× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

রূপচর্চা
শ্যাম্পু ব্যবহারের নিয়ম কানুন
google_news print-icon

শ্যাম্পু ব্যবহারের নিয়মকানুন

শ্যাম্পু-ব্যবহারের-নিয়মকানুন
শ্যাম্পু করার আগে চুল আঁচড়ে নিতে হবে। এতে চুলের জট ছেড়ে যাবে। লেগে থাকা ধুলোও পড়ে যাবে।

চুলে জমা তেল-ময়লা পরিষ্কারের জন্য শ্যাম্পুর বিকল্প নেই। তবে যেনতেনভাবে শ্যাম্পু করলে হবে না। মানতে হবে কিছু নিয়ম।

শ্যাম্পু করার আগে জানতে হবে, আপনার চুলের ধরন কী রকম। আমাদের কারও চুল তৈলাক্ত, কারওটা শুষ্ক আবার কারওটা মিশ্র ধরনের। কারও কারও চুলে থাকে খুশকি।

চুলের ধরন অনুসারে শ্যাম্পু পাওয়া যায়। আপনাকে চুলের ধরণ নির্নয় করে শ্যাম্পু সংগ্রহ করতে হবে। খুশকি আক্রান্ত চুলের জন্য প্রয়োজন হবে অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু। এক ধরনের চুলে অন্য ধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করলে ক্ষতি নেই। তবে তাতে কোনো উপকারও নেই।

শ্যাম্পু করার আগে চুল আঁচড়ে নিতে হবে। এতে চুলের জট ছেড়ে যাবে। লেগে থাকা ধুলোও পড়ে যাবে। তবে জট ছাড়ানোর সময় শক্তিপ্রয়োগ করা যাবে না। তাতে চুল ছিঁড়ে যেতে পারে।

শ্যাম্পুর শুরুতেই মাথার তালু থেকে চুলের গোড়া পর্যন্ত পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিতে হবে। তাতে চুল নরম ও কোমল হবে।

একটি বাটিতে শ্যাম্পুর সঙ্গে পানি মিশিয়ে শ্যাম্পুর ঘনত্ব কমিয়ে নিতে হবে। এই ধরনের শ্যাম্পু চুলের গোড়ায় সহজে পৌঁছতে পারে।

শ্যাম্পু দেয়া মাথার ত্বকে ১৫ মিনিট আঙুল দিয়ে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে প্রতিটি চুলের গোড়ায় শ্যাম্পু পৌঁছাবে। যে ফেনাগুলো তৈরি হবে সেগুলো হাত দিয়ে চুলে ছড়িয়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন চুলের সব অংশে ফেনা পৌঁছায়। কিছুক্ষণ পর হালকা ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

দ্বিতীয় দফার শ্যাম্পু কারার জন্য পানি দিয়ে শ্যাম্পু পাতলা করার দরকার নেই। করতে হবে না ম্যাসাজও। কারণ, ম্যাসাজের ফলে চুলের গোড়া থেকে সিবাম নামের একধরনের তেল নির্গত হয়। অতিরিক্ত সিবাম বের হতে থাকলে শ্যাম্পু করে লাভ নেই। তাই চুল ম্যাসাজ করতে হয় একবার।

দ্বিতীয় দফায় মাথার তালুতে সরাসরি শ্যাম্পু দিন। ঘষে ফেনা তৈরি করুন। পাঁচ মিনিট পরে হালকা ঠান্ডা পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

শাওয়ার থেকে বেরিয়ে মোটা তোয়ালে জড়িয়ে চুলের পানি মুছে নিতে হবে। এরপর ঠান্ডা হাওয়ায় চুল শুকিয়ে নিলেই চলবে।

যা করা বারণ

শ্যাম্পু করার আগে আমরা অনেকেই মাথায় তেল দিই। এমনিতে এটা করলে সমস্যা নেই। তবে ময়লা চুলে তেল দেওয়া যাবে না। চুল ভাল করে না ভিজিয়ে সরাসরি শ্যাম্পুও করা যাবে না। মাথা জোরে জোরে ঘষে ময়লা পরিষ্কারের চেষ্টা করা উচিত নয়। এতে চুল উঠে যাবার সম্ভাবনা থাকে। কন্ডিশনার চুলের গোড়ায় নয়, শুধু আগায় ব্যবহার করতে হবে।

চুল ধোয়া শেষে তোয়ালে বা গামছা দিয়ে মাথা জোরে জোরে ঘষে মোছা উচিত নয়। ভেজা চুল আঁচড়ানোও উচিত নয়।

আরও পড়ুন:
কফি ও চিনির ফেস স্ক্রাব
দূর করুন ঠোঁটের কালচেভাব
সারা বছর রেখে আম খাবেন কীভাবে
লিচু সংরক্ষণের উপায়
দীর্ঘ সময় কাপড় সংরক্ষণের উপায়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

রূপচর্চা
How to get out of the insomnia cycle

‘অনিদ্রা চক্র’ থেকে বের হবেন যেভাবে

‘অনিদ্রা চক্র’ থেকে বের হবেন যেভাবে ভালো ঘুমের জন্য নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো ও ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ছবি: সংগৃহীত
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ড. সাফিকা আফরোজ বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রেই মন খারাপ থাকা, কাজকর্মে অনীহা ও মনোযোগ না থাকার অন্যতম কারণ হলো অনিদ্রা।’

সন্ধ্যায় চা-কফি পান করতে করতে চিন্তা করলেন, আজ রাতে দেরি না করে আগেই ঘুমিয়ে পড়বেন। সেই চিন্তা থেকে রাত ১১টার মধ্যেই বিছানা করে শুয়েও পড়লেন। এর পর হাতে মোবাইলটা নিয়ে ভাবলেন ১০ মিনিট সোশ্যাল মিডিয়া স্ক্রল করে নেই। এরপর কখন রাত দুইটা বেজে গেল খেয়ালই নেই।

রাত দুইটা-তিনটার সময় ঘুমিয়ে পরের দিন সকাল সকাল উঠে ঠিকই কাজে ছুটতে হচ্ছে অনেককেই। এতে করে ঘুম পরিপূর্ণ হচ্ছে না; সারা দিন ঘুম ঘুম ভাব থেকে যাচ্ছে। থাকছে না কাজে মনোযোগ; বিরক্ত লাগছে সবকিছু।

এর পর দেখা যায়, ক্লান্তিভাব নিয়ে বাসায় ফিরে বিকেলে কিংবা সন্ধ্যায় ঘুম দিচ্ছেন অনেকেই। ঘুম থেকে উঠে আবার সেই চা-কফির অভ্যাস। আবারও ঘুমাতে দেরি হয়ে গেল আজ।

ঘুম না আসার এ ‘অনিদ্রা চক্রে’ আটকে আছি আমরা অনেকেই, যা দিন দিন ক্ষতি করছে আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যকে।

সুস্থ থাকতে হলে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই। বিশেষজ্ঞরা বলেন, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির দিনে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।

‘অনিদ্রা চক্র’ থেকে বের হবেন যেভাবে
প্রতীকী ছবি

কীভাবে এ অনিদ্রা চক্র থেকে বের হওয়া যায়, সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ড. সাফিকা আফরোজ।

তিনি লিখেন, ‘অনেক ক্ষেত্রেই মন খারাপ থাকা, কাজকর্মে অনীহা ও মনোযোগ না থাকার অন্যতম কারণ হলো অনিদ্রা।’

অনিদ্রা কাটানোর কিছু সহজ উপায়

  • প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো ও ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস
  • ঘুমাতে যাওয়ার আগে ও বিছানায় শোয়ার পর কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস (যেমন: মোবাইল, ল্যাপটপ) ব্যবহার না করা
  • দিনের বেলা বেশিক্ষণ ঘুমিয়ে না থাকা ও সন্ধ্যায় ঘুমানো থেকে বিরত থাকা
  • বিকেল পাঁচটার পর চা-কফি পান না করা
  • প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট শারীরিক ব্যায়াম অথবা মেডিটেশন করা

এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো রাত জেগে না করে দিনের বেলা করার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে ভালো ঘুমের সুযোগ তৈরি হবে।

আরও পড়ুন:
দুই মিনিটে ঘুমিয়ে পড়তে চাইলে যা করবেন

মন্তব্য

রূপচর্চা
There are only a few ways to make jewelry last longer

মাত্র কয়েকটি উপায়ে গয়নার চাকচিক্য থাকবে দীর্ঘদিন

মাত্র কয়েকটি উপায়ে গয়নার চাকচিক্য থাকবে দীর্ঘদিন প্রতীকী ছবি
মুক্তার গয়না ব্যবহার শেষে নরম, ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলতে হবে, তবে খুব বেশি ময়লা হলে পানিতে সামান্য সাবান মিশিয়ে নিয়ে ব্রাশ দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করতে হবে। মুক্তার গয়না সবসময় মখমলের কাপড়ে মুড়িয়ে রাখবেন। গরমের সময় মুক্তার গয়না না পরাই ভালো, কারণ ঘাম লাগলে মুক্তার দ্যুতি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

নারীর সাজগোজের অন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে গয়না। যেকোনো পোশাকের সঙ্গে নারীদের চাই মানানসই গয়না, তবে পছন্দের গয়নাটি দীর্ঘদিন ব্যবহারের জন্য এবং এর সৌন্দর্য ধরে রাখতে নিতে হবে সঠিক যত্ন।

গয়নার যত্ন সম্পর্কে অনেকেরই তেমন একটা ধারণা নেই। একেক ধরনের গয়নার যত্ন একেক রকম। যদি সঠিকভাবে গয়নার যত্ন নেয়া যায়, তবে পুরানো গয়নাতেও ফিরিয়ে আনা যায় চমক।

ইউএনবি বাংলার এক প্রতিবেদনের দীর্ঘদিন গয়নার চাকচিক্য ধরে রাখার কয়েকটি টিপস তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য।

১. গয়নার ওপরে সরাসরি পারফিউম স্প্রে করবেন না।

২. রূপার গয়না সুন্দর রাখতে প্রথমে গয়নাটি ভালোভাবে মুছে তার ওপর ট্যালকম পাউডার লাগান। এরপর শুকনো সুতি কাপড় দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। সঠিকভাবে যত্ন নিলে আপনার রূপার গয়নাও ভালো থাকবে দীর্ঘদিন।

৩. মুক্তার গয়না ব্যবহার শেষে নরম, ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলতে হবে, তবে খুব বেশি ময়লা হলে পানিতে সামান্য সাবান মিশিয়ে নিয়ে ব্রাশ দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করতে হবে। মুক্তার গয়না সবসময় মখমলের কাপড়ে মুড়িয়ে রাখবেন। গরমের সময় মুক্তার গয়না না পরাই ভালো, কারণ ঘাম লাগলে মুক্তার দ্যুতি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৪. কুন্দন বা হীরার গয়না নরম তুলা লাগানো প্লাস্টিকের বাক্সে রাখবেন, যাতে তা ভাঙার কোনো সম্ভাবনা না থাকে।

৫. পান্না খুবই নরম ও ঠুনকো পাথর, পান্নার গয়না সবসময় বসে পরিধান করবেন, যেন হাত থেকে পড়লেও তা ভেঙে না যায়।

৬. সব গয়না এক সাথে রাখবেন না, তা আলাদা বাক্সে রাখুন বা একই বাক্সের বিভিন্ন প্রকোষ্ঠে রাখুন। কারণ একই বাক্সে রাখলে তা জড়িয়ে গিয়ে ছিঁড়ে যেতে পারে বা ঘষা লেগে চমক নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৭. হীরার গয়না ছাড়া আর কোনো গয়নায় পানি বা সাবান লাগাবেন না।

আরও পড়ুন:
সন্তানকে বুকের দুধের গয়না দিলেন মা

মন্তব্য

রূপচর্চা
Important things to keep in mind while buying lipstick

লিপস্টিক কেনার সময় যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি

লিপস্টিক কেনার সময় যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি প্রতীকী ছবি
যাদের ঠোঁট ছোট ও পাতলা তারা ক্রিমি লিপস্টিক লাগাতে পারেন। ক্রিম থাকায় এই লিপস্টিকে ঠোঁট অনেক ভরাট দেখায়। এই লিপস্টিক ঠোঁটের শুষ্কভাবও কাটিয়ে দেয়। যেকোনো সাজে যেকোনো সময়ই মানাবে এই ক্রিমি লিপস্টিক।

সাজ সামগ্রীর মধ্যে মেয়েদের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ও জনপ্রিয় প্রসাধনী হচ্ছে লিপস্টিক। ঠোঁট রাঙাতে এই প্রসাধনীর জুড়ি মেলা ভার। লিপস্টিক কেনার সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রংকেই গুরুত্ব দেয়া হয়, তবে লিপস্টিকের টেক্সচার কেমন সেটা দেখাও খুব জরুরি।

ইউএনবি বাংলার এক প্রতিবেদনের কার কোন টেক্সচারের লিপস্টিক সবচেয়ে বেশি মানাবে তা তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য।

ক্রিমি লিপস্টিক

যাদের ঠোঁট ছোট ও পাতলা তারা এই ধরনের লিপস্টিক লাগাতে পারেন। ক্রিম থাকায় এই লিপস্টিকে ঠোঁট অনেক ভরাট দেখায়। এই লিপস্টিক ঠোঁটের শুষ্কভাবও কাটিয়ে দেয়। যেকোনো সাজে যেকোনো সময়ই মানাবে এই ক্রিমি লিপস্টিক।

স্যাটিন ফিনিশ বা শিয়ার লিপস্টিক

এই লিপস্টিকে আবার অয়েল কনটেন্ট অনেক বেশি। তাই ঝলমলে গ্লসি লুক পাওয়ার জন্য এই লিপস্টিক ব্যবহার করা যেতেই পারে, তবে এই লিপস্টিক যা রং দেখায় ঠোঁটে কিন্তু তার থেকে অনেক বেশি গাঢ় হয়ে যায়। এই লিপস্টিকও ঠোঁটের শুষ্কভাব কাটিয়ে দেয়, তবে এই লিপস্টিক দিনের বেলায় এড়িয়ে যাওয়ায় ভাল।

ম্যাট লিপস্টিক

এই লিপস্টিক যার ঠোঁট যেমন তেমন টেক্সচারই দেখায়, তবে যাদের ঠোঁট খুব শুষ্ক তাদের এই লিপস্টিক এড়িয়ে চলায় ভাল। ম্যাট লিপস্টিক লাগালে ওপরে লিপবামও লাগাতে পারেন, তবে এই লিপস্টিকের স্থায়িত্ব অনেক বেশি তাই সারাদিনের অনুষ্ঠানে এই লিপস্টিক খুবই ভাল।

ট্রান্সফাররেজিস্ট্যান্ট লিপস্টিক

অনেকে অফিস বা ক্লাসের উদ্দেশে সকালে বের হয়ে রাতে বাসায় ফেরেন। আর এই লিপস্টিক তাদের জন্য একেবারে আদর্শ। এই লিপস্টিক সকাল থেকে রাত পর্যন্ত একইরকম থাকে, এমনকি জলেও উঠে না। এই লিপস্টিক তোলার জন্য সলিউশন পাওয়া যায়। তেল কিংবা ময়েশ্চারাইজার দিয়েও তুলতে পারেন এই লিপস্টিক। এই লিপস্টিকে ময়েশ্চারাইজার কনটেন্টও স্বাভাবিক থাকে, ফলে ঠোঁটও শুষ্ক হয় না।

ফ্রস্টেড লিপস্টিক

এই লিপস্টিক খুব হালকা হয়। এই লিপস্টিক স্পার্কেল করে, তবে এই লিপস্টিক ঠোঁটও শুষ্ক করে না। দিনের যেকোনো সময়ই ব্যবহার করতে পারেন এই লিপস্টিক।

আরও পড়ুন:
সাজেকে অপহৃত ঢাবি’র সেই ছাত্রীকে উদ্ধার
সাজেক ভ্রমণে গিয়ে অপহৃত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত তিন আসামি গ্রেপ্তার
ঈদের তিন বেলার সাজ
সাজেকে চাঁদের গাড়ি খাদে পড়ে পর্যটক নিহত

মন্তব্য

রূপচর্চা
Important things to know about using fragrances at home

ঘরে সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব বিষয় জানা জরুরি

ঘরে সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব বিষয় জানা জরুরি সুগন্ধি। ছবি: সংগৃহীত
একেবারে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফুলকে সুগন্ধি হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন, তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন তা যেন বিশেষ উজ্জ্বল না হয়।

বর্তমানে বহু মানুষই ঘরের কোণে কোণে সুগন্ধি ব্যবহার করেন। আপনিও কি তাদেরই দলে? উত্তর ‘হ্যাঁ’ হলে কোনো সমস্যা নেই, তবে সারা বছর একই রকম সুগন্ধি ব্যবহারের অভ্যাস থাকলে তা বদলের সময় এসেছে। এ ছাড়াও ঘরে সুগন্ধি ব্যবহারের আগে আপনার জানা প্রয়োজন কী করবেন আর কোন কাজ ভুলেও করবেন না।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের একটি প্রতিবেদনে ঘরে সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত এবং যে ভুলগুলো একদমই করা উচিত নয় তা তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য।

ঘরে সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যা করবেন

১. বাড়ির প্রত্যেক ঘরে একই ধরনের সুগন্ধীর ব্যবহার কখনও হতে পারে না। তারও কিছু বৈপরীত্যের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। রান্নাঘরে যেহেতু চড়া মশলার গন্ধ অনেক সময় আপনাকে বিব্রত করে তাই সেখানে লেবুর গন্ধওয়ালা সুগন্ধি ব্যবহার করাই ভাল। আবার টয়লেটের ক্ষেত্রে সুগন্ধি ফুলের মতো হলে মন্দ হয় না, তবে আপনার শোবার ঘরের ক্ষেত্রে সুগন্ধি যাতে একেবারে হালকা হয়, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

২. আমরা কোন জায়গায় যাচ্ছি, তার উপর নির্ভর করেই পোশাক বাচাই করি। ঠিক তেমনই অনুষ্ঠানের ধরন অনুযায়ী বাড়ির সুগন্ধিতেও বদল আনুন। দেখবেন মেজাজটাই হয়ে যাবে একেবারে অন্যরকম।

৩. এসেনশিয়াল অয়েল আপনার ঘরে সুগন্ধির কাজ করতেই পারে, তবে গন্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে এসেনশিয়াল অয়েলের মাধ্যমে তৈরি মোমবাতি ব্যবহার করতে পারেন।

৪. একেবারে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফুলকে সুগন্ধি হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন, তবে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন তা যেন বিশেষ উজ্জ্বল না হয়।

ঘরে সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যা করবেন না

১. ঘরে সুগন্ধের জন্য অনেকেই মোমবাতি ব্যবহার করেন, তবে এই ধরনের মোমবাতি অনেক ক্ষেত্রেই ধুলাবালি শুষে নিয়ে দুর্গন্ধও ছড়ায়। সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখুন হিতে বিপরীত প্রতিক্রিয়া যেন না হয়।

২. এসেনশিয়াল অয়েল ঘরকে সুগন্ধে ভরে দেয়ার জন্য অবশ্যই ভাল পদ্ধতি। কিন্তু দীর্ঘদিন একটানা ব্যবহারের ফলে তা আপনার কাছে হয়ে উঠতে পারে একঘেয়ে।

৩. ঘরকে সুগন্ধে ভরিয়ে তুলতে গিয়ে আপনার শারীরিক কোনো ক্ষতি হচ্ছে কি না, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এমন জায়গায় সুগন্ধি রাখুন যাতে আপনার চোখের কাছাকাছি না হয় তা লক্ষ্য রাখুন।

আরও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির সংঘর্ষ, সাংবাদিকসহ আহত ১৫
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের, নেপথ্যে মোবাইল চুরি
বিএনপির সভায় গুলি, হামলা ও লুটপাট
শোক দিবসের ‘খিচুড়ি’ নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
হবিগঞ্জে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ৪০

মন্তব্য

রূপচর্চা
Follow these five rules to save indoor plants

ইনডোর প্ল্যান্ট বাঁচাতে মেনে চলুন এই পাঁচ নিয়ম  

ইনডোর প্ল্যান্ট বাঁচাতে মেনে চলুন এই পাঁচ নিয়ম   ইনডোর প্ল্যান্ট। ছবি: সংগৃহীত
পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মাঝে মধ্যে পরিষ্কার করুন গাছের পাতা। কিংবা কাঁচা দুধ তুলাতে ভিজিয়ে গাছের পাতা মুছে দিন। এ উপায়ে তরতাজা থাকবে গাছ।

অনেকেই ঘর সাজাতে ইনডোর প্ল্যান্ট ব্যবহার করেন। অনেকেই মনে করেন ইনডোর প্ল্যান্ট মানেই অল্প দেখভাল করলেই হয়ে যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমনি গাছের তুলনায় ইনডোর প্ল্যান্টের যত্ন করতে হয় বেশি। তাই ঘরে থাকা গাছের যত্ন নিতে পাঁচটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখুন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের একটি প্রতিবেদনে ইনডোর প্ল্যান্ট বাঁচাতে যে পাঁচটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে তা তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য।

১) ঘরে আছে বলে নিয়মিত পানি দিবেন না, তা কিন্তু নয়। রোজ অল্প অল্প করে পানি দিন, তবে নজর রাখবেন পাত্রে যেন পানি জমে না থাকে।

২) অল্প আলোয় কখনই গাছ রাখবেন না। আবার বেশি আলোতেও নয়। গাছ এমন জায়গায় রাখুন, যাতে হালকা আলো সবসময় পায় গাছটি।

৩) কখনই এসির নিচে গাছ রাখবেন না। চেষ্টা করুন গাছ রাখার জায়গাটা এসির থেকে দূরে রাখার। এতে গাছ ঠিকঠাক বাড়বে।

৪) পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মাঝে মধ্যে পরিষ্কার করুন গাছের পাতা। কিংবা কাঁচা দুধ তুলাতে ভিজিয়ে গাছের পাতা মুছে দিন। এ উপায়ে তরতাজা থাকবে গাছ।

৫) লক্ষ্য রাখুন গাছের টবে যেন পোকামাকড় না আসে। কাঁচা দুধের মধ্যে কিছুটা হলুদ মিশিয়ে গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন এতে, পোকামাকড় হবে না।

আরও পড়ুন:
সড়ক বিভাজক বাঁচানোর নামে নির্বিচারে গাছ নিধন
গাছের বিনিময়ে বন্ধুত্ব
আঙিনায় পদ্মের মেলা
গাছটি থেকে অনবরত পানি ঝরছে কেন
গাছ কাটার প্রতিবাদে নগর ভবন ঘেরাও পুলিশের বাধায় পণ্ড

মন্তব্য

রূপচর্চা
Jaggery will stay good all year round in just three ways

মাত্র তিনটি উপায়ে সারা বছর ভালো থাকবে গুড়

মাত্র তিনটি উপায়ে সারা বছর ভালো থাকবে গুড় গুড়। ছবি: সংগৃহীত
বাজার থেকে গুড় কিনে আনার পর তা ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখেন অনেকেই। দীর্ঘ দিন ফ্রিজে গুড় রেখে দিলে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজে রাখলেও মাঝেমাঝে গুড়ের কৌটো বের করে রোদে দিন। এতে গুড় অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে। গুড়ে ফাঙ্গাস ধরার ভয়ও থাকবে না।

গুড়ের কদর শীতকালে বাড়লেও সারা বছর বাঙালির রান্নাঘরে গুড়ের আনাগোনা চলতেই থাকে। অনেকে চিনি খান না। বিকল্প হিসাবে একটু-আধটু গুড় খেয়ে থাকেন, তবে শীতকালে গুড় সংরক্ষণ করার আলাদা করে কোনো প্রয়োজন পড়ে না। ঠান্ডা আবহাওয়ায় গুড় নষ্ট হয় না। কিন্তু গরম পড়লে গুড় নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা, তবে কিছু উপায় জানা থাকলে সারা বছরই গুড় ভালো রাখতে পারেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে সারা বছর গুড় ভালো রাখার তিনটি উপায় তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের জন্য।

১) বাজার থেকে গুড় কিনে আনার পর তা ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখেন অনেকেই। দীর্ঘ দিন ফ্রিজে গুড় রেখে দিলে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজে রাখলেও মাঝেমাঝে গুড়ের কৌটো বের করে রোদে দিন। এতে গুড় অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকবে। গুড়ে ফাঙ্গাস ধরার ভয়ও থাকবে না।

২) রোদে দেয়ার পাশাপাশি, কিছুদিন পরপর গুড় জ্বাল দিয়ে নিতেও পারেন। একটি পাত্রে গুড় ঢেলে নিয়ে গ্যাসে অল্প আঁচে বসিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নামিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে কৌটোয় ভরে আবার ডিপ ফ্রিজে তুলে রাখুন।

৩) ঝোলা গুড় ছাড়াও অনেকের বাড়িতে পাটালিও মজুত করে রাখেন। রাতে দুধ-রুটির সঙ্গে এক টুকরো পাটালি মেখে খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। বেশি দিন রাখলে বর্ষার আবহাওয়ায় পাটালিও নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পাটালিতে যদি ফাঙ্গাস ধরে যায়, তা হলে ওই অংশটুকু ফেলে দিয়ে গুড়ের বাকি অংশটুকু ধুয়ে শুকিয়ে নিন। কিছুক্ষণ বাতাসে রেখে তুলে দিন। মাঝেমাঝে বের করে বাতাসে রেখে দিতে পারেন। দীর্ঘ দিন ভালো থাকবে আপনার সাধের পাটালি।

আরও পড়ুন:
ঘরের মেঝে খুঁড়ে মেয়ের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আটক মা
মির্জা ফখরুল হিরো আলমে ভর করেছেন: এস এম কামাল
বগুড়ায় চার মামলায় আসামি বিএনপির ২১১ নেতা-কর্মী
বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কায় তিনজন নিহত

মন্তব্য

রূপচর্চা
How to kill cockroaches in the house without pesticides

কীটনাশক ছাড়াও ঘরের তেলাপোকা মরবে যেভাবে

কীটনাশক ছাড়াও ঘরের তেলাপোকা মরবে যেভাবে
বাজারে তেলাপোকা নিধনের যেসব স্প্রে ও পাউডারজাতীয় রাসায়নিক পাওয়া যায়, সেসব মূলত প্রাণনাশের জন্য তৈরি। ওই বিষে তেলাপোকা যেমন মরবে, তেমন সংস্পর্শে এলে আপনার প্রাণও যেতে পারে। তাই আগে ধৈর্য ধরে কিছু ঘরোয়া উপায় প্রয়োগ করা যেতে পারে।

'অতিকায় হস্তী লোপ পাইয়াছে, কিন্তু তেলাপোকা টিকিয়া আছে'। বহুল প্রচলিত উক্তিটির সেই তেলাপোকার উপদ্রবে আমরা কম-বেশি সবাই অতিষ্ঠ।

কিন্তু তাই বলে পতঙ্গটির ক্ষতি করতে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনও হুমকির মুখে ফেলছেন কি না তাও ভাবতে হবে।

ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে এক দিনের মধ্যেই ঘরের তেলাপোকার বংশ ধ্বংস করতে অতি মাত্রায় রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার করবেন না।

কারণ, বাজারে তেলাপোকা নিধনের যেসব স্প্রে ও পাউডারজাতীয় রাসায়নিক পাওয়া যায়, সেসব মূলত প্রাণনাশের জন্য তৈরি। ওই বিষে তেলাপোকা যেমন মরবে, তেমন সংস্পর্শে এলে আপনার প্রাণও যেতে পারে।

লাইভ স্পেস সাময়িকীর প্রতিবেদনে তেলাপোকা নিধনের কিছু ঘরোয়া উপায় উঠে এসেছে। সেসবে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক-

তেজপাতা

তেলাপোকা তাড়ানোর সবচেয়ে সাশ্রয়ী উপায় হিসেবে বিবেচিত তেজপাতা। তেজপাতার তীব্র ও ঝাঁঝালো ঘ্রাণ তেলাপোকা সহ্য করতে পারে না। তেলাপোকার উপদ্রব বেড়ে গেলে, কিছু তেজপাতা গুঁড়া করে ঘরের কোনাসহ বিভিন্ন জায়গায় ছিটিয়ে দিন। সপ্তাহে দুই-একবার এটি করলে তেলাপোকা উধাও হয়ে যাবে।

চিনি বেকিং সোডা

বেকিং সোডা তেলাপোকার বিষ হিসেবে কাজ করে। একটি পাত্রে সমপরিমাণ চিনি ও বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঘরের প্রতিটি কোনায় ছিটিয়ে দিন। চিনির গন্ধে তেলাপোকা আকৃষ্ট হবে। ফলে চিনি খেতে এসে বেকিং সোডা খেয়ে সব তেলাপোকা মারা যাবে। সপ্তাহে দুই দিন করে অন্তত তিন সপ্তাহ এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে তেলাপোকা নিধন হয়ে যাবে।

অ্যালুমিনিয়াম শসা

কিছু শসার খোসা নিন। খোসাগুলো একটি অ্যালুমিনিয়ামের ক্যানে ঢুকিয়ে যেদিক থেকে তেলাপোকা আসতে পারে, সেসব স্থানে রেখে দিন। শসার খোসা অ্যালুমিনিয়ামের সঙ্গে বিক্রিয়া করে যে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে, তাতে তেলাপোকা মরে যায়।

সাবানপানি

ঘরের যেসব স্থানে তেলাপোকার উপদ্রব বেশি, সেখানে কিছু মিষ্টিজাতীয় খাবার রাখুন। খাবারের টানে আকৃষ্ট হয়ে যখন তেলাপোকা জমবে, তার ওপর সাবানপানি দিয়ে দিন। এতে তেলাপোকাগুলো মরে যাবে।

বোরিক পাউডার

বোরিক পাউডার এক ধরনের অ্যাসিডিক উপাদানে তৈরি। এই উপাদান পোকামাকড় ও পতঙ্গ নিধনে সহায়ক। তাই তেলাপোকা নিধনেও এটি কার্যকর। ১ চামচ বোরিক পাউডারের সঙ্গে ২ চামচ আটা বা ময়দা মিশিয়ে মিশ্রণটি ঘরের চারপাশে ছিটিয়ে দিন। আটা-ময়দার ঘ্রাণে আকৃষ্ট হয়ে তেলাপোকা আসবে এবং বোরিক পাউডার খেয়ে মারা পড়বে।

মসলার স্প্রে

একটি বোতলে পানির সঙ্গে রসুন, পেঁয়াজের পেস্ট এবং গোলমরিচের গুঁড়া মেশান। মিশ্রণটি ঘরের কোনায় এবং চিপা জায়গাগুলোতে স্প্রে করে দিন। এতে তেলাপোকা আসা বন্ধ হয়ে যাবে।

আরও পড়ুন:
পুরুষ তেলাপোকার কষ্ট ঘোচাবে কে?

মন্তব্য

p
উপরে