড়েছে ঘের ব্যবসায়ীরা। মাছ রোগবালাই থেকে রক্ষা করতে মালিকরা প্রাকৃতিক খাদ্য সরবরাহে ঘেরে শ্যাওলার ব্যবহারে ঝুকে পড়ছে। মৎস্য অধিদপ্তর এটি একটি ইতিবাচক দিক হিসেবে দেখছে। সংশ্লিষ্ট উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, কেশবপুরে ৪ হাজার ৬৫৮ টি, মণিরামপুরে ৪ হাজার ৮৮৯ টি ও অভয়নগরে ১ হাজার ২০৫টি মাছের ঘের রয়েছে। বর্তমানে ঘের মালিকরা উপজেলার বিভিন্ন জলাবদ্ধ বিল থেকে পাটা শ্যাওলাসহ জলজ জাতীয় উদ্ভিদ সংগ্রহ করে মাছের ঘেরে ব্যবহার করছে। প্রাকৃতিক খাদ্য হিসেবে শ্যাওলা ব্যবহার করায় ঘের মালিকদের বাণিজ্যিক খাদ্যের খরচও কম হচ্ছে। এ সকল উপজেলায় ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯০২ বিঘা জমিতে মোট ১০ হাজার ৭৫২টি মৎস্য ঘের রয়েছে। সরেজমিন কেশবপুর, মণিরামপুর ও অভয়নগর উপজেলার বিভিন্ন জলাবদ্ধ বিল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, সকাল থেকেই ঘের মালিকদের পাটা নামক এক প্রকার চিকন শ্যাওলা সংগ্রহ করতে। পাঁজিয়া জলাবদ্ধ বিল থেকে শ্যাওলা সংগ্রহ করার সময় বাগডাঙ্গা এলাকার ঘের ব্যবসায়ী পরেশ মন্ডল বলেন, ঘেরের মাছ মোটাতাজাসহ রোগ বালাই থেকে রক্ষা করতে শ্যাওলা খুবই উপকারী। মণিরামপুরের গৌরীপুর বিল থেকে শ্যাওলা সংগ্রহ করাকালীন ঘের ব্যবসায়ীর শ্রমিক তাজুল ইসলাম বলেন, ঘের মালিকরা মাছ চাষে বিলের শ্যাওলা ব্যবহার করায় তারা প্রতিদিন কাজ পাচ্ছে। মণিরামপুর উপজেলার হাসাডাঙ্গা গ্রামের মৎস্য ঘের ব্যবসায়ী সুলতান হোসেন বলেন, ঘেরে প্রাকৃতিক খাদ্য সরবরাহ করা গেলে মাছ সতেজ হয়ে উঠে। শ্যাওলা ব্যবহারে পরিবেশের কোন ক্ষতি হয় না। তাছাড়া যে সমস্ত বিল থেকে শ্যাওলা তোলা হয় সে সমস্ত বিলেও দেশী প্রজাতি মাছ সহজে চলা ফেরা করে প্রজননে সুষ্ঠু পরিবেশ গড়ে তুলতে পারে। অভয়নগরের ভবদহ এলাকার ঘের ব্যবসায়ি মোস্তাক হোসেন বলেন, মাছের খাদ্য হিসেবে পাটা শ্যাওলা এখন খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই শ্যাওলা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করলে মাছের রোগ বালাই এয় না। তা ছাড়া বানিজ্যিক খাদ্যের খরচের হাত থেকেও অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়। জলাবদ্ধ বিল থেকে শ্যাওলা সংগ্রহ করে ঘের মালিকরা প্রতিদিন মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করছে। পাটা শ্যাওলা মাছো শ্যাওলা নামেও পরিচিত। চিংড়ি মাছ ছাড়া সব ধরণের সাদা মাছের প্রিয় খাদ্য শ্যাওলা।

এ ব্যাপারে কেশবপুর উপজেলা মৎস্য অফিসার সুদীপ বিশ্বাস বলেন, বিল থেকে শ্যাওলা তুলে ঘেরে মাছকে খেতে দেওয়ায় মাছের বৃদ্ধি ঘটে। এ পদ্ধতি পরিবেশ বান্ধব ও টেকসই। ঘেরে প্রাকৃতিক খাদ্য ব্যবহার করতে পারলে মালিকদের বাণিজ্যিক খাদ্যের খরচ কম হয়। এ পদ্ধতি ব্যবহার করায় প্রতিদিন শ্রমজীবী মানুষের কর্মসংস্থান হয়। এটি স্থানীয় মৎস্যজীবীদের আয় বৃদ্ধিসহ মাছ উৎপাদনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। শ্যাওলা মাছের খুবই পুষ্টিকর খাদ্য।

মন্তব্য

রাজধানী
In Joypurhat the wife of the husband was killed in the hands of her husband in Joypurhat

জয়পুরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন, ঘাতক স্বামী আটক

জয়পুরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন, ঘাতক স্বামী আটক

জয়পুরহাট সদর উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীর হাঁসুয়ার কোপে রোকেয়া বেগম (৬০) নামে এক নারী স্বামীর হাতে খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় ঘাতক স্বামী জহির উদ্দীনকে আটক করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভোরে উপজেলার পুরানাপৈল ইউনিয়নের বড় তাজপুর মৌলভীপাড়া গ্রামে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, ভোরে প্রকৃতির ডাকে ঘুম থেকে উঠলে স্ত্রী রোকেয়ার সঙ্গে স্বামী জহির উদ্দীনের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ঘরে থাকা হাঁসুয়া দিয়ে রোকেয়ার মাথায় বেশ কয়েকটি কোপ দেন জহির। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। রক্তাক্ত অবস্থায় তার মরদেহ ঘরের মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালর মর্গে পাঠায়।

নিহতের পরিবারের দাবি, পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়েছে। আগেও হত্যার চেষ্টা করেছেন স্বামী।

জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় জহির উদ্দিনকে আটক করা হয়েছে। হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে এবং তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

দিনে কুকুর আর রাতে শিয়ালের উপদ্রবে অতিষ্ঠ রূপগঞ্জবাসী

দিনে কুকুর আর রাতে শিয়ালের উপদ্রবে অতিষ্ঠ রূপগঞ্জবাসী

“ফজরের নামাজের পর হাটতে বের হলে শিয়াল কুকুরের জ¦ালায় কোথাও যেতে পারি না। একটু নিরিবীলি জায়গা পেলেই দলবেধে ওরা এসে কামড়ে দেয়ার চেষ্ঠা করে। শুক্রবার ভোরে জলসিঁড়ির বালুতে হাটতে গেলে একদল শিয়াল আক্রমন করে বসে, কোন রকমে প্রাণপনে দৌড়ে রক্ষা পাই।” এমনি করে কথাগুলো বলেন কাজী আবুল হোসেন।
মহসিন মিয়া বলেন, রাতের আধারে আমার খামারে শিয়ালের দল ডুকে ৪ টা ছাগলকে কামড়ে মেরে ফেলেছে। এতে আমার লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়ে গেছে। দিনে কুকুরে কামড়ায় আর রাতে শিয়ালে। এ থেকে আমাগো কেউ বাঁচান।
“কি আর কমু গো ভাই? নগর পাড়া ব্রিজ, কেওডালা ব্রিজ অদৃশ্য শক্তির ছোয়ায় আটকে আছে। ভয়ঙ্কর ঝুকিপূর্ন চনপাড়া সেতুর মেরামত হচ্ছে না একযুগ ধরে। আমরা রূপগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর পশ্চিম তীরের বাসিন্দারা অনেক বিপদে আছি। আমাগো দেখার কেউ নেই। আমরা নিজ দেশে পরবাসীর মত। নদীতে পচা পানি। দুর্গন্ধে ঘরে থাকা যায় না। মশার জ¦ালার কথা আর কি কমু? দিনে দুপুরেই কামড়ায়। রাত হলে তো কথাই নাই। একটু বাতাস ছুটলে বালির জ¦ালায় ঘরে বাহিরে থাকা দায়। এরওপর নতুন আরো জ¦ালা, দিনে কুকুরের জ¦ালা আর রাতের বেলায় শিয়ালের খেলা/ উপদ্রব। আর ভাল লাগে না। আল্লাহ ছাড়া আমাগো দেখার আর কেউ নাই।” এমনি করে মনের দুঃখে কথাগুলো বলছিলেন উপজেলার আমজাদ হোসেন।
দিনে কুকুর আর রাতে শিয়ালের উপদ্রবে অতিষ্ঠ নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জবাসী। জলাতঙ্ক প্রতিরোধে কুকুরকে ভ্যাকসিন দেয়া হলেও কুকুরের কামড়ে আহত হওয়ার শঙ্কায় উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মানুষ। বেশি আতঙ্ক ছোট শিশুদের নিয়ে। ছোট্ট শিশু নুশাইবা বলেন, কুকুরের ভয়ে দিনের বেলায় ঘর থেকে বের হতে পারি না। দলবেধে যেভাবে খা খা করে এগিয়ে আসে ভয়েই সামনে দিয়ে যাওয়া যায় না। আরেকজন হামিম বলেন, বেওয়ারিশ কুকুরের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। কি কারণে জানি না দলবদ্ধ কুকুর ভয়ঙ্কর আচরন করছে। বিগত ১ মাসে ২০ জনকে কামড়েছে এ কুকুর। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের ১২ টি ছাগলকেও কামড়ে দিয়েছে ভয়ঙ্কর কুকুরদল।
এ তো গেল দিনের চিত্র, রাতের চিত্র ভিন্ন। উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামের নানী দাদীরা ছোট শিশুদের ঘুম পাড়াতে রাক্ষস-খোক্কস, দৈত্য-দানবের গল্প না বলে শেয়ালের গল্প বলছে। শুধু গল্প নয়, শঙ্কাও আছে। এখানে সন্ধ্যা নামলেই শিয়ালের উপদ্রব বেড়ে যায়। দল বেঁধে শেয়াল বাড়ি-ঘরের আনাচে কানাচে ঘোরাফেরা শুরু করে। এতে হাঁস, মুরগি, গরু, ছাগল এমনকি ছোট শিশুদের নিয়েও ভয়ে আছে বাসিন্দারা। সন্ধ্যার আগেই গবাদিপশু ও ছোট শিশুদের নিয়ে ঘরে চলে আসতে হয়।
শেয়াল-কুকুরের উপদ্রব নিয়ে সিয়াম মিয়া বলেন, কী আর করমু ভাই, দিনের বেলা কুত্তা আর রাইতে হিয়ালের (শিয়াল) তা-বে আমরা আছি বড়ই যন্ত্রণায়। এসবের কারণে পশু-পাখিসহ বাচ্চাদের নিয়ে সারা দিন দুশ্চিন্তায় থাকতে হয়।
উপজেলার তালাশকুট এলাকার সারমিন আক্তার নামের এক গৃহবধূ বলেন, ছোট বাচ্চাটাকে নিয়ে ভয়ে থাকি। যে পরিমাণ শেয়াল-কুকুর বেড়েছে এলাকায়, না জানি কখন কাকে কামড়ে দেয়! সন্ধ্যার পর শেয়াল বেড়ে যায়। বেশ কিছু দিন আগে উপজেলার খামারপাড়া এলাকার এক মাদ্রাসার ছাত্র শিয়ালের কামড়ে ভোগে অবশেষে মৃত্যুবরণ করে।
রূপগঞ্জ উপজেলার পৌর এলাকাগুলোতে কুকুর বেশি থাকলেও শেয়াল তেমন একটা নেই। তবে উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের খামারপাড়া , নগরপাড়া, কামসাইর, দেইলপাড়া, বাঘবাড়ী, পিরুলিয়া, ছনেরটেক, কায়েতপাড়া সহ বিভিন্ন গ্রামে শেয়াল-কুকুরের উপদ্রব বেশি।
উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের ডাঃ আইভী ফেরদৌস বলেন, শিয়াল কুকুরের কামড়েরর রোগী আসে। আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা করি। ওষুধ সাপ্লাই স্বল্পতা রয়েছে। আর এ চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে নেয়াই ভাল।
এ ব্যাপারে রূপগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সজল কুমার দাস বলেন, ভাদ্র মাসে কুকুরের উপদ্রব একটু বেড়ে যায়। মানুষকেও কামড়ে দেয়। শুনেছি শিয়ালের উপদ্রবও বেড়ে গেছে। তাই আমরা উপজেলার প্রতিটি এলাকায় কুকুরকে ভ্যাকসিন দিয়েছি। ভয়ের কিছু নেই। সচেতন থাকতে হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জয় বলেন, শেয়াল কুকুরের উপদ্রব বৃদ্ধি সত্যিই আতঙ্কের বিষয়। বিশেষ করে শিশুরা অনেক ভয়ে থাকে। প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে বিষয়টি সমাধানে কথা বলব। তবে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। সর্বক্ষেত্রেই সচেতনতার বিকল্প নেই।

মন্তব্য

রাজধানী
12 injured in a road accident in Gazaria

গজারিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১২

গজারিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১২

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশের আনারপুরা বাস স্ট্যান্ড এলাকায় ইউটার্নে যাত্রীবাহী বাস ও রেডিমিক্সের গাড়ির মধ্যে সংঘর্ষ উভয় পরিবহনের ১২জন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে নয়টায় মহাসড়কের আনারপুরা বাস স্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

আহতদের মধ্যে তাৎক্ষণিকভাবে ১০ জনের নাম জানা গেছে গেছে। তারা হলোঃ আয়াজ(৩৫), ইউনুস মুন্সী (৪৫), মাইন উদ্দিন (৪২), রাসেল(৪০), ওমর ফারুক (২৫), মারুফ(৪০), তারেক রহমান(৩০), হারুন-অর-রশিদ(৪০), হাবিবুর রহমান (৪৫) ও জেমস(২৮)।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, চট্টগ্রাম থেকে যাত্রী নিয়ে ঢাকার দিকে যাচ্ছিল শ্যামলী পরিবহনের একটি বাস। পথে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশের আনারপুরা এলাকায় প্রিমিয়ার সিমেন্ট কোম্পানির একটি রেডিমেক্সের গাড়ি ইউটার্ন নেওয়ার সময় সেটিকে ধাক্কা দেয় বাসটি। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায়। এ ঘটনায় রেডিমিক্সের গাড়ির চালক-হেলপার ও বাসের ১০জন যাত্রী আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায় স্থানীয়রা।

গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে ১০ জন গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন। গুরুতর অবস্থায় ইউনুস মুন্সী, মাইন উদ্দিন, মারুফ ও রাসেলকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে।

এ বিষয়ে গজারিয়া ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. শওকত হোসেন বলেন,' সড়ক দুর্ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত গাড়িগুলো মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে'।

মন্তব্য

রাজধানী
Garment exports made in the United States 22 percent
 জানুয়ারি থেকে জুলাই

যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি ২২ শতাংশ বৃদ্ধি

যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি ২২ শতাংশ বৃদ্ধি

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক পুরোপুরি কার্যকর হয়েছে গত মাসে। এর আগে গত জানুয়ারি থেকে জুলাই (সাত মাসে) এই বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২২ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির এই হার যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শীর্ষ পাঁচ রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ।

চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ থেকে ৪৯৮ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি। শুধু জুলাইয়ে রপ্তানি হয়েছে ৭০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৪ হাজার ৫৮০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেশি।

গত ৩১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বিভিন্ন দেশের পণ্য আমদানির ওপর সংশোধিত পাল্টা শুল্কহার ঘোষণা করে। গত ৭ আগস্ট এই শুল্কহার কার্যকর হয়। সংশোধিত হার অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের পণ্যে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্ক বসেছে। ভারতীয় পণ্যের ক্ষেত্রে হারটি দাঁড়িয়েছে ২৫ শতাংশ। আর ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া ও পাকিস্তানের পাল্টা শুল্কের হার ১৯ শতাংশ। এখন পর্যন্ত চীনের পণ্যে পাল্টা শুল্ক ৩০ শতাংশ।

একাধিক তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক বলেন, চীনের হারানো ক্রয়াদেশের একটা অংশ বাংলাদেশে আসছে। ছয় থেকে আট মাস ধরে তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। পাল্টা শুল্কের কারণে সামনের মৌসুম থেকে আরও বাড়তি ক্রয়াদেশ আসতে পারে। যদিও কোনো কোনো ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাড়তি শুল্কের একটি অংশ বহন করতে রপ্তানিকারকদের চাপ দিচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দীর্ঘদিন ধরে চীন শীর্ষস্থানে থাকলেও উভয় দেশের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে সেই জায়গাটি দখলে নিয়েছে ভিয়েতনাম। চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ভিয়েতনাম ৯৪৬ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেশি। শুধু জুলাইয়ে ভিয়েতনাম ১৬৯ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। এক্ষেত্রে তাদের প্রবৃদ্ধি হয়েছে সাড়ে ১২ শতাংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে চীন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ে চীন ৬৯২ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ শতাংশ কম। শুধু জুলাইয়ে চীন ১১৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের জুলাইয়ের তুলনায় ৩৮ শতাংশ কম। শীর্ষ ১০ রপ্তানিকারক দেশের মধ্যে চীনের রপ্তানিই সবচেয়ে বেশি কমেছে।

অটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চতুর্থ শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক ভারত চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ৩৩১ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এই রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ২৬৭ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৬ দশমিক ৮০ শতাংশ।

বাংলাদেশের একাধিক উদ্যোক্তা জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথম মেয়াদে চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে জড়ায়। তখন থেকেই চীন থেকে অল্প অল্প ক্রয়াদেশ সরছে। গত বছর নির্বাচনী প্রচারণায় চীনের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের অনেকে বাংলাদেশে বাড়তি ক্রয়াদেশ দেওয়া শুরু করে। সে জন্য দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়তে থাকে।

বাংলাদেশের শীর্ষ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি অনন্ত গ্রুপ। গত অর্থবছরে শিল্প গ্রুপটির ছয়টি প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে ৪৬ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে।

মন্তব্য

রাজধানী
Government doctors have to admit

সরকারি চিকিৎসকদের মানতে হবে ৮ নির্দেশনা

সরকারি চিকিৎসকদের মানতে হবে ৮ নির্দেশনা

ওষুধ কম্পানির সরবরাহ করা ওষুধের তালিকা সরকারি হাসপাতালের টেবিলে না রাখাসহ চিকিৎসকদের ৮ নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এসব নির্দেশনা কঠোরভাবে মানতে হবে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. এ বি এম আবু হানিফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা জারি করা হয়।

নির্দেশনার মূল দিকগুলো হলো–
১. কোনো অবস্থাতেই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক বা ওষুধ কম্পানির নামাঙ্কিত প্যাডে প্রেসক্রিপশন বা পরীক্ষার পরামর্শ দেওয়া যাবে না।

২. সরকারি হাসপাতালে যে পরীক্ষা ও ওষুধ বিদ্যমান, তা বাইরের প্রতিষ্ঠান থেকে করানো বা কিনতে রোগীকে বলা যাবে না।

৩. সরকার অনুমোদিত বা সরবরাহ করা সিল ছাড়া অন্য কোনো বেসরকারি সিল ব্যবহার করা যাবে না। তবে জেনেরিক নামের বিজ্ঞাপনবিহীন সিল ব্যবহার করা যাবে।

৪. ওষুধ কম্পানির সরবরাহ করা ওষুধের তালিকা সরকারি হাসপাতালের টেবিলে রাখা যাবে না।

৫. কোনো কম্পানির প্রতিনিধি রোগীর প্রেসক্রিপশন বা ব্যক্তিগত তথ্যের ছবি তোলা বা সংগ্রহ করতে পারবেন না।

৬. সপ্তাহে নির্ধারিত দুই দিন– সোমবার ও বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত প্রতিনিধিরা চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।

৭. এ সময়ের বাইরে হাসপাতালে অবস্থান করলে সংশ্লিষ্ট কম্পানির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

৮. সাক্ষাতের সময় কম্পানি কর্তৃক প্রদত্ত আইডি কার্ড অবশ্যই দৃশ্যমান স্থানে রাখতে হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, নির্দেশনা লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্ট কম্পানির বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। একইসঙ্গে চিকিৎসকদের প্রতিও কঠোর অবস্থান নেয়া হবে, যাতে সরকারি সেবা নিয়ে সাধারণ মানুষের আস্থা বিনষ্ট না হয়।

মন্তব্য

রাজধানী
Two drug dealers with 5 kg of marijuana were arrested in RAB operation in Rajbari

রাজবাড়ীতে র‌্যাবের অভিযানে ১৯ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীতে র‌্যাবের অভিযানে ১৯ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

রাজবাড়ীর কালুখালীতে র‌্যাব-১০ এর অভিযানে ১৯ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়। জব্দকৃত গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় পাঁচ লক্ষ সত্তর হাজার টাকা।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মেহেরপুর সদর উপজেলার শোলমারী গ্রামের আব্দুল বারীর ছেলে মোঃ তোফাজ্জল (৪৫) এবং দিঘীরপাড় গ্রামের মোঃ রেজাউল ইসলামের ছেলে মোঃ রিজন (২১)।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিটে র‌্যাব-১০, সিপিসি-৩ ফরিদপুর ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালুখালীর বোয়ালিয়া ইউনিয়নের সোনাপুর মোড় সংলগ্ন ভাবীর হোটেলের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালায়। এ সময় মেহেরপুর থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসে তল্লাশি চালিয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়।
র‌্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার তাপস কর্মকার জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা দীর্ঘদিন ধরে গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে রাজবাড়ীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করছিল।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং গ্রেপ্তারকৃতদের কালুখালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে