সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আয়োজিত ‘ফাইভজি কুইজ’ ক্যাম্পেইনে অংশ নেয়া ১৯ জন বিজয়ীর নাম ঘোষণা করেছে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস বাংলাদেশ লিমিটেড।
কুইজে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা নিয়ম সঠিকভাবে মেনে সবগুলো প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পেরেছেন তাদেরকেই বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
গত বছরের ডিসেম্বরে শুরু হওয়া কুইজ প্রতিযোগিতাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং দশ হাজারেরও বেশিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার হয়।
নিয়ম অনুযায়ী, ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারীদের দশটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে হয় এবং বিজয়ী হওয়ার জন্য সব কুইজের পোস্টগুলো শেয়ার করতে হয়।
এ নিয়ে হুয়াওয়ে বাংলাদেশের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ও কমিউনিকেশন্স বিভাগের পরিচালক ইউইং কার্ল বলেন, ‘নতুন প্রতিটি বিষয় মানুষের মাঝে সব সময় প্রশ্ন ও আগ্রহের জন্ম দেয়। ফাইভজি ধারণাটি বাংলাদেশে তুলনামূলকভাবে নতুন এবং দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নতমানের প্রযুক্তি সুবিধার মাধ্যমে আগামী দিনগুলোতে নতুন সম্ভাবনা উন্মোচনে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে এ প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে।
‘আমাদের ফাইভজি কুইজ প্রতিযোগিতাটি মানুষকে ফাইভজি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সাহায্য করেছে এবং হুয়াওয়ের এ উদ্যোগটি ফাইভজি নিয়ে মানুষের ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করছে।’
ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা হলেন- রিংকু দাস, শাইখ মাহমুদ, সৌরভ এফ রহমান, শামীম শুভ, ইয়াসিন মুহাম্মদ, মূয়ীদ বিন মহিউদ্দীন, আব্দুল জব্বার বাপ্পী, সৈয়দ মূয়ীদুল ইসলাম, রাকিবুল শুভ, মোরশেদ সাগর, মো. সেলিম, মামুন হুসাইন, মো. এস রনি, রিহান ইসলাম, আনিসা ইবনাত, জয়নব আক্তার, রাসেল ইফতেখার, মো. গোলাম রাব্বানী ও দাউদ সরদার। সকল বিজয়ীদের উপহার হিসেবে এ সপ্তাহেই আকর্ষণীয় হুয়াওয়ে ডিভাইস প্রদান করা হয়।
কুইজের উদ্দেশ্য ছিল ফাইভজি সম্পর্কে সবাইকে ধারণা দেয়া। এখানে এটাও তুলে ধরা হয় যে বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে ফাইভজি চালু হয় ২০১৮ সালে এবং এতে প্রযুক্তিগত সাহায্য প্রদান করে হুয়াওয়ে।
প্রতিষ্ঠানটি ২০০৯ সালে ফাইভজির গবেষণা ও বিকাশে বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করে এবং প্রথম চার বছরেই প্রতিষ্ঠানটি ৬০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে এবং এখনও নতুন করে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে।