রাজধানীর অ্যাডওয়ার্ড মারো কেনেডি (ইএমকে) সেন্টারের পৃষ্ঠপোষকতায় মধ্য-ক্যারিয়ারে থাকা সাংবাদিকদের জন্য একটি ফেলোশিপ চালু করেছে বিল্ডিংঅ্যাসেটস জার্নালিজম স্কুল (বিজেএস)। সাংবাদিকতায় এ প্রশিক্ষণ ফেলোশিপ পেয়েছেন দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত ৪০ জন সাংবাদিক।
সোমবার ইএমকে সেন্টারে ফেলোশিপপ্রাপ্তদের ৪০ জন সাংবাদিককে নিয়ে শুরু হয়েছে বিজেএস-এর ‘উন্নত সাংবাদিকতার জন্য প্রয়োজনীয় কর্মশালা’।
বিল্ডিংঅ্যাসেটস জার্নালিজম স্কুল (বিজেএস) বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া (বিজেআইএম)-এর একটি অলাভজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিজেএস জানায়, সোমবার থেকে শুরু হওয়া ৩ মাসব্যাপী এই কর্মশালা চলবে চলতি বছরের আগষ্ট মাস পর্যন্ত।
ফেলোশিপপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদক, ফটোসাংবাদিক ও ভিডিওসাংবাদিক। ফেলোশিপটির উদ্দেশ্য হলো প্রতিটি পেশাদার সাংবাদিকের বহুমুখী কর্মপ্রতিভা শাণিত করে তোলা।
সাংবাদিকরা এই কর্মশালায় মোবাইলফোন সাংবাদিকতা, গল্পবলা ও সংবাদ উৎস সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, সংবাদ নীতি ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা, দীর্ঘলেখনী সাংবাদিকতা, ভুয়া নিউজ ও ভুল তথ্য খুঁজে বের করার সাধারণ কিছু নিয়মাবলি, বহুমুখী সাংবাদিকতা এবং প্রতিকূল পরিবেশে সাংবাদিকতার ওপর প্রশিক্ষণ পাবেন।
ফেলোশিপে অংশ নেয়া সাংবাদিকরা হলেন, মো. সাহাবির মিয়াহ, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল্লাহ আল জোবাইর, ঝুমুর সাহা, মারজিয়া হাশমি মম, নাসিলুম আহমেদ শুভ, সাইমুন মুবিন, মনিরুজ্জামান, সবুজ মাহমুদ, ফারিজা সাবরিন, রাফিয়া খানম চৌধুরী, ফৌজিয়া সুলতানা, শরীফা সুলতানা, ইফফাত জাহান, ফারহানা হক, মো. হেদায়েত উল্লাহ, মো. আরশাদ আলী, মো. সাজ্জাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, গোলাম রব্বানি, মো. মিরাজ হোসেন, শেখ শাহরুখ ফারহান, মো. মিনহাযুল আবেদিন রিয়াজ চৌধুরী, এম এম হাশমি, নায়েম শান, মো. তানজিল আহমেদ, মো. ওসমান গণি, মো. তাজনুর ইসলাম, তাসলিমুল আলম তৌহিদ, শোয়েব আব্দুল্লাহ, মাহফুজুর রহমান মানিক, স্টেফান রোজারিও, নূর মোহাম্মদ, অমিত বণিক, মো. আসাদুজ জামান, হাসান আল মানজুর, মো. মারিফুল ইসলাম, ইয়াসির আরাফাত ও কেরী আশীর্বাদ বিশ্বাস (পিয়াস)।